![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
view this link
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬ তে এই পোস্টটি দিয়েছিলাম। প্রায় পৌনে তিন বছর পর মাননীয় শিক্ষা সচিব ঘোষণা দিয়েছেন এর কাছাকাছি কিছু করবেন।
প্রশ্নপত্র ফাস বর্তমান সময়ের হট টপিক। গতকাল সন্ধায় আমি টিটু আর জয়নাল $$$$$ এর ফাকে অভিনব একটা পদ্ধতি আবিষ্কার করেছি যা স্টেপ বাই স্টেপ নিচে বর্ননা করা হলো। বুদ্ধি টা আমার , ধন্যবাদ টিটু কে তার মতাতম দিয়ে বেপার টাকে সমৃদ্ধ করার জন্য, ধন্যবাদ জয়নাল কে নোংরা তেলতেলে হাসি দিয়ে বেপারটা শোনার জন্য। আমার মতামত অনুযায়ী এ দেশে crime কমানোর দুইটা তরিকা, একটা হচ্ছে আইনের সঠিক প্রয়োগ অন্যটা হচ্ছে ক্রাইম কে বৈধতা দেয়া। আমার নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনেকটা ক্রাইম কে বৈধতা দেয়ার মতো। আমার দৃঢ় বিশ্বাস এভাবে প্রশ্ন ফাস এবং কোচিং বানিজ্য চিরতরে বন্ধ করা সম্ভব। তাহলে শুরু করা যাক...............
১. প্রশ্ন পত্র ফাস করে দিন। ঠিকই শুনছেন। আমাদেরকে প্রশ্নপত্র ফাস করতে হবে। তবে সেটা প্রতি বিষয়ের উপর বিশটি সেট। পরীক্ষার একমাস আগে বিশটি (পরিস্থিতি অনুসারে কম-বেশী হতে পারে ) প্রশ্নপত্র নিয়ে পাতলা একটা চটি বই করা যেতে পারে। প্রশ্নপত্রগুলো এমন ভাবে বানাতে হবে যেন সবগুলো প্রশ্ন মিলে পুরো বই এর বিষয় বস্তু চলে আসে । প্রতিটি সেটের একটি করে নাম থাকবে (যেমন কেটেরিনা সেট, মধুমতি সেট। ....etc. )
২. প্রশ্নপত্র বানানো শেষ হওয়া মাত্র সরকার থেকে তা ফাস করে দেয়া হবে যাতে করে দুর্বৃত্তরা এ থেকে কোনো সুযোগ নিতে না পারে। অত্তপর প্রশ্নপত্র সব কেন্দ্রে পাঠিয়ে দিতে হবে.
৩. পরীক্ষার শুরু হবার ১৫ মিনিট আগে প্রশ্নপত্র সব ছাত্রী-ছাত্র র মাঝে বিলি করে দেয়া হবে.
৪. পরীক্ষা শুরু হওয়ার ৩০ মিনিট আগে মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী সকল টিভি , রেডিও, ইন্টারনেট / মিডিয়ার উপস্থিতিতে এনালগ পদ্ধতিতে লটারী (!!!) করে একটি প্রশ্ন পত্র বাছাই করবেন যা এক যোগে সমস্ত মিডিয়ার মাধ্যমে লাইভ প্রচার করা হবে।
---- " আজকের জীব বিজ্ঞানের প্রশ্নপত্র হিসাবে সা,লিওন সেট নির্বাচিত হয়েছে।...।
( দয়া করে বলবেন না, পরীক্ষা কেন্দ্রে রেডিও ,টিভি কিছুই নাই )
৫. অত:পর শিক্ষাথি'রা ১৫ মিনিট সময় পাবেন সঠিক প্রশ্নপত্র বের করে লিখার প্রস্তুতি নেয়ার জন্য।
৬. """"" ঢং """""পরীক্ষা শুরু।
৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৫৬
এহ্সান তপু বলেছেন: স্কুলগুলোকে পরীক্ষাকেন্দ্র হিসাবে ঘোষণা করার আগে কিছু নুন্যতম কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করে নিতে হবে। পরীক্ষাকেন্দ্র যদি এমন রিমোট প্লেসে যেখানে রেডিও , টিভি বা মোবাইল এর সিগন্যাল নাই, অথবা প্রশাসনের এক্সেস নাই তাহলে সেখানে পরীক্ষা গ্রহণযোগ্য হওয়া উচিত নয়। কারণ এমন জায়গায় মানুষ বাসায় বসেও পরীক্ষা দিতে পারে।
২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:০১
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ হাঃ ভাই, দারুন লিখেছেন।
৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৫৭
এহ্সান তপু বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬
স্যান্ডবক্স বলেছেন: দুর্দান্ত আইডিয়া। আমি নিস্চিত এটা কাজ করবে। আমাদের সময়ে প্রশ্ন পত্র দৈনিক পত্রিকায় ছহাপানো হত। বেশি কাটতির জন্য। কিন্তু কেউ তা আনুশরন করত না। কেউ কেউ করত। আর করে ধরা। কারন কোনো এক পরিক্ষায় অন্য সেট থেকে প্রশ্ন আসত। আর কোনো বিষয়ে ফেল মানে সব বিষয়ে ফেল।
তবে জদি প্রশাশন চায়, প্রশ্ন পত্র ফাশ করতে। তাহোলে কোন আইডিয়া কাজ করবে না।
৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৫৮
এহ্সান তপু বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৩৪
সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: আপনার ১ নং ধারণার কথা আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতিও বলেছেন। তবে আপনি যেসব বিষয়ে ধারণা দিয়েছে সেটা একেবারে খারাপ না। তবে আপনার ধারণা বাস্তবায়ণে অনেক প্রতিবন্ধকতা দেখা দিতে পারে। সম্পূর্ণ মিডিয়া নির্ভর আপনার ধারণা কার্যকর খুব-ই কঠিন। আমাদের দেশে এখনও অনেক এলাকায় ইন্টারনেট, ক্যাবল ভিশন বা বিদ্যুৎ নেই। বিদ্যুৎ থাকলেও লোডশেডিং আছে। সুতরাং প্রতিবন্ধকতার ব্যাপারটা নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন।