নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের চ্যালেঞ্জসমূহ

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২৮



দুই-রাষ্ট্র সমাধান হল দুটি জন গুষ্টির জন্য দুটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি দ্বন্দ্ব সমাধানের একটি প্রস্তাবিত কাঠামো। ইহুদি জনগণের জন্য ইসরাইল এবং ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য ফিলিস্তিন।

আমেরিকা দীর্ঘ দিন ধরে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের চেষ্টা করে আসছে। অর্থাৎ ইসরায়েলের পাশাপাশি একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রস্তাব দিয়ে আসছে। কিন্তু বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জের কারণে এটা এখন পর্যন্ত বাস্তবায়ন সম্ভব হয় নাই।

চ্যালেঞ্জগুলো খুব সংক্ষেপে আলোচনা করা হবে।

চ্যালেঞ্জ নং ১. ভূমি এবং সীমানা:

(ক) বিভক্ত অঞ্চল:
পশ্চিম তীর এবং গাজা স্ট্রিপ ভৌগোলিক ভাবে পৃথক দুইটি অঞ্চল। পশ্চিম তীর এবং গাজার মাঝখানে ইসরাইল ভূখণ্ড অবস্থিত। এই দুইটি বিচ্ছিন্ন ভূখণ্ড নিয়ে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন করা বেশ কঠিন।

(খ) ইসরাইলি বসতি:
পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেম ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের কারণে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের সীমানা উল্লেখযোগ্য ভাবে কমে গেছে। এমন কি ফিলিস্তিনিরা পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেম অবাধে চলাচল করতে পারে না।

(গ) জেরুজালেম:
ফিলিস্তিনি এবং ইসরায়েলি উভয়ই জেরুজালেমকে তাদের রাজধানী হিসেবে দাবি করে। সুতরাং জেরুজালেম মর্যাদা কি হবে বা কারা নিয়ন্ত্রণ করবে এটা সমাধান করা অনেক কঠিন একটা কাজ।

চ্যালেঞ্জ নং ২. নিরাপত্তা এবং শরণার্থী:

(ক) ইসরায়েলের নিরাপত্তা উদ্বেগ:
ইসরাইল গাজা ও পশ্চিম তীর থেকে ফিলিস্তিনিদের আক্রমণের আশংকা করে। তাই ইসরাইল তার নিরাপত্তা উদ্বেগ থেকে পশ্চিম তীরে বসতিগুলি স্থাপন করেছে। ইসরায়েল বসতিগুলিকে প্রতিরক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে দেখে। পক্ষান্তরে ফিলিস্তিনিরা এই বসতিগুলিকে তাদের ভূমি দখল হিসাবে দেখে।

(খ) প্রত্যাবর্তনের অধিকার:
প্রথম নাগবা অর্থাৎ ১৯৪৮ সালে যারা বাস্তুচ্যুত হয়েছিল এবং ১৯৬৭ সালের যুদ্ধের সময় বাস্তুচ্যুত এবং পালিয়ে যাওয়া ফিলিস্তিনি শরণার্থীরা এবং তাদের বংশধররা ইসরায়েলে তাদের পূর্বের বাড়িঘরে ফিরে যেতে চায়। কিন্তু ইসরাইল এটার তীব্র বিরোধিতা করে।

চ্যালেঞ্জ নং ৩. রাজনৈতিক ইচ্ছা ও বিশ্বাস:

(ক) অভ্যন্তরীণ বিরোধ:
ইসরায়েলি এবং ফিলিস্তিনি উভয়েরই অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিভাজন রয়েছে যা আলোচনাকে জটিল করে তোলে। ফিলিস্তিনিদের মধ্যে যেমন হামাস এবং ফাতাহ বিভাজন আছে, অনুরূপ ভাবে ইসরাইল সরকারের মধ্যে বামপন্থী, ডানপন্থী এবং ধর্মীয় দলে বিভাজন আছে।

(খ) বিশ্বাসের অভাব:
দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব-সংঘাত চলতে থাকায় উভয় পক্ষের মধ্যে আস্থা নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে উভয়ের মধ্যে সমঝোতাকে কঠিন করে তুলেছে।

(গ) আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততা:
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ইসরাইল বা ফিলিস্তিনি দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সমস্যাটাকে দেখে না। তারা তাদের নিজেদের স্বার্থের আলোকে এই সমস্যাকে দেখে। ফলে বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন ভাবে এই দ্বি-রাষ্ট্র ধারণাকে প্রভাবিত করে।

চ্যালেঞ্জ নং ৪. অতিরিক্ত চ্যালেঞ্জ:

(ক) পানির অধিকার:
উভয় দেশের জন্য পানির উৎস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৬৭ সালের যুদ্ধের পর ইসরায়েল উভয় পক্ষের পানির প্রধান উৎস ইয়ারকন-তানিনিম অ্যাকুইফার বা মাউন্টেন অ্যাকুইফার সহ বেশিরভাগ পানি সম্পদ নিয়ন্ত্রণ করে আসছে।

