নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহিত্য, সংস্কৃতি, কবিতা এবং সমসাময়িক সামাজিক বিষয়াদি নিয়ে গঠনমুলক লেখা লেখি ও মুক্ত আলোচনা

ডঃ এম এ আলী

সাধারণ পাঠক ও লেখক

ডঃ এম এ আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পূর্বাচলে উচ্চবিত্তের ১৪২ তলার আকাশ চুম্বী স্বপ্ন :: পাশের গায়ে দরিত্র তাঁতী প্রজন্মের স্বপ্ন: একটি ছোট্ট তাঁত পল্লী

২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৫৮


রাজধানী ঢাকার অদূরে পূর্বাচলে প্রস্তাবিত দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ ১৪২ তলা ‘আইকনিক টাওয়ার’ নির্মাণের প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুমোদন দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী এ কথা জানান। প্রকল্পটির প্রাথমিক বিনিয়োগ ব্যয় ১.২৭ বিলিয়ন ডলার যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় দশ হাজার কোটি টাকা । এবছর থেকেই অআন্তজাতিক দরপত্র আহ্নবানের মাধ্যমে এর নির্মাণ কাজ শুরুর জন্য নির্ধারিত বলে জানা যায় । ১৪২ তলা এই টাওয়ারের নকশা এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে এই ভবনের দিকে তাকালে মুক্তিযুদ্ধের কথা মনে পড়বে এটি নির্মাণ সম্পন্ন হলে দুইপাশ থেকেই ’৭১ লেখা ফুটে উঠবে (ভোরের কাগজ, অনলাইন তারিখ: ২২/০৬/২০১৬) তবে ডান দিকে তাকালে কি দেখা যাবে সেটা কিন্তু কোথাও বলা হয়নি । তাই একটু দুরে ডানদিকে তারাবো তাঁতী এলাকার তাঁতী প্রন্মের শিশুটির চোখে কি স্বপ্ন সেটা একটু পরেই আমরা দেখব । এর মধ্যে একটু দেখে নিই ১৪২ তলায় কি আছে ।

১৪২ তলা বিশিস্ট আইকন ভবনটির উচ্চতা হবে ৭৩৪ মিটার বা ২৪০৮ ফুট । এর সাথে যুক্ত হবে অআরো বেশ কিছু সুউচ্চ , বহুতল বানিজ্যিক ভবনও মিনার। এটা হবে বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম ভবন, শুধুমাত্র জেদ্দা টাওয়ার দুবাই এর বুর্জ খলিফা টাওয়ার এর পিছনে থাকবে । প্রকল্পের উদ্দেশ্য ঢাকাকে দক্ষিণ এশিয়ায় বাণিজ্যের কেন্দ্র ( হাব) হিসেবে পরিনত করা । প্রকল্প সমালোচকদের নিকট থেকে উচ্চ প্রশংসা পেয়েছে বলে দাবী করা হয়েছে এবং এটা নাকি জাতির উন্নয়ন কে বিশ্বের বুকে প্রতিকায়িত করবে ।
প্রকল্পটির জন্য প্রথম প্রস্তবনা আসে মার্কিন যুক্তরাস্ট ভিত্তিক KPC গ্রূপ এর মাধ্যমে । পর বর্তীতে অর্থ মন্রী মহোদয়ের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়ে প্রকল্পটি দিনের আলো দেখার পথে এগিয়ে চলে দুর্বার গতিতে ।

প্রথমে প্রকল্পটির জন্য প্রস্তাবকারী কোম্পানী পুর্বাচলে ১০০ একর ভুমির প্লট চেয়ে ছিল পরে তা কমিয়ে ৬০ একরে নামিয়ে নিয়ে আসা হয় । প্রকল্পটির বিস্তারিত লাভ ক্ষতির বিশ্লেশণ করা এ লিখাটির উদ্দেশ্য নয় । উদ্দেশ্য হলো প্রায় সমপরমাণ টাকায় আর কি গুরুত্বপুর্ণ কাজ করা যায় সে সম্পর্কে একটু আলোকপাত করা ।

১৪২ তলা প্রকল্পটির একটু বিবরণ দেয়া হল প্রাসংগিক কারণে । এধরণের একটি বিশাল বহুতল বানিজ্যিক ভবন নির্ম্ণের জন্য যে সমস্ত লোভনীয় , আকর্ষণীয় তথ্য যেমনভা্বে বিদেশী বিনিয়োগ কারীদের কাছে তোলা ধরা হয় এবং তাতে অর্থ মন্ত্রী যে রকম অকুণ্ঠ কার্যকরী সমর্থন দেন তার ছিটে ফুটাও যদি দেশের অবহেলিত ধংসের দোরগোড়ায় উপনিত তাঁত শিল্প , তাঁতী , নদী ভাংগন কবলিত নিশ্ব রিক্ত পথে পথে ভাসমান লক্ষ লক্ষ মানুষের করুন পরিনতির কথা ভেবে তাদের জন্য করণীয় প্রকল্পের লোভনীয় প্রস্তাবনা বিশ্ব দরবার তুলে ধরতেন তাহলে হয়ত বা অনেকেই বিনিয়োগ কিংবা মানবতার সাহায্য নিয়ে এগিয়ে আসতেন ।

জানিনা আমার প্রম্তাবিত বিষয়ে তাঁদের কি দৃস্টি ভংগী । তবে জানেন যে দেশের তাঁত শিল্প ঐতিয্যগত ভাবেই একটি পারিবারিক কুটির শিল্প । একটি তাঁতে বলতে গেলে পরিবারের সকল সদস্যই কাজ করেন। কাজ করতে হয় সুতা পাকানো, রংকরা , মাকুতে ভরা , টানা দেয়া , কাপর বুনা নানাবিধ কাজ । তাঁত শিল্পের অতীত ঐতিয্য, বর্তমান দুরাবস্তা ও ভবিষ্যত অপার সম্ভাবনা ও এর আর্থ সামাজিক দিকগুলি যদি আমরা দেশী বিদেশী উপযুক্ত কতৃপক্ষের কাছে তুলে ধরতে পারি তাহলে মার্কিন যুক্তরাস্টের বাংলাদেশী বংশোদ্ধত KPC Group এর মত অনেকেই হয়ত এগিয়ে আসবেন একটা উপযুক্ত প্রকল্প প্রস্তাবনা নিয়ে ।

এই লক্ষ সামনে নিয়ে দেশী বিদেশী বিনিয়োগকারী , ও আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যমালা সন্নিবেশিত করে Ending extreme poverty through establishment of integrated Tant Polli শির্ষক একটি প্রকল্প প্রস্তবনার সার সংক্ষেপ এই সামুর পতায় মেলে ধরা হল । প্রকল্প প্রস্তাবনাটি যেহেতু দেশী বিদেশী সকল পর্যায়ের বিনিয়োগকারী ও আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার দৃস্টি আকর্ষণের নিমিত্ত তাই মুল প্রস্তাবনাটি ইংরেজীতে দেয়া হল ।

এখনে বাংলায় ছোট্ট করে একটি সার সংক্ষেপ দেয়া হল :

প্রকল্প বিররণ :
ক) প্রকল্প নাম : তাঁতীদের দারিত্রতা নির্মুলের লক্ষ্যে সমন্বিত তাঁত পল্লী
খ) প্রকলপ ব্যয় : ৯৫৮৫ কোটি টাকা
গ) বাস্তবায়ন : পাবলিক প্রাইভেট পারটনার শীপ
ঘ) দেশের ৩০০ তাঁত নিবীড় এলাকায় ৩০০ তাঁত পল্লী স্থাপন
ঙ) মোট ১.৫০ লক্ষ হত দরিদ্র ও নদী ভাংগন কবলিত সহায় সম্বলহীন পরিবারের পুর্ণবাসন
চ) মোট ৬.০০ লক্ষ তাঁতীর প্রত্যক্ষ পুর্ণ কর্ম সংস্থান
ছ) বাৎসরিক প্রায় ৭৪ কোটি মিটার অতিরিক্ত তাঁত বস্র উৎপাদন
জ) প্রায় ৫০০০ কোটি টকার বাৎসরিক মুল্য সংযোজন

প্রস্তাবিত প্রকল্পটির একটু সংক্ষিপ্ত রূপরেখা দেখা যাক :

