![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পড়তে আমার খুব ভালো লাগে। পড়তে পড়তে নিজের মাঝে লিখার একটা আগ্রহ জন্মায় সেই থেকেই কিছু লেখার চেষ্টা করি।
চারিপাশ ঘোড় অন্ধকার ডাকছে ঝিঁ ঝিঁ পোকা।
এরই মাঝে, কোনো এক ছোট্ট কুটিরে আলো জ্বলছে থোকা।
সেথায় রুগ্ন ছেলের শিয়রে বসিয়া একলা ভাবিতেছে কি যে তার মাতা
দরগায় দান করিবে সে, যদি পায় তার পুত্র আরগ্য পূর্ণতা।
পুত্রের কষ্টে জননীর বুক হচ্ছে যে খান খান
অশ্রু সিক্ত চোখে বলে, খোদা করো পুত্রকে আরগ্য দান।
এত কষ্টের মাঝেও পুত্র চোক্ষু মেলিয়া কয়
শোন মা! কাল সকালে আমার জন্য দুধ ভাত যেন রয়।
কতদিন পর দুধ ভাত খেতে দিলে আমারে হায়
মরার জ্বর! এইসুখ কি আর আমার কপালে সয়।
ছেলেকে চুপ করাতে মা তার মাথায় বুলায় হাত
বাহিরে ঘোড় নিশি কালো অন্ধকার রাত।
কত কথা আজ মনে পরে যায়, গরীবের ঘর তার
ছোটখাটো কত ক্ষুদ্র ইচ্ছে ছেলের পারিনি মিটাএইবার।
এইতো সেদিন গ্রামের ঐ ছোট্ট মেলা থেকে
একটুখানি বাতাসা চেয়েছিলো, কিন্তু কিনে পারিনি যে দিতে।
আজও রোগে ডাক্তার দেখানো হয়নি, ঔষুধ হয়নি আনা
কি করে হবে কিছুদিন যাবৎ কোনো বাড়িতে পায়নি কাজ একখানা।
ঐ শোনা যায় আজানের ধ্বনি, মৌলভী সাহেব ঘুম থেকে উঠেছে বুঝি
তিনি হয়তো পানি পড়া দিলে, খোকন সুস্থ হবে আজই।
লিখাঃ প্রান্তিক চৌধুরী
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:৫৪
প্রান্তিক চৌধুরী বলেছেন: