নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ।

মোগল সম্রাট

মানুষ মানুষের জন্য , জীবন জীবনের জন্য একটু সহানুভুতি কি মানুষ পেতে পারেনা...ও বন্ধু...

মোগল সম্রাট › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার বন্ধু শফিক

১৭ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:২৩



(তিন)

আমি আর শফিক হাইস্কুলে উঠলাম। ভর্তি হলাম একই স্কুলে। আমাদের এলাকায় দুটো হাই স্কুল ছিলো তার মধ্যে বাড়ি থেকে প্রায় দুই মাইল দুরে ছিলো পাদ্রী স্কুল, যেটা খ্রিষ্টান পাদ্রীরা চালাতো। বাড়ি থেকে স্কুলে যাবার রাস্তায় বর্ষাকালে রাস্তায় হাটু পর্যন্ত থকথকে কাদা থাকতো। অতোদুরে আমরা যেতে পারবনা তাই বাড়ি থেকে মাত্র আধ মাইল দূরে আমাদের বাড়ির কাছের হাইস্কুলে দেয়া হলো। এই স্কুলের লেখাপড়ার মান ছিলো অনেক খারাপ। প্রতি বছর দুই-একজনের বেশি কেউ মেট্রিক পরিক্ষায় পাশ করতো না। কোন কোন বছর কেউই পাশ করতো না। প্রায় সবাই শ্রমিক-মজুরদের ছেলেমেয়েরা পড়তো সেখানে।

আশপাশের অনেক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী এসে ক্লাশ সিক্সে ভর্তি হতো। ছেলে মেয়ে একসাথে একই বেঞ্চে বসেই আমরা ক্লাশ করতাম। সমারেশ, আনোয়ার, মাইকেল, মিজানুর, গীতা, মাহিনুর বিলকিস সহ আরো অনেক নতুন বন্ধু জুটলো।

শফিক আর আমি প্রতিদিন নতুন নতুন গল্প অবাক হয়ে শুনতাম। যেমনঃ বাড়ি থেকে সুপারি-নারকেল চুরি করে নিমাইর দোকানে বিক্রি করে টাউনে গিয়ে সিনেমা দেখার গল্প, দুই গ্রাম পেরিয়ে ওয়াপদার রাস্তার ওপারে বড় গাঙের বড় জাহাজ দেখতে যাবার গল্প, এপাড়ার জব্বার মেম্বার ওপাড়ার নুরু মেম্বারের সাথে রামদাও নিয়ে মারামারির লোমহর্ষক গল্প সহ আরো কতো কি।

একদিন আমরা পরামর্শ করলাম মাইকেল'কে সাথে নিয়ে আমরা তিনজন টাউনে গিয়ে সিনেমা দেখবো। মাইকেলের সবকিছু চেনা জানা আছে। কিন্তু টাকা পাবো কোথায়? মাইকেল বলেছে সিনেমার সেকেন্ড ক্লাশ টিকিট চার টাকা। তবে দুই টাকায়ও দেখা যায়। সিনেমা শুরু হলে দুই চার মিনিট পর গেটম্যানকে দুই টাকা দেখালে হলে ঢুকতে দেয় এবং একদম সামনে নিয়ে বসিয়ে দেয়। তবে শুধু দু'টাকা নিলে চলে না। আসা যাওয়ার বাস ভাড়া আর ছবির বিরতির সময় চিনাবাদাম বা কুলফি মালাই খাওয়া লাগে। সে জন্য অতিরিক্ত আরো এক/দুই টাকা সাথে থাকা লাগে। তা না হলে সিনেমা দেখার মজা নাই।

শুরু হলো সিনেমা দেখার জন্য টাকা জমানোর প্রানপন চেষ্টা। কিন্তু কোনভাবেই তিন চার টাকা জমাতে পারছিনা। অনেক কষ্ট করে দুইজন মিলে মুরগির ডিম-সুপারি-নারকেল-নারকেল কতো কিছু কুড়ি-বাইশ দিন ধরে লুকিয়ে লুকিয়ে জমালাম। তারপর নিমাইয়ের দোকানে নিয়ে বেচলাম মাত্র ছয় টাকায়। এই টাকা তো সব সিনেমার গেটম্যানকেই দিতে হবে। এখন উপায়?