১) দেশের তাঁত নিবীড় এলাকায় ৩০০ টি সমন্বিত তাঁত পল্লী স্থাপন
২) তাঁত পল্লিতে বহঁতলা বিশিস্ট আবাসিক ভবন , নির্মান, রাস্তা , পানি, বিদ্যুত গ্যাস ও নাগরিক সুযোগ সুবিধা দেয়া ( বিস্তারিত নীচের project proposal এ চিত্র সহ দেখা যেতে পারে ) ।
৩) তাঁত পল্লীতে কমন তাঁত শেড নির্মাণ এবং সেগুলিতে তাঁত, তাঁত সহায়ক যন্ত্রপাতি , সুতা ও বস্র প্রক্রিয়াকরণ সুবিধাদির ব্যবস্থা করা ।
৪) প্রতিটি তাঁত পল্লিতে ১০ টি করে তাঁত শেড থাকবে । পতিটি শেডে থাকবে ১০০টি করে তাঁত স্থাপন । ১০ টি তাঁত শেডে মোট ১০০০ টি তাঁত থাকবে । এতে করে একটি তাঁত পল্লিতে মোট ৩০০০ তাঁত শ্রমিকের পুর্ণ কর্ম সংস্থান হিসাবে মোট ৬. ০ লক্ষ তাঁতীর পুর্ণ কর্ম সংস্থান হবে ( তাঁত প্রতি ২ জন করে , পরোক্ষ কর্মসংস্থান বিবেচনায় নিলে এ সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হবে ) ।
৪) তাঁত শেডের উৎপাদন ব্যবস্থাপনা উৎসাহী বেসরকারী উদ্যোক্তাদের কাছে প্রতিযোগীতামূলক দরপত্রের মাধ্য়মে কিংবা সমবায় ভিত্তিতে তাঁতীদের কাছে ন্যস্ত করা যেতে পারে ।
৫) ব্যাংক লোনের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদেরকে সহায়তা করতে হবে এবং এ লক্ষ্যে একটি সিড মানি প্রকল্পের মাধ্যমে সংগ্রহ করে ব্যাংক এর কাছে প্রদান পুর্বক তাদেরকে ঋণদান কর্মসুচীতে সহায়তা করা যেতে পারে ।
৬) প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশের নদী ভাংগন কবলিত সহায় সম্বলহীন হত দরিদ্র মানুষ এবং বাপ দাদার ভিটামাটি ও পেশা ছেড়ে যাওয়া হতদরিদ্র দক্ষ ও আধা দক্ষ তাঁতীদেরকে তাদের পৈত্রিক পেশায় পুর্ণবাসন করা ।
৭) প্রকল্পের আওতায় নদী ভাংগন কবলিত নিশ্ব সহায় সম্বলহীন পরিবারকে পুর্ণবাসিত ও সংগঠিত করে তাঁত শিল্পের উৎপাদন ও বুনন উপযোগী উপযুক্ত স্বল্পকালীন প্রশিক্ষন দিয়ে দক্ষ তাঁতী হিসাবে পরিনত করা । সেখানে তাদের কে একটি কমন তাঁত শেডে কাজের সুযোগ করে দিয়ে পুর্ণ কর্মসংস্থানের সুযোগ দেয়া । প্রকল্প সংলগ্ন স্থানে প্রতি পরিবারকে এক খন্ড ভুমি বরাদ্ধ দিয়ে সেখানে তাদের বসবাস , ও খোলা জায়গায় তরিতরকারী , হাস মুরগি লালন পালনের সুবিধা দেয়া ।
৮) প্রকল্পের আওতায় মাত্র ২ বছর সময়ের মধ্যেই ৩০০,০০০ হত দরিত্র তাঁতী ও নদী ভাংগন কবলিত নিশ্ব সহায় সম্বলহীন পরিবারকে পুর্ণবাসিত করা সম্ভব হবে ।
৯) প্রতি বছর উৎপাদিত হবে অতিরিক্ত প্রায় ৭৪ কোটি মিটার বস্র যার মুল্যমান প্রায় ১০০০০ কোটি টাকার মত ।
১০) প্রকল্প এলাকার আশেপাশের সকল রাস্তার পাশে নদীর তীরে , বেরী বাধের পাশে এবং প্লটের খালি আঙগিনায় তুঁত গাছ চাষের ব্যবস্থা করা । তুঁত গাছ থেকে সংগৃহীত পাতা তাঁত পল্লীতে বসবাসরত জনবলের সাহায্যে বিভিন্ন পক্রিয়ায় খাটি রেশম সুতা তৈরী পুর্বক হস্ত চালিত তাঁতে অধিক মুল্য সংযোজন সক্ষম উন্নত মানের রেশম বস্ত্র তৈরী করা । দারিদ্রতা নিরসন যেহেতু একটি বৈশ্বিক প্রচেষ্টা তাই এখানকার উৎপাদিত খাটি প্রাকৃতিক রেশম বস্ত্র উন্নত দেশে বাজারজাত করণের ব্যবস্থা করা । মুল্যবান খাটি রেশম বস্ত্রের চাহিদা রয়েছে ঘরে বাইরে সর্বত্রই ।

দশ হাজার কোটি টাকা দিয়ে সমাজের উচু তলার লোকদের জন্য বিশ্বের সর্বোচ্য দালান নির্মিত হোক এবং তাতে অর্থমন্ত্রীর অকুন্ঠ সমর্থন থাকুক তাতে আমাদের কোন আপত্তি নেই । কিন্তু তার মত আর আর সকলের প্রতি অনোরোধ থাকল অবহেলিত তাঁতী ও নদী ভাংগন কবলিত ছিন্নমূলদের প্রতি একই রূপ নজর দিন ।
মার্কিন মুল্লুক হতে জানাশুনা উদ্যোক্তা ধরে নিয়ে নিয়ে আসুন পরম মমতা দিয়ে । দোহাই মাননীয় মন্দ্রী মহোদয় প্রকল্পটিকে রাবিস বলবেন না , একে খুশ নছিব বলে গন্য করলে ভাল ফল পেতে পারেন ।

Project proposal
Project title: Ending extreme poverty through establishment of integrated Tant Polli
Project background
Thousands of hand looms in Bangladesh have become vulnerable for survival in the last few years. The centuries-old art of weaving is dying a slow death because weavers are unable to make ends meet. Realising the fate of thousands of weavers across the country, many quarters are calling for government intervention to help save the valuable Bangladeshi hand loom tradition that is presently endangered. The government of Bangladesh is also consistently pursuing to bring about improvement in the productivity and marketing of hand loom sector, still it can be seen that weavers are facing severe livelihood crisis and are facing challenges of gradual extinction. It has been proved that the hand loom weavers are vulnerable to switch to any other profession when they left their age old ancestral weaving profession. The situation is even aggravated when river bank erosion affected hand loom weavers are added to the scenario.
The river bank erosion is itself an endemic and recurrent natural hazard in Bangladesh .The degree of economic loss and vulnerability of population due to river bank erosion is seen as one of the major causes for national poverty . About 1 million people are directly affected each year by river bank erosion in the country. The total monetary loss is estimated to be approximately $500 million a year. An estimated 300000 displaced persons usually take shelter on road, embankment and government requisioned land. River bank erosion causes setback for village agriculture. Along with homestead settlements, it erodes farm land, infrastructure and the communication system. The effected people lose all their assets and means of livelihood. They are thus forced to migrate to urban areas. A survey conducted in two city slum areas in Dhaka city (capital city of Bangladesh) revealed that about 30% of the city slum dwellers are coming from major river bank erosion areas around the river Ganges, Padma and Megna and their estuaries. The displacement caused by erosion also involves the whole family. A large portion of them remain unemployed due to lack of work opportunities. Thus it needs to create work opportunity for them. The easy way to create work opportunity for them is to engage them in the rural based agricultural farming. But it is very costly to provide them required size of farm land due to dearth of farm land.

They need to be rehabilitated in most cost effective way in manufacturing rather than farming occupation due to paucity of farm land. The pre and post weaving handloom activities are the most cost effective cottage based manufacturing industries in Bangladesh. A handloom unit with one or two loom can provide full time employment for about three people with scope to work all the family members. Thus it is considered that establishment of integrated handloom polli (village) adjacent to loom concentrated areas will help in boosting handloom industry enabling about 1.25 lakh idle looms into operation. The river bank erosion affected people can easily be rehabilitated in to these handloom Polli if they can be provided with basic training on handloom weaving as well as housing facilities This will help to protect mass scale migration of river bank erosion as well as severe flood affected people and also to push back city slum dwellers to the proposed handloom polli .

Based on the above problem statement side by side the immense potentiality of boosting handloom industries with a component of rehabiliting the riverbank erosion effected people , a project proposal titled ‘Integrated Handloom Polli’ for establishing 40 handloom Polli in all the loom concentrated areas are designed . It is expected that the impact of the innovative venture will help to find out ways for solving big problems and can be replicated to all other areas of the country.
Project Location : 300 handloom concentrated area of the country.
Project aim:
Ending Extreme poverty for the people affected by riverbank erosion and facing extinction from ancestral handloom weaving profession.
Target people:
People affected by river bank erosion and handloom weaver who are now at the verge of extinction from their ancestral weaving profession.

Project design
Organisation of productive resources
1. People :Organising and bringing up the affected people under the project activities
2. Building of required physical and technical infrastructure
3. Providing productive equipments and tools
4. Providing required technical services
A : At individual levels
1 Providing facilities for increase skills and knowledge ( linking them to appropriate training programme)
2 Providing basic education and health care services ( linking them to education health clinics)
B: At System Level
1 Building human capacity ( Through providing skill development training)
2 Providing vibrant marketing facilities ( providing expertise services for procurement of inputs and marketing of outputs)
3 Making availability of modern infrastructure ( roads, electricity, gas, water, sanitation) ,
4 Maintain peace and social justice
5 Maintaining safety nets and transfers

Diagram of conceptual framework for extreme poverty alleviation

Total estimated cost : TK 9705 crore ( About 1.22 bn Dollar)
Project implementation: To be implemented under Public –Private participation
Sponsoring organisation : Ministry of Jute and Textiles
Salient features of the Integrated Handloom Polli

• Provision of highway connectivity of the Tant Polli
• Nearness to growth centre/Urban areas/existing handloom establishment network
• Provision of factory sheds for handloom operation
• Provision of residential buildings for the target people for rehabilitation
• Industrial and dwelling friendly infrastructure
• Allotment of plots for growing vegetables either in the courtyard or in separate plot.
• Built to suit and customized construction
• Financial guidance to the prospective handloom entrepreneurs for coming forward to the venture.
• All solutions under one roof
• Assured return on investment
• Assistance in getting government subsidies for running and operation of the production units
• Assistance in getting project finance through equity participation and providing state guarantee to
commercial banking and other financial institutions.
• Assistance in getting all the required government approvals
• Assistance in procurement of required production inputs
• Assistance in providing required domestic and export marketing services
• Assistance in undertaking market promotion and advertising campaigns.

Main component wise project Implementation and management framework:




Overall impact of the project to the national economy

1. Creation of direct new employment : 600, 000
2. Number of vulnerable people rehabilitation: 1.50 million
3. Contribution to Additional fabrics production per year : 740 million metres
4. Value addition per year : TK 5000 crore ( USD 0.63 bn)

মন্তব্য ৮৬ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৮৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:১০

কালনী নদী বলেছেন: you are working for the roots not the majority! i heard a little people would go for heaven.

২৪ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । কি করব ভাই দেশের মাথা মস্তক চর্বী মাংসদের দৃষ্টি কেবলই আকাশচুম্বী । সকলেই আকাশ ছুতে চাই । সেটা্ই স্বাভাবিক । তবে একটু ইচ্ছে হল দেখি গগনবেদী ভবন ভেদে কি দেখা যায় । জানিনা উপর ওয়ালারা নীচটা দেখবেন কিনা ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।

২| ২৪ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৫৭

কালনী নদী বলেছেন: উপরওয়ালা তাদের সাথেই থাকেন যারা . . . . . অসহায় ও অবহেলিতদের সাথে থাকেন।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

২৪ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:২৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অসংখ ধন্যবাদ অনুভবে আসার জন্য । প্রকল্পটা একান্তই খসড়া, এটা নিয়ে যাব আরো অনেক বড় ফোরামে আরো ডেভেলপ করে ।
ইনশাল্লাহ দেখে ছাড়ব কি হয় শেষতক ।
শুভেচ্ছা রইল

৩| ২৪ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৪৪

শেয়াল বলেছেন: আংরেজী না লিখলে হয় না?

