নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনিক আহসান

স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি,কিন্তু পরিশ্রম করতে চাই না...

অনিক আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে ৫ টি বিদেশি গোয়েন্দাসংস্থা বাংলাদেশের মাটিতে সর্বাধিক সক্রিয়..আজকের পর্ব আই .এস. আই

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪২

বাংলাদেশে এ যে ৫ টি বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থা সর্বাধিক সক্রিয় আছে বলে বিবেচনা করা হয় তার মধ্যে পাকিস্তানের ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স সংক্ষেপে আই এস আই কে তর্ক সাপেক্ষে সবচেয়ে সক্রিয় গোয়েন্দা সংস্থা ধর আহয়ে থাকে। এই সংস্থা বাংলাদেশের অনেক ইতিহাস বিখ্যাত কুখ্যাত ব্যক্তি ও ঘটনঅঘটনের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে যুক্ত। (সতর্কীকরনঃ এখানে আমি এমন কিছু তথ্য দিয়েছি যা হয়তো মতাদর্শগত বা অন্যকোন কারনে কারো কারো ভালো নাও লাগতে পারে সেক্ষেত্রে এড়িয়া যাওয়াই ভালো উপায়)



পুর্ব কথাঃ

“সরকারের ভিতরে সরকার” পাকিস্তানের মাটিতে এই নামে বহুল পরিচিত ও সবচেয়ে ক্ষমতাধর সংস্থাটির নাম আই এস আই। ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা পরবর্তি পাকিস্তানে নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে তৈরী হয়েছিলো দুইটি গোয়েন্দা সংস্থা আইবি ও এমআই। কিন্তু ১৯৪৭ সালে পাক ভারত সংঘর্ষের পর সামরিক বাহিনীর প্রাপ্ত গোয়েন্দা তথ্যগুলির মধ্যে সমন্নয় সাধনে ঘাটতি থাকায় এ জন্য একটি নতুন সংস্থা গঠন জরুরি হয়ে পড়লে। ১৯৪৮ এর মাঝামাঝি ঐ সময়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কর্মরত অস্ট্রেলিয় বংশভুত ব্রিটিশ আর্মি অফিসার ও পাকিস্তান সেনা বাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্ট্যাফ মেজর জেনারেল রবার্ট চাওথামের পরামর্শে ও তত্বাবধানে আই এস আই তৈরী হয়। প্রাথামিক ভাবে এর কাজ তিন বাহিনীর প্রাপ্ত তথ্য যাচাই বাছাই করে সমন্নয় সাধন করা হলেও ১৯৫০ সাল থেকে একে আদালা করে শুধুমাত্র পাকিস্তান রাস্ট্রের নিরাপত্তা,স্বার্থ রক্ষা ও অখন্ডতা বজাইয় রাখার দায়িত্ব দেয়া হয়।প্রথম সংস্থা প্রধান কর্নেল সৈয়দ শহিদ হামিদ।



মুল মন্ত্রঃ বিশ্বাস একতা শৃংখলা।

লোগোঃ



সদর দফতরঃ ইসলামাবাদ সাহরা ই সোহরোয়ার্দি ।খুব অনারম্বর বাহ্যিক নিরাপত্তা বজায় রেখে একটি প্রাইভেট ক্লিনিকের সামনে দিয়ে প্রবেশ করতে হয়।





বর্তমান প্রধানঃ লেঃজেঃ আহামেদ সুজা পাশা।





সদস্য সংখ্যাঃ সম্ভাব্য ২৫,০০০ ও অসংখ্য ইনফর্মার।



লক্ষ ও উদ্দেশ্যঃ

পাকিস্তান রাস্ট্রিয় স্বার্থ ও অখন্ডতা রক্ষা করা।

যে সকল ব্যক্তি,গোস্টি,প্রতিস্টান,বৈদেশিক গোয়েন্দাসংস্থা রাস্ট্রের স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করে তাদের উপর নজরদারি করা ও প্র্যোজনে কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স পরিচালনা করা।

আঞ্চলিক ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা করতে সক্রিয় কার্যক্রম পরিচালনা।

বিদেশে গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করা।

ইসলাম ধর্ম সমুন্নত রাখা ও নিজেদের কার্য সিদ্ধির উদ্দেশ্যে ব্যাবহার করা।

ভারতের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য যুদ্ধে কৌশলগত ভাবে নিজেদের অগ্রবর্তী রাখার উদ্দেশ্যে পার্শবর্তি সব দেশকে প্রভাবিত করা।

সরকার ও সেনা বাহিনীকে বাইরে ও ভিতর থেকে নিয়ন্ত্রন করা।

সরকারের বৈদেশিক নীতি নির্ধারন করা।

পাকিস্তানের সমাজে অবিশ্বাস ও অনৈক্য জিইয়ে রেখে নিজেদের সকল কর্মকান্ডর বৈধতা দেয়া।



ইসলামাবাদে আই এস আই রেসিডেন্স





সাধারন দায়িত্বঃ

নিজেদের অফিসারের,মিডিয়া কার্যকলাপ পর্যবেক্ষন করা।

পাকিস্তানের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও গোস্টির উদ্দেশ্য ও গতিবিধি নজর রাখা।

দেশে ও দেশের বাইরে কুটনীতিকদের ওপর নরদারী করা।

বিভিন্ন কমিউনিকেশন ইন্টারসেপ্ট ও মিটরিং করা।

প্রাপ্ত তথয উপাত্ত পর্যালোচনা করা।



সঙ্গঠনঃ ৩ জন ডেপুটি ডাইরেক্টর জেনারেল এর অধীনে ৩ টি কোর বিষয়ের জন্য ৭টি বিভাগ কাজ করে।



ডিডিজি ইন্টার্নাল,ডিডিজি এক্সটার্নাল ও ডিডিজি জেনারেল।

এরমধ্যে ইন্টার্নাল উইং এর ডিডিজি -পলেটিক্যাল ইস্যু ও কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স,

এক্সটার্নাল উইং এর ডিডিজি -বৈদেশিক ইস্যু ও বিশ্লেষন।

ফরেন রিলেশন উইং এর ডিডিজি - পাকিস্তানের বাইরে বৈদেশিক যোগাযোগ রক্ষা ও দেখাশোনা করে।



ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স এর সব কাজ মুলত ৭ টি ডাইরেক্টরেটে দ্বারা পরিচালিত হয়।



১.জয়েন্ট ইন্টেলিজেন্স এক্স (JIX)

এর কাজ মুলত সেক্রেট্রিয়েট হিসাবে দায়িত্ব পালন করা।এই ডাইরেক্টরেট আই এস আই এর অন্যান্য উইং ,আঞ্চলিক সংগঠন ও মাঠ পর্যায়ে অবস্থিত ফিল্ড অফিসগুলির সাথে সমন্নয় সাধন করে এবং এদের প্রাশনিক সাপোর্ট প্রদান করে।এছাড়া প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনার ভিত্তিতে সম্ভাব্য হুমকি বিশ্লেষন করে করনীয় নির্ধারন করে।



২.জয়েন্ট ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (JIB)

এরা পাকিস্তানের অভ্যন্তরে সবচেয়ে বড় আর ক্ষমতাধর ঈশ্বর।এরা আই এস আই এর অন্যতম অপারেশনাল বাহু । এরাই আই এস আই পলিটিক্যাল উইং নামে সু/কুপরিচিত।তাদের অন্যতম কাজ পাকিস্তানের অভ্যন্তরে রাজনৈতিক গতিবিধি পর্যবেক্ষন করা এবং সেই সাথে পার্শবর্তি দেশেসমুহের রাজনৈতিক ঘটনা নজরদারিতে রাখা এবং প্রয়োজনবোধে সেই সব দেশের রাজনীতিতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে হস্তক্ষেপ করা। এদের ৩ টি সাব সেকশন একটি ভারত সংক্রান্ত,একটি এন্টি টেরোরিজম এন্ড ভিআইপি প্রটেকশন,একটি অন্যান্য অপারেশন।



৩.জয়েন্ট কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (JCIB)

বৈদেশিক গোয়েন্দা ততপরতা পরিচালনাকরা এদের দায়িত্ব। মধ্য এশিয়া,দক্ষিন এশিয়া, আফগানিস্তান,মধ্যপ্রাচ্য,ইসরায়েল ও রাশিয়ায় তথ্য সংগ্রহ করা।এছাড়া বিদেশে অবস্থানকারী পাকিস্তানী কুটনীতিক ও অন্যদেশের কুটনীতিকদের নজরদারী করাও এই বিভাগের কাজ।কিছুদিন আগে ওয়াশিংটনে পাকিস্তানী রাস্ট্রদুতের মেমোগেট কেলেংকারী এরা স্পট করে।



৪.জয়েন্ট ইন্টেলিজেন্স নর্থ (JIN)

।জুম্মু কাশ্মীরে আই এস আই এর যাবতীয় কর্মকান্ড পরিচালনা করা এই বিভাগের দায়িত্বে।এরা কাশ্মীরিদের মোটিভেশন প্রদান,ট্রেনিং ক্যাম্প পরিচালনা, প্ল্যান তৈরিতে সহায়তা,গোলাবারুদ সরব্রাহ ছাড়াও কাশ্মীর উপত্যাকায় ভারতি সেনা বাহিনীর সকল মুভমেন্ট এর উপর নজর রাখে।



৫.জয়েন্ট ইন্টেলিজেন্স মিসেলিনিয়াস (JIM)

