|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 মোহাম্মদ আলী আকন্দ
মোহাম্মদ আলী আকন্দ
	১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
একটা জন গুষ্টিকে একটা নিদিষ্ট ভূখণ্ডের মধ্যে রাষ্ট্র হিসাবে টিকে থাকতে হলে কতগুলি শর্ত পূরণ করতে হয়। 
তার মধ্যে অন্যতম প্রধান শর্ত হলো স্বাধীন নিরপেক্ষ বিচার ব্যবস্থা। 
কেউ আইন ভঙ্গ করলে বা বেআইনি কর্মকাণ্ড করলে, যথাযথ বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাকে শাস্তি প্রদান করতে হবে। 
কাউকে শাস্তি দেয়ার ক্ষমতা একমাত্র আদালতের। 
সেনাবাহিনী প্রধান, বা পুলিশ বাহিনী প্রধান, বা রেব প্রধান বা প্রধানমন্ত্রীর কোন বৈধ এখতিয়ার নাই কাউকে সাজা দেয়ার। 
যারা ক্রস ফায়ারের নামে মানুষ খুন করছেন এবং যারা এটাকে সমর্থন করছেন তারা তাদের অজান্তেই বাংলাদেশকে একটা অকার্যকর বা ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে ঠেলে নিয়ে যাচ্ছেন।
 ২৬ টি
    	২৬ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:৩৯
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:৩৯
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: 
এই কথা সত্য, "আমরা আইন প্রয়োগকারী বিভাগকে ভরসা করতে পারিনা"
এখন কথা হচ্ছে মাথা ব্যথা হলে যেমন মাথা কেটে বাদ দেয়া যায় না। তেমনি আইন প্রয়োগকারী বিভাগকে ভরসা করতে না পারলেও, তাকে বাদ দেয়া যাবে না। 
আমরা অসুখ হলে ডাক্তারের কাছে যাই, ডাক্তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় করেন। তারপর ঔষধ দেন, আমরা সেই ঔষধ খেয়ে ভাল হই।
রাষ্ট্র হিসাবে আমাদের টিকে থাকতে হলে, স্বাধীন নিরপেক্ষ বিচার ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। এর কোন বিকল্প নাই। এর কোন শর্ট কাট পথ নাই। 
এই কথাগুলি আমার না। পৃথিবীর সব রাষ্ট্র বিজ্ঞানীরা এই কথাগুলি বলে গেছেন।
২|  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:৪০
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:৪০
হাঙ্গামা বলেছেন: 
  ১৩ ই জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৪৭
১৩ ই জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৪৭
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: 
এইগুলি আমি বুঝি না। 
আসলে এর অর্থ কি? 
এর উত্তরে কি বলা উচিত বা কি ধরণের সংকেত দেয়া উচিত।
৩|  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:৪৪
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:৪৪
 ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: লেখক বলেছেন:  রাষ্ট্র হিসাবে আমাদের টিকে থাকতে হলে, স্বাধীন নিরপেক্ষ বিচার ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। এর কোন বিকল্প নাই। এর কোন শর্ট কাট পথ নাই। 
এই যুগে সেটি কিভাবে করার স্বপ্ন দেখেন?
  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:৫৮
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:৫৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: 
মানুষের ঐক্যই পারে এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে। 
প্রথমত: "স্বাধীন নিরপেক্ষ বিচার ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে" এই চেতনাটা মানুষের মধ্যে আনতে হবে। 
দ্বিতীয়ত: "বিচার ছাড়া কাউকে শাস্তি দেয়া রাষ্ট্রের অস্তিত্বের জন্য খারাপ" এই চেতনা মানুষের মধ্যে জাগ্রত করতে হবে। 
তৃতীয়ত: বিচার ছাড়া প্রতিটি খুনের জন্য প্রতিবাদ করতে হবে। (এখানে একটু বলে রাখি। প্রতিবাদ মানে হরতাল, অবরোধ, গাড়ি ভাঙচুর ইত্যাদি বুঝানো হয় নাই।)
"এটা অন্যায়", এটা মন থেকে বিশ্বাস করাও একটা প্রতিবাদ। অর্থাৎ বিচার ছাড়া খুনকে সমর্থন করা যাবে না।
৪|  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:৫০
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:৫০
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: দারুন কথা।
  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:০৬
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:০৬
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: 
আমি খুব বিনয়ের সাথে বলি, এই কথাগুলি আমার না। 
পৃথিবীর সব বড় বড় রাষ্ট্র বিজ্ঞানীরা এই কথাগুলি বলে গেছেন। 
আবার যদি ইতিহাসের দিকে তাকাই, তাহলে দেখতে পাব, যখন পৃথিবীর বুকে কোন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সেখানে প্রথমেই একটা বিচার ব্যবস্থা গড়ে তুলা হয়েছে। যে দেশে বিচার ব্যবস্থা যত স্বাধীন এবং নিরপেক্ষ ভাবে বিচার কাজ করতে পেরেছে সেই দেশ রাষ্ট্র হিসাবে শক্তিশালী হয়েছে এবং টিকে গেছে। যে রাষ্ট্র ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে পারে নাই, সেই দেশ টিকতে পারে নাই।
৫|  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:৫৬
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: যারা সমাজের ক্ষতি করে তাদের মেরে ফেলছে, এটা খারাপ  কি?