২৪ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৩১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বিষয়টার একটা আন্তর্জাতিক আবেদন আছে । তাই একটি পার্ট ইংরেজীতে লিখা হয়েছে । ইংরেজীতে লিখার কারণটাও ভিতরে বলা হয়েছে একটু খেয়াল করলে দেখা যেত । যাহোক আশা করি ভুল বুঝবেন না ।
অনেক ধন্যবাদ । ভাল থাকার শুভেচ্ছা থাকল ।

৪| ২৪ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৫০

শেয়াল বলেছেন: তাঁতশিল্প নিয়া আরো ভাবা দরকার, ১৪২ তলা বিলাসীতা ছাড়া কিসসু না রে ভাই

২৪ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আরো ভাবার প্রয়োজন অবশ্যই আছে ।এই সামান্য লিখার একটি উদ্দশ্যই হলো সকলের ভাবনার বিষয়টুকু চানা । তাঁত শিল্প নিয়ে ভাবনার বিষয়গুলি জানালে বাধিত হব । গঠনমুলক কিছু বলার থাকলে জানাবেন অনুগ্রহ করে ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৫| ২৪ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:০৫

কালনী নদী বলেছেন: Joker: i Cant Wait to Show You My ToyS (Very Angry!)
Batma: (A little bit of Consued!) where does he found those beautiful toys! ?
-Ocenia . . .


-ভাইজানের লগে একটু অফটপিক চিত্তবিনোদন। আশা করি রাগ করবেন না।

২৪ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: I'm going to save up all my nickles, dimes, quarters, and pennies!
At first I wanted just one toy, BUT NOW I WANT SO MANY
ভাইজান অফটপিক চিত্তবিনোদন বেশ উপভোগ্য । ভাল লাগল
ধন্যবাদ

৬| ২৪ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:০৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কালনী নদী বলেছেন: you are working for the roots not the majority! i heard a little people would go for heaven.


যদিও বাংলাদেশে ম্যাসলেভেলের জন্য এরকম ভালো কাজ খুব কমই হয়েছে, তাও আশা রাখি। তবে প্রথম কমেন্টারের কমেন্ট টা মনে ধরেছে আমার।

তারপরও বলবো এগিয়ে যান

২৪ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কথাগুলো ভাল লাগল, ঈদের আগে রং বেরংগের তাতের জামদানী বেনারশি টাঙগাইল মসলিন ছাড়ব দেইখ্যা যাইয়েন , নিয়া যা্ইয়েন ।
ইনশাল্লাহ এগিয়ে যাব ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা থাকল ।

৭| ২৪ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:২৭

ইকরাম উল হক বলেছেন: বিল্ডিং বানানোর সিদ্ধান্তকে স্বাগতম। তবে তার আগে জবাব দিতে হবে 'একটি বাড়ি একটি খামার' টাইপের প্রকল্প গুলো বন্ধ কেন?

২৪ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৮:১৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । আপনার প্রশ্নটা খুবই গুরুত্বপুর্ণ আশা করি কতৃপক্ষ সঠিক জবাব দিবে । তবে আমি একটু খুঁজ খবর নিয়ে দেখব ব্যপারটি কি ।

৮| ২৪ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৩১

বিবেক ও সত্য বলেছেন: যে পরিমান অর্থের প্রকল্প এটা সে একই পরিমান অর্থ দ্বারা এ প্রকল্পের চেয়ে আরো অনেক বেশি বেশি উন্নয়নমূলক প্রকল্প গ্রহন করা সম্ভব। এ পরিমান অর্থ দ্বারা কি কি উন্নয়নমূলক কাজ করা যেতে পারে তার যদি তালিকা তৈরি করা হয় তাহলে এ প্রকল্পের সিরিয়াল নং না হলেও ৫০ নং এ পড়বে।

২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব খুশী হলাম আপনার সচেতনতা দেখে । এরকমটিই তো চেয়েছিলাম । গুরুত্বপুর্ণ প্রকল্পের একটু সংক্ষিপ্ত রুপকল্প প্রকাশ করলে অনেক ভাল হয় , গঠনমুলক এমন লিখা দেশ ও জাতির জন্য কল্যান বয়ে অানুক এই কামনা করি । সকলের আলোচনায় সমালোচনায় সঠিক ও প্রয়োজনীয় প্রকল্প প্রনয়ন ও বাস্তবায়ন করা হলে সেগুলি অনেক বেশী সুফলদায়ক হয় ।

ধন্যবাদ , ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৯| ২৪ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭

শায়মা বলেছেন: বাংলাদেশের তাঁতী ও তাঁতশিল্পের সাফল্য কামনা করি। আমি নিজে বাংলাদেশী শাড়ি ছাড়া অন্য কোনো দেশের শাড়ি পরিনা!


আমার মনে হয় আমাদের দেশের জামদানী, মসলিন, টাঙ্গাইল, রেশম সিল্কের মত আর কোনো শাড়ী পৃথিবীতে নেই।

২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বাংলাদেশের অবহেলিত তাঁতী ও তাঁতশিল্পের সাফল্য কামনা করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপুমনি । আপনি যতার্থই বলেছেন আমাদের দেশের জামদানী, মসলিন, টাঙ্গাইল, রেশম সিল্কের মত আর কোনো শাড়ী পৃথিবীতে নেই। ভারতীয় বিশেষ করে কলিকাতার সুন্দরী ললনারা জামদানী শাড়ীর জন্য পাগল । জামদানী শাড়ির জ্যামিতিক ডিজাইন এমনই ইউনিক যে ভারত বস্র শিল্পে পৃথিবীর সেরা তারাও অনেক চেষ্টা করে জামদানি শাড়ি বুনার টেকনিক রপ্ত করতে পারছেনা । জামদানী তাঁতীর সামনে থাকেনা কোন ডিজাইন । একটি তাঁতে একদিকে একজন ছেলে পাশে একজন মেয়ে বসে মনের মাধুরী মিশিয়ে মন থেকে ডিজাইন তুলে নিয়ে তা বস্ত্রে ফুটিয়ে তৈরী করেন অপুর্ব জামিতিক ডিজাইনের জামদানী ।
কলিকাতার বিখ্যাত বালুচুরী সেওতো টাংগাইল মসলিন থেকে নেয়া । তারা আমাদের টাংগাইলের দক্ষ তাঁতীদেরকে প্রলুব্ধ করে কলিকাতার কাছে নদীয়া ফুলিয়া হ্যান্ডলুম সেন্টারে পুর্ণবাসন করে তৈরী করছে তাদের প্রিয় বালুচুরী শাড়ি ।
একমাত্র বাংলাদেশেই এখন পাওয়া যায় খাটি রেশম সুতা কারণ ব্লেনডেড রেশম সুতার কারখনা এখনো বাংলাদেশে গজায় নাই ।রাজশাহীতে অবস্থিত দেশের একমাত্র সিল্ক সুতা তৈরীর সরকারী কারখনায় সিল্ক সুতা বেজাল দেয়ার যন্ত্র বসাইতে দেয়া হয় নাই । তাই আমরা এখনো কিছু পিউর সিল্ক সুতা ও খাটি রেশমী শাড়ি পাচ্ছি ।
ঈদের আগে সামুতে জামদানী, মসলিন, টাঙ্গাইল সিল্ক , বেনারসী ছাড়ব , এসে নিয়ে যাওয়ার আমন্ত্রন থাকল ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

১০| ২৪ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




শেখ হাসিনা হয়তো অনেক কিছু করছেন; লোকে ভুলগুলো মনে রাখবে, কারণ ভুলগুলো খুবই বড়।

২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: তাঁর যে আর কত গেলে বোধদয় হবে তা আল্লাই জানে । মনে হয় পিতাজির মত লোক বাছতে ভুল করতেছে , আপন পর চিনতে পারতেছেনা । বাপজান বলে ছিলেন চাটার দলে খেয়ে শেষ করল , বাপজানের এই কথাটা মনে রাখলে ভাল করত । ভুলগুলা কম হত ।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।

১১| ২৪ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষকে ভেঁড়া ভাবছেন মুহিত সাহেব

২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: লোকে বলে যে রকম সে অন্যকেও সে রকম ভাবে । সকলকে রাবিস বলতে বলতে তার কপালে খবিস পদবীটা জুটতে যাচ্চে বলেই মনে হচ্চে।

১২| ২৪ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬

বিজন রয় বলেছেন: ১৪২ তলা ভবন বানানোকে আমি সমর্থন করি।
একসময় দেশে ১০ তলা ভবনও ছিল না। এখন হর হামেশা ১০, ২০, ২৫, ৩০ হচ্ছে। সেই ধারাবহিকতায় ১৫০ তলা ভবনও হোক।

তবে দেশের রাজনীতি কলুষমুক্ত হোক আগে।

অনেক কষ্ট করে তথ্যবহুল পোস্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দাদার প্রতি রইল প্রাণ ডালা ভালবাসা । আপনার সাথে একমত
দেশে ১০ তলা ভবনও ছিল না। এখন হর হামেশা ১০, ২০, ২৫, ৩০ হচ্ছে। সেই ধারাবহিকতায় ১৫০ তলা ভবনও হোক
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।

১৩| ২৪ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩১

র‍্যাশ বলেছেন: ১৪২ তলা ভবন বানানোর সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিলাসিতা ছাড়া আর কিছুই না। দেশের সিংহ ভাগ মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতার উন্নয়ন না ঘটিয়ে এই জাতীয় বিলাসী প্রকল্প গ্রহনে লাভ নেই বরং এর মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রীয় লুটপাটের পথ আরো সুগম হবে।

২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । আপনি যতার্থই বলেছেন ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

১৪| ২৪ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

অশ্রুকারিগর বলেছেন: ১৪২ তলা ভবন হলে মুষ্টিমেয় ব্যবসায়ীদের উন্নতি হবে। এছাড়া আর কি উন্নতি হবে আমার চোখে পড়েনা। একটা দেশের উন্নতি হয়তো একটা সিম্বলিক টাওয়ারকে দিয়ে বুঝায়। যেমন মালয়েশিয়া বা দুবাইয়ের কথা, কিন্তু আমাদের দেশের অবকাঠামোতো সেই আগের মতোই আছে। যমুনা ফিউচার পার্ক দিয়ে কিছু মানুষের উপকার হল। তর্কের খাতিরে যদি বলেন এদের উন্নতি তো দেশেরও উন্নতি তাহলে আর কিছু বলার নাই বিজন রয়ের মতো বলে যাই ১৪২ কেন ২০০ তলা ভবন হোক তবে দেশের রাজনীতি কলুষমুক্ত হোক আগে।

তাঁতশিল্প নিয়ে প্রজেক্ট প্রপোজালটা বেশ ভালো লাগলো। এটা কি আপনার ? কোথাও উপস্থাপন করেছেন ?

