![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগে ফেবুর লেখাটি পরুন:
“ বছরের প্রথম দিন
উপলক্ষে যদি কেউ একটা ডিমও খরচ
করে, তবে তার ৫০ বৎসরের আমল
থাকলে তা বরবাদ হয়ে যাবে"
=============== =====
========= =======
নবী করিম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম
মদীনা শরীফ
গিয়ে দুটি উৎসব বন্ধ করেছিলেন।
একটি হচ্ছে, বছরের প্রথম দিন
উদযাপন বা নওরোজ; অন্যটির নাম
ছিলো ‘মিহিরজান’।
মূলত: নওরোজ বা বছরের প্রথম দিন
পালন করার রীতি ইসলামে নেই,
পার্সী মজুসীদের অুনকারণ। এ
সম্পর্কে হাদীস শরীফে এসেছে:
“যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের
সাথে সাদৃশ্য গ্রহণ
করে সে তাদের
দলভুক্ত।”
তাই যে কোন নওরোজ
সেটা থার্টি ফাস্ট
নাইট হোক, পহেলা নববর্ষ হোক
কিংবা পহেলা মুহররম হোক,
বিজাতীয়
রীতি হিসেবে প্রতেকটি ইসলামে সম্পূর্ণ
নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এ সম্পর্কে------- -
১) ইমাম ফখরুদ্দীন উসমান বিন
আলী আয যাইলায়ী বলেন:
“নওরোজ ও মেলার নামে কিছু
দেয়া নাজায়েয। এ দুই দিনের
নামে প্রদত্ত হাদিয়া হারাম;
বরঞ্চ
কুফর”। (গ্রন্থ - তাবইনুল
হাকায়েক :
৬/২২৮)
২) ইমাম হাফস কবীর
রহমতুল্লাহি বলেন:
ক) “নওরোজ বা বছরের প্রথম দিন
উপলক্ষে যদি কেউ একটা ডিমও দান
করে, তবে তার ৫০ বৎসরের আমল
থাকলে তা বরবাদ হয়ে যাবে"
খ) “যে ব্যক্তি নওরোজের দিন এমন
কিছু খরিদ করল যা সে পূর্বে খরিদ
করত না, এর মাধ্যমে সে যদি ঐ
দিনকে সম্মান করতে চায়
তাহলে সে কাফের হয়ে যাবে।”
৩) হাম্বলি মাযহাবের ফিকাহর
গ্রন্থ
‘আল-ইকনা’ তে বলা হয়েছে-
“কাফিরদের উৎসবে যোগদান করা,
সেই
দিন উপলক্ষে বেচাবিক্রি করা ও
উপহার বিনিময় করা হারাম”।
উপরক্ত দলিল দেখলে এটা সহজেই
বুঝা সম্ভব,
থার্টি ফাস্ট নাইট, পহেলা নববর্ষ,
পহেলা মুহররম শুধু পালন করা হারাম
নয়, বরং ঐ দিবস
উপলক্ষে কাউকে শুভেচ্ছা জানানো,
কিংবা ঐ দিবসগুলো উপলক্ষে কোন
অফার দিলে সেটা গ্রহণ করা, ঐ দিবস
উপলক্ষে কেনাবেচা করা,
খাদ্যগ্রহণ
করা হারাম ও ক্ষেত্র
বিশেষে কুফরী।
আসুন এবার জানি "নওরোজ" ও "মিহিরজান" কি?
