নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমাকে চিনব বলে বিনিদ্র রজনী কাটিয়েছি একা একা, পাই নি একটুও কূল-কিনারা কিংবা তার কেশমাত্র দেখা। এভাবেই না চিনতে চিনতেই কি মহাকালের পথে আঁচড় কাটবে শেষ রেখা?
সুসির ভিসাতে দিনাজপুরের হিলি বন্দরের ট্রানজিট উল্লেখ করা। আর আমারটা বেনাপোল। ফলে আমি এদিক দিয়ে পার হতে পারলেও সুসিকে হিলি দিয়েই পার হতে হবে। এরকম যে নিয়ম থাকতে পারে আমার জানা ছিল না। সুসি আবার কাঁদতে শুরু করেছে। আমি অফিসারকে বুঝাই সমস্যার কথা। উনি অপারগ। আইন। কোনভাবেই বোঝাতে না পেরে চরমভাবে হতাশাগ্রস্ত। সাথে আতঙ্কও গ্রাস করছে ধীরে ধীরে। একটু পরে রাস্তার উল্টোপাশের একটি রেস্তরাঁতে কিছু খাওয়ার জন্য দুজনেই বসেছি। সারাদিনের টেনশন, ধকল নিয়েও ভাবছি কী করা যায় এখন? চরম উৎকণ্ঠায় সুস্থিরভাবে কিছু ভাবাও কঠিন হয়ে পড়েছে। সুসিও মুষড়ে পড়েছে। ওর মুখের দিকে তাকাতে পারছি না।
ঠিক এমন সময় আমরা যেখানে বসে আছি সেখান থেকে একটু দূরে দুটি রয়েল এনফিল্ট বাইকে করে চারজন ছেলে শাঁ শাঁ করে বাইক চালিয়ে এসে ইমিগ্রেশনের দিকে রওয়ানা হল।
সুসির দিকে তাকাতেই দেখি ওর চোখমুখে মনে হচ্ছে একবিন্দুও রক্ত নেই। ফর্সা মুখটা রক্তশূণ্য। ও জানালো ওদের মধ্যে দুজন ওর কাজিন। আমি যা বুঝার বুঝে নিলাম।
সাথে সাথে রেস্তরাঁর সামনে দাঁড়ানো এক অটোচালককে বললাম বনগাঁ রেলস্টেশনে চল। ঘড়িতে দেখি ছয়টা সতের। অটোতে উঠে চালককে বললাম শিয়াল দহের ট্রেন কয়টায় আছে। জানালো ছয়টা পঁয়তাল্লিশে। রাস্তাতে মোটামুটি ভীড় আছে। আশে পাশে কোথাও বাজার বসেছে মনে হয়। ৭ কিলোমিটারের কাছাকাছি রাস্তা। রাস্তার অবস্থা মোটেও ভালো নয়। চালককে বললাম ট্রেন ধরাতে পারলে পাঁচশ টাকা বকশিশ। নিশ্চয় সুসির কাজিনেরা পেছনে বাইকে আসছে। মারাত্মকভাবে আতঙ্কিত আমি। কিন্তু সুসিকে বুঝতে দিচ্ছি না। কারণ প্যানিক ছড়িয়ে পড়লে ও ভেঙ্গে পড়তে পারে। মনে হচ্ছে এই বুঝি ওর কাজিনেরা অটো থামিয়ে সুসিকে টেনে হিঁচড়ে কলকাতায় ফেরত...। এই বিদেশের মাটিতে কি ভয়ঙ্কর অবস্থার মুখোমুখি হতে পারে যদি ধরা পড়ি...।
ওকে মিছামিছি অভয় দিচ্ছি। কীভাবে যেন বনগাঁ স্টেশনে সময়মত এসে পড়েছি। দ্রুত টিকিট কেটে ট্রেনে উঠে পড়লাম। ট্রেনের মধ্যে দুজনে একটি কথাও বলি নি। অজানা ভয়ে দুজনেরই ভাবনার স্রোত এলোপাথাড়ি ছুটে চলেছে। ঘন্টা দেড়েক পরে শিয়ালদহ স্টেশনে পৌঁছালাম। শীতের রাত। শৈত্য প্রবাহের ফলে কনকনে ঠান্ডা। স্টেশন থেকে বের হয়ে নেতাজী সুভাস ইন্সটিউট পার হয়ে পাশেই রাজাবাজারের একটি মোটামুটি মানের হোটেলে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রুম বুক করলাম। এর আগে হোটেলের কর্মচারী পাসপোর্টে দুজনের নাম দেখে বিটকেল মার্কা হাসি দিয়ে গাইগুই করছিল। শেষে কি মনে করে রাজি হয়েছে।
৫
হোটেলের রুমে প্রবেশ করেই সুসি আমার বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ে হাউমাউ করে কেঁদে উঠল। এতদিনকার কান্নার শেষ দমকা হয়ত ভাবছে। আমার চোখেও জলের ধারা? এটা কি আনন্দের? নাকি ভয়ের! নাকি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের!
