নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কতগুলি প্রশ্ন আমাকে ছেলেবেলা থেকেই চিন্তান্বিত করেছে, এগুলোর উত্তর আমি বহু জায়গায় খুঁজেছি, কিন্তু বৎসর বৎসর চলে যায় মেলেনি উত্তর

কত আজানারে জানাইলে তুমি, কত ঘরে দিলে ঠাঁই দূরকে করিলে নিকট,বন্ধু, পরকে করিলে ভাই।

সামছা আকিদা জাহান

ছন্নছাড়া, গৃহহারা, বাউন্ডুলে, ভবঘুরে, যাযাবর-------- কত হরেকরকম রংবেরঙ্গের শব্দই না আছে বাংলাতে ভ্যাগাবন্ড বোঝাবার জন্য। কিন্তু সত্যিকার বাউন্ডুলিপনা করতে হলে সবচেয়ে উত্তম ব্যবস্থা------ গেরুয়াধারন। ইরান- তুরান- আরবিস্থানে আর বাংলাদেশে দরবেশ সাজা। ইউরোপে এই ঐতিহ্যমূলক পরিপাটি ব্যবস্থা না থাকলেও অন্যান্য মুষ্টিযোগ আছে যার কৃপায় মোটামুটি কাজ চলে যায়।

সামছা আকিদা জাহান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আত্মজা--

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪১





মেয়েটার পায়ে কদিন থেকে খুব ব্যাথা। প্রথমে খুব একটা গা করেননি মা। স্কুলে বাসায় সারাদিন খেলাধুলা করে সিঁড়ি দিয়ে ধাপধুপ লাফালাফি করে চলাফেরা করে কোথাও বোধ হয় ব্যাথা পেয়েছে। একদিন এসে বলল - মা তুমি দেখোনা কেন? আমার ডান পায়ের চেয়ে বাম পাটা বেশি মোটা। আমার এই পায়ে ব্যাথা। মা পাত্তা দিলেন না। কোথাও ব্যাথা পেয়েছিস। খেলিসতো বাস্কেটবল আর ভলিবল। হয়ত কোথাও লেগেছে।মা বেশ একটু রাগত স্বরেই বললেন -তোমার পড়তে বসলেই পা ব্যাথা করে, তাই না।



মেয়েটা বেশ অভিমানই করলো। মার মনটাও খঁচখঁচ করছে। মেয়েটা প্রায়ই বলে ব্যাথার কথা ডাক্তার দেখালেই হয়। একদিন সময় করে নিয়ে গেলেন ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার হাতে ধরিয়ে দিলেন একগাদা টেস্ট। মা যখন বললেন- কি হয়েছে মনে হয়। অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ডাক্তার বেশ গম্ভীর ভাবে বললেন -এই টেস্টগুলি যত দ্রুত সম্ভব করে নিয়ে আসেন। তারপর বোঝা যাবে আসলেই কি হয়েছে।



শুরু হল টেস্ট। এক্স-রে , ব্লাড, ইউরিন, সব টেস্ট করে দুইদিন পর আবার ডাক্তার। ডাক্তার সব রিপোর্ট দেখলেন, মেয়ের পা টিপে টুপে দেখলেন এবং উদ্বিগ্ন মায়ের কোন প্রশ্নের কোন জবাব না দিয়ে শুধু বার বার রিপোর্টগুলি দেখলেন। এবারে মেয়েকে চেম্বার থেকে বের করে দিয়ে ডাক্তার বললেন -আপনার মেয়ের পায়ের একটি হাড় মোটা । এটি মোটা হচ্ছে। কেন হচ্ছে তা এখনও সেই ভাবে পরিস্কার না। আপনি মেয়েকে নিয়ে ঢাকা চলে যান। যদি সম্ভব হয় তবে বিদেশে নিয়ে যান। মা জিজ্ঞাসা করলেন - কি হয়েছে বলে আপনার ধারনা।? তিনি বললেন - টিবি, টিউমার বা ক্যান্সার। টিবি টিউমার নিয়ে আমি চিন্তিত না। এর ভাল চিকিৎসা আছে কিন্তু ক্যন্সার যদি হয়, এখনও আর্লি এস্টেজ, চিকিৎসা করলে ভাল হয়ে যেতে পারে-----



