নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলম 1

সাধারন ব্লগার

আলম 1 › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাকার যানজট নিরসনে কতিপয় উপায়

০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪২

ঢাকার যানজট নিরসনে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো বিবেচনা করা যেতে পারে,



১) ঢাকার যানজটের মূল কারণ যেধরণের যান তাদেরকে চিহ্নিত করা। একটু লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, সড়কের অধিকাংশ স্থান দখল করে আছে কার/জিপ। সপ্তাহের একদিন জোর সংখ্যার এবং একদিন বেজোড় সংখ্যার নামবার প্লেটের গাড়ি বন্ধ রাখা।



২) সিএনজি ফিলিংস ষ্টেশনগুলোতে একটি নির্দিষ্ট ঘন্টা ভাড়ায় চালিত ট্যাক্সি ক্যাব/ বেবি ট্যাক্সির জন্য রিজার্ভ রাখা।



৩) ঢাকার গলিপথগুলোকে প্রশস্ত করার ব্যবস্থা করা।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আসলে সবাই যার যার খেয়ালে
থাকে হেয়ালে
করেনা প্রতিবাদ
কান ভারী দেয়ালে

সুন্দর ভাবনা
শুভকামনা

০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

আলম 1 বলেছেন: শুভকামনা

২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৯

মাহমুদ। বলেছেন: ১ দিন জোড় ১দিন বিজোড় করলে তো আপনি সপ্তাহে ৩ দিনের বেশি প্রাইভেট চালাতে পারবেন না এবং সে টা যৌক্তিকও নয়। এমন হতে পারে ১দিন শেষ ডিজিট ৬ ও ৮ অন্যদিন ১ ও ৭ এভাবে সব ডিজিট নির্ধারণ করা। তবে আমি সব সময় বলি ঢাকায় যানজট সহনীয় রাখতে সবচেয়ে ভাল উপায় পিক আওয়ারে (৭-১০) এবং(৪-৭) টা পাবলিক বাসের লেনে কোন প্রাইভেট গাড়ি চলতে পারবে না

০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

আলম 1 বলেছেন: আমি আসল একদিন বলতে সপ্তাহের যেকোন দুইদিন পরীক্ষামূলকভাবে প্রাইভেট গাড়ি চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে যানজট নিরসন করা যায় কিনা তা দেখতে চেয়েছি।

তবে আপনার প্রস্তাব আরও ভাল।সবাই চেষ্টা করলে একটা সমাধান পাওয়া যাবে।

৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ঢাকায় রাস্তাঘাটের অনুপাতে যানবাহনের সংখ্যা বেশি হয়ে গেছে। মানুষ বাড়লে তার সাথে তাল মিলিয়ে যানবাহন বাড়বেই এটা অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু ঢাকার রাস্তাঘাটের তেমন কোন বৃদ্ধি এখনও হয়নি। ফলে অল্প ও অপ্রশস্ত সড়কের উপর অধিক যানবাহনের তীব্র চাপে অসহনীয় যানজটের সৃষ্টি হয়। এ সমস্যার সমাধানের জন্য ঢাকায় আরো রাস্তা, ফ্লাইওভার, ইউলুপ, গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে ওভারব্রিজ ইত্যাদি তৈরি করা দরকার। যে সড়কগুলো আছে সেগুলো আরো প্রশস্ত করে বাসের জন্য পৃথক লেন, প্রাইভেট কার, মাইক্রো ও সি এন জির জন্য পৃথক লেন এবং রিকশার জন্য পৃথক লেন তৈরি করা দরকার।

সরকার র‌্যাংগস ভবন ভেঙ্গে সেখানে রাস্তা, ফ্লাইওভার তৈরি করে দেখিয়েছে যে সরকারের পক্ষে সবই সম্ভব। সুতরাং সরকারের পক্ষে বর্তমান রাস্তাগুলোকে প্রশস্ত করা এবং আরো সড়ক, ফ্লাইওভার নির্মান করাও সম্ভব। এতে যানজন কমে যাবে আশা করা যায়।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪২

