নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ পাঠক ও লেখক
দৈনিক জনকন্ঠের সংবাদে প্রকাশ বগুড়ার একেবারে নিভৃত গ্রামে প্রায় দেড় একর জায়গার ওপর বহু কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়েছে সম্পূর্ণ শ্বেতপাথরের রাজপ্রাসাদ। ২০০৭ সালে এই প্রাসাদের কাজ শুরু হলেও নয় বছরেও শেষ হয়নি এর পুর্ণ নির্মান কাজ । আরও অনেকটা সময় লাগবে। প্রাসাদটি ঘিরে রয়েছে অনেক কৌতূহলী প্রশ্নের সমাহার । উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেও কোন সদুত্তর মিলছে না তার ।
বগুড়া জেলা শহর থেকে প্রায় ২৭ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে শিবগঞ্জ উপজেলার নিভৃত গ্রাম দেউলী। এলাকার লোকের কাছে বাড়িটি টুটুলের বাড়ি হিসেবে পরিচিত। মালিক টুটুল সপরিবারে থাকেন ঢাকায় । বাড়িটিকে দূর থেকে মনে হবে লন্ডনের ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল। মূল ফটকটিতে রয়েছে নাটোরের উত্তরা গণভবনের নকশার বাহার । চার তলা প্রাসাদের প্রথম ইউনিট ও দ্বিতীয় ইউনিটের ওপরে চৌকোনা চারটি গম্বুজ উত্তরা গণভবনের মতো। মূল ফটক দিয়ে ঢোকার পরই হাতের বাঁয়ে চোখে পড়বে শ্বেত পাথরের হংস ফোয়ারার চার ধারে পাথরের সান বাঁধানো পুকুর। প্রাসাদের প্রথম ইউনিটে বড় দরোজা দিয়ে প্রবেশের পর বিরাট হল রুম। দেয়ালের পরতে পরতে নকশা। দ্বিতীয় ইউনিটে প্রবেশের পর সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠার সময় নজরে আসবে পোড়ামাটির ফলক (টেরাকোটা)। প্রতিটি ফলকে প্রাচীন ইতিহাসের চিত্র ফুটিয়ে তোলা । দোতলার ঘরগুলো সুপরিসর। এখানে ফাইভ স্টার হোটেলের লাউঞ্জ ও রিসেপসনিস্টদের মতো ডিজাইন করে রাখা হয়েছে। সিঁড়ি বেয়ে চতুর্থ তলায় গিয়ে মনে হবে বিদেশী হোটেলগুলোর মতো যে কোন অনুষ্ঠান ও আয়োজন সেখানে করা সম্ভব।
নিভৃত গ্রামে পুরোটাই শ্বেতপাথরে নির্মিত এত বিলাসবহুল বাড়ি দেশের আর কোথাও আছে এমনটি জানা নেই( তবে ইদানিং সিলেটে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ে অআরো এক ধনকুবেরের বাড়ী নির্মান হয়েছে বলে জানা যায় ) । এ বাড়ির মালিক মাঝে মধ্যে যখন আসেন তখন ঘরগুলো খুলে দেয়া হয়। তিনি তিনি যাওয়ার পর কেয়ারটেকার ছাড়া কেউ থাকে না।প্রাসাদের মালিকের বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান আছে। ঢাকায় ধানমন্ডিতে অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, গাজীপুরে টাটকা ফুড প্রডাকশন ফ্যাক্টরি, প্রাসাদের অল্প দূরে এএইচজেড কোল্ড স্টোরেজ, একটি ইটভাঁটি ও এএইচজেড ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। মালিকের ইচ্ছা প্রকল্পটিকে আরও সম্প্রসারণ করার। ভূমিটি তাদের পৈত্রিক। দিনে দিনে আশপাশের ভূমি কিনে প্রাসদটি নির্মিত হচ্ছে। এএইচজেড ওয়েলফেয়ারের কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র বর্মণ জানালেন, এই প্রাসাদ গড়ার পেছনে মালিকের যে ইচ্ছা কাজ করেছে তা হলো, গ্রামের বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে বড় হওয়ার আকাংখা জাগিয়ে তোলা। এলাকার মানুষের মন মানসিকতার পরিবর্তন হয়ে উন্নত হবে। ঘরগুলো এমনভাবে নির্মিত হয়েছে যে প্রতিটি ঘরেই টেরাকোটায় জানার ও শেখার অনেক উপাদান আছে। তিনি এই প্রাসাদের মালিককে একজন শিক্ষানুরাগী হিসেবে দাবি করেন। তিনি যে অনেক বড় শিক্ষা অনুরাগী তাকি কি আর বলতে ! ঢাকায় রয়েছে ইংলিশ মিডিয়াম অক্সফোর্ড যা মানুষকে দেশের বাইরে যাওয়ার জন্য দিবে শিক্ষা , বগুরার নিবৃত পল্লীতে সুদৃশ্য দামী ভবনে এখন হল পোতা টেরাকোটার উপর শৈল্পিক লিখা , গ্রামীন কুটীর শিল্পীদেরকে দিবে অনুপ্রেরনা কুড়েঘর ছেড়ে নীজেদের জন্য সুন্দর আবাসন করতে রচনা !!! দারিদ্র পিড়িত গ্রামীন জনপদে সকলের জন্য এ রকম নান্দনিক শ্বেত পাথরের বড় বড় প্রাসাদ হোক এটাই কামনা তবে করতে পুরণ এ কামনা বাসনা দেশের উৎপাদন ও আয় বন্টন ব্যবস্থাপনায় সকলের জন্য করে তৈরী সম সুযোগ ও সম্ভাবনা ।
যাহোক, যে কথা হচ্ছিল বলা, এই দেউড়ি গ্রামের বাসিন্দা ফখরে আলম বললেন, গ্রামের এই জায়গায় আগে কুঁড়েঘর এ্বং টিনের চালা ছিল, মালিক টুটুল সেগুলি নিয়েছেন কিনে । প্রাসাদ দেখার তরে দুর হতে আসা আগন্তকগন পায়না চেয়ে ভেতরে দেখার অনুমোদন । কেন দেখতে হয় না দেয়া সে প্রশ্নে প্রাসাদ প্রকল্পের কর্মকর্তা জানান , ‘এটি তো একটি বসত বাড়ি তাই বাড়ির ভেতর দেখতে রয়েছে কিছুটা মানা।
