নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহিত্য, সংস্কৃতি, কবিতা এবং সমসাময়িক সামাজিক বিষয়াদি নিয়ে গঠনমুলক লেখা লেখি ও মুক্ত আলোচনা

ডঃ এম এ আলী

সাধারণ পাঠক ও লেখক

ডঃ এম এ আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

উত্তরের যাত্রা - শেষ পর্ব : সুমেরুর ভৌগলিক কেন্দ্রবিন্দু অভিমুখে যাত্রার কিছু সচিত্র বিবরণ

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২


বরফের সাগর পারি দিয়ে যেতে হবে উত্তর মেরুতে, কিন্তু কিভাবে ? উত্তরের হিমেল বায়ুকে উপেক্ষা করে বরফেরর উপর দিয়ে স্লেজে ও বীর দর্পে হেটে নাকি অন্য কোনভাবে । চলুন বিষয়টা দেখে নিই একটু সামনে এগিয়ে । আমরা সকলেই জানি উত্তর মেরু পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তরে অবস্থিত বিন্দু (৯০ ডিগ্রী অক্ষাংশ)। এর অন্য নাম সুমেরু বা ভৌগোলিক উত্তর মেরু। আরও সুনির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে, পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধের যে বিন্দুতে এর ঘূর্ণন অক্ষ পৃষ্ঠতলের সাথে মিলিত হয় তাকে উত্তর মেরু বলে। উত্তর চৌম্বক মেরুর সাথে একে মিলিয়ে ফেলা ঠিক হবেনা কারণ এ দুটোর মধ্যে যথেষ্ট দুরত্ব আছে , যা নীচের ছবিতে দেখা যাবে । আর একটি কথা ,উত্তর মেরুতে সকল দিক দক্ষিণ দিকে নির্দেশিত হয় ।

ছবি-১ : উত্তর মেরুর মেগনেটিক বিন্দু ও ভৌগলিক বিন্দুর অবস্থান


পঞ্চদশ শতাব্দি পর্যন্ত কোন এক্সপ্লোরারই উত্তর মেরু অঞ্চলে দু:সাহসিক অভিযানে যান নি । মাত্র শত বছর আগে ১৯০৯ সনে মানূষ উত্তর মেরু বিন্দুতে প্রথম পা রাখে । চতুর্দশ শতকে মারক্রেটর (Mercator) নামে এক জনের ভ্রমন কাহিনী Inventio Fortunata তথা Fortunate Discoveries” হতে জানা যায় অক্সফোর্ডের একজন দুরন্ত সাহসী ভিক্ষু ইংলিশ বালক যাদুকরী তরীতে নরওয়ের উত্তর উপকুল পাড়ি দিয়ে উত্তর মেরুর কাছাকাছি যায় । ঐ বালকের ভ্রমন কাহিণী আনুসরনে মারকেটর উত্তর মেরু এলাকার একটি ম্যাপ তৈরী করেন তাতে তিনি মেরু বিন্দুতে একটি কাল ছোট খাড়া পাহাড় রয়েছে বলে দেখান । যা নিন্মের চিত্রে দেখা যেতে পারে ।

ছবি-২ : চতুর্দশ শতকের ম্যাপে উত্তর মেরুর ছবি


সে সময়ে এটা অনেকেই বিশ্বাস করতেন যে উত্তর মেরুতে একটি বড় মেগনেটিক পাহাড় রয়েছে ।
১৯৬৭ সনে নাসার বিজ্ঞানীরা ঠিক উল্টা কথা বলেন , তারা তাদের ছবি বিশ্লেষন করে দেখান আর্কটিক মহাসাগরের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে একটি বিশাল কাল গহ্বর । যা নিন্মের চিত্রে দেখা যেতে পারে ।

ছবি-৩ : নাসার বিজ্ঞানীদের বিশ্লেষিত ছবিতে দেখা আর্কটিক মহাসাগরের কেন্দ্রস্থলের বিশাল কাল গহ্বরের দৃশ্য


ছবি- ৪ : উত্তর মেরুর অবস্থান আর্কটিক মহাসাগর তথা উত্তর মহাসাগরের মধ্যভাগে


মহাসাগরের এই অংশের পানি বছরের অধিকাংশ সময়েই সামুদ্রিক বরফে আবৃত থাকে। উত্তর মেরুতে দুটি মৌসুম--গ্রীষ্মকাল আর শীতকাল। গ্রীষ্মকাল ছয়মাস পুরোটাই দিন আর শীতকাল ছয়মাস পুরোটাই রাত। উত্তর মেরুতে কোন জনবসতি নেই। শীতকালে গড় তাপমাত্রা মাইনাস ৩৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এবং গ্রীষ্মকালে গড় তাপমাত্রা ০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। এখানকার প্রধান প্রাণী হল মেরুভাল্লুক আর বরফের নিচে পানিতে থাকা কিছু মাছ। এছাড়াও উত্তর মেরু অঞ্চল নিয়ে রয়েছে অনেক মিথ যার একটি হল 'এলিয়েন' পিংস রহস্য ।
উত্তর মেরুর নিকটে ভু অভ্যন্তর হতে ভুতুড়ে 'Pinging' পিংগিং এর মত ভীনদেশী ( এলিয়েন) শব্দ শুনাচ্ছে । কিন্তু কেউ জানে না এটা কোথা থেকে আসছে।
এই রহস্যময় গোলমালে শব্দ সম্পর্কে একাধিক খবর প্রকাশের পর এটা সমুদ্রের তলায় কোথা থেকে আসছে তা জানার জন্য সেনাবাহনীর টহল দল তদন্ত করে দেখে বলেছে -