নিচে এ বিষয় ২ টা কি এবং কেন বন্ধ হয়েছে ও এদের পরিবর্তিত নাম কি সেটার বিষয়ে ২টা লিংক দিলাম।
কালের কন্ঠ
নয়া দিগন্ত। একটু বড় লেখা, সময় নিয়ে পড়তে হবে।
অনুষ্ঠান দুটি বন্ধের কারনঃ কালের কন্ঠ- এর আগে শরতের পূর্ণিমায় নওরোজ নামে এবং বসন্তের পূর্ণিমায় মিহিরজান নামে উৎসব দুটি মদিনাবাসী বিভিন্ন ধরনের আনন্দ-আহ্লাদ, খেলাধুলা ও রং-তামাশার মাধ্যমে উদ্যাপন করত। উৎসব দুটির রীতিনীতি, আচার-ব্যবহার ছিল সম্পূর্ণরূপে ইসলামের আদর্শ পরিপন্থী। মহানবী (সা.)-এর পরিবর্তে ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতরের দিবসের কথা ঘোষণা করেন।
নয়া দিগন্ত: স্বভাবতই তদানীন্তন পারস্যবাসীদের অভিমত, এ দু’টি উৎসবের গুরুত্ব ও তাৎপর্য ছিল অপরিসীম। অন্য যেকোনো উৎসব অপেক্ষা অধিক।’ কিন্তু যেভাবে পারস্যবাসী ও আরবরা এই উৎসব দু’টি উদযাপন করত তা ছিল ইসলামের আদর্শের সম্পূর্ণ পরিপন্থী। এমন অশালীন ও অশোভন পর্যায়ে এ উদযাপন অনুষ্ঠিত উপনীত হয় যে, তিরিশ দিনের মধ্যে একটি দিবস নির্দিষ্ট করে রাখা হতো দেহপসারিণী বা ‘কিয়ান’দের জন্য। সম্রাট, আমির-ওমরাহ, গণ্যমান্য সব ব্যক্তি সেদিন শ্রদ্ধা নিবেদন করতেন চরিত্রহীনা ওই নারীদের প্রতি। শ্রেণী-বৈষম্য, অহমিকা ও অশালীন কর্মকাণ্ডে পরিপূর্ণ এই উৎসব উদযাপন প্রক্রিয়ায় শিউরে উঠলেন ইসলামের নবী সা:। ইসলাম কখনোই সমর্থন করে না এরূপ আপত্তিকর, অসামজিক কর্মকলাপ। ইসলামের দৃষ্টিতে রাজা-প্রজা, ধনী-দরিদ্র, সাদা-কালোর মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। আল্লাহর কাছে সবাই সমান। পার্থক্য রয়েছে শুধু বিশ্বাসী ও অবিশ্বসীদের মধ্যে, সৎ ও অসতের মধ্যে। তা ছাড়া আল্লাহ তায়ালা মনোনীত একমাত্র দ্বীন, মহান ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের অশ্লীল, রুচিহীন কোনো কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়ার কোনো অধিকারও নেই। ব্যথিত ও উদ্বিগ্ন রাসূল সা: ইরশাদ করলেন, ‘আল্লাহতায়ালা তোমাদের জন্য এ দু’টি দিবস অপেক্ষা শ্রেয়তর ও মহিমাময় দু’টি দিবস নির্ধারণ করে দিয়েছেন। আর সে পুণ্যময় দিবস দু’টি হলো ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা। অতএব আগের উৎসব দু’টি বন্ধ করে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার নির্দিষ্ট অনুষ্ঠানাদি পালন করো।’ চিরতরে বন্ধ হয়ে গেল আরববাসী তথা মুসলমানদের ‘নওরোজ’ ও ‘মিহিরজান’ উৎসব উদযাপন।
ওইখানে সব পাবেন। আমি কয়েকটি লাইন তুলে দিলাম মাত্র।
এবার আমার মত:
থার্টি ফাস্ট নাইট
হারাম এটা ঠিক না। আমার জানা মতে পবিত্র কুরাআনেও এটা লেখা নেই।
আমরা কি শুধু নববর্ষের সময়ই আল্লাহ কে ভয় পাব??
আমরা আল্লাহকে ভয় পাব
সারা জীবন। তাই নয়কি?
