নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ পাঠক ও লেখক
( ছয়ফলমুল্লুক - বদরুজ্জামাল এক যুবরাজ ও পরীকন্যার প্রেম ভালবাসা , এডভেন্চার, বিশ্বাস, যাদু , দু:খ দুর্দশা ও বিশ্বাসঘাতকতার বিশাদময়কাহিনী । এই অতি পুরাতন রূপকাহিণীর ছড়ানো ছিটানো টুকরু টুকরু অংশ গুলি যার কাছ থেকে শুনা তার বিবরণীর সাথে কবির নিজস্ব কাব্যিক কিছু ধরণ মিশেল দিয়ে এর একটি সচিত্র কাব্যবিবরণী নীচে তুলে ধরা হয়েছে )
ছয়ফল মুল্লুক বদরুজ্জামাল উপাক্ষান
যাত্রার আদলে চালু ছিল ষাটের দশকে
ভাওয়াল অঞ্চলের মানুষের মুখে মুখে
পথে ঘাটে অহরহ বাজত একটি গান ।
জামাল রূপে পাগল হয়ে
দেশ ছাড়িলাম জাহাজ লয়ে
ডুবল জাহাজ লবলং সাগরে
আমারে যে ধইরা নিল
দেয় দানবে ।
এটি মুলত মধ্যযুগীয় এক মিশরীয় রুপকথা
বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম এর প্রকাশ গাথা
নিম্মে এই রূপ কথার হল সংক্ষিপ্ত সচিত্র বর্ণন
সাথে রয়েছে কবির নীজ স্বাধিনতার সংমিশ্রন।
কাহিণী বিবরণীপ্রাক সবিনয়ে দুটো কথা বলতেই হয়
ছয়ফল মুল্লুক সরোবর হিমালয়ের কাগান উপতক্যায়
১০৬০০ ফুট উচ্চতায় দেখতে গিয়েছিলাম ২য় দফায়
মেজিক ক্যমেরায় সরোবরের দৃশ্য কিছু হয়েছিল ধারণ
স্থানীয় এক বৃদ্ধের কাছে পাওয়া যায় এর কাহিণী বিবরণ।
শুন মোর কথা বলেই বিবরণ দাতা করলেন শুরু
আমি পরী দেখি নাই তবে বিধাতার মহাত্ব দেখেছি
প্রতি পুর্ণীমা রাতে লেকের ধারে নিথর পানির পরে
দুর আকাশ হতে পড়ত ঝরে কিছু ঝক ঝকে তারা
চাদের আলোর নির্মলতায় থাকত তারা আত্মহারা ।
বহু রাত লেকের ধারে বসে দেখেছি আমি
ভাসমান আলোক হাজার তারার জ্যোতি
দেখেছি তাদের হারিয়ে যেতে পাথরের তলে
আমি পরীকন্যা বদরু জ্জামালকে দেখিনি
দেখেছি তাকে নিয়ে নিয়তির নিষ্ঠুর দুলনি ।
একদা নীল নদের দেশে ছয়ফলমুল্লুক নামে বসতি এক যুবরাজ
যেমনি ছিল দেখতে সুদর্শন তেমনি ছিল তার বিরত্বের গুনকির্তন
ছয়ফল মুল্লুকের চাওয়া পাওয়ার অধরা থাকতনা কোন তার রাজ্যে
একদিন রাতে ঘুমের ঘোরে দেখা এক স্বপ্ন করল তার শান্তি হরণ।
স্বপ্নে সে দেখল চার দিক পাহাড় বেষ্টিত এক মনোরম সরোবর
যার নির্মল সবুজাব জলারাশীতে পরে পুর্ণীমার চাদের বিচ্ছোরণ
সরোবরের জলে সাতটি পরীতে স্নান করে খুলে রেখে তার ডানা
সরু মসৃন দেহ পল্লবিত নীল চোখ চুল যেন তাদের বেণী খুলা ঝর্ণা ।
সাতটি পরীর একটি যেন গ্রাস করেছে সখিদেরে নীজ রুপ আবেসে
মুখটি যেন তার পুর্ণ শশী সে হল বদিউ হাসিতে যখন তার মুক্তা ঝরে
দেখে তাই ছয়ফ হয়ে যায় বিমুর্ত ভাষাহীন জল নিয়ে চোখে উঠে জেগে
বদরুজ্জামাল পরী এমনতর রূপসি জীবনে সে কভু দেখেনি এর আগে ।
রজনী অবসানে সাইফ হয় সকাতর
পিতা রাজাধিরাজ প্রাতরাশে জিজ্ঞাসে
মুখখানী মলীন কেন কুমার কি হয়েছে
অধোবোদনে যুবরাজ বলে পিত
ভালবাসায় হয়েছি যে আমি নীত।
খুশী আপ্লোত পিতা কুমারের কাছে জানতে চান
