নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পঞ্চাশ লক্ষ ছাগলের আব্বা।

২২ শে জুন, ২০২৪ রাত ১:১১


ফেইসবুক আর মানুষের কথা শুনলে মনে হয় তারা এই প্রথম শুনল ১৫ লক্ষ টাকা দামের ছাগলের কথা, তারা এই মাত্র শুনল ছাগল-পত্রের কথা এবং তারা এই মাত্র শুনল ছাগল পুত্রের পিতার কথা।

কম পক্ষে ৫০ লক্ষ এই ধরণের ছাগল, ছাগল-পুত্র এবং ছাগল পুত্রের পিতা এই বঙ্গে আছে। যেহেতু সঠিক কোন পরিসংখ্যান নাই তাই ধরেন ২০ কোটি বঙ্গ সন্তান আছে অথবা আপনার যা ইচ্ছা তাই আপনি ধরেন। এই সংখ্যা থেকে ঐ ৫০ লক্ষ বাদ দেন, বাকি যে সংখ্যা থাকবে সেই সংখ্যক মানুষ আগে থেকেই এই খবর জানে।

এই খবর জানার জন্য সাংবাদিক, গোয়েন্দা, বা বিশেষজ্ঞ, কোন কিছু হওয়ার দরকার নাই -- চোখেই দেখা যায় -- কোটি টাকার গাড়ি, বাড়ি, প্রমোদভবন, বাগানবাড়ি, প্রমোদবিহার ইত্যাদি দৃশ্যমান।

এক নামকরা পত্রিকার জাঁদরেল সম্পাদক, যার ভয়ে সাধারণ মানুষ তটস্থ, তিনি এক নামকরা টিভির জনপ্রিয় টকশোতে জাতির উদ্দেশ্য প্রকাশ্যেই বলেছেন যে তিনি আগে থেকেই জানতেন কিন্তু ভয়ে প্রকাশ করেন নাই।

আরেক নামকরা সম্পাদক বলেছেন তিনিও জানতেন কিন্তু তার কাছে যথেষ্ট প্রমাণ ছিলোনা তাই তিনি তার পত্রিকায় প্রকাশ করেন নাই। আরেক নাম করা সম্পাদক বলেছেন সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত এইগুলি পত্রিকায় প্রকাশ করা যাবে না।

ব্যক্তিগত পর্যায়ে আত্মীয়স্বজন, সহপাঠী, সহকর্মী, পরিচিত জনদের সাথে আলোচনা করে জানতে পারবেন যে এই ধরণের দুর্নীতির কথা তারা আগে থেকেই জানেন।

তাহলে প্রশ্ন উঠতেই পারে রাষ্ট্র, প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, গোয়েন্দা সংস্থা, আদালত কি এইগুলি জানেন না?

উত্তর হচ্ছে, অবশ্যই তারা জানেন এবং তারা এই ক্রিপ্টোক্রেসি ব্যবস্থার প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষ অংশীদার। বাকিরা এই ক্রিপ্টোক্রেসি ব্যবস্থার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সমর্থক।

সমাধান কি?
যেখানে এই সব সিরিয়াস বিষয় নিয়ে ট্রল করে, মজা করে বা হালকা রসিকতা করে বিষয়টাকে আরো হালকা করে হওয়ায় উড়িয়ে দেয় সেখানে সমস্যার সমাধান করা সহজ নয়। যেকোনো সমস্যার সমাধানের প্রথম ধাপ হচ্ছে সমস্যাটাকে চিহ্নিত করা, এবং সমস্যার গুরুত্ব অনুধাবন করা। তাহলেই সমাধানের পথ বেরিয়ে আসে।

সারসংক্ষেপ:
খারাপ কাজের ফল অবশ্যই খারাপ হবে। প্রকৃতির বিচারে এই ৫০ লক্ষ ছাগল-পুত্র, ছাগল-পুত্রের পিতা, রাষ্ট্র, প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, গোয়েন্দা সংস্থা, আদালত, সংবাদ মাধ্যম, ক্রিপ্টোক্রেসি ব্যবস্থার প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষ অংশীদার এবং প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সমর্থকরা এই ফল ভোগ করবে।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুন, ২০২৪ রাত ১:২৬