সব দুষ্টলোকদের মেরে ফেলা হোক।
  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:১২
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:১২
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: 
কে দুষ্ট লোক, কে খারাপ লোক এটা নির্ধারণ করার জন্যই বিচার ব্যবস্থা। 
আপনি আমাকে বলতে পারেন আমি দুষ্ট লোক। 
আবার কেউ আপনাকে বলতে পারে দুষ্ট লোক। 
এতে সমাজে নৈরাজ্য চলে আসবে। 
রাষ্ট্র হিসাবে আমরা অকার্যকর হয়ে যাব।
৬|  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:০৪
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:০৪
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: চেতনা যাদের মাঝে জাগ্রত করবেন, তাদের তা ধারণ করার ক্ষমতা আছএ তো? সেটা...?
  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:২৪
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:২৪
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: 
"আজ পারের দিকে যাত্রা করেছি—পিছনের ঘাটে কী দেখে এলুম, কী রেখে এলুম, ইতিহাসের কী অকিঞ্চিৎকর উচ্ছিষ্ট সভ্যতাভিমানের পরিকীর্ণ ভগ্নস্তূপ! কিন্তু মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ, সে বিশ্বাস শেষ পর্যন্ত রক্ষা করব। আশা করব, মহাপ্রলয়ের পরে বৈরাগ্যের মেঘমুক্ত আকাশে ইতিহাসের একটি নির্মল আত্মপ্রকাশ হয়তো আরম্ভ হবে এই পূর্বাচলের সূর্যোদয়ের দিগন্ত থেকে। আর-একদিন অপরাজিত মানুষ নিজের জয়যাত্রার অভিযানে সকল বাধা অতিক্রম করে অগ্রসর হবে তার মহৎ মর্যাদা ফিরে পাবার পথে। মনুষ্যত্বের অন্তহীন প্রতিকারহীন পরাভবকে চরম বলে বিশ্বাস করাকে আমি অপমান মনে করি।" (সভ্যতার সংকট--রবীন্দ্র নাথ ঠাকুর)
আমিও মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারাতে চাই না। 
রবীন্দ্র নাথের কবিতা দিয়েই শেষ করি --
ঐ মহামানব আসে।
দিকে দিকে রোমাঞ্চ লাগে
মর্ত্যধূলির ঘাসে ঘাসে।
সুরলোকে বেজে ওঠে শঙ্খ,
নরলোকে বাজে জয়ডঙ্ক—
এল মহাজন্মের লগ্ন।
আজি অমারাত্রির দুর্গতোরণ যত
ধূলিতলে হয়ে গেল ভগ্ন।
উদয়শিখরে জাগে মাভৈঃ মাভৈঃ রব
নবজীবনের আশ্বাসে।
‘ জয় জয় জয় রে মানব - অভ্যুদয়'
মন্দ্রি উঠিল মহাকাশে।
৭|  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:২৩
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:২৩
শিখণ্ডী বলেছেন: মানবাধিকারের ঢোল বাজানেওয়ালারা প্রায় সবাই আইন পেশার সঙ্গে যুক্ত। এরা চায় সমাজে অপরাধ থাকুক আর তারা যুগের পর যুগ মামলাগুলে চালিয়ে পকেট ভারি করতে। ক্রসফায়ার খুব ভাল একটি উদ্যোগ। অপেক্ষায় আছি কবে শুনব যে সমস্ত পুলিশ ইয়াবার ব্যবসায়ে জড়িত ক্রসফায়ারের শিকার হয়েছেন।
  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:৩৭
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৯:৩৭
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: 
বাংলাদেশকে একটা অকার্যকর রাষ্ট্র বানানোর জন্য "ক্রসফায়ার খুব ভাল একটি উদ্যোগ।" এই ধারণাটা আমাদের মাথায় ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। 
ক্রসফায়ার কোন সমস্যার সমাধান না। 
ক্রসফায়ারের মাধ্যমে সরকার নিজেই যেন ঘোষণা করছে "আমি অকার্যকর".
