নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
মাদক বিরোধী অভিযানের নামে যে হত্যাকাণ্ড চলছে এতে আওয়ামীলীগের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, বাংলা ব্লগ, প্রচলিত প্রিন্টিং এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় প্রচারিত এবং প্রকাশিত খবর, আলোচনা, মূল্যায়ন ইত্যাদি পর্যালোচনা করে এবং ব্যক্তিগতভাবে অনেকের সাথে আলোচনা করে আমার এই ধারণা হয়েছে।
কাদের কাছে জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে?
১. আওয়ামীলীগের নেতা, কর্মী এবং সমর্থক।
২. বামপন্থী দলগুলির নেতা, কর্মী এবং সমর্থক।
৩. জাতীয় পার্টি।
৪. মাজার পন্থী রাজনৈতিক দল যেমন-জাকের পার্টি ইত্যাদি।
৫. মাজার পন্থী ধর্মীয় সংঘটন।
৬. বিএনপি এবং জামাত বিরোধী ব্যক্তি বা সংঘটন।
৭. ইন্ডিয়ান পন্থী বুদ্ধিজীবী, সংঘটন এবং ব্যক্তি।
জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির কারণ।
১. কারো কারো ধারণা এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে সত্যি সত্যি মাদক ব্যবসায়ী নির্মূল হবে।
২. কারো কারো ধারণা এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে সত্যি সত্যি বিএনপি এবং জামাত নির্মূল হবে।
৩. কারো কারো ধারণা এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে মাদক ব্যবসায়ী নির্মূল হওয়ার সাথে সাথে বিএনপি এবং জামাত নির্মূল হবে।
৪. কারো কারো ধারণা এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে মাদক ব্যবসায়ী নির্মূল হউক বা না হউক বিএনপি এবং জামাত নির্মূল হবে।
৫. কারো কারো ধারণা এই হত্যাকাণ্ডের কারণে আগামী নির্বাচনে আওয়ামীলীগের বিজয় সহজ এবং নিশ্চিত হবে।
৬. কারো কারো ধারণা এই হত্যাকাণ্ডের কারণে আওয়ামীলীগের শাসন স্থায়ী এবং/অথবা দীর্ঘ মেয়াদি হবে।
তবে বিচার ছাড়া মৃত্যুদণ্ড রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশের অস্তিত্বকে দুর্বল করছে
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:২১
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
ধন্যবাদ মতামতের জন্য।
২| ০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সকলেই ইয়াবার ধূয়া নেয়ার পরই মনে হয় ভাবনা গুলো ভেবেছে
হা হা হা
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৯
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
যারা ভাবে আর যারা হত্যার সিদ্ধান্ত নেয় তাদের ধূয়া নেয়ার প্রয়োজন হয় না।
অবশ্য মাঝে মাঝে লাশ যখন চোখের সামনে ভেসে উঠে তখন ভয় কাটানোর জন্য ধূয়ার প্রয়োজন হয়।
৩| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৪
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আমার পরিচিত কেউই তো এসব কাজকে সমর্থন করে না!!
আওয়ামীলীগের পাতি নেতা, কর্মী এবং সমর্থকও না!!!
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪২
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ডের মতো একটি জঘন্য কাজকে অনেক বুদ্ধিমান লোক প্রকাশ্য সমর্থন দেয় না। কারণ তারা জানে কোন মানদণ্ডেই এটা আইন, সভ্যতা, সংস্কৃতি, ধর্ম, কোন কিছুই এটাকে সমর্থন করে না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এবং ব্লগে যারা ছদ্ম নাম ব্যবহার করে, তারা তাদের সমর্থন, উচ্ছ্বাস কোনটাই গোপন রাখে নাই। কারণ তারা জানে যেহেতু তারা ছদ্ম নামের আড়ালে আছে, তাই পরিচিত জনের তাদের কে চিনতে পারবে না। আর খারাপও ভাববে না।
প্রিন্টিং এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ক্রস ফায়ারের সাজানো গল্প প্রকাশ করে, এবং কোন কোন ক্ষেত্রে নীরব থেকে কার্যত এই হত্যা কাণ্ডকে সমর্থন করছে।
কেউ কেউ আবার দুমুখো নীতি গ্রহণ করেছে। কারো সামনে নিজেকে নিরপেক্ষ বা নীতিবান দেখানোর জন্য সমর্থন না দেখালেও, নিজেদের লোকদের সাথে একান্তে আলোচনার সময় সমর্থন করছে।
৪| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৫
সনেট কবি বলেছেন: সহমত
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:২২
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
ধন্যবাদ মতামতের জন্য।
৫| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: এই অভিযানের মুল শিকার দরিদ্র শ্রেনী।বিএনপি , জামাত নয়।
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৪
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
দরিদ্র শ্রেণী আবার আওয়ামীলীগের কি ক্ষতি করো যে রাষ্ট্র যন্ত্রকে দরিদ্র শ্রেণীর রক্তের হোলি খেলায় মেতে উঠতে হল?
