নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ পাঠক ও লেখক
বনসাই অর্থ ট্রে বা টবের মধ্যে ফলানো । শক্ত কান্ড রয়েছে এমন গাছের খর্বাকৃতি বা বামন করার শিল্পকে বনসাই বলা হয়। প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতায় পাত্রে বা টবে গাছ বা বিভিন্ন ধরণের গাছের চারা উৎপাদনের কথা জানা যায়। ৪০০০ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দের রাজনৈতিক নথিপত্র থেকে পাথর কেটে তৈরি করা পাত্রে গাছ চাষের হদিস পাওয়া যায় । পরে বিভিন্ন সময়ে চীন দেশের নানা জায়গায়, জাপানে, কোরিয়াতে, ভিয়েতনামে এবং থাইল্যাণ্ডে ভিন্ন আকারে এর চর্চা বিস্তার লাভ করে। এ শিল্প সবচেয়ে বেশি সফলতা পায় জাপানীদের হাতে । শত শত বছর ধরে জাপানিরা বনসাই চর্চা করে আসছে। বনসাই শিল্পে সারা বিশ্বে এখনো তারা নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব অক্ষুন্ন রেখে চলছে। জাপানিদের অনেক পরিবার বংশগতভাবে এর চর্চা করে চলছে।বনসাই অত্যন্ত দামি তরুশিল্প। বনসাই করা সময়সাপেক্ষ এবং এক মহান শিল্পকর্ম। এর জন্য সারা বছর ধরে পরিচর্যা করতে হয়। অনেকের মতে, বনসাই হলো এমন এক মহান শিল্পকর্ম যার জন্য দরকার সুদক্ষ হাত, দৃষ্টির গভীরতা এবং চাষাবাদ সম্পর্কিত জ্ঞান, সাথে গভীর মমতা। বনসাই এক অনন্য জীবন্ত শিল্পকর্ম।
শুধু বই পড়ে বা ছবি দেখে বনসাই তৈরি করা বেশ দুরূহ। এর জন্য প্রয়োজন ধৈর্য, নিষ্ঠা ও সহনশীলতার সহিত চর্চা। তবে অভিজ্ঞ উদ্যান বিশেষজ্ঞ কিংবা নিপুণ মালীর কাছ থেকে প্রাথমিক তালিম নিয়ে এ শিল্পের কলাকৌশল করায়ত্ত করা অবশ্যই সম্ভব।বনসাই সস্পর্কে বাংলায় লিখা বিস্তর প্রবন্ধ আছে । একটু খানি ইন্টার নেট ঘাটাঘাটি করলে এ বিষয়ে বাংলায় লিখা অনেক মুল্যবান প্রবন্ধ দেখতে পা ওয়া যাবে । জানা যাবে বনসাই কাকে বলে , জানা যাবে এর ইতিহাস , বনসাই তৈরীর কলা কানুন ও পরিচর্চা ব্যবস্থা । বাংলাদেশী কি কি গাছ দিয়ে বনসাই হয় , কোথায় পাওয়া যায় , কত তার দাম , কোথায় কখন বনসাই এর প্রদর্শনী হয়েছে ও এখন চলছে সব বিস্তারিত ভাবে জানা যেতে পারে অতি সহজে । নীচে কিছু মুল্যবান লিংক দেয়া হল উৎসাহী যে কেও দেখে নিতে পারেন ।
১)বনসাই - উইকিপিডিয়া
২) আমি-আমার-বাসায়-একটি-ভালো-বনসাই-তৈরি-করতে-চাই ৩) বনসাই পদ্ধতি
৪) আসুন নিজেই বানাই চমৎকার বনসাই ; বনসাই এর জন্য উপযুক্ত গাছ নির্বাচন
৫)সাড়ে-৬-লাখ-টাকার-বনসাই-জাত
৬) বনসাই হতে পারে আয়ের উৎস
৭ ) ঢাকা বিশবি বিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ২ নং জয়নুল গ্যলারীতে বনসাই প্রদর্শনী । প্রদর্শনীটি চলবে ২২ জুলা্ই ২০১৬ পর্যন্ত ।
এ লিখাটিতে তাই বেশী সময় ব্যয় না করে যে জায়গাটায় এখনো কিছুটা ফাঁক রয়েছে সেখানে চলে যাই । বিদ্যমান বাংলা লিখায় বনসাই এর ইতিহাস ও তা তৈরীর কলা কানুন ও পরিচর্চা বিষয়ে বিস্তর লিখালিখি পরিলক্ষিত হলেও বিখ্যাত বনসাই এর শ্রণী বিন্যাস , তাদের একটু পরিচিতি , ভাসমান ও একোয়া বনসাই প্রভৃতির কোন সুনিদৃষ্ট বিবরণ বা চিত্র বিদ্যমান বাংলা লিখায় তেমনটি দেখা যায়না । তাই সুন্দর সুন্দর দামী বনসাই এর কিছু চিত্র ও তথ্য সামুর ভাই বোনদের সাথে শেয়ার করে উপভোগ করার মানষে এই লিখাটি উপস্থাপন করা হয়েছে । ঘরে বসে শিল্প কর্ম করে গৃহের সৌন্দর্য বৃদ্ধি সহ আয় উপার্জন করার একটি মহতি প্রচেষ্টাকে উৎসাহিত করার বাসনাটিও এ সাথে কাজ করেছে । অনেকেই অবশ্য গাছকে বামন করার এ প্রক্রিয়াটিকে প্রকৃত বিরুদ্ধ বলে মনে করেন । তবে শত শত বছর ধরে চলে আসা এ শিল্পের হাত ধরে যে সমস্ত প্রজাতীর গাছকে বামনরূপে প্রতিপালন করে খর্বাকৃতি দেয়া হয়েছে তার কোন বিরূপ প্রতিক্রিয়া সে সমস্ত গাছের উপর পড়েছে বলে এখনো কারো নজরে আসেনি । যাহোক মুল প্রসঙ্গে ফিরে যাওয়া যাক । বিশ্ব বিখ্যাত বনসাইগুলিকে নিম্মের কয়েকটি বিশেষ শ্রণীতে ভাগ করা যায় । চিত্র সহ এদের শ্রণী বিভাজন দেখা যেতে পারে ।