তাছাড়া মাইকেল আমাদের নিয়ে যাবে তাই ওর সব খরচা আমাদের। এই কঠিন শর্ত আরোপ করা ছিলো আমাদের উপর। চিন্তায় পড়ে গেলাম। অন্ততঃ আরো চার টাকা না হলে তো যাওয়া যাবেনা। কারন গাড়ী ভাড়া তিন জনের পঞ্চাশ পয়শা করে দেড় টাকা। আসা যাওয়ায় তিন টাকা তো লাগবেই। বাকি এক টাকার চিনা বাদাম দিয়ে নাহয় বিরতির খাবার চালিয়ে নেয়া যাবে।

মায়ের কাছে, বড় চাচির কাছে, কিংবা ছোট ফুপির কাছে টাকা চাইলে ২৫ পয়শার একখান সিকি অথবা ৫০ পয়শার একখান আধুলির বেশি পেতাম না তাই দুইজনের বাকি চার টাকা জমাতে আরো একমাস লেগে গেলো।

অবশেষে এলো সেই কাঙ্খিত দিন..........

(চলবে........)

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বেশ সাবলীল ও ঝরঝরে লেখা!
ভাকো লাগছে চলুক গাড়ি সামনে....

১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০৬

মোগল সম্রাট বলেছেন: আমি ধইন্য।

২| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:



কোন সালের দিকের কথা?
"মেট্রিক পরীক্ষা" তো বলা হতো '৬০ শতকে!

১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০৫

মোগল সম্রাট বলেছেন: আপনি ঠিক বলছেন। আসলে কাগজে কলমে মেট্রিক পরিক্ষা বলা হতো না কিন্তু লোকমুখে সবাই মেট্রিক পরিক্ষাই বলতো। এমনকি এখনো আমাদের বয়োজ্যেষ্ঠরা এসএসসি পরিক্ষাকে মেট্রিক পরিক্ষা বলে। সালটা পরের পর্বে বুজতে পারবেন।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫২

কামাল৮০ বলেছেন: ছোট বেলার গল্প, অনেকের সাথেই মিলে যাবে।আমি প্রথম সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম পঞ্চাশের দশকে।প্রথম দেথা সিনেমা হানাবাড়ী।গ্রাম থেকে দশ মাইল হেটে তার পর রেলে।সে অনেক কষ্টের কথা।তিন বন্ধু মিলে,তার একজন এখন নাই।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০৮

মোগল সম্রাট বলেছেন: আপনার স্মৃতির ঝুলি থেকে কিছু লিখুন। আমরা নষ্টালজিক হই।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১৮

জুল ভার্ন বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায়।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:০৩

মোগল সম্রাট বলেছেন: বিষ্যুদবারের আগে দেওন যাইবোনা মুনে হয়।

তয় বালা থাইক্কেন কিন্তু।

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১৯

ইসিয়াক বলেছেন: আরেকটু বড় করে লিখতেন। যাহোক পরের পর্বের অপেক্ষায়।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:০০

মোগল সম্রাট বলেছেন: ভাই, কেরানীর জীবন যাপন কইরা সোংসার-আন্ডা-বাচ্চা সামলাইয়া সময় বাইর করোন বিরাট একটা ব্যাপার। মুঞ্চায় অনেক আবোলতাবোল লেইখ্যা ফালাই। পরে চিন্তা করি গার্বেজ উৎপাদন কইরা আপ্নেগো গাইল খাওনের কাম নাই। তাই ছুডো কইরা পোষ্টাইবার চাই।

তয় ভাল্লাগজে পরের লেখার পড়ার ইচ্ছা দেইখ্যা। থ্যাংকু

৬| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:০১

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষের যখন অনেক বয়স হয়ে যায়, তখন শুধু অতীতের কথা গুলো মনে পড়ে যায়।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:০৫

মোগল সম্রাট বলেছেন: রানু ভাই, বয়স কিন্তু আমার গাজী সাবের মতো অতো বেশি না। খালি চুল কয়ডা পাইকে গ্যাছে বাতাসে...... :)

