নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহিত্য, সংস্কৃতি, কবিতা এবং সমসাময়িক সামাজিক বিষয়াদি নিয়ে গঠনমুলক লেখা লেখি ও মুক্ত আলোচনা

ডঃ এম এ আলী

সাধারণ পাঠক ও লেখক

ডঃ এম এ আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শহরাঞ্চলকে সবজীতে আত্ম নির্ভরশীল করার লক্ষ্যে গৃহিতব্য কিছু পদ্ধতির ধারণাপত্র

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:১২


দেশে বর্তমানে প্রায় ৮ লাখ হেক্টর জমিতে বছরে ২০ লাখ টনের অধিক সবজি উৎপাদন হচ্ছে। জাতি সংঘের ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অগ্রানাইজেশনের ( FAO) প্রতিবেদনে দেখা যায় যে ২০১৪সালে দেশে মাথাপিছু সবজি ভোগের পরিমাণ ছিল ১৬৬.১ গ্রাম। উক্ত প্রতিবেদনে আরো দেখা যায় যে একজন মানুষের দৈনিক ৩০০ গ্রাম সবজি খেতে হবে। এই লক্ষ্যমাত্রা এখনো ছুঁতে পারেনি বাংলাদেশ। প্রয়োজনের তুলনায় সবজি ভোগের পরিমাণ শতকরা ৫৫ ভাগের মত । কাংক্ষিত মাত্রায় সবজি খেতে হলে বর্তমানের তূলনায় দেশে সবজি উৎপাদনের পরিমান আরো প্রায় দ্বিগুণ বাড়াতে হবে।

এ লক্ষে দেশের স্বনামধন্য কৃষি বিজ্ঞানীরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। সবজী উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য তাঁরা তাঁদের মত কাজ করে সাফল্য লাভ করুন সে কামনা সব সময় করি । প্রচলিত ধারণার সাথে আরো কিছু করা যায় কিনা এবং সেগুলি কিভাবে করা যায় তা সামুর বিজ্ঞ ভাই বোনদের সাথে শেয়ার করার মানসে এই লিখা ।

বিশ্ব ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যার শতকরা ৩২ভাগ মানুষ শহরাঞ্চলে বসবাস করেন, যার সংখ্যা প্রায় ৬ কোটির মত । এই ৬ কোটি লোক সর্বোতভাবে নির্ভর করে গ্রামাঞ্চলে উৎপাদিত শাক সবজির উপর। শহরে হাতেগোনা কিছু বাসাবাড়ির বাগান, লন বা ছাদ ব্যতিত শাক সবজী চাষাবাদের কোন ব্যাবস্থা নাই বললেই চলে । অপরদিকে যাদের শাকসবজি উৎপাদনের জন্য কিছুটা সুযোগ আছে তাদের সকলেও তা করছেন না । অথচ একটি সমন্বিত ব্যবস্থার অধীনে সহজেই শহরাঞ্চলের উল্লেখযোগ্য মানূষকে শাক সবজি উৎপাদনে উৎসাহিত করা যেতে পারে ।

শহরে কিংবা গ্রামে যেখানে সাকসবজি উৎপাদনের জন্য জায়গা নেই সেখানে বর্তমানে বিভিন্ন পদ্ধতিতে সবজী চাষ হয়ে আসছে বিভিন্নভাবে । কিন্তু শহরাঞ্চলের কিছু লোকজন সবজী ফলাচ্ছেন নীজ নীজ উদ্ভাবনী ক্ষমতা প্রয়োগ করে বিচ্ছিন্নভাবে । একটি সমন্বিত কর্মসুচীর অধিনে শহরাঞ্চলকে সবজী চাষের আওতায় আনা গেলে অনেক বেশী সুফল পাওয়া যেতে পারে । তাই এ লক্ষ্যে শহরাঞ্চলে সম্ভাব্য কি কি উপায়ে একটি সুসমন্বিত কর্মসুচীর আওতায় সবজি উৎপাদন করা যায় এ আলোচনাটা মুখ্যত সেখানেই কেন্দ্রিভুত ।
শহরাঞ্চলকে সবজীতে স্বাবলম্বি করার জন্য মুলত: ছয়টি পরিক্ষিত পদ্ধতি নিয়ে এখানে আলোকপাত করা হয়েছে :
১) সবজি চাষের জন্য প্লট এলটমেন্ট
২) উঠানে বা গৃহ আঙ্গীনায় সবজী চাষ
৩) বারান্দায় সবজীর আবাদ
৪) ছাদে টবে কনটেইনার পদ্ধতিতে সবজীর আবাদ
৫) গৃহাভ্যন্তরে সবজী আবাদ
৬) গৃহের বাইরে দেয়ালে সবজী আবাদ
নিম্মে ছবির সাহয্যে পদ্ধতিগুলি দেখানো হলো:

ক) প্লট এলটমেন্ট পদ্ধতি
শহরাঞ্চলের বাসিন্দাদেরকে কমিউনিটি পদ্ধতিতে সবজী চাষে উদ্ভুত করার জন্য বর্তমানে ইউরোপিয়ান দেশ সমুহে সবজি চাষের জন্য প্লট এলটমেন্ট পদ্ধতিটি ব্যাপকভাবে ব্যাবহার করা হচ্ছে । এই পদ্ধতির আওতায় শহরের আবাসিক এলাকা সন্নিহিত কোন স্থানে এক থেকে দুই একর পরিমিত স্থানে ছোট ছোট (প্রায় ১ শতক জমি )প্লট সৃজন করে আগ্রহীদের কাছে সবজি চাষের জন্য এলটমেন্ট বা বরাদ্ধ দেয়া হয় । সেখানে বরাদ্ধ প্রাপ্তরা সারা বছর তাদের পছন্দ অনুযায়ী সবজী চাষ করতে পারেন । একটি উম্মোক্ত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আগ্রহীদেরকে প্লট বরাদ্ধ দেয়া হয় , আগে দরখাস্ত করলে আগে পাবেন ভিত্তিতে। আবেদনারীর সংখ্যা বেশী হলে অপেক্ষমান তালিকায় থাকতে হয় । উদাহরনস্বরূপ বলা যায় গ্রেট বৃটেনে একজন আবেদনকারীকে অনেক ক্ষেত্রে ১০ বছরেরও বেশী সময় একটি প্লট পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হয় । জার্মানীতে প্রায় ১৪ লক্ষ এবং গ্রেট বৃটেনে প্রায় ৩.৩০ লক্ষ এধরনের এলটমেন্ট প্লট আছে, এর পরের স্থান নেদারল্যান্ড, তাদের রয়েছে প্রায় ২.৪০ লক্ষ প্লট ।

অনুরূপভাবে এ দেশেও শহরাঞ্চলের আবাসিক এলাকার কাছাকাছি কোন সুবিধাজনক স্থানে সিটি করপোরেশন বা পৌরসভার সরাসরী তত্বাবধানে সবজী চাষের জন্য একটি করে ১-২ একরের প্লট তৈরী করে সেখানে এক শতক পরিমান জমি নিয়ে ছোট ছোট প্লট করে সবজী চাষের জন্য আগ্রহীদের মাঝে বরাদ্ধ দেয়া যেতে পারে । বরাদ্ধ প্রাপ্তরা তাদের সুবিধামত সময়ে প্লটে নীজে ও পরিবারের অপরাপর সদস্যগন মিলে বিভিন্ন ধরনের সবজী ফলাতে পারবেন । প্রয়োজনে একটি সমন্বিত ব্যবস্থার অধীনে তাদেরকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষন সার , বীজ ও সেচের সুবিধা দেয়া যেতে পারে ।

ক-১ প্লট এলটমেন্ট লে- আউট ( Master plan )

খ) বাসাবাড়ীর উঠান বা আঙ্গিনায় সবজী চাষ
বাসাবাড়ীর রান্নাঘরের পাশেই যদি ফলে সবজী , হাত বাড়ালেই যদি মিলে যায় কিছু টাটকা সতেজ টমেটু, লাও , কুমরা, চিচিংগা, ডেরস, বরবটি , শশা, করলা, কাকরুল , দুনদুল, জিঙ্ঘে , আলু , কাচা মরিচ , কচু, পুইশাক , ডাটাশাক, লাল শাক , পালং শাক , কচুশাক তাহলে এর স্বাদই হবে আলাদা , এতে থাকবেনা কোন কৃত্তিম সারের বাহুল্যতা, বিশাক্ত কীট নাশকের প্রবলতা কিংবা কেমিকেল মিশিয়ে রঙগীন করার কোন কুট কুশিলতা । ভোজনের তৃপ্তির সাথে দিবে স্ব্যাস্থকর উপাদানের নিশ্চয়তা । থাকবে আর্থিক ও শপিং এর সময় সাশ্রয়তাও । উঠানকোণে জন্মানো শাক সবজীর দৃশ্য দেখলেও মনে আসে প্রফুল্যতা । চলুন এ ফাকে ঘুরে আসা যাক উঠানকোণে জন্মানো শাক সবজীর কিছু ছবি ব্লগে ।

খ- ১) হাত বাড়ালেই কাঁচা পাকা সতেজ কিটনাশক মুক্ত টমেটু
সঠিক জাত বেছে নিয়ে নিয়ম মত চারা লাগিয়ে পরিচর্চা করলেই পাওয়া যাবে সারা বছর জুরে বিভিন্ন আকারের টমেটু ।

খ- ২) রান্না করতে গিয়ে স্টকে পাওয়া না গেলে দুটু কাঁচা মরিচের জন্য দৌড়াতে হবেনা আর বাজারে ।

খ- ৩) চোখের সামনে সতেজ মিস্টি কুমড়া দেখে চোখ জোড়াবে আবাদকারীর

খ-৪) কচি চাল কুমড়ার চাকভাজি হতে পারে মাত্র কয়েক হাত দুরের কারসাজি

খ- ৫) চিচিংগা তুলতে গিয়ে চিরল দাতের হাসি বয়ে আনে শুধুই খুশী

খ-৬) উঠানকোণে/ আঙ্গীনায় লাগালে গাছ বেগুন , সঠিক পরিচর্চায় ফলবে দ্বিগুন

খ-৭) কচি ডাটা লাল শাক দেখে আবাদকারী হবেই শুধু অবাক

খ- ৮) কড়লা- সকলেই জানে এটা অতি তিতা কিন্তু হলে তেলে ভাজা লাগে দারুন মঝা

খ- ৯) যদি থাকে উঠান জুরে গুটিকয়েক এই গাছ, নিত্য দিবে কয়েক হালী তাজা ডেরস

গ ) বারান্দায় সবজির আবাদ
যাদের বসত বাটি কিংবা বাসা বাড়ীতে কোন উঠান নেই তারা অনায়াসে বারান্দায় মাটির টবে কিংবা অন্য কোন কনটেইনারে বিভিন্ন ধরনের শাক সবজির আবাদ করতে পারেন । এর আবাদ ও পরিচর্চা অতি সহজ এবং আমাদের এ কৃষি প্রধান দেশে কমবেশী সকলেই তা জানেন, কেননা অনেকেই বারান্দায় এটা করছেন । কখন কি প্রকারের শাক সবজি আবাদ সম্ভব তা আর এখন কারো অজানা নয় । একটু সচেষ্ট হলে উৎসাহী অন্য যে কেও তা ফলাতে পারেন । অত্যধিক বিলাশী ও সৌখিন যারা এবং যাদের বাসা বাড়ীতে রয়েছে একাধিক প্রসস্ত বারান্দা তারাও কিন্তু সৌখিন প্রজাতীর দৃষ্টি নন্দন প্রয়োজনীয় কিছু শাক সবজী বারান্দার টবে ফলাতে পারেন । বারান্দার টবে ফলন উপযোগী দৃষ্টি নন্দন কয়েকটি সবজির ছবি নীচে দেখানো হলো ।

ফুলের মত ফুটে থাকা হরেক রঙ্গের কাঁচা মরিচ
একটি টবে বিভিন্ন রঙ্গের কাঁচা মরিচ ফলানো এখন বিশ্বের প্রায় সকল নগড়বাসীর কাছেই অতি সৌখিন একটি আইটেম । বিদেশের বিভিন্ন দামী দামী ডিপার্টমেনটাল স্টোরে তাজা ফুল গাছের টবের সারিতে এই রংগীন কাঁচা মরিচ এখন একটি উল্লেখযোগ্য আসন দখল করে নিয়েছে । মার্কস এন্ড স্পেনসার এর মত বিখ্যাত ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে দামী অর্কিড ফুলের টবের পাশে এই বাহারী কাঁচা মরিচ স্থান দখল করে নিয়েছে সগৌরবে । আমাদের দেশের সৌখিন নগড় বাসীরা যদি টবে কাঁচা মরিচের আবাদ করেন তাহলে এর প্রদর্শণী ( Demonstration effect) প্রভাব অনেক ব্যাপক হবে বলে আশা করা যায় ।
গ-১ ) একই টবে হরেক রঙ্গের কাঁচা মরিচ

গ-২ ) ঝুলন্ত টমেটু গাছ , বারান্দায় ঝুলিয়ে রাখা টবে লাগালে ফলের সাথে সোন্দর্য বৃদ্ধিতেও সহায়ক

গ-৩ ) যাদের বাসাবাড়ীতে কোন প্রসস্ত বারান্দা নেই তাদেরো হতাস হওয়ার কোন কারণ নেই , তারা একটুখানি সুবিধা থাকলে নীচের ছবির মত দেয়ালে হুকের সাথে আটকিয়ে কোন সুবিধামত টবে রকমারী শাক সবজির আবাদ করতে পারেন অনায়াসে ।

গ-৪ ) শুধুমাত্র একটি টবেও রকমারী সবজি ফলানো সম্ভব , জাপানীরা একটি টবে বছরে ১০ টিরও বেশী জাতের সবজী ফলিয়ে থাকে , নীচে ছবিতে দেখতে পাওয়া যায় জাপানীরা কি ভাবে ৩টা টমেটু, ২ টা শশা ও ৮ টা লেটুস গাছ একসাথে একটবে ফলায় ।


ঘ ) ছাদে সবজির আবাদ
লনের বাগানের মত ছাদেও সবজীর বাগান করা যায় । ছোট ছোট মাচা বা খাটিয়ার উপরে বাশের তৈরী বড় বড় ঝুরীতে বা অন্য কোন সুবিধামন্ডিত কনটেইনারে কম্পোস্ট সার মিশ্রিত মাটিতে নিচের ছবির মত হরেক পদের নীজ পছন্দ অনুযায়ি সবজীর আবাদ করা যায় ।
ঘ -১) ছাদে সবজী বাগানের একটি লে- আউট