১) এজেলিয়া বনসাই (Azalia Bonsai)
২) বোগানভিলিয়া বনসাই (Bougainvillea Bonsai by Eko Bonsai)
৩) চাইনীজ এলম বনসাই (Chinese Elm)
৪) ফিকাস কারিকা বনসাই ( Ficus carika bonsai)
৫) ফুকেনটি বনসাই ( Fukenty Bonsai )
৬) জেডি বনসাই (Jade)
৭) জাপানীজ মেপল (Japanese Maple)
৮) জুনিপার বনসাই Juniper Bonsai tree
৯) পাইন বনসাই (Pines)
১০) উইসটারিয়া বনসাই (Wisteria Bonsai)
১১) জেলকুভা বনসাই (Zelkova Japanese elm)
একোয়া বনসাই ( Acqua Bonsai )
একোয়া বনসাই একটি নতুন বনসাই শৈলী । এ শৈলীর আওতায় আন্তজলসংযোগ hydroponic প্রযুক্তি (খনিজ নিউট্রিয়েন্ট সলিউশন পদ্ধতি ব্যবহার করে , মাটি ছাড়াই জলে গাছপালা পরিচর্চা ও ক্রমবর্ধমান করা) ব্যবহার করে একোয়া বনসাই তৈরী করা হয় । নীচে একোয়া বনসাই এর কিছু ছবি দেয়া হয়েছে ।
১২) একোয়া বনসাই ১ (( Acqua Bonsai)
১৩) একোয়া গিঙ্ক বনসা্ই ২ ( সারমিশ্রনপানি প্রদান প্রক্রিয়ায় এর চর্চা ও বেড়ে উঠা )
১৪) একোয়া বনসাই ৩
১৫) জাপানীজ একোয়া বনসাই ( পাইনস ও ম্যাপল সহ)
১৬) চমৎকার গ্লাস পটের উপর একোয়া বনসাই
১৭) ভাসমান বনসাই
একটি জাপানী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এয়ার বনসাই টবের উপরে শুন্যে ভাসমান বনসাই আবিস্কার করেছে । এ প্রযুক্তির আওতায় চৌম্বকক্ষেত্রের সাহায্যে উদ্ভিদকে হাওয়ায় ভাসিয়ে রাখার প্রযুক্তি ব্যাবহার করা হয়েছে । ভাসমান অবস্থায় থাকার জন্য এর চৌম্বক ক্ষেত্রই মুল ভিত্তি হিসাবে কাজ করবে । চিনা মাটির টবে ব্যাবহৃত চুম্বক বনসাইটিকে ভাসিয়ে রাখতে সাহায্য করবে । টবের সাথে দুই সেন্টিমিটার দুরত্ব বজায় রেখে গাছটি ভেসে থাকবে এবং চক্রাকারে ঘুরবে । মানে বনসাই গাছ মাটিতে নয় লাগানো হচ্ছে বাতাসে! এর ফলে বনসাই এর মালিক চাইলেই এটিকে সহজে ভাসাতে বা ঘুরাতে পারবেন । তবে এর পরিচর্চা অত্যাবশ্যকীয় । পানি দিয়ে গাছ তাজা রাখতে হবে ।
বাংলাদেশী কিছু বনসাই
১৮ ) বটগাছের বনসাই
১৯) বনসাই প্রদর্শনীতে উপস্থাপিত একটি বনসাই ।
২০) নভেম্বর ২০০৭ এ ধানমন্ডিত অনুষ্ঠিত বনসাই প্রদর্শনীতে উপস্থাপিত একটি বসনাই
ঘরে বসে পরিবারের ছোট বড় সকলে মিলে এই তরু শিল্প সাধনা করে যদি গৃহের শ্রীবৃদ্ধি সহ অর্থ উপার্জনের একটি উপায় হিসাবে পরিগনিত করা যায তাহলে আর দেরী কেন আসুন না সকলে মিলে এ শিল্পের প্রসারের জন্য নীজ নীজ সাধ্যানুযায়ী প্রচেষ্টা গ্রহণ করি ।
ছবি সুত্র : গুগল ইন্টারনেট ।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: একটি পরিবারের সকলে মিলে এক সাথে এই তরুশিল্পের সাথে সম্পৃক্ত হতে পারেন । গৃহের সৌন্দর্য বৃদ্ধির সাথে কিছুটা অায় উপার্জনের সম্ভাবনাও হতে পারে এ শিল্প চর্চা হতে ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
২| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম । ধন্যবাদ
২১ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:১১
