![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্যাক্তিগত জীবনে আমি মনোরোগ বিশেষজ্ঞ, সাইকোথেরাপিস্ট। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগবিদ্যাবিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। চেম্বার করি পান্থপথের শমরিতা হাসপাতালে সন্ধ্যা ও রাতে।লেখালেখি আমার কাজ নয়। পারিও না। চেম্বারে রোগী দেখতে গিয়ে নানা অভিজ্ঞতা হয়। ভাবলাম সেসব এই ব্লগে শেয়ার করবো। যাতে অন্যরা উপকৃত হন। আর হ্যা, চেম্বার ঠিকানা দিলাম; সেটা একরকম বিজ্ঞাপণ বটে। তবে ভুক্তভোগীরা বিএসএম এমইউ'র আউটডোর, এবং বিকালের বিশেষ চেম্বার-সেবার জন্য আসতে পারেন। ব্যাক্তিগত চেম্বারের চাইতেও আকর্ষনীয় আয়োজন। প্রতিটি রোগী দেখা হয়--একাধিক চিকিৎসক মিলে;মেডিকেল অফিসার ও অধ্যাপক সমন্বয়ে। শুক্রবার বাদে প্রতিদিন আছে বিশেষায়িত চেম্বার। আসুন, মুগ্ধ হবেন অবশ্যই।
কা-পো-নায় ৬দিন
পয়লা কিস্তি
সুলতানা আলগিন
কাছেপিঠের দেশ ,মন্দিরের দেশ নেপাল। হিমালয় পর্বতমালায় ঘেরা ,ডিসেম্বর মাসে প্রচন্ড শীত। আমাদের মত সমতলের বাসিন্দাদের জন্য তা বেশ রোমাঞ্চকর ও উপভোগ্যও বটে। যাবার আগে মনে হয়েছিল কেমন করে ঠান্ডা মোকাবেলা করব। কিন্তু যাওয়ার পর এমন কোন বিরাট চ্যালেঞ্জ মনেই হল না। বেশ মানিয়ে নিতে পেরেছিলাম শীতের সঙ্গে। ঢাকায় ডা. লিপির সঙ্গে ঢাকা কলেজ ও এলিফ্যান্ট রোড থেকে শীতের কাপড়চোপড় কিনে এমন ভয়াবহ প্রস্তুতি নিয়েছিলাম--যেন এভারেস্ট বা অন্নপূর্না অভিযানে যাচ্ছি। কিন্তু নেপাল গিয়ে বেশ কিছু শীতের কাপড় কাজেই লাগে নি। তাই বলে দুইতিন প্রস্থ শীতের কাপড় কিন্তু নিতে ভুলবেন না। ওগুলো ছাড়া মানিয়ে নিতে পারলে ভাল;নইলে খুব দরকারী। হ্যা,খুব দরকারী। নাগরকোটের শীত আমলে না নিয়ে উপায়ই ছিল না।
ক্রিসমাসের ছুটি ও শুক্রবার মাঝখানে রেখে কয়েকদিনের ছুটিতে ৭-৮টি পরিবার মিলে আমরা উঠে বসলাম বাংলাদেশ বিমানে।তাড়াহুড়োর কিছু নেই, অবরোধ চলছে। ফ্লাইট দুপুর ২টায় । এক ঘণ্টা দশমিনিটে পৌছে গেলাম ত্রিভুবন এয়ারপোর্ট,কাঠমুন্ডুতে। পোর্টএণ্ট্রিভিসা । আমরা সবাই এক লাইনে দাড়িয়ে গেলাম শুধু ডা. সুব্রত ও তার পরিবার বাদে। ওরা ২য়বারের জন্য নেপাল গিয়েছিল কিনা-তাই তাদের আলাদা অভ্যর্থনা। । বেশ গোছানো ত্রিভুবন এয়ারপোর্ট। নামতেই হিমহিমে হাওয়া বলেদিল-নেপাল এসেছি। টুরিস্টবাস এসে গেল । গাইড মনিষা মহাজন আমাদের রিসিভ করার পর আমরা পৌছলাম হোটেল এভারেষ্টে।চলবে
©somewhere in net ltd.