বিশ্বের বিভিন্ন অংশে ক্ল্যান্ডেস্টাইন কভার্ট অপারেশন চালানো ও যুদ্ধকালীন গোয়েন্দাবৃত্তি পরিচালনা এই বিভাগের কাজ। এই বিভাগ মুলত পারমানবিক প্রযুক্তি,মেসাইল প্রযুক্তি,সমৃদ্ধ প্লুটোনিয়াম সংগ্রহ করার কাজে নিয়োজিত।৮০ ও ৯০ এর দশক জুড়ে রাশিয়া চেক প্রজাতন্ত্র,পোল্যান্ড,উত্তর কোরিয়া সহ বিভিন দেশে ব্যাপক ক্ল্যান্ডেস্টাইন অপারেশন পরিচালনা করে পাকিস্তানি গুপ্তচরেরা অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন তথ্য সংগ্রহ করে আনে।তারা এমন কি উত্তর কোরিয়া থেকে পারমানবিক প্রযুক্তির বদলে জাহাজ ভর্তি উত্তর কোরিয়ান ক্ষেপনাস্ত্র সংগ্রহ করে আনে।



৬.জয়েন্ট সিগন্যাল ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (JSIB)

পাকিস্তানের সকল ওয়ার্লেস স্টেশনের ডেপুটি ডিরেক্টর এদের লোক। এরা ওয়ার্লেস ম্যাসেজ ইন্টার্সেপ্ট মনিটরিং,ফোনে আড়িপাতা,ছবি তোলা, চেইন সিগন্যাল ইন্টেলিজেন্স কালেকশন স্টেষন পরিচালনা, মাঠ কর্মীদের কমিউনিকেশন সাপোর্ট দেয়ার দায়িত্ব পালন করে। এছাড়া পার্শবর্তি দেশগুলির সকল কমিউনিকেশন চ্যানেল মিনিটরিং ও ইন্টার্সেপ্ট করে তথ্য সংগ্রহ করে। এরা ভারত পাকিস্তান সীমান্তে বরাবর ও কাশ্মীরে একগুচ্ছা কমিউনিকেশন ট্রাকিং স্টেশন পরিচালনা করে।

ইসলামাবাদ,করাচী,পেশোয়ার, লাহোর, কোয়েটায় এদের অফিস রয়েছে।

৭.জয়েন্ট ইন্টেলিজেন্স টেকনিক্যাল ডিভিশন (JIT)

যরদুর জানা যায় এরা বিস্ফোরক ও কেমিকেল ওয়ার্ফেয়ার নিয়ে কাজ করে।



এই ৭ টি ছাড়াও জয়েন্ট ডিভিশন অফ টেলনিক্যাল ইন্টেলিজেন্স নামে একটি শাখা আই এস আই পরিচালনা করে যারা মুলত বিভিন্ন ট্রেনিং এর সাথে জড়িত।



ট্রেনিং ও রিক্রুটমেন্টঃ আই এস আই এর কর্মীরা সাধারনত সেনা বাহিনীর এস এস জি,নৌ বাহিনীর ও বিমান বাহিনী থেকে আসে।।তবে নিচু স্তরের কর্মীদের অনেক সমইয় প্যারা মিলিটারি ও পুলিশ বাহিনী থেকেও নেয়া হয়। সিভিলিয়ানদের মধ্যে থেকে নেয়ার ক্ষেত্রে ফেডারেল রিপাব্লিক সারভিস কমিশন এর অধীনে বিজ্ঞাপন দেয়া হয় এবং এরা মিনিস্ট্রি অফ ডিফেন্সের কর্মচারী হিসাবে বিবেচিত হয়। পরীক্ষা শেষে বাছাইকৃত দের তালিকা আই এস আই;র কাছে চেক করার জন্য দেয়া হয় ও ব্যাকগ্রাউন্ড চেকিং শেষে মৌখিক ইন্টর্ভিউর মধ্য দিয়ে প্রক্রিয়া শেষ হয়।



ট্রেনিংঃ



রিক্রুট হিসাবে নির্বাচিত হওয়ার পড় নির্বাচিত ব্যাক্তিকে প্রয়োজন ভেদে সল্পমেয়াদি ও দীর্ঘ মেয়াদি ট্রেনিং প্রদান করা হয়। সল্প মেয়াদে ১৫ দিনের ট্রেনিং এ প্রধানত রিক্রুটের মনবল বৃদ্ধির ব্যাবস্থা করা হয় পাশাপাশি,দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ,ইসলামিক অনুপ্রেরনা,সাধারন কিছু বিষয় যেমন ক্ল্যাসিফায়েড ইনফর্মেশন কি,ছোটখাটো প্রযুক্তির ব্যাবহার,নজরদারির সাধারন কৌশল, বহির্দুনিয়া আর গোয়েন্দা জগতের পার্থক্য ব্যাখ্যা,প্রতিপক্ষের গোয়েন্দা চেনার উপায়,গোয়েন্দা জগতে শ্ত্রু বা বন্ধু নেই সবাই প্রতিদন্দ্বি,সাধারন ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস ব্যাবহার যেমন রেডিও ট্রান্সমিটার ব্যাবহার ইত্যাদি শেখানো হয়।



এরপর আই এস আই ট্রেনিং স্কুলে তাদের ১ বছরের ট্রেনিং এ এডমিন্সট্রেটিভ, বিদেশে ক্ল্যান্ডেস্টাইন অপারেশন ট্রেনিং,পালানোর ও গ্রেফতার এড়ানোর কৌশল,ছদ্দবেশ নেয়ার কৌশল,কাভার তৈরী করার উপায়,খালি হাতে আত্মরক্ষা,যোগাযোগ তৈরি,নেটোয়ার্ক তৈরি সহ প্রয়োজনিয় বিষয় শিক্ষা দেয়া হয়।



বিদেশের মাটিতে টার্গেট নির্বাচন ও কার্যক্রম পরিচালনা পদ্ধতিঃ

ধর্মীয় উন্মাদনা ব্যবহার।

মতাদর্শগত দুর্বলতা ব্যবহার।

স্থানীয় সংঠিত অপরাধী চক্রকে নিজের নেটওয়ার্কে একিভুতকরন ।যেমন মুম্বাইয়ে ডি কোম্পানী।

সাধারনত বেসিক কিছু বিষয়ের যেমন সরকার দ্বারা নির্যাতিত ব্যাক্তি বা গোস্টিকে ব্যবহার।

নারী সঙ্গ ও অর্থ লোভী ব্যক্তি।

ধর্মীয় দান দাক্ষিন্য করে এমন সঙ্গঠন ব্যবহার।

আক্রমনাত্তক গোয়েন্দাবৃত্তি যেমন পালটা হামলা,বোমা বিস্ফোরন,মানসিক যুদ্ধ,সামাজিক অস্থিরতা তৈরী,অন্তর্ঘাত পরিচালনা করা।



আই এস আই কে কখনো রীতিমত ব্যবসায়িক ব্রান্ড নেমের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে

পাকিস্তানী মডেল ভিনা মালিকের নগ্ন ছবিতে আই এস আই ট্যাটু ব্যাবহার







এপর্যন্ত পরিচালিত গুরুত্বপুর্ন অপারেশনঃ



১৯৬০ এর দশকে সি আই এ ও কানাডা সরকারের সাথে সম্মিলিত ভাবে স্বাধীন খালিস্তান আন্দোলনের জন্য গ্রাউন্ডওয়ার্ক করা এবং পরিকল্পনা প্রনয়ন।

৭০এর দশকের শেষে পাকিস্তানে লিবিয়ান সামরিক এ্যাটাশে কর্নেল হুসেই ইমাম মোবারক জেলে বন্দী ভুট্টোর অনুগত দুইজন নির্বাসিত পাকিস্তানী সাথে জিয়াউল হকের বিরুদ্ধে একটি অভ্যুত্থান পরিকল্পনা করার সময় আই এস আই এদের সপট করতে সক্ষম হয় এবং দুই পাকিস্তানীকে গ্রেফতার করে।

১৯৭৯ সালের ২৬শে জুন পাকিস্তানের ফরাসী রাস্ট্রদুত ও ফার্স্ট সেক্রেটারী গোপনে কাহুটা পারমানবিক প্রকল্পের ছবি তোলার চেস্টা করলে আই এস আই’র হাতে ধরা পরে এবং পরে জানা যায় যে পাকিস্তানের পারমাবিক প্রকল্পের অগ্রগতির তথ্য সংগ্রহের জন্য ঐ দুইজন সি আই এ’র রিক্রুটেড ছিলো।



আশির দশকে ইসলামাবাদে সোভিয়েত ইউনিয়নের এ্যাম্বেসীতে আই এস আই একজন ইনফর্মার ঢুকাতে সক্ষম হয় এবং তার কাছে জানতে পারে দুতাবাসের থার্ড সেক্রেটারী কারাকোরাম হাওইওয়ের উপর বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের জন্য জনৈক ঈজাজকে ব্যাবহার করছে।পরে সেই লোক কে স্পট করে তার মাধ্যে সোভিয়েত দুতাবাসকে আই এস আই দীর্ঘ দিন ভুতা তথ্য সরবরাহ করে।

আশির দশক জুড়ে আই এস আই সাফল্যের আথে আফগানিস্তানে সোভিয়েতদের বিরুদ্ধে আফগান মুজাহেদিনদের অস্ত্র সরবরাহ ট্রেনিং প্রদান করে। এসময় তারা কয়েক হাজার স্ট্রিঙ্গার সারফেস টু এয়ার মিসাইল কেজিবি রেড আর্মির চোখ এড়িয়ে আফগানিস্তানে সাপ্লাই করে।



