![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি কবিতা লেখা শিখানোর কোন পাঠশালা থাকত তাহলে সে পাঠশালার আজীবন অবৈতনিক ঝাড়ুদার হইতাম।
বিশাল বিশাল ফ্ল্যাটের মালিক অথবা উচ্চবিত্ত পরিবারে টিউশনি করানোর চেয়ে কুঁড়েঘরে থাকা ওই মিশুক চালকের বাচ্চা কে পড়িয়ে অনেক শান্তি। ওই সেগুন কাঠের টেবিলে পড়িয়ে যে শান্তি পাওয়া যায় না তা ওই ছোট্ট ঘরের খাটে বসে পড়িয়ে পাওয়া যায়। হয়ত মাসিক বেতনের পরিমান টা কম থাকে কিন্তু টাকা দেয়ার সময় যখন হাসি হাসি মুখে বাবা বলে,
''ও পড়া টরা পারে তো ?''
তখন সেই হাসিতে থাকে অনেক কৃতজ্ঞতা। সেই কৃতজ্ঞতা ওই ধনীর দুলালের ৫/১০ হাজার টাকার টিওশনিতেও পাওয়া যায় না। খুব ব্যাস্ততা অথবা কপালে ঘাম নিয়ে যদি কখনো আসতে দেরি হয়ে যায় তখন দুলালিদের প্রশ্ন থাকে, ''এতো দেরি করলেন কেন? কালকে থেকে ঠিক টাইমে আসবেন।''
আর ওই কুঁড়ে ঘরে গেলে বাচ্চার মা এসে ভাঙ্গা ফ্রিজ খুলে এক গ্লাস ঠাণ্ডা পানি দেয়।
মাখন দিয়ে রুটি খাওয়ার চেয়ে মাঝে মাঝে ওই খাম্বা মার্কা বিস্কুট খেয়েই অনেক তৃপ্তি পাই। পাই অনেক স্বাধীনতা। আমার এই স্বাধীনতার কাছে ওরকম হাজার টাকা অনেক তুচ্ছ।
২৩ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭
অতঃপর নীরবতা বলেছেন: জ্বি ধন্যবাদ।
২| ২৩ শে মে, ২০১৫ দুপুর ২:১৫
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হুম
২৩ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭
অতঃপর নীরবতা বলেছেন: হুম
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:০০
থিওরি বলেছেন: ঠিক কথাটাই বলেছেন।