নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমাকে চিনব বলে বিনিদ্র রজনী কাটিয়েছি একা একা, পাই নি একটুও কূল-কিনারা কিংবা তার কেশমাত্র দেখা। এভাবেই না চিনতে চিনতেই কি মহাকালের পথে আঁচড় কাটবে শেষ রেখা?
ভারত যাব। পাসপোর্ট বের করে দেখি আর মাত্র চার মাস আছে এক্সপায়ার হতে। আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালালের সহায়তায় সাত হাজার টাকার জরুরী পুনঃপাসপোর্ট বারহাজার টাকায় দুইদিনে বের করলাম। এরপর ভারতের টুরিস্ট ভিসার আবেদন। সাক্ষাৎকারের পর ভিসাসহ সাতদিনেও পাসপোর্ট হাতে পাচ্ছি না। চরম অবস্থায় দিন কাটছে। সুসিকে জানিয়েছি। আমি কলকাতায় আসছি। তার কান্না কিছুটা কমেছে। ও বর্তমানে সল্টলেকে ওর মাসির বাসায় আছে। অনেক অবস্থাপন্ন বাঙালীর মতো সুসিদের নিজেদেরও কলকাতার অভিজাত সল্টলেকে বাসা আছে। ওর মেসো দেখাশুনা করে। আগেই বলেছি সুসিরা বনেদী পরিবার। ওর অনেক আত্মীয়রা ‘৪৭র দেশভাগের সময় অনেকে ভারতে চলে গেছে। আবার অনেকেই ‘৭১র পরেও গেছে নানাবিধ কারণে।
অবশেষে দশম দিনে পাসপোর্ট হাতে পেলাম। কিন্তু কথায় আছে না, অভাগা যেদিকে চায় সাগর শুকায়ে যায়। ভিসা আবেদন বাতিল হয়েছে। কোনো কারণ উল্লেখ নেই। হাতে আর মাত্র চৌদ্দদিন সময়। মুষড়ে পড়লাম। সুসি শুনে হাউমাউ করে কান্না শুরু করেছে। বাংলা সিরিয়ালে টুকটাক কাজ করা ওর কাজিন ওকে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে। উনি না সহায়তা করলে সুসির সাথে যোগাযোগ কোনোভাবেই সম্ভব ছিল না।
এবার আবার ইন্ডিয়ার ভিসা অফিসের দালাল ধরলাম। সাতদিনের মাথায় ভিসাসহ পাসপোর্ট রেডি। হাতে আর মাত্র সাতদিন সুসির বিয়ের ডেট থেকে।
ব্যাংকে আমার কিছু টাকা ছিল। এছাড়া এসিএম প্রতিযোগিতায় গতবছর ব্রাজিল গিয়েছিলাম। এগুলোতে অংশগ্রহণের সময় পরিবার ও নানাদিক থেকে কিছু টাকা হাতে জমা হয়েছিল। এছাড়া দেশি একটি আইটি কোম্পানীতে কিছু সময় দেওয়ার ফলে মাসিক কিছু টাকা আসে। সব মিলে লাখ দুয়েক টাকা ব্যাংকে ছিল। সবগুলো তুলে ডলারে রুপান্তর করলাম।
পরের দিনই রাজারবাগে গ্রিনলাইন বাসের টিকিট কেটে রওয়ানা হলাম কলকাতার উদ্দেশ্যে।
বাস জার্নিতে সুসি ও আমার সম্পর্কের এই বিশাল বাঁক নিয়ে ভাবছি। আচমকা পাহাড়ী ঢলে যেমন লোকালয় বিপর্যস্ত হয়, ঠিক তেমনি আমার জীবনের মসৃন পথটাও এক ফোনালাপে এবড়োথেবড়ো হয়ে গেছে। সুসি এখন কেমন আছে? সেও কি আমার মতোই বিধ্বস্ত? জীবনের এই বাঁক বদল সে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে? এর পরের পরিণতি কি হবে? ওকে উদ্ধার করে দেশে আনলেও কি রক্ষা হবে? সে কি এই পরিবর্তনকে মেনে নেবে? নিলেও তা কতদিনের জন্য? যেখানে এভারেস্টসম প্রতিবন্ধকতার চূড়া দেয়াল তুলে দিয়েছে দুই পরিবারে-দুই সমাজে, আমরা কি তা মোকাবেলা করতে পারব? সুসি কি এত চাপ নিতে পারবে? আমি নিজেও এই আবেগের গণ্ডি থেকে বের হয়ে কি এই সম্পর্ককে স্থায়ী রূপ দিতে পারব আজীবন? নানা দুঃচিন্তা মাথাটাকে হ্যাং করে দিয়েছে?
