নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গোটা পৃথিবীটা আমার স্বদেশ

ভালবাসি পৃথিবীটাকে, ভালবাসি পৃথিবীর সব কিছুকে

ব্যর্থ মানুষ

নির্দিষ্ট কোন মতবাদে বিশ্বাসী নই, না বাম না ডান।

ব্যর্থ মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি প্রেম কাহিনী (১০০% খাঁটি ঘটনা)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৬

২০০৮ সালে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে ঢাকায় এসেছিলাম ভর্তি কোচিং করার জন্য। কিন্তু ঢাকার আবহাওয়া সহ্য করতে না পেরে বাধ্য হয়ে নিজ শহরে ফিরে যেতে হয়েছিল। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পড়েছিলাম। এসএসসিতে এ+ ছিল। ইন্টারমিডিয়েটেও ও রকম কিছুর প্রত্যাশা করছিলাম। তবে বন্ধুদের মত ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন আমার ছিল না মূলত দুটো কারণে, প্রথমত এ দুটো হবার জন্য অনেক পড়তে হত। দ্বিতীয়ত, এ পেশা দুটো আমাকে তেমনটা টানত না। তার থেকে বেশি টানত গবেষণা, সাংবাদিকতার মত পেশাগুলো। তাই ঢাকা কিংবা রাজশাহীর মত বড় কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য বিজ্ঞানের (ক-ইউনিট) জন্য কোচিং করা শুরু করলাম।



"রথ দেখা আর কলা বেচা’ বলে একটা কথা প্রচিলিত আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রেও এমন একটি প্রথা প্রচলিত আছে।সাধারণত বিজ্ঞান আর বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ ক্ষেত্রগুলো ছাড়াও বিভাগ পরিবর্তন (ঘ ইউনিট) করার জন্য পরীক্ষা দিয়ে থাকে। আমার ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হয় নি। ক ইউনিট এর পাশাপাশি ঘ ইউনিটের জন্যও ভর্তি হই।



প্রথমদিকে একই সাথে ক্লাশ থাকার কারণে ঘ ইউনিটের ক্লাশ করা সম্ভব হয় নি। ভর্তির প্রায় এক মাস পর ঘ ইউনিটের ক্লাশে যাই। ক্লাশের শুরুতে সাধারণ জ্ঞানের উপর প্রাথমিক পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়ায় আগ্রহী হয়ে উঠলাম। পরপর চারটি ক্লাশে সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়ায় সবার নজর আমার উপর পড়ে। আর আমার নজর পড়ল মিষ্টি হাসির অধিকারী এক জনের উপর।তাকে নিয়েই আজকে লেখতে বসা।



ঘ ইউনিটের উপর বিশেষ মনোযোগের ফলে অন্যদিকে ক-ইউনিটের প্রস্তুতির বারোটা বেজে যাচ্ছিল। ক্রমেই বুঝতে পারলাম। ক অথবা ঘ এই দুয়ের মাঝে আমাকে যে কোন একটি পছন্দ করতে হবে। বন্ধু বান্ধবরা পরামর্শ দিল, তুই বিজ্ঞানের ছাত্র তুই ক-ইউনিট নিয়েই মাথাঘামা। কিন্তু আমার কপালে মনে হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সৌভাগ্য লেখা ছিল। তাই ঘ-ইউনিটেই থিতু হলাম। কিছুটা ঘ ইউনিটে চান্স পাওয়ার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাস আর কিছুটা মিষ্টিহাসির অধিকারিণীর জন্য।



মিষ্টি হাসিমাখা মেয়েটির হাসিই আমাকে অনেক বেশি মুগ্ধ করেছিল। এর পরের কয়েকটি ক্লাশ করার পরই তার সাথে আমার একটা বন্ধুত্ব গড়ে উঠল। ওকে প্রথম দেখাতেই আমার ভাল লেগেছিল, সে কারণেই মূলত বন্ধুত্ব করা। আর ওর পক্ষ থেকে বন্ধুত্ব করার কারণটা ছিল, আমার কাছ থেকে পড়াশোনা বিষয়ক সাহায্য পাওয়া। যেহেতু দুজনের জন্যই বন্ধুত্বটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল তাই খুব অল্প সময়েই ভাল বোঝাপড়া হয়ে গেল। ক্লাশ শেষে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলার পরও ফোনে কথা বলতে হত প্রত্যেক দিন।প্রথমদিকে অল্প অল্প রিসিভ করলেও শেষ পর্যন্ত শুধু ডায়াল করাই আমার কর্তব্য হয়ে দাড়িয়ে ছিল।