কিন্তু বেশিরভাগ অস্ত্র ছিলো সোভিয়েত ইউনিয় এ তৈরী যা আই এস আই মোসাদের কাছে থেকে সংগ্রহ আফগানদের দেয় যাতে আমেরিকার বিরুদ্ধে সরাসরি অস্ত্র সরবরাহের অভিযোগ রাশিয়ানরা না করতে পারে। এই পুরো ঘটনার উপর টম হ্যাংক্স অভিনিত “চার্লি উইলসন্স ওয়ার” নামের একটা হলিউড মুভি আছে।



আশির দশকে ইসলামাবাদে ইন্ডীয়ান দুতাবাদের স্কুলের এক শিক্ষিকার বেশে “র” এর অফিসার পাকিস্তানী পারমানবিক প্রকল্পে কাজ করা এক ইঞ্জিয়ারের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করতো।দুইজনকেই আই এস আই স্পট করতে সক্ষম হয়।

ইলাম দীন নামে একজন “র” গুপ্তচর কে আই এস আই ধরতে সক্ষম হয় ।তার সাহায্যে পুরো একটা “র” স্পাই রিং আই এস আই এর হাতে ধরা পড়ে এবং পরে ভারত কে পাকিস্তানের সমরস্ত্র সম্পর্কে ভুয়া তথ্য সরব্রাহে তাদেরকে বাধ্য করা হয়।



আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে ইন্দীরা গান্ধী সোভিয়েতদের গোপন পারমানবিক সাবমেরিন ঘাঁটি তৈরীর চুক্তি করার চেস্টা করলে আই এস আই তা ধরে ফেলে এবং সি আই এর কাছে ফাঁস করে দেয়।

১৯৭৯ সালে ইরানে মার্কিন দুতাবাসে জিম্মী উদ্ধারে অভিযানের জন্য সি আই এ’র লোকজন মার্কিন দুতাবাসে চাকরি রত এক পাকিস্তানী কুকের কাছে থেকে তথ্য সংগ্রহ করে।



১৯৮২ সালে আই এস আই মোসাদ ও সি আই এর যৌথ দল প্যালেস্টাইন ও লেবাননের জন্য পাঠানো সোভিয়েত অস্ত্রের চালান ভুমধ্য সাগরে স্পট করে এবং ধরে ফেলে।পরে সেই অস্ত্র আফগানিস্তানে পাচার করে দেয়।



১৯৯৩ এ মুম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জ ব্লাস্টের সাথে জড়িত থাকা ও দাউদ ইব্রাহিমের ডি কোম্পানীকে সাংপাঙ্গ সহ করাচীর সেফ হাউজে দীর্ঘ দিন নিরাপদের রাখা।



আফগান যুদ্ধে সোভিয়েতদের পরাজয়ের পর শুন্যতা ব্যাবহার করে আফগানিস্তানে নিয়ন্ত্রন প্রতিস্টা এবং ১৯৯৪ এ আফগান গৃগ যুদ্ধে পাকিস্তানের মুখপাত্র হিসাবে তালেবান দের তৈরী।

১৯৯৩ সালে বসনিয়ার যুদ্ধে মুসলিম বাহিনীর জন্য প্রচুর অস্ত্র সরবরাহ।



তালেবানদের প্রথমসারির ১৫ জন নেতার মধ্যে ৭ জনই আই এস আই কর্মী।



এছাড়া ভারতের মাটিতে বহু জঙ্গী হামলা পরিচালনা ও ভারতীয় জঙ্গীদের নিরাপদ অভয়ারন্য হিসাবে পাকিস্তানে আশ্রয় প্রদান।

২০১১ তে পাকিস্তানে এক সাংবাদিক কে হত্যা।



ব্যার্থতাঃ

১৯৬৫ সালের পাক ভারত যুদ্ধে কাশ্মীরে অপারেশন জিব্রাল্টারে সাফল্য ধরে রাখার জন্য স্থানীয় জনগনের সমর্থন যোগার করতে সম্পুর্ন ব্যার্থ হয়।



১৯৭০ এ পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর প্রত্যাশা অনুযায়ি পাকিস্তানের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এর বিরুদ্ধে অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে মোটামুটি অবস্থানে নিয়ে যেতে ব্যার্থ হয়।



১৯৮১ সালে লিবিয়ানরা মিশর আর শাদ এর সাথে যুদ্ধের জন্য অবসরে যাওয়া পাকিস্তানী সৈনিকদের একটা বিশ্ল দললে মার্সেনারি হিসাবে ভাড়া করে যুদ্ধে পাঠিয়ে দেয় যা আই এস আই অনেক পরে জানতে পারে ততদিনে বিরাট সংখ্যক পাকিস্তানী সামরিক অফিসাররা চাক্রি ছেড়ে বেশি টাকার লোভে লিবিয়াতে ভাড়াটে সৈনিক হিসাবে পাড়ি জমিয়েছে।



১৯৮৪ সিয়াচেন হিমবাহ দখলের জন্য ব্রিটিশ কোম্পানীর কাছে থেকে স্নো ওয়ার্ফেয়র গিয়ার কেনার খবর গোপন রাখতে ব্যার্থ হয় আই এস আই। যার ফলে ভারতীয় সেনা বাহিনী ও “র” অপারেশন মেঘদুত সাফল্যের সাথে পরিচালনা করে সিয়াচেন হিমবাহে পাকিস্তানের আগেই অ্যাডভান্টেজ পজিশনে চলে যেতে সক্ষম হয়।



মোল্লা ওমরকে বুঝিয়ে ওসামা বিন লাদেন কে আমেরিকার হাতে তুলে দিতে ব্যার্থ হয়।

বেনজির ভুট্টো হত্যাকান্ড রোখতে ব্যার্থ।



করাচীতে মার্কিন কুটনীতিক কে অনুসরন করতে গিয়ে তার গুলিতে এক মেজর সহ দুই আই এস আই কর্মী মৃত্যু।



অন্যতম সেরা এজেন্টঃ



৯০ এর দশক জুড়ে আই এস আই পশ্চিম ও পুর্ব ইউরোপ ও দক্ষিন পুর্বএসশিয়ায় মিসাইল টেলনোলজি ও উন্নত পারমানবিক প্রযুক্তির সন্ধানে ব্যাপক অনুসন্ধান ও পাচারের নেটওয়ার্ক তৈরি করে। এসব ক্ষেত্রে সাফল্যের পাশাপাশি আই এস আই’র গুপ্তচরেরা অনেক অপরাধমুলক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পরে।মেজর জেনারেল সুলতান হাবিব নামের এক আই এস আই কর্মী মস্কোতে পাকিস্তান দুতাবাসে ডিফেন্স এ্যাটাশে হিসাবে কাজ করার সময় সেন্ট্রাল এশিয়ান রিপাব্লিক এর দেশসমুহ,পোল্যান্ড,চেকোশ্লোভাকিয়াতে ১৯৯১ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত পারমানবিক প্রযুক্তি ও বিশুদ্ধ প্লুটোনিয়াম চুরি ও সংগ্রহের জন্য একাধিক ভাবে ধারাবাহিক ক্ল্যান্ডেস্টাইন অপারেশন পরিচালনা করে।মস্কো অপারেশন শেষে এরপর তিনি উত্তর কোরিয়ায় রাস্ট্রদুত হিসাবে যোগ দিয়ে সেখানে পাকিস্তান ও উত্তর কোরিয়ার যৌথ পারমানবিক ও মিসাইল অপারেশনের তত্বাবধান করেন। সেসময় উত্তর করিয়া থেকে জাহাজে বোঝাই করে দূর পাল্লার ক্ষেপনাস্ত্র পাকিস্তানে চোরাচালানে নেতৃত্ব দেন।



ডিফেকশন এবং ডায়মন্ড আস্ত্র ও ড্রাগ ব্যাবসাঃ



সে সময় পাকিস্তানের এক্সপারটদের ক্ষেপনাস্ত্র ট্রেনিং এর জন্য উত্তর কোরিয়ায় পাঠানো হয় আর উত্তর কোরিয় টেকনিশিয়ানরা পারমানবিক অস্ত্র তৈরীর জন্য পাকিস্তানে ট্রেনিং নিতে আসে। এই অপারেশন এর ধারাবাহিকরা ধরে রাখতে উত্তর কোরীয়ায় পাকিস্তন দুতাবাসের থার্ড সেক্রেটারি হিসাবে ক্যাপ্টনে (অব) শাফাকাত চীমাকে দায়িত্ব দেয়া হয়। সেই সুযোগে ক্যাপ্টেন চিমা পরমানু অস্ত্র ও মিসাইল তৈরীর প্রযুক্তি অর্থের বিনিময়ে ইরানি ও ইরাকি ইন্টেলিজেন্স এজেন্সীর কাছে সরবরাহ করে। শুধু তাই নয় রাশিয়া ও সি এস আর দেশগুলি থেকে প্রচুর ইরেনিয়াম ও খুচ্রা যন্ত্রাংশ পাকিস্তানী এজেন্টরা সংগ্রহ করে ইরানি কাছে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে বিক্রি করে দেয়। পরে ক্যাপ্টেন চিমার অধীনের গ্রুপ্টাকে দেশে ফেরার নির্দেশ দিলে ক্যাপ্টেন চিমা পালিয়ে চিনের জিনজিয়াং এ চলে আসে।পরে পাকিস্তানের অনুরোধে চীনারা তাকে গ্রেফতার করে ইসলামাবাদ পাঠিয়ে দেয়।এর পরে তার আর তার বিক্রি করা টাকার কোন খোঁজ পাওয়া যায় নি।তদন্তে বের হয়ে আসে ক্যাপ্টেন চিমা পিপিপি’র সর্বোচ্চ পর্যায়ের সুপারিশে উত্তর কোরীয়ায় পোস্টিং পেয়েছিলেন।



জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে কাজ করার সময় সেখানে থাকে আই এস আই এজেন্টরা আইভরি কোস্ট,সিয়েরোলিয়ন ও কঙ্গোতে অবৈধ হীরা ও অস্ত্র ব্যবসায় জড়িয়ে পরে।



বাংলাদেশে আই এস আইঃ



“ভারত পুর্ব পাকিস্তান নিয়ে যাচ্ছে নিয়ে যাক,৫ বছরের মধ্যে আমরা সোনার বাংলা আমাদের কাছে ফিরিয়ে আনব,সোনার বাংলা শুধু আমাদের আর কারো নয়”

- জুলফিকার আলী ভুট্টো।



বাংলাদেশে আই এস আই একটি বেশ বহুল চর্চিত নাম।কাভার্ট ও নন কাভার্ট গুপ্তচর হিসাবে বাংলাদেশে ৪৫০ কভার্ট আই এস আই অপারেটর নিয়োজিত আছে। বেতনভুক্ত ইনফর্মার,সংখ্যালঘু বিহারী ও আদর্শগত ভাবে অত্যন্ত সহানুভুতিশীলদের ধরলে এই সংখ্যা ১ লক্ষর অধিক হবে।কিছু ইসলামিক দাতব্য প্রতিস্টান ও অর্থনৈতিক সংস্থা সাধারনত এদের উর্বর চারনক্ষেত্র।এছাড়া বেশকিছু ন্যাশানাল ও মাল্টি ন্যাশানাল কোম্পানীতে বড় পদে আই এস আই কর্মকর্তারা কাভার্ট অপারেটর হিসাবে আছে।বলা হয়ে থাকে ধানমন্ডি সিটি কলেজের কাছে একটি বহুতল টাওয়ারে অনেক আই এস আই’র



বাংলাদেশের ইতিহাসের সাথে আই এস আই এর অনেক সাফল্য ব্যার্থতা জড়িয়ে আছে

দুস্টলোকেরা বলে বাংলাদেশের একজন সাবেক রাস্ট্রপতি ১৯৭১ সালে আই এস আই’র ডীপ কাভার অপারেটর ছিলেন।যদিও তার সার্ভিস রেকর্ড বলে তিনি মাত্র ৫ বছর আই এস আই তে ছিলেন এবং ১৯৬৩ তে সংস্থা থেকে চলে যান। আর একজন রাস্ট্রপতি ডবল এজেন্ট হিসাবে দীর্ঘদিন থাকার পর আই এস আই তাকে সাময়িক ভাবে ত্যাগ করে।



বলা হয়ে থাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হত্যাকান্ড সি আই এ ও আই এস আই এর যৌথ প্রকল্প। নিজ ডিপ কাভার অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে যুদ্ধ শেষ হওয়ার আড়াই মাস আগে ফারুক ও একমাস আগে খন্দকার রশিদ মুক্তিবাহিনীতে যোগ দেয়। যেখানে ৭১ এ বাঙ্গালী অফিসারদের হয় গৃহবন্দী নয়তো জেলে রাখা হতো সেখানে রশিদ ঐ সময় পাকিস্তানের পোস্টিং থেকে ছুটি নিয়ে স্ত্রী সহ প্রথমে দেশে প্রবেশ করে পরে আগরতলা যায় এবং পরে জিয়াউর রহমানের জেড ফোর্সের সাথে ডিসেম্বরে বাংলাদেশের প্রবেশ করে। ফারুক আগস্ট মাস পর্যন্ত দুবাইয়ে ট্রেনিং এ থাকলেও শেষ সময়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন।



১৯৭৬ এ বাংলাদেশ এর নাম ইসলামিক রিপাব্লিক অব ইস্ট পাকিস্তান রাখার পরিকল্পনা করলেও মাওলানা ভাসানীর দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত তা হয়নি।



জেনারেল হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ কে পুরানো সম্পর্কের জের ধরে “র” এর কব্জা থেকে নিজেদের কব্জায় নিয়ে আসা।

বাংলাদেশ কে ব্যবহার করে উত্তরপুর্ব ভারতের স্বাধীনতাকামী গেরিলা গ্রুপগুলিকে অস্ত্র সরব্রাহ।

পশ্চিম সীমান্ত নজরদারিতে থাকায় বাংলাদেশের সীমান্ত ব্যবহার করে ভারতে নিজেস্ব নেটওয়ার্ক এর সাথে যোগাযোগ রক্ষা ও ভারতের জন্য সন্ত্রাসের প্যাকেজ রফতানী করা।



২১ শে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় সম্পৃক্ততা



১৯৯৬ এ নেদারল্যান্ড প্লপ্ট,১৯৯৭ এ নেপালি আত্মঘাতী বোমারু আই এস আই কর্মী শ্রীবাস্তব এর সাহায্যে ,১৯৯৯ ১০ মিলিয়ন ডলারে এল টিটি ই আত্মঘাতী ভাড়া করা সহ আই এস আই অনেক বার বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে হত্যার একাধিক চেস্টা করে।



বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দলের মধ্যে আই এস আই’র কর্মীরা সক্রিয় রয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের দরবেশ উপাধি পাওয়া এক নেতা বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সাথে আই এস আই’র প্রধান কন্ট্যাক্ট।দুস্ট লোক বলে বি এন পি জামাতের শেষ সময়ে এসে আই এস আই যখন নিশ্চিত হয় শেখা হাসিনা আগামিতে বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসছেন তখন তারা দরবেশ এর মারফত আওয়ামী লীগ কে ৩০০ কোটি টাকা নির্বাচনি তহবিল প্রদান করে।যা “র” খুব ভালো ভাবে নেয় নি। ফলাফল তত্বাবধায়ক আমলে আওয়ামী লীগে RATS এর উত্থান ও শেখ হাসিনাকে কোন্ঠাসা করার চেস্টা।



বাংলাদেশ এ সাবেক প্রধানমন্ত্রীর এক ভাই আই এস আই’র অন্যতম প্রধান কন্ট্যাক্ট।

আর জামাতের কথা বলে নাহয় সময় নস্ট নাই করি ক্বেন... কারন সিনিয়ার নেতাদের মধ্যে কম বেশি সবাই পাকিস্তানের প্রতি শুধু সহানুভুতিশীলই না... তাদের সাথে যেকোন পর্যায়ে সহযোগিতা করতে ও সহযোগিতা নিতে প্রস্তুত থাকে।



আরো সংযুক্তিঃ

১৯৯২ সালে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের বিচারের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনে হরতাল কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে জাসদের মিছিল চলাকালে শিবিরের সশস্ত্র হামলায় সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে জাসদ নেতা মুকিম মারাত্মক আহত হন এবং মারা যান। ঐ হামলায় প্লট আই এস আই'র করা ছিলো।



চট্টগ্রামে এইট মার্ডার ।চট্টগ্রামের বদ্দরহাটে শিবির ক্যাডাররা মাইক্রোবাসের মধ্যে থাকা ৮ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীকে প্রকাশ্য দিবালোকে ব্রাশফায়ার করে নৃশংসভাবে হত্যা করে।নাসির গ্রুপের নাসির সহ প্রত্যেকে আই এস আই ট্রেনিং ক্যাপমের সদস্য ছিলো।



৫ মে, ২০০৭ চাঁপাইনবাবগঞ্জের একটি আর্মি ক্যাম্পের বিভিন্ন স্থাপনা ভিডিও করার সময় আর্মি সদস্যরা শিবিরের ২ নেতাকে ভিডিও ফুটেজসহ আটক করে।



চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকা থেকে শিবির ক্যাডার মাহমুদুল চৌধুরীকে পুলিশ সদস্যরা একে-৪৭ এর ৩৩টি বুলেটসহ গ্রেপ্তার করে। যার মধ্যে ১৭টি বুলেট দেশীয় কোনো কারখানায় তৈরি হয়েছে বলে সেনাবাহিনীর বিশেষজ্ঞ দল মত প্রকাশ করে।



১৯৯৯ রাবি ছাত্র শিবির সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর পাকিস্তানে তৈরী রিভলবার, গুলি ও গান পাউডার সহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়।তার কোয়েটায় টেনিং নেয়ার অভিজ্ঞতা আছে বলে জানা গেছে।



বাংলাদেশে ইসলামিক ডেমোক্রেটিক পার্টি নামে একটি দল আছে যাদের ১২,০০০ কর্মী সোভিয়েত বিরোধী যুদ্ধ ও পরবর্তিতে আফগান গৃহযুদ্ধে লড়াঈ করে ।এদের ট্রেনিং রিক্রুটমেন্ট আসা যাওয়ার সব খরচ আই এস আই বহন করে।



১৯৯২ সাল থেকে রোহিঙ্গা রিফিউজিদের মধ্য থেকে বাছাই করে তাদের ট্রেনিং দিয়ে কাজে লাগায় আই এস আই।



চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র যে জেটিতে ভিড়ল এই জেটিটা শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতায় ছিল। শিল্পমন্ত্রীর অনুমতি ছাড়া বা জানা ছাড়া অস্ত্র চট্টগ্রামের জেটিতে ভিড়তে পারেনা। আর তখন শিল্পমন্ত্রী ছিলেন জামায়াতে ইসলামের মতিউর রহমান নিজামী।