কোন সে কন্যা এক্ষনি রাজ্যমধ্যে করিব ঘোষনা
হবে সমারোহে রাজপ্রাসাদে বিয়ের আয়োজন ।
বিষাদের সুরে যুবরাজ কয় সে যে রাজকন্য় নয়
সে যে পরীদের রাণী বদরুজ্জামাল নামে পরিচয় ।
রাজার মুখটি হল ভার শুনে কুমারের কথা বললেন তিনি
ছাইফ বুজতে পারছনা কি নিদারুন কথা বলছ একখানি
পরী এ যে একটা পাখী আগুনের জীব মায়াবী এক নারী
চাদের আলো ফুরালে ডানা মেলে যাবে উড়ে তোমায় ছাড়ি ।
নিরাশার সুরে বললেন রাজা আগুনের জীব পরী কি পারবে
মাটির পৃথিবী অভিমুখী মানবেরে দিতে সুখ মানবীয় কাম রাগে
তিনি তাই বললেন তীব্রভাবে মাথা নেরে এ ধারণা পরিত্যাগ কর
দুর্বিপাক ছাড়া এটা আর কিছু আনবেনা বয়ে তব জীবনের তরে ।
কিন্তু ততক্ষনে সময় বয়ে যায় রাজ পরামর্শটুকু হারায় হেলায়
ছাইফের হৃদয়ে জ্বলা আগুন রয়েই যায় মন তার শুধু হাতরায়
সে সরোবরে যেখানে পরী করিত সিনান তাকে খোঁজার আশায়
চাইল সে রাজ অনুমতি তাকে খুঁজে পেতে সেই দুর অমানিশায় ।
পাত্রমিত্র রাজজ্যোতিষী নিয়ে রাজা বসলেন এক আলোচনা সভায়
কুমারের ভাগ্যলিপি করে পরিদর্শন রাজ জ্যোতিষী যখন বললেন
কুমার যাবে দুরদেশে নৌবাহন আর অশ্বারোহণে তার যৌবন লগনে
অদৃষ্টে আছে লিখা কুমার পাবে পিতৃ আজ্ঞা তার প্রতিজ্ঞা পালনে
হলেন রাজা সম্মত দিলেন তাকে আজ্ঞা যেতে নৌ ও অশ্বারোহনে ।
বছর ছয়েক ধরে ছাইফ খুঁজল তাকে তন্ন তন্ন করে নীল নদের ঠিকানায়
করল বিচরণ আলেকজান্দ্রিয়া হতে শুরু করে সিনাই এর প্রতিটি কোণায়
রাস্তায় ঘুরে চোখ লাল চুল উসকু ছেঁড়া তার জুতা প্রেম দ্বারা হয় তার ক্ষয়
মানুষ আর চিনেনা তাকে যেখানে যায় সকলেই তারে পাগল বলেই কয় ।
রাস্তায় যাকে পায় সকলকেই সে শুধায় দেখছনি তোমরা একটি সরোবর
দেখায় যাকে বিশুদ্ধ সাদা পাহারের রং মেখে মুক্তো দানা পান্নার মতন
কেও কি শুনেছ এমন জায়গার কথা যেখানে পুর্ণীমা রাতে পরীরা করে স্নান
শুনে পাগলের কথা সকলে মিলে তাড়িয়ে তাকে শহরেই করে অপসারণ।
একদিন কায়রোর প্রান্তদেশে ঘুরাঘুরি কালে ছয়ফুল দেখে এক দরবেশ
বসে আছে জলপাইতলে করে সে চিন্তা দরবেশ দিতে পারে কোন সন্ধান
ত্রস্তপদে তার কাছে যাওয়ার কালে ছয়ফুল দেখে আশাতীত ভাবে দরবেশ
চেয়ে আছে তার দিকে কাছে গেলে বলে এখানে আছি বসে তোমারী জন্যে।
দিয়ে মৃদু হাসি দরবেশ বলল রাজকুমার ছইফ তোমার জন্যে বসে আছি
গত ছয় বছরে তার সাথে এমন করে যুবরাজ ডেকে বলেনি কেও কথা
ছইফ কিছু বলার আগেই দরবেশ তার হাতখানি টেনে নিয়ে গুজে দিলেন
তাতে শত সহয্র বছর পুরাতন একটি মেষচর্ম গোলাকার সুলেমানী টুপি।
ধন্যবাদ করে জ্ঞাপন ছইফ জিজ্ঞাসিল টুপিটি নিয়ে সে করবে কি এখন
দরবেশ বললেন ডেলে দিও এর ভিতর আছে যত বাসনা তোমার গোপন
হতবিহ্বল ছয়ফল গুজে দিল টুপি নীজ শিরোপর ঘটল মেজিক অত:পর
সুলেমানী টুপি মহুর্তে তাকে নিয়ে চলছে ধেয়ে সেই পানে যাছিল তার মনে।
বাতাসের ঝাপটার সাথে সাইফ অনুভবে পৃথিবী দুলছে দুরে তার পদতলে
চোখ মেলে দেখে সে আকাসের রং কানে বাজে গুড়গুড় শব্দ একটি দমক
মধ্যআকাসে বিজলী চমক দৈত্যদানবের বজ্র হুংকার অফ্রিয়াসের বাশির সুর
হঠাৎ করে ধরণিতে পরে তার পদ,চোখ মেলে চেয়ে দেখে নীচে এক সরোবর।
(হিমালয়ের কাগান উপত্যকায় অবস্থিত বর্তমানে ছয়ফল মুল্লুক সরোবর নামে জগতে খ্যাত)
এই সরোবর দেখতে পান্না সবুজ আয়নার মত শান্ত সুকঠিন তুষারাবৃত ধনুক বৃত্তাকার
দেখে তার রূপ সাইফের আনন্দ অপার ভাবে তার স্বপ্নের সরোরর বুজি ধরা দিল এবার
চিল্লায়ে কয় আমি এবার পাব পাইবই তারে, অবোধ শিশুর মত ডিগবাজি দেয় বার বার
বদিরুজ্জামাল চিত্রটি মন থেকে টেনে এনে বলে আমার কষ্টের দিন বুজি শেষ হল এবার ।
বেহুস ছা্য়ফ ভুলে গেল ভুলে কেমন করে সে এল জাতনা সে সুলেমানী জীনের কথা
জীনটি এবার মানুষের বেশ ধরে তার সামনে এসে বলল একটি কথা রাখবে মনে সর্বদা
জীনের দিকে সকৌতুকে তাকিয়ে ছাইফ বলে কি কথা বল এখনে, বলল জীন সে কথা
পরী রাণী জামালকে দেখতে তুমি পাবেনা আগুনের জীবের আসল রূপ যায়না দেখা ।
দৈর্যহীন ছায়ফ জিজ্ঞাসিল জীনে পরী রাণিকে দেখতে হলে কি করতে হবে তাকে
তোমাকে প্রার্থনা করতে হবে চল্লিশ দিন এক টানা একে দরবেশি কথায় বলে চিল্লা
এসময়ে বন্ধ থাকবে তোমার খানাপিনা পারবেনা অতিক্রমে তোমার বসার বৃত্তখানা
তখনই কেবল দেখতে পাবে পরী রাণির আসল রূপখানা, বলে কথা জীন নিরুদ্দেশ ।
এটা মনে হল অসম্ভব একমাত্র নবি রাসুল সুফি দরবেশই পারেন দিতে এরকম চিল্লা
যেমনটি দিতে পেরেছিলেন মুসা নবি রাসুল মোহাম্মদ ও বাবা ফরিদ ও গঞ্জে শাকর
অন্যরা এরকম চিল্লায় হয় গেছে মারা না হয় ক্ষুধা তৃষ্ণায় হয়েছে শুধুই সম্বিতহারা ।
তবে ছাইফ চায়না যেতে দমে,ভাবে সে ছয় বছর ধরে ঘুরে বেড়িয়েছি পথে প্রান্তরে
ক্ষুধা অনাহার অনিদ্রায় মানুষের নির্যাতনে ভোগে, তবে কেন এখন পারবনা চিল্লায়
তাই সরোবরের দক্ষীন প্রান্তে একে নিয়ে বৃত্ত চারপাশ চোখ মুদে বসে যায় চিল্লায়
সময় কাটে প্রার্থনায় প্রার্থনায় রবি ডুবে যায় শশী উঠে ছয়ফ হয় দুর্বল হতে দুর্বল
মুখ হয় মলীন ব্যাথা হয় ভারী শ্রবন হয় বধির দিন গননা যায় ভুলে প্রতিদিন কাটে
অপেক্ষায়, প্রতি রাত কাটে অপেক্ষায় কখন পরী আসে এই আসে বুজি এ তল্লাটে।
কিন্তু বদর জামাল তো আসেনা , এক রাতে ছয়ফল দেখে সূর্য যেমন হিমালয় ঢালে
মৃত্যু বান হানে গোধুলি আকাশ পানে কুমার ছয়ফ তেমনি নীজ বৃত্ত ভিতরে ভাবে
বেচে কি থাকবে আরো একদিন দেখতে বদিউজ্জামালে শরীর যে হতেছে নিস্তেজ
তবে এই চিল্লা শেষের সময় আসন্ন ভেবে মনটি তার ক্রমেই হতেছে শান্ত ও সতেজ ।
পুর্ণিমা রাতের পুর্ণ চাঁদে পর্বত বেষ্টিত লেকের অক্ষিগোলক অন্ধকার আকাশে
ঝক ঝকে রূপালী আলোর প্রদিপ্ত শিখা দেখে ছয়ফল মুল্লুক হৃদয়ে অনুভবে
শান্তির পরশ, ভাবে আজ নিশীতে যাই যদি মরেও হব যে জগতের সেরা সুখী
