নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহিত্য, সংস্কৃতি, কবিতা এবং সমসাময়িক সামাজিক বিষয়াদি নিয়ে গঠনমুলক লেখা লেখি ও মুক্ত আলোচনা

ডঃ এম এ আলী

সাধারণ পাঠক ও লেখক

ডঃ এম এ আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ড্রিপিং ইরিগেশন ও ফার্টিলাইজেশন পদ্ধতি প্রয়োগ করে প্রতি হেকটরে ৩০০ টন টমেটু উৎপাদন

১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৫৪


বর্তমান বিশ্বে কৃষি ক্ষেত্রে ড্রিপিং ইরিগেশন ও ফার্টিলাইজেশন পদ্ধতি প্রয়োগ করে অনেক দেশ ফশলের উৎপাদন বহুগুণ বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছে । ড্রিপিং ইরিগেশন ও ফার্টিলাইজেশন পদ্ধতি প্রয়োগ করে ইজরায়েল ঈর্শনীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে যথা
হেকটর প্রতি ৩০০ টন টমেটু উৎপাদন
লিংকে ক্লিক করে দেখা যেতে পারে ।
ইজরায়েলের উন্নত কৃষি প্রযুক্তি আমাদের প্রতিবেশি দেশ ভারত ব্য়বহার করে কৃষি খাতে আশাতীত সাফল্য় অর্জন করেছে । মার্কিন যুক্তরাষ্টও এ পদ্ধতি অবলম্বন করে বিভিন্ন প্রকারের ফসলের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছে । এ পদ্ধতি অবলম্বনে আংগুর ও শশার উৎপাদনশীলতার দুটি চিত্র নীচে অবলোকন করা পেতে পারে ।
উচ্চ ফলনশীল শশা উৎপাদন

উচ্চ ফলনশীল আঙ্গুর উৎপাদন

এখানে অবশ্য উল্লেখ্য যে নতুন প্রজাতীর টমেটু চাষে আমাদের দেশেও খুব একটা পিছিয়ে নেই । শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্য়ালয়ের জেনেটিক্স অ্যান্ড প্লান্ট ব্রিডিং বিভাগের অধ্যাপক ড. নাহিদ জেবা দেশে প্রথমবারের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার মাঠে টমাটিলৌ নামে একটি নতুন জাতের টমেটো সবজি চাষ করেছেন। , তাঁর উদ্ভাবিত টমাটিলৌ সম্পূর্ণ দেশীয় টমেটোর আদলে চাষ করা হলে দেশী টমেটোর চেয়ে এক মাস আগেই এতে ফ্লাওয়ারিং (ফুল ধরা) শুরু হবে বলে জানা যায়। ফলে অল্প সময়ে এর ফসল সংগ্রহ করা সম্ভব। তবে এটা ইজরায়েলী টমেটুর মত এত উচ্চ ফলনশীল নয় । তাই ড্রিপিং ইরিগেশন ও ফার্টিলাইজেশন
ড্রিপ ইরিগেশন সিসটেমের বৈশিষ্ট ও সুবিধা সমুহ
• দুপ্রাপ্য পানি সম্পদের মিতব্যয়ী ব্যাবহার
• উচ্চ উৎপাদনশীলতা
• সাবসারফেস ড্রিপ ইরিগেশন এন্ড ফার্টিলাইজেশন শিডিউলিং
• সহজ স্থাপনা কৌশল
• যে কোন ফসল যথা ধান, তরিতরকারী , ইক্ষু , ফল , প্রভৃতি
• প্রায় ৫/৬ ফুট উচ্চতায় পানির ট্যাংক স্থাপনার ফলে
গ্রেভিটি সিসটেমের কারণে পাম্প বা পাওয়ারের প্রয়োজন নেই ।

নীচে ড্রিপ ইরিগেশন কিটের একটি চিত্র প্রদর্শন করা হল ।

ছোট ছোট প্লটে ড্রিপিং ইরিগেশন পদ্ধতিতে সেচ

ড্রিপ ইরিগেশন পদ্ধতিতে ছোট ছোট টবে টমেটুর চাষাবাদ

বাংলাদেশের বন্ধু প্রতিম দেশ যারা ইজরায়েলী প্রযুক্তি প্রয়োগ করেছে সে সমস্ত দেশের সহিত যথা চীন, ভারত, যুক্তরাস্ট , যুক্তরাজ্য, অসট্রেলিয়া, প্রভৃতিদেশে বিভিন্ন কারিগরী সহায়তা কর্মসুচীর আওতায় বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের সরকারী ও বেসরকারী শিক্ষার্থী প্রেরণের মাধ্যমে এই ড্রিপ ইরিগেশন প্রযুক্তি সম্পর্কে জ্ঞান আহরণ করে তা যথাযথভাবে অবলম্বন ( Adaptation ) করা যেতে পারে ।