এই প্রাসাদ বাড়ি ঘিরে তাই সাধারণে জন্মিছে নানা প্রশ্ন । খালি চোখেই দেখা যায় শুধু শ্বেত পাথরেই লেগেছে বহু কোটি টাকা। বাড়ির মালিক এত কোটি টাকা ব্যয়ে গ্রামে এই প্রাসাদ বানিয়েছেন কি শুধুই থাকার জন্য ! তাহলে ভেতেরে ঢুকতে কেনই বা এত রাখঢাক ! বলা হয় বাড়ির মালিক জমিদার পরিবারের ছেলে। তাই এই বিলাস। বিলাসের এত টাকার উৎসই বা কোথায়! যে কয়টি প্রতিষ্ঠান আছে তা দিয়ে কি এত বড় প্রাসাদ নির্মাণ সম্ভব! যদি সম্ভব হয় তাহলে সরকারকে কত টাকা আয়কর হয়েছে দেয়া ! এমন অনেক প্রশ্ন...। তবে পাশেই যে তাল শাখে ঝুলে আছে ছোট ছোট ঘর , তাদের নিয়ে নেই কোন প্রশ্ন , শ্বেত মর্মর পাথরের না হলেও তাদেরকে নিয়ে রচিত হয় শিল্প সাহিত্য , তাদের গুণ গাথা বেচে থাকে হাজার বছর । এটাই যে গ্রামীন বাংলার চিরায়ীত সৌন্দর্য , কর্ম ,শিল্প ও শিক্ষার প্রেরণা সর্ব সাধারনের জন্য , এর জন্য হয়না প্রয়োজন কোন নান্দনিক দামী ভবন , যদিও মাথা গুজার ঠাই সেতো সকলেই চাই ,হয় যদি তা দামী ভবন তাহলে তো কথাই নাই !!!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এক পেশে হলে তো কোন কথাই ছিল না । কিন্তু পাশে যে কুড়েঘরটা তাকে কোথাই ঠেলে পাঠাই তাই পাশে দিলাম ঠাই, বাবুই পাখীর কুড়েঘর দেখে হিংসে হয় জানা ছিলনা ভাই । নীজের টাকায় প্রসাদ গড়বে তাতে তো বাধা নাই, আমার নীজের কলমের কালি দিয়ে লিখব তাতে তো বাধা বা কোন হিংসে বিদ্বেশের জায়গা নাই । যাহোক লিখাটিতে মন্তব্য দেয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই ।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১১
ক্লে ডল বলেছেন: বেশত!! দেশের লোক ধনী হচ্ছে, বিলাস বহুল বাড়ি বানাচ্ছে! সে ত ভাল কথা।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সকলের জন্য বিলাসবহুল বাড়ী হোক এটা তো পোস্টে হয়েছে বলা , দেশের সকল লোক ধনী হোক এটাই যে একান্ত কামনা বাসনা , তবে তাতে থাকুক ভারমাম্য যতটুকু যায় পারা । ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ।
৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২০
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সুপ্রিয় লেখক, ধরে নিন আমার কমেন্টটি আপনার এই পোষ্টের প্রথম কমেন্ট।
আপনার লেখাটি পড়ে রজনীকান্ত সেনের এই কবিতাটি মনে পড়ে গেল।
বাবুই পাখিরে ডাকি, বলিছে চড়াই,
"কুঁড়ে ঘরে থাকি কর শিল্পের বড়াই,
আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পড়ে
তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে।"
বাবুই হাসিয়া কহে, "সন্দেহ কি তায়?
কষ্ট পাই, তবু থাকি নিজের বাসায়।
পাকা হোক, তবু ভাই, পরের ও বাসা,
নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর, খাসা।"
আর হ্যা সুপ্রিয় লেখক, এই সব বিলাস বাবুদের প্রতিটি ইঞ্চির ট্যাক্স গুনে গুনে নেওয়া উচিত। এন বি আরের লোকদের পারলে খবর দেওয়া যেতে পারে। যে দেশে এখনো এক চতুর্থাংশ মানুষ দরিদ্র সে দেশের নববাবুদের বিলাসিতায় জনগন তার প্রাপ্য ট্যাক্স নিবেই।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বুঝতে পেরেছি এটাই প্রথম কমেন্ট হতো , কমেন্টের লিখা বেশী হওয়াতে এটা লিখতে লিখতে অন্যদের কমেন্ট চলে এসেছে । ধন্যবাদ প্রথম মন্তব্য লিখার প্রয়াসের জন্য ।
দেশে সুন্দর সুন্দর বাড়ী হোক এটা সকলেই চায় । কিন্তু যে দেশে এখনো বলতে গেলে এক চতুর্থাংশ মানুষ দারিত্র সীমার নীচে রয়েছে, দেশের ১০০০০ এর ও বেশী এন জি ও এ দেশের চরম দারিদ্রের সচিত্র প্রতিবেদন বিদেশী দাতাদের নিকট প্রেরণ করে আমাদের হত দরিদ্র মানুষদের জন্য সহযোগীতা ও অনুদান চাচ্ছে , সরকার বিদেশী দাতাদের নিকট হতে উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য বেশী বেশী অনুদান চাচ্ছে , সেখানে যদি দাতারা দেখে যে অনুৎপাদনশীল বিলাসী কাজে দেশের নিজস্ব সম্পদ ব্যয়িত হচ্ছে তখন তার একটি মারাত্বক নেতিবাচক প্রভাব পরে আমাদের বৈদেশিক উন্নয়ন সহযোগীদের উপর । এসব দিক বিবেচনায় কারো ব্যক্তিগত উচ্চ বিলাসী অনুৎপাদনশীল প্রকল্পের উপর সরকার যদি উপযুক্ত নিয়ন্ত্রন কৌশল প্রয়োগ না করেন তাহলে এ ধরণের বাড়ী নির্মানের প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেলেও কিছুই বলা যাবেনা বলেই মনে হয় শুধুই উপরের দিকে তাকিয়ে কিছু লোকের তা দেখতে হবে ।
শুভেচ্ছা রইল
৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২৩
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: খুব ভালো।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল অনুভুত হওয়ার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল
৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২৪
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: খুব ভালো।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল লাগার জন্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল
৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: এতো টাকার উৎস কোথায়? এর উত্তর কে জানে ?