ক্রসফায়ার মানে বিচার বিভাগকে অস্বীকার করা। অর্থাৎ বিচার বিভাগ পারছে না বলেই ক্রসফায়ারের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। 
বিচার বিভাগকে  অস্বীকার করা মানে সরকারকে অস্বীকার করা। কারণ শাসন বিভাগ, বিচার বিভাগ এবং আইনসভা -- এই তিনটা মিলেই সরকার।
৮|  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:১৩
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:১৩
অনুতপ্ত হৃদয় বলেছেন: তবে বাংলাদেশ নামক কফিনের শেষ পেরেক টা মারতেই বাকি আছে আর
  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:২২
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:২২
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: 
নৈরাশ্যবাদী কথা বলে লাভ নেই। 
মানুষের জীবনে যেমন সমস্যা আসে, রাষ্ট্রের জীবনেও সমস্যা আসে। 
আশাবাদী মানুষ বিপদ দেখে ভয় পায় না। চেষ্টা করে বিপদ কাটিয়ে উঠতে। এক সময় বিপদ চলে যায়। 
যে বিপদ দেখলে ভয় পেয়ে যায়, তার সমস্যা সংকটে রূপ নেয়। 
বিপদে মোরে রক্ষা করো
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর---গীতাঞ্জলি
বিপদে মোরে রক্ষা করো
এ নহে মোর প্রার্থনা,
বিপদে আমি না যেন করি ভয়।
দুঃখতাপে ব্যথিত চিতে
নাই বা দিলে সান্ত্বনা,
দুঃখে যেন করিতে পারি জয়।
সহায় মোর না যদি জুটে
নিজের বল না যেন টুটে,
সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি
লভিলে শুধু বঞ্চনা
নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়।
আমারে তুমি করিবে ত্রাণ
এ নহে মোর প্রার্থনা,
তরিতে পারি শকতি যেন রয়।
আমার ভার লাঘব করি
নাই বা দিলে সান্ত্বনা,
বহিতে পারি এমনি যেন হয়।
নম্রশিরে সুখের দিনে
তোমারি মুখ লইব চিনে,
দুখের রাতে নিখিল ধরা
যেদিন করে বঞ্চনা
তোমারে যেন না করি সংশয়।
৯|  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:২১
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:২১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বিরোধী দলের কর্মীদের নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে। ইয়াবা বদির গায়ের লোম টিও অটুট আছে।
  ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:৫৮
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ১০:৫৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: 
বিরোধী দলের কর্মীদের নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে, এই কথা বলার জন্য বিরোধী দল আছে। 
কিন্তু এই ঘটনার ভিতর দিয়ে এমন কিছু লোকের ক্ষতি হবে যা বলার কোন লোক নেই।
যেমন--একজন প্রভাবশালীর সাথে সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ অথবা প্রভাবশালীর আত্মীয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক, যা তিনি মেনে নিতে পারছেন না বা  ব্যবসা সংক্রান্ত  বিরোধ ইত্যাদি ক্ষেত্রে ওই দুর্বল ব্যক্তিটি তার সম্পত্তির জন্য হয়ে যেতে পারেন "মাদক ব্যবসায়ী" বা  প্রেমিকটা হয়ে যেতে পারে "দুর্ধর্ষ মাদক ব্যবসায়ী।"
দেখা গেল প্রেমের জন্য "দুর্ধর্ষ মাদক ব্যবসায়ী" অপবাদ নিয়ে প্রেমিকটি চির দিনের জন্য পৃথিবী থেকে চলে গেলো।
১০|  ২৬ শে মে, ২০১৮  ভোর ৪:৫৭
২৬ শে মে, ২০১৮  ভোর ৪:৫৭
একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: পুলিশ হল লাইসেন্সধারী গুন্ডা। 
সত্যিকারের প্রেমের না বলা গল্প ( true love )
