নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ নরক থেকে ফেরা

১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৭




এটি একটি শোনা কাহিনী। আমি নিজেই বিশ্বাস করিনি। তাই অন্যদের বিশ্বাস করানো প্রায় অসম্ভব। তবে বিশ্বাস বা অবিশ্বাস থেকে নয়, মহামতি সেকশপিয়রের অমর বানী ‘দেয়ার আর মেনি থিংস ইন হেভেন এ্যান্ড আর্থ.........’ স্মরণ করে কাহিনীটি লিখে ফেললাম। আশা করি, আমার মতো আপনারাও বিশ্বাস করবেন না।

আমাদের এই শহরে ‘ইঞ্জিনিয়ারিং এ্যান্ড সার্ভে ইন্সটিটিউট’ নামে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে (রুয়েট নয়)। জমি জমা জরীপ এবং হাল্কা প্রকৌশল বিষয়ে শিক্ষা দানের জন্য সরকারি এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি ব্রিটিশ আমলে ১৮৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত। আমি যে সময়ের কথা বলছি, সেটি সম্ভবতঃ ১৯৬৯ সালের ঘটনা। কাশেম নামে একটি গ্রাম্য ছেলে এই প্রতিষ্ঠানের হোস্টেলে থেকে পড়াশুনা করতো। তখন এই বিষয়ে মেয়েরা পড়তো না। তাই ইন্সটিটিউটের ক্যাম্পাসে ছেলেদের জন্য একটিই দোতলা হোস্টেল ছিল। কাশেম থাকতো হোস্টেলের দোতলায় ২২ নম্বর রুমে।

কোন এক ইয়ারে ফেল করে ছেলেটি আত্মহত্যা করে। বেলা এগারোটার দিকে রুমমেটরা যখন ক্লাসে, তখন সবার অলক্ষ্যে হোস্টেল রুমের সিলিং ফ্যানের সাথে দড়ি ঝুলিয়ে সে গলায় ফাঁস নেয়। তার মৃতদেহ নামানোর পর থানায় মামলা, পোস্ট মর্টেম ইত্যাদি নানা ঝামেলা শেষে লাশ পাঠিয়ে দেওয়া হয় গ্রামের বাড়ি বাগমারা থানার ভবানীগঞ্জে। কিন্তু সেখানে মসজিদের ইমাম বা মৌলবি মৌলানারা কেউ কাশেমের জানাজা পড়াতে রাজি না হওয়ায় তার দরিদ্র কৃষক পিতা উপায়ন্তর না দেখে জানাজা ছাড়াই ছেলের লাশ দাফন করে দেয়। আত্মহত্যাকারী নিশ্চিত দোজখে যাবে। এমন মানুষের জানাজা পড়াবে কে?

ঘটনা শুরু হয় এর এক সপ্তাহ পর। ইন্সটিটিউটের ছাত্ররা একদিন এক ক্লাস থেকে গগনবিদারী চিৎকার দিয়ে বেরিয়ে দিক বিদিক ছুটাছুটি শুরু করে। অন্যান্য ক্লাসের ছাত্র ও শিক্ষকরাসহ পথচারী লোকজন জড়ো হয়ে যায়। আতংকিত ছাত্রদের কাছে জিজ্ঞেস করে জানা যায় যে, ক্লাস চলার এক পর্যায়ে শিক্ষক অলোকনাথ সরকার হঠাৎ ক্লাসের পেছন দিকে আঙ্গুল নির্দেশ করে চিৎকার দিয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান। ছাত্ররা হতচকিত হয়ে পেছনে তাকিয়ে দেখে, একদম শেষ বেঞ্চে একা বসে আছে কাশেম।

