নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একে৪৭

জানি না!

একে৪৭

মনে প্রাণে মানি আমাদের পরিবর্তন দরকার। জানি এমনটা আরও লক্ষ কোটি মানুষ ভাবেন। আর সবাই ভাবেন বলেই আমরা বড্ড বিক্ষিপ্ত। তাই বিশ্বাস করি একজনই পারেন আমাদের পথ দেখাতে, বিক্ষিপ্ত আমাদের একত্রিত করতে। সেই একজন হতে না পারলেও তাকে অন্তত দেখে যেতে চাই।

একে৪৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার হাতে যদি আইন তৈরী এবং প্রয়োগের ক্ষমতা থাকতো...

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৯

যুদ্ধে সৈনিকরা প্রতিপক্ষের সৈনিকদের উপর হত্যাযগ্য চালাবে এটা সাধারন ব্যপার।

কিন্তু যুদ্ধে একট সিম্পল ট্রিকি রুলস ও ব্যবহার করা যায়। যেখানে সৈনিকরা অন্য দলের সৈনিকদের মারবে না, তবে এমনভাবে আহত করবে, যেন সে আর কোনদিন উঠে দাড়াতে না পারে, কিছু করতে না পারে।

এতে কি হবে??? এর কমপক্ষে ৩টি উপকারিতা পাওয়া যাবে।
১. তার ব্যথার চিৎকারে অন্য সৈনিকদের মনোবল ভেঙে পরবে বা দুর্বল হবে।
২. তাদের সহযোদ্ধারা তাদের ফেলে যেতে পারবে না, তারা তাদের বহন করতে চাইবে বা করবে। এতে তাদের গতি বাধাগ্রস্থ হবে।
৩. এই আহত সৈনিকদের দেশে ফিরিয়ে নেয়ার পর তারা সরকার বা সমাজের বোঝা হবে বা সমাজে এর নেতিবাচক প্রভাব পরবে, এবং যুদ্ধে লিপ্ত হবার প্রবনতা কমবে।


আবারও ধর্ষনের ঘটনা। আবারও ঘটলো, আবার ঘটবে।
অনেকেই বলছেন এদের সর্বোচ্চ শাস্তি তথা ফাঁসি বা ক্রসফায়ারে দেয়ার কথা।
তবে আমার মনে হয় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ক্রসফায়ার বা ফাঁসি নয়। এটা শাস্তির সর্বোচ্চ পর্যায়। আর সর্বোচ্চ পর্যায় সবসময় ইফেক্টিভ হয় না। যেমন প্রচন্ড আঘাতে অসাড় হয়ে যাওয়া, যখন ব্যথা ফিল হয় না।
এমন কিছু করতে হবে, যাতে সে যন্ত্রনা ভোগ করতে পারে, আরেকজনের কি কষ্ট হয়েছিল তা বুঝতে পারে, আর তার কষ্ট দেখে নেতিবাচক (নেতিবাচক ক্ষেত্রে) প্রভাব পরে।

আমার যদি কিছু করার সুযোগ থাকতো তাহলে এ ক্ষেত্রে শাস্তির যে বিধান আমি করতাম-
১. তাদের সেই অস্ত্র কেটে ফেলে দেয়ার আইন করতাম যা তারা নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারেনা। সারাজীবন যতবার প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে যাবে, ততবার তাদের কৃতকর্মের সাজা ভোগ করতে থাকবে।
২. তাদের কপাল এবং গালে স্থায়ি সিল দিয়ে দেয়া যা দেখে অন্যরা তাদের চিনতে পারে। তাদের দেখে তাদের কথা শুনে যেন অন্যরা এর পরিণাম আন্দাজ করতে পারে।
৩. যদি কোন হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে, তবে যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল, সব শাস্তি ভোগের পর তাকেও ঠিক সেভাবেই হত্যা করা হবে।

কেউ কেউ হয়তো এতে অমানবিকতা খুজে পাবেন।
তবে বৃহত্তর স্বার্থে এরকম কিছু মানুষ রুপি জানোয়ারকে বলি দেয়া খুব একটা খারাপ কাজ হবে বলে মনে হয় না। এতে অন্যদের উপর প্রভাব পরবে। আর সেই রকম একটা প্রভাব থাকাও জরুরী হয়ে পরেছে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৮

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: একি বললেন ভাই। বেচারা দু-চার মিনিট একটু ফুর্তি করেছে তাই বলে???
"তাদের সেই অস্ত্র কেটে ফেলে দেয়ার আইন করতাম যা তারা নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারেনা। সারাজীবন যতবার প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে যাবে, ততবার তাদের কৃতকর্মের সাজা ভোগ করতে থাকবে।"

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

একে৪৭ বলেছেন: আমিও দু-চার মিনিটেই কাজ সারতে বলবো।

২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: তাহলে আপনার একে ৪৭ টাই কাজে লাগান। অমন কুলাঙ্গারের মুখ না দেখাই ভাল।।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮

একে৪৭ বলেছেন: তাইলেতো আর কাজ হইলো না। কদিনের মধ্যেই আমার একে-৪৭ এর শব্দ সবাই ভুলে যাবে।
এমন কাজ করবো যেন ওদের দেখে জিব বের করে থাকা কুলাঙ্গারগুলি জিব ভেতরে টেনে নেয়।

৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

একে৪৭ বলেছেন: আমিতো আইন করেই কাটার কথা বলেছি।
:-P

৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৫

বারিধারা ২ বলেছেন: ধর্ষণকারীর মত নষ্ট জানোয়ারের এই সুন্দর পৃথিবীতে বেঁচে থাকার কোন অধিকার নেই। কিন্তু আমি তাদেরকে ফাঁসি দিয়ে সম্মানজনক মৃত্যুতে বিশ্বাসী নই। আমার পছন্দ তাদেরকে বুক পর্যন্ত মাটিতে পুঁতে তারপর পাথর ছুঁড়ে তিলে তিলে হত্যা। আরবে এ ধরণের শাস্তি হয় বলেই কারো যৌন চাহিদা মেটাতে ধর্ষণের পথে যায়না। সেদেশে কোন প্রস কোয়ার্টারও নেই। তারপরেও সে দেশের মানুষ বেঁচে বর্তে ভালো আছে অপরাধীর শাস্তি হয় বলেই।

০৮ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯

একে৪৭ বলেছেন: মরে গেলেতো বেঁচেই গেল!
তাকে মরার মতো বাঁচিয়েই রাখা উচিৎ।
যাতে কৃতকর্মের আসল সাজা উপভোগ করতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.