নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডোরিক রীতি:

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:০৯


গ্রীক স্থাপত্যে কলাম খুব গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ডোরিক, আয়নিক এবং করিন্থিয়ান এই তিন ধরণের কলাম ব্যবহার করা হয়। এই কলামগুলো দেখেই পুরো ভবনের নকশা কোন রীতিতে হয়েছে তা বুঝা যায়।

ডোরিক রীতি:

১. খ্রিস্টপূর্ব সপ্তম শতাব্দীর শেষের দিকে গ্রীক মূল ভূখণ্ডে ডরিক রীতির আবির্ভাব ঘটে।

২. ডোরিক অর্ডারটি গ্রীক স্থাপত্যের তিনটি ধ্রুপদী রীতির মধ্যে প্রাচীনতম।

৩. এই রীতিটি ভূমধ্যসাগরীয় স্থাপত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়কে চিহ্নিত করে। অর্থাৎ এই সময়ে কাঠের পরিবর্তে পাথর দিয়ে কাঠামো নির্মাণ শুরু হয়।

৪. ডোরিক রীতিতে একটি কলামের বিভিন্ন অংশ:

(i)সবচেয়ে নিচে থাকে স্টেরিয়াবাট (এটা ভিত্তি);

(ii) তার উপরে স্টাইলবেট (এটাও ভিত্তি);

(iii) তারপর ফ্লুটেড কলাম। ফ্লুটেড কলাম আবার কয়েক অংশে বিভক্ত --

(ক) ড্রাম
(খ) নেকিঙ
(গ) এসিনাস
(ঘ) আবাকাস;
(iv) কলামের উপরে থাকে আর্কিট্ৰেভ;
(v) তার উপর ট্রাইগ্লিফ এবং মেটোপ
(vi) সবচেয়ে উপরে থাকে অক্রোটারিং

৫. আর্কিট্ৰেভ, ট্রাইগ্লিফ এবং মেটোপকে একত্রে বলা হয় এন্টাব্লাচার।

৬. এন্টাব্লাচারগুলি তিন ধরণের কলামে তিন রকম। এগুলি দেখেই কোন ধরণের কলাম তা সহজেই বুঝা যায়।

৭. ডরিক এন্টাব্লাচারে মেটোপগুলি বর্গক্ষেত্র বিশিষ্ট। এই মেটোপগুলিতে ছবি আঁকা হয় অথবা ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:১৮

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: পড়লাম এবং জানলাম।

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩০

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: নামগুলো জানা ছিলো না, জানতাম নতুন কিছু৷ ধন্যবাদ৷

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.