হোস্টেল সুপার রাজ্জাক সাহেবের সিনেমা দেখার খুব নেশা। সাথে পরিবার পরিজন না থাকায় হোস্টেলের নিচ তলায় একটা রুম নিয়ে তিনি থাকেন। আর সুযোগ পেলেই সেকেন্ড শো সিনেমা দেখার জন্য হলে চলে যান। সেদিন সিনেমা দেখে রাত সাড়ে এগারোটার দিকে ফিরে তিনি দেখলেন, হোস্টেলের দোতলায় সেই ২২ নম্বর রুমে আলো জ্বলছে। ব্যাপার কী? এরকম তো হবার কথা নয়! কাশেমের আত্মহত্যার পর থেকে ২২ নম্বর তো বটেই, পুরো হোস্টেলই প্রায় ফাঁকা। ছেলেরা হোস্টেল ছেড়ে দিয়ে মেসে বা আত্মীয়স্বজনের বাসায় চলে গেছে। তিন চারজন ছাত্র নিরুপায় হয়ে নিচ তলায় হোস্টেল সুপারের কামরা সংলগ্ন একটি রুমে ভয়ে ভয়ে থাকে। অন্যান্য সব রুম তালাবদ্ধ। তাহলে ২২ নম্বর রুম খুললো কে?

রাজ্জাক সাহেব সাহসী মানুষ। তিনি দারোয়ান আদম আলির নাম ধরে উচ্চস্বরে ডাক দিলেন। ঘটনার পর থেকে আদম আলি হোস্টেলের গেটে ডিউটি করতে চায় না। সে একটু দূরে দূরে থেকে পাহারা দেয়। রাজ্জাক সাহেবের ডাকে টর্চ লাইট জ্বেলে হাজির হলো সে। বললো, ‘আমাকে ডাকছেন,স্যার?’ রাজ্জাক সাহেব হোস্টেলের দোতলার দিকে নির্দেশ করে বললেন, ‘বাইশ নম্বর রুমের কোন ছাত্র ফিরেছে নাকি? ওই রুমে লাইট জ্বলছে কেন?’
আদম আলি সেদিকে তাকিয়ে ঘাবড়ে গেল। ২২ নম্বর রুমের খোলা দরজা দিয়ে লাইটের আলো এসে পড়েছে বাইরে। অথচ আজ হোস্টেলের কোন ছাত্রই ফিরে আসেনি। এলে তো আদম আলির কাছ থেকে তাকে রুমের চাবি নিতে হতো। সে আতংকিত স্বরে বললো, ‘না স্যার, কোন ছাত্র তো আসেনি!’
রাজ্জাক সাহেব আদম আলির কাছ থেকে টর্চ লাইট নিয়ে ওকে সাথে আসার জন্য ইঙ্গিত করে হোস্টেলের সিঁড়ি ভেঙ্গে দোতলায় উঠে গেলেন। সারি সারি সব রুম তালাবদ্ধ। বারান্দায় ঘুটঘুটে অন্ধকার। ছাত্ররা কেউ না থাকায় বারান্দার আলো জ্বালানো হয়না। অথচ ২২ নম্বর রুমের দরজা খোলা এবং সে রুমে আলো জ্বলছে। আশ্চর্য!

রাজ্জাক সাহেব কুসংস্কারমুক্ত আধুনিকমনা মানুষ। তিনি টর্চের আলো জ্বেলে বারান্দা দিয়ে হেঁটে ২২ নম্বর রুমের সামনে এসে দাঁড়ালেন। খোলা দরজা দিয়ে তাকিয়ে দেখলেন, রুমের ভেতর একটি টেবিলের সামনে পেছন ফিরে বসে একজন ছাত্র উচ্চস্বরে পড়া মুখস্থ করছে। তিনি একটু থতমত খেয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘কে? কে পড়ছে এই রুমে?’
সাথে সাথে বিদ্যুৎ চলে গেল এবং পড়া মুখস্থের শব্দ বন্ধ হয়ে গেল। রাজ্জাক সাহেব শক্ত মানুষ। প্রথমে একটু চমকে গেলেও নিজেকে সামলে নিয়ে টর্চের আলো ফেললেন সামনে। কিন্তু অবাক কাণ্ড! ২২ নম্বর রুমের দরজা বন্ধ, এক মুহূর্ত আগেও যা’ খোলা ছিল। এখন বন্ধ দরজায় দু’ দুটো তালা ঝুলছে। রাজ্জাক সাহেবের মাথা থেকে পা পর্যন্ত একটা শিরশিরে অনুভূতি ছড়িয়ে গেল। এই প্রথম ভয় পেলেন তিনি। তাঁর হাত থেকে টর্চ লাইট পড়ে গেল। অনেকটা দৌড়ের মতো করে দোতলা থেকে নামতে গিয়ে সিঁড়িতে হুমড়ি খেয়ে পড়ে তিনি জ্ঞান হারালেন।