এর উত্তর খুঁজতে যাওয়া আর অন্ধের্ দেশে চশমা বিক্রি করা সমান কথা। ভালো থা্কুন ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এক কথায় এমন সুন্দর প্রকাশ , সবাশ শাহরিয়ার কবীর ভাই ।
শুভেচ্ছা জানাই ।
৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৪৮
বিলুনী বলেছেন: প্রয়োজনের বা্ইরে বিলাসী প্রকল্পে অর্থব্যয়ে
সমাজের বিত্তশীলদের আরো অনেক বেশী যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ।
৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:০৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ।
৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
তাই?
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আসলেই তাই ।ধন্যবাদ
১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:২৬
সুমন কর বলেছেন: বিলাসবহুল খবরটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। সুখ থাকে মনে, বাড়িতে নয় !
শুভ সকাল।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ অতি মুল্যবান কথা বলেছেন সুখ থাকে মনে , বাড়ীতে নয় , কিন্তু তা বুঝে কয়জনে ।
তাইতো হাসনরাজা বলেছেন,
লোকে বলে বলেরে ঘর বাড়ী ভালনা আমার , কি ঘর বানা্ইব আমি শুন্যের মাঝার ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর অনুভুত হওয়ার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল
১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৮
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: বৈধ পথে উপার্জন করে এমন বাড়ি তৈরি করা প্রায় অসম্ভব। যিনি করেছেন তার আয়ের উৎস আমার জানা নেই তবে সবাই সমান ভাবে থাকবে সে আশাও দুরাশা। অনেকেই অলসতায় জীবন পার করে। ভাল থাকতে চাইলে সবার আগে ভাল থাকার ইচ্ছেটাতো থাকা লাগবে। শুধু মুখ দিয়েছেন আল্লাহ্ তাই রিজিকও দিবেন আল্লাহ্ এই ভাবনায় ঘুমিয়ে থাকা জাতির সবাই ভাল থাকতে পারেনা।
তবে বাবুই পাখিদের ভাল লাগল। প্রকৃত সুখ হয়ত সেখানেই আছে। শান্তির নীড় সেখানে আছে। কয়েকদিন আগে আমিও লিখেছিলাম বাবুই সুখ নিয়ে। মানব সুখের উপমা বাবুই পাখিকে দিয়েই হয়।
ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্টের জন্য।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বাড়ীটি নির্মানকারী ব্যক্তি একজন ধনাঢ্য মানুষ তাতে কোন সন্দেহ নেই । নিবৃত গ্রামে একটি দামী প্রাসাদোপম অট্টালিকা নির্মান করে তিনি তার বাড়ীর ছবি সহ জাতীয় সংবাদপত্রে ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার পেয়েছেন । তার অর্থ আছে তিনি আরো এরকম বাড়ী করুন তাতে কারো কোন অআপত্তি নেই বরং তা দেখে আমরা চোখ জোড়াব । এখন তার দেখাদেখি সবাই কি পারবে এরকম বাড়ী করতে , সবাই না পারলেও তার মত দেশে যে কয়েক হাজার ধন্যড্য অআছেন তাদের মধ্যে এরকম বাড়ী করার প্রতিযোগীতা শুরু হয়ে যাবে , যেমনটি শুরু দেশে হয়েছে ধনাড্য ব্যক্তিদের দামী প্রাইভেট কার ও হেলিকপ্টার ক্রয়ের প্রতিযোগীত। এর কুফলো ফলতে শুরু করেছে ইতিমধ্যে যা সংবাদ পত্রে প্রকাশিত । যাহোক কতই না ভাল হত যদি তার মত ধন্যাড্য ব্যক্তিরা গ্রামের গরীবের পন্য কুটির গুলি কিনে নিয়ে তাতে একান্ত নীজের কালেভদ্রে প্রমোদবাড়ীর মত ব্যবহার করার জন্য বাড়ী তৈরী না করে এই দারিদ্র পিড়িত জনপদে নিন্মের মত আবাসিক প্রকল্প গড়ে তুলতেন, অনুদানে না হলেও তাদের মত করে বানিজ্যিক ভিত্তিতে। তাতে হত সকলেরই মঙ্গল , নীজের সাথে সমাজেরও । আপনি যতার্থই বলেছেন প্রকৃত সুখ হয়ত বাবু্ই পাখিদের নীড়েই আছে। বাবুই সুখ নিয়ে আপনার লিখাতেই মনের মধ্যে সে ধারনাটি আসে । মানব সুখের উপমা সত্যিই বাবুই পাখিকে দিয়েই হয়।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।শুভেচ্ছা রইল
১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১
পথহারা মানব বলেছেন: চিন্তা করতাছি আমি একটা বানামু কিনা!!! বাম হাতের খেলতো জানাই আছে আর ট্যাক্স অফিসতো মামা বাড়ির মতই
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । আর বিলম্ব না করে এখনই শুরু করুন । মামুবাড়ীর টেক্স অফিসের এর সুবিধা বেশী দিন নাও থাকতে পারে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এ ব্যপারে বেশী সোচ্চার হয়ে গেলে , শাহবাগী আন্দোলন শুরু হয়ে যেতে পারে । মামুবাড়ীর টেক্স অফিস একটু নড়ে চরে বসতে পারে । তখন বা- হাতে বাড়ী করা একটু সমস্যা হয়ে যেতে পারে !!!!