ডাক্তার বলে চলেছে একের পর এক কথা আর মার কানে বাজছে ক্যান্সার ক্যান্সার ক্যান্সার--- মার চারিদিকে আসীম শূন্যতা। মা যেন কিছু খুঁজছে আকড়ে ধরবার। কিন্তু কোথাও কিছু নেই। মা ধীরে ধীরে চলে গেলন তার মেয়ের জন্ম মুহুর্তে। মেয়েটা যখন জন্ম নেয় তখন নাকি ওর গলায় নাড়ী পেঁচানো ছিল। আয়ারা বার বার বলছিল তিন প্যাঁচ দেয়া ছিল নাড়ী। এই বাচ্চা হবার সময় নাড়ীরই ফাঁস লাগে মারা যায় বাচ্চারা । সেই মেয়ে বেঁচে গিয়েছে। আপাগো বড় ভাগ্যবতী মেয়ে তোমার। অনেক বড় হবে। গভীর আনন্দে মা চোখ বুঝে ছিল। তার পর কোথা দিয়ে সময় কেটে গেছে মা বুঝতেই পারেনি। মার মনে হচ্ছিল খুব দূর থেকে একটা কন্ঠ যেন বলছে শমার্থী মা-মনি আমার, আর কত ঘুমাবে । মা চোখ খুলে দেখলেন শমার্থী তার বাবার কোলে। আর তার বাবা এই সদ্য জন্ম গ্রহন করা শমার্থীর সাথে কথা বলে চলেছে। শমার্থী নামটা মনে হতেই মা যেন সজাগ হলেন। তাকিয়ে দেখলেন তিনি ডাক্তারের চেম্বারে আর ডাক্তার তাকে কি কি যেন সব বলে যাচ্ছে।



মা চেম্বার থেকে বের হয়ে এলেন। মেয়েকে শক্ত করে ধরে বললেন-চল। মেয়েটা মাকে জিজ্ঞাসা করল -মা ডাক্তার তোমাকে কি বলল? মা মেয়ের দিকে ফিরে বললেন --কিছুনা। বলল তোমাকে ঢাকায় দেখাতে। আর আমরাতো ঈদ করতে ঢাকায় যাচ্ছিই। মেয়েকে নিয়ে মা গাড়িতে চড়লেন। গাড়ি চলছে হাইওয়ে দিয়ে। গাড়িতে মেয়ে গান ছেড়েছে । গান বাজছে দ্রুত লয়ে, যে স্পীডে গাড়ি চলছে সেই স্পীডে গান বাজছে আর মার মন তার চেয়ে দ্রুত গতীতে কাজ করে যাচ্ছে। কোথায় নেব মেয়েটাকে? আমি কি ঢাকায় নেব না কি প্রথমেই দেশের বাইরে?



শমার্থী শব্দের অর্থ শান্তির দূত, বিশ্ব শান্তি, বিশ্ব মৈত্রি। শমার্থী নামটা মা নিজেই রেখেছে। যেদিন মা অনুভব করলেন তার নিজের ভিতরে অন্য কারো অস্তিত্ব, সেদিন কেমন যেন একটা অনুভূতি হয়ে ছিল। আনন্দ বেদনার সংমিশ্রনে এক অন্য ধরনের অনুভূতি। ধীরে ধীরে বেড়ে উঠল একটা শিশু মায়ের জঠরে। মা আস্তে করে তার ডান হাতটা রাখলেন তার পাটে। যেন মেয়েটা তার পেটেই আছে এখোনো। প্রথন যেদিন মেয়েটা পেটের ভিতরে নড়েছে সে দিনটার কথাও মার মনে আছে খুব স্পস্ট ভাবে। প্রথমে তো বুঝতেই পারেননি কি হল। ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন।



গাড়ি বাড়িতে এল। মা যন্ত্রের মত গাড়ি থেকে নেমে তার শোবার ঘরের বিছানায় এসে বসলেন। তার পিছু পিছু মেয়েটাও এল। মার ঘাড়ে হাত রেখে মাকে জিজ্ঞাসা করল-- মা তোমার কি হয়েছে? শরীর খারাপ লাগছে? মা যেন সম্বিত ফিরে পেলেন। মুহূর্তেই নিজস্ব চপলতায় ফিরে বললেন-- না না কিছু না। তুমি কাপড় চেঞ্জ না করে ঘুরছো কেন? যাও কাপড় চেঞ্জ কর। মা নিজেকে আড়াল করবার জন্য তাড়াতাড়ি কেবিনেট খুলে তার কাপড় বের করতে শুরু করলেন। মেয়ে পাশে এসে দাঁড়িয়ে বলল- আমাকে লুকাচ্ছো কেন মা ? কি হয়েছে তোমার? মন খারাপ হল কেন? বাবার সাথে কথা হয়েছে?



 না কেন?

 এমনি তোমার মনে হচ্ছে যেন কিছু হয়েছে?

 কিচ্ছু হয়নি। তুমি কাপড় চেঞ্জ করে টেবিলে যাও। কি ইফতারি খাবে ?

 শরমা খাব?