কল্লোল পথিক বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট।
পোস্টে++++++++++++++
২১ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এত এত প্লাশ দেখে ভাল লাগছে ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১৬
আবুল হায়াত রকি বলেছেন: প্রিয়তে।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার প্রতিও রইল অজস্র ধন্যবাদ প্রিয়তে নেয়ার জন্য ।
শুধু কি প্রিয়তে নিলেই চলবে প্রিয় রকি ভাই । টবে
একটি বোগানভিলিয়া লাগিয়ে ফেলুন । দেখবেন
কয়েক বছরের মাথায় এটা কেমন ফুল দেয়
বামন হয়ে।
শুভেচ্ছা রইল ।
৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:১০
সুমন কর বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
হালকা করে পড়ে চমৎকার সব ছবি দেখে গেলাম। প্রতিটি সুন্দর। ৭ অবাক সুন্দর।
২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৪২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দাদার সাথে শেয়ার করতে পেরে খুবিই আনন্দ লাগছে ।
ছবি গুলির সাথে দাদার মন্তব্য টুকুও আশাপ্রদ ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।
৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১০
শায়মা বলেছেন: কি যে সুন্দর!
মুগ্ধতা আর মুগ্ধতা
২১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৩৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , মুগ্ধতা আর মুগ্ধতার কথা
শুনেতো আমিও অতি মুগ্ধ হয়ে
গেলাম । শুভেচ্ছা রইল ।
৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:২৮
ইন্দ্রনাথ বলেছেন: ভাসমান বনসাইটা সত্যি সুন্দর।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৩৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাই ইন্দ্রনাথ কেন যেন হচ্ছে মনে আপনার মধ্যে আছে চুম্বক তড়িৎ প্রযুক্তি সমাহার ।
তব সাধনায় হতে পারে ভাসমান বনসাই সহসাই। প্রীত হব জানালে তা সামুর পাতায় ।
অনেক খুশী হয়েছি এখানে আপনার আগমনে ।
স্বাগত জানালাম শুভ কামনায় ।
৮| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪৫
আবুল হায়াত রকি বলেছেন: অবশ্যআি ভাইয়া। নার্সিং আমার ভিষণ প্রিয় এমনকি আমার প্রাক্তন প্রেমিকাকে বৃক্ষমেলা থেকে প্রায়ই গাছ উপহার দিতাম।
আমার শহরের নার্সারিতে খুজ করে নিশ্চয়ই সময় করে ঘড়ে নিয়ে আসব। যেদিন নিয়ে আসব আপনাকে ছবি তুলে দেব
প্রতিউত্তরের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মনের ইচ্ছে টুকু জেনে খুশী হলাম । যদি একজনও এগিয়ে আসেন, একটি বনসাই তৈরী করার উদ্যোগ নেন তা হলে এ
প্রয়াসটিকে স্বার্থক বলে মনে করব । জানিনা আপনি এখন কোন দেশে কোন শহড়ে আছেন, তবে প্রাক্তনের কথা স্মরণ করে বনসাই গড়নে সফলতা পান সে কানমাই করি ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।
৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:২৭
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: অনেক ভালো লাগল অনেক তথ্য জানতে পারলাম ।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:০৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক খুশী হয়েছি ভাল লাগল বলে , আর তথ্য শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।
১০| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বটবৃরক্ষকে গৃহবন্ধী করেছে ইতিমধ্যে?