ওর অনিন্দ্যসুন্দর মুখটা তুলে ধরে কপালে আলতো করে ঠোঁট ছোঁয়ালাম। মুখটা আর একটু নামিয়ে এনে ওর চোখের পাপড়িতে ঠোঁট ছোঁয়ালাম। নোনা জল শুষে নিয়ে যেন বোঝাতে চাচ্ছি আজ থেকে এভাবেই তোমার কষ্টগুলো শুষে নিতে থাকব প্রিয়।
ও মনে হয় লজ্জা পেয়ে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে ওয়াশরুম খুঁজতে শুরু করল। ওয়াশরুম চেক করলাম। ও ভেতরে গেলে রূমের সোফাটাতে ধপ করে বসে টাইম মেশিনে গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত সময়গুলো নিয়ে ভাবছি। সাথে এরপরের পদক্ষেপ কী নিব সেটা নিয়েও চিন্তা করছি।
হিলি বন্দর দিয়ে পার হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কারণ ওখানে হাতের তালুর মতোই সুসির বাবাকে সবাই চেনে। সুসিকেও অনেকে চিনে থাকবে। নারায়ণবাবুর এক্সপোর্ট-ইমপোর্টের বড় কারবার আছে বন্দরে। হিলিতে গেলেই ধরা পড়ার সমূহ সম্ভাবনা। আবার বেনাপোল বন্দরও এখন নিরাপদ না। কারণ ওখানে গিয়েও ওর কাজিনেরা ইমিগ্রেশন অফিসারদের বলে আসা বা ছবি দেওয়ার সম্ভাবনাও ফেলে দেওয়া যাচ্ছে না। চরম এক বিপদের মুখে আমরা। এলগরিদম মেলে না। সমীকরণের পদে পদে জট।
সুসিকে এত কিছু বললে ও হয়ত আবার ভেঙে পড়বে। ও বাথরুম থেকে বের হলে সুসির দিকে তাকিয়ে আমার মনে হল সারাদিনের এত এত কষ্ট সার্থক। কী নিষ্পাপ একটি মিষ্টি মুখ! সারাজীবন তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করবে।
আমার হাভাতে তাকানো দেখে ও মনে হয় একটু আরক্তিম হয়ে উঠল। ক্লান্তি দূর করার উদ্দেশ্যে বাথরূমে প্রবেশ করলাম। গায়ে পানি দেওয়াতে মনে হচ্ছে টেনশন কিছুটা নরমালে আসছে। কতক্ষণ ছিলাম জানি না। বাথরুমের দরজায় মৃদ টোকা পড়ায় হুঁশ ফিরল। তাড়াতাড়ি বের হলাম।
রাত প্রায় দশটা। খিদেয় পেট চোঁ চোঁ করছে। নিচে নেমে রাজাবাজার মার্কেটের কাছে মজিদ রেস্তরাঁতে খেয়ে নিলাম। রাজাবাজারের দিকে সুসিকে কেউ চিনতে পারবে বলে মনে হয় না? কারণ এটা কিছুটা মুসলিম প্রধান এলাকা। নিউমার্কেট এলাকার হোটেলে থাকলে উনারা খোঁজ করতে পারত। তাই বেশ আরামেই হাঁটছি ফুটপাত ধরে। দুজনেই ভাবছি। জানি না সুসির মনে এখন কি ঝড় চলছে? আমি নিজেও আমাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভীষণ উদ্বিগ্ন। বিশেষ করে বেনাপোলের ঐ ঘটনার পর। এখন যে অবস্থা তাতে ভারত থেকে বর্ডার ক্রস করে বাংলাদেশে যাওয়ায় কঠিন হবে।
একটু হাঁটাহাটি করে মনে হল সুসির সাথে কোনো পোশাক-আশাক কিছু নেই। আশেপাশের সব দোকানও বন্ধ করে ফেলেছে। মহা ঝামেলা হল। এই মুহূর্তে নিউমার্কেটের দিকে যেতেও ভয় করছে। ওকে পোশাকের কথা বলতেই মুচকি হেসে জানালো ওর ঐ ঢাউস সাইজের ভ্যানিটি ব্যাগে এক জোড়া সুতির সালোয়ার কামিজ রয়েছে। আপাতত এইটা হলেই চলবে। আগামীকাল সকালে এ নিয়ে চিন্তা করা যাবে। দুজনকেই ক্লান্তি পেয়ে বসেছে।
রূমে ফিরে এলাম। রাত প্রায় এগারোটা। এই প্রথম সুসির উপস্থিতিতে আমার লজ্জা লাগতে শুরু করেছে। কিছু উদ্ভট চিন্তা মাথায় খুট-খুট খুট-খুট করা শুরু করেছে। ঝেটিয়ে বিদায় করলাম। হাজী লতিফুরের পোলা তুই। বেফাজিল, বেলাহাজ বলে নিজেকেই গালি দিলাম।
মেয়ে মানুষের কি অতিরিক্ত চোখ আছে নাকি? আমার এই হঠাৎ পরিবর্তন সুসির নজরেও পড়েছে। ও না বুঝার ভান করে বাথরূমে ঢুকে গেল।
এদিকে একটু পর পর বাথরূমের দিকে চোখ চলে যায়। মর জ্বালা দেখছি! চোখ বন্ধ করে সোফাতে মাথাটা পেছনদিকে হেলান দিয়ে ঝিমাতে থাকলাম। ক্লান্তি! একটুতেই মনে হয় তন্দ্রা চলে এসেছে। মনে হচ্ছে দূর থেকে কেউ ডাকছে, অয়নদা! এই অয়নদা!