হঠাৎ সুসির প্রতি ভালোবাসার অদম্য আবেগের বেগ আমাকে নিয়ে পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটে চলেছে পথ-ঘাট পেরিয়ে তেপান্তরের পথে? যার দিগন্তরেখা বলে কিছু নেই। শুধু আছে হিমালয়সম ভালোবাসা। যার উপর ভর করেই এই ছুঁটে চলা। এই চলার শেষ কোথায় হবে জানি না। সুসি কি তা জানে?
বিয়ের চারদিন আগে আমি গিয়ে হাজির হই কলকাতাতে। ভারতের মাটিতে পা দিয়ে প্রথম কাজ ছিল সিম কেনা। সিম এক্টিভেইট করে সুসিকে একটি মিসকল দিয়ে রাখি। সুসিকে আগেই জানানো ছিল যে ওর কাজিনও যেন না জানে আমি এখন ভারতে। সুসিও হয়ত আমার মিসকলের অপেক্ষায় ছিল। পরে যখন সুসির সাথে ফোনে কথা বলি ভারত থেকেই, তখন সুসির উচ্ছ্বাস ফোনের এপার থেকেও আমার উত্তপ্ত হৃদয়কে শীতলবাস্পে অবগাহন করে দিল। আমারও তখন মনে হচ্ছিল আমি কোহেকাফের রাজকুমার পঙ্খিরাজে করে পরিস্থানের রাজকন্যাকে উদ্ধারে বের হয়েছি। যেভাবেই হোক আমাকে এ মিশনে সফল হতেই হবে।
৪
কলকাতা নিউমার্কেটের কাছে ঢাকা বাসস্ট্যান্ডে বাস থেকে নামলাম। এরপর পাশের হোটেল কস্তুরিতে খেয়ে সস্তা হোটেলের খোঁজে বের হলাম। প্রতিটা টাকা এখন আমার কাছে হীরের চেয়ে মূল্যবান।
এদিকে হালকা শৈত্যপ্রবাহের ফলে ঠান্ডায় অবস্থা কাহিল। সুসিকে ফোন দিলাম যেভাবেই হোক ও যেন বাসা থেকে বের হয়ে আসে। যদিও সম্ভব হবে কিনা জানি না। অসম্ভবরকম টেনশনে সময় কাটছে।
ওদের বাসার ঠিকানা জানা ছিল। আবেগে উদ্বেলিত হয়ে সল্টলেকে রওয়ানা হলাম। সল্টলেক যুবভারতী স্টেডিয়ামের কাছেই বাসা। কাছাকাছি গিয়ে ফোন দিয়ে জানালাম আমি সল্টলেকে ও বের হতে পারবে নাকি।
কিন্তু সুসি জানালো কোনমতেই সম্ভব নয়। অনিকেতসহ তার বাবা-মা সবাই নাকি চলে এসেছে। যে ছেলের সাথে বিয়ে সে নাকি গতকাল একটি ফোন কিনে দিয়েছে সুসিকে। আমার জন্য সুবিধা হয়েছে সুসি আমার সাথে কথা বললেও পরিবারের সদস্যরা মনে করছে হবু জামাইয়ের সাথেই বুঝি কথা চলছে।
সল্টলেকে যেহেতু দেখা পাওয়া যাবে না আবার ফিরে আসলাম নিউ মার্কেট এলাকায়। জানালাম সন্ধ্যার আগেই আমাদের বেনাপোল বর্ডার পার হতে হবে। তা না হলে আজকে আর সম্ভব না।
সে তার কাজিনকে নিয়ে দুপুরের পরেই নিউমার্কেটে চলে এসেছে। ওর কাজিন যেহেতু জানে না যে আমি এখন কলকাতাতে, তাই সুসি ফোনে কথা বললে মনে করছে হবু জামাই। নিউমার্কেটের বিগ বাজারের ঠিকানা দিলাম। ওখানে আমি থাকব। বিকেল সাড়ে তিনটা ঐ জায়গাতে সুসিকে একজন বিশ-একুশ বছরের মেয়ের সাথে এগিয়ে আসতে দেখলাম। নিশ্চয় ঐ কাজিনটি। আমার হার্ট দ্বিগুণ গতিতে পাম্পিং শুরু করেছে। গত চার-পাঁচটা মাস কি নরক যন্ত্রণার পর দেখা পেলাম সেই কাঙ্খিত মুখটির। ওকে আগেই জানানো ছিল অভিনয় করতে। ছলে-বলে-কৌশলে যেভাবেই হোক ঐ কাজিন থেকে এক মুহূর্তের জন্য হলেও দূরে যেতে হবে।