পরদিন বিকেলবেলা ক্লাস শেষে ইন্সটিটিউটের প্রিন্সিপাল রুমে শিক্ষকদের জরুরী মিটিং ডাকা হয়েছে। ষোল জন শিক্ষকের মধ্যে দু’জন নেই। অলোকবাবু ছুটিতে এবং রাজ্জাক সাহেব হাসপাতালে। মিটিংয়ে শিক্ষকরা যে যার মতো করে বক্তব্য দিলেন। কিন্তু প্রায় তিন ঘণ্টা আলোচনা করেও কোন সিদ্ধান্তে আসা গেল না। প্রিন্সিপাল সাহেব এসব ঘটনা বিশ্বাস করতেই রাজি নন। ক্যাম্পাসে পুলিশ মোতায়েন করার জন্য কয়েকজন শিক্ষকের দাবীকে তিনি হেসে উড়িয়ে দিলেন। তাঁর যুক্তি হলো, তিনিও তো ক্যাম্পাসের ভেতর কোয়ার্টারে থাকেন। কিন্তু তাঁর সাথে তো এসব কিছু ঘটছে না! তাহলে কী দু’জন দায়িত্বশীল শিক্ষক ও এতগুলো ছাত্র সবাই মিথ্যে কথা বলছে? এ প্রশ্নেরও কোন সদুত্তর নেই তাঁর কাছে। কোন রকম সিদ্ধান্ত ছাড়াই রাত আটটার দিকে মিটিং শেষ হলো।

শিক্ষকরা চলে গেলে প্রিন্সিপাল সাহেব অফিস পিওন সোহরাবকে দিয়ে দারোয়ান আদম আলিকে ডেকে পাঠালেন। বললেন, ‘আচ্ছা আদম আলি, গত রাতে ঠিক কী হয়েছিল বলো তো?’
আদম আলির চোখে মুখে ভয়। সে বললো, ‘স্যার, সুপার সাহেব আমার টর্চ লাইট নিয়ে হোস্টেলের দোতলায় চলে যান। কিন্তু আমি তার সাথে যাইনি স্যার। বাইশ নম্বর রুমে লাইট জ্বলছিল এবং দরজা খোলা ছিল। সেখানে কি হয়েছিল আমি জানিনা স্যার।’
ঠিক এই সময় প্রিন্সিপালের অফিস রুমের বাইরে থেকে কে যেন ভারি গলায় বলে উঠলো, ‘আমি জানি, স্যার।’
‘হু ইজ দেয়ার?’ প্রিন্সিপাল সাহেব আদম আলি ও সোহরাবকে বললেন, ‘এই, দেখো তো বাইরে কে?’
ওরা বাইরে গিয়ে দেখলো, কেউ নেই। ওদের পিছে পিছে প্রিন্সিপাল সাহেব নিজেও বেরিয়ে এসেছেন। কিন্তু আশে পাশে কাউকে না দেখে তাঁর কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়লো। কিছুক্ষণ হতভম্বের মতো দাঁড়িয়ে থেকে তিনি সোহরাবকে বললেন, ‘অফিস বন্ধ করো। আর শোন, তোমরা দু’জন আমাকে একটু কোয়ার্টারে পৌঁছে দাও তো!’
*******************************************************************************************************************
ছবিঃ নেট
রি-পোস্ট।

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩০

বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা ........... অবিশ্বাস্য!!

শেষে না হসে পারলাম না।
আপনার লেখনী জমজমাট।

১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বিজন রয়।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩২

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: লোক মুখে শুনেছি যারা অপঘাতে তাদের আত্না কখনো শান্তি থাকে না। এমন কিছু কি?