ছবি – ৫ : ভুতুড়ে Pinging শব্দটি কানাডার দূরবর্তী আর্কটিক অঞ্চলে সমুদ্রের তলা থেকে আসছে ( লাল চিহ্নিত)।


উত্তর মেরু প্রথম কে আবিস্কার করেন তা নিয়ে রয়েছে মতবিরোধ । আমিরিকান নেভী ইনজিনিয়ার এড উন পিয়ারী তার সাথী মেথো হেনসন ও অন্য চারজন এস্কিমো যথা ওতাহ, সিগলু, এগিনোয়ে এবং ওকাওয়া একত্রে ১৯০৯ সনের ৬ এই এপ্রিল উত্তর মেরুর ভৌগলিক বিন্দুতে পৌঁছান । নীচে ছবিতে দেখা যেতে পারে :

ছবি- ৬ : এড উন পিয়ারী তার সাথী মেথো হেনসন ও অন্য চারজন র এস্কিমো মিলে বরফের উপরে মেরু বিজয় পতাকা স্থাপন

সুত্র : AGIP/Rue des Archives/The Granger collection , New York

পক্ষান্তরে আমিরিকান আরেক অভিযাত্রী ফ্রেডারিক কুক দাবী করেন যে তিনি তার দুই জন এস্কিমো সহচর যথা এপিলাম এবং আইথোকোসোক কে নাথে নিয়ে ১৯০৮ সনের ২১ শে এপ্রিল উত্তর মেরুর ভৌগলিক বিন্দুতে প্রথম পৌঁছান । ছবি দেখা যেতে পারে ।

ছবি-৭ : ফ্রেডারিক কুকের দলবল সহ উত্তর মেরু বিন্দুতে ইগলু বানিয়ে তথায় পতাকা উত্তোলন

সুত্র : Frederic Cook discovered north pole , AGIP/Rue des Archives/The Granger collection , New York

বর্তমান সময়ে উত্তর মেরুতে অভিযাত্রায় যাওয়ার জন্য যে সমস্ত যাত্রীবাহী সামুদ্রিক জাহাজ আছে তার মধ্যে বরফ ভাঙ্গার আনবিক শক্তি সম্পন্ন 50 Years of Victory নামক জাহাজটিই কেবল ৯০ ডিগ্রি উত্তর পোলার পয়েন্টে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে । ২০০১ সাল হতে Poseidon Expeditions শীর্ষক বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠানটি উত্তর মেরু অভিযানে এ জাহাজে করে অভিযান প্রিয় যাত্রীদেরকে উত্তর মেরুতে আনা নেয়া করছে । জাহাজটিতে রয়েছে দুটি নিউক্লিয়ার রিএকটর (nuclear powered propulsion system. Two OK-900A nuclear reactors provide a power output of 27.6MW) যা ৭৫০০০ অশ্বশক্তি উৎপাদন করে জাহাজটিকে আর্কটিক সাগরের ১০ ফুট পর্যন্ত পুরু বরফের আস্তরকে ভেঙ্গে/মারিয়ে জাহাজকে নিয়ে যেতে পারে একেবারে সুমেরুর ভোগলিক বিন্দু স্পটে ।

ছবি-৮ : ঘন কঠীন বরফ ভেঙ্গে উক্তর মেরু পয়েন্টে যেতে সক্ষম যাত্রীবাহী ‘50 Years of Victory’ নামের জাহাজ


ছবি – ৯ : এই ‘50 Years of Victory’ জাহাজটিতে করেই উত্তর মেরু হতে এক চক্কর দিয়ে আসা যাক । এটা মাত্র ১৪ দিনের একটি যাত্রা ।


এ অভিযাত্রায় বিশ্বের বিভন্ন দেশ হতে আগ্রহী অংশগ্রহনকারীদের সকলকেই প্রথমে যেতে হয় নরওয়ের হেলসিংকিতে । সেখান হতে চার্টার ফ্লাইটে সকলকে নেয়া হয় রাশিয়ার Murmansk সিটিতে । এই Murmansk সিটিতেই Arctic icebreaking fleet এর সদর দফতর অবস্থিত ।

ছবি-১০ : রাশিয়ার উত্তর প্রান্তে অবস্থিত মুনারস্ক (Murmansk) সিটি


"মুরমানস্ক" হোটেলে থেকেই নেয়া হয় অভিযাত্রীদেরকে জাহাজে ।

ছবি- ১১ : সেখানে উষ্ণ অর্ভথনার পর নেয়া হয় বুকিংকৃত ডিলাক্স এলিগেন্ট কেবিন কিংবা আর্কটিকা সুটে ।


জাহাজটিতে রয়েছে অভিযাত্রীদের জন্য বিলাসবহুল কেবিন উইথ প্রাইভেট ভিউ ডেক , বাহিরের খোলা ডেকে সকলের সাথে সাগরের দৃশ্য দেখার সুযোগ, পাবলিক প্লেস যার মধ্যে ডাইনিং রুম, আর্ট সেলুন ফর লেকচারস , সমাজিক বিনোদন সুবিধা যথা ভলিবল খেলা , জিম ও সুইমিং পুল , এক্সপিডিশন স্টাফদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে ইতিহাসবিদ, পকৃতি বিজ্ঞনী ও অন্যান্য পারফরমার যারা উত্তর মেরুর যাত্রাটিকে নাচ গান সংগীতে উপভোগ্য করে তুলেন । এই জাহাজটি হতে হেলিকপ্টারে আরোহন করেও বহুদুরের অনেক আশ্বর্য দৃশ্যাদি অবলোকন করার সুযোগ রয়েছে ।