থ্যাকয়ু।

৭| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
@ গাজীসাব, ১৯৭৪ সালে এসএসসি পাশ করে ১৯৭৫ সালে ঢাকায় প্রথম আইছি, কলেজে ভতি' হওনের লাইগ্যা। ভাবলাম সাথে যদি সরকারী চাকুরী পাই মন্দ কি!
দিলাম দরখাস্ত খানার বাড়ির তুলা উন্নয়ন বোডে', তুলা উন্নয়ন বোড'
চাকুরীর ইন্টারভিউ দেবার জন্য ডাক পড়লো।
রিটেনে পাশ করছি ভালো মতো, এবার ভাইভা
দেবার পালা। ৪/৫ টা সাধারন প্রশ্ন! নাম কি, বাড়ি
কোথায় আবোল তাবোল।
এক সময় মারনাস্ত্র ছাড়া হলো,
মেট্রিক পাশ করছেন কত সালে।
ওর পেটে যে শয়তানি ছিলো
বুঝিনাই আমি সদ্য গাওগ্রাম
থেকে আসা মোখলেছ!
আমার জবাব ছিলো ১৯৭৪ সালে,
ব্যাস! পাওয়া চাকুরি শিকায় উঠলো!
প্রথম সরকারী চাকুরী কপাল থেকে
মুছে যাবার পর আজ অবধি তা সোনার
হরিণ হয়েই রইলো!

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:১৯

জগতারন বলেছেন:
"কিংবা ছোট ফুপির কাছে টাকা চাইলে ২৫ পয়শার একখান সিকি অথবা ৫০ পয়শার একখান আধুলির বেশি পেতাম না তাই দুইজনের বাকি চার টাকা জমাতে আরো একমাস লেগে গেলো।"

ফুপি'র: শব্দটি কেন লিখলেন ?
ফুপি'র; বলে তো কোন শব্দ বাংলা অবিধানে নেই।
আপনার মতো অনেকেই হাল জামানায় এই ফুপু শব্দটি বানান লিখার সময়ে ফুপি-ই লিখে।
যেমন; ঢাকার ভানুর মতোঃ হারমোনিয়াম'কে সারমোনিয়াম বলা।
এখনই বাংলা একেডেমী কতৃপক্ষ-কে ফুপু শব্দটি ফুপি বানান প্রচলন করতে বলা দরকার।

১৮ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৪২

মোগল সম্রাট বলেছেন: আপনি ঠিক বলছেন। আমরা আসলে ফুপুই ডাকতাম। আমার লেখার ভুল ।

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:২১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
রাজীব সাহেব তার বন্ধ আমাদের শাহেদ জামালকে নিয়ে ৪৪ পর্ব ধরে লিখছেন।
আপনার বন্ধু শফিককে নিয়ে কত পর্ব লিখবেন?

১৮ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৪৬

মোগল সম্রাট বলেছেন: কয় কিস্তি লেখুম কইতারিনা। যদ্দিন লেইখ্যা আরাম পাই তদ্দিন লেখুম। তয় শফিকরে লইয়া বেশি দুর যাইতারমু না।

১০| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
@ জাগতারন দাদা বাবাকে যদি ড্যাডি, মাকে যদি মাম্মি
বলা যায় তখন ফুফুকে ফুফি বলতে আটকাবে কে?
কালে কালে আরো কতো শুনবো!

@ মোঘল সম্রাট, ছবিতে কোনটা শাহেদ?
একটাকেতো মেয়ে মনে হয়! গলায় লকেট পড়া!
ওটা নিশ্চয় আপনি নন!

১৮ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৪৮

মোগল সম্রাট বলেছেন: আমিও খুজতাছি কোনডা আমি আর কোনডা শফিক। :) :D

১১| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:২৩

জগতারন বলেছেন:
যাইহোক, আমার এই পোষ্ট'টির জন্য মন্তব্য করতে এলাম;

প্রিয় ব্লগার ও সু-সাহিত্যিক জ্বনাব নূর মোহাম্মদ নূরু-কে ধন্যবাদ
আমার আগের মন্তব্যের প্রতি মন্তব্য করার জন্য।
.।.।.।

