নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহিত্য, সংস্কৃতি, কবিতা এবং সমসাময়িক সামাজিক বিষয়াদি নিয়ে গঠনমুলক লেখা লেখি ও মুক্ত আলোচনা

ডঃ এম এ আলী

সাধারণ পাঠক ও লেখক

ডঃ এম এ আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গ্রীষ্মের খরতাপীনির জন্য----

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯


গ্রীষ্মের খরতাপে কাকে নিয়ে
উদাস করা এমন আকুতি
কার তরে প্রভাতের সুকোমল
প্রেমচ্ছোল নির্মল এ ছবি ।

এই কি সেদিনের বলা
নীল খামে ভরা বারতা
সে কি দেখেনা এটা
বুজে না তার মর্মবাণী ।

সেযে শুধুই নয়ন মেলে
দেখে মেঘাচ্ছন্ন আকাশটা
জমানো হালকা মেঘের সাজ
পদতলে শুকানো মরা ঘাস ।

নিরাশার ঝড়ে ভাঙ্গা মনে
কেন সে দেয়না ধরা
কোন সে পাষান হৃদয়
যাকে বারে বারে বলা ।

বাতাসে বুকে ভেসে আসা
গ্রীষ্মের খরতাপে জ্বলে যাওয়া
তৃষ্ণার্থ হৃদয়ে জল দিতেই
চাতকীর মত চেয়ে থাকা ।

যেশুধু নিবে দিবেনা কিছুই
তার কাছে করিনা প্রত্যাশা
এ কেবলই আশার দুলাচলে
নিরাশার বালুচরে ঘর বাধা ।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র রায় বলেছেন: আহা অতি চমৎকার মনোমুগ্ধকর । কবিকে নমঃস্কার শতবার.।।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: নম:স্কার শিরধার্য । তার চেয়ে বেশী হয়েছে যে মনোমুদ্ধ । শত সহয্র নম:স্কার রইল তবপ্রতি ।

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪

জুন বলেছেন: যেশুধু নিবে দিবেনা কিছুই
তার কাছে করিনা প্রত্যাশা

অসাধারন
+

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ । অসাধারণ কোনটা নিবে না দিবে । এখানে দেখলাম দিলেলই শুধু , নিবার যা তা নিলাম দু হাত পেতে ।

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ভাল লেগেছে কবিতা ।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: শুনে আরো লাগল ভাল সেই সাথে থাকল একরাশ শুভকামনা ।

৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:১৭

কালনী নদী বলেছেন: অসাধারণ ভাই, ধরা বানানটা আমার শেষ লেখায় কয়েকবার ভুল করেছি- এখনি সংশোধন করে আসি।
লেখা+++

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:১৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । ভাই বানান নিয়ে আপনেতো ভাল অবস্থানেই আছেন, কিন্তু আমার সমস্যা জম্মের পর থেকেই । এর জন্য খেশারতির অন্ত নেই । বাংলা বর্ণের উপরই আমি বিতশ্রদ্ধ হয়ে উঠতেছি । অনেক বছর আগের কথা, অন্বেশা নামে একটি সংগঠন গড়ে বাংলা ভাষা থেকে কিছু বর্ণ (যথা ই ঈ, উ ঊ , গ ঘ, য জ ঝ, ব ভ , ন ণ , দ ধ , র ড় ঢ় , শ ষ স ইত্যাদি) যেগুলি বানান ভুলের মুল কারণ সে গুলিকে কমিয়ে বানান ভুলের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রনে রাখা যায় কিনা সে সম্পর্কে একটি জনমত তৈরীর উদ্যোগ নিয়ছিলাম কিন্তু জন সমর্থনের অভাবে সেটি আর তেমন আগায়নি । বাংলা ভাষায় বর্ণ সংখ্যা কমানো নিয়ে সামুতে একটি ছোট্ট মামুলী পোষ্ট দিয়ে এ বিষয়ে একটি পতাকা উড়িয়েছি । আশা যদি কোন বাংলা ব্যাকরণবিদের নজরে পড়ে । কুনজরে পড়লেও ক্ষতি নে্‌ই কিছুটাতো নাড়া দিবেই । একদিনেই যে বাংলা ভাষা হতে বর্ণ সংখ্যা কমানো যাবে তেমন আশা ঘুনাক্ষুরেও করিনা, এটা শতাব্দির পর শতাব্দিও লেগে যেতে পারে । বাংলা ভাষার এখনকার রুপটিও তো একদিনে আসেনি, একে পালি, প্রাকৃত সংস্কৃত প্রভৃতি স্তরের বিবর্তন পারি দিয়েই পরিবর্তন ও সংস্কার হতে হতেই এখানে আসতে হয়েছে । তাই বাংলা বর্ণের সংস্কারের উদ্যোগ নেয়াটা বিশেষ কোন গর্হিত কাজ হবে বলে আমার মনে হয়না । তবে কেও সাথে থাক বা না থাক আমি এ লক্ষে আমার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবই , কি আর করা 'তোর ডাক শুনে কেও যদি না আসে তবে একলা চলরে' গুরু বচনই শিরুধায্য। ।

৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: "আশার দোলাচলে
নিরাশার বালুচরে ঘর বাঁধা"
- চমৎকার সমাপ্তি টেনেছেন কবিতার, এ কথাগুলো দিয়ে!
এটাই বোধ হয় কবিদের কাজ!

০৯ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



অনেক পুরাতন একটি পোষ্টে এসে
সুন্দর মন্তব্য করে যাওয়ায় ধন্যবাদ।

শুভেচ্ছা রইল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.