তবে থার্টি ফাস্ট নাইট
এর নামে যে নোংরামি হচ্ছে তা খারাপ এবং ইসলাম বহির্ভূত। বিষয়টা এমন নয় যে থার্টি
ফাস্ট নাইট বাদে অন্য কোন দিন (সেটা ঈদ হলেও) এই পাপ করলে ইসলাম মেনে নিবে।
যদি থার্টি ফাস্ট নাইট এর নামে অবৈধ সম্পর্ক, মদ, গাজা সহ গুনার কাজে লিপ্ত হন তা অবশ্যই হারাম।
বেশির ভাগ মডার্ন ছেলে মেয়েরা এটাই করে।
আপনি কিভাবে উদযাপন
করলেন এটা তার উপর নির্ভর করে।
আমি যদি থার্টি ফাস্ট
নাইট উপলক্ষ্যে সারা রাত নামাজ পরি, সেটা কিভাবে হারাম হয়?
আবার ধরুন ঈদের দিন
অবৈধ যৌন সম্পর্ক করলাম, তাহলে কি আমার পাপ হবে না?
বিষয়টা নির্ভর করে
আপনি কিভাবে নিজে উদযাপন করছেন তার উপর।
তাইঃ “নববর্ষ [থার্টিফাস্ট নাইট] মুসলমানদের জন্য হারাম !!” এই কথার সাথে আমি দ্বিমত পোষণ করছি।
আমার মাকে নববর্ষ উপলক্ষে একটি গয়না দিব, বাবাকে পাঞ্জাবী।----- এটা হারাম?
নববর্ষ উপলক্ষ্যে আমার বাবা মা তাদের সন্তানের জন্য ১০০ রাকায়াত নামায
পরবেন।----- এটা হারাম????
আমার মা নিজ হাতে রান্না করেছেন, ছেলেকে নববর্ষ উপলক্ষে খাওয়াবেন।-----নাকি এটা হারাম?
আমার মনে হয় কথাটা হবে
“নববর্ষ [থার্টিফাস্ট নাইট] উদযাপনের নামে পাপ করা হারাম !!”
ভুল হলে ক্ষমা প্রার্থী। ভুলটা ধরিয়ে সঠিকটা জানালে খুশি হব। সাথে রেফারেন্স দিতে ভুলবেন না।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
আজব পাগল বলেছেন: এ বিষয়ে আরও জানতে গুগলে সার্চ দিন এটা লিখে : " বসন্ত পূর্ণিমায় মিহিরজান এবং শরৎ পূর্ণিমায় নওরোজ" । অনেক লিংক পাবেন।
২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৬
নিশাচর০০ বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। নওরোজ ও মিহিরজান এর ব্যাপারে আমার জানা ছিল না। আপনার সহযোগিতায় জানতে পারলাম।
ভাই এখন কিছু কথা বলি। আমি নিজে আলেম নই। তাই নববর্ষ উপলক্ষে কিছু করা হারাম নাকি মাকরুহ নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে কিছু বলব না, সেটা আলেমদের উপরই ছেড়ে দিলাম।
আমার কথা হচ্ছে নববর্ষ উপলক্ষে কিছু করার কি আদৌ কোন দরকার আছে ? আপনি নিজেই বুঝতে পারছেন নববর্ষ উদযাপনের ব্যাপারটা মুসলিমদের কালচার নয়। আমার জানামতে নববর্ষ ব্যাপারটা প্রথম শুরু করে পোত্তলিকরা অথবা শয়তানের পূজারীরা। তারা তাদের পরবর্তী বছরের দিনগুলি যাতে ভালো যায় সেই উদ্দেশ্যে তাদের দেবতা অথবা শয়তানের প্রতি পূজা দিত । (এই মুহূর্তে এর কোন রেফারেন্স দিতে পারছি না বলে দুঃখিত) তবে বাংলা উইকিতে নওরোজে র ব্যাপারে লেখা দেখলাম "জরথুস্ত্রবাদের প্রতিষ্ঠাতা জরথুস্ত্র স্বয়ং এই উৎসব উদ্ভাবন করেছিলেন"
একটা উদাহরণ দিলে মনে হয় বিষয়টা পরিষ্কার হবে। ধরুন মারাত্নক কোন অপরাধের কারণে ঘৃন্য গোষ্ঠী ( যেমন রাজাকার বা পাকিস্থানি হানাদার বাহিনী ) বা কোন জালেম রাজা একদিন অসংখ্য মানুষ খুন করে। তার পর থেকে সে প্রতিবছর তার আনন্দের দিন হিসেবে ওইদিনটিকে মানুষ খুন করে পালন করে। এখন অনেক দিন পর এটা যদি একটা দিবস পালনের প্রথা হয়ে যায় কেবল আনন্দ হিসেবে মানুষ খুনের বিষয়টা বাদ দিয়ে তখন কি আপনি জেনে শুনে এটা পালন করতে পারতেন ?? যেকোন ভাবেই হোক...... প্রিয়জনকে উপহার দিয়ে বা অন্য কিছু করে ?? না পারতেন না। কেননা যেই কারণ থেকে এই দিবসের উৎপত্তি সেটাকে আপনি মারাত্মক ঘৃনা করবেন।
আর ভালো কাজ করছেন ঠিক আছে, কিন্তু সেটার পিছনে কি উপলক্ষ তা ও তো দেখতে হবে। কোন উপলক্ষ না থেকে সাধারণভাবে (সওয়াবের নিয়তে) হলে তো সমস্যা নেই। কিন্তু উপলক্ষ থাকলে সেই উপলক্ষ জায়েজ কিনা জেনে নিতে হবে। আর সব ভালো কাজ তো সবসময় করা যায় না। নামাজে সিজদা দেওয়া ভালো (ফরজ) তাই বলে তো আমি আর দুইটার জায়গায় তিনটা দিতে পারি না।
আপনি যেসব ভালো কাজের কথা উল্লেখ করেছেন তা তো কোন উপলক্ষ ছাড়াই করা যায়। নববর্ষের উপলক্ষ লাগানোর কোন প্রয়োজন নেই।
আমরা যেকোন সাধারণ কাজকেই নিয়তের মাধ্যমে ইবাদাতে পরিণত করতে পারি। তাই যেগুলা এমনিতে ইবাদাত আছে তাতে সুন্নাহ বিরোধী কোন নিয়ত করে তা নষ্ট করার (বা সম্ভবনা তৈরি করার) কোন মানে হয় না।
আর বাকি সব কথার সাথে মোটামোটি একমত।
আমার কথা হয়ত আমি বুঝিয়ে বলতে পারি নি। আমার কথায় কস্ট পেয়ে থাকলে দুঃখিত, ক্ষমা করবেন।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৫
আজব পাগল বলেছেন: আপনার মন্তব্য ভালো লেগেছে।
আমি যেটার কারনে এই লেখাটা লিখেছি:
উপরক্ত দলিল দেখলে এটা সহজেই
বুঝা সম্ভব,
থার্টি ফাস্ট নাইট, পহেলা নববর্ষ,
পহেলা মুহররম শুধু পালন করা হারাম
নয়, বরং ঐ দিবস
উপলক্ষে কাউকে শুভেচ্ছা জানানো,
কিংবা ঐ দিবসগুলো উপলক্ষে কোন
অফার দিলে সেটা গ্রহণ করা, ঐ দিবস
উপলক্ষে কেনাবেচা করা,
খাদ্যগ্রহণ
করা হারাম ও ক্ষেত্র
বিশেষে কুফরী।
পহেলা নববর্ষ এর কথাই বলি, এটা উপ্লক্ষ্যে অনেক অফার দেয়, ধরুন সরকারি ছুটির কথা, যা আমি না চাইলেও পাব। আমি কি কাফের হয়ে গেলাম?