আমাকে দেখতে পেয়েছে সুসি। সে সময় ওর মুখের আভা বদলের অবয়বটা দেখার মতো ছিল। যেন গোটা শরীর সুসির হাসছে। ও ওর কাজিনের পেছন পেছন হাঁটছে। ওর কাজিন যেহেতু আমাকে চেনে না। ফলে আমি ঠিক ওর পাশেই হাঁটছি। মাঝে একবার ওর হাতটা আমার হাতের মধ্যেও এক মুহূর্তের জন্যে নিয়েছিলাম। ওফ, আমার সুসি। মাই লাভ। শুধুই আমার।
হঠাৎ ওর কাজিন দেখি ফোনে কার সাথে যেন কথা বলে সুসিকে বলছে, ‘মাসিমা ও অনিকেতদা আসছে রে’।
এ কথা শুনে মনে হল আমার ডায়াস্টোলিক ব্লাড প্রেশার ধাঁই করে দুশ’র কোঠা অতিক্রম করল। সুসির চোখমুখও ফ্যাঁকাসে হয়ে গেছে। যা করার কাকিমা ও অনিকেত আসার আগেই করতে হবে। সমস্যা হচ্ছে দোকানগুলোতে এখনও সেই রকম ভীড় করছে না। ফলে সটকে পড়াও টাফ হয়ে গেছে।
সুসিকে খুদেবার্তা দিলাম। ওর কাজিন থেকে যেন একটু দূরত্ব বজায় রেখে হাঁটে। আর সুযোগ পেলেই যেন সটকে পড়ে কোনোদিকে না তাকিয়ে। এমনকি আমাকে দেখার জন্য পেছনে দেখারও দরকার নেই। কারণ আমি পেছনেই থাকব।
যা ভাবা। শিলাজিৎ নামে একটি জুতার দোকানে ওর কাজিন ঢুকতেই সুসি দোকানে না ঢুকে একটু সামনে গিয়ে বামে টার্ন নিয়েছে ওর কাজিন থেকে আড়াল হতে। আমিও মোবাইল টিপতে টিপতে পেছনেই হাঁটছি।
দেখলাম ওর কাজিন জুতার দোকানে ঢুকে কয়েক সেকেন্ড পরেই আবার বের হয়ে এদিক সেদিক তাকাচ্ছে। ততক্ষণে সুসি বামে টার্ন নিয়ে ফেলেছে। এরপর আর আমাদের পেছনে দেখার সময় নেই। আমি দ্রুত হেঁটে সুসির হাত ধরে ফেললাম। এরপর নিউমার্কেটে পূর্বদিক দিয়ে বের হয়ে মার্কেস স্ট্রিটে চলে আসলাম। হোটেলে এসে ব্যাগ নিয়ে বড় রাস্তার মোড়ে এসে দ্রুত একটি ট্যাক্সিকে বললাম পেট্রাপোল যাবে কিনা।
দ্রুত দরকষাকষি করে ট্যাক্সিতে উঠে পড়লাম। আমাদের হাতে সময় কম। সন্ধ্যার আগে বর্ডার পার হতে না পারলে আগামীকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। যা অবশ্যই নতুন কোনো বিপদ ডেকে আনবে।
ট্যাক্সিতে উঠেই দেখি সুসি আমার বাম হাতটা শক্ত করে ধরে রেখেছে। মনে হচ্ছে একটু একটু কাঁপছে হাতটা। ওর দিকে তাকাতেই চোখে জল দেখতে পেলাম। আমার বুকটাও উথাল-পাথাল করা শুরু করেছে। ও থাকতে না পেরে আমাকে ডান হাতে জড়িয়ে ধরে ফুঁফিয়ে কেঁদে উঠল। আমার চোখও জ্বালাপোড়া শুরু করেছে। ছয়টা মাস কী নিদারুনভাবে কাটিয়েছি? আমিও ওকে আমার দেহের সাথে শক্ত করে চেপে ধরলাম। যেন বোঝাতে চাচ্ছি আর ভয় নেই। আমি এখন তোমার প্রহরী হয়ে রাতজেগে পাহারা দেব হে রানী!