কে ডাকছে ডাকুক! গালে, ঠোঁটে ভেজা কিছুর স্পর্শ আবছাভাবে বুঝতে পারছি। তবুও ক্লান্তিতে চোখ মেলতে ইচ্ছে করছে না।
একটু পরেই ডাক থেমে গেল। এখন স্বপ্ন দেখছি স্কুলের ইংলিশের মান্নান স্যার দারুন চাবকাচ্ছেন আমাদের ক্লাসের সবাইকে। কারণ আমরা উনার নাকের ভিতর রুমাল ঢুকে দিয়ে অদ্ভুত মুখভঙ্গী করার দৃশ্য দেখে হাসছি। মারের চোটে ব্যাথায় উফ বলে উঠলাম। এরপরেই ঘুম ভেঙে গেল। কিছু সময়ের জন্য আধো অন্ধকারের ভিতর নিজের সেন্স পাচ্ছিলাম না। কোথায় আমি। খাটের দিকে তাকাতেই হুঁশ ফিরল।
আমার গায়ে একটি সাদা চাদর জড়ানো। কাপল বেডের একপাশে ব্লাংকেটের ভেতরে পা দুটো দ-য়ের মতো মুড়িয়ে মিষ্টি করে ঘুমাচ্ছে সুসি।
বাথরূম থেকে ফিরে বেডের পাশে দাঁড়িয়ে চিন্তা করছি। আমার এখন কি করা উচিত? আবার সোফাতেই আগের মতোই শুয়ে পড়ব নাকি বেডের এই পাশের ফাঁকা ব্লাংকেটের ভেতরে ঢুকে পড়ব। মনে তো হচ্ছে সুসি আমার জন্যই এভাবে শুয়েছে। কিছুটা লজ্জাও পাচ্ছি! কী অদ্ভুত বৈপিরত্য মনের! টস করলাম কয়েন দিয়ে। হা, সোফা ভাগ্য কপালে। কাত হয়ে সোফাতেই শুয়ে পড়লাম উপরের সাদা বেড কাভারটা দিয়ে যেটা সুসি আমাকে আগেই সার্ভ করেছে।
একটু পরেই ঘুমের ঘোরে তলিয়ে গেলাম। আবার বহুদূর থেকে মনে হচ্ছে কেউ যেন আমাকে ডাকছে, অয়ন দা! এই অয়ন দা! উঠবে না!
চোখ মেলে তাকাতেই দেখি সুসি আমার মুখের কাছে মুখ নিয়ে এভাবে ডাকছে। ধড়মড় করে উঠে বসলাম।
-এতক্ষণ ধরে ডাকছি তোমাকে। তুমি শুনছই না। রাতেও ডাকলাম। তুমি এখানেই ঘুমিয়েছ।
কিছু একটা বলতে যাচ্ছিলাম। আমাকে বলার সুযোগ না দিয়ে ও একনাগারে বলে যাচ্ছে। তার জন্যই আমাকে এত এত কষ্ট করতে হচ্ছে। রাতে বেডে ঘুমালাম না কেন? কেন তার জন্য এত কষ্ট করতে হবে? সদ্য জাগ্রত আমি সোফায় বসে আছি আর আমার সামনে দাঁড়িয়ে সুসি নিজেকে আসামীর কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে নিজেকেই অভিসম্পাত করছে। উঠে হাত-মুখ ধুয়ে ফিরে দেখি ও ওখানেই দাঁড়িয়ে আছে।
ওর কাছে গিয়ে ওকে আলতো করে জড়িয়ে ধরলাম। ও আমার বুকে মাথাটা কাত করে দিয়ে আমার কোমর পেঁচিয়ে ধরল। ওকে নিজের শরীরের সাথে একটু হাল্কা চেপে ধরার চেষ্টা করছি। ওর শরীরের তাপ এখন বেশ অনুভব করছি। সুসি কি কিছু টের পাচ্ছে? কারো মুখে কোনো কথা নেই। বেশ খানিকক্ষণ পরে ওর মুখটা তুলে ধরে বললাম, ‘দুষ্টু মেয়ে এবার যে সকালের নাস্তার জন্য নিচে নামতে হয়’। ও দেখি আমাকে আরো জোরে চাপ দিতে ত্থাকে। আমি ওর কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বললাম, ‘আমি কিন্তু রক্ত মাংসে গড়া মানুষ; দেবতা নই, মাটির ডিব্বাও নই। সাবধান, রাজকন্যা সুস্মিতা রায় চৌধুরী’। আমাকে তাড়াতাড়ি ছেড়ে দিয়ে আমার দিকে পেছন ফিরে সুসির আহব্বান, ‘আমিও দেবী নই রাজকুমার অয়ন মাহমুদ চৌধুরী’। আমি ওকে এবার পেছন থেকে ঝাপটে ধরার জন্য এগিয়ে যেতেই শুনি দরজার ওপাশে মানুষের পায়ের ধুপধাপ এগিয়ে আসার অ্যাওয়াজ ও একটু পরেই বেশ জোরে জোরে দরজায় টোকা দেওয়ার শব্দ…? (অয়ন...ব্যাটা তু গ্যায়া...আবার আসিব ফিরে, এই রাজাবাজার হোটেলের তীরে...)