আপনার কথায় যুক্তি আছে।
গঠনমুলক সমালোচনার জন্য ধন্যবাদ
৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৮
নিশাচর০০ বলেছেন: বাংলা উইকির লিঙ্কটা আসে নি তাই আবার দিলাম।
http://bn.wikipedia.org/wiki/নà¦à¦°à§à¦
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৮
আজব পাগল বলেছেন: http://bn.wikipedia.org/wiki/নওরোজ
এবার আমি লিংকটা দিলাম।
৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার কথায় যুক্তি আছে। আশা করি পোষ্টটিতে অনেকেই আলোচনায় অংশ গ্রহন করবেন।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৯
আজব পাগল বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাইয়া, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩০
নিশাচর০০ বলেছেন: তাও আসলো না। নওরোজ লিখে বাংলা উইকিতে খুঁজলেই পাবেন ইনশা'আল্লাহ্।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৫
৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: নিশাচর০০ এর কমেন্টটাও ভালো লাগল। উনার লজিকও চমৎকার।
আর আমি বুঝি না, আপনারা এত অল্পতেই কেন ভাবছেন অন্যরা কষ্ট পাবে? দুঃখ পাবে? একটা বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে, সমালোচনা হচ্ছে, জানার চেষ্টা চলছে, ভুল থেকে বের হবার কথা হচ্ছে- সামগ্রিক ব্যাপারে যদি কেউ কষ্ট পায়, দুঃখ পায়, তাহলে তো সেটা দুঃখজনক ব্যাপার, মানসিক পরিপক্কতার অভাব। অন্যের অপরিপক্কতার দায় কেন নিজের ঘাড়ে নিবেন?
যাইহোক, আলোচনা চলুক। সাথেই আছি।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২২
আজব পাগল বলেছেন: সহমত।
যাইহোক, আলোচনা চলুক।
৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১৯
শিপন মোল্লা বলেছেন: ইসলামের মৌলিক বিষয় গুলি নিয়ে আসলে বিতর্কের সুযোগ নেই। আমাদের কম জানাশোনা আর ইসলামের ভাসা ভাসা জ্ঞান নিয়ে আলোচনা করতে গেলেই ভেজালটা হয় । বিতর্ক নয় জানার মানসিকতা নিয়ে আলোচনা চলতে পারতে । আলোচনায়ই জানাশোনা হবে।
দুঃখ কষ্ট পাবার কিছু নাই ইসলাম এতো হালকা নয়, হালকা আমাদের মানসিকতা জ্ঞানের ভাণ্ডার। ইসলামের মুল বিষয়গুলি বিস্তারিত ব্যাখ্যা আছে ।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৪
আজব পাগল বলেছেন: আলোচনা না হলে শিখব কিভাবে। আলোচনার মাধ্যমে আমাদের কনফিউশন দুর হবে।
" ইসলাম এতো হালকা নয়, হালকা আমাদের মানসিকতা জ্ঞানের ভাণ্ডার।"
৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৯
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ইসলামের রীতিনীতির মধ্যে থেকে কোন অনুষ্ঠান উৎযাপন হারাম বা নিষিদ্ধ বলে জানা নেই। বিশেষকরে, নববর্ষ বা থার্টি ফার্স্ট নাইট উৎযাপন।
আপনার যুক্তিযুক্ত আলোচনায় ++++++
হ্যাপ্পি নিউ ইয়ার
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৬
আজব পাগল বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ আলোচনায় অংশগ্রহন করার জন্য।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০০
আজব পাগল বলেছেন: হ্যাপ্পি নিউ ইয়ার
৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
করিম মিয়া বলেছেন: আশা করি সবাই পবিত্র ঈদে মীলাদুননবী পালন করবেন। এ বিষয়ে অন্তত বিতর্ক থাকার কথা নয়।
সবাইকে ঈদে মীলাদুননবীর শুভেচ্ছা.......................
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৬
আজব পাগল বলেছেন: আমার দ্বিমত নেই। ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩১
মাসূদ রানা বলেছেন: আমার মনে হয় কথাটা হবে
“নববর্ষ [থার্টিফাস্ট নাইট] উদযাপনের নামে পাপ করা হারাম !!”
হাহাহাহা ............ নববর্ষ [থার্টিফাস্ট নাইট] উদযাপনের নামে কেন ভাই, সর্ব সময়ই তো পাপ করা হারাম .........তাই না?