২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বিজন রয় ও আপনার মতের সাথে আমিও একমত ১৪২ কেন ২০০ তলা ভবন হোক তবে দেশের রাজনীতি কলুষমুক্ত হোক আগে। একারনেই আমার প্রগেক্ট প্রপোজালে কমপোনেন্ট যথা
At System Level
Maintain peace and social justice
Maintaining safety nets and transfers
বিষয়ক কম্পোনেন্ট অন্তর্ভুক্ত করেছি ।

মাসকয়েক আগে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রনালয়াধীন একটি সরকারী ওয়েব সাইটে বস্ত্র প্রতিমন্ত্রীর বরাত দিয়ে একটি পোষ্টে দেখেছিলাম তারা পদ্মা ব্রিজের কাছে প্রায় ২০০০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি তাঁত পল্লী স্থাপন করে ওটাকে তাঁত শিল্পের হাবে পরিনত করবেন । এখন সে পোস্টি আর দেখছিনা তারা পিছিয়ে আসলেন কিনা জানিনা । তবে তাঁত পল্লী বিষয়টি নিয়ে কিছুদিন আগে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রীর সাথে টেলিফোনে কথা হয়েছে ,তিনি বেশ সময় নিয়ে কথা শুনলেন , আলোচনা অনুযায়ী বৈদেশিক সাহায্য প্রাপ্তি উপযোগী একটি প্রকল্প রুপকল্প তৈরী করে তার কাছে পাঠানো হয় । এ প্রকল্প প্রপোজালটি তারই একটি ক্ষুদ্র অংশ । জানিনা তার বিশেষজ্ঞ বাহিনী কি করছেন । এটা তার বিশেষজ্ঞ বাহিনীর নজরীভুত ও মনপুত হলে হয় । আপনার পক্ষে কোন কিছু করা সম্ভব হলে এগোতে পারেন ফ্রি স্টাইলে । জানালে খুশী হব । কার যে কোথায় কোন পর্যায়ে বিচরণ তা তো বলা যায়না , হয়ত অবহেলিত তাঁতী সম্প্রদায়ের জন্য আপনার উদ্যোগ অনেক সুফল বয়ে আনবে ।
অনেক ধন্যবাদ , শুভ কামনা থাকল ।

১৫| ২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:০০

সুমন কর বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুমন দাদা, পোষ্ট এর লিখাটি পাঠ ও শেয়ার করার জন্য
রইল অশেষ প্রিতি সাথে ভাল ও সুস্থ থাকার শুভ কামনা ।

১৬| ২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩০

নীলপরি বলেছেন: অজানা তথ্য জানলাম । ধন্যবাদ ।

২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , এ তথ্যগুলি আপনার অধিকাংশই জানা তথাপি বিনয় জানানোর জন্য রইল শুভেচ্ছা ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

১৭| ২৪ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭

অশ্রুকারিগর বলেছেন: আরে না ভাই, আমি সাধারণ লোক। প্রপোজালটা সুন্দরভাবে বানানো দেখে জানতে ইচ্ছা হয়েছে এটা কি কোথাও পাঠানো হয়েছে কিনা।

২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:১৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । দেখা যাক বাংলাদেশ সরকর কি করে । পরে যাওয়া হবে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।

১৮| ২৪ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা, মাঝখানে ইংরেজীর দরকার ছিল না। আজ সকালে পড়ছিলুম সাড়ে চার লাখ কোটি টাকা নেতা মন্ত্রী ব্যাবসায়ী চোরেরা পাচার করেছে বিদেশে। দেশে ওসব উন্নতি হবে টবে না। যারা ক্ষমতায় তারাই নির্ধারক আমাদের ভাগ্যের আর সেটা চিরকালই ফাটা।

২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:১১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন মাঝের ইংরেজীটা না দিলেও চলত তবে একটা বিশেষ লক্ষ নিয়ে লিখা হয়েছে ,যদি যিনি রাবিস জাতীয় ইংরেজী শব্দ মালা খুব বেশী পছন্দ করেন তিনি যদি কালে ভদ্রে লিখাটা একটু দেখেন এই ভেবে ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।

১৯| ২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪২

আহমেদ জী এস বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ,



আশা জাগানিয়া পোস্ট । অনেক ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য হয়ে গেছে এতে ।

তবে মাল সাহেব এটা বুঝবেন না । যিনি অর্থমন্ত্রী হয়েও শেয়ার বাজার বোঝেন না , অর্থমন্ত্রী হয়েও যিনি ব্যাংকিং খাতে সাগর চুরির কথা বললে বোঝেন না যে, এটা কার অক্ষমতা ও অপদার্থতা ; তাকে কি করে বোঝাবেন এই লেখার মূল উদ্দেশ্যটি ? তার নামটিই যে শুরু হয়েছে " আবুল' দিয়ে !

আপনাদের প্রচেষ্টা সফল হোক ..............


২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জি । বাংলাদেশে এখন সবচেয়ে বাহবা পাওয়া লোক আবুল । বাংলাদেশে ধনবাদী লালান পালন, চালান প্রভৃতি বহুবিদ কির্তীর কারণে আবুলকে নোবেল দেয়ার জন্য মানববন্ধন করতে হবে পুর্বাচলে বহুতলা ভবন শীর্ষে সারা দুনিয়া যেন তা দেখতে পারে ।
আমার প্রচেষ্টার লক্ষে আপনার শুভ কামনার জন্য শুভেচ্ছা রইল ।

২০| ২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫২

আখেনাটেন বলেছেন: ১৪২ তলা তৈরির বদলে আর কি কি করলে দেশ ও দশের উপকার হবে এটা ভাবার অনেক যোগ্য লোক থাকলেও ভাবার অবকাশ কোথায়? কারণ যা করলে দেশ ও দশের সাথে নিজেও গায়ে গতরে শ্রীবৃদ্ধি আনানো যায় তারা তাই আগে করবে। আর কিছু আম জনতা না বুঝেই বলবে, বাহ-বাহ ১৪২ তলা 'কামাল কার দিয়া ভাই'।

২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভা্‌ইয়া , একেবারে ঠিক কথা বলেছেন কিছু আম জনতা না বুঝেই বলবে, বাহ-বাহ ১৪২ তলা 'কামাল কার দিয়া ভাই'। বলবে । বিডি২৪ ডট কম তার পোস্টে বলেছে সমালোচকেরা নাকি ১৪২ তলাকে খুব প্রসংসা করেছে এটা নাকি দেশটাকে নিয়ে যাবে আরো অনেক উচ্চতায় - এখন বলেন হাসবেন না কাঁদবেন ।

২১| ২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:




চোরা টাকা দিয়ে সব সময় বিল্ডিং উঠানো হয়, জমি কেনা হয়।

২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:১১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বাংলাদেশের ব্যাংক থে্কেই লোন নিবে এই বিলডিং এর ড্র্‌ইং ডিজাইন ও সরকারী সমর্থনের নীতিবাক্য মর্টগেজ দিয়া ।আনেক বিদেশী বাংলাদেশীরাই এরকম ছবিওয়ালা প্রজেক্ট পাশ করাইতেছে ব্যক থেকে টাকা লোন পাওয়ার সমজোতা করে । এধরণের প্রকল্পে লোন পাওয়া নাকি এখন একেবারে গেরানটিড বিষয় অনেকের কাছেই শুনি শুধু প্রজেক্ট টা একবার উপর থেকে পাশ হলে হয় ।

২২| ২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:৩২

সাইফ রাসেল বলেছেন: ব্যাপারটা নিয়ে এতো গভীরে ভাবি নাই এবং বিষয়টা যে এতো বিরাট অঙ্কের খরচ দাবী করছে সেটাও জানতাম না। এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট। ধন্যবাদ বিষয়টাতে আলোকপাত করার জন্য।

২৫ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:০২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রাসেল । হা আকাশচুম্বী প্রজেকটা অনেক টাকার । এ টাকায় বেচে যায় দেশর ঐতিয্যময় তাঁত শিল্প , দেশের অবহেলিত তাঁতী সম্প্রদায় ও নদী ভাংগন কবলিত ছিন্নমুল সকল মানুষ ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।

২৩| ২৫ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক কিছু জানা গেল

২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ
ভাল লাগল শুনে ।
তবে -
জানার কোন শেষ নাই
জানার চেষ্টা বৃথা তাই
হিরক রাজার দেশে যাই
আকাশ চুম্বী ভবন বানাই
বসে উচা আকাশ চুড়ায়
মেঘ বৃস্টি রোদ পোহাই ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা জানাই ।

২৪| ২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: '' র‍্যাশ বলেছেন: ১৪২ তলা ভবন বানানোর সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিলাসিতা ছাড়া আর কিছুই না। দেশের সিংহ ভাগ মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতার উন্নয়ন না ঘটিয়ে এই জাতীয় বিলাসী প্রকল্প গ্রহনে লাভ নেই বরং এর মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রীয় লুটপাটের পথ আরো সুগম হবে।''
সহমত জানালাম ।

২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সহমত প্রকাশের জন্য অনেক ধন্যবাদ জনাব গিয়াস ভাই । অগনিত পাঠকের মন্তব্যগুলি দিয়ে bdnews24.Com এর কাছে জানতে চাইব তারা ১৪২ তলা প্রকল্পটির উপর সমালোচকদের প্রসংসা কিভাবে পেল , কি কি যুক্তি তাদের ছিল, বড় জানতে ইচ্ছে করে ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।

২৫| ২৫ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল ভাবনায় কেউ থাকবেনা। কমিশনবাজির প্রকল্পে সকলেই আগ্রহী!

যে জন্য গণপরিবহন প্রকল্প মূখথুবরে রয়- ফ্লাই ওভার রাতারাতি পাস হয়!!!!

++++++

২৫ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য । এ জন্য প্রয়োজন গণসচেতনতা্ । কমিশনবাজি প্রকল্পের পাশাপাশি গনমূখী প্রকল্পের দৃশ্য ফুটিয়ে তোলা । সকলেই তো অার অন্ধ নয় কারোঁ না কারো চোখে উঠবে ফুটে , নতুন দিনের সুর্যটার কোন দিকে পরা উচিত হেলে ।

২৬| ২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:




শিক্ষিত মানুষদের দায়িত্ব, দেশের পেছনে-পড়া সাধারণ মানুষকে সুখী জীবন গড়তে সাহায্য করা।

২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব কম লোকইতো এগিয়ে অাসেন গঠনমুলক আলোচনা নিয়ে সাধারণ মানুষকে কিভাবে সুখী জীবন গড়তে সাহায্য করা যায় । বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের অফিসিয়াল ওয়েব সাইট প্রায়শই ভিজিট করি । অসংগতিপুর্ণ কোন কিছু ধরা পড়লে কিংবা সংসোধনের উপায় থাকলে সংস্লিষ্ট মন্ত্রী কিংবা সচিবের সাথে টেলিফোনে মাঝে মধ্যে একটু আধটু কথাও হয় । তারা মনযোগ দিয়ে শুনেন । কিন্তু কাজের কাজ তো কিছই হয়না, যেমনটা তেমনই থাকে , ব্যার্থতার অজুহাতই থাকে অনেক বেশী , সব গড়ায় প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের পুর্ব কর্মের উপর ।
যাহোক, এই প্রস্তাবিত তাঁত প্রকলপটি মুলত USAID সহায়তা কর্মসুচীর আওতায় অর্থায়ন ও Public private participation এ বাস্তবায়নের লক্ষে প্রনীত একটি রূপকল্প । প্রায় ১০০০০ কোটি টাকার এ তাঁত প্রকল্পটির শতকরা ৮০ ভাগ অর্থই প্রকল্পের আওতায় জমি ক্রয়, ভবন নির্মান ও যন্ত্রপাতি ক্রয়ের জন্য নির্ধারিত : যন্ত্পাতির মধ্যে আছে দেশী হস্তচালিত তাঁত ছাড়ও সুতা ও বস্র প্রক্রিয়াকরনের জন্য অতি উন্নত মানের অাধুনিক অনেক বিদেশী যন্ত্রপাতি ) । তাই অনায়াসেই কনসালটেনসি থেকে শুরু করে জমি ক্রয়ে ঘাপলাবাজী , নির্মান ও যন্ত্রপাতি সংগ্রহ সহ সকল ক্ষেত্র হতেই কমিশন নেয়ার সুবর্ণ সুযোগও এ প্রকল্পটি থেকে তৈরী করে নিতে পারে পেজ গুচ খাটিয়ে, আর এ ধরনের কমিশন বাজীতে তাদের দক্ষতা জগত সেরা তাতে বিশেষ কোন সন্দেহ নেই ।
যাহোক, USAID সহায়তা কর্মসুচীর আওতায় অর্থায়ন ও Public private participation প্রকলপটি যদি USA তে অবস্থানরত KPC গ্রূপ এর মত আর কারো নজরে যদি পরে তাহলে তাদের নীজ স্বার্থের সাথে সাথে উপকৃত হতে পারে দেশের এতিহ্যময় তাঁত শিল্প , পুর্ণবাসিত হতে পারে লক্ষ লক্ষ নদী ভাংগন কবলিত নিশ্ব ভাসমান মানূষ যারা ঢাকা সহ দেশের বড় বড় শহরে নাগরিক সুযোগ সুবিধা বঞ্চিত মানুষ হিসাবে অতিবাহিত করছে জীবন যাপন। তারা নীজের সাথে সাথে অন্যদের জীবনকেও করছে দুর্বিসহ । এ ব্লগে যারা বিচরণ করেন তাদের অনেকেরই বিজ্ঞতা ও হস্ত প্রসারণ ক্ষমতা হতে পারে অনেক প্রসস্ত । অনায়াসেই যে কেও এগিয়ে আসতে পারেন সমাজের এই অবহেলিতদের উপকারার্থে প্রয়োগনীয় উদ্যোগ নিয়ে ।

অনেক ভাল লাগলে এখানে অাবার এসে মুল্যবান মন্তব্য রাখার জন্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।

২৭| ২৬ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮

গাওসেল এ. রাসেল বলেছেন: আমি এটা মন থেকে বিশ্বাস করি বলেই লিখছি।

পৃথিবীতে তাঁত শিল্পের দিন অনেক আগেই ফুরিয়েছে। ভর্তুকি, সমবেদনা, জাতীয়তাবোধ দিয়ে আমার মনে হয় না একটা শিল্পকে ধরে রাখা যায়। বিশেষ করে যেখানে হাজারো-লাখো মুখে খাবার জুটানোর বিষয় আছে। আবেগের সীমারেখা নির্ধারন করে বাণিজ্যিক বাস্তবতার দিকে তাকাতে হবে। ছোটবেলায় বইয়ে পড়া বাংলার ঐতিহ্যবাহী শিল্প কুমার, কামার, তাঁত, ঘানি ইত্যাদি কোনটাকে রেখে কোনটাকে ধরে রাখবেন? দেখুন, ভাবুন। তারমানে অবশ্য এই না যে, তাঁত শিল্পকে ভুলে যাব আর ১৪২ তলা ভবনকে স্বাগত জানাবো।

আবেগ আর বাণিজ্যিক সম্ভাবনা গুলিয়ে ফেলা ঠিক হবে কি না- তা ভেবে দেখা উচিত।

২৬ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য । আপনি যতার্থই বলেছেন , তবে হয়তবা এখনো তাঁত শিল্পের দিন ফুরিয়ে যায়নি ।
নিম্মে কতিপয় বিষয় তুলে থরা হল আপনার পর্যালোচনার জন্য ।
তাঁত শিল্পের অবস্থান , বর্তমান অবদান ও ভবিস্মত সম্ভাবনার একটি খুব ছোট্ট বিবরণ দেয়া হল ;
১) তাঁত শিল্প বস্র শিল্পের একটি বৃহত্তর উপখাত ।
২) তাঁত শিল্পে প্রায় ৫ লক্ষ তাঁত ও ১৫ লক্ষ তাঁতী রয়েছেন । এই ৫ লক্ষ তাঁতের মধ্যে বিবিধ কারণে প্রায় ২ লক্ষ তাঁত অলস আছে । অবশ্য দেশের প্রায় সকল বৃহৎ কলকারখানায় বলতে গেলে শতকরা ৩০ ভাগ ক্যাপাসিটি অব্যবহৃত থাকে । এটা সব শিল্পেই এ দেশে আছে বিবিধ কারনে , বানিজ্যিক লাভজনক অনেক তৈরী পোশাক কারখানাও বন্ধ আছে দেখতে পাওয়া যায় ।
৩) তাঁত শিল্পের backward and forward linkage অতি ব্যাপকতর
পশ্চাদ লিংকেজ গুলির (backward linkage) মধ্যে অন্যতম হল :
ক) সুতা উৎপাদন , সুতা প্রক্রিয়া করন : সুতা উৎপাদনের সাথে জড়িয়ে আছে দেশের তুলা চাষীদের ভাগ্য, কারণ সুতাকল গুলিই তাদের উৎপাদিত তুলার একমাত্র বাজার । এখন আসা যাক আধুনিক সুতা তৈরীর কলকারখানায় । এই কল কারখানার তৈরী সুতার বৃহৎ বাজার এই তাঁত শিল্প। তাঁত শিল্প উপেক্ষিত হলে রুগ্ন হবে সুতা তৈরীর স্পিনিং সেকটর এবং এর সাথে সংষ্লিস্ট অন্য সকল শিল্পখাত । বিদেশী বৈধ অবৈধ পন্থায় আসা সুতায় সয়লাব হবে দেশ, ফুলে ফেপে উঠবে চোরাচালাণীর পেট । তাঁত ও তাঁতের বয়নকে যান্ত্রিকীকরন করার জন্য জাপানী সহায়তায় দেশে স্থাপিত ৭ টি এফ সি ও পরবরর্তীকালে ব্যাংকের লোনে দেশে ব্যঙগের ছাতার মত গজিয়ে উঠা ছোট ছোট পাওয়ার লুম ইউনিট গুলোর প্রায় সকল গুলিই রুগ্ন হতে হতে এখন অস্তিত্বহীন । তাঁত শিল্প এখনো টিকে আছে স্বমহিমায়, নীজের অন্তরনিহীত শিল্পগুনে তাঁত শিল্পের বিভিন্ন উপখাত ক্রমেই বিকশিত হচ্চে , দেশের অভিজাত বিপনী বিতান গুলিতে গেলে সহজেই তা সকলের নজরে পড়বে । তবে তাঁত বস্র বিপননে ব্যাবসায়িদের কপাল খুললেও মহাজনী কারণে তাঁতীরা পাচ্চেনা তার সুফল । এর জন্য তাঁত শিল্প ও তাঁতীরা যত না দায়ী তার থেকে বেশী দায়ী উপকরণ বিতরণ ও উৎপাদিত বিপনন ব্যবস্থা । দায়ী মধ্য স্বত্যভোগী, তাঁতী নয় । মধ্যসত্ব ভোগীদেরকে নিয়ন্ত্রন করা গেলে তাঁত শিল্প আপন মহিমাতেই বিকশিত হওয়ার ক্ষমতা রাখে ।
খ) সুতা প্রক্রিয়াকরণের সাথে জড়িত আছে দেশের ডা্ং ফিনিশিং কলকারখানা , এর আকার , অবয়ব কাঠামো ও প্রযুক্তি সকলই প্রায় আধূনিক , এর সাথেও জড়িত আছে আরো অনেক শিল্প । বিশেষ করে রং তৈরীর কারখানা ও ব্যাবসা বানিজ্য ।
তাঁত শিল্পের নীজের অবস্থান:
দেশে তাঁত শিল্পে বর্তমানে প্রায় ১৫ লক্ষ তাঁতী প্রত্যক্ষভাবে ও পরোক্ষভাবে প্রায় সমপরিমান লোক নিয়োজিত । দেশের ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে প্রাপ্ত বয়সের নারী পুরুষের পরিধেয় শাড়ি ও লুংগীর যোগান তাঁত শিল্প হতেই আসে । এতিয্যবাহী জামদানী , বেনারসী , টাংগাইল মসলিন , কাতান , মিরপুরের বেনারসী , তারাবোর জামদানী , দোহারের রুহিতপুরী লুংগী , কুমারখালী আর রুপগঞ্জের বিছানার চাদর , পাবনার শাড়ি লুংগী ও গামছা , সিলেটের মনিপুরী তাঁতীদের তাতের বাহারী কাপর,
পুরাতন উলের সুতায় বগুরার শাওলে তাঁতে বুনা সস্তা কম্বল ও গায়ে দেয়ার চাদর , পার্বত্য টট্টগ্রামের উপজাতিয়দের কোমর তাতে নীজেদের প্রয়োজনীয় কাপড় উৎপাদন এগুলি তাঁত শিল্পের বর্তমান অবস্থানের কিছু নমুনা ।