ছবি - ১২ : যাত্রার প্রারম্ভে "মুরমানস্ক" থেকে উত্তর মেরু পর্যন্ত যাত্রা পথটি একটু দেখে নেয়া যেতে পারে ।



এবার তবে হোক শুরু উত্তরে যাত্রা ।

ছবি-১৩ : যাত্রা শুরু করে সাগরের নীল জলে ভেসে জাহাজের ছুটে চলা


ছবি -১৪ : স্বচ্ছ জলে এটা ঘন্টায় প্রায় ২০ নটিকেল মাইল তথা ২২ মাইল বেগে দিবানিশি ছুটে চলে


আর্কটিকের বেরেন্ট সাগরের জলে ভেসে চলার পথে মাঝে মধ্যে খোলা চোখেই দেখা মিলে অনেক মনোরম দৃশ্য । তিমি মাছের ভেসে উঠার ছবি সাথে ডানা মেলে জাহাজের সাথে চলা উড়ন্ত সি গাল তো আছেই ।
জাহাজটি যাত্রা শুরুর কিছুক্ষনের ভিতরেই দেখা যায় অপুর্ব কিছু দৃশ্য জলে স্থলে ও অন্তরিক্ষে । বায়নাকুলারে দেখা যায় উপকুলের কাছাকাছি এলাকায় তৈগা বনভুমির সাদা ডানা তুন্দ্রা পেঁচা (snowy owls ) কিভাবে তুন্দ্রা ইন্দুর শিকার করে নিয়ে আকাশে উড়ছে ।

ছবি – ১৫ : সাদা পালকের তুষার- পেঁচা ( snow-owl) তুন্দ্রা ইন্দুরকে শিকাড় করে নিয়ে যাচ্ছে আপন নীড়ে ।


ছবি - ১৬ : তুন্দ্রা ইন্দুর (lemming)


ছবি-১৭ : সাগরের নীল জলে তিমি মাছের ভেসে উঠার দৃশ্য


ছবি -১৮ : শুধু তিমির ভেসে উঠাই নয় সে সাথে দেখা যায় তিমির খাদ্য গ্রহণের বিরল দৃশ্য


একটি তিমি বিশেষ করে নীল তিমি দৈনিক প্রায় ৪ টন ( প্রায় ১০০ শত মন ) খাদ্য গ্রহণ করে । ক্ষুধার তারনা পেলে তিমি পানির মথ্যে জু প্লাঙ্কটন ( এনিমেল প্লাঙ্কটন) আছে এমন এলাকায় গিয়ে তার বিশাল মুখ হা করে পানিকে তার পেটের দিকে টানে । সেসময় পানিতে থাকা টনকে টন প্লাংকটন ( সাথে অনেক ছোট মাছ) তার বিশাল হা করা মুখে ঢুকে যায় । বেলেন তিমির মুখের জালে (বেলেনে) অখাদ্য কিছু থাকলে ছাকনীর মত ছেকে নেয় । তিমি অনেক সময় জু প্লাঙ্কটনের অবস্থান ভেদে পানির নীচে বা উপর থেকে মুখ হা করে তা খেয়ে নেয়। সাগরের পানির উপরের অংশে যখন খায় তখন জাহাজ থেকে তার কিছু দৃশ্য দেখা যায় ।
জো প্লাঙ্কটন খুবই ছোট প্রজাতির প্রাণী যারা এক কোষ হতে বহুকুষী ও বিভিন্ন আকৃতির হয় , যার দুটি প্রজাতি নীচের ছবিটিতে দেখানো হল । এই জু প্লাঙ্কটন গুলি স্রোতের বিপরীতে চলতে পারেনা বিধায় এরা সহজেই তিমি সহ আনেক মাছেরই পেটে যায় খাদ্য হিসাবে নীজের জীবনকে দিয়ে বিলিয়ে ।

ছবি -১৯ : তিমির অন্যতম খাবার বিভিন্ন প্রকারের জু প্লাঙ্কটন, কোনটা চিংরী মাছ কিংবা অক্টোপাসের মত দেখতে


তিমি যখন তার পেটের ভিতরে চলে যাওয়া বিপুল পরিমান পানি ব্লো হোল দিয়ে প্রবল বেগে ঝড়নার মত নি:সারণ করে তখন এর ভিতর দিয়ে সুর্যের আলো প্রবাহিত হওয়ার কালে তার বিপরীতে পরিস্কার একটি রংধনুর মত দৃশ্যের অবতারনা হয় যা জাহাজ হতে খালি চোখেই দেখা যায় ।

ছবি - ২০ : তিমির ব্লো হোল নি:সারিত পানির বিপরীতে রংধনুর দৃশ্য


স্বচ্ছ জলের এলাকা পার হয়ে গেলে কিছুক্ষনের মধ্যেই কানে আসতে থাকে ররফ ভাঙ্গার ঘরর ঘরর শব্দ, কেননা জাহাজটি ততক্ষনে সাগরের বুকে জমা বরফ রাজ্যে করেছে প্রবেশ, ররফ ভেঙ্গে এটা এগিয়ে যায় ন্তব্যের পানে একটু ধীর গতিতে ।