১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হবে হয়তো। প্যারানরমাল অনেক কিছুই তো আমাদের জ্ঞানের বাইরে।


ধন্যবাদ ভাই কলিমুদ্দি দফাদার। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি বিশ্বাস করিনি; তবে, পড়তে ভালো লেগেছে।

১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৪| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

আওরঙ্গজেব চৌধুরী রিফাত বলেছেন: গল্পটা সত্যিই অসাধারণ ছিল

১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।


ধন্যবাদ ভাই আওরঙ্গজেব চৌধুরী রিফাত। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৫| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


মৃত ব্যক্তির জানাজা পড়াটা ধর্মীয় ব্যাপার ও ট্রেডিসন; কিন্তু, কাশেম দোযখে যাবে সেইজন্য তার জানাজা না-পড়া প্রমাণ করেছে, ধর্মে সমস্যা আছে।

১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমাদের সমাজে এরকম সুইসাইডাল কেসে সাধারণত মৌলবি মওলানারা জানাজা পড়াতে চান না। অবশ্য ব্যতিক্রমও আছে।

৬| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

জেন রসি বলেছেন: এমন অনেক গল্প প্রচলিত আছে। ছোটবেলায় গ্রামে গিয়ে এসব গল্প শোনার এক অন্যরকম আমেজ ছিল। আপনার গল্প পড়ে সে আমেজটা পেলাম।

১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই জেন রসি।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৭| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এরকম একটি গল্প আগেও মনে হয় শুনেছি। গভীর রাতে যে এই গল্প পড়বে একটু হলেও ভয় এসে হানা দিবে। ভাল লাগলো।

১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনি হয়তো আগেও আমার এই গল্পটি পড়েছেন। এটি রি-পোস্ট, যা গল্পের শেষে উল্লেখ করা আছে।


ধন্যবাদ ভাই মোঃ মাইদুল সরকার। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৮| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪১

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার সাবলীল বর্ণনায়, গল্প পড়ে ভালো লাগল। +।

২০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৯| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৫৩

আলপনা তালুকদার বলেছেন: এরকম কিছু শোনা ঘটনা আমিও জানি। কিছু অবিশ্বাস্য ঘটনা আমি নিজেও দেখেছি। অনেককিছু বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করেনা। আবার না করেওতো উপায় নেই। এটা যার যার ব্যাপার।

২০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ঠিক বলেছেন। বিশ্বাস অবিশ্বাসের ব্যাপারটা যার যার।


ধন্যবাদ বোন আলপনা তালুকদার। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১০| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক ভয়ের গল্প!! তবে ধর্মেরগ্লানি আছে, আমি সাপোর্ট করলাম না মোল্লা হুজুরদের। ধর্মের অপব্যবহার হয়েছে। কাশেম এর জানাযা করার উচিৎ ছিল।

গল্প ভালো লাগলো পড়ে।

২০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১১| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৮

প্রতিভাবান অলস বলেছেন: গল্প হিসেবে বেশ ভাল

২০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই প্রতিভাবান অলস।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১২| ২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:২৭

সেমাই এখনো টানেনি ক্রেতাদের বলেছেন: ওলে ভাইয়ুউউউউউউ!!!!!!!!!

ইহা কি লিখিয়াছো!!!!!!!!!!!

পড়িয়া তোমাকে করল্লার সমুচা বানাইয়া খাওয়াইতে ইচ্ছা করিতেছে!!!!!!!!!

:P

২০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: করল্লা আমার প্রিয় তরকারি। সমুচা হলে মন্দ হয়না। হাঃ হাঃ হাঃ।


আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৩| ২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪১

প্রামানিক বলেছেন: আগেও পড়া ছিল আবার পড়লাম। ধন্যবাদ হেনা ভাই।

২০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৪| ২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১:৩৭

জাহিদ অনিক বলেছেন: এরকম কিছু কাহিনী শুনেছি মেডিকেল কলেজে হয়ে থাকে।

গল্পে কিছুটা ভয় ভয় লেগেছিল ।

২০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই জাহিদ অনিক।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৫| ২০ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: শেষ পর্যন্ত পরিস্থিতি কি হল তা জানতে পারলে ভাল হত। গল্প ভাল লেগেছে ভাইয়া।

২০ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আসলে ছোট গল্পের সংজ্ঞাই হলো সাঙ্গ করি মনে হবে শেষ হইয়াও হইল না শেষ (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)।


ধন্যবাদ ভাই মোস্তফা সোহেল। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৬| ২০ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০৬

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: গল্প বেশ , কিন্তু লেখনি বেশ বেশ , মানে লেখার ইস্টাইল বেশ ভালো লেগেছে!