অগ্রবর্তী লিংকেজ ( Forward linkage )
ক)দেশে স্থাপিত বস্র প্রক্রিয়াকরণ সংস্লিস্ট কলকারখানা গুলি (যথা মাধবদিতে তাঁত বোর্ড পরিচালিত সিপিসি তথা ক্লথ ফিনিশিং কারখানা ) তাঁতের উৎপাদিত বস্রের উপর নির্ভরশীল ।
খ) তাঁত শিল্পে উৎপাদিত বস্র বিপননের সাথে জড়িয়ে আছেন রাজধাণী ঢাকা সহ দেশের আনাচে কানাচে নিয়োজিত লক্ষ লক্ষ তাঁত বস্ত্র ব্যাসায়ী । তাঁত বস্রের কেমন সুবাতাস চলছে তা একটু সচক্ষে দেখতে পাওয়া যাবে ঢাকার বেইলী রোডের শাড়ির দোকানগুলিতে গেলে , আরং এ গেলে দেখতে পাবেন একটি জামদানী ২১০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৪৯০০০ হাজার টাকা দামের স্টিকার গায়ে নিয়ে ঝুলছে । অগনিত ক্রেতা তা কিনছে । দাম যেমন তাদের বেশী তেমনি এ ধরণের কারুকার্যময় বস্র সম্ভার তাঁত ছাড়া তৈরী করাও সম্ভব নয় ।
তাই তাঁত শিল্পের সাথে যতনা বেশী জড়িত আছে আবেগ তাঁর থেকেও অনেক বেশী রয়েছে তাঁর প্রয়োজন বাস্তবতার প্রেক্ষিতে । অনেকের হিসাব মতে এবারের ইদ মৌসুমেই নাকি হাজার বিশেক কোটি টাকার বিদেশী তাঁত বস্র চোরাই পথে বাজারে প্রবেশ করেছে । এখন আবেগ আর প্রয়োজন তারিয়ে যদি চোরাচালানীকে উৎসাহিত করি তাহলে আর বলার কিছু নেই । উচ্চ বিত্তের টাকায় উচ্চ উচ্চ ভবন হোক তাতে বলার কিছু নেই , এ পোস্টে এ ভবন নির্মান বন্ধের জন্য কোন কথা বলা হয়নি । লক্ষটা ছিল উচ্চ ভবন নির্মানের পাশাপাশি দেশের প্রায় অবহেলিত তাঁত বস্রের দিকে , দেশে ও বিদেশে অবন্থানরত বাংলাদেশীরা একটু নজর দিলে এর বহুমূখী সুফল পেতে পারে দেশের লক্ষ লক্ষ অসহায় দরিদ্র ও নিশ্ব মানুষ , হতে পারে নিশ্ব অনেক মানুষের সহজ পুণর্বাসন। যত কম বিনিয়োগে তাঁত শিল্পে কর্ম সংস্থান করা যায় তত কমে অন্য কোথাও এত সহজে বহুমূখী অবদান রাখতে সক্ষম অন্য কোন খাত এখনো দেশে গড়ে উঠেনি । তাই আবেগ নয়, আমরা আমাদের দৃস্টিভংগীকে একটু গভীরভাবে পর্যালোচনা করলে মনে হয় ভাল হয় । ভাল মনে হলে তাঁত শিল্প নিয়ে কাজ করা যাবে , আর যদি মনে হয় এটা দেশের জন্য তেমন কোন সুফল বয়ে আনবেনা তখনতো অনায়াসেই আমরা ১৪২ তলার থেকেউ উচ্চতম ভবন নির্মাণ করতে পারব, আকাশতো না করবেনা তার বুকে কাওকে মাথা তুলতে । সে রাস্তা খোলা থাকলই ।
খুশী হলাম আপনার মন্তব্যের শেষ কটি কতায় "তারমানে অবশ্য এই না যে, তাঁত শিল্পকে ভুলে যাব আর ১৪২ তলা ভবনকে স্বাগত জানাবো। আবেগ আর বাণিজ্যিক সম্ভাবনা গুলিয়ে ফেলা ঠিক হবে কি না- তা ভেবে দেখা উচিত।"

তাঁত শিল্পের বানিজ্যিক সম্ভাবনা অপার । গ্রেট বৃটেনে শিল্প বিপ্লব শুরু হয়েছিল লেংকাশায়ারের বস্ত্র শিল্প দিয়েই, এখন তারা মনে করছে সে সম্ভাবনায় ফিরে আসা যায় কিনা । রেশম সুতায় তৈরী উইডিং ড্রেস খুবই দামী এর চাহিদা রয়েছে সারা দুনিয়ায় । তারা এখন চিন্তা করছে তাদের দেশে রাস্তার পাশে বেড়ে উঠা মালবেরী গাছের পাতা দিয়ে ঘরে বসে বছরের ছয়মাস গুটি পোকার চাষ ও রেশম সুতা তৈরী করে অধীক মুল্য সংযোজন ক্ষম রেশমী বস্র তৈরীর বিষয়টি । Revival of Textile Heritage নিয়ে তারা এখন কাজ করছে ।
পার্শবর্তীদেশ তাঁত শিল্পের প্রতি এখন অনেক বেশী মনযোগ দিচ্ছে তার সুফল ও তারা পাচ্ছে ।
বাংলা দেশেও যদি অধিক মুল্য সংযোজনমুলক কর্মকান্ডে তাঁত শিল্পকে ব্যাবহার করা যায় তাহলে এর বানিজ্যিক সম্ভাবনা বহগুনে বৃদ্ধি পাবে বলে বিশ্বাস । বিষয়টি একটু পর্যালোচনা করে দেখা যায়।

অনেক ধন্যবাদ আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য । সকলের আলোচনা সমালোচনায় নিশ্চয়ই একটি উপযুক্ত উন্নয়ন পন্থা বেরিয়ে আসবে । মুক্ত আলোচনায় সকলের মতামত অতি সন্মানের চোখেই দেখছি ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।

২৮| ২৬ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬

দীপঙ্কর রায় ৯৯৯ বলেছেন: তাঁত শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ভালো লাগলো। এ শিল্পের উৎপন্ন দ্রব্যের ব্যাবহারে আরও অনেক বৈচিত্র্য আনতে পারলে আর্থিক সচ্ছলতাও আনতে সুবিধা হবে। পাট শিল্পের ক্ষেত্রেও এটা প্রযোজ্য । এ পাড় ওপাড়ের যৌথ প্রচেষ্টা আরো বেশি কাজের হতে পারে। দু পারি এসবে ক্ষতি গ্রস্থ।

২৬ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা । আপনার মুল্যবান মন্তব্য গুরুত্বের সাথে প্রনিধান যোগ্য । প্রতিবেশী দেশের সরকার তাঁত শিল্পে সহায়তা করার জন্য দুহাত বাড়িয়েই রাখছে । তারাও চায়না শুলক ফাকি দিয়ে তাদের তাঁত বস্র এ দেশে পারি জমাক । আমরাই পারছিনা উপযুক্ত প্রকল্প প্রনয়নকরে তাতে দেশী বিদেশী লাগসই প্রযুক্তির সন্নিবেশ ঘটাতে । যার যার দৃস্টি কোন থেকে নীজ নীজ বিজ্ঞতা দিয়ে সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা মুলক বিষয়াদি নিয়ে এগিয়ে এলে ভাল হয়্।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

২৯| ২৬ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:



এ প্রজেক্ট সম্পর্কে কিছু জানা ছিলো না; আপনার পোস্ট থেকে জানলাম; দেশের অবস্হার কারণে এগুলতে "পাবলিক, প্রাইভেট পার্টিসিপেশন" কেমন হবে অনুমান করা কস্টকর।

২৬ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বিষয়টি অবলোকন ও মুল্যবান মন্তব্য দানের জন্য । এধরনের প্রকল্প সম্ভাবনার বানিজ্যক ও সামাজিক দিকটি যদি বিদেশে অবস্থান রত আমাদের দেশের কুটনৈতিক মিশনের কমার্শীয়াল এটাশে বা মিনিসটারগন সকলের কাছে তুলে ধরতেন তাহলে হয়তবা বুঝা যেত "পাবলিক, প্রাইভেট পার্টিসিপেশন" সম্ভব কিনা , কিন্তু তারা এধরনের কোন কাজ করছেন কিনা তা বুঝা যাচ্ছেনা ।

৩০| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৩৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: বাব্বাহ... বহুত তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট আরও বেশি তথ্য সমৃদ্ধ কমেন্ট। B-)
১৪২ তলা ভবন বানানোকে আমিও সমর্থন করি।
একসময় দেশে ১০ তলা ভবনও ছিল না। এখন হর হামেশা ১০, ২০, ২৫, ৩০ হচ্ছে। সেই ধারাবহিকতায় ১৫০ তলা ভবনও হোক। এগিয়ে যাক বাংলাদেশ।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:০৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য । দেশে এরকম হাজার হাজার ১৫০ হলে মনে হয় বেচে যাবে দেশের কৃষি জমি । থাকতে হবেনা কাওকে কুড়ে ঘরে , চিন্তা নাই নদী ভাংগন কবলিত মানুষো হুর হুর করে বুচকা বাচকী নিয়ে উঠে যাবে ১৫০ তলা ভবনে , দেশের মাটির গর্ত খটখটি তাঁত গুলিকে বসিয়ে দিব উচা ভবনের আশে পাশে গজিয়ে তুলা ভবনের আনাচে কানাচে , বন্যায় পাবেনা দেশের কাওকে । ২০৪১ সনের মধ্যৈ আমরা বিশ্বের বুকে সর্বোন্নত জাতি হিসাবে নীজেকে করতে পারব জাহির, এর থেকে আনন্দের খবর আর কি বেশী হতে পারে !!!! এরকম ক্ষেত্রে তাঁত প্রকল্পের আর প্রয়োজনটাই কি , আমরাতো উচা ভবন দিয়েই দেশের সকল সমস্যা দুর করে ফেলব অচিরেই পারলে ২০২১ সালেই । মারহাবা !!!

৩১| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:১৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: তাঁতশিল্পীদের পুনর্বাসন নয়, তাঁতশিল্পে আরো সৃষ্টিশীলতা এনে এই শিল্পের বাণিজ্যিকীকরণ করা উচিত বলে মনে করি। আর বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য ঢাকা কতটা উপযুক্ত সেটা পরিক্ষা নিরিক্ষা করা খুব বেশি দরকার। এরপর যদি হয়, তাহলে সমস্যা নেই।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই খুশী হয়েছি এ ব্লগে অআপনার আগমনে ।
অতি মুল্যবান কথা বলেছেন । তাঁত শিল্পের পুর্নবাসন এর দরকার নেই সে তার নীজের মধ্যেই অন্যকে ধারণ করার সামর্থ রাখে। সে জন্যই প্রস্তাবিত তাঁত পল্লী প্রকল্পের আওতায় নদী ভাংগন কবলিত ছিন্নমুল ভিটামাটি বিহীন নিশ্ব মানুষদেরকে পুর্ণাবসনের কথা বলা হয়েছে ।