মা হেসে ফেললেন। জানতেন মেয়ে এটাই চাইবে। কয়েকদিন থেকেই বলছে। বানানোর ঝামেলার জন্য মা বানাননি। মেয়ে বলল-- থাক মা, তুমি টায়ার্ড আজ না কাল বাবা আসবে তখন বানিয়ো।



মা মেয়েকে তার রুমে যেতে বলে বাথরুমে ঢুকে গেলেন। দেয়ালে ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে ভাবতে চেস্টা করলেন তার মেয়েটা কবে এত্ত বড় হল। মায়ের মুখ দেখেই বুঝতে শিখেছে মার কিছু হয়েছে। মার মনে এতটুকু কষ্ট থাক মেয়েটা কিছুতেই তা সহ্য করতে পারে না। এইতো সে দিন মেয়েটা হাঁটতে শিখলো। কথা বলা শিখলো। বুড়ো মানুষদের মত বড় বড় কথা বলে। মা শত চেষ্টা করেও ওর ছোটবেলার একটা কথাও মনে করতে পারলো না। মা চোখ বন্ধ করে সেই সময়ে যেতে চাইলেন পারলেন না । কিছুতেই না।



মেয়ের চিৎকারেই মায়ের আবার ধ্যান ভঙ্গ হল। মা চোখে মুখে বেশি করে পানি দিয়ে বের হলেন। ঘর থেকে দেখলেন মেয়েটা তার শোবার ঘরের বারান্দার সাথে লাগোয়া ছাদে উঠবার ল্যাডারটার উপর দাঁড়িয়ে ওর ছোট ভাই বোন দুটির সাথে খুনটূসি করছে। মা তীক্ষ্ণ চোখে মেয়ের দিকে তাকালেন। খুব খঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতে শুরু করলেন তার মেয়েটা কোথায় অসুস্থ্য। কি সুন্দর প্রানবন্ত একটি মেয়ে। যেমন লম্বা তেমনি স্বাস্থ্য। একেবারে খেলোয়ারের মত । সারা শরীর প্রান চাঞ্চল্যে ভরপুর। কোথায় অসুখ বাসা বেঁধেছে। মেয়েটার শেষ জ্বর হয়েছে প্রায় চার বছর আগে।



কি বলল ডাক্তার? আমার আত্মজার অসুখ। এমন এক অসুখ যার কোন ফিরবার পথ নেই। না এ হতে পারে না। আমি বেঁচে আছি আর আমার মাঝে সৃষ্টি এই আমার আত্মজা আজ ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হবে ? আমি অসহায় কতটা আসহায়। কোথায় খোদা তুমি? কেন তবে দিয়েছিলে তাকে এই পৃথিবীতে? এত মায়া মমতায় ও কেন বেঁধেছে আমাকে? কেন সে এল আমার কোলে?



না মায়ের চোখে কোন পানি নেই। ফোনটা বাজছে। রিংটোন বলে দিচ্ছে ফোন করেছে মেয়ের বাবা। মা ফোনটা ধরলেন। খুব সাবলীল ভাবে বলে গেলেন ডাক্তার কি বলেছে? অপর প্রান্ত থেকে বার বার বলছে-- কি বলছো বুঝতে পারছি না ঠিক করে বল। মা খুব শান্ত ভাবে বললো- তুমি কি বাংলা কথা বুঝতে পারছো না আমি কি ইংরেজীতে বলবো। আমি বাঙ্গলা বা ইংরেজী ছাড়া অন্য কোন ভাষা যে জানি না। বলেই মা হু হু করে কেঁদে উঠলেন। ওড়নাটা মুখে জোরে চেপে ধরে কান্না রোধ করতে চাইছেন পারছে্ন না। কান্নার শব্দে বাচ্চারা চলে এলে সমস্যা হবে। মা আর পারছে না। ফোণটা বেজেই চলছে। মা আর ফোনটাও ধরতে পারছে না।



মেয়েটা এসে ফোন ধরলো। বাবা বোধ হয় জিজ্ঞাসা করলো -মা তোমার জন্য কি আনবো? পেটুক মেয়েটা আমার রোজা আছে তাই সব ভালো ভালো খাবার ওর চোখে ভাসছে। বাবাকে বললো- বাবা আমার জন্য একটা চকলেট কেক আনবে।

আবার দেখি বলছে- কাকু আমি ভাল আছি। মা বোধ হয় বাবার সাথে ঝগড়া করেছে কথা বলবে না এখন, একটু পরে ফোন কোরো। কাকুর সাথে কি সব নিয়ে হাসা হাসি করলো। মেয়েটা বারবার বলছে- না কাকু আমি পনেরো তারিখের আগে ঢাকা যেতেই পারবোনা। আমার এই পরীক্ষায় নাইনটি আপ পেতেই হবে তা না হলে আমি সাইন্স পাব না। আমি পনেরো তারিখ রাতেই ঢাকা যাব।



মার তো আর দিন কাটে না। নামাজে বসে কি ভাবে আর কি বলে মা তা নিজেই বুঝেনা। রাতের পর রাত কেটে যায়। মায়ের দুই চোখ এক হয় না। মা বারান্দার রকিং চেয়ারে বসে দোল খায়। মেয়েটার বাবা এসে কখন যে মায়ের পিছনে দাঁড়ায়। বলে - ঘরে চল ঘুমাবে। মা জিজ্ঞাস করে- তুমি ঘুমাওনি।

-ঘুম আসছে না।

-কিছু বল না যে?

