নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রণ কি?

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৮

ব্রণ এক ধরনের ত্বকের সমস্যা। যখন ত্বকের সূক্ষ্ম ছিদ্র তেল এবং ত্বকের মৃত কোষ দ্বারা বন্ধ হয়ে যায় তখন ব্রণ সৃষ্টি হয়। কেউ কেউ এটাকে ব্লাকহেড, ব্লেমিশ, ওয়াটহেড, পিম্প্ল, বা জিত্স বলে। যখন শুধুমাত্র লাল দাগের মত দেখা যায় তখন এটাকে সাধারণ ব্রণ বলা যেতে পারে। শত শত পিম্প্লে যখন মুখমণ্ডল, গলা, বুক ও পিঠ ভরে যায় তখন এটাকে তীব্র ব্রণ বলা যেতে পারে। ব্রণ আকারে বড়, শক্ত, লাল শক্ত চাকার মত বা গোটার মত হতে পারে। এই ধরণের ব্রণে তীব্র ব্যথা হয়।



টিন এজারদের মধ্যে এর প্রবণতা বেশী। এই বয়সের পর ধীরে ধীরে এর প্রবণতা কমে যায়। কোন কোন মহিলার অল্প বয়সে ব্রণ না থাকলেও, বয়স বৃদ্ধর সাথে সাথে ব্রণ হয়। বিশেষ করে মাসিক শুরুর ঠিক আগে আগে।



ব্রণ কেন হয়?

আগেই বলেছি, ত্বকের সূক্ষ্ম ছিদ্র তেল এবং ত্বকের মরা কোষ দ্বারা বন্ধ হয়ে গেলে ব্রণের সৃষ্টি হয়। ত্বকের ছিদ্রের ভিতর জীবাণু ঢুকে গেলে, ব্রণ ফুলে যায়, লাল হয়ে যায় এবং পূয জমে যায়।



হরমোন পরিবর্তন হওয়ার কারণে টিন এজারদের বেশী ব্রণ হয়। হরমোন ত্বকে তেলের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।



চকলেট বা চর্বিযুক্ত খাবার বেশী খেলে কারো কারো ব্রণ বেড়ে যায়। কিন্তু কোন গবেষণায় এর সত্যতা প্রমাণিত হয়নি। তবে তৈলাক্ত প্রসাধনী ব্রণ বাড়িয়ে দিতে পারে। এমন ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করা উচিৎ যা ত্বকের ছিদ্রকে বন্ধ করে না দেয়।



বংশগতভাবেও ব্রণ হতে পারে। যার পিতামাতার ব্রণ ছিল, তার ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা বেশী।



ব্রণের প্রতিকার।

ব্রণ যাতে না হয়, তার জন্য ত্বক সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। এমন সব প্রসাধনী ব্যবহার করা যাবেনা, যা ত্বকের সূক্ষ্ম ছিদ্রকে বন্ধ করে দেয়। দিনে কমপক্ষে একবার অথবা দু' বার মৃদু সাবান বা একনি ওয়াস দিয়ে মুখ ধূতে হবে। পিম্পগুলিকে জোরে ঘষা বা খোটা উচিৎ না, এতে ব্রণের অবস্থা আরও খারাপ হতে পারে এবং মুখে দাগ পরতে পারে।



যদি ব্রণের পরিমাণ কম হয়, তা হলে ডাক্তারের পরামর্শ ছারাই একনি ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে। লক্ষ্য রাখতে হবে একনি ক্রিমে বেঞ্জয়েল পার-অক্সাইড বা সেলিসিয়লিক অ্যাসিড আছে কি না।



ব্রণ নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশ সময় প্রয়োজন। তবে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন একনি ক্রিম ৩ মাসের বেশী ব্যবহার করা ঠিক না।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.