USAID grant এর সহায়তায় Development Innovative Venture কর্মসূচীর অধীনে একটি বড় মাপের আর্থিক অনুদান বাংলাদেশে কৃষিখাতে উদ্ভাবণীমূলক কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য় পাওয়া যেতে পারে । উৎসাহী যে কোন প্রতিষ্ঠান বা বিজ্ঞানী বা উদ্যোক্তা Development Innovative Venture এর জন্য় USAID grant প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদন করতে পারেন ।
How to apply এই লিংক থেকে বিস্তারিত জানা যাবে ।

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:১৪

সুমন কর বলেছেন: ভালো পোস্ট। কিন্তু উচ্চ ফলনশীল ফসলের স্বাদটা ঠিক আসলের মতো পাওয়া যায় না। তবে কৃষকদের জন্য এটা খুব দরকার। এতে তাঁদের অার্থিক সমস্যার কিছু সমাধান হয়ে থাকে।

শুভ সকাল।

১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:২৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা । যতার্থ বলেছেন । উচ্চ ফলনশীল ফসলের স্বাদটা ঠিক আসলের মতো পাওয়া যায় না । তবে উৎপাদনকারী কৃষকদেরকে লাভের মুখ দেখিয়ে অার্থিক সমস্যার কিছু সমাধান করতে পারলে ভাল হয় বলে আপনার এ কথাটা আরো ভাল লাগছে ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪

কল্লোল পথিক বলেছেন:




সুন্দর পোস্ট।
পোস্টে++++++++++++++

১৬ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা । খুব ভাল লাগল পোষ্টে দাদার হাতে এত এত প্লাস পেয়ে ।
ভাল ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০২

আবুল হায়াত রকি বলেছেন: ভালো পোস্ট ভাইয়া।

আর কি খবর?

১৬ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া । খবর করতে এখনই আসছি ।
এখন তো টারকিই গরম খবর দুনিয়াব্যপি ।
ভাল ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

বিজন রয় বলেছেন: আবার কৃষিবিদ হলেন নাকি?

এই পোস্ট আমার অনেক কাজে লাগবে। আমার বাসার বারান্দায় ১০টি টবে এবার টমোটোর চাষ করবো।
আরো জানতে চাই।

১৬ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা । সেচবিষয়ক কাজ দিয়ে কর্ম জীবন শুরু হয়েছিল, সে অবশ্য অনেক দিন আগের কথা । তারপর ঘাটে ঘাটে বদলাবদলী ও পেশা বৈচিত্রতার কারণে সেচ বিষয়ক কাজে বিস্তর গ্যাপ পড়ে যায় । যাহোক সে অনেক কথা । বাসার বেলকুনীতে টমেটু চাষ করার কথা শুনে খুব খুশী হয়েছি । এখানে ছবি পোস্ট করা বেশ জটিল । তাই আপনার জন্য কিছু তথ্য নীচের ৬ নং মন্তব্যের ঘরে দেয়া হল , দয়া করে দেখে নিবেন ।

৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার প্রস্তাবনা। আশাকরি কেউ না কেউ আপনার এ পোস্টটা পড়ে বাস্তবে উপকৃত হবেন। How to apply লিঙ্কটা পড়ে ব্যক্তিগতভাবে বা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে কোন বিজ্ঞানী বা উদ্যোক্তা Development Innovative Venture এর জন্য USAID grant প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদন করবেন বলে আশা করছি। আর এতে নিঃসন্দেহে দেশ উপকৃত হবে।