হঠাৎ কানে বাজে একটি শব্দ দুর হতে ভেসে আসা পাখি পালকের দাপা দাপি গুঞ্জন
তারপর কাছাকাছি মনোরম টুংটাং শব্দ সাথে হাজার সুরের মনমাতানো মৃদু ঘন্টাধ্বনি
অবাক নয়নে ছাইফ দেখে একটি সাদা মেঘ পশ্চিম হতে আসছে ধেয়ে সরোবর পানে ।
ছাইফ ভাবে মৃত্যুর দুত আসছে ধেয়ে তবে সে রাত তার মরিবার জন্য ছিলনা ধার্য
পুর্ণিমা রাতটি ছিল ছয়ফের চিল্লা সম্পন্নের এক দুর্লভক্ষন কারণ এই রাতটি ছিল
ককেসীয় পর্বতে অবস্থিত কোহেকাফ এর মায়াবী পরীদের স্নানের জন্য নির্ধারিত
সেখানকার পরীরা তাদের রাণী বদরজামালকে নিয়ে এই রাতে স্নানের জন্য আসত ।
সাদা মেঘ ধীরে ধীরে লেকের তীরে নেমে সাতটি রূপে হল প্রকাশ সাত আনন্দময়ী প্রাণী
মেলে দিল অঙ্গ স্বর্নালীকেশ সুবর্ণ নেত্র, দেহটিও চন্দ্রপ্রভা ডানা দুটি যেন উড়ন্ত শুভ্রশীখা
দেখে এদৃশ্য ছাইফ হল নির্বাক দৌরে পালাল পাথরের পাশে চুপিসারে যেন দেখতে পারে
চুপিচুপি দেখে পরীদের হাসি কেমন করে রাখে তারা ডানা খুলি পানিতে দেয় ঝাপ তৎপর
কেমন করে লেকের গভীরে ডুব দিয়ে ধিকিধিকি জলে হঠাৎকরে হয়ে যায় পাকা খেলোয়াড়।
তারপর সে দেখে বদর জামাল পাখনা খুলে সকলের শেষে নামে লেকের জলে
চোখ দুটি শিশুর মত দীর্ঘ তার চুল পুর্ণচন্দ্র মুখখানি পানিতে ভেসে উঠে উছলে
এ যেন তার জীবনে দেখা সুন্দর নারী পরমানন্দের অনুভুতিতে ছইফ হয় অজ্ঞান
তার ছয় বছর চল্লিশ দিনের সংগ্রাম পায় যেন গতি সহসাই সে হয়ে যায় সজ্ঞান ।
চার পর্বে সমাপ্য : পর্ব ২ অচিরেই আসছ
০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৩৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: শ্রদ্বেয় আপুমনি শ্রম আমার হয়েছে স্বার্থক তোমার কথাখানি শুনি । রূপকথা তো একটু মজারই হওয়ার কথা হয়েছে তাই শুনে লাগল ভাল। বাকি পর্বগুলি শেষ করার অনুপ্রেরনা পাওয়া গেল ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
২| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:২৮
মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনি রুপকথাকে কাব্যে রুপন্তরিত করেছেন, এটা তো দারুণ।
না জানি আপনি আরও কত কি পারেন
আপনার এই কাব্যিক দক্ষতাকে স্যালুট
০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:০০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে । সত্তরের দশকে ভাওয়াল এলাকার একজন স্কুল শিক্ষক ইদ্রিস মাষ্টার নীজের জায়গা জমি সব উজার করে বাংলার প্রাচীন লোক গাথা ও রূপকথা অবলম্বনে বেশ কিছু পালাগান ও যাত্রা কাহিনী সংকলন করে সে এলাকায় তা মঞ্চায়নের ব্যবস্থা করেন্ । তার রচিত যাত্রা ও পালাগানের মধ্যে এই ছয়ফল মুল্লুক-বদরজামাল ও ছিল । খুব ছোটকালে দেখা সব পুরাপুরি মনে নেই , তার গানের কয়টি কথা ও বিচ্ছিন্ন কিছু কথা মনে আছে । আপনের কবিতাটি দেখে মনে হয়েছিল ছয়ফল মুল্লুকের ঐ ৪ লাইনের গানটি ,লিখে সামুতে পোষ্ট করব :