গ্রামের ছেলে আমি, তখন উত্তরবঙ্গের ছোট্ট শহরটিতে বসবাস করার অভিজ্ঞতা ছিল মাত্র দু বছরের। এক মাস যেতে না যেতেই তার প্রণয়াসক্ত হয়ে পড়লাম। যেহেতু আমার সাথে তার যোগাযোগের প্রধান কারণ ছিল কোচিংয়ে আমার অবস্থান। তাই আমার ধ্যানজ্ঞাণ হয়ে দাড়িয়েছিল পড়া আর ওকে পড়তে সহায়তা করা।



নি:শংঙ্কোচে আমার সাথে মিশত। সব দুঃখ আর কষ্টগুলো আমার সাথে শেয়ার করত। আর এতে আমি জীবনের অন্যতম ভুল করলাম। ওকে না জানিয়েই পাগলের ভালবাসা শুরু করলাম। ভাবে একপাক্ষিকভাবে মাসখানেক ভালবাসার পর তাকে মনের কথা খুলে বললাম। ও প্রথমে ভেবেছিল আমি মজা করছি। কিন্তু যখন সিরিয়াসলি বললাম তখন ও নিঃশঙ্কোচে জানালো ওর কাজিনের সাথে ওর সম্পর্ক রয়েছে। সেই ছেলেকেই সে বিয়ে করবে তাই আমার জন্য তার পক্ষে কিছু করা সম্ভব না।



মনখানা ভেঙ্গে গিয়ে আমার চুরমার হইয়া গেল। সেই রাত্রে ঘুম আসছিল না। কিন্তু আমার জন্য আরো চমক অপেক্ষা করছিলো। তারপরের দিনই ও জানালো আমাকে ভালবাসবে তবে শর্ত হল আমাকে যে কোন একটি ভাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেতে হবে। সানন্দে রাজি হলাম। কিন্তু জানা ছিল না, এটা শুধু মাত্র আমাকে অনুপ্রেরণা দেবার জন্য। পরে ও জানিয়েছে, তুমি যাতে পাগলামি না করে ভালোবাবে পড়াশোনা করো তাই তোমাকে এই শর্ত দিয়েছিলাম। সে যে উদ্দেশ্যেই আমাকে শর্তটি দিয়ে থাক আমার কিছুটা হলেও উপকার হয়েছিল।



ভালোবাসতে রাজী না হলেও যোগাযোগ করত প্রয়োজনমত। যখনই পড়াশোনার সমস্যা হত এক খানা মিসকল দেয়া তার অভ্যাস ছিল। সঙ্গে সঙ্গে আমার কল করা ছিল প্রিয় কর্তব্য।বাপের টাকা নষ্ট হচ্ছে সেটা খেয়াল না করে, শুধু প্রিয়তমার মুখের কথাটি শোনার জন্য টাকা পয়সার চিন্তা না করে তাকে ফোন দিতাম। এভাবে কয়েক হাজার মিনিট কথা বলেছি।

যাই হোক লেখাটা লম্বা হয়ে যাচ্ছে। শেষ দিকে এসে সেই মেয়েটা আমার প্রতি নরম হওয়া শুরু করে ( হাজার হলেও নারীতো)। ও আমাকে ফোনে ওর অতীত ইতিহাস বলল। কিভাবে একটা ছেলের সাথে পালিয়েছিল। তারপর কিভাবে নিজের ভুল বুঝতে পারল। ডিভোর্স প্রক্রিয়াধীন থাকার কথাও বলতে বাকী রাখেনি। এরপর হয়তো ও আমার কাছ থেকে নেতিবাচক উত্তর আশা করেছিলো। ভেবেছিলো হয়তো এসব শুনে আমি মুখ ফিরিয়ে নেবো। কিন্তু আমি তখন তাকে মন সপেঁ দিয়েছি, পুনরায় তাকে ভালোবাসার কথা জানালাম।



কয়েকদিন পর। সন্ধায় ফোনে কথা বলছি। পঞ্চশ মিনিটের মত কথা বলার পর ও বলল, “ আমাকে সোহাগ কর”। আমি তখনো প্রেমকে পবিত্র জ্ঞান করতাম, আজো করি। বললাম, এসব ফাজলামি বাদ দাও।আমাকে বিয়ে করলে সারা জীবন তোমাকে সোহাগ করব। কিন্তু ও পাশ থেকে অসন্তুষ্ট কণ্ঠে ভেসে আসল,, আমাকে সোগাগ কর, আমাকে কিস কর......ইত্যাদি। কিন্তু আমার পক্ষ থেকে আর কোন সাড়া না পেয়ে ও ফোন কেটে দেয়। এর পরে কয়েকদিন সাধারণ কথা-বার্তাই চলল আমাদের মধ্যে।