ড্রিপিং পদ্বতিতে খুব সহজেই ফুটায় ফুটায় গাছের গোড়ায় অল্প পানিসেচেই এর পরিচর্চা করা যায় । ড্রিপিং ইরিগেশন পদ্ধতির সচিত্র বিবরণ আমার পুর্ববর্তী পোস্টে দেয়া হয়েছে, এখানে CLICK HERE ক্লিক করে দেখা যেতে পারে । এই পদ্ধতিটি আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের কলিকাতায় ব্যাপকভাবে প্রয়োগ করা হচ্ছে এবং সবজী চাষীরা এর সুফলও পাচ্ছেন, অল্প জায়গায় অধিক পরিমানে সবজী ফলিয়ে ।
ঘ-২) ড্রিপিং পদ্ধতিতে চাষাবাদের একটি লে-আউট

ঘ-৩) নিউইয়র্কের মত শহরেও অনেক বানিজ্যিক ভবনের ছাদে ড্রিপিং পদ্ধতিতে ফুল , ফল ও সবজী ফলানো হচ্ছে , আমাদের দেশেও বড় বড় বানিজ্যিক ভবনের ছাদে এ পদ্ধতি অবলম্বন করা যায় অনায়াসে ।

ঘ- ৪) ছাদে যাদের জায়গা কম তারা নিম্মে প্রদর্শিত পদ্ধতিতে অল্প জায়গায় অধিক পরিমানে বিভিন্ন ধরণের সবজীর আবাদ করতে পারেন । নীজের সুবিধা মত নিম্মের ডিজাইন অনুযায়ী স্থানীয় কোন ওয়ার্কসপ থেকে স্টীলের ফ্রেমের উপর প্লাস্টিক কনটেইনার বা কাঠের কনটেইনার তৈরী করে নেয়া যেতে পারে ।

ঘ-৫) যাদের ছাদে জায়গা একেবারেই কম তারা নীচে দেখানো বড় মাটির টবে সবজীর আবাদ করতে পারেন ।

ঘ-৬) যারা ছাদকে উম্মোক্ত রাখতে চান তারা ছাদের এক প্রান্তে নিম্মের ছবি অনুযায়ী কাঠ বা বাঁশের তৈরী লম্বা কনটেইনারে সবজীর আবাদ করতে পারেন ।


ঙ ) গৃহাভ্যন্তরে সবজী বাগান ( Indoor vertical vegetable gardens )
নিম্মের ছবি অনুযায়ী নিজস্ব সৃজনশীলতা প্রয়োগ করে যে কোন সৌখিন সবজীচাষি তাক বসানো পিকচার ফ্রেমের মধ্যে সালাদ জাতীয় সবজির আবাদ করতে পারেন, এতে ঘরের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পাবে ।
ঙ-১) বসার ঘরে পিকচার ফ্রেমে সবজী বাগান

ঙ-২ ) ডাইনিং হলে/রুমে পিকচার ফ্রেমে সবজী বাগান


চ) সবুজ দেয়াল (গ্রীন ওয়াল) সবজী বাগান
ইদানিং পৃথীবীর অনেক বড় বড় শহরে গ্রীন ওয়াল বা সবুজ দেয়াল ধারণা বেশ ফ্যাশন দুরস্থ হয়ে উঠছে । হয় কোন একটি বড় ভবনের অংশ বিশেষ কিংবা কোন উম্মোক্ত দেয়ালে বিভিন্ন মাপের তাকের সমাহারে উলম্বভাবে সারি সারী বিভিন্ন ধরনের সবজী ও সালাদ জাতীয় দৃষ্টি নন্দন শাক সবজীর চাষাবাদ করা হচ্ছে । প্রতিবেশীদেশ ভারতের উদয় নগড়ে রেল স্টেশনের দেয়ালে এ ধরনের বাগানের দৃশ্য দর্শকদের নজর কাড়ছে । অনেকেই নীজ বাড়ীর প্রাচীরেও পছন্দমত শাক সবজীর গাছ লাগিয়ে এ ধরণের সবজী বাগান রচনা করছেন । ইচ্ছে করলে আমাদের দেশেও বিত্তবানেরা তাদের বাসা বাড়ীর দেয়ালে এ ধরনের সবুজ দেয়াল বাগান রচনা করে সৌন্দর্য বৃদ্ধি সহ প্রকৃতিতে অধিক পরিমান সবুজের সমারোহ ঘটিয়ে শহরের বিষাক্ত আবহাওয়াকে নির্মল করা সহ শহরাঞ্চলে সবজী চাষের একটি নয়া দিগন্ত রচনা করতে পারেন অনায়াসে ।
চ-১) বাসাবাড়ী কিংবা বানিজ্যিক ভবনের দেয়ালে সবজী আবাদ

চ-২ ) বাসা বাড়ী কিংবা কারখানা ভবনের প্রাচীরের গায়ে গড়ে তোলা সবজী বাগান

এ পোষ্টে আলোচিত পদ্ধতিগুলি ছাড়াও শহরাঞ্চলের বাসিন্দাদের নীজ নীজ সুবিধামত স্ব-উদ্ভাবিত পদ্ধতিগুলিকে একটি সমন্বিত কর্মসুচীর মাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রয়োগ করা গেলে আশা করা যায় শহরাঞ্চল গুলি তার নীজের সবজী চাহিদা পুরণে ক্রমান্বয়ে স্বাবলম্বি হয়ে উঠবে ।

ছবিসুত্র : গুগল নেট

মন্তব্য ৭৭ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (৭৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৫০

সৈয়দ আবুল ফারাহ্‌ বলেছেন: কার্যকরী ছবিসহ ধারনাগুলোর জন্য ধন্যবাদ

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:১২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার প্রতিও রইল অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
ভাল থাকার শুভকামনাও রইল এ সাথে ।

২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




সুন্দর, সুন্দর আইডিয়া, বাংগালীকে দুপরবেলা সবজির স্যুপ খেতে হবে।

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর নতুন আর একটি আইডিয়া দেয়ার জন্য । পরের পোস্টটা হরেক হরেক প্রকার সবজী স্যুপের উপরই হবে । দেখা যাক পারা যায় কিনা ।

৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১৫

ক্লে ডল বলেছেন: বাসা বাড়িতে সবুজের আবাস, সত্যিই দারুন !! গ্রীণ ওয়াল বেশি ভাল লাগে!