জামাল রূপে পাগল হয়ে
দেশ ছাড়িলাম জাহাজ লয়ে
ডুবল জাহাজ লবলং সাগরে ,
আমারে যে ধইরা নিল
দেও দানবে ।
এটা লিখতে গিয়ে স্মৃতির পাতার ভাবে এমন ভাবেই পাইল যে তা কেবল বড় হইতেই থাকল ।
খুশী হইলাম এটা এক নজর দেখার জন্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
৩| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:৩৯
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কিন্তু একটা বিষয়েই প্রথমে বার বার তা নিয়ে কবিতা এটা কি কাব্যগাথার বিশেষ বৈশিষ্ট্য? ভালো লাগছে কিন্তু এই রূপকথা! আশ্চর্য্য লাগলো মফস্বলে বা গ্রামের দিকে বড় হয়েও এই ঘটনাটা কখনো শুনিনি
০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সত্তরের দশকে ভাওয়াল এলাকার একজন স্কুল শিক্ষক ইদ্রিস মাষ্টার নীজের জায়গা জমি সব উজার করে বাংলার প্রাচীন লোক গাথা ও রূপকথা অবলম্বনে বেশ কিছু পালাগান ও যাত্রা কাহিনী সংকলন করে সে এলাকায় তা মঞ্চায়নের ব্যবস্থা করেন্ । তার রচিত যাত্রা ও পালাগানের মধ্যে এই ছয়ফল মুল্লুক-বদরজামাল ও ছিল । আজ থেকে বলতে গেলে প্রায় ৫০ বছর আগে । তেমন প্রচার ও সংরক্ষন না থাকায় অনেক হারিয়ে গেছে । যাহোক নতুন করে শুনানোর জন্য এ প্রয়াস । অনেক ভাল লাগল এখানে এসে এটা এক নজর দেখার জন্য ।
ধন্যবাদ । ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।
৪| ০৯ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমরা শৈশবে এই গল্প পুঁথি হিসেবে শুনেছি; গ্রামের লোক রাতে বসে পুঁথি শুনতো
০৯ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । আপনি ঠিকই বলেছেন । পুথি থেকেই সত্তরের দশকে প্রয়াত ইদ্রেস মাষ্টার এর উপরে পালাগান রচনা করেছিলেন। অনেক অনুসন্ধানেও তা খুঁজে পাইনি । যাহোক, ভাল লাগল এ কাহিনীটা আপনি শুনেছেন বলে । এটা বলতে গেলে একটি অতি পুরাতন রূপকথা যা হারিয়ে যাওয়ার পথে ।
ভাল থাকুন এ শুভকামনা থাকল ।
৫| ০৯ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
কল্লোল পথিক বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট।
সোজা প্রিয়তে।
০৯ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ পথিক ভাই । খুবই খুশী লাগছে প্রিয়তে গিয়ে । ভাল থাকুন এ শুভকামনা থাকল নিরন্তর ।
৬| ০৯ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: নাম দেখেই এসেছিলাম পোস্ট এ ,চমৎকার লিখেছেন ,দারুন
০৯ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় আপুমনি। আমি আশাহত হয়নি ।