স্মৃতিঃ
আমার জীবনে প্রথম সিনেমা দেখি ১৯৬৬ কিম্বা ১৯৬৭ (বা ১৯৬৮ সালও হতে পারে) সালে।
আমাদের মহকুমা শহর মাদারিপুর গিয়ে।
একই রাত্রে সান্ধ-কালীন ও মধ্য রাত্রের প্রদর্শনিতে মিলনবাতাম তলা সিনেমা হলে।
সান্ধ-কালীন শো'তে টিকিট পেলাম না !
উপায়?
সাথে থাকা বড় চাচাতো ভাই আলম বললো;
ব্লাক মার্কেট থেকে টিকিট ক্রয় করতে হবে, দামো বেশি দিতে হবে।
কি আর করা বেসি দামে ক্রয় করা হলো টিকিট।
সিনেমা দু'টির নাম যথাক্রমেঃ 'সুয়োরানী-দু'ইয়োরানী'; (কিচ্ছা কাহিনী) আর দ্বিতীয়টী; 'শহিদ তীতুমীর' (ইতিহাস ভিত্তিক)।
প্রথমটির নায়ক নায়িকা রাজ্জাক ও কবরী; দ্বিতীয়টীর নায়ক নায়িকা কাহারা ছিলেন এখন আর বলতে পারছি না।
মাদারিপুর শহর ছিল আমাদের গ্রামের বাড়ি থেকে ১৮ অথবা ২০ মেইল দূরে।
টাকা খরচ কমানোর জন্য বাসে না পায়ে পায়ে হেঁটে বাড়ি থেকে প্রথম থানা শহর (রাজৈর) হয়ে
ফিল্ড মার্শাল মুঃ আয়ূব খাঁন কতৃক সদ্য নির্মিত পাকা রাস্তা দিয়ে ১৫ মেইল পথ।
সেই সময়ে আসেপাশে কোনো বাড়ি-ঘ্ড়, দোকান-পাট ছিল না, সেই রাস্তা ছিল জনমানব শ্যূন্য।
এতোটা পথ হাঁটার পর আমি পানি তৃষ্ণায় মরার উপক্রম হয়েছিলাম; তখন আমার বয়স; ৮ অথবা ৯ বছর।
তার পর ঘটকচর বাসষ্টান্ডে এসে প্রথম কোন দোকানের দেখা পেলাম;
সেখানে এসে পানির কল থেক সারা দিনের মধ্যে প্রথম পানি পান করা।
তার পর সেখান থেকে বাসে উঠে মাদারিপুর গেয়েছিলাম।
মাদারিপুর শহরে মা'র বড় মামা, খ্যাতিমান আইনজীবী মুঃ আঃ রশিদ মোল্লার-এর বাড়িতে উওঠলাম।
সেই নানু আমার ও আলম ভাই-এর দুরাবস্থা দেখে বিচিত হয়ে বলেছিলেন;
শিগির গোশালাদি করে খাওয়া করে শুইয়ে মিশ্রাম বিশ্রাম নিতে আদেশ করলেন।
কিসের কি বিশ্রাম !
সন্ধা হয়েই গিয়েছে তখন।
পালাইয়া রিকশায় চেপে গেলাম সিনেমা হলের কাছে।

আবার;
ফিল্ড মার্শাল আয়ূব খাঁন-এর পূর্ব পাকিস্থানে বহুবিধ কর্ম জজ্ঞের একটি ঢাকা থেকে দেশের প্রত্যেক মহকুমা সদর পর্যন্ত পাকা রাস্তা নির্মান। ম্ইাদারিপুর হয়য়ে রাস্তা দিয়ে কেহ ইচ্ছা করলে ঢাকা থেকে বরিশাল শহর হয়ে মহকুমা শহর ভোলা পর্যন্ত যাওয়া যেত। যদিও সেই সময়ে বহু ফেঁরী পার হতে হতো।

১৮ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৪৯

মোগল সম্রাট বলেছেন: আপনার এই মন্তব্যটা সৃতিচারন মুলক পোষ্ট আকারে দিতে পারতেন।

শুভকামনা ।

১২| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: আমাদের এলাকাতে দুইটা সিনেমা হল ছিল যদিও কোন দিন সাহস করে সেখানে সিনেমা দেখতে যেতে পারি নি । আমি যখন স্কুলে পড়ি তখন বাংলা সিনেমা চরম অসভ্যতা চলছে । তাই সিনেমা হলে তখন যাওয়ার পরিবেশ ছিল না । বাসায় ঠিক ঠিক খবর চলে যেত ।
তবে একবার ঠিকই যাওয়া হয়েছিলো কলেজে উঠে ।

দেখা যাক আপনার সিনেমা যাওয়ার গল্প কোথায় গিয়ে ঠেকে !

১৮ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৫০

মোগল সম্রাট বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৩৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আহা! কি দিন ই না গিয়েছে।+++

১৮ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৫২

মোগল সম্রাট বলেছেন: পুরানো সেই দিনের কথা সেকি ভোলা যায়......................।

শুভকামানা।

১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পড়ে বেশ মজা পেলাম। ছোট বেলার কথা মনে পড়ে গেল। সেই সময় ৩/৪ টাকা জমানো যে কত কঠিন ছিল তা বর্তমানের ছেলে মেয়েদের বোঝানো খুবই মুশকিল।

১৮ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩৮

মোগল সম্রাট বলেছেন: পড়ে বেশ মজা পেলাম। ছোট বেলার কথা মনে পড়ে গেল।[/sb

ধন্যবাদ এবং শুভকামনা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.