ছবি-২১ : বরফ ভেঙ্গে ভেঙ্গে আণবিক শক্তি চালিত জাহাজ এগিয়ে চলছে সুমেরু পানে


জাহাজটি জমাট বাধা বরফ পেরিয়ে অনেকটা সময় আবার নীল জলেও ভেসে চলে। এভাবেই বরফ ভাঙ্গা আর নীল স্বচ্ছ জলের মাঝেই চলে অবিরাম যাত্রা । মাঝে মাঝে আকাশে দেখা দেয় ঘন মেঘ,
আরর্টিক সাগরে প্রকৃতি ঘন ঘন বদলায়, চলে মেঘ রোদ্দরের খেলা সাথে সাগরের ডেও । কখনো হালকা উত্তাল কখনো একেবারে শান্ত এভাবেই সামনে এগিয়ে চলা ।

ছবি-২২ : বরফ ভেঙ্গে জাহাজের নীল সাগরের জলে ভেসে চলার মাহেন্দ্র ক্ষন


ছবি-২৩ : জাহাজের ডেকে দাঁড়িয়ে তুলা যায় আর্কটিক সাগরে জমাট বাধা বরফের দৃশ্য


বরফের মোটা আস্তরণ ভেঙ্গে জাহাজ যতই এগিয়ে যায় ততই দেখা যায় নানা অপরূপ দৃশ্য । চব্বিশ ঘন্টা দিবালোকের সুযোগে প্রতি ট্রিপে ৫ জন যাত্রী নিয়ে হেলিকপ্টারে করে পর্যায়ক্রমে সকল ইচ্ছুক যাত্রীর জন্য সাগর ও কাছের ছোট ছোট দ্বীপের দৃশ্য ও জীব বৈচিত্র দেখার অপরূপ সুযোগ রয়েছে জাহাজটিতে । দেখা যায় অনেক মনোমুগ্ধকর ছবি , নীচে নমুনা তার কিছু দেখানো হল ।

ছবি-২৪ : জাহাজের হেলিপেড হতে হেলিকপ্টারের উড্ডয়ন দৃশ্য


ছবি-২৫ : হেলিকপ্টার থেকে দেখা দিগন্ত বিস্তৃত বরফে জমাটবাধা সাগর ও নীল জল রাশির দৃশ্য


যাত্রা পথে সুবিধা জনক পর্যায়ে Sea kayaking ( সিলের চামড়ায় তৈরী নৌকার ‘কায়াক’ নাম অনুসারে এটা kayaking হিসাবে অভিহিত ) এই অভিযাত্রার প্যাকেজে অন্তরভুক্ত । তবে এই সুযোগ খুব সীমিত , একটি ভয়েজে এই কাইকিং এডভেঞ্চারের জন্য মাত্র ১৬ জন সুযোগ পায় এবং এদেরকে হতে হয় সুস্বাস্থের অধিকারী , থাকতে হয় শারিরিক ফিটনেস এবং কাইকিং এর পুর্ব অভিজ্ঞতা, সাথে ইংরেজীতে কথা বলা ও ভাল করে বুঝার সামর্থ থাকতে হবে । তবে অন্যরা তা জাহাজে থেকে দেখে আনন্দ উপভোগ করতে পারে অনায়াসে ।

ছবি – ২৬ : বরফ পানির লুকোচুরির মধ্যে সাগরের মাঝে এডভেঞ্চারাস কাইকিং


ছবি – ২৭ : আর্কটিক সাগরে পানির নীচে রয়েছে বিশাল বিশাল লুকানো বড়ফের পাহাড়সম স্তুপ , যা দেখতে পাওয়া যায় জাহাজের ডেকের বিনোদন সাইটের বড় ডিসপ্লে স্ক্রীনে


ছবি – ২৮ : জাহাজের ডেকের বিনোদন সাইটের বড় ডিসপ্লে স্ক্রীনে আরো দেখতে পাওয়া যায় বরফের ফুল ( Iceflowers ) যা কাশবনের ফুলের মতই দেখা যায়


আর্কটিক সাগরের বুকে ৬ দিন সযত্ন নেভিগেশনে বিভিন্ন ধরনের অপরূপ দৃশ্য দেখতে দেখতে সপ্তম দিনে জাহাজটি হতে নয় টন ওজনের নোঙড় ফেলা হয় ৯০০ ডিগ্রি উত্তর মেরু সাইন পোস্টে । আনন্দে আত্মহারা হয়ে সকলেই জাহাজ হতে নেমে পা রাখে বরফাচ্ছন্ন আর্কটিক মহাসাগরের কেন্ত্র বিন্দুতে । এটাই জিউগ্রাফিক নর্থ পোল ।

ছবি-২৯ : ৯০ ডিগ্রি উত্তর মেরুতে ইন্টারন্যাশনাল সাইন পোস্টে জাহাজ হতে অবতরণ করে মেরু বিন্দুতে পদার্পন


ছবি-৩০ : উত্তর মেরুর ৯০ ডিগ্রি জিউগ্রাফিক বিন্দুতে পৌঁছে আতসবাজি ছুড়ে সেলিব্রেশন


ছবি- ৩১ : উত্তর মেরু বিন্দু সাইন পোস্টের চারদিকে গোল হয়ে দাঁড়িয়ে বিখ্যাত রাউন্ড ডেনস দিয়ে সকলে মিলে সেলিব্রেশন করা হয় আনন্দ সহকারে