ঠিক পৌনে ছয়টায় পেট্রাপোল পৌঁছে গেলাম। তাড়াতাড়ি ইমিগ্রেশন লাইনে দাঁড়ালাম। আমাদের পালা আসল। ভাবছি আর মাত্র কয়েক মিনিট। এরপরেই আমরা হব মুক্ত বিহঙ্গ। সুসি সেই যে নিউমার্কেটে আমার হাত ধরেছে আর ছাড়াছাড়ির কথা নেই। ভাবখানা এমন যেন ছাড়লেই আমি হারিয়ে যাব। আরেকটা কথা এখন আমাদের দুটো ফোনোই বন্ধ করে দিয়েছি। কোনো ঝুঁকি নিতে রাজি নই।
আমাদের দুটো পাসপোর্ট জমা দিলাম। একটু পরেই ইমিগ্রেশন অফিসারের কথাতে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল। অফিসার জানালেন আমি বর্ডার ক্রস করতে পারলেও আমার সাথে উনি মানে সুস্মিতা রায় চৌধুরী পারবেন না। কারণ... (কারণটা না হয় আগামীকালকে বলি...)
**********************************************
ছবি: লেখক। এটাই সেই সেলিমের আনারকলির বন্দিশালা। এই সিঁড়ি বেয়েই নিচে কোন এক অন্ধকার কুঠোরিতে আনারকলিকে বন্ধি রাখা হয়েছিল। ফতেপুর সিক্রি, আগ্রা, ভারত।
ভালোবাসার গল্প: দ্বিঘাত সমীকরণ-৩
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩০
আখেনাটেন বলেছেন: ঢুকিচেপা বলেছেন: আহ্ আবার কারণে এসে আটকে গেলাম!!! ইহা চলিবেক কিনা কোন ঈশারা নাই। -- দিলাম ইশারা....এখানেই ঐ দুই প্রেমের উন্মাদ-উন্মাদিনীরে রেখে ভাগতে চেয়েছিলাম।
এরপর মনে হল- দেখি না এরপর কি হয়? আমিও অপেক্ষায় আছি এদের উন্মাতাল প্রেমের তরী কোথায় গিয়ে নোঙর করে। হিমালয় অতিক্রম করলেও অবাক হবো না।
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৯
ডাব্বা বলেছেন: ভালো লাগছে লেখাটি।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩১
আখেনাটেন বলেছেন: শুনে প্রীত হলুম ব্লগার ডাব্বা। সাথে আমার ব্লগে স্বাগতম।
অনেক শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকুন। সাথে থাকুন।
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভীষণই অন্যায় এভাবে ইমিগ্রেশনের কথা বলে হঠাৎ সুসিকে যাওয়া হবেনা বলে পোস্ট শেষ করে দেওয়া। পাঠক হিসেবে আমাদের অসহায় অবস্থা। এমন নিষ্ঠুরতার জন্য পোষ্টে মাইনাস। তবে উপায় একটা আছে- আর যদি পর্ব থাকে এখনই দিয়ে দিন নইলে না ঘুমিয়ে ধর্নায় বসলাম।হুঁ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৬
আখেনাটেন বলেছেন: তবে উপায় একটা আছে- আর যদি পর্ব থাকে এখনই দিয়ে দিন নইলে না ঘুমিয়ে ধর্নায় বসলাম।হুঁ। -- দাদা, আগামীকাল পর্যন্ত ওদেরকে একটু চিন্তা করতে দাও। এই অবস্থায় ওরাও তো বেকায়দায় পড়েছে। এই টাটকা মুসিবত থেকে বের হতে হলে তো নয়া কোনো আইডিয়া লাগবে। আপনার কাছে থাকলে সেটা শেয়ার করতে পারেন। আমি জানায়ে দিমু নে।
এদিকে লাভ-জিহাদের ঠেলায় জীবন এ ধরনের কাপলদের ওষ্ট্রাগত। এরা মনে হয় বাটে পড়েছো গো দাদা। এখন কি হবেক।
সাথে থাকুন। ভালো থাকুন। আর ঢপের চপ নিয়ে রেডি থাকুন। সোজা পেট্রাপোল থেকে রাতে থাকার জন্য আপনার বাসায় আসতেছি।
৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: তাড়াতাড়ি ইসিয়াক সাহেবের সাথে যোগাযোগ করুন উনি হাকিমপুর দিয়ে নিয়ে আসতে পারবেন।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৮
আখেনাটেন বলেছেন: নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: তাড়াতাড়ি ইসিয়াক সাহেবের সাথে যোগাযোগ করুন উনি হাকিমপুর দিয়ে নিয়ে আসতে পারবেন। ---- তাই নাকি........ইসিয়াক সাব আপনি কুতায়। আপনি কুতায়। এ মহামারী থুক্কু মহা বিপদ থেকে বাঁচান।
ধন্যবাদ মন্তব্য ও পাঠে।
৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: এটা শুধু গল্প নয় ইতিহাসও বলা যেতে পারে।
দেশভাগ, মুক্তিযুদ্ধ সবই এসেছে।
নতুন পাসপোর্ট করতে এখন ঝামেলা কম হয়।
