নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পন্ডিত কানা...অহংকারে মুড়ল কানা চু-কলখোরে.....আন্দাজে এক খুটি গাড়ে.... আ-ন্দাজে এক খুটি গাড়ে....... জানেনা সীমানা কার..... এসব দেখি কানার হাট বাজার......।

গান পাগলা

গান পাগলা পন্ডিত কানা...অহংকারে মুড়ল কানা চু-কলখোরে.....আন্দাজে এক খুটি গাড়ে.... আ-ন্দাজে এক খুটি গাড়ে....... জানেনা সীমানা কার..... এসব দেখি কানার হাট বাজার......

গান পাগলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছিনতাইয়ের কবলে পড়ার কিছু তিক্ত এবং মজার অভিজ্ঞতা!! সাথে সবার প্রতি কিছু অনুরোধ।

১৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০৬



ঢাকা শহরে ছিনতাই খুবই কমন একটা ব্যাপার, কিন্তু যে একবার খপ্পরে পড়ে সে বুঝে কতটা আনকমন। ছিনতাইয়ের পয়জন টা এখন মহামারিতে রূপ নিয়েছে, প্রশাসনের নিরব ভুমিকাই এর প্রধান কারন, এমনওতো আছে সারা মাষ কষ্ট করে বেতনের টাকা নিয়ে বাসায় যাচ্ছে কিন্তু পথিমধ্যে একটা.................. অনেক কষ্টে টাকা জমিয়ে একটা ল্যাপটপ আথবা অফিস থেকে ব্যাবহার করার জন্য দেওয়া ল্যাপটপ নিয়ে বাসায় যাচ্ছে ........................... যদি এমন কিছু হয় ঐ লোকের অবস্হা একবার চিনতা করুন।

ইদানিং ঢাকার রাস্তায় প্রায়ই দেখা যায় একটা মটর সাইকেল সাঁই করে চলে গেল, এর কিছু দুরে একটা রিকসা আসছে , রিকসায় অসহায় একজন চিৎকার করছে, কিন্তু ততক্ষনে তার ব্যাগ সহ মটর সাইকেল পগারপার।

রাস্তার মধ্যে দেখছি একটা লোককে ৮-১০ জন ঘিরে রেখেছে, এর কিছুক্ষন পর দেখলাম লোক গুলো চলে গেলো আর লোকটা কাঁদছে অথবা আপসোস করছে, তার সব নিয়ে গেছে, আসলে এসব ব্যাপারে আপনি কিছু জিজ্ঞেস করবেন বা কিছু করতে যাবেন , আপনি নিজেই বলির পাঁঠা হয়ে যাবেন,

আমি বেশী দিন হয়নি বিগত ৮-১০ বছর যাবৎ ঢাকায় আছি, সঙ্গত কারনে সপ্তাহে ৩-৪ দিন বাসায় ফিরতে বেশ রাত হয়, এরই মাঝে কয়েক বারই মামুদের সাথে সাক্ষাত হয়েছে, তবে আল্লাহর অশেষ রহমতে এখন পর্যন্ত কোন সমস্যা হয়নি।