শুভেচ্ছা রইল
১৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । আর বিলম্ব না করে এখনই শুরু করুন । মামুবাড়ীর টেক্স অফিসের এর সুবিধা বেশী দিন নাও থাকতে পারে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এ ব্যপারে বেশী সোচ্চার হয়ে গেলে , শাহবাগী আন্দোলন শুরু হয়ে যেতে পারে । মামুবাড়ীর টেক্স অফিস একটু নড়ে চরে বসতে পারে । তখন বা- হাতে বাড়ী করা একটু সমস্যা হয়ে যেতে পারে !!!!
শুভেচ্ছা রইল
১৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯
আবু ইশমাম বলেছেন: দেশে ধনী লোক বাড়লেও কমছে না গরীবের সংখ্যা। এতো বড় বাড়ি বানিয়ে স্বপ্ন জাগানো যায় না। অন্য সমাজসেবা মুলক কাজ করলে এর থেকে ভাল হতো। (এটা আমার মত) তবে তার টাকা সে নিজের ইচ্ছা মতো খরচ করবে এটাই ঠিক। তবে হিসাবের দিন হিসাব দিতে পারলেই িহলো
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর আলোচনার জন্য । যে যার ইচ্ছেমত টাকা খরচ করবে এটাই স্বাভাবিক । অনেকই অনেক দামী দামী বাড়ী করছেন দেশ বিদেশে । বাড়ীতে থাকার চেয়ে নীজের প্রচারের উদ্দেশ্যটাকে মাথায় রেখে টাকা খরচ করেছেন বলেইতো জাতীয় সংবাদ মাধ্যমে আলোচনায় এসেছেন । জাতীয় সংবাদে না আসলে হয়ত এত সহজে এত সুন্দর বাড়িটা সম্পর্কে জানা হতনা ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২
প্রামানিক বলেছেন: অনেকেই টাকা হলে লন্ডন এমেরিকা চলে যায় এবং সেখানে গিয়ে আলিসান বাড়ি করে, সেই জায়গায এই লোক নিজের গ্রামে গিয়ে বাড়ি করেছেন। তাকে ধন্যবাদ জানাই। বাড়িটি দেখতে যেতে হবে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । যতার্থ বলেছেন । অনেকে দেশের টাকা বিদেশে পাচার করে সেখানে আলিশান বাড়ি করে । আর উনি দেশের নিবৃত পল্লিতে তা করেছেন এ রকম কয়জনে করে । সে জন্য উনিতো সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য । এরকম বাড়ী রাজধানীতে হলে বানিজ্যিক দিক দিয়ে উনি অনেক বেশী লাভবান হতেন তাতে কোন সন্দেহ নেই , সে ক্ষেত্রে এটাকে পারতপক্ষে কেও অনুৎপাদনশীল খাত বলে চিহ্নিত করত না । দেশের সম্পদ সীমিত সে ব্যক্তি কিংবা সরকারী মালিকানা যার হাতেই থাকুক না কেন । তিনি ব্যবসায়ী মানুষ তার কাছে অর্থনীতি ও সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারটিও অজানা নয় কেননা বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ এল রবিনসের দেয়া অর্থনীতির সংজ্ঞা তথা Economics is a science which studies human behaviour as a relationship between ends and scare means which have alternative uses সেটা আর সকলের মত তিনিও হয়ত জানেন । তাই কোন সীমিত সম্পদের ব্যবহার দেখলে তার সর্বোত্তম বিকল্প ব্যবহারের কথাটি অবচেতনভাবে মনে চলে অাসে । মনের মধ্যে ভাবনা জন্ম নেয় একে কিভাবে আরো ভাল ভাবে সমাজের বৃহত্তম কল্যানে ব্যবহার করা যেতো । কারো ব্যক্তি ইচ্ছায় বাধা দেয়ার ক্ষতমা কারো নেই , আমি শুধু এ ধরনের বিলাসী বিনিয়োগের বিষয়ে সমাজের ক্রস সেকশন অব পিপলের মতামত সম্পর্কে একটু অবহিত হতে চেয়েছিলাম আমার অন্য একটি গবেষনামুলক লিখার জন্য তথ্যের প্রয়োজনে এর বেশী কিছুই নয় । অনেক অনেক ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮
নীলপরি বলেছেন: আপনি বক্তব্যটা খুব সুন্দর করে বিশ্লেষন করেছেন । ধন্যবাদ ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । কারো ব্যক্তিগত ইচ্ছাকে শ্রদ্ধা করি । তবে চাই দেশের সম্পদ সে ব্যক্তিগত বা সরকারী যার হাতেই থাকুক না কেন তা যেন সুসম ও অধিক কল্যানকামী প্রকল্পে ব্যয় হয় । পোস্ট টির মুল সুর এটাই ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সব কিছুই ফেলে রেখে খালি হাতে চলে যেতে হবে একদিন। মুঘল বাদশাহ শাহজাহানও তাজমহল সাথে নিয়ে যেতে পারেননি।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুশী হলাম সুন্দর কথা শুনে । জাতিকে দৃস্টি নন্দন একটি প্রকল্প প্রদর্নশ করে তিনি কৃতার্থ করেছেন সে জন্য সাধুবাদ জানাতেই হয় ।শুনেছি তিনি জমিদার বংশীয় , আগেতো জমিদার বাড়ীর সামনে দিয়ে ছাতি মেরে আর জুতা খুলে যেতে হতো , এখন যে এত বড় বাড়ীর সামনে দিয়ে সে রকম যাওয়া লাগছেনা সেইতো অনেক !!! সুন্দর কথা বলেছেন সব কিছুই ফেলে রেখে খালি হাতে চলে যেতে হবে একদিন। মুঘল বাদশাহ শাহজাহানও তাজমহল সাথে নিয়ে যেতে পারেননি। তাইতো আমাদের মরমী কবি হাসনরাজা বলেছেন, লোকে বলে বলেরে ঘর বাড়ী ভালনা আমার , কি ঘর বানা্ইব আমি শুন্যের মাঝার ।