"বিএনপি, জামাত নয়।" এই সম্পর্কে আমার কাছে কোন তথ্য নাই।
বিএনপি, জামাত নিজেই দাবি করেছে এই অভিযান শুরু হওয়ার পর তাদের অনেক নেতা কর্মী ক্রস ফায়ারে নিহত বা নিখোঁজ আছে।
তাছাড়া কিছু কিছু বিদেশী সংবাদ মাধ্যম এই অভিযানকে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড বলছে।
৬| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিএনপি'র তৃণমুল নেতারা র্যাবের ভয়ে রাজনৈতিক পরিচয় দেয়া বন্ধ করে দেবে।
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:০১
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
বিএনপি'র তৃণমূল নেতারা র্যাবের ভয়ে রাজনৈতিক পরিচয় দেয়া বন্ধ করে দেবে কিনা জানিনা, তবে আপনার এই মন্তব্যের মাধ্যমে এই কথা স্পষ্ট হয়েছে যে এই অভিযান মূলত আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি নির্মূল অভিযান। কিছু যে মাদক ব্যবসায়ী মরছে না বা মরবে না, তা কিন্তু না। কিন্তু এই "কিছুর" আড়ালে বড় রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হচ্ছে বা হবে বলে আমরা মনে হয়।
৭| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: মাদক অভিযানের নামে এবার নিডিয়া মারফত যে দৃষ্য দেখলাম তা হল-
ক্রুস্ফায়ারে দেয়া হয়েছে হাভাতে দরিদ্র খুচরা বিক্রেতাদের। মধ্যম সারির ব্যবসায়ীদের তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং ছেড়ে দেয়া হয়েছে বিপুল টাকার বিনিময়ে।,এম্পি, পুলিশ যারা মাদক ব্যবসার মুল নাটের গুরু তারা লিস্ট করে দিয়েছে কাদের মারতে হবে আর কাদের ধরতে হবে।
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:১২
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
বিশ্লেষকদের ধারণা এই অভিযানের মূল উদ্দেশ্য মাদক নির্মূল না।
মাদক নির্মূলের নাম বিরোধী রাজনীতি নির্মূল।
তাই এই ধরণের অভিযানে কখনই আসল ব্যবসায়ী বা আসল হোতাকে ধরা হবে না।
হাভাতে দরিদ্র খুচরা বিক্রেতাদের ক্রস ফায়ারে দেয়ার উদ্দেশ্য--
১. এদেরকে পাড়া মহল্লার মানুষজন চিনে। এদেরকে ক্রসফায়ারে দিলে এই অভিযান যে সত্যিই মাদক বিরোধী এটা প্রাথমিক ভাবে প্রমাণিত হবে।
২. এরা যেহেতু হাভাতে দরিদ্র, তাই এদের পক্ষে লবী করার বা তদবির করার কেউ নাই।
৩. এদের হত্যার মাধ্যমে অনেক বড় হোতা নিরাপদ হয়ে যাবে।
৮| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:২২
রাকু হাসান বলেছেন: অপরাধীর বিচার হোক তবে বিচার বর্হিভূত হত্যাকান্ড চাই না ..আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার টা কোথায় ..।? আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার তো সংবিধানেও আছে ।
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
"বিচার ছাড়া মৃত্যুদণ্ড রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশের অস্তিত্বকে দুর্বল করছে" এই শিরোনামে আমার আগের লেখায় কিছুটা আলোকপাত করেছি।
রাজনৈতিক কারণে আমরা অনেক কিছুর সমর্থন করি, আবার অনেক কিছুর বিরোধিতা করি।
কিন্তু বাংলাদেশকে যদি একটা কার্যকর রাষ্ট্র হিসাবে টিকে থাকতে হয়, তা হলে অবশ্যই বিচার ছাড়া শাস্তি প্রদান বন্ধ করতে হবে।
বড় রাষ্ট্র বিজ্ঞানী হওয়ার পরিজন নাই, শুধু এই কথাটা জানা থাকলেই হবে, "বিচার ব্যবস্থা ছাড়া কোন রাষ্ট্রের অস্তিত্ব নাই।"
৯| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:২৭
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সকল অপরাধের মুলে রয়েছে সর্বনাশা মাদক, তাই মাদকের নির্মূল জরুরি, তবে কোন নিরাপরাধ লোক যেন প্রতিহিংসার স্বীকার না হয়,সেদিকে খেয়াল রাখা উচিৎ।
০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:০৩
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
আপনার এই কথাটা সুন্দর এবং সত্য, তবে বাস্তবায়নের দিক থেকে ইউটোপিয়ান চিন্তা।
শুধু মাদক না, আইন বহির্ভূত যে কোন ক্রিয়াকাণ্ডে নিরপরাধ লোক প্রতিহিংসার স্বীকার হবে। এটা ফিরানো কোন উপায় নাই। এটা নিশ্চিত।
এই ধরণের অভিযানে আসল অপরাধী পার পেয়ে যায়। অভিযান পরিচালনাকারীরা আসল অপরাধীর কাছ থেকে টাকা খেয়ে তাকে ছেড়ে দেয়। হত দরিদ্র বস্তিবাসী যারা এই ব্যবসার সর্ব নিম্ন ডিলার তারা এর স্বীকারে পরিণত হয়।
আর স্বীকারে পরিণত হয় নিরীহ মানুষ। যেমন -- রাজনৈতিক বিরোধ, জমিজমা নিয়ে বিরোধ, ব্যবসা নিয়ে বিরোধ এমন কি প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে বিরুদ্ধের ক্ষেত্রেও এই ধরণের অভিযানকে প্রভাবশালীরা তাদের স্বার্থে ব্যবহার করে।
১০| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৫২
বিজন রয় বলেছেন: ভাল পোস্ট।
যখন যে সুযোগ পায় আর কি!!
০৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:০৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
নিঃসন্দেহে মাদক একটা সমস্যা।
এই সমস্যা সমাধানের বাস্তব, এবং আইন সম্মত ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।
স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।
দেশটা সব দলের, সব মতের, এক কথায় সবার।
এই দেশটা যাতে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত না হয় সেই দিকে সবার খেয়াল রাখতে হবে।
১১| ০৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: তবে এই হোক
তীরে জাগুক প্লাবন
দিন হোক লাবণ্য
হৃদয়ে শ্রাবণ
০৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:০৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
চমৎকার কবিতা। এই আশা নিয়েই কবি বেঁচে থাকুক। মানুষও বাঁচুক।
১২| ০৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ৩:০১
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: বিএনপি নির্মূল অভিযান তো অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে। খুলনার নির্বাচনে গ্রেপ্তার আতংক তৈরী করা হয় যাতে বিএনপি পোলিং এজেন্ট দিতে না পারে। জানের বাজী রেখে কে হতে যায় পোলিং এজেন্ট।
এখন আবার সিইসি বলছে নির্বাচনে নাকি বিএনপির দাবী মেনে নিয়ে সেনা মোতায়েন হবে। ভাল কথা, কিন্তু সেনা মোতায়েনই তো সব নয়। সেনা মোতায়েন কেন্দ্রের বাইরের গোলযোগকে প্রতিহত করবে। কিন্তু ভেতরে যে জাল ভোটের তুঘলকী কারবার ঘটায় সেটার কি হবে? বিএনপির পোলিং এজেন্টদের যথাযথ নিরাপত্তা দিয়ে ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ নিশ্চিত করতে পারবে কিনা তা তো নির্বাচন কমিশন এখনও বলেনি। আমার মনে হয় না নির্বাচন কমিশনের কোন ইচ্ছে রয়েছে সুষ্ঠু নির্বাচন করার। লোক দেখানো একটা নির্বাচন করতে চায়, সেখানে আবার বিএনপি অংশ না নিলে তাদের মানহানি হয়। আম ছালা দুটোই চায় আর কি। এছাড়া সিইসি নিজেও ছিলেন আওয়ামী লীগের লোক, তার কি ঠেকা বিএনপিকে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেয়ার।
বিএনপির এরকম নির্বাচনে অংশ না নেয়াটাই উচিত। কিন্তু বিএনপি এবার কি তা পারবে? পারলে একটা সঠিক পদক্ষেপ হবে।
০৭ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, যদিও মন্তব্যটা এই পোস্টার সঙ্গে প্রাসঙ্গিক না। এটা নিয়ে আলাদা একটা পোস্ট হতে পারে।সেখানে আমরা আলোচনা করতে পারব।
১৩| ০৭ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪০
রাজীব নুর বলেছেন:
সরকারের কাছে সরকার আটক! এ যে বড়ই নাটক!!
০৭ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
কবির প্রতিটা শব্দই কবিতা। দেয়ালে দেয়ালে লিখতে লিখতে কবিতার লাইন আরো দীর্ঘ হবে, আরো শানিত হবে।
শুভেচ্ছা।
১৪| ০৭ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৫৪
গরল বলেছেন: র্যাব কতৃক একরাম হত্যার ডামাডোলে কি নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ঘটনা ধামাচাপা পড়ে যাবে নাতো?
০৭ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
লাশের উপর লাশ পরলে, নিচের লাশটা উপরের লাশ দিয়ে ঢেকে যায়। এটাই স্বাভাবিক।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
কাব্য প্রিয় মঈন বলেছেন: সহমত