প্রথম যে অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা গত বছরের শেষের দিকের ঘটনা, আমি আর আমার একটা বন্ধু নিউ এলিফ্যান্ট রোড দিয়ে বাটা সিগনাল যাচ্ছিলাম হঠাৎ আমি ওর থেকে একটু সামনে এগিয়ে গেলাম, কিছুক্ষন পর বুঝলাম ও আমার পাশে নেই, দেখলাম ও একটা লোকের সাথে কথা বলছে, আমি ভাবলাম ওর মনে হয় পরিচিত কেউ, কিন্তু ওদের পাশে আমি তিন চার জনকে ঘোরাপেরা করতে দেখলাম, আমার সন্দেহ হল, কারণ আমি আগে থেকেই জানি এলিফ্যান্ট রোডে হাজার হাজার মানুষের মধ্যেও ছিনতাই হয়, যাই হোক কাছে গিয়ে দাঁড়ালাম এবং শুনলাম বড় ভাই বলছেন তোর বাসা কই???? রাস্তায় কেমনে চলতে হয় জানস না??? কেউ লাত্তি খাইলো না উস্টা খাইলো দেখবিনা?? এর মধ্যে দেখি পাশের লোক গুলাও সক্রিয় হয়ে উঠছে, আমি তখন আমার ফ্রেন্ডকে জিজ্ঞেস করলাম কি সমস্যা, তখন ঐ লোকটা আমাকে প্রশ্ন করলো, ওওওও দুজন এক লগে???? আমি বললাম হ্যাঁ, উনি বললেন তুই কই থাকস?? আমি বললাম কি আমার বাসায় যাবেন নাকি??? তখন আমার ফ্রেন্ড বললো উনার পায়ের সাথে একটু টাচ লাগসে আমি সরি বললাম তাও উনি উল্টা পাল্টা কথা বলতেসে, আমি বললাম ঠিক আছে ভাই আমিও সরি, ও খেয়াল করেনি, তখন উনি বললো তুই কি করস?

আমি বললাম এইতো ঘুইরা ফিরা খাই

আপনে কি করেন?

পড়াশোনা করেন? কোথায় করেন ঢাকা কলেজ না ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়? আপনার পায়ের সাথে একটু লাগসে এজন্য সরি কইলাম, তারপরেও আপনে চোদ্দগুষ্টির বায়োডাটা নিচ্ছেন,পায়ে ধইরা মাফ চাইতে ওইবো নাকি?

আমি কে জানাটা কি বেশী জরুরী?

অবশ্যই, আপনে আমারটা জানসেন না?

তখন উনি আমার আর আমার ফ্রেন্ডের ঘাড়ে হাত দিয়ে আমার দিকে ফিরে বললেন এনে ৫০-৬০ টা দোকান দেখতাসস না, যাইয়া জিগা স্বাধীন ভাই কেডা?

...কির পোলা এন দিয়া সিশা ভইরা দিমু ওইহান দিয়া বাইর ওইয়া যাইবো, চিনস?

আমি তখন ক্ষেপে গেলাম, বললাম ধুর মিয়া সিশার ভয় দেখান বাইর করেন দেখি, শুরু করলাম চিল্লা চিল্লি তখন পাশের থেকে একজন আইসা বললো ভাই অরা এলাকার ছোট ভাই আপনারে চিনে নাই, ছাইরা দেন, আমি বললাম আমারে ধরেই তো নাই ছাড়বো কেমনে

কতা কইবি না বাইচা গেসস।

আমি আর কিছু বলি নাই।ওরা গলির ভিতর ঢুকে গেল।







এর পররের ঘটনা

আমি সন্ধা ৮.৩০-৯টার দিকে আসাদ গেইট দিয়ে মো:পুর যাচ্ছিলাম,কানে হেডফোন ছিল, গান শুনতে শুনতে রিলাক্সে হাঁটছিলাম,যখন আমি গীরজাটা ক্রস করলাম হঠাৎ আমার কাঁধে একজন এসে হাত দিলো এবং শক্ত করে ধরে বললো তোমার বাসা কোন যায়গায়? আমি ওর চেহারার দিকে তাকালামনা আমি মনে করলাম হয়তো আমার কোন ফ্রেন্ড হবে, কিন্তু সাথে সাথে ওর হাতের দিকে আমার নজর যায়, দেখলাম ও যেই হাতে আমাকে ধরেছে সেই হাতেই একটা ক্ষুর, তখনই আমি বুঝে ফেললাম এবং তার চেহারা দেখলাম অপরিচিত একটা ছেলে, আসে পাশে আরও ৩-৪ জন, আমি ভয় পাইসি তবে সেটা প্রকাশ করি নাই, এক ঝাড়া দিয়ে আগে ওর হাত থেকে ছুটলাম এবং বললাম তুই গায়ে হাত দিসস ক্যান? ...রের বাচ্ছা গায়ে দিলি ক্যা? ও তখন ক্ষুরটা পকেটে নিয়ে বললো সুমন না? আমি তো সুমন মনে করছিলাম, আমি বললাম তোর বাপ সুমন এনে মরতে আইসে? পাসের থেকে ওদের একজন আমাকে বললো ভাই আপনে গালি দিচ্ছেন ক্যান উনি তো আপনারে চিনে নাই, এর মধ্যে আমি তো আমার চিল্লা ফাল্লা, গালা গালি কইরা মানুষ জড় করে ফেলছি, আমার ফ্রেন্ডের নাম্বারে ফোন দিচ্ছি, পুরাই ক্রেজী............., তখন ওদের একটা আমারে বলে সমস্যা কি এত ফাল পাড়তাসস ক্যান, আমি ফকিরনির বাচ্ছা কইয়া তেড়ে গেলাম, ওরা সবাই মিলে দিলো দৌড়।কাহিনি শেষ

