![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। গতকাল এ বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনে গিয়েছিলাম জনৈক প্রফেসর স্যারের নিকট পরীক্ষার কিছু খাতা জমা দেয়ার জন্য। কলাভবনের মূল ফটক দিয়ে ঢুকতেই দেখি সেজদা দেয়ার মতো অল্প কিছু জায়গায় জনা পচিশেক মুসল্লি মাগরিবের নামাজে দাঁড়িয়েছেন। খাতাগুলো দক্ষিণ সাইডে রাখতে যেয়ে দীর্ঘ দিনের মাকড়শার জালের স্পর্শে বিচলিত হয়ে নামাজে দাড়ালাম। নামাজ শেষে পিছনে তাকিয়ে দেখলাম বেশ কিছু মুসল্লি নামাজের অপেক্ষায় দাড়িয়ে আছেন। আশপাশ তাকাতেই চোখ ছানাবড়া। দীর্ঘ দিনের মাকড়শার জালে বিচ্ছিরি এক অবস্থা। উত্তর দিকের দেয়ালের প্লাস্টার উঠিয়ে রাখা হয়েছে। ইমাম সাহেবের আশপাশে কিছুটা অপরিচ্ছন্নতা দেখেও খারাপ লাগলো। মনে হলো সেজদার জন্য নির্ধারিত এ জায়গাটুকুন দেখার জন্য কেহই নেই।
ঢাবি'র কর্তৃপক্ষের বদান্যতায় মুসল্লিদের জন্য এ জায়গাটুকু পাওয়া সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট বিনীত অনুরোধ, জায়গাটুকু পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে, প্লাস্টার করত রং লাগিয়ে মুসল্লিদেরকে প্রশান্ত মন নিয়ে নামাজ আদায়ের জন্য উপযুক্ত করে দিন।
পরিশেষে ভিসি স্যারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট সবিনয় অনুরোধ, কলাভবনের নীচ তলায় একটি রুম মুসল্লিদের জন্য নির্ধারিত করে সুষ্ঠুভাবে নামাজ আদায় করার সুযোগ করে দেবেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২০
ড.েমাহাম্মদ অাতীকু রহমান বলেছেন: কেন্দ্রীয় মসজিদ কাছেই বটে, কিন্তু যেহেতু একটি জায়গা নামাজের জন্য নির্ধারিত, সেহেতু তা অযত্নে অবহেলায় পড়ে থাকবে তা কি করে হয়? বৃষ্টি বাদলা কিংবা সময়ের স্বল্পতার কারণে অনেক সময় অনেকের ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় মসজিদে যেয়ে নামাজ আদায় করতে না পেরে সেখনে যেয়ে নামাজ আদায় করেন। হয়তো আপনি জানেন, বাণিজ্যিক অনুষদে নামাজের জন্য একটি কক্ষ নির্ধারিত আছে। তাই কলা ভবনে একটি কক্ষ হলে নামাজীদের সুবিধা হবে নিশ্চয়।
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭
জনাব মাহাবুব বলেছেন: আপনার সাথে পুরোপুরি একমত
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২২
ড.েমাহাম্মদ অাতীকু রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৫
বহ্নি শিখা বলেছেন: কিছু দূরে হাত বাড়ালেই কেন্দ্রীয় মসজিদ