- কি বলবো কোন কথাই তো খুঁজে পাই না।

-শোন ডাক্তার যদি বলে মেয়েটার পা টা কেটে ফেললে ও সুস্থ্য হয়ে যাবে তবে কি করবে তুমি?

- এখনও তো আমরা জানি না মেয়ের কি হয়েছে?

- মনে কর এটাই হয়েছে? কি করবে বলনা?

- যা ভালো হবে তাই করবো।

- না একটা কথা মনে রেখো আমি মরে গেলেও আমার মেয়ের পা কাটতে দেব না।

- কক্ষোনো তা হবে না। বাবা মায়ের পিঠে হাত রেখে বিড় বিড় করে বলছেন - তুমি না চাইলে কিছুই হবে না । মেয়ে জন্ম দিয়েছো তুমি ওর সব ব্যাপারে সিদ্ধান্ত তুমিই দিবে। বাবা পাগলের মত কা৬দতে লাগলেন।



সেহেরীর সময় হয়। ফজরের আজান পরে। বাবা জায়নামাজেই বসে থাকে। থাকতে থাকতে ডুকরে কেঁদে উঠে। মাঝে মাঝে জোরে জোরে দো’য়া পড়ে চিৎকার করে কাঁদে। মা জানত চায়- কেন এমন করছো ?, বাবা তখন বলেন- খোদা যেন শুনতে পায়------বাবা মা নিঃশব্দে চোখের জলে ভাসে। আকাশের দিকে তাকায়। কোথায় মুক্তি মেলে তাই খোঁজে।



এর পরের ইতিহাস খুব দীর্ঘ নয়। সারা ঢাকা শহর ছেঁচে মা জেনেছেন মেয়েটার পায়ে ব্যাথা খেলার কারনেই। ডাক্তার শুধু একটা ব্যায়াম করতে বলেছেন ও গরম স্যাঁক দিতে বলেছেন। কোন ম্যাডিসিন না শুধু ব্যায়াম। যে ঔষধ খাওয়ানো হচ্ছিল তা তাৎক্ষনিক ভাবে বন্ধ করে দিলেন। ব্যাংককের ডাক্তারও বলেছেন--এটাকে বলা হয় গ্রোইং পেইন। বাচ্চার গ্রোথ ভালো এবং খেলাধুলা করে তাই বোন টেনসন অনেক সময় সহ্য করতে না পারলে এই ধরনের পেইন হয়। কোন ম্যাডিসিন না শুধু ব্যায়াম।



মন্তব্য ৯৪ টি রেটিং +২৫/-০

মন্তব্য (৯৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫০

নীল ভোমরা বলেছেন: যাক বাবা! যেমন শুরু করেছিলেন, তেমন কিছু নয়! মেয়েটার জন্য শুভ কামনা!

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২২

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫০

হেমায়েতপুরী বলেছেন: অনেক বড় লেখা... ভাল লাগলো।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৩

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ। ছোট করা গেল না। আরও কথা আছে যা লিখি নাই ছোট করার জন্যই।

৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫১

মুকুট বলেছেন: যাক শেষে এসে মনটা ভালো হলো, ইদানিং দুঃখ দুঃখ লেখাগুলো কেন জানি আমার স্নায়ু হজম করতে পারে না, চোখ ভিজে ওঠে :(

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৫

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ। ভয়াবহতা থাকলেও শ্বষ পর্যন্ত নয়। ডাক্তারের জন্যই এই ভোগান্তি।

৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫২

মমমম১২ বলেছেন: যাক তবু ভাল
খুব টেনশান নিয়ে পড়ছিলাম

ভাল থাকবেন

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৫

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: তুমিও ভালো থেকো আপু।

৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫২

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভকামনা রইলো।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৫

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৬

শাওন৩৫০৪ বলেছেন: শেষটা পৈড়া গায়ের পশম খাড়া হৈয়া গেলো....ই ই ই....
কিন্তু ভাবলাম, একজন মা কিসের মধ্যে দিয়ে যায় কিংবা বাবা-মায়ের কতটা অস হায় লাগে....
চরম লিখছেন...