২২ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যতার্থ বলেছেন। পৃথিবীতে কিছু দানবরূপী মানব আছে যাদের কাল হাতের কারসাজিতে হানাহানি মারামারিতে অগনিত মানুষের জীবনহানি হচ্ছে । এদের দানবরূপী মানবদেরকে যদি গৃহবন্ধী করা যেতে পারত কতই না ভাল হত ।
১১| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৩৬
নীলপরি বলেছেন: অভিনব পোষ্ট । অনেক তথ্য জানলাম । আর ছবিগুলো দেখে তো এখুনি সবগুলো পেতে ইচ্ছা করছে !
খুব ভালো লাগলো । +++++++++++++++++++++++
২২ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , আপনার ইচ্ছার কথাগুলি শুনে খুব ভাল লাগল । ছোট্ট একটা ক্লিক করে প্রিয়তে নিয়ে গেলে সবগুলি ছবি আপনার হয়ে যাবে । সানন্দ চিত্তে যখন খুশী তখন নিয়ে যেতে পারেন ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১২| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৪০
ডট কম ০০৯ বলেছেন: ক্যাক্টাসের বনসাই হয় না।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য । জায়ান্ট প্রজাতীর অনেক ক্যাকটাসকে অনেকেই টবে পরিচর্চা করে খর্বাকৃতি দিয়ে থাকে যেমনটি নিম্মের ছবিতে দেখা যেতে পারে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
জুন বলেছেন: দেশের বাইরে আমি বনসাই বানানোর প্রকৃয়া দেখেছি। তার দিয়ে পেচিয়ে পেচিয়ে তার বিভিন্ন আকার দেয়া, শিকড় কেটে, ছোট পাত্রে খাবার কম দিয়ে তার বাড়বাড়ন্তকে থামিয়ে দেয়া, ব্যাপারটি আমার কাছে খুব নিষ্ঠুর একটি কাজ মনে হয়েছে ডা: এম এ আলী।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যতার্থ বলেছেন , সকল প্রকারের উদ্ভিদেরই প্রাণ আছে সে দেখতে সুন্দর কিংবা অসুন্দর হোক , আগাছা কিংবা পরগাছা হোক তাদের নিধনের কিংবা কাটাকাটির জন্য সত্যিই মন কাঁদে , খুবই নিষ্টুর বলে মনে হয় । নীজের পোস্ট এর বিষয়বস্তু বলে এই নিষ্ঠুরতাকে অযৌতিক বলে মেনে নেয়া যায়না । তারপরেও তো মানুষ ফসলের মাঠ থেকে কোটি কোটি জীবন্ত উদ্ভিদ কে আগাছা বিবেচনায় শিকরসহ উপরিয়ে , ফেলছে , অনেক জীবন্ত সুন্দর সুন্দর তরু লতাকে কেটে টুকরা টুকরা করে অন্য কোন প্রাণীর মুখে তুলে দিচ্ছে , বিদেশে অনেক বাড়ী ঘরের লেনে , বৃক্ষ প্রাচীরের গাছগুলিকে ঘাস মারাই যন্ত্রে পিষে মেরে তাদের স্বাভাবিক বেড়ে উঠা বিঘ্নিত করছে , অনেক পার্কে , গার্ডেনে ( যেমন ঈডেন গার্ডেনের ঘ্রাস কন্যা) গাছকে নিত্য কেটে কুটে নান্দনিক শিল্প কর্মের রূপ দিচ্ছে । শুধু কি বৃক্ষই , প্রতিযোগীতামুলক বাজারে পরিস্থিতির চাপের অযুহাতে অনেক জীবন্ত প্রাণীই হচ্ছে নিষ্ঠুরতার স্বীকার , বিকল্প অনেক সহজ উপায় থাকা সত্বেও সেটাকেও নির্ধিধায় অনেকেই লালন করছে , সত্যিই এসমস্ত বিষয়গুলি খুবই নিষ্ঠুর । তারপরেও এই নিষ্টুরতাকে জাপানীরা চর্চা করে আসছে শত শত শত বছর ধরে , এ নিষ্ঠরতা তরু শিল্প হিসা্বে বিশ্বজনীন স্বিকৃতি পাচ্ছে , গড়ে উঠছে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বনসাই সমিতি , ঘটে চলেছে এর বিকাশ , আমাদের বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই , অগনিত নারী পুরুষ এ নিষ্ঠুর কর্মকান্ডে নিবিষ্ট মনে কাজ করে যাচ্ছেন , তারা পাচ্ছেন অগনিত দর্শকের প্রানডালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা । যাহোক আপনার সাথে সহমত এটা সত্যিই একটি নিষ্ঠুর শিল্প কর্ম । নীজের রচনা পোস্ট বলে এটাকে অস্বীকার না করে এ শিল্পের সাথে যারা যুক্ত তাদেরকে বিষয়টি চিন্তা করে দেখার জন্য এ মর্মে অনুরোধ জানালাম ।