কামাল১৮ বলেছেন: আমরা ভয় কে জয় করতে শিখি নাই।এই সব সাংবাদিকদের আমরা মাথায় করে নাচি।একজন দ্য ডেইলি স্টার অন্য জন মনে হয় প্রথম আলোর।

২২ শে জুন, ২০২৪ রাত ১:৫২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আমি ইচ্ছা করেই নাম উল্লেখ করি নাই।
এদের কথা আমি উদাহরণ হিসাবে উল্লেখ করেছি।

একজন বলেছেন ভয়ের কথা,
আরেক জন বলেছেন প্রমাণের কথা
আরো একজন বলেছেন আইনের কথা।

এইগুলি আসলে অজুহাত।
তিনটার একটাও সত্য নয়।

জানা সত্ত্বেও এটা প্রকাশ করেন নাই কারণ তারা এই ক্রিপ্টোক্রেসি ব্যবস্থার সহযোগী, অংশীদার, উপকার ভুগি, এবং সমর্থক।

২| ২২ শে জুন, ২০২৪ ভোর ৪:৩৯

কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: আপনার পোস্টটি একটি গুরুতর এবং বাস্তব সমস্যার দিকে আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। সমাজে দুর্নীতি ও ক্রিপ্টোক্রেসির বিষয়টি আমরা অনেকেই জানি, কিন্তু এর গভীরতা এবং ব্যাপকতা সম্পর্কে সচেতনতার অভাব রয়েছে।

প্রথমত, আমরা যদি সত্যিই সমস্যার সমাধান করতে চাই, তবে আমাদের সবার আগে এই সমস্যাটির প্রকৃত স্বরূপ এবং তার ব্যাপকতা সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। ট্রল বা মজা করে বিষয়টি হালকা করে উড়িয়ে দেওয়ার মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

দ্বিতীয়ত, সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা এবং সাহসী ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। নামকরা পত্রিকার সম্পাদকগণ যদি সত্যিই দুর্নীতি সম্পর্কে অবগত থেকেও তা প্রকাশ করতে ভয় পান, তবে সমাজের সাধারণ মানুষ কিভাবে সঠিক তথ্য পাবে? আমরা তাদের আরও সাহসী ও নিরপেক্ষ ভূমিকা আশা করি।

তৃতীয়ত, রাষ্ট্র, প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, গোয়েন্দা সংস্থা এবং আদালতের কার্যক্রম স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ হতে হবে। তাদের দায়িত্ব হলো জনগণের সেবা করা, এবং তা করতে গিয়ে যদি তারা দুর্নীতিগ্রস্তদের আড়াল করে তবে সমাজের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালিত হয় না।

আপনার পোস্টের শেষের কথাগুলো বিশেষভাবে গুরত্বপূর্ণ: “যেকোনো সমস্যার সমাধানের প্রথম ধাপ হচ্ছে সমস্যাটাকে চিহ্নিত করা, এবং সমস্যার গুরুত্ব অনুধাবন করা।” এটি সত্যিই আমাদের সমাধানের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। সমস্যার প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে এবং সক্রিয়ভাবে এর সমাধানে এগিয়ে আসতে হবে।

সারসংক্ষেপে, সমাজের সকল স্তরের মানুষকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে হবে। তবেই আমরা একটি সুস্থ, স্বচ্ছ এবং ন্যায্য সমাজ গঠন করতে পারবো।
আপনার পোস্টটি একটি গুরুতর এবং বাস্তব সমস্যার দিকে আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। সমাজে দুর্নীতি ও ক্রিপ্টোক্রেসির বিষয়টি আমরা অনেকেই জানি, কিন্তু এর গভীরতা এবং ব্যাপকতা সম্পর্কে সচেতনতার অভাব রয়েছে।