আর বিভিন্ন হাদিস থেকে এটা সুস্পষ্ট যে অপ্রয়োজনীয় আনন্দ-উল্লাসে ডুবে থাকা,এবং অমুসলিমদের সাথে সিংগেল কোন ব্যপারেও একাত্মতা পোষন করা [উদাহরন এই হাদিসটি ::“যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের সাথে সাদৃশ্য গ্রহণ করে সে তাদের দলভুক্ত।” ]ইসলামের স্পিরিট পরিপন্থি আচরন, যদি সত্তিকার অর্থেই উল্লাসিত হবার মত কারন থাকে তবে উল্লাসিত হবে না কেন? তবে আনন্দিত হবার মত কোন কারন না থাকা সত্ত্বেও কেবল আনন্দ-ফুর্তি করার জন্য দিবস নির্ধারন করা কিংবা অমুসলিমদের আনন্দ ফুর্তি দেখে মুগ্ধ হয়ে তাদের সাথে একাত্ম হয়ে তাদের অনুকরনে উৎসব আয়োজন করা কিংবা তাদের শোক দেখে মুসলিমদের শোকিভুত হবার যথাযথ উপকরন না থাকা সত্বেও শোকিভুত হয়ে পড়া ইসলামের স্পিরিট পরিপন্থি আচরন .............ঠিকাছে ভাই?
ভালো থাকুন
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫০
আজব পাগল বলেছেন: "তবে থার্টি ফাস্ট নাইট
এর নামে যে নোংরামি হচ্ছে তা খারাপ এবং ইসলাম বহির্ভূত। বিষয়টা এমন নয় যে থার্টি
ফাস্ট নাইট বাদে অন্য কোন দিন (সেটা ঈদ হলেও) এই পাপ করলে ইসলাম মেনে নিবে।
যদি থার্টি ফাস্ট নাইট এর নামে অবৈধ সম্পর্ক, মদ, গাজা সহ গুনার কাজে লিপ্ত হন তা অবশ্যই হারাম।"---- পোষ্ট থেকে কপি করা।
"হাহাহাহা ............ নববর্ষ [থার্টিফাস্ট নাইট] উদযাপনের নামে কেন ভাই, সর্ব সময়ই তো পাপ করা হারাম .........তাই না?"------ আপনার মন্তব্য।
আমি কিন্তু আমার লেখাতে এটাই বোঝাতে চেয়েছিলাম। আমি হয়তো ঠিক ভাবে লিখে বোঝাতে পারিনি।
“নববর্ষ [থার্টিফাস্ট নাইট] উদযাপনের নামে পাপ করা হারাম !!”
এটাকে মনে হয় এভাবে লিখলে ভালো হবে: "পাপ সব সময়েই হারাম, সেটা উদযাপন করে হোক আর ছারাই হোক"।
গঠনমুলক সমালোচনার জন্য ধন্যবাদ
আপনিও ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।
১১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৮
সাইফুর রহমান পায়েল বলেছেন: আলোচনা চলুক।
ভুল না করলে শিখব কিভাবে?
ভুল থেকেই ভাল কিছু।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫২
আজব পাগল বলেছেন: "ভুল থেকেই ভাল কিছু"
এটা খুব ভালো লাগল।
ধন্যবাদ।
১২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
কালীদাস বলেছেন: :-<
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
আজব পাগল বলেছেন:
১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৫
মাসূদ রানা বলেছেন: আমি কিন্তু আমার লেখাতে এটাই বোঝাতে চেয়েছিলাম। আমি হয়তো ঠিক ভাবে লিখে বোঝাতে পারিনি।
আপনি যথাযথভাবেই বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন আপনার পোস্টের নিচের অংশটুকু পড়ুন::
আপনি কিভাবে উদযাপন
করলেন এটা তার উপর নির্ভর করে।
আমি যদি থার্টি ফাস্ট
নাইট উপলক্ষ্যে সারা রাত নামাজ পরি, সেটা কিভাবে হারাম হয়?