১৬ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় আহসান ভাই , আপনার সুচিন্তিত মতামতে অনুপ্রানীত হলাম । ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ব বিদ্য্লয়ের সংস্লিস্ট বিভাগের দুজন অধ্যাপকের সাথে ফোনালাপ হয়েছে , তারাঁ এ বিষয়ে তাদের গভীর উৎসুক্যের কথা জানালেন । তাদেরকে ইমেইলে বেশ কিছু তথ্য পাঠানো হয়েছে , দেখা যাক কি হয় ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বাসার বেলকুনীতে টমেটু চাষের জন্য চিত্রে দেয়া টাব খুবই উযোগী । চার দিকে সাপোর্ট ফ্রেম থাকায় এগুলি কম জায়গায় উপরের দিকে প্রসারিত হয় বেশী । নীজ পছন্দমত সঠিক জাত নির্বাচন , মাটি ও কমপোস্ট সার প্রয়োগ ও পরিমিত পরিমান ও জলসিঞ্চন তো অবশ্যই থাকবে । টবের আকার ১১০সেমি ৪৫ সেমি হলে ভাল হয় বড়ও হতে পারে ।
বাসার বেলকুনীতে টমেটু চাষের জন্য চিত্রে দেয়া টাব খুবই উযোগী । চার দিকে সাপোর্ট ফ্রেম থাকায় এগুলি কম জায়গায় উপরের দিকে প্রসারিত হয় বেশী । নীজ পছন্দমত সঠিক জাত নির্বাচন , মাটি ও কমপোস্ট সার প্রয়োগ ও পরিমিত পরিমান ও জলসিঞ্চন তো অবশ্যই থাকবে । টবের আকার ১১০সেমি ৪৫ সেমি হলে ভাল হয় বড়ও হতে পারে ।

সিজনের সাথে খাপ খায় তথা গ্রীস্মকালে ফলে এমন প্রজাতী নির্বাচন করতে হবে এখন চাষ করতে হলে ।
গাইবান্দার সাদুল্লাপুরে দেশে প্রথম সামার টমেটু চাষের একটি চিত্র নীচে দেখতে পারেন । লিংক থেকে বিস্তারিত জেনে নিতে পারবেন ।

৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৫

আমিই মিসির আলী বলেছেন: :D
কৃষি দিবানিষি.............................
পড়তে পড়তে মনে হইলো কৃষি শিক্ষা বই পড়তাছি................।
লেখাটা চমতকার হইছে..........।

১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মিশির আলী ভাই, খুব ভাল লাগল আপনার মুল্যবান কথা শুনে ।

৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১২

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: ডঃ সাব একটি ভিন্ন আলাপ -
আমার বাড়ির পাশে এক বিঘা জমি রয়েছে । আমি মনের ভিত্রে সিন্ধান্ত নিছি- বর্ষা শেষ হলে ঐ জমিতে কাপ্সিকাম চাষ করব ।শাইখ সিরাজ আমার অনুপ্রেরণা ।
আমার এহেন কর্মে বাপ মা খুশি হবেন না জানি ।কিন্তু আমি সাহস করে ঐ জমিতে কাপ্সিকাম চাষ করতে চাই এবং তা যেন লাভ জনক হয় ।
আপনার সুপরামর্শ চাচ্ছি ।দয়া করে সঠিক তথ্য দিয়ে সাহায্য করবেন ।
ধন্যবাদ

১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মায়া ভাই , কেপসিকাম চাষে আপনার আগ্রহের কথা শুনে খুব ভাল লাগল । বিষয়টি একটি সম্পুর্ণ নতুন ধরনের বিদেশে ফসল।
তবে খুবই মুল্যবান । যুক্ত রাজ্যে ও যুক্তরাস্টে একটি মোটামুটি সাইজের কেপসিকামের খুচরা দাম গড়ে বাংলা দেশী টাকায় ৪০-৭০ টাকা । বাংলাদেশে সাইখ সিরাজের দেয়া তথ্য ও উৎসাহে বগুরা ও সিলেটে দু এক জন এটা চাষ করেছেন ও ভাল ফল পেয়েছেন । সিলেটে বিশ্বনাথ উজেলার বরমধানা গ্রামে বেলাল আহমেদ এক বিঘা মত জমিতে এটা চাষ করে ভাল ফল পেয়েছেন । তার অভিজ্ঞতার বিষয়াবলী .... এই লিংকে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন । বেলাল আহমদের কোন কনটাক্ট নামবার আমার কাছে নেই । তবে সিলেটের Department of Agricultural Extension অফিসের কনটাক্ট নাম্বার ও ইমেইল দেয়া হল
তাদের সাথে যোগাযোগ করে দেখতে পারেন ।
ADAE Office, Department of Agricultural Extension, Sylhet
0821-723875 [email protected]
জবাব দানের এই ঘরে ছবি ও লিংক দেয়ার অপসন নেই বিধায় এ্কই বিষয় ৯ নং মন্তব্যের ঘরে দেয়া হল , দয়া করে দেখে নিবেন, ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল

৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মায়া ভাই , কেপসিকাম চাষে আপনার আগ্রহের কথা শুনে খুব ভাল লাগল । বিষয়টি একটি সম্পুর্ণ নতুন ধরনের বিদেশে ফসল।
তবে খুবই মুল্যবান । যুক্ত রাজ্যে ও যুক্তরাস্টে একটি মোটামুটি সাইজের কেপসিকামের খুচরা দাম গড়ে বাংলা দেশী টাকায় ৪০-৭০ টাকা । বাংলাদেশে সাইখ সিরাজের দেয়া তথ্য ও উৎসাহে বগুরা ও সিলেটে দু এক জন এটা চাষ করেছেন ও ভাল ফল পেয়েছেন । সিলেটে বিশ্বনাথ উজেলার বরমধানা গ্রামে বেলাল আহমেদ এক বিঘা মত জমিতে এটা চাষ করে ভাল ফল পেয়েছেন । তার অভিজ্ঞতার বিষয়াবলী Capsicum Farming in Sylhet
এই লিংকে ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন ।

বেলাল আহমদের কোন কনটাক্ট নামবার আমার কাছে নেই । তবে সিলেটের Department of Agricultural Extension অফিসের কনটাক্ট নাম্বার ও ইমেইল দেয়া হল,তাদের সাথে যোগাযোগ করে দেখতে পারেন উনাদের কাছ থেকে ভাল গাইডেনস পেতে পারেন।
ADAE Office, Department of Agricultural Extension, Sylhet
0821-723875 [email protected]

আপনার প্রচেষ্টার সফলতার জন্য শুভেচ্ছা থাকল
এ সাথে ভাল থাকার শুভ কামনাও রইল ।

১০| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:২০

ক্লে ডল বলেছেন: কৃষি সম্ভাবনার এই দেশে এ ধরনের পদ্ধতি নিশ্চয় সুফল বয়ে আনবে।

১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৪৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য ।

১১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:২৫

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা ডঃ এম এ আলী সাহেব।
আপনার দেয়া ইমেলে তাদের সাথে যোগাযোগ করব ।
আরেকবার আপনাকে বিরক্ত করার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।কাপ্সিকাম বাজার ব্যবস্থাপনা কিভাবে করব ??ইহা যদি জানেন জানালে উপকৃত হব।

===
আমি যতদূর জানি-
কাপ্সিকাম বিদেশি সব্জি।ইহা বাংলার সাধারন জনগন খায়না।কাপ্সিকাম আমাদের দেশের বড়বড় হোটেল এবং চাইনীজ রেস্টুরেন্ট এবং পিৎজা রেস্টুরেন্ট ব্যাপক লাগে ।
আপনার কাছে আমার প্রশ্ন - কাপ্সিকাম উৎপাদন করার পর -বাজার ব্যবস্থাপনা কিভাবে করব ?? বাংলার সাধারন জনগন যেহেতু ইহা খায় না বিশেষ ভাবে আমাকে ইহা বিক্রি করতে হবে।
কার মাধ্যমে -কিভাবে জানালে আরো উপকৃত হই।
ডঃ সাব রাগ কইরেন না !! এট্টু বেশি জিগাইলাইছি ।

১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , বিষয়টি সম্পর্কে যদি বিশেষ কিছু জানতে পারি তখন জানাব ।

১২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: বাহ! কি অসাধারণ তথ্যবহুল পোষ্ট। দারুণ +++++++

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শামীম ভাই । তথ্যগুলি ভাল লেগেছে শুনে খুশী হয়েছি
সেই সাথে অনুপ্রানীত ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।

১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের মানুষকে ভেজেটেবল স্যুপ খাওয়ানোতে অভ্যাস করাতে পারলে, এবং উন্নত মানের সব্জী উৎপাদন করতে পারলে জাতীর রোগ শোক কমে আসতো।

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:১২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যতার্থ বলেছেন । স্ব্যাস্থই সকল সুখের মুল এবং স্ব্যাস্থই সম্পদ ।দেশের কবি সাতাহিত্যিকগন যদি তাঁদের সাহিত্য কর্মে চা কফির প্রসঙ্গ আসলে এক বাটি ভেজিটেবল সুপ প্রসঙ্গ টেনে আনতেন তাহলে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ভেজেটেবল স্যুপ খাওয়ার প্রবনতা বাড়তে পারত বলে মনে হয় ।

১৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৪৯

নীলপরি বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট খুব ভালো লাগলো । সাথের ছবিগুলোও । +++++++++++

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্ট ভাল লাগা ও সাথে থাকা অগনিত যোগ গুলির
জন্য রইল অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছাও রইল
এ সাথে ।

১৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫

সুবল চন্দ্র বর্মন বলেছেন: খুব কার্যকরী পোস্ট। বিশেষ করে বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশের কৃষকদের জন্য। ভাল থাকবেন। এরকম পোস্ট আরো পাওয়ার আশা রাখছি।

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:২৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । অনুপ্রানীত হলাম কৃষির উপরে আরো পোস্ট দেয়ার জন্য, সে সাথে প্রকৃতি ও তার রকমারী ফসল নিয়ে দাদার হাতের বারমাসীগুলি্ও পাওয়ার আশা রাখছি ।

১৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

জেন রসি বলেছেন: চমৎকার প্রস্তাবনা। আশা করছি কার্যকরী হবে। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রস্তাবের পক্ষে শক্তিশালি সমর্থন দানের জন্য আপনার প্রতিও থাকল ধন্যবাদ ও
প্রানডালা আভিনন্দন ।

১৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১৮

শায়মা বলেছেন: এই টমেটোগুলো দেখেই তো মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি। টমেটোচাষের উন্নয়ন হোক!:)

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: টমেটুর প্রতি সায়মা আপুর প্রীতি দেখে আমিও মুগ্ধ হয়ে গেলাম । আপু তুমি কি টমট্যটুর কথা কিছু শনেছ? একই গাছে উপরে টমেটু নীচে মাটিতে পটেটু। বিশ্বাস না হলে এখানে টমট্যাটু
ক্লিক করে দেখতে পার ।

১৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:২৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট ড: ভাই...
আমার ব্যালকনি তে চেস্টা করে দেখি :)

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক খুশী হলাম আপুমনি তোমাকে এখানে পেয়ে । কাল তোমার ব্লগে গিয়ে কোন এক মন্তব্যের ঘরে দেখলাম তুমি এখন দেশে আছ, এখনো কি সেখানে সুন্দর মধুময় দিন কাটছে । বেলকুনিতে চেষ্টা করার কথা শুনে খুশী হলাম । নীচে একটু ক্লিক করে দেখতো আপু গ্রাফটিং করে একই গাছে পটেটু ও টমেটু ফলাতে পার কিনা। আমাকে জানালে খুশী হব ।
TomTato

১৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর, আকর্ষণীয় পোস্ট, তাই পুনর্বার এলাম। পাঠকদের এ বিষয়ের প্রতি আগ্রহ দেখেও অভিভূত হ'লাম। ইচ্ছে হয়, বাগান করি, কিন্তু সময় কোথায়?

০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় আহসান ভাই । আপনার মুখ থেকে উৎসাহ বাণীটিই অনেক বড় ।
আপনার কাছ হতে উৎসাহ পেলে অনেকেই এগিয়ে আসবে এ ধরণের বাগান করতে ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

২০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার "সপ্তদশ শতকের কবি ‘’কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ’’ বিরচিত মনসা মঙ্গল কাব্য – ২য় পর্ব - চাঁদ সদাগরের নৌকা ডুবি" শিরোনামে লেখাটাতে একটা মন্তব্য রেখে এসেছি। একটু সময় করে দেখে নেবেন।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ দেখছি এখনি ।

২১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ দেখছি এখনি ।

২২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২০

অগ্নি সারথি বলেছেন: সাম্প্রতিক সময়ের পানি সংকট বিবেচনায় রাখলে পদ্ধতিটা নিঃসন্দেহে গুরুত্বের দাবিদ্বার। ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ন লেখাটার লিংক প্রদান করবার জন্য।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই দু:খিত বিলম্বিত উত্তরের জন্য । কোন নোটিশ পাইনি বলে আপনার মুল্যবান মন্তব্যটি দেখতে পারিনি , বেশ পুরাতন পোষ্ট বলে আসা হয়ে উঠেনি এদিকে । আজ এসে পাইলাম আপনাকে । পানি সংকট ও এর ব্যবস্থাপনা নিয়ে ভাবতে হবে আমাদের সকলকে । আপনার প্রচেষ্টার জন্য রইল সাধুবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল ।

২৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অভিজ্ঞতা আর কাজের ধরণ জানা থাকলে যে ভাল ফলন সম্ভব তা আপনার পোষ্টে এসে ভালই বুঝলাম।

প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পন্ন ভালো একটা পোষ্ট। কৃতজ্ঞতা রইল ভাই।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় নাঈম ভাই ।
পোষ্টটা গুরুত্বপুর্ণ অনুভুত হওয়ার কথা শুনে ভাল লাগল ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.