রিসেন্টলি যেটা হয়েছে

আমি আর আমার একটা ফ্রেন্ড রিকসা নিয়ে রাত ১২.১৫ দিকে আসাদ গেইট থেকে সেন্ট্রাল রোড যাচ্ছিলাম, আমাদের দুজনেরই হাতে মোবাইল ছিল, হঠাৎ একটা বাইক আমাদের ডান পাশে এসে স্লো করলো, দুজনই দেখতে শুনতে বেশ, চোখ গুলা লাল লাল, বললো এই আপনারা এত রাতে কোথায় গেছেন?? এই রিকসা সাইড কর, আমি তো যা বুজার বুজলাম, আমি বললাম আমরা কোথ্তেকে আসলাম সেইটা আপনারে জিগাইতে অইবো, রিকসাওয়ালাকে খুব জোরে ধমক মেরে বললাম তোরে থামতে কইছি টান দে ব্যাটা, ওদের একজন বললো এই ওরে নামা তো, তবে বাইক থেকে একজনও নামলোনা, আমি তো সেই আগের থিউরি কাজে লগালাম কোন ভয় পামুনা, আগের মতই, তবে এবার উলটা জেরা করা শুরু করলাম, বললাম এত রাইতে জালাইতেসেন ক্যান, বাসা কোন জায়গায়?........আর এটা বেশ কাজে দিলো, বাইকের গতি বাড়িয়ে রাস্তা পার হয়ে ধনমন্ডির দিকে ঢুকে গেল। যাওয়ার সময় একজন মাথা নেড়ে নেড়ে বলে গেল বাইচা গেসো মামু সদকা দিয়া দিয়ো।

যাই হোক হয়তো ভাগ্যের জোরে আমার কিছু হয় নি তবে আপনাদের প্রতি আমার কিছু কথা আছে।

১। রিকসা যোগে রাতে কোথাও গেলে সাবধানে থাকবন, চোখ কান খোলা রখবেন কারন রতের বেলাই বেশী ছিনতাই হয়, জরুরি প্রয়োজন ছাড়া সেল ফোন বের বের করবেন না।

২। রিকসায় থাকা অবস্হায় যদি ল্যাপটপ ব্যাগ সথে থাকে, তবে অবশ্যই ব্যাগের বেল্ট টা কাঁধে জড়িয়ে নিবেন।

৩। যদি ওদের পল্লায় পড়েই যান, সাহস ধরে রাখার যথেষ্ঠ চেষ্টা করবেন, কারন আপনি যতটুকু ভয় পাবেন, তার চাইতে ওরা কয়েকগুন বেশী ভয়ে থাকে, ভয় পেলেও বুঝতে দিবন না, আর যাই হোক সে যতই ভয় দেখাক সে অন্তত আপনাকে খুন করবে না।

৪। সবশেষ কথা হল টাকা-পয়সা ও সম্পদের চাইতে, জীবনের মূল্য অনেক, শেষ পরজন্ত হয়ত সব নিয়ে যাবে বাট আপনি সাবধান থাকবেন, কারন অনেক সময় ওরা যাওয়ার সময় ক্ষতি করে দিয়ে যায়, যাতে আপনি চিৎকার না করতে পারেন।