কলকাতা নিউ মার্কেট এলাকায় আমি সারাদিন ছিলাম।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪১
আখেনাটেন বলেছেন: আরে না এটা নিছকই একটি সাদামাটা প্রেমের গল্প। উপন্যাস টুপন্যাস হতে চাইলে সেক্ষেত্রে বাটার-ঘি লাগানো যায়।
নতুন পাসপোর্ট করতে এখন ঝামেলা কম হয়। -- তাই নাকি। তবে যে মাঝে মাঝেই হাউকাউ দেখি এখানে সেখানে। হবে হয়ত।
কলকাতা নিউমার্কেট এলাকায় ঘোরাঘুরি করা লোকেদের বড় একটি অংশ মনে হয় বাংলাদেশিরাই। কথা কি ঠিক।
ধন্যবাদ পাঠে।
৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: গল্পটা যেন জীবনের বাস্তবতা । আসলে সাচ্ছা প্রেমিকের নিখুঁত লেখা। ছবিটা ইতিহাসময়।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৮
আখেনাটেন বলেছেন: নেওয়াজ আলি বলেছেন: গল্পটা যেন জীবনের বাস্তবতা । আসলে সাচ্ছা প্রেমিকের নিখুঁত লেখা। ছবিটা ইতিহাসময়। -- ছোট্ট মন্তব্যে বিরাট কথা বলেছেন ব্লগার নেওয়াজ আলি। প্রীত হলুম পড়ে।
হ্যাঁ, ঐ সিঁড়ির কাছে গিয়ে আমিও বেশ কিছুক্ষণ থমকে ছিলাম। কত ইতিহাস, কত কাহিনি।
অশেষ ধন্যবাদ।
৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:০০
আহমেদ জী এস বলেছেন: আখেনাটেন,
শেষটায় এসে আপনিও তো আনারকলির বন্দীশালার মতো দরজাটা আটকে দিলেন !
তলপেটে তরল জমে থাকলে যেমন তীব্র টনটনে ব্যাথায় টেকা যায়না, চটজলদি তরল খালাসের এন্তেজাম করার জন্যে উতলা হতে হয় তেমনি উতলা করে রাখলেন ..................
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৩
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হাহ হা হা হা হা।
আপনার মন্তব্য পড়ে আগে একপশলা হেসে নিলুম।
উতলা টাইম শেষ......কারণটা জেনে এবার আমাকেও মুক্তি দিন।
অশেষ ধন্যবাদ চমৎকার দিলখোলা মন্তব্যের জন্য প্রিয় ব্লগার। ভালো থাকুন।
৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মোটামুটি আকর্ষণ আছে
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৬
আখেনাটেন বলেছেন: যাক, সাদামাটা থেকে এবার মোটামুটি আকর্ষনে পৌছাতে পেরেছে।
সাথে থাকায় ধন্যবাদ।
৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৮
সোহানী বলেছেন: এইটা কোন মানে হয় এইরকম প্যাচের মাঝে শেষ করলেন
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৭
আখেনাটেন বলেছেন: প্যাঁচ খুলে গেছে আপা...........বেশিক্ষণ প্যাঁচে থেকে যদি আবার দুলাভাইয়ের দিকে থালা-বাটি ছুড়ে মারেন সে রিস্ক আমি নিতে চাই না।
পাঠে খুশি হলুম। শুভেচ্ছা রইল।
১০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৩
মপোতোস বলেছেন: এই প্রেমিক যুগলের এখন দরকার সর্ব সমস্যা সংহারী গঙ্গার জল।
লেখায় +++++++। চলুক।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৯
আখেনাটেন বলেছেন: মপোতোস বলেছেন: এই প্রেমিক যুগলের এখন দরকার সর্ব সমস্যা সংহারী গঙ্গার জল -- কেন কেন এ জল কেন? এতে কি কোনো মুশকিল আসান হবে নাকি। হলে তাড়াতাড়ি বলেন এবং জলের ব্যবস্থা করেন। আমিও এত চাপ নিতে আর রাজি নই।
১১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪১
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: টেনশনের শেষ টানের পরে...অপেক্ষায়!
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২১
আখেনাটেন বলেছেন: শীঘ্রই অপেক্ষার অবসান হচ্ছে।
সাথে থাকায় শুভেচ্ছা রইল।
১২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
চরম উত্তেজনাকর মূহূর্তে গল্প শেষ হল। পরের পর্বের অপেক্ষা।
আহারে সুসী আর ওর প্রেমিকের নাজানি কি হল।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২২
আখেনাটেন বলেছেন: আহারে বেচারি-বেচারা.........
দেখা যাক কি হয়.......
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। সাথে থাকুন।
১৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৬
পদ্মপুকুর বলেছেন: এইভাবে ধৈর্য্যর পরিক্ষা নিতে শুরু করলেন ক্যান? এম্নিতেই বয়স হয়ে যাচ্ছে, এই টেনশন নিতে পারবো কি না, সেটাও তো খেয়াল রাখতে হবে না কি?
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৪
আখেনাটেন বলেছেন:
জেনে নিন কারণ এবার। ব্যাটা গ্যাড়াকলে পড়েছে। প্রেমের স্বাদ এবার মিটবে। কত লাউয়ে কত বটিকা তা বুঝবে।
অশেষ ধন্যবাদ সাথে থাকায়।
১৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪০
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: এইডা কোন কথা হইলো? আমগোরে নিয়া খেলবেন খেলেন! খেলা শেষ না করি গোল কিক পরবর্তী রেজাল্ট আপোন পকেটে রেখে দেওয়া তো ভালো কিছুর লক্ষ্মণ না! ঘটনাটা কবেকার? ভালোমন্দ জিজ্ঞেস করণ ভদ্রতার প্রকাশ তাই করলাম!
হুম!
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৭
আখেনাটেন বলেছেন:
তাজুল সাব, আবার প্রথম পর্ব ফিরে গিয়ে প্রথম বাক্যটা পড়ুন দিকি। এই যদি স্মৃতির অবস্থা হয়, তাইলে গিন্নির হাতে হাতাপিটা খাইতে খাইতে জীবন বরবাদ হয়ে যাবে ক্ষণ।
অসংখ্য ধন্যবাদ ব্লগার। বহুদিন পর ব্লগবাড়িতে দেখলুম মনে হচ্চে।
১৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৫০
করুণাধারা বলেছেন: ভালোই আগাচ্ছিল, হঠাৎ গল্পের মোড় ঘুরিয়ে দিলেন!! আচ্ছা, দেখি কি হয়...
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:২৯
আখেনাটেন বলেছেন: আপা, গল্পের মোড় তো ভারতীয় আইন ঘুরিয়ে দিয়েছে। লেখক আর কি করবে। অয়নবাবু গ্যাড়াকলে পড়েছে। আমি নিজেও এখন টেনশিত।
সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ করুণাধারাপা। ভালো থাকুন।
১৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আর ঢপের চপ খাওনা কথা বলবো না। এখন ক্যাম্পাসে আইডি ছাড়া আমাদের নিজেদেরই ঢুকতে দিচ্ছে না। 'হোক কলরব' আন্দোলনের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে নিরাপত্তারক্ষী বসিয়ে আইডি দেখিয়ে প্রবেশ করা বাধ্যতামূলক করেছে। আমি খোঁজ নিয়ে জেনেছি উপযুক্তকারণ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশাধিকার সীমিত।
অগত্যা আপনাকে বিকল্প কিছু খাওয়াবো প্রতিশ্রুতি দিলাম। এর মধ্যে অবশ্য সামান্যতম ডব নেই। আপনার আগমনের অপেক্ষায় রইলাম....
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩১
আখেনাটেন বলেছেন: আপনাদের ওদিকের খবর নিয়মিতই পাই। আর ভাবি কত দ্রুত বদলে যাচ্ছে দুনিয়া। কবে যে শেষ হবে ধর্মের নামে এসব অধর্মেের উন্মাদনা দেশে দেশে।
তবে এ জিনিস যে ভাবেই হোক যোগাড় করতেই হবে কলকাতা আসলে এ বলে রাখলুম কিন্তু পদাতিক দা।
১৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৯
ফয়সাল রকি বলেছেন: আটকে গেলাম তো!
+++
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৪
আখেনাটেন বলেছেন: একটু পরেই বের হয়ে আসতে পারবেন বলে তো মনে হয় না......ভারতীয় আইন গিট্ট লাগিয়ে দিয়েছে..
সাথে থাকায় অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০২
নীল আকাশ বলেছেন: উত্তেজনাকর মূহূর্তে গল্পের লাস্টে আবার গিট্টূ দিলেন। পরের পর্ব পড়তে হবে। ঠিক আছে।
লেখা চলুক। সাথেই আছি।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৫
আখেনাটেন বলেছেন:
সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। এবার কারণটাও জেনে নিয়ে আমাকেও উদ্ধার করুন। চাপ বেড়ে গেছে।
১৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৩
জুন বলেছেন: ভীষন সাসপেন্স আখেনাটেন । রাস্তাঘাট আর এলাকার যা বর্ননা দিলেন মনে হলো আমিও আছি পিছে পিছে । কস্তরীতে না খেয়ে সাদার স্ট্রীটের সুপার গেস্ট হাউসের রেস্তোরায় খেলে ভালো হতো না !