শুভেচ্ছা রইল
১৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৮
প্রামানিক বলেছেন: যত প্রশ্নই দেখা দেখ না কেন দেশের টাকা দেশে খাটিয়েছে অন্যের মত বিদেশে পাচার করে নাই এইজন্য তাকে ধন্যবাদ। যারা দেশের টাকা বিদেশে পাচার করছে তাদেরকে প্রতিহত করা দরকার।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আবার আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ । সঠিক কথা বলেছেন । দেশের টাকা দেশে খাটাও, বিদেশে পাচার ঠেকাও । টাকা খাটিয়ে জোয়া মদ আর অশ্লিল সিনেমা না বানিয়ে বাড়ী বানাও যত পার তত খানা এই হোক সুধীজনের চিন্তাখানা । ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই গঠনমুলক ভাবনার জন্য । দেশের টাকা দেশে রেখে্ই দামী বাড়ী বানানো নিয়ে হয়েই যাকনা ছড়ার যাদুগড়ের হাতে একটি রচনা এই মোর কামনা ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০১
আহমেদ জী এস বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ,
বেশ কিছু মন্তব্য আর তাতে দেয়া আপনার জবাব ভালো লাগলো ।
আমি সেদিকে না গিয়ে বলি ------ সব চেয়ে ভালো লেগেছে তালশাখায় বাবুই পাখির বাসা ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ঠিকই বলেছেন শ্বেত মর্মর বাড়ীটার চেয়েও শিল্পী বাবুই পাখীটার নীজ হাতে গড়া কুড়ে ঘরটির সৌন্দর্য যেন অনেক বেশী ও মর্যাদাবান । তাল গাছ থেকেই পাখী গুলী উপাদান নিয়ে তালগাছেই তার নীড় রচনা করে মুল তাল গাছটি সহ তাদের নীড়ের সমাহারে গুটা পরিবেশটিকেই করে তুলেছে শিল্পী ও শিল্পের দৃস্টিতে মহিয়ান । অথচ জগতের সেরা জীব মানুষ তার জন্য সুন্দর নীড় রচনা করতে গিয়ে গ্রাস করেছে সে জায়গার মুল অধিবাসী কুড়েঘর বাসীদের জায়গা জমি । কত বৈপরিত্য দেখা যায় মানবে এবং বিহংগ কুলের আচরণে । সত্যিই বাবুই পাখীর কাছ হতে আমদের সুখ ও প্রকৃত সৌন্দর্য শিখার অনেক কিছুই আছে ।
ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রইল ।
২১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৮
প্রামানিক বলেছেন: ভাইরে- -- আপনি তো বুঝলেন না। ঢাকা শহরে এরকম বাড়ি বানিয়ে লাভ কি, তাতে ঢাকা শহরের খুব একটা উন্নতি হবে না। কিন্তু গ্রামে এই রকম একটা বাড়ি বানানোর কারণে ঐ গ্রামটার উন্নতি হয়েছে। ঐ বাড়িটার কারণে এখন বগুড়ায় পর্যটক আসা শুরু করেছে, দু'দিন পরে দূর দূরান্ত থেকে মানুষ চলে আসবে। পর্যটক যখন উপচে পড়বে তখন ঐ এলাকাটাই পর্যটন নগরী হবে। এলাকার মানুষ দোকান পাট হোটেল দিয়ে নানা কিছু বিক্রি করবে আর তখন পুরো এলাকাটারই উন্নতি হবে।
বর্তমানে যেভাবে মানুষ ঐ বাড়ি দেখার জন্য যাওয়া শুরু করেছে তাতে মনে হয় ঐ এলাকা অচিরেই পর্যটন নগরী হয় হয় অবস্থা।
যে এলাকা উন্নতি হয়েছে সে এলাকায় এরকম অট্টালিকা করে লাভ কি, যে এলাকা অনুন্নত সেই এলাকায় আরো এরকম অট্টালিকা হওয়া দরকার, যাতে মানুষ ঐসব এলাকা দেখার জন্য সারা বাংলাদেশ ঘুরতে পারে। সম্রাট শাহজাহান তাজমহল বানিয়ে সারা পৃথিবীর মানুষকে আকৃষ্ট করেছে এখন ভারত সরকার সেই তাজমহলকে দিয়ে কোটি কোটি টাকা আয় করছে। বাংলাদেশে তো তাজমহল নাই কাজেই এই অট্টালিকাকে তাজমহল মনে করে আমরা এখন বগুড়া ঘুরতে যাবো।
আর জনহিতকর কাজের কথা বলেন, ঐ বেটা তাও একটা মনোরম অট্টালিকা বানিয়েছে, টাকা জলে ফেলে দেয় নাই, কিন্তু সরকারের কোটি কোটি টাকা জনহিতকর কাজের নামে লুটপাট হচ্ছে সেইটা তো কোন কাজেই লাগছে না। আসুন সেই দিকে সবাই নজর দেই।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আবার আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ । শ্রদ্ধেয় প্রামানিক ভাই আমি তো আপনার সকল কথাতেই জোড়ালো সমর্থন দিয়েই যাচ্ছি । ভুল বুঝব কেন আমি তো ঢাকায় বানাতে বলিনি বাড়ীটি বরং আমি বলেছি এরকম বাড়ী রাজধানীতে হলে বানিজ্যিক দিক দিয়ে উনি অনেক বেশী লাভবান হতেন তাতে কোন সন্দেহ নেই , সে ক্ষেত্রে এটাকে পারতপক্ষে কেও অনুৎপাদনশীল খাত বলে চিহ্নিত করত না । তার পরেও তিনি তা রাজধানীতে না করে করেছেন গ্রামীন এলাকায় । এ জন্য তিনি বিশেষ ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। তার বাড়ীর ছবিটি