জানি লেখায় অনেক ভুল আছে, ভুল ত্রুটি মাফ করবেন, বাংলা লিখতে পারিনাতো, ফোনেটিক দিয়ে লিখেছি।

















মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: অনেক ভালো লাগল। আপনার টিপস্ কাজে লাগবে।

১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

গান পাগলা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ, ব্যাপার গুলা মাথায় রাখলেই হবে।

২| ১৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: ভাল লেগেছে।।

১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

গান পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ১৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: ভালো লিখছেন ভাই...... আমি নিয়মিত মোহাম্মদপুর থেকে সেন্ট্রালরোড যাই রাতের বেলা....সাইকেলে....আমারে তো ভয় পাওয়ায়ে দিলেন.... :(

১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

গান পাগলা বলেছেন: ভয় পাওয়ার কিছু নাই, একটু কেয়ারফুল থাকবেন, সামনে আরও বাড়বে।

৪| ১৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬

কালো পতাকার খোঁজে বলেছেন: ছিনতাই কারীর হাতে খুনও তো কম হলোনা। :( :(

১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

গান পাগলা বলেছেন: আসলেই, এটা নিয়ে প্রশাসনের জোরালো ভুমিকা দরকার।

৫| ১৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

নিজাম বলেছেন: ধন্যবাদ

১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

গান পাগলা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৬| ১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

ঘুড়ির ঠিকানা বলেছেন: ভাই আপনার এদের হাত থেকে বাঁচার স্টাইল পছন্দ করতে পারলামনা, অস্ত্রের আঘাত খাবার খুবই সম্ভবনা থাকে, প্রান হারানোর ঝুঁকিও থাকে, সেই তুলনায় একটা ল্যাপটপ/মোবাইল দিয়ে দেয়া কিছুই না। একবার ভালোমতো আহত হয়ে হসপিটালে গেলেই লাখ টাকা বেরিয়ে যাবে, তার চেয়ে ল্যাপটপের দাম কম।

আমিও চার বার ছিনতাইকারীর হাত থেকে বেঁচেছি, তবে ভয় দেখিয়ে নয়, কৌশলে।

১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩

গান পাগলা বলেছেন: স্টাইল পছন্দ করা লাগবেনা দাদা, শক্তির চেয়ে বুদ্ধির বুলেট অনেক বেশী গতিশীল, আপনি যেভাবেই হোক সেফ থাকেন এটাই আমার কাম্য।

৭| ১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

সামি আদনান বলেছেন: আমার ঘটনা খুব নিকট অতীতের। এখনো তার রেশ কেটে উঠেনি। আশা করছি এ নিয়ে একটা পোষ্ট করব।

১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

গান পাগলা বলেছেন: তাড়াতাড়ি পোষ্টটা করেন, আমাদের ওতো অনেক কিছু শেখার আছে।

৮| ১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০

আতা2010 বলেছেন: মহান (!!!!!!!!!!) মডারেটরদের কাছে জানতে চাই, কেন বার বার আমার পোষ্ট মুছে ফেলেন ????
এই কি আপনাদের মত
মত প্রকাশের স্বাধীনতা নামক ভণ্ডামো ?????????
সব চেয়ে ভাল হয় আপনেরা একাই পোষ্ট করেন আর একাই কমেন্ট করেন। বাকী সবার নিক ব্যান করে দেন ।
আমার পোষ্ট ব্লগের কোন নীতিমালার কারনে মুছে দেন ??????? সেটা জানতে চাই ???????????????????http://www.somewhereinblog.net/blog/anwarmahmud/29843383