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৮

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: অসহায়ত্ব যে কি জ্জিনিস যে অসহায় হয় সেই জানে তাছাড়া আর কেউ নয়।

৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৬

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: Apu, Apni khub valo :)

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩০

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: :#) :#) তাই। ভালো থেকো ভাইয়া।

৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৬

সবাক বলেছেন:
+

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩০

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০০

বৃত্তবন্দী বলেছেন: আপু শমার্থীর জন্য শুভকামনা রইলো...

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩১

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাইয়া আপনি কেমন আছেন??

১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৩

ভাঙ্গন বলেছেন: ভয়ানক কিছুর মধ্যে শেষ পযর্ন্ত মেয়েটির পায়ের ব্যথাটা খারাপ কিছূ নয় বলে হাপ ছেড়ে বাঁচা গেল।

...
শমার্থী শব্দের অর্থ শান্তির দূত, বিশ্ব শান্তি, বিশ্ব মৈত্রি।
সো শান্তির দেবদূত শান্তিতে থাকুক।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩২

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: সব দেবদূত ভালো থাকুক। মানুষ হোক।

১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৯

চতুষ্কোণ বলেছেন: হাঁপ ছাড়লাম।খুব ভালো লিখেছেন।
ভাল থাকবেন।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩২

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৩

দূর্ভাষী বলেছেন: আপু অনেক বড় লেখা (আমার আজকের লেখার মত সাইজ), অফিসে বসে পড়তে পারলাম না, প্রিয়তে রেখে দিরাম, বাসায় গিয়ে পড়ব।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৩

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ। বাসায় যেয়ে পড়বেন।

১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৫

সিরাজ বলেছেন: ভালো

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৪

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৮

কালপুরুষ বলেছেন: তোমার মুখেই শুনেছিলাম তোমার মেয়ের পায়ের ব্যাথার কথা। আশা করি এখন সে আরো ভাল হয়ে গেছে।

অন্তর থেকে দোয়া রইলো।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৫

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: জী দাদা ওর পায়ে এখন একদমই ব্যাথা নেই। ও ভালো আছে। অনেক ধন্যবাদ।

১৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩০

শ।মসীর বলেছেন: শুরুতেত ভয় পাইয়া গেছিলাম। আল্লাহ বাঁচাইছে , যাক বাবা।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৮

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ভাইয়া ভয় কি আমরা কম পেয়েছিলাম তবে ডাক্তারের কান্ডজ্ঞানটা বড়ি চমেৎকার। সেই ব্যাটা এ্যাসোসিয়েট প্রফেসার। তারে আমার যেয়ে মাইর লাগাইতে ইচ্ছা করতেছে। তবুও যাক ওই ব্যাটা চিকিৎসা করতে শুরু করে নাই আল্লায় বাঁচাইছে।

১৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৩

আহমেদ রাকিব বলেছেন: টেনশনে পড়ে গিয়েছিলাম। বাবা মায়ের দুশ্চিন্তা আর অসহায়ত্বটা, অনেক ভয়াবহ।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০০

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকুন।

১৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৩

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: খুবই ভাল লেখা। আমাদের দেশের কতিপয় ডাক্তার কিন্তু অনেক ভুল চিকিৎসা করে। আর এর ফলে রোগী অকালে মারা যায়। লেখাটা পড়ার সময় ভীষণ টেনশণ হচ্ছিল। যাক শেষে ভাল একটা রেজাল্ট ......ভাল লাগলো।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৫

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: আর বোলবেন না আপু কি যে দিন গিয়েছে। তবুও ভালো যে বলেছে যে ঢাকা যান। যদি না বলে নিজেই মাতবরী করতো। নিশ্চই করে। আনেক গরীন রুগী আহে তাদের বারটা বাজায় দেয়। তারপর ও যে ঔষধ দিয়েছে তাতো আমি শুরু করে দিয়েছিলাম। ঢাকার ডাক্তার প্রথমেই সব মেডিসিন বন্ধ করে দেন এবং বিভিন্ন টেস্ট করান। আসলে একজন যখন বলেছে একটা কিছু সেটা যে কনা মাত্র নয় তা প্রমান করতে তো তাদেরও ব্বশ বেগ পেতে হয়েছে।

১৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৫

বলাক০৪ বলেছেন: বাঁচলাম। আমাদের জীবনের বিনিময়ে হলেও ওরা যেন বেঁচে থাকে।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৬

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: আমাদের জীবনের বিনিময়ে হলেও ওরা যেন বেঁচে থাকে। ভালো থাকে। ধন্যবাদ ভাই।

১৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৭

তাজা কলম বলেছেন: শুরুতে সাসপেনসনে ছিলাম। ভয় হচ্ছিল। যা, হোক, মেয়েটির যে কিছু হয়নি জেনে আনন্দিত। মেয়েটির জন্য অনেক ভালোবাসা আর ঘটনা শেয়ার করার জন্য আপনাকে অভিবাদন প্রিয় লেখক।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৭

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

২০| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৮

পরশমনি বলেছেন: শুভকামনা শর্মার্থীর জন্য। আপনাকে প্লাস।
টেনশনে রাখার জন্য ডাক্তারকে মাইনাস।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৮

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ডাক্তারকে কয়েক কোটি মাইনাস আর ডাক্তারকে মাইনাসের কথা মনে করিয়ে দেবার জন্য আপনাকে প্লাস।

২১| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৩

নাজমুল আহমেদ বলেছেন:

শেষ প্যারায় এসে হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম............


শর্মার্থীর জন্য শুভকামনা রইল..........

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৮

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ভালো থাকুন।

২২| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৩

পুরাতন বলেছেন: এত সুন্দর করে লিখেন কিভাবে :)

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৯

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: আপনি খুব মন দিয়ে পড়েছেন তাই সুন্দর মনে হচ্ছে। আপনিও ভালো লেখেন ভাইয়া।

২৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০২

মুখ ও মুখোশ বলেছেন: যা হোক আল্লাহ রহমত করেছেন যে ঐ রকম কিছু হয়নি। সন্তানের কিছু হলে মা বাবাই বলতে পারবে এর মর্মপীড়া, কি দারুন কষ্ট, ভিতরে কেমন রক্তকরণ হয়। ঐ আনকোড়া ডাক্তার ব্যাটার বিরুদ্বে একটা মামলা করা উচিত। ওদের একটা ভুল ডিসিশানের কারনে অনেক লোক নিদারুন কষ্টের মধ্যে পড়ে, অনেকের জীবনও দিতে হয়।

শুভকামনা রইলো। সবাই সহ ভাল থাকবেন আপু।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১১

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ঠিকই বলেছে। এই সব ডাক্তারদের সার্টীফিকেট কেড়ে নেয়া উচিৎ। ওরাও তো সিন্ডিকেটের মত। সব ব্যাবসায়ী। কোন রখমে পাশ করলেই হলো আর পড়া লেখা করে না। ধন্যবাদ।

২৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩২

বৃত্তবন্দী বলেছেন: এইতো আছি আপু। খারাপ না। আপনার বাকি পিচ্চি দু'টো কেমন আছে?

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১৪

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: আমার বাকি পিচ্চি দুইটা --টম আর জেরী-- ভালই আছে সারাদিন ঝগড়া, খেলা, হাসি কান্না নিয়েই আছে। ছেলেটা কাল কাঁঠাল গাছ থেকে পরে যেয়ে মুখের জিওগ্রাফি বদলিয়ে ফেলেছে। B-)) B-))

২৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৮

সেতূ বলেছেন: আপু।এত সুন্দর করে লিখেন কিভাবে ?
যাতে ভিতরের সব কষ্ট পানি হয়ে চোখে চলে আসে ...
সবাই সহ ভাল থাকবেন আপু।
শুভকামনা রইলো।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১৫

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: আপনি ও আপনারাও ভাল থাকুন ভাইয়া।ধন্যবাদ।

২৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১৭

বৃত্তবন্দী বলেছেন: ওদের কথা শুনলে রিয়েলি নিজের ছোটবেলার কথা মনে পড়ে। ছোটবেলায় আমার হাঁটুতে চামড়া খুঁজে পাওয়া ছিলো একটা রেয়ার ব্যাপার। আর সবুজ রং এর জাম্বাক। সকল ব্যথার মহৌষধ :)

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩২

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: সবুজ রং এর জাম্বাক ভাল কথা মনে করিয়ে দিলে ভাই। আমি মাঝে মাঝে যাম্বাক খেয়েও দেখতাম। :P :!> ইউক্যালিপ্টাস গাছের পাতার গন্ধ অনেকটা জাম্বাকের মত।

২৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪২

বৃত্তবন্দী বলেছেন: আমি একবারই খেতে পারছিলাম। আম্মু রুটি বানিয়েছে, আমার জন্য স্পেশালি ছোট্ট একটা রুটি। সেটা নিয়ে দৌড়ে স্টোর রুমে। জাম্বাকের কৌটা খুলে সেটায় মাখিয়ে একগাল মুখে দিতে দিতেই আম্মু উপস্থিত :) :-B :-&

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৯

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: =p~ =p~ =p~ আমি অনেক দিনই খেয়েছি আর সেই সাথে নিক্স আর টুথপেস্ট।

২৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৫

শ।মসীর বলেছেন: ডাঃ রে মাইর দেবার কথাটা আমি লিখতে চাইয়াও লিখিনাই, ডাঃ ব্লগার রা মাইন্ড খাইতে পারে এই জন্য। :):)

কিছুদিন আগে আমার নানীর ও কি একটা প্রবলেম এ এক ডাক্তার এক ট্রিটমেন্ট দিল। পরে আরেক প্রফেসর সব ঔষধ ই বাদ দিয়া কইল শুধু বিশ্রাম নেন।

আল্লাহ ভরসা ছাড়া আসলেই আর কিছু করার নাই।ডাক্তার উছিলা মাত্র। তার নিয়ত ভাল হইলে রোগী ভাল। :):)

এক নাকের ডাক্তারতো ছুরি বসাইয়া দিয়াছিল হাড্ডি সোজা করনের জন্য, শেষ মুহুর্তে আমি রাজি হইনাই। আল্লাহর রহমতে শুধু একটা ড্রপ (তারই দেয়া) ব্যভার করে আমি এখন ভাল আছি।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫০

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ডাক্তার যদি ডাক্তারী না যেনে চিকিৎসা শুরু করে তবে এর চেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার আর কি হতে পারে।

২৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০৫

বৃত্তবন্দী বলেছেন: টুথপেস্ট আমার খুবই পছন্দের একটা খাবার ছিলো। এখোনো মাঝে মাঝে খাই :#)

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩২

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: =p~ =p~ =p~ আপনি এখোনও খান। আমি অবশ্য খাই না কারন বাচ্চাদের খাওয়া বন্ধ করতে হলে আগে নিজের খাওয়া বন্ধ করতে হবে তো :P :P

৩০| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৮

বড় বিলাই বলেছেন: অনেক স্বস্তি পেলাম শেষেরটুকু পড়ে। খুব ভালো থাকুন সবাই।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: সবাই ভালো থাক এই কামনা করি সব সময়। আমার সব পরিচিত জন সব মানুষ যেন ভালো থাকে। কষ্ট বড় দুঃসহ রে আপু।

৩১| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১২

অপ্‌সরা বলেছেন: শমার্থী বড় হয়ে অনেক বড় খেলো্যাড়ই হবে আপুনি। ও নিশ্চয় বাস্কেট বলে অনেক নাম করবে।
গাধা ডক্টর শুধু শুধু তোমাকে কয়েকদিন ভোগালো।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: তোমার দোয়া যেন সফল হয়। আর এমন আশংকা যেন কারো জীবনে না আসে এই কামনা করি সব সময়।

৩২| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: শুভকামনা রইলো

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:০১

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৫

আকাশ অম্বর বলেছেন: হুম। শুভকামনা, আপু।

১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:১৭

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৩৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩০

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: আমার ধারণ এটা গল্প। আর জোর করে হলেও শেষটা ভাল হোক এমনটা চান আপনি, এমনই কি হয়?

১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:২৪

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: গল্পতো জীবন থেকেই নেয়া। আর লেখকের উচিৎ নয় পাঠককে হতাশ করা। পাঠক যা চায় তাই লেখক তার লেখনিতে তুলেন। এটা বাস্তব ধরে নিলেই তো আমরা মধুর হাসিটা হাসতে পারি সব শেষে।

৩৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৪

কাব্য বলেছেন: অনেক পড়া জমা হইছে:(।ফাঁকিবাজ হয়ে গেছি/:)!

১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২১

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: মাইর একটাও পিঠের বাইরে পরবে না। X( X(

৩৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৪

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: হ্যাপি এন্ডিং এর জন্য ধন্যবাদ। শুরুতে তো বুকে কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছিলেন। আর সন্তানের জন্য মায়ের ভালবাসা কেমন তা বোঝানোর সাধ্য বোধ হয় পৃথিবীতে কারো নেই।

অফঃটঃ মাঝে মাঝে মনে হয়, এদেশের ডাক্তারেরা কী নকল করে পাশ করেন?

১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৯

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: কেমন আছেন ভাই। আপনাদের ভাইবা কি শুরু হয়েছে?

ডাক্তাররা যে কি ? ডাক্তারদের এই ভুলটার জন্যই আমার এই পোস্ট। আমার মেয়ে ভালো আছে এই জন্যই আমি ডাক্তারকে মাফ করে দিয়েছি তা না হলে আমি আর কিছু না পারি ডাক্তারের দাড়ি একটা একটা করে তুলতাম।

এই ডাক্তার রংপুর মেডিকেল কলেজের এসোসিয়েট প্রফেসর অর্থপেডিক।

বাংলাদেশের ডাক্তারই আবশ্য প্রথম বলেছে কিচ্ছু হয়নি আপনার বেবীর।

৩৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:০৯

দীপান্বিতা বলেছেন: সত্যি ঘটনা!!!...পড়তে পড়তে খুব কান্না পাচ্ছিলো......কেমন আছে শমার্থী!....অনেক অনেক শুভকামনা.............