  ২৬ শে মে, ২০১৮  ভোর ৫:১৬
২৬ শে মে, ২০১৮  ভোর ৫:১৬
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: 
পুলিশকে দিয়ে গুন্ডামি করানো হয়।
১১|  ২৬ শে মে, ২০১৮  ভোর ৬:১৫
২৬ শে মে, ২০১৮  ভোর ৬:১৫
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: পরবর্তীতে এই ক্রসফায়ার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এক্সট্রা ইনকামের পথ হয়ে দাঁড়াবে | সরকার যদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর কিছু সদস্যদের উপরি ইনকামের সুযোগের পথ করে দিতে চায় তবে কিছু বলার নেই |
  ২৬ শে মে, ২০১৮  সকাল ১০:১০
২৬ শে মে, ২০১৮  সকাল ১০:১০
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: 
একটা অবৈধ কাজকে অনুমোদন বা সমর্থন করলে, শত অবৈধ কাজের পথ উন্মুক্ত হয়ে যায়।
ক্রসফায়ার তথা বিচার ছারা হত্যাকান্ডকে না বলুন।
বাংলাদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্র বানাতে দিবেন না।
১২|  ২৬ শে মে, ২০১৮  দুপুর ১২:১১
২৬ শে মে, ২০১৮  দুপুর ১২:১১
সাইন বোর্ড বলেছেন: হঠাৎ করে এ ধরনের হত্যা শুরু করার পিছনে অন্য মতলব অাছে সরকারের, অার অাপনি যে বিচার ব্যবস্থার কথা বলেছেন তা কি অাদৌ অার অবশিষ্ট অাছে বাংলাদেশে ?
  ২৮ শে মে, ২০১৮  রাত ২:৫৯
২৮ শে মে, ২০১৮  রাত ২:৫৯
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: 
সরকারের অন্য মতলবটা কি আপনার জানা আছে?
জানা থাকলে আমাদেরকেও জানান। 
বিচার ব্যবস্থার অস্তিত্ব নিয়ে আপনি প্রশ্ন করেছেন। 
ধরেই নিলাম, আমাদের বিচার ব্যবস্থার আর কিছুই অবশিষ্ট নাই। 
খুব সহজ কথায় -- 
একটা রাষ্ট্রের একটা সরকার থাকতে হবে। 
একটা সরকারের তিনটা অঙ্গ থাকতে হবে, যেমন -শাসন বিভাগ অর্থাৎ যারা আইন প্রয়োগ করবে; বিচার বিভাগ অর্থাৎ যারা আইন অনুসারে বিচার করবে এবং আইন বিভাগ অর্থাৎ যারা আইন প্রণয়ন করবে। 
বিচার বিভাগের যদি অবশিষ্ট না থাকে, তাহলে সরকারের একটা অঙ্গ হানি হয়েছে। 
বিকলাঙ্গ সরকার মানে অকার্যকর রাষ্ট্র। 
নাগরিক হিসাবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশকে আবার কার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করা। 
রাষ্ট্রকে কার্যকর করতে হলে সরকারের অঙ্গহানি দূর করতে হবে। 
সরকারের অঙ্গহানি দূর করতে হলে আবারও বিচার বিভাগকে কার্যকর করতে হবে। 
আর বিচার বিভাগকে কার্যকর করতে হলে প্রথমেই বিচার বহির্ভূত হত্যা বন্ধ করতে হবে। 
১৩|  ১৪ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৯:০৭
১৪ ই জুন, ২০১৮  সকাল ৯:০৭
হাঙ্গামা বলেছেন: 
লেখক বলেছেন: 
এইগুলি আমি বুঝি না। 
আসলে এর অর্থ কি? 
এর উত্তরে কি বলা উচিত বা কি ধরণের সংকেত দেয়া উচিত।
এর উত্তরে আপনি নিচের সংকেত দিবেনঃ
  
   
  
  ১৪ ই জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৫৬
১৪ ই জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৫৬
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: 
আসলে, আপনি যে ইমোজিটা দিয়েছেন, আমি এর অর্থ জানতে চেয়েছিলাম।  
আমি এর কোন অর্থ বুঝতে পারি নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:১০
২৫ শে মে, ২০১৮  রাত ৮:১০
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আসলে আমরা আইন প্রয়োগকারী বিভাগকে ভরসা করতে পারিনা, এজন্য একথা উঠছে। থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়ায় এরকম কথা উঠেনি।