নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অন্যদের প্রতি সদয়ভাবে কথা বলা একটি দাতব্য কাজ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



অন্যদের প্রতি সদয়ভাবে কথা বলা একটি দাতব্য কাজ। কারণ কারো সাথে সদয়ভাবে কথা বললে এটি অন্যদের জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। যখন আমরা অন্যদের প্রতি সদয়ভাবে কথা বলি, তখন আমরা তাদেরকে বোঝা, বা সমর্থন এবং স্বীকৃতি প্রদান করি। এটি তাদের অনুভব করতে সাহায্য করতে পারে যে তারা গুরুত্বপূর্ণ এবং মূল্যবান।

সদয় ভাবে কথা বলার অনেকগুলি উপায় আছে। কথা বলার সময় অন্যদের প্রতি সম্মানজনক এবং মর্যাদাপূর্ণ ভাবে কথা বলতে পারি। আমরা তাদের প্রশংসা করতে পারি এবং তাদের অর্জনের জন্য তাদের অভিনন্দন জানাতে পারি। আমরা তাদের কঠিন সময়ে সান্ত্বনা এবং সমর্থন প্রদান করতে পারি।



সদয় কথা বলার কিছু সুনির্দিষ্ট উদাহরণ:

১. বন্ধুর বিপদাপদে, বা অসুখের সময় বলুন যে আপনি তার পাশে আছেন।

২. সহকর্মীকে তার কাজের জন্য প্রশংসা করুন।

৩. একজন অপরিচিত ব্যক্তির সাথে কথা বলার সময় তাকে শুভেচ্ছা জানান।

৪. কোন বৃদ্ধ বা অসহায় ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করুন তার কোন সাহায্যের প্রয়োজন আছে কি না।

মানুষের সাথে সদয়ভাবে কথা বলার অনেকগুলি উপকারিতাও রয়েছে। সদয়ভাবে কথা বললে মানুষে সাথে সম্পর্কের উন্নতি হয়। তাছাড়া যিনি সদয়ভাবে কথা বলবেন তার মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে। বৃহত্তর পরিসরে এই পৃথিবী মানুষ বসবাসের জন্য ভাল জায়গায় পরিণত হবে।



সদয় কথা বলা একটি ছোট কাজ এবং সাধারণ কাজ। কিন্তু এই মানুষের জীবনে একটি বড় পার্থক্য তৈরি করতে পারে। যখন আমরা অন্যদের প্রতি সদয়ভাবে কথা বলি, তখন আমরা তাদের জীবনকে আলোকিত করতে এবং তাদের জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সাহায্য করি।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১০

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি কি ইহা আজকে প্রথমবার শুনেছেন?

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:১২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


এই সব কথা বাঙালি জন্মের পর থেকেই শুনতে থাকে।
আমিও জন্মের পর থেকেই শুনছি।
আমি যা লেখি তার কোনোটাই নতুন না, বা আমার আবিষ্কার না।

আমার লেখার উদ্দেশ্য হচ্ছে জানার পাশাপাশি মানা।
শুধু জানলে হবে না নিজের জীবনে পালন করতে হবে।

আরেকটা উদ্দেশ্য লেখার মাধ্যমে নিজেকে স্মরণ করিয়ে দেয়া যাতে কথা অনুসারে চলতে পারি।

আর কোন পাঠক যদি জানা কথাটা, এই লেখা পড়ে, পালন করে তা হলে সেটা বাড়তি পাওনা হবে।

২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৭

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ইতিবাচক কথা এবং আচরণ মানুষকে মানসিক শান্তি দেয়। আর এর মাধ্যমে পরিবার, সমাজ, কর্মস্থানসহ অন্যান্য স্থানে মানুষের সাথে সম্পর্কএর উন্নতি হয়।
সুন্দর লিখেছেন।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


এই কথাগুলি আমাদের প্রায় সবারই জানা আছে।
কিন্তু প্রশিক্ষণের অভাবে আমরা বাস্তব জীবনে পালন করতে পারি না।

অনেকের ধারণা এই নীতি কথাগুলি বলা সহজ কিন্তু পালন করা কঠিন।

পৃথিবীতে যেকোনো কাজ শুরু করা বা প্রথম শেখা বেশ কঠিন।
কিন্তু একবার শিখে ফেললে তারপর ঐ কাজের মত সহজ কাজ আর নাই।