আলম 1 বলেছেন: বাসের জন্য পৃথক লেন, প্রাইভেট কার, মাইক্রো ও সি এন জির জন্য পৃথক লেন এবং রিকশার জন্য পৃথক লেন তৈরি করা দরকার । সহমত
র‌্যাংগস ভবন অবৈধ ছিল ।

৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৫

তারেক বলেছেন: সবার আগে দরকার:
১। প্রাইভেট গাড়ী রাস্তায় চলাচলের অনুমোদন না দেয়া।প্রাইভেট গাড়ী আমদানীর উপর উচ্চ কর আরোপ করা। এরপরেও গাড়ী কিনলে তা কোন রোড পারমিট দেয়া হবে না।

২। রাস্তায় কোন রকম র্পাকিং করা যাবে না।

দেখবের এতে ৬০% যানজট চলে গেছে।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

আলম 1 বলেছেন: বিদ্যমান গাড়ি কি ভাবে কমাবেন ।

৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

মাহমুদ। বলেছেন: @্তারেক - ভাই আমাদের ঢাকার বাস্তবতা বুঝতে হবে ।রাস্তায় পার্ক করা যাবে না বললেই কিন্তু হবে না। ধরুন আপনি নিউমার্কেট গেছেন এখন আপনি রাস্তায় গাড়ি পার্ক না করলে কই করবেন? তবে বিকল্প অনেক কিছু করার আছে তবে আমি বিশ্বাস করি অর্থ ব্যয় না করে সবচেয়ে কার্যকরী হচ্ছে পিক আওয়ারে (৭-১০) এবং(৪-৭) টা পাবলিক বাসের লেনে কোন প্রাইভেট গাড়ি চলতে পারবে না । তাহলেই দেখবেন মানুষ অফিসে প্রাইভেটের পরিবর্তে পাবলিক বাসে উঠবে কারণ পাবলিক বাসে সময় কম লাগবে এবং অন্য লেনে চাপ বেশি পরার কারণে প্রাইভেটে যেতে সময় এখনকার চেয়ে আরও বেশি লাগবে :) :) তবে পাবলিক বাসের সার্ভিস বাড়াতে হবে

০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

আলম 1 বলেছেন: পাবলিক বাসের সার্ভিস বাড়াতে হবে

স হ ম ত

৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: আর অনেক কিছুই বলা যায়....কিন্তু বাস্তবায়ন করা যায় না।

৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৪

বেকার যুবক বলেছেন: কিছুই হবেনা। মুড়ির টিনের মত অবস্থা। টিন ফুল হয়ে গেলে একটু ঝাকুনি কিছু ফাঁকা জায়গা তৈরী করা হয়। তারপর আবার মুড়ি ঢালা হয়। এই ভাবে দু একদিন হয়তো সব ঠিকঠাক, তারপর আবার সব আগের মতো বরং তার চেয়ে বাজে অবস্থা হবে। তারচেয়ে বরং অন্যান্য বিভাগীয় শহর এবং পর্যায়ক্রমে জেলা শহরগুলোকে উন্নয়নের দিকে নজর দেয়া প্রয়োজন এবং ঢাকার ওপর বিপুল জনসংখ্যার প্রয়োজনীয়তা কমানো দরকার। এরপর এসকল পদক্ষেপ নিলে প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু জনপ্রতিনিধি এবং প্রভাবশালিরা তো চিন্তা-ভাবনা ছাড়াই পকেট ভারি করতে ব্যস্ত। কিভাবে টেকসই উন্নয়ন ঘটানো যায়, পকেট ভারি করার স্থায়ী উপায় করা যায় সেজন্য তাদের কোন প্রচেষ্টা নেই, শুধু নগদ যা পাও হাত পেতে নাও এই ধান্দা। হাঁসের সবগুলো সোনার ডিম একদিনেই পাইতে চায় বলে, শেষে মল-মূত্র ছাড়া আর কিছু পায় না।

৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

আলম 1 বলেছেন: সবাই চেষ্টা করলে একটা সমাধান পাওয়া যাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.