৯| ১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫

মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: জীবনের চেয়ে ল্যাপটপের দাম বেশি?
গত কয়েক বৎসর আগে আমার আব্বু স্থানীয় একটা ব্যাংক থেকে ৩ লাখ টাকা উঠিয়ে রিক্সা যোগে আম্মুর সাথে বাসায় ফিরছিলেন। কিছুটা পথ আসার পর ২মোটর সাইকেল আরোহী কাছে এসে অত্যন্ত ভদ্র ভাবে বললেন, আন্কেল একট থামান তো! রিক্সা থামিয়েই পান্জাবীর নিচে লুণ্গিতে গুজিয়ে রাখা আড়াই লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে বাকীটা খুজতেছে। বাকীটা খুজে আর পাইল না। ( যা পান্জাবীর ভেতরের পকেটে রেখেছেন)। ভাতিজারা যাওয়ার সময় দু পায়ে দুইটা বুলেট মেরে গেছে।

১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩

গান পাগলা বলেছেন: সো....স্যাড
আসলে রাস্তায় চলতে গেলে, এরকম অনেক ভদ্র মানুষ পাওয়া যায়, এদের কোন কথায়ই কান দেয়া উচিৎ না, থামতে বললে থামাও উচিৎ না, কারন আপনি থামলেই ও আপনাকে বাটে ফেলবে, তার আগে নয়।

১০| ১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

পুচকে ফড়িং বলেছেন:
"রিকসায় থাকা অবস্হায় যদি ল্যাপটপ ব্যাগ সথে থাকে, তবে অবশ্যই ব্যাগের বেল্ট টা কাঁধে জড়িয়ে নিবেন।"- পরামর্শটা নিরাপদ না। কেউ আচমকা টান দিলে হুমরি খেয়ে পড়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে।

১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

গান পাগলা বলেছেন: ওকে তাহলে ল্যাপটপ বের করে নেট ব্রাউজ করতে করতে যাবেন, হা.হা.হা.

১১| ১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

স্বপ্ন বাংলা বলেছেন: যদি ফুটুস করে দেয়? আমি ভাই ভয় পাই। বাংলার ছিনতাইকারীগুলা বহুত পাজি।

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

গান পাগলা বলেছেন: ফুটুস করার চান্চই দিবেন না। একটা খিস্তি মারবেন ১০০ মিটার দৌড়ের উপর থাকবে।

১২| ১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

রাইসুল সাগর বলেছেন: ভালো লিখছেন। শুভকামনা রইল আর যাতে কখনো এই রকম পরিস্থিতিতে কেউ না পড়ে।

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

গান পাগলা বলেছেন: আমিন। একটু কেয়ারফুল থাকবেন, সামনে আরও বাড়বে।

১৩| ১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭

সেমিবস বলেছেন: সাহস ধরে রাখার যথেষ্ঠ চেষ্টা করবেন, কারন আপনি যতটুকু ভয় পাবেন, তার চাইতে ওরা কয়েকগুন বেশী ভয়ে থাকে, ভয় পেলেও বুঝতে দিবন না, আর যাই হোক সে যতই ভয় দেখাক সে অন্তত আপনাকে খুন করবে না।

সহমত

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯

গান পাগলা বলেছেন: ওরা চোর বাটপার, আপনি হিরো সো...........কতা কইলেই মাইর।

১৪| ১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১

~~অপরিচিত অধ্যায়~~ বলেছেন: আপনার মত চালু হতে চাই :( কিন্তু এখানে একটা ব্যপার আমার মনে হয় যে নির্জন জায়গা হলে বেশি চিল্লাচিল্লি করলেও ঝামেলা হওয়ার চান্স থাকে, ওরা না বুঝে ভয়ে ছুরি চালিয়ে দিতে পারে।। আমার বন্ধুর পুরা পিঠ চিরে দিয়েছিল একবার। আল্লাহর রহমতে এখন আমার ছিনতাই হয়নি, কিন্তু হতে কতখন ?
আপনার পোস্ট পড়ে ভাল লাগলো। কিন্তু জানিনা ছিনতাই কারী ধরলে এরকম মাথা ঠান্ডা রাখতে পারবো কিনা :(