আয়োজন করা হয় বার বি কিউ এর, আর বীর পুরুষ কেউ কেউ বিশেষ ব্যবস্থাধীনে কাছাকাছি বড় কোন ফাটলের বরফশীতল জলে কোমড়ে দড়ি বেধে একটা ডুব দিয়ে নেন, তবে মিনিট খানেকের মধ্যেই অবশ্য উঠে আসতে হয় প্রচন্ড শীতে কাবু হয়ে বীর পুরুষদের ।

ছবি-৩২ : উত্তর মেরুতে বরফ জলে ডুব দিয়ে উঠার দৃশ্য


নর্থ পোলের চারিদিক ঘুরে স্মরনীয় মহুর্তগুলি কাটলেও রোমাঞ্চকর অভিযাত্রা কিন্তু তখনই শেষ হয়না । বহুল নন্দিত archipelago of Franz Josef Land তখনো দেখার বাকী । ফিরতি যাত্রায় এই দ্বীপমালার ভিতর দিয়ে জাহাজ চলা কালে দেখা অপুর্ব দৃশ্যাবলীর সচিত্র কিছু বিবরণ দেয়া হল নীচে ।

Archipelago of Franz Josef Land

Archipelago of Franz Josef Land টি ২০১২ সন হতে রাশিয়ার আর্কটিক ন্যাশনাল পার্ক এর পাকৃতিক সেংচুয়ারী হিসাবে পর্যবেসিত । Franz Josef Land ১৯১ টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত । এই দ্বীপপুঞ্জের আয়তন প্রায় ১৬০০০ বর্গ কিলোমিটার যার শতকরা ৮৫ ভাগই গ্লেসিয়ার আবৃত । এটাই উত্তর মেরুর কাছের দ্বীপ, যদিউ উত্তর মেরুর কাছাকাছি আরো দুটো দ্বীপ রয়েছে । একটি কানাডার উত্তরে অন্যটি গ্রীন ল্যান্ডের উত্তরে ।

উত্তর মেরু অভিযাত্রায় এই Franz Josef Land একটি বড় আকর্ষণ । এই দ্বীপ মালায় মেরু ভাল্লুকসহ রয়েছে আরো কিছু সামুদ্রিক প্রাণী যথা walruses এবং বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক তিমি । এই দ্বীপাধারে যেমনি রয়েছে মেরু ভাল্লুক তেমনি বড় বড় পাথরের ঢাল বা টালুস এবং ক্লিফের আশে পাশে রয়েছে বিভিন্ন পরিযায়ী পাখী যথা গিলমটস (guillemots) , ডাবস্কিস (, dovekies) , আইভরি শঙ্খচিল (ivory gulls) প্রভৃতি পাখির উপনিবেশ, যা দেখে মন জোড়ায় ।

আর্কটিক মহাসাগর ও তার শাখা সাগর যথা বেরেন্ট সাগরের অগভীর জলে হাতীর দাঁতের মত দেখতে দাঁত ওয়ালা প্রাণীটিই ওয়ালরাস (walrus) এটা এলিফেন্ট সীলরই (Elephant Seal) গোত্রীয় । walrus লস্বায় প্রায় ১০ ফুট এবং প্রাপ্ত বয়স্ক একটির ওজন প্রায় ২ টন । নীচে walrus ও Elephant Seal এর ছবি দেখানো হল ।

ছবি-৩৩ : বাদিকের দুটো walrus এবং সর্ব ডানেরটি Elephant Seal


ছবি-৩৪ : বরফের চাই এর উপর দলবেধে বসে থাকা Walrus এর দৃশ্য


বড় বড় পাথরের ঢাল , টালুস এবং ক্লিফের আশে পাশে রয়েছে হাজার হাজার বিভিন্ন পরিযায়ী পাখী যথা গিলমটস. ডাবস্কিস ও আইভরি শঙ্খচিল

ছবি -৩৫ : পাথরের ঢাল , টালুস এবং ক্লিফে ঝুলে থাকা গিলমটস ও ডাবস্কিস


ছবি-৩৬ : গিলমটস পাথীদের উড়ে চলার মনোরম দৃশ্য


ছবি - ৩৭ : বরফের বুকে বসে থাকা আইভরি শঙ্খচিল


ছবি- ৩৮ : বায়নোকোলার দিয়ে দেখা মেরু ভাল্লুক এর চলার চলার দৃশ্য


ছবি- ৩৯ : মেরু ভাল্লুকের হোটে চলার দৃশ্যটাও চোখে পড়বে


ছবি - ৪০ :মেরু ভাল্লুকের সাতার কাটার দৃশ্যও মাঝে মাঝে দেখা যায়



দ্বীপমালা এলাকায় পানির নীচেও রয়েছে সুন্দর প্রবাল ও জীববৈচিত্র । সমুদ্রের এ অংশে জাহাজ আসলে সেসময় বড় স্ক্রীনের ডিসপ্লেতে যা দেখানো হয় নীচে তার কয়েকটা দেয়া হল ।

ছবি- ৪১ : Franz Josef Land এলাকায় পানির নীচে থাকা প্রবাল



আর্কটিক সাগরের তলদেশে বসবাসকারী বিস্ময়কর কিছু মাছের সাথেও দেয়া হয় পরিচয় করিয়ে জাহাজে এক্সপার্ট গ্রুপ মিটিংএ

ছবি – ৪২ : স্নেইল ফিস ( snail fish )


ছবি – ৪৩ : স্কালপিন ফিস ( Sculpin fish )