*********************************************
ছবি: লেখক। একপাশে ধর্ম, আরেকপাশে দুনিয়াদারী, পেছনে নতুন সম্ভাবনার সূর্য যা নানারকম প্রতিবন্ধকতায় নিমজ্জিত। রেডফোর্টের পাশে, পুরান দিল্লী, ভারত।
: ভালোবাসার গল্প: দ্বিঘাত সমীকরণ (শেষ)
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৩
আখেনাটেন বলেছেন:
বেচারা............ফাঁদে পড়েছে..........।
পাঠে কৃতজ্ঞতা।
২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: আখেনাটেন ,
একদম জটিল সমীকরণ। যোগ (+) , বিয়োগ (-), পুরণ (X), ভাগ (:-) , রেখা বন্ধনী ( {} [] ) সবগুলোর প্যাঁচ লেগেছে । এটা সরল অংক মনে হচ্ছেনা । জটিল থেকে জটিলতর ট্রিগোনোমেট্রি মনে হচ্ছে । অংক মেলাতে পারলে ভালো নইলে বর্ডার পেরুতে " বজরঙ্গী ভাইজান" কে ডাকতে পারেন ......
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৫
আখেনাটেন বলেছেন: অংক মেলাতে পারলে ভালো নইলে বর্ডার পেরুতে " বজরঙ্গী ভাইজান" কে ডাকতে পারেন .. -- হা হা হা; মন্দ বলেন নাই। শেষে কি 'বু আলী'কেই দরকার হয় কিনা কে জানে?
পিরিতির মজা টের পাচ্ছে...........
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
একটু থ্রিলার থ্রিলার ভাব
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৮
আখেনাটেন বলেছেন:
দেখা যাক, এই রোলার কোস্টার রাইডের পরিসমাপ্তি কীভাবে ঘটে। তবে ঝামেলা আছে মনে কয়।
সাথে থাকায় কৃতজ্ঞতা।
৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: বনগা রেল স্টেশন এ খুব ভিড় হয়। বসার জায়গা পাওয়া যায় না।
শিয়ালদা স্টেশন বিশাল বড়। বিশাল।
খাওয়ার বর্ণনা দেন না কেন? বনগাঁ রেলে উঠার আগে খেলেন। রাজাবাজার গিয়ে মজিদ রেস্টুরেন্টে খেলেন। কি খেলেন।
স্কুলের মান্নান স্যারকে আবার নিয়ে এলেন কেন?
শেষের দুই প্যারা বাংলা সিনেমার মতো হয়েছে। আমার ভালো লেগেছে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪৩
আখেনাটেন বলেছেন: হুম; বনগাঁ থেকে প্রতিদিন প্রচুর লোক যাতায়াত করে।
খাওয়ার বর্ণনা দিতে গেলে তো কলেবর আরো বেড়ে যাবে। এমনিতে চুইংগামের মতো লম্বা হচ্ছে।
স্কুলের মান্নান স্যারকে আবার নিয়ে এলেন কেন? --
জীবনটাই তো বাংলা সিনেমা। কেউ নায়ক। কেউ ভিলেন। আর ক্যাচালের দুনিয়া।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: লেখা ভালো হচ্ছে। এগিয়ে যান। সাথে আছি।
সুন্দর ঝরঝরে লেখা। এই লেখার ভালো পাঠক পাবেন।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪৩
আখেনাটেন বলেছেন:
৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৩৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুন্দর ও সাবলীল ভাদে এগিয়ে যাচ্ছে গল্প
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪৪
আখেনাটেন বলেছেন: ভালো লাগায় খুশি হলুম।
সাথে থাকায় ধন্যবাদ।
৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:২৮
মলাসইলমুইনা বলেছেন: ফ্যারাও,
আমার পড়ার ব্লগ পড়ার টার্টাল গতি আপনার এই খরগোশ গতির লেখার সাথে তাল মেলাতে হিমশিম খাচ্ছে ।
এই উথালপাথাল আন্তর্জাতিক প্রেম কিভাবে সবার মধ্যে কি ভাবে সাফল্যজনক শান্তিচুক্তি করতে পারে সেটাই দেখার অপেক্ষায় রইলাম । সব শেষে সুখে শান্তিতে শান্তিচুক্তি সম্ভবের একটা উপায়েরই কথা মনে হচ্ছে আমার। দেখা যাক আপনি কিভাবে কোন ভিন্ন পথে, কোন ভিন্ন কৌশলে সেই শান্তি চুক্তি করেন নাকি 'গ্রেট মেন্ থিঙ্ক এলাইক' বলার ঐতিহাসিক পুনারাবৃত্তি করেন আমার জন্য ।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪৭
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা; আপনিও দূর দেশ থেকে এফ-৩৫ নিয়ে খড়গোসের পিছে পিছে ধাওয়া দ্যান।
সীমান্তের এপার ওপার ক্যাচাল। দেখি কীভাবে এ ব্যাটা উদ্ধার পায়। কপালে খারাবি আছে মনে কয়। ভীনদেশে মামদোবাজীর স্বাদ টের পাবে।
পাঠে কৃতজ্ঞতা ব্লগার মলাসইলমুইনা।
৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বুক ধরফর করছে তবুও মনে হচ্ছে এই প্রেম প্রতিষ্ঠা পাবে;হিলি দিয়ে সুসিকে পুশব্যাক করার সম্ভাবনা আছে। এদিকে দরজায় ধাক্কা দিচ্ছে! উৎকন্ঠায় থাকলাম। তবুও অপেক্ষায় দেখি কি হয়...