২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বাবুরাম সাপুড়ে১।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৭| ২০ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: দারুন হয়েছে। বেশ ভালো লাগলো পড়ে

২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ধ্রুবক আলো।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৮| ২০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪

পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা হেনাভাই গল্পের মধ্যে দিয়ে যথারীতি সিনেমা দেখলাম, গল্পটা ভাল লেগেছে, মজাও পেলাম, অনেকের মত আগেও পড়েছি তাতে মজা কমেনি। সারা পৃথিবীতে অসংখ্য ধর্ম আছে অপঘাতে কতই তো মারা যায় তাদের তো জানাজা পড়ানোর রেওয়াজই নেই, তাহলে------। মজা পেয়েছি কিন্তু বিন্দুমাত্র বিশ্বাস করিনি, যারা বিশ্বাস করবে তাদের অবশ্যই ভুতে ধরবে। ;)

২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মজা পেয়েছি কিন্তু বিন্দুমাত্র বিশ্বাস করিনি, যারা বিশ্বাস করবে তাদের অবশ্যই ভুতে ধরবে। ;)


এই হলো সাত কথার এক কথা। ভৌতিক বা আধিভৌতিক কাহিনীর প্রতি বিশ্বাস করলেই বিপদ। না করলে কোন বিপদ নাই। মানুষ ভয় পেতে ভালোবাসে। তাই রবীন্দ্রনাথের মতো বটবৃক্ষও 'কঙ্কাল'-এর মতো গল্প লিখেছেন।

ধন্যবাদ ভাই পুলক ঢালী। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৯| ২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:০২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তারপর সব কিছু স্বাভাবিক হলো কি করে টা তো বললেন না।

২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: স্বাভাবিক অবস্থা তো সময়ের বিবর্তনে ফিরে আসে। যে কাহিনীর কোন বাস্তব ভিত্তি নেই, তা' মিলিয়ে যেতে কতদিন? একমাস, দুইমাস, এক বছর, দুই বছর। তারপর সব কিছু আগের মতো চলিতে লাগিল। নতুন নতুন ছাত্র আসিয়া হোস্টেলের ২২ নম্বর রুমে থাকিয়া পড়াশুনা করিতে লাগিল। হাঃ হাঃ হাঃ।

২০| ২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩৫

অচল অধম বলেছেন: পিচ্চাপ করতে বাইরে যেতে ভ করছে, এখন কি করি! B:-)

২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৪২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। ভয় কিসের? এসব প্যারানরমাল গল্প শুধু গল্পই। এর কোন বাস্তব ভিত্তি নেই।


ধন্যবাদ ভাই অচল অধম। ভালো থাকুন এবং নির্ভয়ে থাকুন। শুভকামনা রইল।

২১| ২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভয়ের গল্প ঠিক আছে, শেষ লাইনেতো হাসিয়ে মারলেন!!! B-)

২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ডাকাবুকা টাইপের লোকেরা ভেতরে ভেতরে খুব ভীতু হয় ভাই। আপনাকে ধন্যবাদ।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২২| ২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:২৬

অর্ক বলেছেন: খুব ভাল লাগলো। একেবারে একাত্ম হয়ে গিয়েছিলাম গল্পের সাথে। আরও আশা করছি। ধন্যবাদ।

২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:০৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অর্ক।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৩| ২০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: রাবরের মতো ভাল গল্প।

২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ফরিদ আহমদ চৌধুরী।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৪| ২১ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

সামিয়া বলেছেন: আগে কখনো শুনিনি, ভাললেগেছে।।

২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বোন ইতি সামিয়া।


ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

২৫| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩

রক বেনন বলেছেন: There are many things between heaven and earth. ;) ;) গল্পটি ভাল লাগল হেনা ভাই। পোস্টে +++++

২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রক বেনন।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৬| ২১ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার বলার জন্য লেখাটি যথার্থ
ধন্যবাদ হেনা ভাই
ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন

২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ নূর মোহাম্মদ ভাই।


ঈদের শুভেচ্ছা আপনাকে। ভালো থাকবেন।

২৭| ২৩ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

উম্মে সায়মা বলেছেন: ভালো লাগল হেনা ভাই। শেষে হাসি পেল :D এমনই হয়.....