আপনি সম্ভবত বোঝাতে চাচ্ছেন ইসলামিক পন্থায় নববর্ষ কিংবা থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন হারাম নয় ...............
যদি এটি বুঝিয়ে না থাকেন তাহলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি,আর যদি বুঝিয়ে থাকেন,তাহলে তার যথাযথ ব্যাক্ষা আশা করছি
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪
আজব পাগল বলেছেন: "আপনি সম্ভবত বোঝাতে চাচ্ছেন ইসলামিক পন্থায় নববর্ষ কিংবা থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন হারাম নয় ..............."
ঠিক ধরেছেন।
আমরা যে প্যান্ট/ শার্ট পরি, তা কিন্তু কাফেরদের বানান।
মানে কি এটাই বোঝায় না যে যারা আমরা এগুলো পরি তারা সবাই কাফের???
কিন্তু কেন আমরা কাফের নই:
"যে জিনিস মুসলিম অমুসলিম এর মাঝে কোন পার্থক্য নির্ধারণ করে না, বরং সকলের মাঝে ব্যাপক, তাতে সাদৃশ্য অবলম্বন প্রশ্নই থাকে না। যদিও সে জিনিস মুলতঃ কাফেরদের নিকট থেকে আগত সভ্যতা কিন্তু ইসলামে তা হারাম নয় এবং জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সর্ব সাধারণের মাঝে প্রচলিত হয়ে গেছে। (ইবনে উসাইমিন)"
মাসূদ রানা ভাই, আপনার আলোচনা, যুক্তি ও গঠনমুলক সমালোচনা ভালো লাগছে।
সাইফুর রহমান পায়েল বলেছেন: আলোচনা চলুক।
ভুল না করলে শিখব কিভাবে?
ভুল থেকেই ভাল কিছু।
১৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫
মাসূদ রানা বলেছেন: সমালোচনা গ্রহন ও ভুল স্বীকার করে তা শুধরে নেবার মহান মানসিকতা খুব কম মানুষের মধ্যেই দেখা যায়,ইনফ্যাক্ট এই বিরল গুনটা আমার নিজের মধ্যেই অনেকাংশে অনুপস্থিত ............. আপনার ভেতর এই গুনটার উপস্থিতি দেখে ভালো লাগলো
আমরা যে প্যান্ট/ শার্ট পরি, তা কিন্তু কাফেরদের বানান।
মানে কি এটাই বোঝায় না যে যারা আমরা এগুলো পরি তারা সবাই কাফের???
হাহাহাহা ........ কাফেরদের সাথে ব্যবসা লেনদেন আর তাদের মতাদর্শ অনুসরন এক জিনিস নয়,
"যে জিনিস মুসলিম অমুসলিম এর মাঝে কোন পার্থক্য নির্ধারণ করে না, বরং সকলের মাঝে ব্যাপক, তাতে সাদৃশ্য অবলম্বন প্রশ্নই থাকে না। যদিও সে জিনিস মুলতঃ কাফেরদের নিকট থেকে আগত সভ্যতা কিন্তু ইসলামে তা হারাম নয় এবং জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সর্ব সাধারণের মাঝে প্রচলিত হয়ে গেছে। (ইবনে উসাইমিন)"
কাফের মোশরেকদের সাথে মুসলিমদের কোন অবস্থাতেই আদর্শগত সাদৃশ্য থাকতে পারবে না .......... মুসলিমদের আদর্শ কেবলই হযরত মুহাম্মদ (স) ....নবিজীকে বাদ দিয়ে নবিজীর আদর্শকে বাদ দিয়ে যিনিই দ্বিতীয় কোন ব্যাক্তিকে আদর্শ হিসেবে গ্রহন করবেন,তিনিই ইসলাম থেকে বেরিয়ে গেলেন ........
আশা করি বোঝাতে পেরেছি, ভালো থাকুন
১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৯
মাসূদ রানা বলেছেন: ফারুক
১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১০
মাসূদ রানা বলেছেন: ফরুক
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩
আজব পাগল বলেছেন: নওরোজ বিষয়ে উইকি