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫০
আখেনাটেন বলেছেন: হিলিতে গিয়ে কোনো দাদাবাবু আবার বসে আছে কিনা কে জানে? এদের পার করার একটা টাটকা সমাধান দ্যান তো। আমিও তো ফ্যাসাদে পড়েছি।
ধন্যবাদ পদাতিক দা সাথে থাকায়। ভালো থাকুন।
৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৫৯
সোহানী বলেছেন: আবার ঝামেলা!!!!!!!!!!!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫২
আখেনাটেন বলেছেন:
ভীনদেশে গিয়ে পিরিতি ফলাবে আর ঝামেলা হবে না। ব্যাটা এবার বুঝবে কত মুরিগীতে কত রোস্ট।
ধন্যবাদ সোহানীপা সাথে থাকায়।
১০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫০
পদ্মপুকুর বলেছেন: আপ্নেরে ধুমায়া পিডানো দরকার .... মা. হাসান ভাইরে দেক্তাছিনা অনেকদিন, উনি থাকলে ঠিকই আপ্নের এক্টা গতি কইরা ছাড়তো। ব্লগবাসীরে ঝুলাইয়া রাখছেন পৃথিবীর উত্তর মেরু থিকা দক্ষিণমেরু পর্যন্ত সবাই কইল্জ্যা খামছাইয়া ধইরা বইস্যা আছে আর আপ্নে......
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৮
আখেনাটেন বলেছেন:
রূপ লাগি আঁখি ঝুরে গুণে মন ভোর।
প্রতি অঙ্গ লাগি কাঁদে প্রতি অঙ্গ মোর।।
হিয়ার পরশ লাগি হিয়া মোর কাঁদে।
পরাণ পিরীতি লাগি থির নাহি বাঁধে।। -- এই যদি হয় পিরিতির অবস্থা! কড়কা আগুনে একটু পুড়তে দ্যান। ঠেলার নাম বাবাজি, পিরিতির নাম গ্যাড়াকল।
পারলে এখন বাতলায়ে দ্যান কীভাবে এই বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়া যায়। মা. হাসান ভাইও তার টিকা গবেষণার মতো এই খানেও কিছু পরামর্শ দিক উদ্ধারপর্বের। হাজার হলেও দেশি ভাই।
পাঠে কৃতজ্ঞতা।
১১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
কয়েকজন উহ: আহ: করছেন, নীল আকাশ না আসা অবধি আপনার লেখার মুল্য নির্ধারণ করা সম্ভব হবে না।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৬
আখেনাটেন বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: কয়েকজন উহ: আহ: করছেন, নীল আকাশ না আসা অবধি আপনার লেখার মুল্য নির্ধারণ করা সম্ভব হবে না। ---
খাস্তা প্রেমের লেখার সস্তা মূল্য আপনিই একটা কিছু নির্ধারণ করে দিন। তার আগে ওদের বর্ডার পার করার ব্যবস্থা করুন।
১২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫১
মপোতোস বলেছেন: এক প্যাকেট পপকর্ন নিয়া গ্যালারিতে বসিলাম। দেখি, লেখক সুসি আর অয়নের কী হাল করেন! সমীকরণ একেবারেই ব্যাড়াছ্যাড়া লাগিয়া যাইতেছে।
অয়ন এত ভালো করিয়া ওপারবাংলার পথ-ঘাট কিভাবে চিনিল? লেখকই অয়ন নহে তো?
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৪১
আখেনাটেন বলেছেন: মপোতোস বলেছেন: এক প্যাকেট পপকর্ন নিয়া গ্যালারিতে বসিলাম। দেখি, লেখক সুসি আর অয়নের কী হাল করেন! সমীকরণ একেবারেই ব্যাড়াছ্যাড়া লাগিয়া যাইতেছে। ---- আমিও বসলুম আপনার সাথে। দেখি কী হয়?
অয়ন এত ভালো করিয়া ওপারবাংলার পথ-ঘাট কিভাবে চিনিল? লেখকই অয়ন নহে তো? --- ভাইজান কি গোয়েন্দা আছেন নি?
মজার মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ব্লগার মপোতোস।
১৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩১
ফয়সাল রকি বলেছেন: ছোট পর্ব দিলে হবে না। বড়ো বড়ো পর্ব দিবেন। ঘটনা বহুল।
+++
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৪৩
আখেনাটেন বলেছেন: ফয়সাল রকি বলেছেন: ছোট পর্ব দিলে হবে না। বড়ো বড়ো পর্ব দিবেন। ঘটনা বহুল। -- যথা আজ্ঞা জনাব.....কিন্তু তাহলে তো এ জিনিস আর গল্প থাকবেক লাই......।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ফয়সল রকি ভাই গল্পটি পাঠের জন্য। আপনার মতো গুণী গল্পকারের ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগল।
ভালো থাকুন।
১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম মন্তব্য গুলো পড়তে। কে কি মন্তব্য করেছে সেটা জানা দরকার। ঠিক কিনা বলেন।
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৪৫
আখেনাটেন বলেছেন: না, ঠিক নয়। এতে আপনার সময়ের অপচয়...............সে সময়টুকু ফাইহাকে দ্যান কাজে দিবে।
১৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
একাবের বলিউড মুভি। একটু পর পর উত্তেজনা, রোমান্স ।
গল্পটা উপন্যাসে রূপ নিলে মনে হয় ভাল হতো।
+++++ চলুক না আরও কদিন।
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৪৭
আখেনাটেন বলেছেন: গল্পটা উপন্যাসে রূপ নিলে মনে হয় ভাল হতো। ---- হুম.......পোলাপানের কাতুকুতু প্রেমের উপন্যাস....। শেষে পোলাপানেরাও এসব শিখে দেশে কাইজ্জা লাগাইয়া দিক। এ বুঝি ঠিক হবেক না মাইদুল ভাই।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৮
করুণাধারা বলেছেন: আমার মনে হচ্ছিল মন্তব্য করেছি, এখন দেখি নাই!!