২৩ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বোন উম্মে সায়মা।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২৮| ২৩ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৪৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেনাভাই, আড্ডাঘরে আসেন। বর্ষপূর্তির লেখা চেক করে দেন প্লিজ! :)

২৩ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সামু পাগলা০০৭।

২৯| ২৪ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ,





২৫ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:০২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা।

৩০| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন:

২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:২২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ঈদ মোবারক। আপনার জীবন আনন্দময় হোক।

৩১| ২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৮

চানাচুর বলেছেন: আমার জীবনে এমন অভিজ্ঞতা হওয়ার খুব শখ। কিন্তু কখনোই হয়নি। আমি যদিও এগুলো বিশ্বাস করিনা যে একজন মানুষ আত্নহত্যা করলে তার প্রেতাত্মা এসে মানুষকে ভয় দেখাবে। তাও আবার তাদেরকে যাদের সাথে সে বসবাস করত। :( :(

আমি ফেইসবুকে প্যারানরমাল স্টোরিজ নামক একটা গ্রুপের সদস্য। আমার দেখা মতে, ভৌতিক ঘটনাগুলো বেশিরভাগই রাজশাহী ইউনি বা রাজশাহী বিভাগে ঘটে। আমার ছোটখালা রাবির শিক্ষার্থী ছিলেন, উনি আমাকে একদিন জিজ্ঞেস করলেন, জাবিতে কি অনেক জ্বিন?

আমি খুব হাসলাম। তবে জাবিতেও দুই চারটা গল্প শুনি। যেমন আমার হলের এক্সটেনশন বিল্ডিং এ এক মেয়ে সুইসাইড করেছিল অনেক আগে। ওই রুমে কিছুদিন আগে দুইটা মেয়ে ছিল তাদের মধ্যে একজন হলে ইরেগুলার। যাই হোক, রেগুলার হলে থাকা মেয়েটা প্রায়ই ভয় পেত। যেমন একদিন সে মশারি টানিয়ে ঘুমিয়েছে। গভীর রাতে দেখে মশারি টানানো নেই। তারপর সে রুমটা ছেড়ে দেয়। পরে অন্য একটা মেয়ে রেগুলার থাকত, কিন্তু তার কোন অসুবিধাই হয়নি।

২৫ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: : আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। প্যারানরমাল কোন ঘটনা আমি নিজেও বিশ্বাস করি না। তবে মানুষের স্বাভাবিক প্রবৃত্তি হলো এই ধরনের ঘটনায় তারা আকর্ষণ বোধ করে। খুব সুক্ষভাবে হলেও মানুষ ভয়ের গল্প শুনতে পছন্দ করে। তাই এই গল্প লেখা।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ চানাচুর। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

৩২| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

২৬ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ঈদ মোবারক ডঃ এম এ আলী। আপনার জীবন ঈদের আনন্দে ভরে থাক সব সময়।


ধন্যবাদ।

৩৩| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইলো, ঈদ মোবারক।
কেমন আছেন ভাই? আশা করি অনেক ভালো ও সুস্থ আছেন।

২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা আপনাকেও। আশা করি, আপনি ভালো আছেন।


আমি ভালো আছি। ধন্যবাদ।

৩৪| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সেবা প্রকাশনীর বইয়ের মজা পেলাম। ঈদ মোবারক।

২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন।


ঈদ মোবারক। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩৫| ২৮ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা এগুলো দেখেছেন, সেই রকম বিশ্বস্ত কোন লোকের সন্ধান আমি পাইনি।

২৮ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: না, না, এইসব প্যারানরমাল ঘটনার কোন বাস্তব ভিত্তি নাই। সবই গালগল্প।


ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী।

৩৬| ৩০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন।

সময় করে পরে গল্পোটা পড়ার ইচ্ছে রাখছি।

৩০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা আপনাকেও।


ধন্যবাদ ভাই সামিউল ইসলাম বাবু।

৩৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রথমবার সময় অভাবে পড়া হয়ে উঠেনি ।
চমতকার গল্প পাঠে ভাল লাগল ।
শুভেচ্ছা রইল ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

আটলান্টিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হেনা সাহেব গল্পটির কথা জানানোর জন্য।দাড়ান ধীরে সুস্থে এই গল্পটি পড়বো।আপনার গল্প বলে কথা।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.