![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নিতে নির্বাচনী টেষ্ট পরীক্ষায় পাস করার বাধ্যবাধকতা আর থাকছে না। এখন থেকে শুধু ক্লাসে ৭০ শতাংশ উপস্থিতি নিশ্চিত করতে পারলেই শিক্ষার্থীরা পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।’ আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্যে এ প্রস্তাব বড়ই সুখকর বটে। এখন আমরা সেই দিনের অপেক্ষায় আছি, যেদিন বলা হবে ৯০ শতাংশ উপস্থিতি নিশ্চিত করতে পারলে শিক্ষার্থীরা পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ‘এ প্লাস’ এবং ১০০ শতাংশ উপস্থিতি নিশ্চিত করতে পারলে শিক্ষার্থীরা পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ‘গোল্ডেন এ প্লাস’ পাবে।
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থার বাস্তব একটি চিত্র। এক শিক্ষক জনৈক অভিভাবককে তার ১০ম শ্রেণিতে পড়–য়া সন্তানের পড়ালেখার খোঁজ নিতে গেলে অভিভাবকের উক্তি, “আমি আমার সন্তানকে এখন আর কোন প্রাইভেট শিক্ষকের নিকট কিংবা কোচিং সেন্টারে পাঠাবো না। ঐ টাকা ওর জন্য ব্যাংকে জমানো শুরু করব আর ওকে নিয়মিত স্কুলে পাঠাবো। কারণ ৭০% উপস্থিত থাকলেইতো টেষ্টে এলাউ। এরপর কিছু পয়সা খরচ করে ফাঁস হওয়া প্রশ্ন যোগার করবো। আশা করি রেজাল্ট এ প্লাস পাবে। একই ভাবে এইচ.এস.সি পরীক্ষায় পাস করবে। এরপর বাড়ীর কাছের কোন এক কলেজ থেকে অনার্স শেষ করবে। তারপর ওর জন্য জমানো টাকা ঘুষ দিয়ে সুন্দর একটি চাকুরী বাগিয়ে নেব।”
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১১
নিষ্কর্মা বলেছেন: এরপরে নিয়ম হবে, যে স্কুল সবচেয়ে বেশি পরীক্ষার্থী সাপ্লাই দিতে পারবে, তারা বেশী বেশী এ প্লাস পাবে। আর এটা হবে আগামী নির্বাচনের আগে নাহিদ ভাইয়ের সর্বশেষ উপহার। এই পদক্ষেপ নেওয়ার পরে আর শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করা লাগবে না, অটোমেটিক তা খসে পড়ে যাবে!