ছবি- ৪৪ : Archipelago of Franz Josef Land এর নেচারেল সেংচুয়ারীতে লিচেন ঘাস


ছবি - ৪৫ : পাথরের ফাটলে আর্কটিক পপি ফুল ফোটার দৃশ্য


উত্তর মেরুতে রোমাঞ্চকর এডভেঞ্চার ও তৎসংলগ্ন এলাকার দর্শনীয় বিষয়াদি দেখার পরে শুরু হয় ঘরে ফিরার জন্য জাহাজের দক্ষীনে যাত্রা ।

দক্ষীন যাত্রায় জাহাজের সাথে সাথী হয় অসংখ শঙ্খচিল , উত্তর মেরুতে আসার সময় যেমনি করে অনেকটা পথ গার্ড অফ অনার দিয়ে জাহাজের সাথে চলেছে তেমনিভাবে ফিরতি পথেও তারা গার্ড অফ অনার দেয়ার মত সারটা পথ জাহাজের আগে পিছে থেকেছে ।
ছবি- ৪৬ : গার্ড অফ অনার দেয়ার মত জাহাজের সঙ্গী হয়ে চলা এক ঝাক শঙ্খচিল


Franz Josef Land এ অভুতপুর্ব দৃশ্যাবলী দেখার পরে আর্কটিকের বেরেন্ট সাগরের নীল জলরাশিতে ভেসে ঘরে ফিরার জন্য জাহাজের দক্ষিনে যাত্রাটি হয় মধুময় । ১৪ দিনের ভয়েজে অনেকের সাথেই হয় জানাশুনা , হয় একান্ত চারিতা , হয় ভাব বিনিময় , প্রনয়ও যে কারো কারো হয়না তা নয় । জাহাজের উন্মুক্ত ডেকে বসে প্রেজেনটেশন ওয়ার্কশপে এক্সপার্টদের সাথে বসে হয় অভিজ্ঞতা বিনিময় , হয় দর্শিত বিষয়াদি সম্পর্কে বিস্তারিত পর্যালোচনা, ফলে যাত্রার সময়টাও অলস কাটেনা , জানা যায় অনেক না জানা বিষয় ও ঘটনা , জানা যায় উত্তর মেরু জয়ের ইতিহাস, জানা যায় জীব বৈচিত্র সে সাথে উত্তর মেরুতে জমে থাকা বরফ গলে যাওয়ার অসনি সংকেতেরও কিছু কথপোকথন । আলোচনায় উঠে আসে যে হারে উত্তর মেরুর আর্কটিক সাগরের বরফ গলছে তাতে অচিরেই কিছু পাকৃতিক বিপর্যয় নেমে আসবে ধরার বুকে । এ অভিযাত্রায় পরিবেশবাদী লোকজনেরই আধিক্য থাকায় এ বিষয়ে বিশ্ব জনমত গঠনে সহায়ক হবে ।

এছাড়া এ বিলাস বহুল জাহাজের উপভোগ্য আয়োজন যথা কনসার্ট , খেলাধুলা, জিম, ভলিবল কোর্টে খেলা , গরম জলে সৃইমিং পুলে স্নান , খোলা ডেকে বসে উপরে সিগাল আর নীচে চারিদিকে তিমি মাছের লেজের ঝাপটায় ঝড়নার মত জল ছিটানোর অপরূপ দৃশ্য অবলোকন । এমত রকম বিবিধ আনন্দ উপভোগ সমাপনান্তে একসময় জাহাজ এসে ভিড়ে "মুরমানস্ক" পোর্টে । জাহাজ হতে হাসিমুখে হয় অবতরণ এন্ড দেন ফ্লাইট টু মস্কো । মস্কোতে এক রাত্রী যাপনের ব্যবস্থা ভ্রমন প্যকেজেই অন্তরভুক্ত ।

ছবি-৪৭ : "মুরমানস্ক" পোর্ট সিটির কেন্দ্রের মনোরম দৃশ্য


ঘরে ফিরার তারা না থাকলে নীজ ব্যবস্থায় মস্কোতে থেকে যাওয়া যায় আরো কটা দিন । তবে এ বিরম্বনায় না গিয়ে উত্তরের যাত্রার তাজা স্মৃতি ও প্রিয়জনদের জন্য সংগৃহীত শুভেনির নিয়ে শীঘ্র করে ঘরে ফিরাতেই মনে হয় অধিক আনন্দ ।

উত্তর মেরু দেখার পরে এদেশবাসীর যে কারোরই মনে হতে পারে দেশের উত্তর প্রান্তের তেতুলিয়ার মহানন্দা নদী যেন হাতছানি দিয়ে ডাকছে , সে ডাকে সারা দিয়ে শীত কালে মহানন্দা নদীর প্রায় বরফের মত শীতল হাটু জলে নেমে নাইতে গেলে কত আনন্দই না মনে ধরে । মহানন্দার পানিতে নেমে মাঘ মাসের শীতের কাপনের কাছে সুমেরুর শীততো নস্যি। মহানন্দার ঠান্ডা পানি সাথে উত্তরের হিমেল বাতাসের শীতে দাতে দাতে লাগে কামড় , ঠোট ফেটে হয় চৌচীর । তার পরেও খালি গায়ে নামা যায় নদীর শীতল জলে নাইতে । মেরু ভাল্লুক না থাকলেও আছে সাদা -কাল রয়েল বেঙ্গল ছাগল , দুধ, চামড়া আর নীজের মাংসে যারা আমাদেরকে বাঁচিয়ে রাখে । আমাদের দেশের উত্তরের যাত্রাও অতি বৈচিত্রময় বিবিধ প্রকারে, ধন্য মানি জন্মে ছিলাম সুজলা সুফলা চিরসবুজ এই বাংলাদেশে ।