স্থান পেয়েছে আজ জাতীয় সংবাদপত্র ও সামজিক যোগাযোগ সহায়িকায় । তিনি ব্যবসায়ী মানুষ তার কাছে অর্থনীতি ও সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারটিও নয় অজানা । তিনি তার সম্পদ ব্যয় করেছেন অনেক ভেবে চিন্তেই , কোথায় বিনিয়োগ করলে আখেরে তার ভাল হবে এটা তার চেয়ে আমাদের বেশী বুঝার কথা না । আমার কথাটির মুল সুরটি ছিল সম্পদের সর্বোত্তম ব্যাবহার । সেটা উন্নয়নের কেন্ত্র রাজধানী ঢাকার বাইরে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে হলে আরো ভাল হয় । অনুন্নত এলাকা আরো উন্নত হোক এটাই সকলের কামনা । সকলেই গ্রামীন এলাকার মঙ্ঘলময় কাজে বিনিয়োগ করুক এটাই সকলের চাওয়া উচিত । কিন্তু এ ক্ষেত্রে সরকারী ও বেসরকারী সকলের রয়েছে বেশ লক্ষনীয় অনিহা। এর পরেও তিনি বগুরার নিবৃত গ্রামে অর্থ বিনিয়োগ করে গড়েছেন প্রাসাদ একখানা , যার ফলে গ্রামটি ইতোমধ্যেই হয়ে উঠেছে একটি আকর্ষনীয় দর্শনীয় এলাকা , ইতোমধ্যে আশেপাশে দু একটি বিপনি দোকানও গজিয়েছে বলে যায় জানা । নি:সন্দেহে সুখকর খবর । তারপরেও সংবাদপত্রের ভাষ্যে দেখা যায় বাড়িটি নিয়ে স্থানীয়দের মনে রয়েছে অনেক প্রশ্ন , কিন্তু কেন কিছু প্রশ্ন সে এক বিরাট বিস্ময় !!!
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল
২২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০২
অতৃপ্তচোখ বলেছেন: কি মন্তব্য করবো এখানে। মিলাতে পারছিনা কিছুই।
তার বাড়ি সে দেখতে দিবে না, সেখানে আমার আপনার কি করার আছে। যদিও কেউ চোখ দিয়ে বাড়িটি তুলে নিয়ে যেতে পারবে না বা সৌন্দর্য হরণও করতে পাররবে না।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এখানে এ ব্লগে এসে এই সুন্দর বাড়ীটির ছবি ও কিছু বিবরণ দেখার জন্য ধন্যবাদ। সংবাদ ভাষ্য হতে জানা যায় দুর দুরান্ত হতে বাড়ীটি দেখতে আসা লোকজন একটু হতাস হচ্ছেন । বাড়ীটি দেখতে হলে অনুমোদন প্রয়োজন , ব্যত্তিগত বাড়ী এটাই ন্বাভাবিক ।
তবে দেখতে হলে ঢাকায় বাড়ীোয়ালার বড় ভাইএর কাছ থেকে পারমিশন নিতে হয় বলে জানা যায় । অনুমতি পাওয়াগেলে বাড়ীটি দেখে দেখে বিশেষ করে টেরাকোটার উপর শিল্পসমৃদ্ধ কাজ দেখেও অনেক বিষয়ে জ্ঞান লাভ করা যাবে বলে এর কতৃপক্ষ জানিয়েছেন ।
অাশা করি বাড়ী দেখায় এর সৌন্দর্যের কোন হানী হবেনা । বাড়ীটি দেখার বিষয়ে উৎসাহ আছে সেটাই অনেক । ইচ্ছে থাকলে বাড়ী দেখা কোন ব্যপারই না ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০২
মাদিহা মৌ বলেছেন: ইসস! কী এক বাড়ি রে!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ এই তো বললেন একটি খাটি কথা । এজন্যইতো আমাদের মরমী কবি হাসনরাজা বলেছেন, লোকে বলে বলেরে ঘর বাড়ী ভালনা আমার , কি ঘর বানা্ইব আমি শুন্যের মাঝার ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৮
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: সব মিলে পোস্টটি পড়ে ভালো লাগল।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পোস্টটি ভাল লাগার জন্য ।
ভাল থাকুন সময় এ কামনা রইল ।
২৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বড়লোকদের বড় বড় ব্যাপারস্যাপার!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ঠিকই বলেছেন তাদের ব্যপার সেপার সবসময় ভিন্ন এমন কি হিসাবের খাতাটাও ভিন্ন , একটা নীজের জন্য আর একটা এন বি আর এর জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল
২৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১
শামছুল ইসলাম বলেছেন: দৃষ্টিভঙ্গি ।
একটা বিষয়/জিনিস বিভিন্ন কোণ থেকে বিভিন্ন জন দেখেছেন ।
নানা মুনির নানা মত - এটাই পোস্টের সার্থকতা ।
ভাল থাকুন । সবসময় ।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য । পোস্টের বিষয়বস্তুর উপর বিভিন্ন পাঠকের বৈচিত্রময় মাতমত পাওয়া গেলে সে বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত অনেক কিছু প্রতিভাত হয় । একট বিষয় উপস্থাপনার মুল লক্ষই থাকে বিষয়টির উপর বৃহত পরিসরে পাঠকদের মতামত ও দৃস্টি ভঙ্গী অবগত হওয়া , সকলের সাথে শেয়ার করা এবং ভবিষ্যতের জন্য সঠিক কর্মপন্থা বেছে নেয়া ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
২৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আমরা মধ্যম আয়ের দেশ!