আপনাকে ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর আইডিয়া শেয়ারের জন্য। :)

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৩০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: চমৎকার কথা বলেছেন "বাসা বাড়িতে সবুজের আবাস"
কথাটা এ পোষ্টের শিরোনামে নিয়ে যেতে লোভ হচ্ছে ।
দেশে কৃষি ভুমির স্বল্পতার প্রেক্ষাপটে কৃষির উর্ধমুখী
সম্প্রসারণ ব্যতিত বিশেষ আর কোন গতি নাই ।
তাই এটাকে এখন বিত্তবানদের দেয়াল বেয়ে
উপরে উঠানো ছাড়া আর তো কোন সহজ
উপাই দেখতেছি না ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।

৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:০৫

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: আমি ফেসবুকে "অন্দরে সবুজের ছোঁয়া" নামক একটা গ্রুপে দেখি সবুজ পাগল কিছু মানুষ। বাড়ির আনাচে কানাচে গাছ লাগাতে কার্পণ্য করেনি তারা। অন্যদিকে বাস্তব জীবনে দেখেছি গাছের প্রতি নিরাসক্ত কিছু ব্যক্তি। উঠোন খালি ফেলানো,ছাদ ইট বালু সিমেন্ট দিয়ে ভরা,বারান্দা কাপড় টানিয়ে রেখে দেওয়া। কিন্তু গাছ লাগানোর মানুষিকতা তাদের মাঝে নেই। যখনই তাদের পরামর্শ দেওয়া হয় তারা বিরক্ত হয়। যেন গাছ কেনার মত অপচয় দুনিয়ায় আর নাই। তারা বাজার থেকে ক্যামিকেল মিশ্রিত সবজি ফল খাবে তবুও নিজে যত্ন করে একটা গাছ লাগাবেনা।
এমন একটি সচেতনমূলক পোস্টের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অরুনি মায়া । আপনি কিন্তু কম সবুজ পাগল নন, নীজ বাগানে করে চলেছেন বিভিন্ন ধরনের সবুজের সমারোহ । আমরা সকলেই যদি আপনার মত অন্দরে সবুজের ছোঁয়া লাগাই তাহলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস শহরবাসিরা নীজেরাই তাদের প্রয়োজনীয় সবজীর একটি উল্লেখযোগ্য অংশ নীজ গৃহকোণেই ফলাতে সক্ষম হবে । আশা করি সুযোগ সময় পেলে এ বিষয়ে অাপনার পক্ষ থেকে ভাল একটি লিখা বা কবিতা ঝড়ে পড়বে এ সামুর পাতায় ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ,




বলতেই হবে, ছবির সবজীর মতোই সতেজ একটি পোস্ট ।

সচেতনতা বৃদ্ধিতে আপনার করা পোস্টগুলো ভালো লাগার মতোই ।

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বারি) হিসেবে গত বছর দেশে মাথাপিছু সবজি ভোগের পরিমাণ ছিল ৭০ গ্রাম।
এই তথ্যটি কি ঠিক আছে ?

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রসংসা সেসাথে তথ্যগত প্রশ্নটি তুলে ধরার জন্য । ভুল বশত ১৭০ এর জায়গায় প্রিনটিং মিসটেকের কারণে ৭০ এসেছে । প্রকৃত পক্ষে দেখা যায় যে জাতি সংঘের ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অগ্রানাইজেশনের ( FAO) এর ICN2—2014: Country Nutrition Paper Banglades প্রতিবেদনে ২০১৪সালে দেশে মাথাপিছু সবজি ভোগের পরিমাণ ছিল ১৬৬.১ গ্রাম। উক্ত প্রতিবেদনে আরো দেখা যায় যে একজন মানুষের দৈনিক ৩০০ গ্রাম সবজি খেতে হবে। এই লক্ষ্যমাত্রা এখনো ছুঁতে পারেনি বাংলাদেশ। প্রয়োজনের তুলনায় সবজি ভোগের পরিমাণ শতকরা ৫৫ ভাগের মত । কাংক্ষিত মাত্রায় সবজি খেতে হলে বর্তমানের তূলনায় দেশে সবজি উৎপাদনের পরিমান আরো প্রায় দ্বিগুণ বাড়াতে হবে।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৫২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দারুন পোস্ট
ধন্যবাদ আপনাকে :) +

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্ট দারুন লাগায় আপনার প্রতিও রইল অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার প্রায় সকল কবিতাতেই তো দেখি শুধু সবুজের সমারোহ, ফুল , লতা পাতা , শাক সবজী , আপনার মত সকল প্রকৃতি প্রেমিকেরা যদি উঠে পরে লাগেন তাহলে সেদিন বেশী দুরে নয় , ঘরে ঘরে ফলবে তাজা সতেজ তরি তরকারী ।
ভাল থাকার শুভ কামনাও রইল এ সাথে ।

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

সিগনেচার নসিব বলেছেন: পোস্টে ভাল লাগা

ভাল থাকুন সবসময়

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্ট টি ভাল লাগায় খুব খুশী হয়েছি । আপনার মত যদি সকলের
ভাল লাগত ও ঘরে ঘরে সবজী ফলাতেন তাহলে কতই না ভাল হতো ।
অনেক অনেক ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩

জুন বলেছেন: ছাদে বা বারান্দায় একটুখানি সবুজের ছোয়া যে কতটুকু আনন্দ বয়ে নিয়ে আসে তা বোঝাতে অক্ষম আমি। অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট শেয়ার করেছেন ডা:এম আলী। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
বারান্দার টবে আমার লাগানো মিষ্টি আলুর গাছ। কম যত্নেই বেড়ে উঠছে। এর শাক কি কি দিয়ে রান্না করে খাওয়া যায় এবং তার স্বাদ যে কত অপুর্ব তা প্রতিদিন একবার করে বুঝিয়ে দিচ্ছে একজন।
ছাদে বা বারান্দায় একটুখানি সবুজের ছোয়া যে কতটুকু আনন্দ বয়ে নিয়ে আসে তা বোঝাতে অক্ষম আমি। অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট শেয়ার করেছেন ডা:এম আলী। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
বারান্দার টবে আমার লাগানো মিষ্টি আলুর গাছ। কম যত্নেই বেড়ে উঠছে। এর শাক কি কি দিয়ে রান্না করে খাওয়া যায় এবং তার স্বাদ যে কত অপুর্ব তা প্রতিদিন একবার করে বুঝিয়ে দিচ্ছে একজন।

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব খুশী হয়েছি জুন আপুমনি এসে এ পোস্টে তাঁর মুল্যবান শেয়ার রাখার জন্য । দেশের শহরাঞ্চলে বেশীর ভাগ মানুষই কোন মতে মাথা গুজে আছেন, তাদের ইচ্ছা থাকা সত্বেও নীজ গৃহকোণে সবজী ফলানোর সুযোগ খুবই কম । কিন্তু শহরে বিত্তশালী মানুষের সংখ্যাও একে বারে কম নন । তাদের অনেকেরই রয়েছে প্রসস্ত একাধিক বারান্দা , ছাদ ও বাগান করার মত লন । সেখানে অনেক জাতের দৃস্টি নন্দন সবজী ফলানো যেতে পারে অনায়াসে । আপনি যেমনটি লাগিয়েছেন বারান্দায় দৃস্টি নন্দন মিস্টি আলো গাছ। এগাছের পাতা এবং আলু দুটুই সুস্বাদু। শাক কিংবা শুটকী দিয়ে রান্না করে যে না খেয়েছে সে বুজবেনা এর অসাধারণ গুণের কথা । আপনার বারান্দায় সবজী চাষ অনেকের কাছেই হতে পারে দৃষ্টান্ত । সময় সুযোগ পেলে অাপনার প্রতিভা দৃপ্ত আরো কিছু সুন্দর সুন্দর এ ধরণের উদ্ভাবনীমুলক সবজী আবাদের বিষয় নিয়ে পোস্ট দিলে তা সৌখিন শহুরে বাগান বিলাসীদেরকে উৎসাহিত করবে বিপুলভাবে দেশে বিদেশে ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:১৫