দ্বিতীয়ত এশিল্পের বাণিজ্যিকীকরণ করা উচিত বলে যতার্থই বলেছেন । কিন্তু এখানেই যত সমস্যা । এটা মধ্যসত্বভোগী মহাজনী দাদন ব্যবসার করাল গ্রাসে নিপতিত । ১৯৭৮ সনে তাঁত বোর্ড প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর হতে তাঁত শিল্পের উন্নয়নের জন্য যতবারই তাঁত ডোর্ড হতে তাঁত বস্ত্রের বানিজ্য উন্নয়ন ( Marketing of Handloom Products ) শীর্ষক প্রকল্প প্রনয়ন করে সরকারী অনুমোদনের জন্য মন্ত্রনালয় ও পরিকল্পনা কমিশনে প্রেরণ করা হয়েছে ততবারই বিভিন্ন অজুহাতে তা অনুমোদিত না হয়ে তা ফেরত হয়ে এসেছে । হয় বলা হয়েছে প্রকল্পটি ill designed না হয় বলা হয়েছে ভারতীয় অভিজ্ঞতার আলোকে প্রণয়ন করা হোক । সরকারী বেসরকারী বিশেযজ্ঞ মিলে গঠিত টেকনিকেল টিম কতৃক ভারতে শিক্ষা সফর পুর্বক ভারতীয় অভিজ্ঞতার আলোকে প্রকল্প প্রনয়ন করে পেশ করা হলে বছরের পর পর বছর বোর্ড, মন্ত্রনালয় কমিশনে প্রকল্প ছক ঘোরাফিরা করে শেষতক বলা হয় তাঁত বস্রের বানিজ্যিকিকরণ প্রকল্পের কোন দরকার নাই তাঁত বস্ত্রের মান উন্নয়ন করেন তাহলেই বেচাকেনা বাড়বে । সে প্রেক্ষিতে তাঁত বোর্ডোর ওয়েব সাইট ( http://www.bhb.gov.bd/) ঘাটাঘাটি করে দেখা যায় এখন তাঁত বস্রের মান উর্রয়নের জন্য ফ্যাশন ডিজাইন নামে একটি প্রকল্প চালু আছে বছর কয়েক যাবত , আরো একটু ভিতরে খুঁজ নিয়ে জানা যায় এখনো তারা তাঁত বস্রের জন্য কোন ডিজাইন তারা করতে পারেন নাই তবে ডিজাইন তৈরীর জন্য ভবন ও যন্ত্রপাতির টেনডারিং নিয়ে ব্যস্ত আছেন।

যাহোক, যে বিষয়টি বেশী প্রয়োজন তথা বাণিজ্যিকীকরণ সেটাতেই যেন কতৃপক্ষের অনিহাটা বেশী পরিলক্ষিত হচ্ছে , এর পিছনের কারণ মনে হয় অনেক গভীরে প্রোথিত । বিজ্ঞজনেরা যদি এর কোন কুল কিনারা করতে পারেন তাহলে মনে মনে হয় তাঁত শিল্প তার নীজ মহিমাতেই পথ চলতে পারবে যেমন চলে এসেছে হাজার বছর ধরে , বৃটিশেরা তাঁত শিল্পীর হাতের আঙ্গুল কেটেও এর গতি করতে পারনি রুদ্ধ বরং স্বদেশী চরকা আন্দোলনের মুখে ভারত ছাড়তে হয়েছিল বাধ্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৩২| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:২৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: আসলে চারিদিকে সমস্যা, ছোট দেশে জনসংখ্যা অনেক নূন আনতে পান্তা ফুরানোর মত অবস্থা। কোন একটা সেক্টর নেই যেখানে সরকার নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারবে। আমাদের দেশে সবকিছু সমন্বয় করা আসলেই অনেক টাফ।

২৭ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আসলেই চারিদিকে সমস্যা । সে জন্যেই বড় কোন প্রকল্প গ্রহনের পুর্বে জনমত জরীপের জন্য Consultation paper অনলাইনে ছাড়তে হয় । সকলের মতামতের ভিত্তিতে প্রকল্প প্রনয়ণ করা হলে তা আড়িয়াল বিলে বিমানবন্দর, সুন্দরবনে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্র , বাশখালীতে বিদ্যুত কেন্দ্রের মত ঘটনার জন্ম দিতনা ।
খুশী হলাম সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।

৩৩| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৩১

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন? অনেকদিন কথা হয়না।

ভাল থাকুন।

৩০ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল আছি দাদা আপনার জন্য
এক ঝাক রাজহাস রেখে এসেছি ।
দুটো প্রফেশনাল লিখা নিয়ে
একটু ব্যাস্ত ছিলাম ।
সময়ে লিখাটা দিতে হবে তাই ।

ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।

৩৪| ৩০ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৩৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল আছি দাদা আপনার জন্য
এক ঝাক রাজহাস রেখে এসেছি ।
দুটো প্রফেশনাল লিখা নিয়ে
একটু ব্যাস্ত ছিলাম ।
সময়ে লিখাটা দিতে হবে তাই ।

ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।

৩৫| ৩০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৩১

সুবল চন্দ্র বর্মন বলেছেন: যাই হোক প্রস্তাবিত হয়েছে, হয়ত একদিন প্রস্তুতিও নেওয়া হবে। তবে সরকারের উচিৎ সব বিষয়ের উপর গবেষণার সর্বোচ্চ সুযোগ ও মর্যাদা দেওয়া। যাতে সবাই নিজের দেশেই তৈরি করতে পারে উন্নত সব প্রযুক্তিগত জিনিস। আজকে গবেষনার জন্য দেশের বাইরে যেতে হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা আর দেশে ফিরছে না। তারা উন্নত ল্যাব ও উন্নত জীবন নিরাপত্তা পেয়েছে। পেয়েছে অঢেল সন্মান। উন্নতরা আরো উন্নত হচ্ছে। আমরা উন্নয়নশীলই থাকব। একটা দেশ তখনই উন্নত হয়, যখন তার প্রযুক্তিগত সব রকম ব্যবস্থা স্বয়ং সম্পূর্ণ হয়। আমরা মশা মারতে কামান দাগাই।

৩০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা ।
আপনি যতার্থই বলেছেন
কোন প্রচেষ্টাই বিফলে যায়না
প্রস্তাব করা হয়েছে কারো না কারো
নজরে পরার জন্য , যদি লেগে যায়
এই ভাবনায় ।
আপনার সাথে একমত , দেশের
বিজ্ঞ গবেষকদের জন্য দেশেই সুযোগ
সুবিধা ও সস্মানের ব্যাবস্থা একান্ত কাম্য ।
সব বিষয়ে্ই গবেষণা হওয়া একান্ত আবশ্যক
বাংলা লিখায় ব্যপকহারে বানান ভুল এখন
বলতে গেলে একটি জাতীয় সমস্যায়
পর্যবেশিত । সব জায়গায় সর্বত্র এ
সমস্যার উপস্থিতি আজ লক্ষনীয় ।
বানান শুদ্ধ করে লিখার কোন বিকল্প
নেই । আমি নিজেও এ সমস্যায়
জর্জড়িত । আমার ধারণা বাংলা
লিপিমালা থেকে কিছু সমউচ্চারণ
মুলক বর্ণ কমানো গেলে ও বাংলা
বানান রীতিকে আরো একটু
সহজ করা গেলে মনে হয়
অবস্থার সহজ উন্নতি হয়।
তাই বাংলা লিপিমালা
থেকে বর্ণ সংখ্যা
কমানো ও বানান
সহজ করার জন্য
গবেষণা প্রয়োজন।

এ লক্ষ্য সামনে রেখে সামুর পাতায়
খুব হালকা করে অনেকটা রম্যভাবে
নিম্মোক্ত দুটো পোষ্ট দিয়েছিলাম
একটি গদ্যে অন্যটি পদ্যের আকারে,
কারো নজর কারেনি । গবেষণার
প্রতি আপনার দরদ দেখে ও
বাংলা ভাষার প্রতি আপনার
পান্ডিত্ব দেখে ধারণা হচ্ছে
হয়তবা আপনার কাছ হতে
এ বিষয়ে সুচিন্তিত মতামত
আসতে পারে, যদি তা
অবলোকন করেন ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল

বাংলা বানান নিয়ে টানাটানি : বর্ণ সংখ্যা কমানো যায়কি?( একটি রম্য কাব্য)
( পোষ্ট ১০ মে)
বাংলা ভাষায় বর্ণ কমানোর বিষয়ে ভাবনা
(পোষ্ট ২৯ ফেব্রুয়ারী)

৩৬| ৩০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:২৩

***উড়নচণ্ডী*** বলেছেন: সবার আগেই আপনাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাব আপনার গঠণমূলক চিন্তা ও বৈচিত্র্যময় লিখার জন্য, কিন্তু বাস্তবতা বিপরীত মেরুতেও হাস-ফাস করে। অনেক কিছু লিখতে চেয়েছিলাম, কিন্তু এখন ইচ্ছে করছেনা। সবার আগেই আপনাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাব আপনার গঠণমূলক চিন্তা ও বৈচিত্র্যময় লিখার জন্য, কিন্তু বাস্তবতা বিপরীত মেরুতেও হাস-ফাস করে। এখন কথা হচ্ছে ১৪২ তলা ভবন এর ক্ষেত্রে কি পরিমান অর্থ "টাইম-ভ্যালু অব মানি" খাতে গচ্চা দেখাতে হয়। যাইহোক এসমস্ত প্রেজক্টগুলির জন্য যুগে যুগে কতিপয় উপদেষ্টা নামক কিছু শুকোরছানা নিয়োগ দেয়া হয়। এদের মাথা থেকেই এধরনের উদ্ভট চিন্তার প্রসব হয়। অনেক কিছু লিখতে চেয়েছিলাম কিন্তু এখন আর ইচ্ছে করছেনা, নোংরা ঘাটালে শুধু দূর্গন্ধই বাড়ে।

৩০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৪৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , অআপনি যতার্থই
আশংকা করেছেন ।
প্রকল্প ব্যয় বৃদ্ধি প্রসংগ টেনে সামুতে
আমমি নিম্মোক্ত শিরোনামে একটি কবিতা
পোষ্ট করেছিলাম দেখতে পারেন নীচে

রাজকোষের চোরি যেন না হয় পদ্মার মত উপচে পরা ঝুরী
( পোষ্ট তারিখ ১৫ মার্চ )

ঘরের চোরে কাটলে সিদ
ধরে চোর সাধ্য কার বাবার
তথ্য বাবা সে যে
আরো দুরের ব্যপার ।

আগেই বাধালে হৈ চৈ
হয়ে না যায়
আসল ব্যাপার
পদ্মা সেতুর মতই ।

থাকলে হাতে বিশ্ব বাংকের
খাইত আনা দুই
কল্যানে এখন বিশ্ব ব্যাংকের
নীজের হাতে খাচ্চে আনা আটই ।

হাজার কোটি বিশের প্রজেক্ট
ছুইছে কোটা তিরিশের
যেতে যেতে আঠার সাল
পেরুবে কোটা পঞ্চাশের ।