এক মাস ইন্ডিয়া সফরের পর ফিরে আসার দিন দিল্লী স্টেশন পাসপোর্ট চুরি হলো । সেই প্রক্রিয়ায় পেট্রাপোলে এসে কি ভোগান্তি । ছোট বাবু বলে মেঝ বাবুর কাছে , মেঝ বাবু বলে বড় বাবু , বড় বাবুর পিয়ন বলে উনি খাচ্ছেন । সেদিন আপনার মত আমরাও চোখের পানি মুছতে মুছতে কলকাতা ফিরে গিয়েছিলাম কবে এন্ট্রি হয়েছিল তাঁর কাগজ বের করতে না পেরে ।
সুসি নামটা শুনলেই জাপানী সুসির কথা মনে পরছে আখেনাটেন
গল্পটি ভালোলাগছে তবে তাড়াতাড়ি বর্ডার ক্রস করেন
+
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৩
আখেনাটেন বলেছেন: আপনারও দেখি দু:খজনক অভিজ্ঞতা রয়েছে তাহলে।
দুটি দেশের এত এত বাণিজ্য। অথচ ভিসা প্রক্রিয়ার জটিলতায় অনেকেই ত্যক্ত-বিরক্ত।
কস্তুরীর নানাপদের ভর্তা কিংবা ভাজি মনে হয় অয়ন মিঞার পছন্দ।
তাড়াতাড়ি বর্ডার ক্রস করতে চাইলেই আর পারবে। আপনার মতোই গ্যাড়াকলে পড়েছে কপোত-কপোতি।
অশেষ ধন্যবাদ জুনাপা সাথে থাকার জন্য।
২০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৭
ওমেরা বলেছেন: এই তো ——- এই জন্যই ধারাবাহিক গল্প পড়ে শান্তি লাগে না!!
আগামী কাল তো হয়েছে এখন কারনটা বলেন ? প্লিজ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৬
আখেনাটেন বলেছেন:
বরফের দেশের মানুষরে কি আর বেশিক্ষণ অপেক্ষায় রাখা যায়? শেষে দেখা গেল ঠান্ডায় জমে বরফ....না থাক। তার চেয়ে তাড়াতাড়ি পড়ে ফেলুন আটকের মাজেজা।
ধন্যবাদ ব্লগার ওমেরা সাথে থাকার জন্য।
২১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: যা হাবার তাই হচ্ছে, এত সহজ হলে কি আর গল্প হিসেবে উঠে আসত।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২৫
আখেনাটেন বলেছেন: ব্লগার চাঁদগাজি বলছিল 'সোজা'। এখন তো দেখছি গিট্টু লাগা শুরু হয়েছে। পিরিতি রোগের স্বাদ টের পাবে ব্যাটা।
সাথে থাকায় ধন্যবাদ মনিরাপা।
২২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১০
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা ঠিক বলেছেন। কলকাতা নিউ মার্কেট এলাকা বাংলাদেশীদের জন্যই জমজমাট। বাংলাদেশ থেকে লোকজন ঐ এলাকায় না গেলে ওদের ব্যবসা বন্ধ।
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৩১
আখেনাটেন বলেছেন: কথা খাঁটি বলেছেন। তা আপনিও বুঝি সেই জমজমাটিতে মাঝে মাঝেই অংশ নেন...।
২৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: কি করিলেন আখেনটান ভাই,কি লিখিতেছেন ইসব । পড়ে কিমন কিমন লাগে যেন।
একি প্রেম !!মারাত্মক প্রেম !!!
আপনার প্রেম কাহিনী পড়তে পড়তে আমারই হৃদয় মেশিন বন্ধ অবার জোগাড়। এই বয়সে এত প্যারা কি সয় বলেন। আর কোথায় এনে ছাড়লেন লিকাটা? কি অইত সীমানা(পেট্রাপোল) টা পার অই গেলে।
এহন ত কি হবে তারপর এই চিন্তায় মাথাটা হ্যাং অই থাকবে পরবর্তী পর্ব অবধি।
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৩২
আখেনাটেন বলেছেন: আপনার প্রেম কাহিনী পড়তে পড়তে আমারই হৃদয় মেশিন বন্ধ অবার জোগাড়। এই বয়সে এত প্যারা কি সয় বলেন। আর কোথায় এনে ছাড়লেন লিকাটা? কি অইত সীমানা(পেট্রাপোল) টা পার অই গেলে। --- এত সহজেই যে পার হওয়া যায় না.....