গল্প জমে উঠেছে- এখন কী করে দেখা যাক। ভিসা ছাড়া নেপাল চলে যাক জীপে করে... সমস্যা একটাই, সুসির বাপ যদি সার্টিফিকেটে বয়স কমিয়ে থাকে, তাহলে তো নাবালিকা অপহরণের দায়ে পড়বে অয়ন!! দেখা যাক জট ছাড়ান কীভাবে। পড়তে ভালো লাগছে, ++++
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৫৩
আখেনাটেন বলেছেন: করুণাধারা বলেছেন: আমার মনে হচ্ছিল মন্তব্য করেছি, এখন দেখি নাই!! --- আপনার কম্পুটাররে ধরে একটা আছাড় দিন আপা। মাঝে মাঝে মনে হয় এই জিনিস আপনারে বেশ জ্বালায়।
ভিসা ছাড়া নেপাল চলে যাক জীপে করে.. --- কথা মন্দ কন নাই। তয় সমস্যা আছে সেখানেও। ঐ বর্ডারেও ঝামেলা আছে। সেই রামও নেই, সেই অযোধ্যাও নেই গো আপা।
সুসির বাপ যদি সার্টিফিকেটে বয়স কমিয়ে থাকে, তাহলে তো নাবালিকা অপহরণের দায়ে পড়বে অয়ন!! --- সুসির বাপ কমালেও লেখক কাগজ ঘোষামাজা'র জন্য রেডি আছে।
দেরীতে প্রতিউত্তরের জন্য দু:খিত আপা। মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা নিরন্তর। ভালো থাকুন।
১৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনের গল্পের প্রথম পর্ব পইড়া ''কেয়ামাত সে কেয়ামাত তাক'' সিনেমার কথা মনে পইড়া গেল। মনে করছিলাম দুই পর্বেই সমাপ্ত হবে। এখন দেখি রাবারের মতো লম্বা হইতাছে!! এই পর্ব থিকা পড়া বাদ দিলাম। অপেক্ষা করা আমার ধাতে নাই। সবগুলা একলগে পড়মু।
আর কয় পর্ব?
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০১
আখেনাটেন বলেছেন:
দেরীতে প্রতিউত্তরের জন্য দু:খিত
আর কয় পর্ব? -------আগের লেখা। আর একটু লেখা আছে...শেষটা এখনও লেখাই হয় নি.....কিন্তু কবে........।
আর লিখতে ইচ্ছে করছে না। লেখা লেখিতে জমের অরূচি ধরেছে..........। খালি ইউটিউবে ওস্তাত জাকির হোসেনের তবলাসহ ধ্রুপদী...... বাজানো শুনতে মঞ্চায়। বেশ কিছুদিন থেকে বিরাট সময় ধরে শুনতেছি........এগুলো.......
১৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৮
নীল আকাশ বলেছেন: দুর মিয়া! আবার গিট্টু লাগাইছেন?
শেষ প্যারা এত ছোট না দিলেও হতো! আরেকটু হলে মন্দ কি?
শেষমেষ প্রেমের গল্প সাকসেসফুলি থ্রীলার বানিয়ে ছাড়লেন!
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০৩
আখেনাটেন বলেছেন: নীল আকাশ বলেছেন: দুর মিয়া! আবার গিট্টু লাগাইছেন? -- জীবনটাই তো নানার কিসিমের গিট্টুর সমষ্টিরে ভাই।
শেষমেষ প্রেমের গল্প সাকসেসফুলি থ্রীলার বানিয়ে ছাড়লেন! --
ভালো থাকুন।
১৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: টান টান উত্তেজনা সাথে একটু রোম্যান্স চলছিল ।কে বা কারা যে এসে ব্যাঘাত ঘটাল? ভাল লাগেনা আর ।কবে ফাইনালি ঘটব আকামডা।এই জ্বালা আর প্রানে সহেনা।
প্রেমে এত মজা ও এত যন্ত্রণা কিললাই?
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০৪
আখেনাটেন বলেছেন: প্রেমে এত মজা ও এত যন্ত্রণা কিললাই? ---- হুম এর কোনো ব্যাখ্যা নেই..........
ভালো থাকুন।
২০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৮
ওমেরা বলেছেন: এত জ্বালা যন্ত্রনার ভালোবাসা ভালো লাগে না ——- এখনো কি লুকিয়ে আছেন নাকি?