ছবি-৪৮ : বাংলাদেশের উত্তর প্রান্তের তেতুলিয়ার মহানন্দা নদীর বরফসম পানি ও প্রকৃতির অপরূপ দৃশ্য ।



ধন্যবাদ এতক্ষন সাথে থাকার জন্য ।

ছবি সুত্র : গুগল অন্তরজাল

মন্তব্য ১৫৪ টি রেটিং +২৮/-০

মন্তব্য (১৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩১

আমি সৈকত বলছি বলেছেন: ++++++++

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রথম মন্তব্য দারকারী হিসাবে রইল বিশেষ ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।

২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


"বর্তমান সময়ে উত্তর মেরুতে অভিযাত্রায় যাওয়ার জন্য যে সমস্ত যাত্রীবাহী সামুদ্রিক জাহাজ আছে তার মধ্যে বরফ ভাঙ্গার আনবিক শক্তি সম্পন্ন 50 Years of Victory নামক জাহাজটিই কেবল ৯০০ ডিগ্রি উত্তর পোলার পয়েন্টে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে । "

-এখানে, ৯০০ ডিগ্রি'টা কি টাইপো, নাকি অন্য কোন ধরণের ইউনিট?

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: উত্তর গোলার্ধের ৯০ ডিগ্রী লিখে তার উপরে সুপারস্ক্রিপ্ট ০ লিখলে তা ৯০ এর সাথে লেগে যায় বলে ৯০০ হয়ে গেছে । এটা আমার কোন টাইপো ভুল ছিলনা এটা এখানকার সিসটেম লস । সামুতে অক্ষরের উপরে সুপারস্ক্রীপ্ট লিখতে পারছিনা । ধন্যবাদ টাইপোটি ধরিয়ে দেয়ার জন্য ।

৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: শেষ পর্বও ভালো লাগলো।
অবাক হলাম বরফের চাক ভেদ করে জাহাজ চলা দেখে।

শুভ সন্ধ্যা ভাই।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ নাঈম ভাই ।
পোস্টটি ভাল লাগল জেনে খুশী হলাম ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।

৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


"মুনারস্কের হোটেলে থেকেই নেয়া হয় অভিযাত্রীদেরকে জাহাজে । "

-শহরটির নাম, "মুরমানস্ক"।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সঠিক উচ্চারণটি জানানোর জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সঠিক উচ্চারণটি এডিট করে দেয়া হয়েছে ।

৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি অনেক শ্রম ও ভাবনা দিয়ে পোস্ট লিখেছেন, অনেক প্রশংসার যোগ্য

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । গুণীজনদের প্রসংসা সবসময় অনুপ্রেরনা জোগায় ।
অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১

ইউনিয়ন বলেছেন: B:-) কৌতূহলী মানুষদের কৌতূহল নিবারণ মূলক পোষ্ট।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, কথা শুনে লেগেছে ভালো ।
অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০১

ভাবনা ২ বলেছেন: ছবি ও বিবরণ অনেক ভাল লেগেছে ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগার অনুভবের জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১২

আখেনাটেন বলেছেন: আমাদের দেশের উত্তরের যাত্রাও অতি বৈচিত্রময় বিবিধ প্রকারে, ধন্য মানি জন্মে ছিলাম সুজলা সুফলা চিরসবুজ এই বাংলাদেশে । -- কিন্তু লোকজন শুধুই কক্সবাজার আর সিলেট যেতে চায়। উত্তরবঙ্গের এই বৈচিত্র দেশের মানুষের নজর এড়িয়ে যাচ্ছে।

অসম্ভব সুন্দর পোষ্ট। অনেক কিছু অগোচরে ছিল যা আপনার মাধ্যমে গোচরে আসল বরাবরের মতোই।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য । আমাদেরকে আসলেই এখন দেশের দক্ষীনের দিকেই বেশী টানে । দেশের বরেন্য নেতা শেরে বাংলা ও মাওলানা ভাষানী আনেক টানাটানি করেছিলেন যেন উত্তরের গাড়ো ও জয়ন্তি পাহাড়টা যেন আমাদের ভাগে পরে । কিন্তু জিন্নার তারাহুরায় ভারতের ভাগে সবকিছু দিয়ে কেটে পড়ায় তা হয়ে উঠেনি । তানা হলে উত্তরের দার্জিলীংটাও পরত আমাদেরই ভাগে , আর এরকম হলে দলে দলে লোকজন যেতো উত্তরের দিকে ।


অনেক শুভেচ্ছা রইল

৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২৭

নতুন নকিব বলেছেন:



আলী ভাই,

আছি কিন্তু। আশা করি বরাবরের মত অসাধারন হবে এ পর্বও। পরে এসে বিস্তারিত কথা হবে ইনশাআল্লাহ।

ভাল থাকবেন।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নকিব ভাই ,
অআপনার মুল্যবান সুন্দর সুন্দর কথামালা শুনার অপেক্ষায় রইলাম ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমার লিখাটি অসাধারন হবে কিনা তা জানিনা , এটা সম্পুর্ণই পাঠকের ভাল লাগার উপর নির্ভর করে । তবে মন্তব্য রেখে এসেছি ফিলিন্তিন নিয়া লিখা ভাল একটি কবিতার উপরে ।
শুভেচ্ছা রইল