প্রথমত, আমরা যদি সত্যিই সমস্যার সমাধান করতে চাই, তবে আমাদের সবার আগে এই সমস্যাটির প্রকৃত স্বরূপ এবং তার ব্যাপকতা সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। ট্রল বা মজা করে বিষয়টি হালকা করে উড়িয়ে দেওয়ার মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

দ্বিতীয়ত, সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা এবং সাহসী ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। নামকরা পত্রিকার সম্পাদকগণ যদি সত্যিই দুর্নীতি সম্পর্কে অবগত থেকেও তা প্রকাশ করতে ভয় পান, তবে সমাজের সাধারণ মানুষ কিভাবে সঠিক তথ্য পাবে? আমরা তাদের আরও সাহসী ও নিরপেক্ষ ভূমিকা আশা করি।

তৃতীয়ত, রাষ্ট্র, প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, গোয়েন্দা সংস্থা এবং আদালতের কার্যক্রম স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ হতে হবে। তাদের দায়িত্ব হলো জনগণের সেবা করা, এবং তা করতে গিয়ে যদি তারা দুর্নীতিগ্রস্তদের আড়াল করে তবে সমাজের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালিত হয় না।

আপনার পোস্টের শেষের কথাগুলো বিশেষভাবে গুরত্বপূর্ণ: “যেকোনো সমস্যার সমাধানের প্রথম ধাপ হচ্ছে সমস্যাটাকে চিহ্নিত করা, এবং সমস্যার গুরুত্ব অনুধাবন করা।” এটি সত্যিই আমাদের সমাধানের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। সমস্যার প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে এবং সক্রিয়ভাবে এর সমাধানে এগিয়ে আসতে হবে।

সারসংক্ষেপে, সমাজের সকল স্তরের মানুষকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে হবে। তবেই আমরা একটি সুস্থ, স্বচ্ছ এবং ন্যায্য সমাজ গঠন করতে পারবো।

২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:৪২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আপনি লেখাটি মনোযোগ দিয়ে পড়েছে, অনুধাবন করেছেন এবং মন্তব্য করেছেন -- সব কিছুর জন্য ধন্যবাদ।

আপনি ঠিকই বলেছেন ক্লেপ্টোক্রেসির গভীরতা এবং ব্যাপকতা সম্পর্কে মানুষের সচেতনতার অভাব রয়েছে।



সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা এবং সাহসী ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। নামকরা পত্রিকার সম্পাদকগণ যদি সত্যিই দুর্নীতি সম্পর্কে অবগত থেকেও তা প্রকাশ করতে ভয় পান, তবে সমাজের সাধারণ মানুষ কিভাবে সঠিক তথ্য পাবে? আমরা তাদের আরও সাহসী ও নিরপেক্ষ ভূমিকা আশা করি।

সংবাদ মাধ্যম ভয় পেয়ে বা নিরপেক্ষতার অভাবে ভূমিকা পালন করতে পারছে না, এটা সম্পূর্ণ সঠিক না। এখানে গুরুতর সমস্যা দেখা দিয়েছে। গুরুতর সমস্যাটা হচ্ছে সংবাদ মাধ্যমের প্রভাবশালী অংশ ই ক্লেপ্টোক্রেসির সহায়ক শক্তি হিসাবে কাজ করছে।

আরো গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হচ্ছে রাষ্ট্র, প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, গোয়েন্দা সংস্থা এবং আদালতের কার্যক্রম স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ হওয়ার পরিবর্তে ক্লেপ্টোক্রেসির অংশীদার, সুবিধাভোগী, সমর্থক হয়ে গেছে। তাই তারা তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারছে না।

গণতন্ত্র ছাড়া কোন ভাবেই প্রশাসনে জবাবদিহির আওতায় আনতে পারবেন না। জবাবদিহিতা ছাড়া স্বচ্ছতা আনতে পারবেন না। আর স্বচ্ছতা ছাড়া সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং দুর্নীতি নির্মূল করতে পারবেন না। অর্থাৎ একটার সাথে আরেকটা জড়িত।