সুমন কর বলেছেন: একটু ব্যস্ত আছি (আসলে ঝামেলায়), তাই আজ শুধু সতেজ ছবিগুলো দেখে গেলাম। দারুণ।
সময় করে পরে আসতে হবে।

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা ,
ব্যস্ততার মাঝেও সময় করে
এখানে এসে দেখার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।

১০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৩৯

নীলপরি বলেছেন: বরাবরের মতোই অসাধারণ লাগলো পোষ্ট । লঙ্কা আর টম্যাটোর টব বেশী ভালো লাগলো ।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নীলপরি । এখনো লাগানো না হলে দুটো হরেক রঙ্গের লঙ্কা গাছ টবে লাগিয়ে ফেলুন । প্রায় তিন বছর অাগে দোকান থেকে কিনে দুটু লঙ্কা গাছ ঘরের ভিতর জানালার পাশে রেখে দিয়েছি । তেমন কিছুই করতে হয়না শুধু ৩/৪ দিন পর পর এক লিটারেরও কম পরিমাণ পানি ও ছয়মাস পর পর দোকান থেকে কমপোস্ট সারের প্যাকেট কিনে নিয়ে এসে টবের মাটিতে মিশিয়ে দিলেই চলে । ব্যস, সারা বছর মরিচ দিতে থাকে, ফুটে থাকে ফুলের মতন ।
শুভেচ্ছা রইল ।

১১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: আমার সবুজদের নিয়ে লিখব অবশ্যই তবে তা কতটা গুছানো হবে বা আপনাদের ভাল লাগবে কিনা জানিনা। আপনার সব পোস্ট তথ্যবহুল। আবারো নতুন কিছু জানার অপেক্ষায় রইলাম :)

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:১৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আবার আসার জন্য । আপনার নীজের বাগানের সবুজদেরকে নিয়ে লিখা , তাতে থাকবে জীবনের কথা , নীজের অান্তরিকতা , মমতা আর অভিজ্ঞতার কথা এর থেকে আর কি বেশী তথ্যবহূল হতে পারে । বিভুতি ভুষনের পথের পাঁচালীতে ছিলনা তেমন তথ্য কথা, তবে তাতে ছিল বাস্তব জিবনের গাথা , তাইতো তা অাজ এক অমুল্য সাহিত্য কির্তি । তেমনিভাবে অাপনার নীজ হাতে গড়া সবুজের কাহিনী, কনসেপচুয়াল তত্বের চেয়ে রিয়ালিটিতে ভরপুর থাকবে বিধায় তার আবেদন হবে অনেক অনেক বেশী । আপনার বাস্তব অভিজ্ঞতা লব্দ সবুজদের কথা আগ্রহীদের কাছে গ্রহনযোগ্যতা পাবে অনেক অনেক বেশী , সে আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না । আপনি হয়তবা শুনে থাকবেন ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার পাড়াগাও গ্রামে সৌদি ফেরত গ্রামীন খেত মজুর সৌদি আরব থেকে তার সর্বস্য দিয়ে নিয়ে আসা গুটি কয়েক খেজুর বিজ দিয়ে শুরু করে তার প্রানান্তকর প্রচেষ্টা । এখন তা ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে । নীচে দেয়া লিংকটি কপি করে নিজ ব্রাউজারে নিয়ে দেখতে পারেন । তাই নীজ অভিজ্ঞতাই বড়, এটারই বাস্তব আবেদন অনেক বেশী ।
https://www.youtube.com/watch?v=qkLYB3lGcWY

ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল

১২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৩১

অশ্রুকারিগর বলেছেন: আমরা মনে হয় শর্করা ছাড়া সকল খাদ্য উপাদান গ্রহনেই পিছিয়ে আছি। কি প্রোটিন আর কি ভিটামিন। সব জায়গাই একই হাল। ইদানীং শহরের অনেকেই সবজী নিজেই বাগান করে খাচ্ছেন তবে আরো বাড়তে হবে শতকরা হারটা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কাজই তো এটা। মানুষকে জানানো, মানুষকে উদ্যোগী করে তোলা।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । এটা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কাজই। মানুষকে উদ্যোগী করে তুলতে পারলে কি রকম ফল হতে পারে তা নীচে দেয়া লিংকটা একটু কপি করে নিয়ে ব্রাউজ করে দেখতে পারেন ।
https://www.youtube.com/watch?v=qkLYB3lGcWY

শুভেচ্ছা রইল ।

১৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:১০

চন্দ্রদ্বীপবাসী বলেছেন: সোজা প্রিয়তে..কোন কথা হবে না!

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ কোন কথা না বলে অনেক কথা বলে গেলেন । ইচ্ছে হলে
নীচে দেয়া লিংকটা একটু কপি করে নিয়ে ব্রাউজ করে দেখতে পারেন ।
https://www.youtube.com/watch?v=qkLYB3lGcWY

অনেক কথা শুনতে পাবেন একটু উদ্যোগী হলে কেমন ফল দেয় ।

শুভ কামনা রইল ।

১৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:৩৪

আবুল হায়াত রকি বলেছেন: বর্তমানের লেখাগুলো সংগ্রহে নেওয়া মতন, প্রশংসনীয়!

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:৩৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

১৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

১৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১৮

রমিত বলেছেন: খুব সুন্দর!!!

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর অনুভুত হওয়ার জন্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

১৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: কি আর বলবো। এককথায় লাজবাব। আপনার এই পোস্ট গুলোর জন্য ব্লগ আপনার কাছে ঋণী থাকবে।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় শামীম ভাই ।
আপনার মনকাড়া মন্তব্যগুলি
আমাকে অনুপ্রানীত করে
দারুন ভাবে । নতুন
একটি লিখায়
উৎসাহ দেয়।

শুভেচ্ছা জানবেন ।

১৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: অসাধারন পোস্ট। এই প্রকৃয়ায় সকলের অংশগ্রহনে আমরা শবজিতে সয়ংসম্পুর্ণ হতে পারি।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । আপনার কথা
যেন সত্যি হয়ে ফলে
এই কামনাই করি।
শুভেচ্ছা রইল ।

১৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

জেন রসি বলেছেন: অসাধারন পোস্ট। প্রিয়তে নিলাম।

তবে আমাদের দেশের কৃষকরা যেন এতে করে আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ না হয় সে ব্যাপারটিও ভেবে দেখতে হবে।