ধন্যবাদ গভীর তাৎপর্যমুলক মন্তব্যের জন্য ।
ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।
১৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫
ডি মুন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট
++++
বনসাই সম্পর্কিত অনেক তথ্য জানতে পারলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে।
২২ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্টটি চমৎকার লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ । লিংকগুলীতে বিস্তারিত অনেক প্রয়োজনীয় তথ্য রয়েছে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:১১
দাঁড়িকমা প্রকাশনী বলেছেন: প্রিয়তে...চমৎকার পোস্ট
২২ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয়তে নেয়ার জন্য ।
ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।
১৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:১৬
সিগনেচার নসিব বলেছেন: পোস্টে ++++
২২ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্টে এত এত প্লাস দেখে খুবই আনন্দিত হয়েছি ,
অনেক ধন্যবাদ সে সাথে ভাল থাকার শুভ কামনা
রইল ।
১৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২
আমি ইহতিব বলেছেন: দারুন লাগলো। একোয়া বনসাই ও ভাসমান বনসাই বেশী সুন্দর। আচ্ছা ভাইয়া বনসাইয়ের এত দাম হয় কেন?
২২ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , আমারো ধারণা ছিল একোয়া বনসাই ও ভাসমান বনসাই একটি ভিন্ন ধরণের সৃজনশীল তরুশিল্প বিধায় এটা দর্শকের নজর কাড়বে , খুশী হলাম ধারণা সত্যি হল বলে । সুন্দর এবং দামী বলেই বলা হয় এ শিল্প চর্চা হতে আয় উপার্জনের রয়েছে সম্ভাবনা।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
১৮| ২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
অর্হনিশ বলেছেন:
২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনার প্রতিও রইল
১৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৩৫
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: বনসাই একটি নান্দনিক শিল্পকর্ম | গাছ লাগানো আমার একটি নেশা তারপরেও আমি কেন যেন বনসাইয়ের প্রতি আগ্রহী হতে পারিনি | একটি গাছকে জোর করে ছোট করে রাখা বা তার স্বাভাবিক বৃদ্ধিকে ব্যাহত করা আমার কাছে বড্ড নিষ্ঠুর মনে হয় | তাই হয়ত বনসাই আজও করা হয়নি |
ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য |
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনার সাথে সহমত । যে কোন প্রাণীকেই স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ঊঠতে না দেয়াটা খুবই নিষ্ঠুর । তারপরেও মানূষ খাচায় বনের পাখী পুষছে , চিরিয়াখানায় পশুপাখিকে আটকিয়ে রেখেছে ছোট্ট ছোট্ ঘরে , একোয়ারীমে বন্দী করে রেখেছে বিভিন্ন রকমের জল্জ প্রাণীকে । সকলি এক কথায় বলতে গেলে নিষ্ঠুর আচরণ । এটাতো বন্ধই হচ্ছেনা বরং দিন দিন আরো বিকশিত হচ্ছে বিভিন্ন মহিমায় । আমাদের সকলের জন্যই রয়েছে অনেক চিন্তার বিষয় । ঢাকার চারুকলা অনুষদের ২ নং জয়নুল গ্যালারীতে এখন চলছে একটি বনসাই প্রদর্শনী । বনসাই সম্পর্কে দর্শকের অনুভুতি নিশ্চয়ই পাঠক মনে নাড়া দিবে । প্রদর্শনীর মন্তব্য বই এ অগনিত দর্শক কি বলেন সেটা দেখার বিষয়।