উদাহরণ হিসাবে বলা যায়, যে সাঁতার শিখেছে অর্থাৎ সাঁতার জানে তার কাছে সাঁতরানোর মত সহজ কাজ আর নাই। পক্ষান্তরে যে সাঁতরাতে জানে না বা শিখে নাই তার কাছে এর চাইতে কঠিন এবং ভয়ের আর কোন কাজ নেই।

তাই আমরা যদি নীতিকথার মত আচরণ করা একবার শিখে যাই তাহলে সেই অনুসারে চলা সহজ এবং বাস্তব জীবন অনেক সুন্দর হবে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২২

রাজীব নুর বলেছেন: স্কুলের বাচ্চাদের এসব জানা উচিত, শেখা উচিত।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


স্কুলের বাচ্চাদের এসব জানা উচিত, শেখা উচিত।

আপনি ঠিক বলেছেন।
তবে আমরা যারা ইতোমধ্যেই স্কুলের গণ্ডি পার হয়ে এসেছি তাদের উচিত প্রশিক্ষণ নিয়ে এইগুলি শেখা।

স্কুল, বাড়ি, অফিস, সমাজ সর্বত্রই একই আচরণ না থাকলে, স্কুল থেকে একটা বাচ্চা যা শিখে আসবে, বাড়িতে এসে যদি তার বিপরীত কিছু দেখে, তাহলে সে স্কুলের শিক্ষা তো গ্রহণ করবেই না, বরং মনের মধ্যে জটিলতা সৃষ্টি হবে।

উন্নত দেশে কথা এবং কাজে কোন বৈপরীত্য দেখবেন না।
যা স্কুল থেকে শিখানো হচ্ছে সেটা সর্বত্রই পালন করা হচ্ছে।

শিক্ষক বলছেন, "সদা সত্য কথা বলিবে।"
বাবা বলছেন, "যেয়ে বল, বাবা বাড়িতে নাই।'
ফলাফল: ছেলে মিথ্যা কথা তো বলবেই। এমন কি মিথ্যা কথা বলা যে অন্যায় তাও মনে করবে না। সেই সাথে পিতামাতা, শিক্ষক-শিক্ষিকা, সবার সম্পর্কে মনের মধ্যে অশ্রদ্ধা পোষণ করবে।

হুজুর বলছেন, "পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ।"
মুসুল্লি মসজিদে যেয়ে দেখছে পায়খানা, পেশাবখানায় ময়লা এবং দুর্গন্ধে ঢুকাই হচ্ছে না।
ফলাফল: চারিদিকে নোংরা আবর্জনা, পুঁতিগন্ধময় ভাগাড়, যত্রতত্র মলমূত্র , কফ-শ্লেষ্মা, থুতুর ছড়াছড়ি।

তাই আসুন নীতি কথা কম বলে প্রশিক্ষণ নিয়ে নীতিকথা অনুসারে চলার চেষ্টা করি। একবার শিখে ফেললে নীতি কথার মত কাজ করা অনেক সহজ।

তা না হলে সবাই যেমন বলে, "বলা সহজ করা কঠিন।" এটা বিশ্বাস করেই দুঃখে দৈন্যে জীবন কাটিয়ে দিতে হবে।

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৫০

বিজন রয় বলেছেন: আপনি প্রতিদিন অনেক পোস্ট দেন।
এত ঘন পোস্ট দিলে সব ঠিক মতো পড়া হয়ে ওঠে না।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আমার অনেক লেখা জমে গেছে।
গত কয়েক বছরে এত বেশি লিখেছি যে আমার মনে হয় আরো বেশি পোস্ট দেয়ার প্রয়োজন।
প্রথম পাতা থেকে লেখা সরেই না যার ফলে বেশি লেখা পোস্ট করতে পারছি না।

ভবিষ্যৎ কেউ বলতে পারে না।
জীবন শক্তি চলে গেলে লেখাগুলি লোকচক্ষুর অন্তরালে থেকে যাবে।
ভালমন্দ যাই হউক প্রস্ফুটিত হউক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.