০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক খুশী হয়েছি প্রিয়তে নেয়ার জন্য । আপনি যতার্থই বলেছেন আমাদের দেশের কৃষকরা যেন এতে করে আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ না হয় সে ব্যাপারটিও অবশ্যই ভেবে দেখতে হবে। শহরাঞ্চলে সবজী উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে গ্রামীন সবজীর চাহিদার উপর কিছু প্রভাব পরবে , সে হিসাবে দামের উপরও তা প্রভাব ফেলবে । তবে প্রথম কথা হলো শহরে সবজী উৎপাদন অভারনাইট তেমন বৃদ্ধি পাবেনা, চাহিদার তুলনায় সরবরাহে একটি বিরাট গ্যাপ থাকবেই । দ্বিতীয়ত বলা হযেছে যে একটি সমন্বিত ব্যবস্থাধীনের আওতায় সবজী চাষকে আনতে হবে । পুরা সমন্বিত ব্যবস্থাটিকে সংক্ষিপ্ত আকারে একটি পোস্টে দিলে পাঠক ধৈর্যচুতি ঘটার সমুহ সম্ভাবনা তাই ধাপে ঘাপে এগুচ্ছি । খেয়াল করে দেখবেন কৃষির বিষয়ে প্রধম পোষ্টি ড্রিপ ইরিগেশন নিয়ে, পবেরটি উ্চ্চ ফলনশীল সবজীর কিছু পদ্ধতি নিয়ে , তৃতীয়টি বনসাই নিয়ে ( সৌখীন চাষিদেরকে সবুজের দিকে নজর দেয়ার একটি সুপ্ত বাসনা) এর পর এই শহরাঞ্চলের সবজী চাষ নিয়ে ।
মুল লক্ষ আধুনিক পদ্ধতি অবলম্বন করে দেশের শিক্ষিত অংশ টুকুকে এই কৃষি শিল্প সাধনায় প্রলুব্ধ করা । এর পর রয়েছে এর উৎপাদন ও বিপনণ ব্যাবস্থা । আপনি অবশ্যই জানেন বাংলাদেশী সবজীর ব্যপক চাহিদা রয়েছে বিশ্ব বাজারে । জনকন্ঠে গত কয়েককদিন আগে প্রকাশিত একটি সংবাদ ভাষ্য হতে দেখা যায় যে গত বছর বাংলাদেশ প্রায় ৬০০ কোটি টাকার মত সবজী রফতানী করেছে মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপিয় বাজারে । এ চাহিদা দিন দিন বাড়ছে । তবে সমস্যা হলো বাংলাদেশী সবজীর গুনগত মান, কারণ সাইটোসেনিটারী টেস্টে প্রায়ই ধরা খায় বাংলাদেশী সবজী , তার পরে অাছে পরিবহন সমস্য। দেশে একটি আধুনিক মানের লেবরেটরী স্থাপন করে সাইটোসেনিটারী টেস্ট করা , তৈরী পোষাক শিল্পের মত শুধু রপ্তানীর জন্য সবজী খামার গড়ে তুলা , উৎপাদন ও বিপনণ ব্যবস্থাকে কমিউনিটি বিজনেস মডেলে অর্গানাইজ করে বিদেশের বাজারে 'ফেয়ার প্রাইস' কর্মসুচীর আওতায় বড় বড় ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের সাথে ব্যাসায়িক লেনদেন করা যেতে পারে । পরিবহন খাতে এগিয়ে আসার জন্য মাতলুবুর রহমান বা কেপিসির মত আন্ত র্জাতিক ব্যবসা সফল ধনকুবেরদেরকে এগিয়ে আসার জন্যো বলা যেতে পারে । যাহোক, এ বিষয়গুলি নিয়েও পোস্ট আসতেছে পর্যায়ক্রমে । দেশের বাজারে এখন সবজীর গড় দাম ৫০ টাকা কেজি , আর ইউরুপিয়ান বাজারে বিশেষ করে যুক্তরাজ্যে খুচরা বাজারে সবজীর দাম কেজি প্রতি গড়ে ৫ পাউন্ড তথা প্রায় ৫২৫ টা্কা । বাংলাদেশর তুলনায় কম দামে সবজী যোগানোর ক্ষমতা বিশ্বের আর কোন দেশের আছে বলে জানা নেই । তাই সবজীর উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে কৃষকদের আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনাকে সামাল দেয়া সম্বভ হতে পারে রপ্তানী বানিজ্য প্রসারের মাধ্যমে । তাছাড়া আপনাদের মত আরো সকল বিজ্ঞ লোকদের উদ্ভাবনীমুলক ব্যাবস্থাধীনে যেকোন বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য উপযুক্ত কৌশল যথাসময়ে বেরিয়ে আসবে বলে আশা করা যায় ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

২০| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!! তুমি তো দিন দিন আমাকে মুগ্ধ করে দিচ্ছো!!!!!!

সবজী দিয়ে ইনটেরিয়র!!!!!!!!!

লাভ ইউ ভাইয়ামনি!!!!!!

অনেক অনেক সফল হও।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , তোমার ভুমিকাও কম নয় ,
তোমার টেরাটোরিয়ামে ঢুকিয়ে
দাও কিছু রঙ্গীন লেটুস ।
তাছাড়াও একজন এখানে এসে
বলে গেছেন বাংগালিকে খাওয়াও
ভেজিটেবল স্যুপ । বলেছি এটা
আমার সাধ্যাতীত, দেখি
আপুমনিকে অনুরোধ করে,
বিভিন্ন ধরনের বাংলাদেশী
সবজীর ভেজিটেবল স্যুপ
এর রেসিপি দিয়ে সচিত্র
একখান লিখা লাগাও, পুস্টি
বাড়ুক ছেলে মেয়ে বুড়ু
সকলের।

ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।

২১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: অবাক না হয়ে পারলামনা কৃষিবিদ ভাইয়া। আপনিতো দেখি নতুন শায়খ সিরাজ। আর কিছু বলার ভাষা নেই ভাইয়া। সরাসরি প্রিয়তে নিলাম। ধন্যবাদ যে দিতেই হয়, অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:১৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি ভাই ।
সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায়
দেশের কৃষি ও কৃষকের
উন্নতি হোক এটাই
কামনা করি ।

শুভেচ্ছা রইল ।

২২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:১০

জেন রসি বলেছেন: সবজি রপ্তানিতে আমাদের এই পজিটিভ ইমপ্যাক্টের কথা জানা ছিলনা। তথ্য দিয়ে বিশ্লেষণ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আসলে তখনই সমস্যা হয় যখন মার্কেট সিন্ডিকেটবাজীদের হাতে চলে যায়। তাই চেক এ্যান্ড ব্যালান্স ঠিক মত করতে পারলে আইডিয়া গুলো আসলেই ইফেক্টিভ হবে বলেই মনে করি।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এসে দেখার জন্য । মার্কেট সিন্ডিকেট ভাঙ্গার জন্য এখন দুনিয়া জোড়ে কমিউনিটি বিজনেস মডেল প্রসার লাভ করছে । আমরাও যদি এটাকে সফলভাবে প্রয়োগ করতে পারি উৎপাদন ও বিপনণ ব্যবস্থায় তা হলে আশা করি মার্কেট সিন্ডিকেট ভেঙ্গে সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে এর সাথে সম্পৃক্ত করা যাবে । দরকার ব্যপক গণ সচেতনতা ।

ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।

২৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:২১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: দারুন! দারুন! যেমন চমৎকার পোস্ট, তেমনি অসাধারণ ছবিগুলো। প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।

ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক খুশী হলাম প্রিয় ইসলাম ভাই ।
প্রিয়তে নেয়ার জন্য বিশেষ ধন্যবাদ ।
আপনার মত বিজ্ঞ জনেরা সকলেই
আপনাদের সুচিন্তিত মতামত
দিয়ে ও নীজ নীজ অবস্থানে
থেকেই পরিচিত সকলকে
সম্ভাব্য উপায়ে উৎসাহিত
করলে কাঙ্খিত ফল
পেতে বিলম্ব হবেনা
আমার নিশ্চিত
বিশ্বাস ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

২৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সরি ডঃ আলী। প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম কথাটি আমার মন্তব্যে লিখার পরে ভুলে গিয়েছিলাম। পরে আমার একটি লেখায় আপনার মন্তব্যের উত্তর দিতে গিয়ে আমার ব্লগে ঢুকে দেখলাম আপনার এই অসাধারণ লেখাটি প্রিয়তে নেয়া হয়নি। এইমাত্র এটি প্রিয়তে নিলাম। এই লেখাটা আরও গভীরভাবে পড়া দরকার। তাই প্রিয়তে নিয়ে রাখা। আমি সত্যিই দুঃখিত।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , প্রিয়তে নেয়ার মত ভাল লেগেছে
সেটাই সবচেয়ে বড় পাওয়া ।
ভাল লাগল আবার এসে
উৎসাহিত করার জন্য।
শুভেচ্ছা রইল

২৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: চমৎকার আইডিয়া তো! দেওয়ালে টব ঝুলানোর আইডিয়া ভাল লেগেছে।

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই খুশী হলাম এসে দেখেছেন বলে ।
সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায় আইডিয়াগুলি
বাস্তবে রূপ নিক এ কামনাই করি ।

শুভেচ্ছা জানবেন ।

২৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৫১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: প্রতি উত্তরের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি.... ;) ;)

০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৩২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার প্রতিও রইল বিনম্র ধন্যবাদ ।

২৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:২২

মহা সমন্বয় বলেছেন: পোস্টটি - আসাধারণ, দারুণ, চমৎকার, জোশ,হেব্বি,অসাম। আর কি কি শব্দ যোগ করা যায় ভাবতেছি !! |-)
পরিবেশ বান্ধব, সময়োপোযোগী, চোখ জুড়ানো এই পোস্টটি কেন স্টিকি করা হইল না তা আমার কাছে রহস্যই রয়ে গলে। :-<
আপনার কনসেপ্টগুলোর সাথে আমি একমত আমার ভাল লেগেছে। ঢাকাকে যদি সত্যিই এমন সাজানো যেত তাহলে দারুণ হত।
আসলে আমাদের সবুজের সাথে খেলা করতে হবে সবুজের সাথে সখ্যতা গড়তে হবে।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৫০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আপনার প্রসংসা বানীতে আমি মুগ্ধ ।
বিশ্বের মধ্যে মারাত্বক পরিবেশ দুষণকারী শহরের মধ্যে ঢাকা অন্যতম।
আপনি ঠিকই বলেছেন ঢাকাকে বসবাসের উপযোগী রাখতে হলে
বিভিন্ন ধরনের উদ্ভাবনীমুলক সবুজের সমারোহ নিয়ে এগিয়ে
আসতে হবে, সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা রাখতে পারে সিটি
করপোরেশন ও পৌরসভা । এ পোস্ট টি দেয়ার পিছনে
অনেক বড় সাফল্যের ইতিহাস অাছে । দেখা যাক
আমাদের দেশের জন্য সন্মুখে কি আছে। জাতি
সংঘের FAO এর নিকট একটি কনসেপ্ট
পেপার প্রেরণ করা হয়েছে । তাদের
উত্তরের অপেক্ষায় অাছি।দেশের
সরকারের পন্ডিতগন এবিষয়ে
কতটুকু রেসপন্স করেন
তা এখন ভাবনার
বিষয় ।

শুভেচ্ছা রইল ।



২৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:২৭

মহা সমন্বয় বলেছেন: মানুষ যে পরিমাণে বাজে কাজে টাইম পাস করে তার পরিবর্তে যদি সবাই বাগান করার পিছনে সময় ব্যয় করত তাহলে শহরটা অনেক ঠান্ডা থাকত।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:০৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনার মন্তব্যের সাথে
আমি শতভাগ সহমত । সরকার এলটমেন্ট প্লট পদ্ধতিটির বিষয় গভীর
ভাবে ভেবে দেখতে পারে । এটা এখন দুনিয়ার অনেক দেশের বড়
বড় শহরে করা হচ্ছে । শহরের মানুষ পরিবারের সকলকে নিয়ে
কাজ করতে পারছে, ছেলেমেয়েদেরক হাতে কলমে সবুজের
সেবা করতে শিখাচ্ছে , প্রকৃতির সাথে পরিচয় করিয়ে
দিতে পারছে । এটা তাদের জন্য ব্যাবহারিক শিক্ষার
একটি ভাল দিক হিসাবেও বিবেচিত হচ্ছে ।
আমাদের শহরের অনেক শিশুরাইতো
ধান গাছে তক্তা হয় কিনা তাএখনো
জানেনা । তাদেরকে হাতে
কলমে গাছ গাছালি
চিনাতে হবে।

শুভেচ্ছা রইল ।

২৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই পোস্টটি আবার খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়লাম। সত্যিই অসাধারণ একটি কাজ করেছেন। ছবিগুলো এত জীবন্ত যে মনে হচ্ছে বাস্তবে সবজিগুলো দেখছি। এই ধরণের লেখা ও ছবি প্রিন্ট মিডিয়ায় গেলে আরও অধিক সংখ্যক মানুষ আইডিয়া গুলো নিতে পারতো। ধন্যবাদ ডঃ আলী।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইসলাম ভাই ।
জাতি সংঘের FAO এর নিকট একটি কনসেপ্ট
পেপার প্রেরণ করা হয়েছে, শুধু আমাদের
দেশের জন্যই নয় , একটি সমন্বিত
কর্মসুচি হিসাবে শহরাঞ্চলকে
সবুজের ছোয়া, সাথে সবজীতে
আত্ম নির্ভরশীল করার জন্য
বিশ্বজনীন উদ্যোগ গ্রহন
একটি অন্যতম লক্ষ্য ।
দেখা যাক কি রেসপন্স
তাদের কাছ থেকে
আসে ।

শুভেচ্ছা রইল ।

৩০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট !
আমার মরিচ , পুঁই , বেগুণ আছে । সবই টবে ।
আমার পুঁই শাকের জন্য আত্মীয়রা দূর থেকে লোক পাঠায় , বড়ই ভাল লাগে ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্ট সুন্দর লাগার জন্য ধন্যবাদ ।
আপনার টবে এত এত গাছ
শুনে খুব খুশী হয়েছি ।
পুই শাকের কথা শুনেতো
জিবে জল এসে গেল।
লোক পাঠাবনা নীজেই
এসে হাজির হব ।

শুভেচ্ছা জানবেন।

৩১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট +

ভালো থাকুন।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর অনুভুত হওয়ার জন্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৩২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৪৯

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ঢাকায় তো ছাদ কৃষি শুরু হয়েছে

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, ছাদ কৃষির আরো বহুল প্রসার কামনা করা হচ্ছে , যাদের ছাদে কৃষি করার সুয়োগ আছে, কিন্ত করছেন না তারা যেন বিষয়টি ভেবে দেখেন ।

৩৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:২৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আমার ছাদেও একটা বাগান আছে!
ফুল, ফল আর সব্জি চাষ করি। আপনার এই লেখা সত্যিই খুব ভাল লাগল!!!

অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!!!