এই স্টেটমেন্টটা এক বিশাল রহস্য।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যে দেশে বলতে গেলে এক চতুর্থাংশ মানুষ এখনো দারিদ্র সীমার নীচে সেখানে এটাকে নিছক মাথাপিছু আয় দিয়ে মধ্যম আয়ের দেশের কাতারে ফেলা আসলেই এক বিরাট রহস্য । তবে ইউর হাইনেস দিশেহারা প্রিন্স,, এখনই দিশা হারালে কি চলবে! কয়দিন পরে দেশে এরকম আরো কয়েকটি শ্বেত মর্মর পাথরের উচু প্রাসাদ ও ১৪২ তলা ভবনটা হয়ে গেলে যখন বলা হবে উচ্চ আয়ের দেশ তখন দিশা ঠিক রাখা যাবেতো !!!
ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ।
২৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫
শায়মা বলেছেন:
ভাইয়া তোমার জন্য বাবুই বাড়ি!!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, জীবনের সেরা উপহার , চাইনা আমার স্বেত পাথরের প্রাসাদ , সারাটি জীবন যদি কাঠাতে পারিতাম বাবুই পাখীর নীড়ে গাছের মগডালে ঝুলে ঝুলে নিরাপদে যেমন শত ঝর তুভানেও বাবুই পাখীরা থাকে সেথায় অানন্দিত মনে ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।
২৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দুইটা বাড়ি ই সুন্দর!!!
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:১১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক খুশী হলাম । যতার্থ বলেছেন যা সুন্দর তা সবকালেই সর্বত্রই সুন্দর ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
৩০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫৬
জেন রসি বলেছেন: শুধু একটা কথাই বলব। এসব কিছুই হচ্ছে ক্যাপিটালিসমের ভূত।
আছেন কেমন?
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:০৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এসে দেখার জন্য । অাপনি যতার্থ বলেছেন এসব কিছুই হচ্ছে ক্যাপিটালিসমের ভূত। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় আমাদের ক্যাপিটালিসমের ভূত বিশ্বের অনেক বড় বড় ক্যাপিটালিম্টদেরকেও ছাড়িয়ে গেছে । দেখতে চেয়েছিলাম বাংলাদেশের বর্তমান আর্থ সামাজিক পটভুমিকায় এ ধরনের প্রকল্পে অর্থ ব্যয়ের বিষয়ে আমাদের সুধি সমাজের দৃস্টিভঙ্গীটা কি রকম । অনেক মুল্যবান মতামত পাওয়া গেছে । ব্যক্তিগত বিলাসী বাড়ী তৈরীর অর্থায়নের খুঁজ নিলে সাদা টাকার চেয়ে কালো টাকার চিত্রটাই বেশী ভেসে আসে বলেই অনেকে মনে করেন । মানুষের মনে জেগে উঠা প্রশ্নের জবাব কে দিবে । সংবাদ ভাষ্যে দেখলাম স্থানীয় জনগনের মনে প্রকল্পের টাকার অর্থায়ন নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে । এনবিআর কি জনগনকে আশ্বস্ত করবেন যে এতে কালো টাকার কোন হাত নেই , কে দিবে এর উত্তর । আমরা আশ্বস্ত হব যদি জানতে পারি যে সাদা অর্থের উপর দাড়িয়ে আছে দেশের সকল বিলাসী দামী ব্যক্তিগত প্রাসাদগুলি । ক্যপিটালিস্টদের অর্থে দেশে গড়ে উঠুক দামী দামী বিলাসী প্রাসাদ তাতে আমাদের কোন আপত্তি নেই বরং তাদের জানাব সাধুবাদ, শুধু বলতে চাই দেশের জনগনের প্রাপ্য টেক্সএর টাকাটা যেন ফাকি না দিয়ে এ ধরনের কাজ করা হয়। কারণ টেক্স এর টাকাটা জনকল্যানে ব্যয় হয় ( যদিও সেখানেও মারিং চারিং কিছুটা আছে )। তবে দুদক যদি ঠেসে ধরতে পারে তবে অনেক উপকার হতে পারে ।
আমি ভাল আছি আপনি ভাল থাকুন এ কামনা করি ।
৩১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫১
জুন বলেছেন: ইদানীং অনেক প্রত্যন্ত অঞ্চলে এমন দেখা যায়। প্রাসাদোপম সেসব বাড়িতে তারা থাকে না। আমার এক দূর আত্মীয়র এমন এক প্রাসাদে সারাদিনের এক অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। মানুষের অতিরিক্ত টাকা থাকলে কতভাবে তা খরচ করতে পারে সেই টেনিস কোর্ট, চিড়িয়াখানা আর সুইমিংপুল সহ সেখানে না গেলে জানতাম না। সামনে তার বিশাল সবুজ লন তাতে মার্বেল পাথরের ইতালিয়ান নকশার মুর্তি। সেখান থেকে বেরিয়ে গেটের পাশেই দেখলাম, না বাবুই পাখির বাসা নয় তবে তেমনি খড়কুটোর ভাংগা ঘর আর তাতে মানুষ বসত করে। উনি একজন স্থানীয় জন প্রতিনিধি ও সাথে একজন ঠিকাদারও বটে।
