![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিবেক বিক্রি হলে দাস-মন ছাড়া কিছুই থাকে নাকো। আদর্শের তবু নৈতিক বিজয় থাকে।
মওলানা ভাসানীর রাজনীতিতে প্রবঞ্চনা ছিল না। তিনি নির্লোভ ছিলেন, ত্যাগী ছিলেন। তাঁর সৎসাহস ছিল, উদারতা ছিল, মেহনতী মানুষের জন্য মনের মধ্যে নৈতিক যন্ত্রণা ছিল। বার্ট্রান্ড রাসেল, পাবলো নেরুদা, নাজিম হিকমতের মতো গুণীদের সমাদর লাভ করেছিলেন তিনি।
তিনি চেয়েছিলেন সমাজে ন্যায়বিচার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হোক, মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত হোক, মুক্তবুদ্ধির চর্চা হোক। তিনি চেয়েছিলেন মানুষ অন্যায়ের প্রতিবাদ করুক, সমাজের কল্যাণে নিজেকে বিলিয়ে দিক।
আমাদেরও প্রার্থনা, তাঁর ইচ্ছেগুলো সমাজে প্রতিষ্ঠিত হোক।
পুনশ্চ:
১৯৫৭ সালের কাগমারী সম্মেলনে পাকিস্তানের পশ্চিমা শাসকদের ‘আসসালামু-আলাইকুম’ ধ্বনির মাধ্যমে তিনিই প্রথম পূর্ব পাকিস্তানের বিচ্ছিন্নতার ঐতিহাসিক ঘণ্টা বাজিয়েছিলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি খালেদা জিয়ার কাছে অনুরোধ করবো মওলানার রাজনৈতিক ইচ্ছেগুলো সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য।