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বোন বীথি , এখানে লিংক দেয়ার কোন অপসন না থাকায় ৩৫ নং মন্তব্যে দেয়া হয়েছে দয়া করে সেখানে দেখে নিবেন ।
খুব ভাল লাগছে এসে দেখেছেন বলে ।
ছাদে ফুল , ফল আর সবজী চাষ করছেন শুনে খুব খুশী
হয়েছি । আপনার লিখা গল্পে কবিতায় ছাদে
এধরনের চাষের কথাগুলি মাঝে মাঝে চলে
আসলে অনেক পাঠকই অনুপ্রানীত হবেন ।
জানেন তো আমাদের মাঝে ভাল কাজের
ডেমনসট্রেশন ইফেক্ট ভাল কাজ করে ।
ছাদে বাগান
ভিডিউটি অবলোকন করে দেখতে পারেন ।

ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।

৩৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

নতুন বিচারক বলেছেন: সবজী নিয়ে সুন্দর আয়োজন করেছেন ভাই । ধন্যবাদ ।
২ নম্বর মন্তব্যে চাঁদগাজী ভাইকে কইছা লাইক । এখন যে অবস্থা চলছে তাতে দু বেলা সুপ খাওয়াতা বেশ কষ্টকর হয়ে দাঁড়াবে ।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । খুব খুশী হয়েছি আপনার প্রসংসাবানীতে।
আপনার কইছা লাইক এর কথা চাঁদজীকে জানানো হইবেক ।
চাদজির মত আপনিও যতার্থ বলেছেন । আমাদের
দেশের মানুষের পুস্টি অভাব পুরনে সবজী স্যুপ ভাল
ভুমিকা পালন করতে পারে । এ বিষয়ে আপনার
নিকট থেকে একটি মুল্যবান পোষ্ট আশা করছি ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৩৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:০২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বোন বিথী খুব ভাল লাগছে এসে দেখেছেন বলে ।
ছাদে ফুল , ফল আর সবজী চাষ করছেন শুনে খুব খুশী
হয়েছি । আপনার লিখা গল্পে কবিতায় ছাদে
এধরনের চাষের কথাগুলি মাঝে মাঝে চলে
আসলে অনেক পাঠকই অনুপ্রানীত হবেন ।
জানেন তো আমাদের মাঝে ভাল কাজের
ডেমনসট্রেশন ইফেক্ট ভাল কাজ করে ।
ছাদে বাগান
ভিডিউটি অবলোকন করে দেখতে পারেন ।

ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।

৩৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪২

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও তথবহুল পোস্ট। ভালো লাগলো এরকম উৎসাহ, প্রেরণা প্রদায়ী পোস্টের জন্য। সত্যিই অবাক করার মতো বিষয় আমাদের সব আছে কিন্তু সুন্দর আইডিয়া নাই। না হলে আমাদের দেশের মতো সোনা ফলা মাটিতে কেন প্রয়োজনের অতিরিক্ত সবজি চাষ হবেনা? উৎপাদনের বাড়তি অংশ আমরা বিদেশেও পাঠাতে পারবো এতটুকু এবিলিটি আমাদের আছে কিন্তু আমরা অলস নিতান্তই উস। ধন্যবাদ। চমৎকার সব ছবি ও তথ্যবহুল পোস্ট দিয়ে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য। ভালো থাকুন।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মঈনুদ্দিন ভাই । অাপনার সচেতনাতা ও উপলব্দি
ছড়িয়ে পড়ুক সর্বত্র এ কামনা করি । ছাদে ও বারান্দায় ফুল ফল ও সবজীর চাষ
হচ্ছে আমাদের দেশে বিগত কয়েক বছর ধরে । কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক
ভাবে সুসমন্বিতভাবে এটা এখনো বিকাশ লাভ করতে পারেনি ।
তাই সুসমন্বিতভাবে এর বিকাশ লাভ করতে হলে সংষ্লিষ্ট
সকল সরকারী বেসরকারী ও ব্যক্তি পর্যায়ের উদক্তাদেরকে
এগিয়ে আসতে হবে আন্তরিকতা নিয়ে , তাহলেই
আমরা পেতে পারি কাংখীত সাফল্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৩৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৫৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসাধারন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

মুগ্ধতা একরাশ:)

বদল যাবে বাংলাদেশ- এমন মাত্র ক.জনা উদ্যোক্তা পেলেই ...

++++++++++++++++++++++++++++++

০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার মুগ্ধতা
ও পোস্টটিকে অসাধারণ মনে হওয়ার জন্য।
হ্যা ঠিকই বলেছেন ভাল কিছু উদ্যোক্তা পেলে
বদলে যাবে বাংলাদেশ ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৩৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট । প্রিয়তে । অনেক ননেক শুভেচ্ছা রইল আপনার প্রতি

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্টটিকে অসাধারণ অনুভুত হওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
প্রিয়তে নেয়ার জন্য রইল কৃতজ্ঞতা ।
শুভেচ্ছা জানবেন।

৩৯| ২১ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সোজা প্রিয়তে। কেন যে এই পোস্টটি আগে চোখে পড়েনি.....

৪০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: এ পোস্ট লিখেছিলেন ছয় বছর আগে। এখন কি দেশের সব্জী উৎপাদনের এবং মাথাপিছু ভোগের পরিমাণ যথাক্রমে ২০ লাখ টন এবং ১৬৬.১ গ্রাম থেকে কিছুটা বেড়েছে? শহরাঞ্চলকে সব্জী উৎপাদনে স্বাবলম্বী করার মানসে আপনার সুচিন্তিত ভাবনাগুলো ব্লগে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ২:১৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বেশ পুরাতন একটি পোষ্ট দেখে পাঠের পর
মুল্যবান মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
পোষ্টে দেয়া সবজি উতপাদনের তথ্যটি এই Click This Link সুত্র হতে নেয়া হয়েছিল ।
তবে বিগত বছরগুলিতে দেশে সবজি উৎপাদন বেশ কয়েকগুন বেড়েছে বলে বিভিন্ন সংবাদ ভাষ্যে দেখা যায় ।
জাতিসংঘের কৃষি ও খাদ্য সংস্থার বরাত দিয়ে ০১ মার্চ ২০২২ এ দৈনিক যুগান্তরে প্রকাশিত সংবাদ ভাষ্য
হতে জানা যায় দেশে ২০২০-২১ অর্থবছরে ৯ লাখ ৩৫ হাজার হেক্টর জমিতে ১ কোটি ৯৭ লাখ ১৮ হাজার
মেট্রিক টন সবজি উৎপাদিত হয়েছে। সে অনুযায়ী এখন দেশে দৈনিক মাথাপিছু সবজি ভোগের পরিমানও
নিশ্চয়ই আনেক বেড়েছে , দেশের বর্তমান ১৬কোটি ৫২ লাখ জনসংখ্যা ধরে নিলে ও মোট উৎপাদন হতে
সবজি রপ্তানীর পরিমান বাদ দিলে প্রায় ৮ বছরের ব্যবধানে এখন দেশে দৈনিক সবজির মাথাপিছু ভোগের
পরিমান প্রায় ৩০০ গ্রাম এর কাছাকাছি হতে পারে বলে অনুভুত হয় ।
বিষয়টির প্রতি দৃষ্টি আকর্ষনের জন্য ধন্যবাদ ।

আপনার জন্য শুভ কামনা রইল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.