আমার ধারণা ছিল এ লিখাটি অাপুর দৃষ্টি এরাবেনা কিছুতেই হলো তাই দৃষ্টি এরায় নাই । ষাট ও শত্তরের দশকে ভাওয়াল অঞ্চলের একজন প্রাথমিক স্কুল শিক্ষক প্রয়াত ইদ্রিশ মাষ্টার পুথি অবলম্বনে আলোমতি এবং ছয়ফল মুল্লুক বদর জামাল নামে দুটি যাত্রার আসরে উপস্থাপনযোগ্য পালা গান রচনা করে ভাওয়াল গাজীপুর এলাকার বিভিন্ন গ্রামে মঞ্চায়ন করেন । তখন এটা স্থানীয়ভাবে বেশ জনপ্রিয়তা পায়, তবে যাত্রার দল করে গান বাজনা নিয়ে মাতামাতিতে রত থাকায় ইদ্রিস মাষ্টারকে হারাতে হয় তার স্কুলের চাকুরী , বিশাল যাত্রা দল পরিচালনা করতে গিয়ে তাকে হতে হয় সর্বশান্ত । গান বাজনা লোকগাথা পাগল এই পল্লী কবি একে বিক্রি করে দেন তার ধানের জমি তবু তিনি পিছপা হননি তার লোকজ সংস্কৃত চর্চা হতে তার নেশা হতে । গ্রামীন জনপদের হাজার হাজার মানুষকে দিয়েছেন তিনি বিনে পয়সায় বিনোদন । বিনিময়ে তিনি পেয়েছেন গরীব কৃষক ও মেহনতি মানূষের ভালবাসা আর বিত্তবান ও ধর্মীয়গোরাদের নিগ্রহ । তবু তিনি দমে যাননি । সত্তরের শেষভাগে তাঁর রচিত ও পরিচালিত এই রূপকথা ভিত্তিক ও অজ পারাগায়ে মঞ্চায়িত ছয়ফলমুল্লুক বদরজামাল যাত্রাটি দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল । শৈশবে দেখা এটার সকল কথা মনে নেই , তবে এর কিছু কিছু গানের কলি মনে আছে যথা :
জামাল রূপে পাগল হয়ে
দেশ ছাড়িলাম জাহাজ লয়ে
ডুবল জাহাজ লবলং সাগরে ,
আমারে যে ধইরা নিল
দেও দানবে ।
তার এই লবলং সাগর যে আসলে লোহিত সাগর সেটা আজ বুঝতে পারলাম যখন এটার কাব্য রচনায় হাত দিলাম । শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে আসে তখনকার দিনের এই পল্লী কবির জ্ঞানের পরিধি দেখে । মনে মনে ঠিক করে রেখেছি আমার ছয়ফল মুল্লুক কাহিণী রচনা শেষ হলে এটা তার নামে উৎসর্গ করব । ইদ্রিস মাষ্টার অসম্পুর্ণ কোন কাজ পছন্দ করতেন না তাই এ পর্যায়ে অসম্পুর্ণ লিখাটি তাকে উৎসর্গ করা হয়নি ।
এতগুলি কথা এ জন্যই বলা, আপনার মত গুণী বাংলা সাহিত্যসেবীর কাছ হতে শুনা চমৎকার ও দারুন কথা দুটি আমাকে প্রবলভাবে উৎসাহিত করেছে এটার রচনা চালিয়ে যেতে ।
অনেক ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল
৭| ০৯ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৪২
নীলপরি বলেছেন: অসাধারণ লাগলো। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। ++
০৯ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ষাট ও শত্তরের দশকে ভাওয়াল অঞ্চলের একজন প্রাথমিক স্কুল শিক্ষক প্রয়াত ইদ্রিশ মাষ্টার পুথি অবলম্বনে আলোমতি এবং ছয়ফল মুল্লুক বদর জামাল নামে দুটি যাত্রার আসরে উপস্থাপনযোগ্য পালা গান রচনা করে ভাওয়াল গাজীপুর এলাকার বিভিন্ন গ্রামে মঞ্চায়ন করেন । শৈশবে দেখা ছয়ফল মুল্লুক বদর জামালএর সকল কথা মনে নেই , তবে এর কিছু কিছু গানের কলি মনে আছে যথা :
জামাল রূপে পাগল হয়ে
দেশ ছাড়িলাম জাহাজ লয়ে
ডুবল জাহাজ লবলং সাগরে ,
আমারে যে ধইরা নিল
দেও দানবে ।
এখান থেকেই ভাবের শুরু । লিখা চালিয়ে যাচ্ছি । আপনার কাছে আসাধারণ অনুভুত হওয়ায় লিখার উৎসাহ গেল বেড়ে ।
অনেক ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল
৮| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৮
কালনী নদী বলেছেন: Old pirates, yes, they rob I;
Sold I to the merchant ships,
Minutes after they took I
From the bottomless pit.
But my hand was made strong
By the 'and of the Almighty.
We forward in this generation
Triumphantly. (BoB MarLeY...)
একেবারে মনেরমতন লেখনী ভাইয়া। পরি বোনের সাতে আমিও পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। ++
৯| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া । দোয়া করবেন, লিখছি জানাব অচিরেই ।
০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভুল হয়ে গেছিল সঠিক জায়গায় কিলিক করি নাই নোটিফিকেশন ছাড়াই যে খুঁজে পা্ইছেন ধন্যবাদ ও ক্ষমাপ্রার্থী দুটুই একসাথে ।
১০| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৫
কালনী নদী বলেছেন: অপেক্ষায় আছি ভাইয়ু!!!
১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়ৃ , লিখা হচ্ছে ইনশাল্লাহ আসবে । কাহিনী বড় । বাংলা টাইপ বড় বেজাল । বাংলা লিখা আগায়না । অ অ অআআ লিখতে ৪/৫ বার টাইপ করতে হয় । শিফট কিতে চাপ কম পরলে খ লিখতে গেলে ক আসে ইত্যাকার সমস্যা । চাইতেছি বানান গুলারে বর্ণ কমায়ে একটু সহজ করতে কিন্তু কেও মানছেনা । হে হে করে তেরে আসে । যারা লিখে কম কথা তাদের মনে হয় বানান ভুল হয় কম। লিখে যারা বেশী তাদের ভুলটাও বেশী ঝালটাও বেশী শুনতে হয় টেটা টেটা কথা ।
ভাল থাকুন এ কামনা খাকল ।
১১| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৪
রিপি বলেছেন: মা গো মা। এতো বড় কেনু? পানি খেয়ে আবার আসিতেছি পড়িতে।
১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:০৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পানি খাওয়ার এখনো অনেক বাকি আরো ১০০ পৃষ্ঠা আছে । একবারে দেয় নাই ছুরত দেখলে পাবলিকে টাসকি খাইব ।
১২| ১০ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
নীলপরি বলেছেন: ছোটবেলায় রূপকথার গল্প শুনতে ভালোবাসতাম । এখনো ভালো লাগে । তবে এই গল্পটা জানা ছিল না । তথ্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
১০ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার প্রতিও ধন্যবাদ এ সাথে ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।
১৩| ১০ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৪২
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
অসাধারণ!!!
প্রিয়তে নিলাম।
১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অসাধারণ বলাতে আর খুবই খুশী হলাম প্রিয়তে নেয়ার জন্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
১৪| ১০ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০৫
বিজন রয় বলেছেন: এটা কি গীতি?