যাহোক, এখানকার পাঠকের অনুভুতি সকলের সাথে শেয়ারের জন্য উম্মোক্ত রাখা হল । একটি শিল্পের টিকে থাকা বা বিকাশ সর্বতোভাবে নির্ভর করে সর্বসাধারণের ভাল লাগা না লাগার উপর ।
আবারো ধন্যবাদ আপনার খোলামেলা মন্ত্যবের জন্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
২০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৫৭
ইন্দ্রনাথ বলেছেন: লেখক বলেছেন, ইন্দ্রনাথ-কে: তব সাধনায় হতে পারে ভাসমান বনসাই সহসাই। প্রীত হব জানালে তা সামুর পাতায় ।
দাদা, আমি হিন্দু ঘড়ের গরীব ছেলে। থাকি বটবৃক্ষের তলে! আমার ঘড়টাই একটা আজব বনসাই।
জানিয়ে দিলাম সামুর পাথায়। আপনি শিল্পীর কারুকাজ আপনার হাতে চুমু দেই যেন ভগবান আপনার মঙ্গল করেন।
ধন্যবাদ প্রতিউত্তরের জন্য।
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৩০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দাদা, মনে মোর ছিল আশা
তোমার হাত ধরে হবে ভাসমান বনসা
চেয়েছিলাম দেখতে ভাসমান বনসাই
এখন শুনি দাদা নীজেই বটবৃক্ষতলে
নীজ আবাসসহ হয়ে আছেন আজব
বনসাই ।
দাদার প্রতি রইল অনুরোধ থাক প্রস্তুত
হাজির হব সহসাই, দেখব আজব বনসাই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আবার আসার জন্য ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।
২১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৪৭
মহা সমন্বয় বলেছেন: বেশ তথ্য সমৃদ্ধ নান্দনিক পোস্ট, ভাল না লেগে পারেই না।
বনসাই করতে প্রচুর ধৈর্য প্রয়োজন। আমার মনে হয় এক সময় গাছপালা মানুষের ঘরেই শোভা পাবে।
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পোস্ট ভাল লাগল বলে । হ্যা এটা করতে বেশ ধৈর্যের প্রয়োজন । যেভাবে চারিদিকে যুদ্ধ যুদ্ধ মহাযজ্ঞ শুরু হয়েছে তাতে পারমানবিক যুদ্ধ যদি একবার শুরু হয়ে যায় তাহলে তো দুনিয়ায় কোন গৃহই থাকবেনা !!!
শুভেচ্ছা রইল
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
২২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১২
মাদিহা মৌ বলেছেন: সবচেয়ে চমকিত হয়েছি ভাসমান বনসাই দেখে …
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আপনি যে ফুল গাছ লতা পাতা প্রেমিক তা নিকের ছবিটা দেখেই বুঝা যায় ।নিপুন হাতের ছোয়ায় কি সুন্দর ফুল ফুটছে ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।
২৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার সব বামুন গাছ ! দেখে ভাল লাগলো ।
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই , বামুন গাছ দেখে ভাল লাগল জেনে খুশী হলাম।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
২৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২
ক্লে ডল বলেছেন: বট পাকুড় দেখি সব ঘরের মধ্যে!