খাবে তখন
মজা করে
ডাক ঢোল পিটিয়ে
আনা ষোলই ।

পদ্মার মত
ধরলে কষে
রাজকোষের দশা
হবে যে মাবৈ মাবৈ ।

৩৭| ৩০ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭

নীলপরি বলেছেন: আপনার নতুন লেখা দেখছি না তো ।

৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এখানে আবার আসার জন্য।
নীজের দুটু প্রফেশনাল লিখায় বেশী সময় দিতে
হওয়ায় এখানের জন্য নতুন কিছু লিখা হয়ে
উঠেনি । তবে ২/১ দিনের মধ্যেই লিখা একটা
দেয়ার বাসনা আছে । ইত্যবসরে আপনার
সুন্দর কবিতাটি দেখে এসেছি । আবার দেখতে
যাব ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।

৩৮| ৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

নীলপরি বলেছেন: না , আপনার কাজ সেরে তবেই লেখা দিন । :)

হুম দেখলাম আপনার মন্তব্য । উত্তরও দিয়েছি । আর আবার দেখতে অবশ্যই যাবেন ।


আপনাকেও শুভকামনা ।

৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, অবশ্যই যাব । কবিতাটি বিশ্লেশণ করার সময়ই তো তখন হাতে ছিলনা । আপনার কবিতা ভাল করে দেখলে অনেক কিছু শিখা যায় ।

৩৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: এত দীর্ঘ পোস্ট! স্বীকার করে রাখছি, পুরোটা পড়তে পারিনি, তবে প্রকল্প বিররণ - এর আটটি পয়েন্ট এবং প্রস্তাবিত প্রকল্পটির একটু সংক্ষিপ্ত রূপরেখা - এর দশটি পয়েন্ট পড়ে বুঝার চেষ্টা করলাম। পাঠকের মন্তব্য অবশ্য সবগুলোই পড়েছি। সমাজের সুবিধা বঞ্চিতদের কথা ভেবে কলম ধরেছেন, এজন্য প্রথমেই আপনাকে সাধুবাদ জানিয়ে রাখছি। প্রকল্পটি অর্থমন্ত্রী আর পরিকল্পনা মন্ত্রীর কৃপাদৃষ্টি লাভ করতে পারবে কিনা জানিনা, তবে এটা দিনের আলো দেখতে পেলে আমিও যারপরনাই খুশী হবো। সাফল্য কামনা করছি, শুভকামনা রইলো। ঈদ মুবারক।

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কষ্টকরে এই একটু দীর্ঘ পোস্ট এর লিখাটি পাঠ করার জন্য । সীমিত সম্পদের বিকল্প সর্বোত্তম ব্যবহারের ধারনা থেকে এই প্রকল্যের একটি রূপকল্প প্রণয়ন । সংশ্লিস্টজনদের নজরে পড়ার আশায় একটু বিস্তৃত আকারে দেয়া হয়েছিল এখানে এই ভেবে যে সংষ্লিস্টগণ এরকম কোন প্রকল্প নিয়ে কাজ আদৌ যদি করতে চান তাহলে তাদের মনে প্রকল্প রূপকল্প নিয়ে কিছুটা প্রভাব পড়লেও পড়তে পারে । অবশ্য ইউনিটারিয়ান আমলাতন্ত্রে জনগন সম্পৃক্ত ভাব বা ভাবনার মুল্য পাওয়া এক দুরাশা ছাড়া আর কিছু না , তবু দেশের একজন সাধারণ নাগরিক হিসাবে আমাদের ভাবনাটুকুর একটু সামান্য প্রকাশতো আমরা করতেই পারি।
জানিনা কতৃপক্ষীয় কারো নজরে এটা যদি আদৌ কোন দিন আসে তখন এটাকে কোন দৃস্টিতে দেখেন ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল । ঈদ মোবারক ।

৪০| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:১৬

শেখ ইরফান বলেছেন: ১৪২ তলা বিল্ডিং বানাতে এই খরচ জনগন এর টাকায় বহন করা হবে কেন :(

২২ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:৫৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই , এ প্রশ্নটা প্রায় সকলের । দেখি সংস্লিস্টগন কি উত্তর দেন আপনার প্রশ্নের ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।

৪১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৮

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: লেখাটা পড়ে একটা কথাই মাথায় আসলো- উপর দিয়া ফিটফাট, ভিত্রে দিয়া সদরঘাট।
আমরা উপরে দিয়ে দেখাই দেশ আগাচ্ছে, জিডিপি বাড়ছে, বিনিয়োগ হচ্ছে। কিন্তু বাসার পাশের গলিতে অভুক্ত শিশুটিকে আমরা চিনি না। জানিও না। বেকার শ্রমিকটিকে দেখি না কিন্তু পণ্য উৎপাদন ঠিকি দেখি।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । আপনি যতার্থ বলেছেন
বলা হয় আমরা সকল সুচকে এগিয়ে গেছি
কিন্ত মানসিকতার সুচকে মনে হয়
পিছিয়ে গেছি ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৪২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । আপনি যতার্থ বলেছেন
বলা হয় আমরা সকল সুচকে এগিয়ে গেছি
কিন্ত মানসিকতার সুচকে মনে হয়
পিছিয়ে গেছি ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৪৩| ২৮ শে মে, ২০২২ ভোর ৬:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ মূল্যবান পোস্টটা আবার পড়লাম। অনেক পরিশ্রম করে লেখা এ পোস্ট, এটা সহজেই বোধগম্য এবং এজন্য অকুণ্ঠ ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য।

পোস্টটা যেমন ভালো হয়েছে, অনেকগুলো প্রতিমন্তব্যতেও তেমনি অতিরিক্ত কিছু তথ্যাবলী সংযোজিত হয়েছে। এটা আপনার একটা বিশেষ গুণ। পোস্টের পরেও মন্তব্যে ও প্রতিমন্তব্যে এসে আপনি প্রাসঙ্গিক কিছু অতিরিক্ত তথ্যাবলী যোগ করে যান। জনকল্যাণমুখী সরকার হলে আপনার এমন ধরণের প্রস্তাবনাগুলো নিয়ে আলোচনা হতো, আপনার ডাক পড়তো আরও বিশদ তথ্যাবলীর জন্য। কিন্তু এখন যা হাল, কমিশনের আধিক্য না থাকলে যে কোন প্রস্তাবই টেবিলের উপরে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকবে বছরের পর বছর।

তাঁত বোর্ড এখন কেমন চলছে? তাঁতীদের ভাগ্যোন্নয়নে উল্লেখযোগ্য কোন প্রকল্প সরকারের বিবেচনাধীন আছে কি? আর এ প্রস্তাবনার ভাগ্যেই বা কী জুটলো?

০৫ ই জুন, ২০২২ সকাল ৭:১৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বেশ পুরাতন একটি পোষ্ট পাঠ করে মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
বিলম্বিত উত্তর দানের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী ।
ব্যাক পেইন নিয়ে এখনো বলতে গেলে শয্যাসায়ী , চলাফেরায় খুবই কণ্ট হচ্ছে ।
সাথে যুক্ত হয়েছে চোখের সমস্যা । চশমা দিয়েও সামুর লেখা পড়তে পারছিনা
ভাল করে । চোখ টেস্ট করে নতুন চশমার আর্ডার দিয়েছি , নতুন লেন্সযুক্ত চশমা
পাওয়া যাবে এ মাসের ১৫ তারিখে ।

পোষ্টে প্রস্তাবিত প্রকল্পটির ভাগ্যে কি জুটেছে জানতে চাওয়ায় খুশী হয়েছি ।
আনন্দের সাথে জানাচ্ছি প্রকল্পটি সম্ভবত সরকারের সংস্লিষ্টদের নজরে পরেছে ।
দেখতে পা্ই এই প্রস্তাবিত প্রকল্পের রূপরেখারই প্রায় কাছাকাছি প্রকল্প কাঠামো নিয়ে
বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড এই পোষ্ট প্রসবের এক বছরের মধ্যেই
শেখ হাসিনা তাঁতপল্লি স্থাপন -১ম পর্যায় (১ম সংশোধিত)
নামে একটি প্রকল্প প্রণয়ন পুর্বক বাস্তবায়ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ।
মোট ৩০৭ কোটি টাকা বিনিয়োগ ব্যয়ে প্রকল্পের ১ম পর্যায়ের
অংশটুকু গত ১৮.০৯.২০১৮ তারিখে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের
নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদিত হয়েছে।
বর্তমানে এর বাস্তবায়ন কাজ চলছে ।
প্রকল্প এলাকাঃ শিবচর, মাদারিপুর; জাজিরা, শরিয়তপুর
তাঁত বোর্ড সুত্রে জানা যায় প্রকল্পের আওতায়
উন্নত পরিবেশে তাঁতি এবং তাঁতি পরিবারের আবাসনসহ অন্যান্য নাগরিক সুযোগ সুবিধা প্রদান করা হবে
দরিদ্র ও প্রান্তিক তাঁতিদের পুনর্বাসন; তাঁতিদের দক্ষতা বৃদ্ধি, বয়নপূর্ব ও বয়নোত্তর সেবা প্রদান এবং উৎপাদিত
পণ্যের গুণগত মান উন্নয়ন করা হবে; তাঁতিদের ন্যায্য মূল্যে সুতা ও কাঁচামাল সরবরাহ করা; উৎপাদিত পণ্যের
বাজারজাতকরণে সহায়তা প্রদান করা হবে; দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে তাঁত বস্ত্র সরবরাহ; এবং তাঁতিদের
জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের কার্যক্রম করা ।

সফল বাস্তবায়নের পর প্রকল্পটি হতে নিন্মোক্ত ফলাফল পাওয়া যাবে বলে তাঁত বোর্ড সুত্রে জানা যায় -
সুত্র : Click This Link
প্রস্তাবিত প্রকল্পের আওতায় ২০১৬ জন তাঁতি পরিবারকে পুনর্বাসনের নিমিত্ত আবাস-কাম-কারখানা
স্থাপনের জন্য ফ্ল্যাট ও তাঁত শেড বরাদ্দ প্রদান করা হবে
৮০৬৪ টি তাঁত বয়নশেড নির্মাণ করা হবে। ৮০৬৪ জন তাঁত কারিগরকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা হবে
নারী ও পুরুষ মিলিয়ে প্রায় ১০ লক্ষ গ্রামীণ লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে;
বছরে অতিরিক্ত প্রায় ৪.৩১ কোটি মিটার কাপড় উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।

এখন দেখার অপেক্ষায় আছি বাস্তবে কি ফলাফল দাঁড়ায় ।
প্রকল্পটির সফল বাস্তবায়ন কামনা করছি ।

শুভেচ্ছা রইল

৪৪| ০৫ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার ব্যাক পেইন এবং চোখের অসুখ নিরাময়ের জন্য আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন এর নিকট প্রার্থনা করছি, তিনি যেন আশু আরোগ্য দান করেন! শারীরিক অস্বস্তি নিয়েও আমার মন্তব্যটির জবাব দিয়ে গেলেন, এজন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা!

০৯ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

শুভেচ্ছা রইল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.