নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
"করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রুগী ভাল হয়ে গেছে" এই কথার অর্থ কি?
করোনাভাইরাস অবশ্যই ভয়ঙ্কর, তবে আশাব্যঞ্জক কথা হচ্ছে আক্রান্তদের শতকরা ৯৫ জনই সুস্থ হয়ে বেঁচে আছেন। যে ভাবে শত শত মানুষ আক্রান্ত হয়েছে আবার সেই ভাবে অধিকাংশ মানুষ ভাল হয়ে গেছে। তবে রুগী ভাল বোধ করছেন এতেই বলা যাবে না তিনি সুস্থ হয়ে গেছেন। এই রোগ থেকে সুস্থ হয়ে উঠার মধ্যে জীববিজ্ঞান, মহামারীবিদ্যা এবং কিছুটা আমলাতন্ত্র জড়িত।
কীভাবে আমাদের শরীর কোভিড-১৯ রোগের সাথে লড়াই করে?
কোনও ব্যক্তি করোনাভাইরাসকে আক্রান্ত হওয়ার পর, সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শরীর অ্যান্টিবডি নামে প্রোটিন উৎপাদন শুরু করে। এই অ্যান্টিবডিগুলি ভাইরাসটিকে সফলভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে শুরু করে এবং ভাইরাসটি যাতে শরীরে ভিতর আর নতুন ভাইরাস সৃষ্টি করতে না পারে তার ব্যবস্থা করে। এতে রোগ লক্ষণগুলি কমতে শুরু করে এবং রোগী আরও ভাল বোধ করতে থাকে।
অবশেষে, যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তাহলে রুগীর ইমিউন সিস্টেমটি শরীরের সব ভাইরাস সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে ফেলে। এরপর যদি দেখা যায় রুগীর সব কিছু স্বাভাবিক ভাবে চলছে এবং সবগুলি অঙ্গ ঠিক ঠাক মত কাজ করছে তা হলে বলা যাবে রুগী "সুস্থ হয়ে গেছে"।
করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রুগীর ক্ষেত্রে দেখা গেছে রোগ লক্ষণ দেখা যাওয়ার গড়ে সাত দিন পর থেকে অসুস্থ বোধ করতে থাকে। আবার লক্ষণগুলি চলে যাওয়ার রেও, রোগীর শরীরে অল্প পরিমাণ ভাইরাস থাকতে পারে। যদিও রোগী সত্যিকার অর্থেই সুস্থ হয়ে উঠেছে। তারপরেও রোগীকে আরও তিন দিন রোগীকে আলাদা থাকতে হবে যাতে সে ভাইরাস ছড়াতে না পারে।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:১০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: গ্রামে মানুষ জড়ো হচ্ছে । সচেতন হচ্ছে না
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
দরকারী তথ্য, ভালো
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: যে দিন চলে যায় ফিরে আসে না। হারিয়ে যাওয়া দৃশ্যের ভবিষ্যত পট এক হলেও হতে পারে কিন্তু দিন ক্ষণ সবই আলাদা।