কয়েকদিন পর সকাল বেলা ও আমাকে ফোনে বলল, আমি অসুস্থ। আমাকে একটু সোহাগ কর না রে। (এখানে বলে রাখা ভাল ও আমাকে মাঝে মাঝে তুই সম্বোধন কর) ঠিক এ জায়গাটাতেই আমি নীরব। কিছু বলছি না দেখে, ও কয়েকটা বাংলা গালি, শালা, মদন.... ফোন রেখে দিল।এভাবে আরো কয়েক দিন তার মুখে শরীর সর্বস্ব ভালোবাসার কথা শুনেছি। কিন্তু কখনো মনটা শাড়া দেয়নি।



এরপর ফাঁকা দুপুরে যখন ও ছাড়া বাড়ীতে আর দ্বিতীয়টি কেউ থাকে না। তখন আমাকে বেশ কয়েকবার ওদের বাড়িতে যাবার কথাও বলেছিল। কারণ হিসেবে বলেছিল, ওকে কিছু বিষয় বুঝিয়ে পড়ানো। ফাঁকা বাড়িতে একটা মেয়ের সাথে একা থাকতে আমি রাজি হই নাই।পরে আমার এক বন্ধু বলেছিল, ওর বাড়িতে গেলে ওই তোকে পড়াত।



তার সাথে হাত ধরে ঘোরা হয়েছিল শুধু একবার। সেটা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর ট্রেনে কিছুক্ষণ পাশে বসেছিলাম মাত্র। কিন্তু ওই হাত ধরাতেই আমি সন্তুষ্ট ছিলাম। বেশি কিছু করতে মন চায়নি।

এরপর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে গেলাম। মূল লক্ষ ছিলো ওকে কোনভাবে ওখানে টেকানো। রাজশাহীতে সাহায্য করেছিলাম তবে রেজাল্ট ভাল না হওয়ায় ভরশা পাচ্ছিলাম না। শেষ পর্যন্ত ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়।



ব্লগার ভাইয়েরা এতটুকু পড়লে নিশ্চয় শেষটুকু পড়বেন আশা করছি।

আমার সাথে তার মেশার শেষ দিকে এসে সে আমাকে ঠাণ্ডা মাথায় জানালো, দেখো তোমার সাথে আমার বিয়ে সম্ভব না। বাবা চাচ্ছে আমাকে তাড়াতাড়ি বিয়ে দিতে। কিন্তু তুমি আমার জন্য অনেক কিছু করেছো। শুধুমাত্র তোমার জন্যই আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েছি। না হলে আমার মত ছাত্রীর পক্ষে চান্স পাওয়া অসম্ভব ব্যাপার ছিল (এতটুকু শুনে ভালই লেগেছিল। ভেবেছিলাম-সত্য স্বীকারতো অন্তত করলো) তোমাকে আমি কিছু দিতে চাই, তুমি আমার কাছে সবকিছু পেতে পার। আমার সব উজাড় করে দেবো তোমায় শুধু বিয়ে করতে পারব না। এ রকম ইঙ্গিত সে এর আগেও করেছিলো তবে তখন ততটা গায়ে লাগেনি। এবার খুব খারাপ লাগল। সোজা না বলে দিয়েছিলাম। ঠাণ্ডাস্বরে বলেছিলাম, তোমাকে এভাবে কখনো চাইনি। সারা জীবনের জন্য যদি পারো, তবেই এসো।



এরপর আর বেশি দিন যোগাযোগ ছিল না।ওর সাথে আমার সর্বশেষ যোগাযোগ ছিল একটি খুদে বার্তায়। “Days end with sun set, our friendship end with admission test”



জানি নাজিয়ার এই ব্লগটা পড়ার সম্ভাবনা ০০০ শতাংশ। তারপরেও বলছি, তোমাকে ভালবাসতে গিয়েই আমি ভালবাসা আর কামের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পেরেছি। যেখানেই থাকো ভালো থেকো, সুখে থেকো।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৫

আতিকুল০৭৮৪ বলেছেন: valoi laglo,ALLAH apnar ei bece thakar puroshkar diben.

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫০

ব্যর্থ মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ, ধৈর্য ধরে পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য।

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

অণুজীব বলেছেন: হুম :|

১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৪২

ব্যর্থ মানুষ বলেছেন: অনুজীব ভাই আমার প্রত্যেকটা পোস্টেই কমেন্ট করেন। বেশ ভাল লাগে। কেমন আছেন, অনেক দিন ব্লগে লেখেন না। কেমন আছেন?

৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫০

মুক্তকণ্ঠ বলেছেন: আপনার জন্যে শুভকামনা। ভুল করেননি বলেই এখনো ভালো আছেন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

ব্যর্থ মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ, ধৈর্য ধরে পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য।
এরপরেও জীবনে আরেকজনের সাথে ঘনিষ্ঠতা (মানসিক)। কিন্তু এই গোত্রীয় হ্ওয়ার কারণেই বেশীদূর এগোইনি। আসলে সমাজটা ধীরে ধীরে পচে যাচ্ছে। মূল্যবোধগুলো নিষ্ক্রিয় হয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু আমি এ সবের সাথে আপোষ করতে রাজী নই। আমি তেমন একজনকে খুজছি যার মন থাকবে, আর সেই মনে থাকবে ভালোবাস, থাকবে নীতি-নৈতিকতা, মূল্যবোধ.............।

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৯

মোমবাত্তি বলেছেন: আমার লগেও সেম ঘটনা ঘটেছে রে ভাই, তবে একটু ভিন্ন। মাইয়া তিন বছর প্রেম করেছে। এরকম কিছু চায়নি, হয়ত ভেতর ভেতর চাইত, বুঝতাম না। তিন বছরের মাথায় তোমার নাজিয়ার মত আচরন শুরু করেছিল। আমি সাড়া না দেওয়ায়, আমি নাকি মদন!

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৩

ব্যর্থ মানুষ বলেছেন: ভাই, এ রকম মদন হতে আমার আপত্তি নেই।
সমরেশের লেখায় বেশ কয়েকবার তিনি বলেছেন, ভালোবাসাহীন কামে কোন আনন্দ নেই। আমি এর সাথে আরো একটু যোগ করতে চায়। তা হল, বৈধতা। বৈধতা (বিবাহ) ছাড়া কারো সাথে যৌন সম্পর্কের বিরোধী।

আমার সাথে এই একটি মেয়েই এ রকম আচরণ করেছে তা নয়। আরো একটি মেয়ে একই রকম আচরণ করেছিল। গেঁয়ো, আনস্মার্ট বলতেও ছাড়েনি।
তবে ভাললাগে এই ভেবে যে, এ ধরণের কারো সাথে গাঁটছড়া বাধতে হয় নি।
প্রতীক্ষায় আছে এমন কারো যে সত্যিকারের অর্থে আমাকে ভালোবাসবে।

৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৬

বাউনডুলে শিশির! বলেছেন: ভাই, কোন ডিপার্টমেন্টে পরে একটু বলবেন কি? আমিও এখানে পড়ি! B-) B-)
সর্বোপরি ভালই লাগল আপনার লিখাটা পড়ে।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৬

ব্যর্থ মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ, ধৈর্য ধরে পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য।
বলাটা কি ঠিক হবে????

৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৬

দ্যা ডার্ক নাইট বলেছেন: সঠিক সিদ্ধান্ত ই নিয়েছেন। :) :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৬

ব্যর্থ মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ, ধৈর্য ধরে পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য।

৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৬

নঞর্থক বলেছেন: valo laglo. shuvo kamona roilo.

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৭

ব্যর্থ মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ, ধৈর্য ধরে পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য।

৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৯

বাউনডুলে শিশির! বলেছেন: আমি কিন্তু ভুল করি নাই!
সাড়া দিয়েই দিছি!!! :-P :-P :-P
যার কারনে সে এখনও আমারি ,শুধুই আমারি!

৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১১

নঞর্থক বলেছেন: বাউনডুলে শিশির! sobai ek rokom na :D

১০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৬

এক্সপেরিয়া বলেছেন: ভাল

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

ব্যর্থ মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ, ধৈর্য ধরে পড়া এবং মন্তব্য করার জন্য।

১১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

লওল০০৭ বলেছেন: পেরেম কাহিনী ভালা পাই B-) B-)

১২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৩

দিগন্ত নীল বলেছেন: লওল০০৭ বলেছেন: পেরেম কাহিনী ভালা পাই ।
মাগার করার মুরদ নাই !

১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৯

সাইফুল ইসলাম নিপু বলেছেন: সস্তা প্রেম...। গুণীজনেরা কহেন...।। কামের প্রথম ধাপ প্রেম :P

১৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: লওল০০৭ বলেছেন: পেরেম কাহিনী ভালা পাই B-) B-)

১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৪১

সানফ্লাওয়ার বলেছেন: একটা মুভিতে একটা ডায়ালগ ছিল,
"শরীর জাগে শরীরের টানে, মন যদি না জাগে?"

অসাধারন লেখা। শুভকামনা আপনার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.