১২৫ টা গুপ্ত জঙ্গী সংঠন আই এস আই'র হাতে তৈরী যাদের অনেকের বাংলাদেশে শাখা আছে।



মধ্যযুগের একজন বিখ্যাত আরব মনীষির নামে তৈরি করা একটি দাতব্য সংগঠন ও চিকিৎসা কেন্দ্রের নামে আসা ফান্ড এর বড় একটা অংশ স্থানীয় কর্মী আর ইনফর্মারদের বেতন ভাতায় খরচ হয়।



অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদকে টার্গেট করে আক্রমনের নির্দেশ দেন বাংলাদেশের বড় ইসলামিক আলেমের ছদ্দবেশে একজন আই এস আই'র কর্মী।



যে ৫ টি বিদেশি গোয়েন্দাসংস্থা বাংলাদেশের মাটিতে সর্বাধিক সক্রিয়..আজকের পর্ব রিসার্চ অ্যান্ড এনালাইসিস উইং এর আদ্যপান্ত

Click This Link

মন্তব্য ১৩১ টি রেটিং +৪৭/-০

মন্তব্য (১৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আমি ১ নম্বর এ আছি........... ;)

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৮

অনিক আহসান বলেছেন: আপ্নের জইন্য ফুলচন্দন আর রসগোল্লা .. অনেক ধন্যবাদ ভাই ... !:#P !:#P !:#P !:#P !

২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯

হতাসের কথা বলেছেন: দেখলাম পড়লাম কেমেন্ট করলাম

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৩

অনিক আহসান বলেছেন: ধইন্যা B-) B-)

৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০১

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: অনেক তথ্যই অনেকের হজম হবে না........

এদেশে জন্ম নিয়ে আর কিছু না হোক আশ্চর্য্য হবার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে গেছে......

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৩

অনিক আহসান বলেছেন: আরো অনেক ডিটেইলস দিতে পারতাম..দুইটার ক্ষেত্রেই..কিন্তু ঐ যে এক সমস্যা হজম হবে না.।হুদাই আমারে গালাগালি দিবো..

৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৬

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: আপনের প্রথম পর্বটা আজকেই পড়লাম,দ্বিতীয় পর্বটা পড়ছি। এইভাবে তথ্য গুলো তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৯

অনিক আহসান বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :D :D

৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৭

কর্ন বলেছেন: দরবেশ কেডা ???? :-/

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৯

অনিক আহসান বলেছেন: মিয়া বাংলাদেশে থাকেন আর দরবেশ বাবা রে চিনেন না.. :| :|

৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১০

আন্ধার বলেছেন: এই জিনিস কই পান মিয়া?????? আপনেও তো মনে হয় ডাবল এজেন্ট। ;) ;) ;) ;) ;) ;)

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৫

অনিক আহসান বলেছেন: মাবুদ এলাহি এইসব কি কন..পরে মিয়া আমারে জে আর সিতে ধইরা নিয়া নেংটু কইরা *** মারবো /:) /:)

৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১২

ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: বাংলাদেশ অংশটা আরেকটু বড় হইলে খুশি হইতাম

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২০

অনিক আহসান বলেছেন: ভাই নাম দিতে গেলে বিপদে পরতে হইবো ..

৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৯

বিরোধী দল বলেছেন: ফটু দেইখা ঢুকছি কিছু মনে কইরেন্না :P :P :P :P :P

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২১

অনিক আহসান বলেছেন: তইয় খালি ফডু দেইখাই বিদায় লইয়েনা একটু পইড়া যাইয়েন.. ;) ;)

৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২১

সাদাসিধা মানুষ বলেছেন: বুজতি পারলাম না!! বাংলাদেসের ইতিহাস তো দেখি নতুন করে জানতে হবে!!!!

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৬

অনিক আহসান বলেছেন: জানতে চেস্টা করেন জানার কোন শেষ নাই

১০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৩

আকাশ_পাগলা বলেছেন: বেনজির ভুট্টো হত্যাকান্ড রোখতে ব্যার্থ।

এদের নিয়ে আর বলে লাভ আছে? বলে কয়ে জঙ্গীরা বেনজিরকে মেরে ফেলছে। সেটাই ঠেকাতে পারলো না। নিজের দেশে পারে না, আর সবাই পারে ঐ বাংলাদেশের সাথে।

ইন্ডিয়াতেও দেখেন, একটার পর একটা প্রধানমন্ত্রী-প্রেসিডেন্ট খুন হইছে। র কিছু করতে পারে নাই। আর বাংলাদেশে তাদের অপারেশনের শেষ নাই।

ইন্ডিয়া পাকিস্তান সোমালিয়া আফ্রিকা উগান্ডা মঙ্গল গ্রহ ইউরেনাস এন্ড্রমিড্রা গ্যালাক্সি-- সব শালারা পারে শুধু বাংলাদেশে অপারেশন করতে। নিজেদের দেশে কিছু পারে না।
হুহ।

দুই দিন পরে টের পাবেন বাংলাদেশে কত এলিয়েন আছে।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৭

অনিক আহসান বলেছেন: সারা দিন পাশের বাড়িতে চুকি দিয়া থাকে সেইখানে কি রান্ধা হইলো..এদিকে নিজের বাড়িতে চুরি হইয়া যায় সেই খবর নাই..

১১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৩

স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: পোস্টের অনেক ব্যাপার বিতর্কিত। তবে এই একটা সংস্থাই পাকিস্তানকে শত বছর ধরে ঘোল খাওয়াবে, এ ব্যাপারে সন্দেহ নাই।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৯

অনিক আহসান বলেছেন: হ্যা কিছু ব্যপার বিতর্কিত .. এরা অনেকটা কর্পোরেশনের মত হয়ে গেছে.. ব্যবসা থেকে গোয়েন্দাগিরি সব করে...

১২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৪

মির্জাইমরান০০৭ বলেছেন: ভিনা মালিকের বাকী টুকু দেখার ব্যবস্তা করা যায় না?

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩১

অনিক আহসান বলেছেন: সবইতো দেখাইলো.. 8-|

১৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৬

মোহাম্মাদ রাকিবুল হাসান বলেছেন: প্রথম দিকের ইনফো নিরপেক্ষ.... পরেরগুলা ? সাপেক্ষ..

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৮

অনিক আহসান বলেছেন: একটু মেনশন করেন প্লিজ

১৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩১

সুইট টর্চার বলেছেন: বাংলাদেশ অংশটা পুরাই অবিশ্বাস যোগ্য।মন গড়া। প্রমাণ কি?

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৯

অনিক আহসান বলেছেন: কোন অংশটা বিশ্বাসযোগ্য মনে হচ্ছে না মেনশন করেন তথ্যসুত্র দিয়ে দিতে চেস্টা করবো।

১৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩২

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: ভাই আমারে একটু কন তো ডি জি এফ আই তে কেমনে যোগ দেয়া যায়! :!> :!> :!> :#> :#> :#> :> :> :> :>


পোষ্টের জন্য অনেক ধইন্যা! :D :D :D :D :D

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫২

অনিক আহসান বলেছেন: পেরধান মন্ত্রীরে জিগান.. হে তো প্রতিরক্ষা মন্ত্রীও ;)
পড়াড় জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ :D :D :D

১৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৪৪

পথিক০২১ বলেছেন: Appreciate the info on ISI. Would also appreciate if you can post about RA as well. As far as the assassination of Sheikh Mujib I think he has been forewarned few times by the office of Henry Kssinger. But Mujib decided to ignore it.For more information you can look at the declassified documents of the transcript of the Kissingers meeting after the day of Mujib assassination.

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৪

অনিক আহসান বলেছেন: "র" এর উপর একটা পর্ব আছেতো..
Click This Link

১৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫২

আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: তয় ভাই আই এস আই লইয়া আরো বেশি চমক... আশা করছিলাম!! ভাই ...সাবধান!!!!!

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪০

অনিক আহসান বলেছেন: আমরা সাধারন পাব্লিক ভাই ..বেশি চমক দিতে গেলে ধমক খায়া উইড়া যাওয়া লাগবেনি ভাই..
পড়ার জন্য ধন্যবাদ :D :D

১৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০৪

অর্নিল বলেছেন: পোস্টের বক্তব্য পক্ষ বিপক্ষ থাকলেও বিনা মালিকের এই নগ্ন ছবিটা কেন দেয়া হলো বুঝিনা। এতে সামহ্য়্যারের শালীনতা ক্ষুন্ন হবে না? এর আগে দেখেছি গোলাম আযমের ছবির উপর এক ব্লগার প্রস্রাব করছেন। সেটাও সামুতে ছাপা হলো। অথচ কোন এক ব্লগার স্তন ক্যান্সার বিষয়ক একটি স্বাস্থ্য সম্পর্কিত খবরে ডেমি একটা ব্রেস্ট'র ছবি দিয়েছিল তাতে ঐ ব্লগারকে জেনারেল করা হয়েছিল। ফলে অবশ্যই এই ছবিটা সাম্যুর নীতি রীতি বিরুদ্ধ বলে আমি মনে করি। ছবিটা সরিয়ে ফেলুন ।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৭

অনিক আহসান বলেছেন: ছবিটা বোম্বেতে তোলা ..এটা এইজন্য দেয়া হয়েছে যে পাকিস্তানী মডেল এর ছবি বাজারজাত করতে পাকগোয়েন্দা সংস্থার ম্যাচো ইমেজ ব্যবসায়িক স্বার্থে ব্যাবহার দেখানো ..আমি সজ্ঞানে এই ছবি সনযুক্ত করছি কাজেই মুছার প্রশ্নই আসেনা ..তাতে সামু ব্যান্ড করুক আর যাই করুক কি করতে পারি বলেন..তবে আপনার শালীনতাবোধ ক্ষুন্ন হলে দুঃখিত ..

১৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৯

প্রদীপ মিত্র বলেছেন: আইএসআই এর লোগো ঠিক হয় নাই। দেখে মনে হয় কৃষিভিত্তিক সংগঠন :p

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০১

অনিক আহসান বলেছেন: :-B :-Bপরামর্শ দিতে চান মনে হয়..?

২০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৯

এ হেলাল খান বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোষ্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। বাকীগুলো পড়ব।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৩

অনিক আহসান বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ :D :D :D

২১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৩

রাইসুল জুহালা বলেছেন: বাপরে! এত গবেষনা করে এত খুঁটিনাটি তথ্য জোগাড় করলেন কিভাবে? প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়েছে নিশ্চয়ই। আই এস আই'র একটা কুকর্মের ইতিহাস বাদ পড়ে গেছে - '৯৩ সালে মুম্বাই বোমা বিষ্ফোরন যেখানে আড়াইশো'র বেশি লোক মারা গিয়েছিল।

অনেক ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৬

অনিক আহসান বলেছেন: যেকোন ব্লগে আপনার এপ্রিসিয়েশন অনেক কিছু .. আসার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ..। !:#P !:#P !:#P

হ্যা ১৯৯৩ তে মুম্বাইয়ে দাউদ ইব্রাহিম আর টাইগার মেমনের ঘটনাটা একটা বড় ঘটনা ছিলো.. যোগ করে দিবো.।

২২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৫

রাইসুল জুহালা বলেছেন: অফটপিকঃ

অর্নিল বলেছেন: এর আগে দেখেছি গোলাম আযমের ছবির উপর এক ব্লগার প্রস্রাব করছেন। সেটাও সামুতে ছাপা হলো।

যাক, এই পোস্টে একজন নতুন ছাগুর দেখা পাওয়া গেল!

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৭

অনিক আহসান বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৩

নাফিজ মুনতাসির বলেছেন: ওয়াও!!!! এক নি:শ্বাসে পড়ে শেষ করলাম!!! এই সংস্হাটা আসলেই বিশ্বের জন্য একটি হুমকি......সমগ্র বিশ্বে জঙ্গীবাদকে মদদ এবং উস্কে দেয়ার জন্য এদেরকে এককভাবে দায়ী করা হয়।

প্রচুর গবেষণা এবং পড়াশুনা করে আপনি এই পোষ্ট তৈরী করেছেন....সেটা বলে আর কথা বাড়িয়ে লাভ নেই।

অসাধারণ লাগলো......এক পড়ায় হবে না.....আবার পড়তে হবে একদম মনোযোগ দিয়ে........... ++++++++++

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৩

অনিক আহসান বলেছেন: থ্যাংকু থ্যাংকু থ্যাংকু :D :D :D

২৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৪

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: পোস্ট ভালো লাগলো ।

তবে উপরে মনে ISI একজন এজেন্টের মন্তব্যও আপনি পেয়েছেন ;)

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৩

অনিক আহসান বলেছেন: =p~ =p~ =p~ ..ময়ুরির বদলে ভীনা মালিকের নেংটু হাতে আই এস আই লেখা দেইখা রাগ করছে..

২৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৬

বিডি আইডল বলেছেন: লেখাটি শেষের দিকে আর একটু গুছিয়ে লিখলে ভালো হয়...একটু এলোমেলো হয়ে গেছে মনে হয়

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০১

অনিক আহসান বলেছেন: হ্যা তাড়াহুরায় একটু এলোমেলো হয়ে গেছে।দেখি সুযোগ পেলে ঠিক করে দিবো .. পড়ার জন্য ধন্যবাদ :D :D

২৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৯

চিকন আলি বলেছেন: সিআইএ, মোসাদেরটা কবে দিবেন। ঐ ডুটাই তো আসল ।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৪

অনিক আহসান বলেছেন: একটু সময় লাগবে ...এ দুইটা নিয়া অনেক পরিশ্রম গেছে ...তবে ফেব্রুয়ারীতে দিবো আশা রাখি .. :#) :#)

২৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৫

চিকন আলি বলেছেন: স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন:তবে এই একটা সংস্থাই পাকিস্তানকে শত বছর ধরে ঘোল খাওয়াবে, এ ব্যাপারে সন্দেহ নাই


কথাটা একটু উল্টো করে ভাবেন।

আইএসআই আছে বলেই ভারত পাকিদের এতো সম্মান করে চলে।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৭

অনিক আহসান বলেছেন: সম্মান না বলে বলা উচিত হিসাব করে চলে

২৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৫

সীমানা পেরিয়ে বলেছেন: বলা হয়ে থাকে ধানমন্ডি সিটি কলেজের কাছে একটি বহুতল টাওয়ারে অনেক আই এস আই’র

বাক্যটি অসম্পূর্ণ। সার্চ করে খুঁজে নিন কোথায়।

দরবেশ............!!! B-) B-) B-)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৯

অনিক আহসান বলেছেন: জী ভাই দরবেশ বাবার টাওয়ার ২০০৫ সাল পর্যন্ত রমরমা ছিলো এখন কি খবর জানি না..

২৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৯

গুপ্তঘাতক007 বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট! আমার কাছে আইএসআই এর সব থিকা বড় সফলতা মনে হয় এখনো পর্যন্ত তাগো মইধ্যে তেমন কোনো ডাবল এজেন্টের কাহিনী না শোনা আর তাগো এজেন্টও অন্য কোথাও বড় আকারে ধরা না পরা। অনান্য এজেন্সির তুলনায় শালার বেটাগো কিন্তু টাকা পয়সা তেমন নাই,তারপরেও হালাগো ইফিসিয়েন্সি এবং সাক্সেস বেশ ভালই। আপ্নের সিরিজের বাকি লেখাগুলা দেখলাম, সময় কৈরা পরা শুরু করুম।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩২

অনিক আহসান বলেছেন: াবল এজেন্ট না থাকলেও ওরা টাকার জন্য পারে না এমন কিছু নাই..।একদেশ থেকে পারমাবিক আর মিসাইল টেকনোলজি চুরি করে জনে জনে বিক্রী করছে.. ।তালেবানের কোকেন ব্যাবসার একটা বড় অংশ ওরা পরিচালনা করে। তবে ওদের সবচেয়ে বড় গুন ওরা ড্যাম প্রফেশনাল.।

৩০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫৬

সবখানে সবাই আছে বলেছেন: আইএসআই এর লোগোটাই আমার পছন্দ হয় নাই। দেখে মনে হচ্ছে "পাকিস্তান কৃষক লীগ" টাইপ কোন একটা সংগঠন।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩

অনিক আহসান বলেছেন: এটা মনে হয় পাকিস্তানের জাতীয় লোগো বা ঐ টাইপের কিছু ..যা আই এস আই মিজের লোগো হিসাবে ব্যাবহার করছে..

৩১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:০৮

শোভন এক্স বলেছেন: খুবই তথ্যবহুল পোস্ট। পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৪

অনিক আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শোভন ভাই.. :D :D :D

৩২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১৯

অক্টোপাস পল বলেছেন: ++++

ছোটবেলায় থেকেই গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে আমি কৌতুহলী। অন্তর্জাল ঘেটে মাঝে মাঝে পড়ার চেষ্টা করি। ধন্যবাদ অনিক ভাই। আপনাকে অনুসরণ করা শুরু করলাম :D

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৬

অনিক আহসান বলেছেন: অনেক ধইন্যা অক্টো মামা ... :) :)

৩৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৬

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ১৬ নং ভালোলাগা


চমৎকার পোস্ট

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৭

অনিক আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চয়ন ভাই.. B-)) B-))

৩৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০০

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: ছবিটা দিয়ে ভাল পোস্টটাতে কাদা মাখানো কি ঠিক হল? আবার বলবেন না যে ছবি দেখেই তো ঢুকেছেন......আমি ব্লগার মন্তব্যের কিউ ধরে পোস্টে ঢুকেছি.........

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪২

অনিক আহসান বলেছেন: আপনার কি মনে হয় গুপ্তচরবৃত্তিতে ইস্লামিক রিপাব্লিক অব পাকিস্তানের গোয়েন্দাবাহিনী কোনদিন নারী উপঢৌকন ব্যাবহার করে নাই বা করে না? যাই হোক ছবিটা যে কারনে দিছি ..ছবিটা বোম্বেতে তোলা ..এটা এইজন্য দেয়া হয়েছে যে পাকিস্তানী মডেল এর ছবি বাজারজাত করতে পাকগোয়েন্দা সংস্থার ম্যাচো ইমেজ ব্যবসায়িক স্বার্থে ব্যাবহার দেখানো ..একটু খেয়াল করেন ছবির হাতে আই এস আই লেখা ট্যাট্টু দেখতে পাবেন..