১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

গান পাগলা বলেছেন: এদের কোন কথায়ই কান দেয়া উচিৎ না, থামতে বললে থামাও উচিৎ না, কারন আপনি থামলেই ও আপনাকে বাটে ফেলবে, তার আগে নয়।
একটু দুরে থাকবেন, ক্ষুর যাতে চালাতে না পারে। আর নরম সুরে কোন কথা নাই।

১৫| ১৮ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

কোবিদ বলেছেন: যতক্ষন শ্বাস ততক্ষন আশ। তবে ভয় পাওয়া চলরবেনা।
ভয় পেয়েছেন তো হেরে গেলেন। অনেক ভালো লাগলো

১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

গান পাগলা বলেছেন: অবশ্যই।

১৬| ১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: আমি ঢাকা যামু ক্যামনে?
দু চার মাস পর ঢাকার বাসিন্দা হওন লাগবো। :(

১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭

গান পাগলা বলেছেন: বুকে আছে বল, যেথায় খুশি চল।

১৭| ১৯ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:০১

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: আপ্নার আইডিয়াটা আমার লগে কমন পড়ছে। ঢাকা শহরে সেই ১৯৯৮ থেকে ২০১২ পর্যন্ত থাকলাম.......রাইত বিরাইতে এমন চিপা চাপায় ঘুরাঘুরি করছি যেখানে ছিন্তাইকারীরাও যেতে সাহস পায়না (এফডিসি থেকে রেললাইন ধরে মহাখালী পর্যন্ত :P :P ) কিন্তু চাপার জোড়ে কেউ কাছে আসবার সাহস পায়নাই।

একবার সকাল ৬টার দিকে আমি আর আমার এক ছোটভাই রিক্সা নিয়া নাবিস্কো দিয়া গুলশানে যাচ্ছিলাম........গুলশানের লিংক রোডটা ছিলো ছিনতাইয়ের আদর্শ। আমি দেখলাম আমাদের পাশথেকে একটা টেম্পু (সিএনজির আগের আমলের স্কুটার) আমাদের পাশ থেকে ওভারটেক করে আমাদের সামনের ২টা রিক্সা ধরলো......আর ভিতরথেকে চারজন চাপাতি আর দুজনে দুটে রিভালভার(দেশি) নিয়ে ছিন্তাই আরম্ভ করলো.....আমার রিক্সাওয়ালাও সুন্দর ভয়তে ওই রিক্সাগুলোর পেছনে গিয়ে থামল। আমি রিক্সায় পায়ের উপ্রে পা দিয়ে সিগ্রেট ফুকছিলাম, আর আমার সাথে ১৫হাজার টাকা। ওই অবস্থা দেখেই বিপুল বিক্রমে রিক্সাওয়ালারে ..গালি পূর্বক ঝাড়ি....চোত....তোরে কোন আব্বায় এইখানে থামতে কইছে....তুই ব্রেক মারলি ক্যান.....কাডায়া যাইতে ডর লাগে.....?
আমার চিৎকারে চারজন নায়কই আমার দিকে তাকায়া কি মনে কইরা রিক্সাওয়ালারে সাইড কইরা চইল্লা যাইবার কইলো........আমরা দিবি পাশকাটিয়ে চলে গেলাম। (বি.দ্র : কাওয়ার্ড মনে কইরেননা......হালাগো হাতে যন্ত্র না থাকলে হয়তো একশনে যাওয়ার সাহস পেতাম......আর ওই এলাকা ওই সময় এতোটাই জনশুন্য ছিলো যে আমগো মাইরা ফালাইয়া রাখলেও এ্যম্বুলেন্স ১ঘন্টার আগে খবর পেতোনা। :P :P )

১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

গান পাগলা বলেছেন: আপনার কথা শুনে ভালো লাগললো, সিগরেট থিউরিও বেশ কাজের আমারও সিগারেট নিয়া কাহিনী আছে কিন্তু কইলামনা, পাবলিক খারাফ কইবো। যাই হোক সিগারেটের একটা ভালো গুন আবিস্কার হইলো কি বলেন?????

১৮| ১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০১

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :-* :-* :-*

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.