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বা: সুন্দর নাম দিয়েছেন বট পাকুর , খুঁজে দেখব ঘরে ঘরে ! নীল পদ্ম খুঁজতে আসছি এখুনি তবঘরে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
শহরের যেসব পরিবার নিজের দরকারী শাক-সবজী উৎপাদন করতে চায়, তাদের জন্য উপায় নিয়ে ভাবুন।
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান পরামর্শ দেয়ার জন্য । ছোটখাট উপায় একটা বের করা আছে । বছর কয়েক অাগে একটি চ্যারিটি অর্গানাইজেশনের জন্য একটি প্রকল্প প্রনয়ন করে দিয়েছিলাম, তারা সিটি কাউনসিল থেকে প্রকল্পের অনুকুলে বড় একটা ফান্ডও পেয়েছে । দেখি তাদেরকে অবহিত রেখে সেটাকে আমাদের শহড়াঞ্চলের উপযোগী করে এখানে উপস্থাপন করা
যায় কিনা ।
২৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এখান থেকে আমাকে একটা বনসাই গিফট করেন নাইলে কাইন্দা দিমু কইলাম
খুব সুন্দর খুব সুন্দর আর খুব সুন্দর পোস্ট +
২৪ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । বনসাই এর জন্য আপনার কান্না দেখে আপ্লূত হয়েছি । কোনটি পছন্দ হয়েছে জানা থাকলে ভাল হত । এখন এখানে বনসাই প্রদর্শণী চলছে । প্রদর্শণী শেষ হলে এখান থেকে একটা পাঠিয়ে দিব । ইতিমধ্যে দুনিয়ার সবচাইতে দামী বনসাইগুলির মধ্য থেকে একটি আপনাকে গিফট দেয়া হল । এটাকে ৮০০ বছর বয়সী একটি বনসাই গাছ বলে গন্য করা হয়ে থাকে । এটার মালিক হলেন বিশ্বের সেরা বনসাই সৃস্টিকারী জাপানী তরুশিল্পী মাষ্টার কোবাইসি । তিনি তার বিষ্ময়কর বনসাই সৃষ্টির জন্য ৪ বার জাপানী প্রধানমন্ত্রীর প্রেষটিজিয়াস পুরস্কারে ভুষিত হয়েছেন ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
২৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সব বনসাই-ই আমার পছন্দ এখান থেকে একটা হলেই হলো
২৪ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ তবে তাই হবে ।
২৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনি এত জানেন কিভাবে,অনেক পড়াশুনা করেন বোঝা যায়!!!
বনসাই গুলো এবং পোস্ট এ মুগ্ধতা
২৪ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপুমনি। সামুর বিভিন্ন ব্লগের মুল্যবান লিখাগুলিতে রয়েছে মহামুল্যবান জ্ঞানভান্ডার। আপনাদের মুল্যবান লিখা ও সাথে থাকা অনেক বিষেযজ্ঞ আলোচক ভাইদের সুন্দর সুন্দর বিশ্লেষণাত্বক মন্তব্যগুলি আমাদেরকে অনেক জ্ঞানের আলো ছড়ায় ।
বনসাই ও পোষ্ট ভাল লাগায় খুবই খুশী হয়েছি ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
২৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৫৩
ইন্দ্রনাথ বলেছেন: বনসাই না কিনলেও মাঝেমধ্যে পোস্ট দেখে যাই। ব্যাপার হইছে কি, ঐ চুম্বকের বনসাইটা আসলেই অভাবনীয়। ড্রইংরুমে রাখলে মেহমানরা দেখে মূগ্ধ হয়ে যাবে। মূগ্ধতারও দরকার আছে। কবি মূগ্ধ হয়ে কবিতা লিখেন, সূরকার সূর করেন! এখন এই চুম্বক বনসাই কোথায় কিনতে পাওয়া যায়?