৩৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:২৮

স্বাধীকার বলেছেন:
খুবই ভালো লিখেছেন। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয়ে সামান্য দ্বিমত বা আরেকটু বিশদ আলোচনার সুযোগ থাকলেও। সার্বিক পোস্টটি অনেক ব্লগারের পছন্দের তালিকায় থাকবেই। পরিশ্রমী একটি পোস্ট আমাদের জন্য তৈরী করায় আপনাকে কেবল ধন্যবাদ দিলেই শেষ হয়না। প্লাস দিতেই হয়।

এরকম পোস্ট আরো আসবে এটা আপনারই ঘোষণা, তা সত্যে পরিনত হলেই খুশী হবো। বিভিন্নস্থানে বিচ্ছিন্নভাবে কম বেশী এসব সংস্থা ও তাদের কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা বা বর্ননা জানতে পারলেও, আপনার পোস্টের মতো করে জানাটা সত্যিই এর আগে আমার চোখে কোথাও পড়েনি। সেদিক থেকে পোস্টটি অনন্যই বলবো। লিখতে থাকুন। সিটি কলেজে পড়তামতো তাই বেলটাওয়ার না জানি কি একটা আছে আশে পাশে, মাঝে মাঝে নাম শুনতাম আরকি!!

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪

অনিক আহসান বলেছেন: হ্যা চেস্টাতো করবো...অনেক তথ্য আমি দিতে চাই নি এবং আরো অনেক তথ্য দেয়া যেত কিন্তু তাতে পোস্ট নিয়ে বিম্পি আমুলীগ ক্যাচাল শুরু হয়ে যাওয়ার প্রচুর সম্ভবনা ছিলো..। যাই হোক পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ...আগামী পর্ব সি আই এ ও মোসাদ

৩৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৩৫

Observer বলেছেন: B:-) B:-) B:-)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫

অনিক আহসান বলেছেন: B-) B-) B-)

৩৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৪২

হাসান রেজভী বলেছেন: এই সিরিজটা চরম

+++

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫

অনিক আহসান বলেছেন: অনেক ধইন্যা :D :D

৩৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
চমৎকার সিরিজ হচ্ছে #:-S

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৭

অনিক আহসান বলেছেন: আরে বাহ. ..এই ব্লগে কবি ক্যান ঘটনা কি?



আসার জন্য ও পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ.. !:#P !:#P

৩৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: আপনার দুইটা পর্ব পড়ে তো মনে হচ্ছে দেশের সবাই "র" বা আই.এস.আই এর এজেন্ট!! নিজেরেইতো আর বিশ্বাস করতে পারছি না :-(!!!

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৪

অনিক আহসান বলেছেন: /:) /:) /:)

৪০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৫

কাঙাল মামা বলেছেন: “ভারত পুর্ব পাকিস্তান নিয়ে যাচ্ছে নিয়ে যাক,৫ বছরের মধ্যে আমরা সোনার বাংলা আমাদের কাছে ফিরিয়ে আনব,সোনার বাংলা শুধু আমাদের আর কারো নয়”
- জুলফিকার আলী ভুট্টো।


এটার সূত্রটা দিলে খুব-ই ভালো হয় :)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৮

অনিক আহসান বলেছেন: Shonan, Sardar sahib, eta amar Sonar Bangla Bharater nai, which in English means: Listen, Sardar Singh, Golden Bengal belongs to us not to India. Golden Bengal is part of Pakistan. You cannot take away Golden Bengal like that from Pakistan. We will fight to the bitter end. We will fight to the last man.


১২ ডিসেম্বর ১৯৭১ এ জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ভাষনের সময় ভারতের প্রতিনিধি সর্দার স্বরন সিং কে উদ্দেশ্য করে এই কথা বলেন ।
Click This Link

Click This Link

৪১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩২

সবাক বলেছেন: অথচ ভারত পাকিস্তানের মতো পারমানবিক ক্ষমতাধর দেশের পাশে থেকে বাংলাদেশে একটি শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থা থাকার কথা। যারা কিনা কেবল এ গোয়েন্দা সংস্থা দিয়েই দু'দেশের উপর ছড়ি ঘোরাতো।

যা একটা শয়তানের হাড্ডি ডিজিএফআই আছে, তাও পুরা সংস্থাটাই 'র' আর 'আই এস আই' এর এজেন্ট। :(

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪১

অনিক আহসান বলেছেন: তাহারা প্রতি ৫ বছরে একবার খোলোস পাল্টায়.. এই ৫ বছর "র" তো পরের ৫ বছর আই এস আই..আর নতুন সরকার আসলে তার সামনে ধোয়া জামা কাপড় পড়ে নতুন ফাইল খুলে হাজির হয় ..

পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ সবাক ভাই ..আপ্নারে ইদানিং দেখাই যায় না..

৪২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৮

সবাক বলেছেন: হুমম.. কমই আসি ব্লগে। সময় পাই না। বিভিন্ন কাজে খুব ব্যস্ত থাকি। এ পোস্টের লিংক একজনে চ্যাটে দিলো।... :)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১১

অনিক আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ..শীঘ্রই একটা লেখা দেন..

৪৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৪৩

সৈয়দ ফয়সল রেজা বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো। আপনাকে ধন্যবাদ এতো কষ্ট করার জন্য।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:১১

অনিক আহসান বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ :D :D

৪৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:২৫

অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: আমার খালু ডি জি এফ আই এ ছিলেন কিছু দিন। তো সে সময় আমার আর্মি তে যোগ দেয়ার খুব ইচ্ছা ছিল। কিন্তু খালু আমাকে নিরুৎসাহিত করতেন , বলতেন , বাইরে থেকে যত টা চক চক করে ভিতর টা ঠিক তেমন ই নোংরা!

আমি বুঝতাম না এর মানে। এখন বুঝলাম , আসলে উনি সাধারন মানুষের চেয়ে বেশি জেনে হয়ত নর্মাল জীবন জাপন কোরতে পারচিলেন না। আর এ জন্যই চাইতেন আমি যেন একটা সাধারন জীবন পাই।

এত দিন জানতাম আমার দেশের প্রধান মন্ত্রী রা দুর্নীতি বাজ , ক্ষমতা লোভী আর দেশ প্রেম হীন। তাই বলে অন্য দেশের এজেন্ট ??

তবে হাসিনা আর খালেদা ২ জন কে উদ্দেশ্য করে যে সব কাদা ছড়েন , সে গুলা ২ জনের ক্ষেত্রে ই চরম সত্য ! ওই যে সেই ২ ঝগ্রাটে মহিলার মত যাদের ১ম জন অন্য জনকে গালি দিয়ে বলছিল , এই খা* তুই আমাকে মা* বললি ক্যান ? আর ২য় জন ১ম জন কে গালি দিয়ে বলছিল , এই মা* তুই আমাকে খা* বললি ক্যান?

হাসিনা খালেদা কে বলেন আই এস আই এর এজেন্ট আর খালেদা হাসিনা কে বলেন র এর এজেন্ট।


এ সব না জানলেই মনে হয় ভাল হত। বেশি জানা ভাল না , মন বিষিয়ে উঠে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৬

অনিক আহসান বলেছেন: আমাদের দুর্ভাগ্য ব্রিটিশদের যাওয়ার ৬৩ বছর আর আমাদের জাতীয় স্বাধীনতার ৪০ বছর পার হয়ে গেলেও এখনো আমাদের রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা ভারত পাকিস্তানেই ঘুর পাক খাচ্ছে.. দেশটা যাদের তাদের পছন্দ অপছন্দের কোন গুরুত্ব নাই...দুই শুওরতান্ত্রিক দেশ আমাদের অস্তিত্ব আর পরিচয় নিয়ে টানাটানি করে চলছেই...এ দুইটা দেশরে শক্ত একটা শিক্ষা দেয়া দরকার..এজন্যই মাঝেমাঝে মনে হয় ভারত পাকিস্তান একটা অল আউট যুদ্ধে জড়াবে কবে..

৪৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:২৭

ম্যাকানিক বলেছেন: ভাই বাংলাদেশের মানুষ অনেক সময় না বুঝে না জেনে এইসব এজেন্টদের পাল্লায় পড়ে।আশাকরি আপনার এই লেখা পড়ে নতুন প্রজন্ম এইসব ভিনদেশী গখরা সাপদের থেকে নিজেদের নিরাপদ রাখবে।
আই এস আই এর মেজর শাফকাত চিমা এখন অস্ট্রেলিয়াতে থাকে একটা ড্রাইভিং স্কুল আছে আমার প্রফেশনাল কাজে পরিচয় ছিলো তার সাথে ব্যাপক চ্যাটি লোক খুব মজা কইরা জমায়া গল্প করতে পারে।আমি বাংগালী মুসলিম শুইনাও আমার সাথে উর্দুতে কথা বলতে আসে নাই দেখে তখনই মার্ক করছিলাম।অন্য এক পাকিস্তানী আমারে তার ব্যাপারে সাবধান কইরা বলছিলো যে লক সুবিধার না দেশে যাইতে পারে না তাদের দেশের কোটি কোটি টাকা মাইরা এইখানে পইড়া আছে। আজকে আপনার এই লেখা না পড়লে জানা হইতো না সে কি একটা চিজ।
আর আই এস আই এর ডাবল ক্রস নিয়া বিবিসি এর এই ডকু টা দেইখেন।
http://www.youtube.com/watch?v=qSinK-dVrig
অবস্থা দেইখা মনে হইতাছে আই এস এর পিঠে এখন ছালা বান্ধনের সময় আগায়া আসছে।
তথ্য বহুল লেখার জন্য আবারো ধন্যবাদ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৬

অনিক আহসান বলেছেন: ওরে বাপস!!..সেই লোক কে চেনেন.।. দারুন একটা ইনফো শেয়ার করলেন ... অনেক অনেক ধন্যবাদ !:#P !:#P !:#P !:#P

৪৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩

দূর্যোধন বলেছেন: এই পোস্ট এত দিনে চোখে পড়লো !!! অসাধারন পোস্ট ! দারুন সব তথ্যে সমৃদ্ধ করেছেন! খুবই পরিশ্রমী পোস্ট ।
এই 'র' বা 'আই এস আই' এর তুলনায় আমাদের একটি শক্তিশালি গোয়েন্দা সংস্থা থাকা উচিত ছিল,কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য !!