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০৬
আখেনাটেন বলেছেন: ওমেরা বলেছেন: এত জ্বালা যন্ত্রনার ভালোবাসা ভালো লাগে না ——- এখনো কি লুকিয়ে আছেন নাকি? ---
যেখানে জ্বালা-যন্ত্রণা নেই, সেখানে যে সবকিছুই ম্যাড়ম্যাড়া রে ভাইয়ু........।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ব্লগার ওমেরা।
২১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৭
ঢুকিচেপা বলেছেন: ২য় পর্বে জানলাম লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে আপনি ওপারে গেছেন। এখন কিরপিনগীরি করার সময় না, প্লেনের টিকেট কেটে নায়িকা নিয়ে উড়ে চলে আসুন।
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০৮
আখেনাটেন বলেছেন: ঢুকিচেপা বলেছেন: ২য় পর্বে জানলাম লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে আপনি ওপারে গেছেন। এখন কিরপিনগীরি করার সময় না, প্লেনের টিকেট কেটে নায়িকা নিয়ে উড়ে চলে আসুন। ----- বিমানে বুঝি আসা সহজ.........দেখি, অয়ন ভায়া কি চিন্তা করে..
শুভেচ্ছা নিরন্তর মন্তব্যের জন্য ব্লগার ঢুকিচেপা। ভালো থাকুন।
২২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪৯
নীল আকাশ বলেছেন: সবাইরে ঝুলাইয়া রাইখা আপনি কই ভাগছেন?
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:১০
আখেনাটেন বলেছেন: আসিলাম বহুদিন পরে.........নানান ঝুটা কাজে লাটিমের মতো ঘুরছি........
২৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৬
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: ইমিগ্রেশনের লোক আর বর্ডারের লোকাল দালাল - প্রায়ই একই ক্যাটাগরির হয়! ইমিগ্রেশন অফিসার মালপানিতে রাজী না হইলে লোকাল দালাল-ই ভরসা!
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:১১
আখেনাটেন বলেছেন: কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: ইমিগ্রেশনের লোক আর বর্ডারের লোকাল দালাল - প্রায়ই একই ক্যাটাগরির হয়! ইমিগ্রেশন অফিসার মালপানিতে রাজী না হইলে লোকাল দালাল-ই ভরসা! ---- ভাইজান এক্কেরে আসল জায়গায় হিট করেছেন.....। দেখা যাক আপনার পরামর্শ কাজে লাগান যায় কিনা।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
২৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৩
জুন বলেছেন: এইটা কি হইলো !!! আপ্নে দেখি উপন্যাস লিখতে বসছেন আখেনাটেন
দেখা যাক আগামী পর্বে কি হয় ।
বর্ডারে যে কি অবস্থা তা আমি হাড়ে হাড়ে টের পাইছি দুই বার ।
সুসিরে নিয়া জলদি বর্ডার ক্রস করেন
+
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:১৬
আখেনাটেন বলেছেন: জুন বলেছেন: এইটা কি হইলো !!! আপ্নে দেখি উপন্যাস লিখতে বসছেন আখেনাটেন
দেখা যাক আগামী পর্বে কি হয় । ---- এটা কেংকা কথা জুনাপা.....। বেচারারা আছেন ঝামেলায় আর আপনি....।
বর্ডারে যে কি অবস্থা তা আমি হাড়ে হাড়ে টের পাইছি দুই বার । --- হুম, ভুক্তভুগিরাই জানে এর মাজেজা। কতটা খতরনক এই জায়গা......
সুসিরে নিয়া জলদি বর্ডার ক্রস করেন -- বর্ডার ক্রস করে কই যাইবে....... ব্যাটা মজা বুজবে কলিকালে পা হড়কালে.....
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন জুনাপা।
২৫| ১৮ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৫৩
পদ্মপুকুর বলেছেন: সমিকরণ মিলালেন না, অনেকদিন তো হলো!!
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:১৭
আখেনাটেন বলেছেন: পদ্ম পুকুর বলেছেন: সমিকরণ মিলালেন না, অনেকদিন তো হলো!! -- ভাইজান, এ সমীকরণ মিললেও নানান ঝুট ঝামেলা যে থাকেই.......
দেখি কি করা যায়......।
২৬| ২৪ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: নীল আকাশ বলেছেন:... "শেষমেষ প্রেমের গল্প সাকসেসফুলি থ্রীলার বানিয়ে ছাড়লেন!" - আমারও কথা সেটা। এ বয়সে এসব থ্রীলারের কথা শুনে বুকের ধুকপুকানিটাই শুধু বাড়ে।
তবে গল্প জমে উঠেছে। এটাকে সহজেই উপন্যাসে রূপ দেয়া যাবে বলে মনে করি।
বিদ্যালয়ে থাকাকালীন সময়ে পাটিগণিতের সরল অংকের সমাধান করতে গিয়ে বুঝতাম, ওগুলো মোটেই সরল নয়। বেশিরভাগ সরল অংক শেষে উত্তর মিলতো হয় ১ নয়তো ০, নতুবা কোন একটা সংখ্যার উপরে পৌনঃপুনিক বিন্দু। আপনার এ দ্বিঘাত সমীকরণের ফল কী হতে পারে, তাই ভাবছি।
পোস্টে ভাল লাগা + +।
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:২৩
আখেনাটেন বলেছেন: এ বয়সে এসব থ্রীলারের কথা শুনে বুকের ধুকপুকানিটাই শুধু বাড়ে। --- আপনার কথা শুনে মজা পেলুম। তবে এই ডায়ালগের জন্য কিন্তু শায়মা আপুমনিতা হেসে গড়াগড়ি খাওয়ার কথা। নিশ্চয় চোখে পড়ে নি উনার।
বিদ্যালয়ে থাকাকালীন সময়ে পাটিগণিতের সরল অংকের সমাধান করতে গিয়ে বুঝতাম, ওগুলো মোটেই সরল নয়। -- ভালো জিনিস বলেছনে। ঠিক এই ভুলটাই আমরা সবাই করতাম। মনে করতাম সরল অংক এ আবার কঠিন কি। কিন্তু করতে গিয়ে উত্তর না মিল্লে তখন বুঝা যেত এই জিনিস বহুত ঝামেলার। সেখানে দ্বিঘাত.......