৩| ২২ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৯:২৪

সোহানী বলেছেন: সাংবাদিকরা ভয়ে সংবাদ প্রচার করে না। তাইতো ফেবু আর ইটু লাইভ সাংবাদিকরা চারপাশে ;) । যাক, সাংবাদিকরা যখন ব্যার্থ তখন জনগনই তার দায়িত্ব পালন করছে।

২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:৫১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আশার কথা এটাই যে জনগণ কিছুটা দায়িত্ব পালন করছে।

তবে সাংবাদিকরা ভয়ে সংবাদ প্রচার করে না, এই কথা ঠিক না।
বরং তারা এই ক্লেপ্টোক্রেসির অংশীদার, সুবিধাভোগী, সমর্থক।
তাই তারা এই ধরণের সংবাদ প্রচার থেকে বিরত আছে।

কিন্তু প্রশ্নের সম্মুখীন হলে তারা অজুহাত হিসাবে ভয়, পর্যাপ্ত প্রমাণের অভাব, বিচারাধীন বিষয় ইত্যাদি বলে নিজের দায়দায়িত্ব অস্বীকার করে।

৪| ২২ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১০:২৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: : সোহানী বলেছেন,'সাংবাদিকরা ভয়ে সংবাদ প্রচার করে না। তাইতো ফেবু আর ইটু লাইভ সাংবাদিকরা চারপাশে ;) । যাক, সাংবাদিকরা যখন ব্যার্থ তখন জনগনই তার দায়িত্ব পালন করছে।' সহমত।

২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:৫১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আশার কথা এটাই যে জনগণ কিছুটা দায়িত্ব পালন করছে।

তবে সাংবাদিকরা ভয়ে সংবাদ প্রচার করে না, এই কথা ঠিক না।
বরং তারা এই ক্লেপ্টোক্রেসির অংশীদার, সুবিধাভোগী, সমর্থক।
তাই তারা এই ধরণের সংবাদ প্রচার থেকে বিরত আছে।

কিন্তু প্রশ্নের সম্মুখীন হলে তারা অজুহাত হিসাবে ভয়, পর্যাপ্ত প্রমাণের অভাব, বিচারাধীন বিষয় ইত্যাদি বলে নিজের দায়দায়িত্ব অস্বীকার করে।

৫| ২২ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

নাহল তরকারি বলেছেন: আজকে যদি কোন চাষী, মেথর, মুচির ছেলেকেও যদি সরকারি অফিসার পদে বসান তাহলেও তারা দুর্নীতি করবে। কোটি কোটি টাকা ঘুস খেয়ে বড়লোক হবে।

২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ১১:০২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


চাষী, মেথর, মুচির ছেলে এখানে কোন সমস্যা বা সমাধান নয়। ক্লেপ্টোক্রেসি শাসন ব্যবস্থায় যাকেই এই প্রশাসনের অফিসার পদে বসান সেই দুর্নীতি করবে। কোটি কোটি টাকা ঘুস খেয়ে বড়লোক হবে।

সমস্যাটা সিস্টেমে।
ক্লেপ্টোক্রেসি সিস্টেম পরিবর্তন না করলে এই অবস্থা থেকে উত্তরণ হবে না।
স্বার্থের সংঘাত দেখা দিলে বা ঘটনাচক্রে (ছাগল কাণ্ড) এই রকম দুই একটা ঘটনা প্রকাশ হয়ে পরবে, কিন্তু মূল সমস্যা থেকেই যাবে।

লক্ষ লক্ষ ঘটনার মধ্যে দুই-তিনটা ঘটনা প্রকাশ হয়ে পড়েছে। বলতে পারেন এই দুই তিনজন দুর্ভাগা। লক্ষ লক্ষ ঘটনার মধ্যে এদের কথা প্রকাশ হয়ে গেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.