++++

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১১

অনিক আহসান বলেছেন: থ্যাংকু থ্যাংকু.... :D :D :D
এইটা ফার্স্ট পার্টও আছে দেখতে পারেন...
(চুপ্পে জিগাই ...লিস্টে থাকবোতো? :-* )

৪৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫০

মঈনউদ্দিন বলেছেন: চমৎকার

শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

চালিয়ে যান

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৫

অনিক আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ.. :D :D :D

৪৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫৫

জাতির নানা বলেছেন:
পোষ্ট পইড়া তুমারে আনুসরনের তালিকায় নিলাম। আর কিছু কইলাম না।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৭

অনিক আহসান বলেছেন: আরেররে নানায় যে ..কেমুন আছো.. তুমার গ্রামের বাড়ি খুব পছন্দ হইছে..দাওয়াত দিবা নি?

৪৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৫৯

পিদিম বলেছেন: পরিশ্রমি ও বহু তথ্যবহুল পোষ্ট ।মনে রাখতে পারবো তো।য়াই হোক চালিয়ে য়ান ৩ নং কি আছে?

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৮

অনিক আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ.. :D :D :D
৩ নং এ সি আই এ অথবা মোসাদ কে রাখতে চাই..

৫০| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৮

হ্যামিলিনের বাঁশিওয়ালা বলেছেন: প্রথমে আপনার লেখা পড়ছিলাম দ্রোহীতে, এক ফ্রেন্ডে দিছিল লিংক। দেন পাইলাম এখানে। আশা করি আফনে এগুলার কুনুডার এজেন্ট না B-) B-) ;) ;) তয় MI(মংগল গ্রহ ইন্টেলিজেন্স) এর হইলে কুনু প্রব্লেম নাইক্কা B-)) =p~
পোস্টে দারুণভাবে প্লাস

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৪

অনিক আহসান বলেছেন: আশা করি আফনে এগুলার কুনুডার এজেন্ট না B-) B-) ;) ;)
-------------------------------------------------------------------------------
মাবুদ এলাহি কি কন এইসব! :|| :||

৫১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৬

ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:

আপনাকে অনুসরণে রাখলাম ।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১১

অনিক আহসান বলেছেন: ব্যাস্ততার কারনে গত ৭ দিনে সামুতে ঢুক্তেই পারি নাই.. ভাই চেস্টা করবো বাকিটা এই মাসেই দিতে .. :-* :-*

৫২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৬

মামুন হতভাগা বলেছেন: অনুসারিত

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১০

অনিক আহসান বলেছেন: ধইন্যা.. :D :D

৫৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৬

নাজনীন১ বলেছেন: ভাবতেছি সাধারণ জনগণ বইলা বাংলাদেশে কেউ আছে কিনা! যেরকম শুরু করলেন আপনি, পাঁচ পর্ব শেষ হইলে তো মনে হয় ১৬ কোটি জনতা কাভার হয়ে যাবে। আপনারেও কেমন জানি সন্দেহ হয়। :| :|

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৯

অনিক আহসান বলেছেন: B-)) B-)) B-))

৫৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৫

বন পলাশের পদাবলী বলেছেন: বাংলাদেশে ইন্ডিয়ান গোয়েন্দা সংস্থা "র" ভিন্ন অন্য কোনো দেশের গোয়েন্দা নেই।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১০

অনিক আহসান বলেছেন: কেন বাকিরা কি আমাদের বালোবাসে না? :``>> :``>>

৫৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪

অহন_৮০ বলেছেন: বাংলাদেশের অংশ গুলার তথ্য সূত্র দিলে ভালো হত... যাই হোক ভালো লিখেছেন

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৬

অনিক আহসান বলেছেন: হিটলার থেকে জিয়া
-মিনা ফারহা
বাংলাদেশ দি আনফিনিশড রেভ্যুলুশন
-লরেস লিফসুর্য
আর্মস অ্যান্ড দি রউগস
জুলফিকার আলী ভুট্টর ১২ ডিসেম্বর ১৯৭১ এ জাতি সংঘে ভাষন
http://www.lankalibrary.com/pol/hasina.html

পুরানো দেশি বিদেশি অনেক পত্রিকা

৫৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৮

~মাইনাচ~ বলেছেন: অনেক জ্ঞানী পোষ্ট




দারুন

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৫

অনিক আহসান বলেছেন: :) :) :)

৫৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:০৯

বিতর্কিত উন্মাদ মানব বলেছেন: নাজনীন১ বলেছেন: ভাবতেছি সাধারণ জনগণ বইলা বাংলাদেশে কেউ আছে কিনা! যেরকম শুরু করলেন আপনি, পাঁচ পর্ব শেষ হইলে তো মনে হয় ১৬ কোটি জনতা কাভার হয়ে যাবে। আপনারেও কেমন জানি সন্দেহ হয়। =p~ =p~ =p~

ভীনা মালিক :-B এজেন্ট হইতে মুঞ্চায় :#>

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬

অনিক আহসান বলেছেন: ভিনা মালিক্রে পাইতে হইলে কম সে কম আই এস আই'র লেঃ জেনারেল হইতে হইবো কইলাম =p~ =p~ =p~

৫৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৯

উদাসীফাহিম বলেছেন: দরবেশ, ঠিক আছে, আর বিএনপিতে সাকা, এরা সরাসরি এজেন্ট না বলে উচ্চ স্তরের কর্মকরতা বলা উচিত।

১৩ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪৮

অনিক আহসান বলেছেন: :D

৫৯| ১২ ই মার্চ, ২০১২ রাত ২:২৭

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: অসাধারণ পোস্টে ++++তবে

চট্টগ্রামে এইট মার্ডার ।চট্টগ্রামের বদ্দরহাটে শিবির ক্যাডাররা মাইক্রোবাসের মধ্যে থাকা ৮ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীকে প্রকাশ্য দিবালোকে ব্রাশফায়ার করে নৃশংসভাবে হত্যা করে।নাসির গ্রুপের নাসির সহ প্রত্যেকে আই এস আই ট্রেনিং ক্যাপমের সদস্য ছিলো।

নাসির তখন জেলে ছিল।অপারেশনে মনিটরিংয়ের দায়িত্বে ছিল বর্তমান দুবাই পলাতক হাবিব খান।পরবর্তীতে অরেক শিবিরক্যাডার বাইট্টা আলমগীর,আযমের এই মামলায় ফাঁসির আদেশ হয়।তবে নাসিরের বিরুদ্ধে কি রায় হয় জানা যায় নি।

১২ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩০

অনিক আহসান বলেছেন: Info clear kore deyar jonno onek dhonnobad..

৬০| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:২২

নাজনীন১ বলেছেন: বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দলের মধ্যে আই এস আই’র কর্মীরা সক্রিয় রয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের দরবেশ উপাধি পাওয়া এক নেতা বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সাথে আই এস আই’র প্রধান কন্ট্যাক্ট।দুস্ট লোক বলে বি এন পি জামাতের শেষ সময়ে এসে আই এস আই যখন নিশ্চিত হয় শেখা হাসিনা আগামিতে বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসছেন তখন তারা দরবেশ এর মারফত আওয়ামী লীগ কে ৩০০ কোটি টাকা নির্বাচনি তহবিল প্রদান করে।যা “র” খুব ভালো ভাবে নেয় নি। ফলাফল তত্বাবধায়ক আমলে আওয়ামী লীগে RATS এর উত্থান ও শেখ হাসিনাকে কোন্ঠাসা করার চেস্টা।


--------

নো কমেন্টস। :D :D :D

১০ ই মে, ২০১২ রাত ১২:০১

অনিক আহসান বলেছেন: ;) ;) B-)

৬১| ১৫ ই জুন, ২০১২ রাত ১:২০

আগুনের ফুলকি বলেছেন: লিভ টুগেদার আই এস আই এ্যন্ড..................

০১ লা জুলাই, ২০১২ সকাল ৭:১৫

অনিক আহসান বলেছেন: B:-) B:-) B:-) B:-)

৬২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৭

জ্বীন কফিল বলেছেন: পুরো সিরিজটাই সংগ্রহে নিলাম

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৪

অনিক আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ কফিল সাব

৬৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৪

সূখী মানব বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৫

অনিক আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ সূখী মানব :)

৬৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

শামীম আরা সনি বলেছেন: হম

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০০

অনিক আহসান বলেছেন: এতো বড় নামকরা ব্লগার হইয়া বইন্ডি আপনে হুদাই দুই অক্ষরের "হম" কইতারলেন !?
:(( :(( :((

৬৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০২

অনিক আহসান বলেছেন: আমি যে সমস্ত যায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এই পোস্ট বানাইছি তাদের সুত্র আমি আমার লেখায় উল্লেখ করে দিছি। কিন্তু যারা আমার এখান তেকে কুপি পেস্ট করে আমার পরিশ্রমের সুত্র উল্লেখ করবেন না তারা "আইএসআই" এর চাইতেও খারাপ X(( আল্লায় যেন তাগো হাশরের মাডে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর গু খাওয়ায় :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.