![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডাক্তার জেরিনকে বিদেশে নিয়ে গিয়ে উন্নত চিকিৎসা দেওয়া হোক। বাংলাদেশের
সব মানুষেরই দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, বিশষত ডাক্তারদের প্রতি আমার আকুল আবেদন।
তারা যদি প্রত্যেকে একশ টাকা করেও দেন, তবুও এ পরিবারটির উপকার হত। তাদেরই এক সতীর্থ ডাক্তার জেরিন প্রাণে বেঁচে যেতে পারতেন।
জেরিন এখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন। গত ২৪ আগস্ট ভোর ছয়টার দিকে রিকশায় করে স্বামীর সঙ্গে জেরিন তাঁর কর্মস্থল ফেনীর পরশুরামে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন। রাজধানীর কমলাপুর ফুটবল স্টেডিয়ামের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় সাদা রঙের একটি ব্যক্তিগত গাড়ি থেকে জেরিনের হাতব্যাগে হেঁচকা টান দেওয়া হয়। এতে জেরিন ১০-১৫ ফিট দূরে গিয়ে পড়ে মাথায় প্রচণ্ড আঘাত ‘আমার মাথায় প্রচণ্ড ব্যথা, আমার মাথার সিটিস্ক্যান করাও’—এ কথা বলেই জ্ঞান হারান জেরিন। এটাই ছিল জেরিনের মুখ থেকে শোনা শেষ কথা। এরপর থেকে তিনি নির্বাক, নিথর। জেরিনের মাথায় এর মধ্যে দুবার অস্ত্রোপচার হয়েছে। কিন্তু এতে কোনো লাভ হয়নি। জেরিন এখনো চোখ মেলে তাঁর প্রিয়জনদের দেখেন বটে, কিন্তু সেই চোখের কোনো ভাষা নেই। এক মাস লাইফ সাপোর্টে ছিলেন জেরিন। এখন অবশ্য সে ব্যবস্থা খুলে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু জেরিনের যন্ত্রণা কমেনি। মাঝেমধ্যে তাঁর এতটাই জ্বর ওঠে, ছটফট শুরু করেন জেরিন। বিএসএমএমইউর অ্যানেসথেসিয়া, অ্যানালজেসিয়া অ্যান্ড ইনটেনসিভ কেয়ার মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল হাই বলেন, ‘মস্তিষ্কে গুরুতর আঘাত পাওয়া এমন রোগীর সুস্থতার বিষয়ে কিছুই বলা যায় না। রোগীকে চোখ মেলে তাকাতে দেখে সুস্থ মনে হলেও ভালো বলার উপায় নেই। আবার অসুস্থ মনে হওয়ার পরও অনেকে সুস্থ হন। এমন পরিস্থিতিতে এক রোগীর ৪২ বছর বেঁচে থাকার নজিরও আছে। আমরা চিকিৎসা সহায়তা দিয়ে যাচ্ছি। কত দিন চিকিৎসা চালাতে হবে, তা বলাও সম্ভব নয়।’
৩৩তম বিসিএস উত্তীর্ণ এ এই দম্পতি চিকিৎসক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। ঘটনার পর জেরিনকে প্রথমে আগারগাঁও ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সে ভর্তি করা হয়। পরে নেওয়া হয় কাকরাইলের ইসলামিয়া ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালে। তারপর বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়। আবেদন করার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিশেষ বিবেচনায় আইসিইউর ভাড়া নিচ্ছে না। এর পরও এ পর্যন্ত জেরিনের চিকিৎসার পেছনে খরচ হয়ে গেছে প্রায় ১৫ লাখ টাকা। প্রতিদিনই ওষুধসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক খাতে খরচ হচ্ছে প্রায় ১৫ হাজার টাকা।
মুনতাহিদ ও জেরিনের দুজনের পরিবারই মধ্যবিত্ত। এই দম্পতি পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে। তাঁরা ছিলেন একই ব্যাচের শিক্ষার্থী।
জেরিনের সহায়তায় কেউ এগিয়ে আসতে চাইলে মোহাম্মদ মুনতাহিদ আহসান ভূঞা, ব্র্যাক ব্যাংক, মতিঝিল শাখা, হিসাব নম্বর-১৫১৩২০২৫০৬৬৮১০০১ এই ঠিকানায় আর্থিক সহায়তা করতে পারেন।
সূত্র: ইন্টারনেট
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৯
আলম 1 বলেছেন: হ্যা ঠিকই বলেছেন। আর আপনি পাশে আছেন শুনে ভাল লাগল।
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫
রেটিং বলেছেন: পেপাল একাউন্ট দেন প্লিজ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৬
আলম 1 বলেছেন: ভাই দয়া করে যে একাউন্ট দেওয়া হয়েছে সেখানেই সাহায্য করুন।
আপনার সহযোগিতা কাম্য।
৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২১
সুমন জেবা বলেছেন: পোষ্টটি স্টিকি করা হোক।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৮
আলম 1 বলেছেন: হ্যা ধন্যবাদ। তাহলে অনেকে জানতে পারবে।
৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৪
রেটিং বলেছেন: বিদেশ থেকে টাকা পাঠান কঠিন। বাইরের যারা আছে তারা পেপালে পাঠালে সুবিধা হয়। নতুবা বেশীরভাগ মানুষই পাঠাতে পারবে না পাঠানর অতিরিক্ত খরচের কারনে!
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪০
আলম 1 বলেছেন: আপাতত নিচের উপায়গুলো শুধু জানি। আপনাদের জানিয়ে দিলাম।
BRAC BANK ACCOUNT (Motijheel branch) of
Dr. Md Muntahid Ahsan Bhuiyan (HUSBAND of Dr. Sanjana Jerin): 1513202506681001
DBBL Account no of Dr. Khalequzzaman Linckon : 211.151.934 ( Mirpur, Pallabi Branch)
বিকাশেও সাহায্য করতে পারেন:
BKASH NUMBER:
Tasik Adnan: 01676248283
Dr. Khalequzzaman Linckon: 01711232450
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
রেটিং বলেছেন: হবে না
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫০
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: পোষ্টটি স্টিকি করা হোক।
শুধু ডাক্তর সমাজ এগিয়ে আসলেই চলবে মনে হয় তার পরেও একজন মানুষ হিসেবে পাশে আছি সব সময়।