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য প্রিয় ব্লগার। আপনার জন্য একটি মিউজিক শুনার নিমন্তন্ন।
২৭| ২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:২৯
পাঁচ-মিশালি বলেছেন: একপাশে ধর্ম, আরেকপাশে দুনিয়াদারী, পেছনে নতুন সম্ভাবনার সূর্য যা নানারকম প্রতিবন্ধকতায় নিমজ্জিত।
কাফের ,বিধর্মীদের সাথে বিয়া সাদি তো দূরের কথা ,খাস্তা প্রেমও ইসলাম অনুমোদন করেনা। আল্লাহ এব্যাপারে নিষেধ করেছেন পৃথিবীর একমাত্র সত্য এবং শান্তির মহাগ্রন্থ আল-কোরানে এবং তা অপরিবর্তনীয়।
২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৩৭
আখেনাটেন বলেছেন:
এক কাজ করলে কেমন হয়.......দুনিয়া থেকে প্রেম-পিরিতি, ভালোবাসা শব্দগুলোকে চারদেয়ালের মধ্যে আটকে রাখি কালো কাপড়ে মুড়ে........এতেই দুনিয়ার ফজিলত....।
২৮| ২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আপনার জন্য একটি মিউজিক শুনার নিমন্তন্ন" - অনেক ধন্যবাদ। এখানে বাদ্যধ্বনির ভাষা কন্ঠস্বরের চেয়ে স্পষ্ট ও প্রাঞ্জল!
দুই লিজেন্ডের প্রতি শ্রদ্ধা!
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৫৯
আখেনাটেন বলেছেন:
আপনি শুনেছেন জেনে আপ্লুত হলুম। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। দেশে যে হারে করোনা বাড়ছে তা ভীতিকর। সাবধানে থাকুন।
২৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩১
পুলক ঢালী বলেছেন: নাহ্ ২য় পর্বে যা গেস করছিলাম মেলেনি। এখন ভিসায় সাধারনত বর্ডারের নাম উল্লেখ থাকলেও এনি এয়ারপোর্ট অপশন থাকে।
তবে ঢুকিচেপা আগেই বলে ফেলেছে। আগের পর্বের মন্তব্যেই বলতে ইচ্ছে করছিলো এখন বলি আপনি রহস্য-রোমাঞ্চোপন্যাস লিখতে পারবেন সহজেই। যদিও অনেকেই অলরেডী বলেছে আমি রিপিট করলাম।
মার্চ পেড়িয়ে এপ্রিল পরের পর্ব কৈ ???
এটা পাঠকের দাবী, শুরু যখন করেছেন শেষ করতেই হবে না হলে শুরু করেছেন কেন এই বলে আপনাকে বিবেকের জেলখানায় বন্দী হয়ে থাকতে হবে।
প্রথম পর্বের শেষ থেকে টান টান উত্তেজনায় এক নিঃশ্বাসে সব পর্ব শেষ করে এখন মহা টেনশন নিয়ে অপেক্ষায় আছি। হা হা হা।
০৯ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৩
আখেনাটেন বলেছেন: এখন ভিসায় সাধারনত বর্ডারের নাম উল্লেখ থাকলেও এনি এয়ারপোর্ট অপশন থাকে। --- এখন থাকে....এটা কিন্তু ১০ বছর আগের ঘটনা।
শুরু যখন করেছেন শেষ করতেই হবে না হলে শুরু করেছেন কেন এই বলে আপনাকে বিবেকের জেলখানায় বন্দী হয়ে থাকতে হবে। -- শেষ হবে তবে করোনাকালে দুনিয়া উল্টা পালটা.......সময় দরকার....
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন ব্লগার পুলক ঢালী।
৩০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৫৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: গত পর্বের বর্ডার টুইস্টটা সেই ছিলো। এই পর্বেও এলো হোটেলে টুইস্ট। সাদামাটা লেখনীতে টানা পড়ে যেতে ভালোই লাগছে। দেখা যাক কি হয় পরিণতি। কিন্তু আগামী পর্বই যেহেতু শেষ পর্ব ঘোষনা দিয়ে দিয়েছেন লেখক, তাই কিছুটা হতাশ। হাওয়াই মিঠাই এর মত ফুসস করে শেষ হয়ে যাচ্ছে গল্পটা। গল্পে +++
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:২৫
আখেনাটেন বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার বোকা মানুষ বলতে চায়.....।
ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এই যে !!
এইখানে ও চলে আসলো ?