২৪| ১৩ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৩৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: হবু বর সুসিকে কথা বলার জন্য ফোন কিনে দিয়েছে, আর সুসি সে ফোন দিয়ে চুটিয়ে লেখকের সাথে কথা বলছে, আর সবাই মনে করছে সুসি তার হবু জামাই এর সাথে প্রি-নাপশাল আলাপচারিতা সারছে- সাংঘাতিক জটিল একটা পরিস্থিতিতে কি একটা মজার অবস্থা!
গল্পের সাসপেন্সটা যথোপযুক্ত হয়েছে।
ঐতিহাসিক একটি ছবি সংযোজন করার জন্য ধন্যবাদ।
পোস্টে ভাল লাগা + +।
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৩৮
আখেনাটেন বলেছেন: ঐতিহাসিক একটি ছবি সংযোজন করার জন্য ধন্যবাদ। --- এই সিড়ি বেয়েই.....অন্ধকার খুপড়িতে রাখা হত...........
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
২৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫০
পুলক ঢালী বলেছেন: গল্প জমজমাট হয়ে জমে গিয়ে আর্গলের পিছে থমকে দাড়িয়েছে।
পাসপোর্ট না থাকলে ভীষন সমস্যা অনেক ঝামেলা করে এক্সিট লেটার নিতে হয় এর মধ্যে টেনশন আর দৌড়াদৌড়ি ওহ্ একেবারে হেল।
যাইহোক, সুসির যেহেতু পাসপোর্ট ছিলো, মেয়াদ ছিলো, ভিসার মেয়াদ ছিলো কিনা জানিনা তাতেও সমস্যা কি?
আপনি সর্ব কাজের কাজী, বিপদ তাড়িনী, মুশকিল আছানকারী দালালের স্মরনাপন্ন হলেই----তাহারা অতঃপর সুখে শান্তিতে----
০৯ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৪
আখেনাটেন বলেছেন: পাসপোর্ট না থাকলে ভীষন সমস্যা অনেক ঝামেলা করে এক্সিট লেটার নিতে হয় এর মধ্যে টেনশন আর দৌড়াদৌড়ি ওহ্ একেবারে হেল। --- এক্কেবারে লেজেগোবরে.....বেচারিরা....বুঝুক প্রেমের মজা.......
আপনি সর্ব কাজের কাজী, বিপদ তাড়িনী, মুশকিল আছানকারী দালালের স্মরনাপন্ন হলেই----তাহারা অতঃপর সুখে শান্তিতে-- ---- হা হা হা......।
ধন্যবাদ।
২৬| ২৯ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১২
মিরোরডডল বলেছেন:
যেভাবেই হোক আমাকে এ মিশনে সফল হতেই হবে
দেখা যাক শেষ পর্যন্ত মিশন সাকসেস হয় কিনা ।
জটিল প্রেমের গল্প !
দুটো পর্ব পড়লাম, ভালো লেগেছে ।
আনাকে দেখি নাহ যে ! কোথায় ?
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৯
আখেনাটেন বলেছেন: আনাকে দেখি নাহ যে ! কোথায় ?
-- এই তো আনা.......
মিশন আপাতত স্থগিত রয়েছে....।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ব্লগার মিড...
২৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধুর এইটা কিছু হইলো। সুসিকে নিয়ে উড়িষ্যা বা মেঘালয় কিছুদিন আত্মগোপনে থাকা উচিত ছিলো, বিয়ের ডেট ভন্ডুল হওয়া পর্যন্ত। যাই হোক, বেনাপোল ইমিগ্রেশন এর যে বাজে আচরণের সুখ্যাতি আছে, তা কি তারা প্রদর্শন করেছিলো কি না, তা জানার জন্য উদগ্রিব রইলাম।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২৭
আখেনাটেন বলেছেন: আপনি কী বলতে চান......জঙ্গলে গিয়ে সন্ন্যাস ধারণ করুক দুজনে....। শেষে মরার উপর খাড়ার ঘা হয়ে অন্য বিপদ নেমে আসুক আর কী।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৩
ঢুকিচেপা বলেছেন: আহ্ আবার কারণে এসে আটকে গেলাম!!! ইহা চলিবেক কিনা কোন ঈশারা নাই।
“শুধু আছে হিমালয়সম ভালোবাসা।”
ও আপনার ভালোবাসা তাইলে মাপন যায় ৮,৮৪৮ মিটার বা ২৯,০২৯ ফুট
দারুণ হচ্ছে গল্পটা।