আপনার তুলনামুলক বর্ননাটি ভালোলাগলো ডা:আলী।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার দেখা বাড়িটার বিবরণ অনেক সুন্দর । আমাদের দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় সুন্দর সুন্দর বাড়ী হচ্ছে এটা একটি ভাল বিষয় । তবে প্রতিবেশীর বাড়ীগুলিই যদি সে রকম না হয় তবে বেশী ভাগ বাড়ীগুলি সেই সুন্দর বাড়ীটির সৌন্দর্যকে একেবারে ম্লান করে দেয় । যেমন এখানে প্রতে্কেই পাশের বাবুই পাখীর বাসাটিতেই বেশী লাইক দিয়েছেন । এটা থেকেও দারিদ্র পিড়িত এ দেশের ধনাড্য ব্যক্তিরা নীজেরা বুঝতে জনগন কেমন চোখে দেখে তা । তাই বিত্তবানেরা আপাতত কিছুদিন একটু সংযম প্রদর্শন করতে পারতেন । নিছক নিজের থাকার প্রয়োজনে তারা যত পারেন বাড়ী করুন সাদা অর্থ দিয়ে তাতে আমাদের কারো কিছু বলার নেই । কিন্তু বছরের একটি দিন গ্রামীন এলাকার দারিদ্র পিড়িত মানুষের চোখের সামনে বিলাসী প্রাসাদোপম বাড়িতে প্রমোদ ভ্রমনে যাবেন সকলকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে তিনি কত বিত্তবান, বিষয়টি একটু বেখাপ্পা লাগে । ভাল, সামনে তার এমপি মিনিস্টার হওয়া ঠেকায় কে !!!!
ধন্যবাদ পোস্ট টি ভাল লাগার জন্য ।
৩২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০১
নেক্সাস বলেছেন: কিছু বলার নাই। সে যদি নিজের টাকার বানায় তাতে দোষের কিছু নাই। তবে খুজতে হবে তার আয়ের উতস কি?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য । বাড়ী তৈরীর টাকার উতস যারা খুঁজবে তাদের অনেকেই এধরনের বাড়ীর মালিক , তাই খুজবেটা কে । সচেতন জনতা একটু খুঁজে দেখতে পারত,কিস্তু তাওতো হয়ে উঠছেনা ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৩৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২১
তোমার কবি বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ বর্ষামঙ্গলের কবি । পোস্টি অসাধারণ অনুভুত হওয়ার জন্য খুব খুশী হয়েছি ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৩৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমরা আশ্বস্ত হব যদি জানতে পারি যে সাদা অর্থের উপর দাড়িয়ে আছে দেশের সকল বিলাসী দামী ব্যক্তিগত প্রাসাদগুলি (৩০ নং প্রতিমন্তব্য) -- কোনদিনই এমন আশ্বস্ত হতে পারবেন না, ডঃ আলী।
প্রাসাদোপম বাড়ী আর বাবুই পাখির বাসা-- এ কন্ট্রাস্টটা চমৎকার তুলে এনেছেন। যদিও অনাবিল সুখ পরেরটাতেই।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সামুর মেইনটিন্যন্স এর জন্য উত্তরদানে বিলম্ব হল । আপনি ঠিকই বলেছেন , কোনদিনই এমন আশ্বস্ত হতে পারবনা বরং কাল অর্থের দৌরাত্য দেখে আরো বেশী করে হতাশ হব ।
লিখার গঠনটি ভাল হয়েছে জেনে ও অনাবিল সুখের জায়গাটার দিকে ঈঙ্গিত দানে খুশী হয়েছি ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
৩৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:১৫
কল্পদ্রুম বলেছেন: ট্যাক্স দিয়েছে কি দেয় নাই,বাবুই পাখির কুটির ভেন্টিলেশন সুবিধা বেশি না কি অট্টালিকার;এত বিশ্লেষণে যেতে চাচ্ছি না।এত বড় প্রাসাদসম বাড়ি!ভিতরে কোন না কোন রহস্য থাকবেই।চলেন ঘুরে আসি।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ এসে দেখার জন্য । ভাল কথা বলেছেন বাড়ীর রহস্যটাই আগে দেখা দরকার । তবে বাড়ীর ভিতরটা দেখতে হলে ঢাকা হতে বাড়ীওয়ালার বড় ভাই এর অনুমতি নিতে হবে । অনুমতি সাপেক্ষে চলুন একবার ঘুরেই আসি, দেখে আসি এর ভিতরকার রহস্যটা কি , আরো কয়েকজন বাড়ী দেখতে যাওয়ায় আগ্রহী, মনে হয় একটি গ্রুপ করে যাওয়া যেতে পারে
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০৪
নগরবালক বলেছেন: হিংসা হচ্ছে নাকি ভাই, তার টাকায় সে বাড়ি বানাইসে, আপনার সমস্যা কই। সুন্দর বাড়ি বানাইস বাঙ্গালীর পেট থেকে মগজ পর্যন্ত হিংসা। একপেশে পোস্ট