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এখানে আবার আসার জন্য ।
এয়ার বনসাই এর প্রতি অআকর্ষণ দেখে ভাল লাগল ।
এখনো লোকাল মার্কেটে এটা আসেনি । বাইরের মার্কেটে পাওয়া যায়।
নিম্মের লিংকে ক্লিক করে দেখেন প্রয়োজনীয় অনেক তথ্য পাবেন ।
নীজের অবস্থান ভেদে সংগ্রহের ব্যবস্থা করতে পারেন । আমাজন
এর মাধ্যমেও সংগ্রহ করে নিতে পারেন । গুগল সার্চ দিলেই পাবেন।
এয়ার বনসাই
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ,
৩০| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৫৪
ইন্দ্রনাথ বলেছেন: দু:খিত নামটা এয়ার বনসাই।
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৪৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এখানে আবার আসার জন্য ।
এয়ার বনসাই এর প্রতি অআকর্ষণ দেখে ভাল লাগল ।
এখনো লোকাল মার্কেটে এটা আসেনি । বাইরের মার্কেটে পাওয়া যায়।
নিম্মের লিংকে ক্লিক করে দেখেন প্রয়োজনীয় অনেক তথ্য পাবেন ।
নীজের অবস্থান ভেদে সংগ্হের ব্যবস্থা করতে পারেন । আমাজন
থেকেই সংগ্রহ করা যায় । গুগল সার্চ দিলেই পাওয়া যাবে ।
এয়ার বনসাই
ভাল শুভেচ্ছা রইল
৩১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
যমুনার চোরাবালি বলেছেন:
খুবই বাজে একটি বিষয় এটা আমার কাছে। বৃক্ষ তার স্বাভাবিকতা হারাচ্ছে এখানে। এমন কাজে বা এভাবে সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে কাউকে আমরা উৎসাহিত করতে পারিনা। উচিৎ না। যারা বনসাঁই দেখে আনন্দে গড়িয়ে পড়ছেন তারা অন্তত কিছুটা ভেবে দেখুন। অথবা জানুন এর প্রক্রিয়া। শুভেচ্ছা।
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যার কাছে যে রকম অনুভুত হয়েছে তিনি সেরকমই বলেছেন । যেমনটি আপনি বলেছেন । সকলের সুচিন্তত মতামত সকলের কাছেই যথাযোগ্য মর্যাদায় বিবেচনার দাবী রাখে সমভাবে।
শুভেচ্ছা রইল
৩২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৪৯
সুবল চন্দ্র বর্মন বলেছেন: বনসাই সম্পর্কিত বিষেশ তত্ত্ব ও পরিচিতি জেনে খুব ভাল লাগল। এ ধরনের আরো কিছু আশা করি।
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৩৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দাদা অনেক ধন্যবাদ ,আপনার মত পরম শ্রদ্ধেয় কবি, সাহিত্যিক গুণী জনের কাছে বনসাই সম্পর্কিত বিষেশ তত্ত্ব ও পরিচিতি ভাল লাগল জেনে খুশী হলাম ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
৩৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০
যমুনার চোরাবালি বলেছেন:
অবশ্যই। আপনি বা অন্য কেউ যে আমাকে বকাবকি করেনি সেটাইতো বড় কথা। আমি পছন্দ করিনা ঠিক আছে তাই বলে অন্যের পছন্দের বিষয়ে আমি কেন নাক গলাতে যাব, আমি বুঝি। তারপরেও মুখ ফসকে মাঝে মাঝেই এমন হয়। তবে বনসাই আমার কাছে সুন্দর লাগলেও এই কাজটাকে কখনোই ঠিক কাজ মনে হয়নি। শুভেচ্ছা।
২৬ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আবার এসে সু চিন্তিত মুল্যবান মতামত রাখার জন্য । সকল পাঠকের মুল্যবান মতামতের ভিত্তিতে এ বিষয়টি একটি যথাযথ গতি পাক এ কামনা করি ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
৩৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: দারুন.........!
অপূর্ব পোস্ট এবং আহবান। মুগ্ধতা রেখে গেলাম ভাইয়া।
৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মুগ্ধতার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় কবি ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।
৩৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: "গৃহ কোণের তরু শিল্প থেকে প্রভুত অর্থ উপার্জন সম্ভাবনা" - শিরোনামের এ কথাগুলো ভালো লেগেছে।
প্রকৃতির স্বাভাবিক প্রক্রিয়াবিরুদ্ধ কোন কিছুই আমার ভালো লাগেনা। তাই বনসাঁইও আমার পছন্দের নয়।
চুম্বকশক্তির সাহায্যে উদ্ভিদকে হাওয়ায় ভাসিয়ে রাখার জাপানি প্রযুক্তি সম্পর্কে অবহিত হয়ে রীতিমত বিস্মিত হ'লাম।
বনসাঁইপ্রেমীদের কাছে আপনার এ পোস্ট রেফারেন্স ম্যাটেরিয়াল হিসেবে আদৃত হয়ে থাকবে, এতে কোন সন্দেহ নেই।
পোস্টে ষোড়শ প্লাস। + +
৩৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৫৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার ১০, ১১, ১২, ১৩, ২০, ২৬, ৩১ নং প্রতিমন্তব্যগুলো চমৎকার হয়েছে। + +
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৩
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: কি সুন্দর!!
বিভিন্ন রকমের বনসাইয়ের সাথে আমাদেরকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।