(খ) অর্থনৈতিক কার্যকারিতা:
একটি কার্যকর ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের এবং এর অর্থনীতি গড়ে তোলার জন্য অবকাঠামো এবং আন্তর্জাতিক সমর্থন প্রয়োজন।

(গ) ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক তাৎপর্য:
উভয় পক্ষেরই এই অঞ্চলের ভূমির সাথে গভীর ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। উভয় পক্ষেরই গভীর ধর্মীয় বিশ্বাস এবং অনুভূতি একটি জটিল মানসিক অবস্থার সৃষ্টি করেছে। যদিও সবশেষে এই চ্যালেঞ্জটির কথা উল্লেখ করেছি কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই চ্যালেঞ্জটি সব সমস্যার মূল। ধর্মীয় বিশ্বাস রাজনৈতিক বা কূটনৈতিক ভাবে সমাধান করা যায় না।

উল্লেখিত জটিল চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও দীর্ঘদিন ধরে আমেরিকা একটি দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের চেষ্টা করে আসছে। বর্তমান বাস্তবতার আলোকে এই প্রচেষ্টা আরো জোরদার হয়েছে।

এই সংক্ষিপ্ত আলোচনাটি প্রধান চ্যালেঞ্জগুলি বোঝার জন্য একটি সূচনা বিন্দু মাত্র। তবে আরও গবেষণা এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা সমস্যা সমাধানের জন্য সহায়ক হতে পারে।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



গাজা ও ওয়েষ্ট-ব্যাংক ১টি করোডারের মাধ্যমে যুক্ত হবে। একই শহরে ২ দেশের রাজধানী থাকবে।

২ রাষ্ট্র আমেরিকা করেনি, উহার প্রস্তাব করেছিলো বৃটেন, উহাকে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছিলো জাতি সংঘ।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:০০

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
গাজা ও ওয়েষ্ট-ব্যাংক ১টি করোডারের মাধ্যমে যুক্ত হবে।

অনেকের এই ধরণের প্রস্তাব করেছে।
আবার অনেকেই এই প্রস্তাবের সাথে একমত না।


তাই এটা একটা চ্যালেঞ্জ।

একই শহরে ২ দেশের রাজধানী থাকবে।

অনেকের এই ধরণের প্রস্তাব করেছে।
আবার অনেকেই এই প্রস্তাবের সাথে একমত না।


তাই এটা একটা চ্যালেঞ্জ।

২ রাষ্ট্র আমেরিকা করেনি, উহার প্রস্তাব করেছিলো বৃটেন, উহাকে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছিলো জাতি সংঘ।

আমি কোথাও বলি নাই যে দুই-রাষ্ট্র আমেরিকা করেছে।
বরং আমি বলেছি
, আমেরিকা দীর্ঘ দিন ধরে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের চেষ্টা করে আসছে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকা আজকে ফিলিস্তনকে স্বীকৃতি দিয়ে, জাতি সংঘের সাথে কাজ করে, একটি সাময়িক সরকার গঠন করতে কি অসুবিধা আছে বলে আপনি মনে করেন?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


ইতোমধ্যে জানা গেছে যে আমেরিকা বর্তমানে চলমান গাজা যুদ্ধের পরে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা বিবেচনা করছে। তবে আমি যে চ্যালেঞ্জগুলির কথা আলোচনা করেছি সেগুলি সামনে আসছে। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করার চেষ্টা করা হচ্ছে।

৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



অনেকে কি বলছে, সেটা একটা বিষয়; যদি আমেরিকা বকবক বন্ধ করে, ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়ে সরকার গঠন করে দেয়, সবকিছু বদলে যাবে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আমেরিকা প্রকাশ্যে যে পরিমান বকবক করে তারচেয়ে বেশি নীরবে কাজ করে।
আমি যে চ্যালেঞ্জগুলো আলোচনা করেছি, আমেরিকা এইগুলি মোকাবেলা করার আপ্রাণ চেষ্টা করছে।

আপনার কথা হয়তো ঠিক যে "ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়ে সরকার গঠন করে দেয়, সবকিছু বদলে যাবে।"
কিন্তু এটা একটা অনুমান।
অনুমান ঠিক নাও হতে পারে।
অনুমানের উপর নির্ভর করে কোন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া যায় না।

"সবকিছু বদলে যাবে" ঠিক।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে পসিটিভ ভাবে বদলাবে না নেগেটিভ ভাবে।

তাই আমেরিকা সম্ভাব্য বদলে যাওয়াটা কি রকম হবে তা বিশ্লেষণ করে দেখছে।

৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনিও ব্লিনকিনের মতো বকবকের বাকস।

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:০৯

আলামিন১০৪ বলেছেন: ইসরাইল যদি প্যালেস্টাইন রাস্ট্রকে মেনে না নেয়, তাদের জন্য বড় দুর্গতি অপেক্ষা করছে

এদেরকে আল্লাহ পূর্বের শাস্তির কথা স্মরণ করে দিয়ে বলেছেন....