১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২২

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: আপু শমার্থী ভালো আছে । এখন এই দেড় মাসের এক্সারসাইজের কারনে ব্যাথা প্রায় নাই বললেই চলে।

আমার মেয়েটার দিকে তাকালেই আমার পৃথিবীটা যে কি এলোমেলো হয়ে যেত আপু। আমি ভাবতে পারি না এখনও না।

এমন করে যেন কোন মা -বাবা কষ্ট না পায়। সবাই সব মায়ের সব সন্তান যেন ভালো থাকে।

৩৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৬:৩৭

সৈয়দ নাসের বলেছেন: খুব ভালো লাগলো । শুভেচ্ছা । ভালো থাকুন ।

১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২৭

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনিও ভালো থাকুন।

৩৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২২

আবু সালেহ বলেছেন: এমন আশংকা যেন কারো জীবনে না আসে এই কামনা করি সব সময়।

ভালো থেকো....

১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৬

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। এমন আশংকা যেন কারো জীবনে কক্ষনো না আসে। আপনিও ভালো থাকুন।

৪০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৮

কাব্য বলেছেন:
ডাক্তারগো কথা আর কইবার মুন্চায়নাX((X((। ভাগ্নি সবসময় সুস্থ থাকুক, এই কামনাই রইলো :)

১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৪

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: হ্যাঁ ওরা ভাল থাকুক সব সময়। আর ভাল থাকুক আমার সব ভাই বোন।

৪১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২২

জুল ভার্ন বলেছেন: শিরোনাম দেখে এবং শুরুতে সাসপেনসনে ছিলাম। ভয় হচ্ছিল-মেয়েটির মারাত্মক কিছু হবে.........। যা, হোক, মেয়েটির যে কিছু হয়নি তাই খুব স্বস্তি লাগছে। লেখাটা খুব ভালো লেগেছে। +

আমার ছোট ছেলে এখনো টুথপেস্ট খেয়ে সাবার করে ফেলে। ওর প্রিয় ব্রান্ড সেন্সোডেন্ট বৃটিশ মেইড।

১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৬

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: হা হা হা । যাক ভাতিজা ফুওউর কিছু গুন তাইলে পেয়েছে। ভালো থাকুন ভাইয়া

৪২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৫

সাইফুর বলেছেন: টেনশনে পড়ে গিয়েছিলাম..

ওর জন্য শুভকামনা

১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৬

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনি ভালো থাকুন সব সময়।

৪৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৩১

দীপান্বিতা বলেছেন: আপনি একদম চিন্তা করবেন না!......শমার্থী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাবে......কি সুন্দর মেয়ে আপনার! খুব বড় খেলোয়ার হবে......ওকে অনেক শুভেচ্ছা জানাবেন....:)

১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫০

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: আপু শমার্থী এখন সুস্থ্য । ব্যায়াম করেই ব্যাথা কমে গেছে। ও খেলে বেশ ভালোই খেলে। ওর জন্য দোয়া করবেন। ভাল থাকুন আপু সবাইকে নিয়ে। ধন্যবাদ।

৪৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৩

জটিল বলেছেন: শুভকামনা রইলো ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩০

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৪৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০০

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: আপু লেখার শুরুতে বা তারও আগে জানি শেষটা কি হবে, তারপরও তোমার লেখার সাথে সাথে যেন তোমার পায়ে পায়ে ঘুরলাম...........আর প্রতিটা লাইনেই হাপুস হুপুস করে কাঁদলাম।

২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৯

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: এমন কষ্ট যেন কোন বাবা মা না পায় আপু। খুব খুব কষ্ট। বলে বোঝানো যায় না।

ভালো থেকো। তোমার ক্ষুদে পন্ডিতকে আমার অনেক অনেক আদর দিও।

৪৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৪

ফারা তন্বী বলেছেন: কশাই গুলো সামান্য মাথাব্যাথার জন্যও দূনিয়ার টেষ্ট দেয়।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০২

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: কি আর বলব আপু, এমন সমাজেই আমাদের বসবাস যেখানে প্রতি পদক্ষেপেই প্রতারনার সম্ভাবনা। কেউ স্বীকার করে না যে আমি জানি না।

৪৭| ১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৭

বাংলাদেশ-ফয়সাল বলেছেন: এই সব পা কাটা গল্প কোথায় পান??

২৩ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:০৩

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: এটা কোথাও পাইনি এ আমার নিজের কাহিনী। আমার ও আত্মজার কাহিনী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.