১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । না এটা গীতি না মাঝে মাঝে ছিল দু একটি গান , মাঝে মাঝে যাত্রা কাহিনীর সংলাপ মাঝে মাঝে পুথি কথন এই নিয়ে এর মুল । গদ্যে ভাল হত কিন্তু বিশাল হয়ে যায় , বাংলা টাইপ বড় সমস্যা । কাব্য আকারে হলে কথা সংক্ষেপ করতে সহজ হয় তাই এরকম একটি প্রয়াস । বুঝতে পারছি এটা না হয়েছে পদ্য না হয়েছে গদ্য । তবে রেখে গেলাম কিছু তথ্য ভাল নামী কোন কবি সাহিত্যক যদি এই হারিয়ে যাওয়া রূপ কাহিনীটি আরো উপভোগ্য করে আমাদের নবপ্রজম্মের কাছে উপস্থাপন করেন এ বাসনায় । পুস্তক আকারে বের করার সুযোগ আসলে একে আরো বিষদভাবে সম্পাদনা করার অভিলাস আছে ।
ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
১৫| ১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
আহলান বলেছেন: সুপার লাইক
১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
১৬| ১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
১৭| ১১ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:২৬
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: পুঁথিপাথের স্মৃতি জড়িয়ে আছে এই কাহিনির সাথে। ভাল লাগল।
১১ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৫:০৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রফেসর শঙ্কু , খুব ভাল লাগল পুঁথিপাথের স্মৃতির অংশ হিসাবে এই কাহিনিটিকে স্বরণে আনার জন্য । অতি আধুনিকতার যুগে আমরা তো আমাদের অতীত সাহিত্য সম্পদ পুঁথির কথা ভুলতেই বসেছি । এখনো বাংলার আনাচে কানাচে অনেক মুল্যবান পুঁথি সাহিত্য পরে আছে, আমরা সকলে সচেতন হলে হারিয়ে যাওয়ার হাত থেকে এগুলি রক্ষা করতে পারি ।
অনেক ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
১৮| ১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
২য় পর্বের ভাবনা চলছে?
১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । জি হা ২য় পর্ব লিখা চলছে । বাংলা টাইপের গতি আমার খুবই কম । লিখা আগাচ্ছে ধির গতিতে । আশা করছি সহসাই লিখা শেষ করতে পারব ।
১৯| ১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০
শেয়াল বলেছেন: ঢরাইসি
১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কারে দেখে ঢরাইলেন রে ভাই, পরী দেইখ্যা ! ভুত তো এখনো আসেই নাই তয় আসতেছে দেইখ্যা যাইয়েন ঢর কারে কয় ।
ঢর ভাঙ্গাইবার জন্য একটু বুদ্ধি সুদ্ধি দিয়ে গেলে কতইনা ভাল হত ।
অনেক ধন্যবাদ , ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।
২০| ১৪ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০০
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আপনার গুনেরতো শেষ নেই, কি করে যে বলি !
বেশ লিখেছেন..!
আপনি আসলেই অসাধারন...!
১৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কবি ভাই অনেক ধন্যবাদ । বিলম্বিত জবাব দানের জন্য দু:খিত । অন্য একটি লিখায় ব্যস্ত থাকায় এদিকে সময় দিতে পারি নাই ।
আপনার কথা শুনে ভাললাগল । তবে আমি একজন খু্বই সাধারণ মানুষ একটা লাইন লিখতে গেলে অামার পড়াশুনা করতে করতে হাত পা ভেঙ্গে যায় । অন্যদের মত দুই এক কথায় একটা কমেন্ট লিখারো ক্ষমতা নেই । অাপনার লিখা ও কমেন্ট দুটোতেই আমি অভিভুত ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
২১| ২৭ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ আয়াসসাধ্য প্রচেষ্টাকেসাধুবাদ জানাচ্ছি।
অধোবোদনে (অধোবদনে) যুবরাজ বলে পিত
ভালবাসায় হয়েছি যে আমি নীত - চমৎকার অভিব্যক্তি!
৩০ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।
শুদ্ধ করে নিব
দূ:খিত বিলম্বিত উত্তরের জন্য ।
নোটিফিকেশন সমস্যার কারণে
সঠিক সময়ে এখানে অাসা হয়নি
তাই এ বিলম্ব ।
ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।
২২| ৩০ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।
শুদ্ধ করে নিব
দূ:খিত বিলম্বিত উত্তরের জন্য ।
নোটিফিকেশন সমস্যার কারণে
সঠিক সময়ে এখানে অাসা হয়নি
তাই এ বিলম্ব ।
ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:০৮
শায়মা বলেছেন: বাহ!
অনেক মজার!