...সম্ভবত তোমাদের রব তোমাদের প্রতি দয়া করবেন, কিন্তু তোমরা যদি তোমাদের আগের আচরণের পুনরাবৃত্তি কর তবে আমরাও পুনরাবৃত্তি করব। আর জাহান্নামকে আমরা করেছি কাফিরদের জন্য কারাগার।....সুরা বনী-ইসরাইল :৮

এর মধ্যেই একবার হিটলারকে দিয়ে সাইজ করছেন...next time হয়ত ইরানকে দিয়ে...

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১০

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


উভয় পক্ষে কিছু মানুষ আছে যারা দুই রাষ্ট্র সমাধান মানে না।
এদের সংখ্যা খুব বেশি না।
কিন্তু এদের আচরণ এবং কথাবার্তার উগ্রতার কারণে সমস্যার সমাধান করা কঠিন হয়ে গেছে।

৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪১

বাউন্ডেলে বলেছেন: যে কোন একটি রাষ্ট্র থাকলেই হলো। পশ্চিম তীর,গাজাকে ইসরাইল “মাল-সামান-মানুষ” সহ ইসরাইলের অন্তর্ভুক্ত করে নিলেইতো ল্যাঠা চুকে যায়। গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে দেশ চলবে ।ভোটে যারা ক্ষমতায় আসবে-তারাই হবে রাস্ট্রটির চালক। নামটাও ইসরাইল থাক, কামটাও জেরুজালেমে হোক। হাজারো ধর্ম, প্রজাতি নিয়ে যদি ভারতের মতো মুর্খ একটা দেশ গনতন্ত্র নিয়ে সুন্দর ভাবে চলতে পারে , তাহলে ইসরাইল পারবে না কেন। ওরা নাকি খু-উ-উ-ব শিক্ষিত =p~

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


যেসব চ্যালেঞ্জগুলি উল্লেখ করেছি সেগুলি বিবেচনায় নিলে আপনার সমাধান বাস্তবতার সাথে মিলবে না।

সমস্যার সমাধান করতে হলে প্রথমেই চ্যালেঞ্জগুলো বিবেচনায় নিতে হবে।
তারপর এই চ্যালেঞ্জগুলো কি ভাবে মোকাবেলা করা যায় তা নিয়ে ভাবতে হবে।

৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪২

ধুলো মেঘ বলেছেন: আপনার ১ নং চ্যালেঞ্জ কোন চ্যালেঞ্জই নয়। বিশ্বে এরকম বহু দেশ আছে, যাদের দুই খন্ড দুই দিকে। যেমনঃ রাশিয়া, আজারবাইজান, স্পেন, আমেরিকা, ওমান, ক্রোয়েশিয়া ইত্যাদি। এদের সরকার চালাতে কোন অসুবিধা হচ্ছেনা।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


খণ্ডিত ভাবে বা বিচ্ছিন্নভাবে শুধু ১ নং চ্যালেঞ্জকে বিবেচনা করলে আপনার কথাই ঠিক যে এটা কোন চ্যালেঞ্জই নয়।

কিন্তু যখন ১নং চ্যালেঞ্জের সাথে অন্য চ্যালেঞ্জগুলো একত্রে বিবেচনা করবেন তখন একটা জটিল চ্যালেঞ্জের সৃষ্টি হয়।

কোন সমস্যার সমাধান করার সময় সবগুলি চ্যালেঞ্জকে একত্রে চিন্তা করা হয়।

আবার অন্য ভাবেও বলা যায় অন্য চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করা গেলে ১ নং চ্যালেঞ্জ সমাধান করা অনেক সহজ হয় যাবে।

৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: আন্তর্জাতিক বিষয় গুলো আমি খুব কম বুঝি। তাই কোনো মন্তব্য করলাম না।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আন্তর্জাতিক বিষয় গুলো আপনি খুব কম বুঝেন বলে যে স্বীকারোক্তি করেছেন -- তা আপনার আত্মবিশ্বাসের পরিচায়ক।

সবাই সব বিষয় বুঝে না বা জানেনা বা জানা সম্ভব নয় -- এটা স্বাভাবিক এবং সত্য।
কিন্তু অধিকাংশ মানুষ সব কিছু বুঝা বা জানার ভান করে।

তাই কোনো মন্তব্য না করে ভালোই করেছেন।

পড়লেই যে মন্তব্য করতে হবে, তা ঠিক না।
আমি অনেক লেখা পড়ি কিন্তু সব লেখায় মন্তব্য করি না।

১. কোন লেখার সাথে একমত হয়ে কোন তথ্য সংযোজন করার প্রয়োজন হলে মন্তব্য করা যায়।

২. কোন লেখার সাথে একমত না হলে, কোন কোন পয়েন্টে একমত না তা যুক্তি এবং তথ্য দিয়ে মন্তব্য করা যায়।

৩. লেখায় কোন তথ্যগত ভুল থাকলে সূত্র সহ সঠিক তথ্য উপস্থাপন করা যায়।

৪. শালীনতা বজায় রেখে বুদ্ধিমত্তার সাথে বিতর্ক করা যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.