১০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি রাত দশটার পরে আর জাগি না। ডাক্তারের নির্দেশ। তাই আপাতত শুধু ছবি ও ক্যাপশন গুলো দেখে গেলাম। আগামী কাল পড়বো ইনশাআল্লাহ।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , রাত ১০ টার পর আর বিরক্ত করবনা , নির্বিঘ্ন একটি ভাল ঘুম হোক এ কামনা করি । আপনি ঘুমান, আমি এই ফাকে আপনার গল্পখানি একটু আয়েশ করি পড়ি । সাথে নিয়ে বসলাম ঝালমুরী ।

শুভেচ্ছা রইল ।

১১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ,



বরাবরের মতোই নর্থ ম্যাগনেটিক পোলের চৌম্বকত্বে পাঠককে আটকে রাখার পোস্ট ।
ছবি , লেখা, তথ্যে ভরপুর এমন পোষ্ট সামুর পাতায় জমাট বরফের শৈল শিখরের মতোই মাথা তুলে থাকুক ।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ২:৫০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



এ জন্যেই লোকে বলে হায়রে কপাল মন্দ চোখ থাকিতে অন্ধ ।
তা নাহলে কেন ভাল করে তাকিয়ে দেখিনি এতদিন আপনার নিকের মাঝখানে থাকা চিহ্নটি অবিকল উত্তর মেরুর
ইন্টারন্যশনাল সাইন পোস্ট । আপনি যে আমার অনেক আগেই সেখানে পুতে এসেছেন , ভাল করে তা দেখা হল এখন । উত্তরের এই মেগনেটিক পুলের চৌম্বকেই যে টানছে সকলকেই, তাই তো হতে পেরেছেন সকলের প্রিয় শ্রদ্ধেয় আহমেদ জী এস ভাই । :)

প্রসংসায় আপ্লুত, কামনা করি সর্বদা পাব এমনটাই ।

অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

১২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এইচ এস সি তে পড়াকালীন সময়ে বি টি ভি তে একজন পরিব্রাজক এর সাক্ষাৎকার দেখেছিলাম উনার গল্পে উঠে এসেছিলো এই যাত্রার কথা ,উনি সম্ভবত বাংলাদেশী হিসেবে প্রথম ছিলেন । সেই তখন থেকে ই মনে সুপ্ত ছিল যা আজ আপনার এই পোষ্ট এর মাঝে কিছুটা হলেও তৃষ্ণা নিবারন করল ।

শ্বেতশুভ্র পেঁচার ফ্যান হয়ে গেলাম ,এত সুন্দর !! চমৎকার সব ছবিতে সাজানো পোষ্ট ।

অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৪:৫১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, পেঁচার ফ্যান হওয়া ভাল । পেঁচার অবস্থান খাটো করে দেখার উপায় নেই। হুতোম পেঁচার নকশা লিখে বাংলা সাহিত্যে স্মরণীয় হয়ে আছেন কালীপ্রসন্ন সিংহ। এ ছাড়াও জীবনানন্দ দাশের কবিতায় পেঁচার ব্যবহার অসংখ্যবার বিভিন্নভাবে এসেছে। পেঁচার হুট হুট শব্দের ডাক ও রহস্যময় নিশাচর স্বভাব নানা কুসংস্কারের ভিত্তি হলেও পেঁচা মানুষের অলৌকিক চিন্তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন ভাবে । লক্ষী ধন-সম্পদের দেবী। তাঁর বাহন লক্ষী পেঁচা। লক্ষ্মীপেঁচা কোথাও বসলে যেন উড়ে না যায় সেজন্য গৃহস্থের চেষ্টার শেষ থাকে না। তাদের বিশ্বাস লক্ষী পেঁচা বসলে ধনে-জনে পূর্ণ হবে। শ্বেতশুভ্র পেঁচার ফ্যান হওয়ায় কামনা করি আপনিও ধনে জনে পুর্ণ হোন ।

উত্তর মেরুতে পদার্পনকারী প্রথম বাংলাদেশী পরিব্রাজকের তথ্য জেনে খুব খুশী হলাম , তাঁর প্রতি রইল শ্রদ্ধা । সময় করে একবার সেখান হতে ঘুরে এসে সুপ্ত বাসনাটা পুর্ণ করুন এ কামনাও করি ।

শুভেচ্ছা রইল ।

১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০৫

পুলহ বলেছেন: স্নো আউল আর আইভরি শংখচিল প্রাণি দু'টো দারুণ লেগেছে। তার মাঝে স্নো আউলের ছবিটা অন্যরকম, সৌন্দর্য আর মৃত্যুর সহাবস্থান !
পোস্টের সমাপ্তিটা সুন্দর, মমতাময়।
আপনার লেখা যত পড়ি, আপনার পাঠাভ্যাস দেখে ততই মুগ্ধ হই। হ্যাটস অফ!
বাংলা বর্ণমালা নিয়ে আপনার লেখাটাও পড়ছি। কিছুটা জটিল/ একাডেমিক দেখে এবজর্ব করতে খানিক সময় লাগছে।
ভালো থাকুন ডঃ এম এ আলী । শুভকামনা!

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:০৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রসংসামূলক মন্তব্যের জন্য । ঠিকই বলেছেন পেঁচার মধ্যে সৌন্দর্য ও মৃত্যু দুটোরই সহবস্থান । রাতে হুতুম পেঁচা ডাকলে তাকে গৃহস্তের অকল্যাণ হিসেবে ধরা হয়।

অআমার লিখা পাঠে ভাল লাগে শুনে খুশী হলাম । অআপনার শ্বেত হস্তি অনুবাদ গল্পটি পড়েছি , কিছু কথা বলেছি , সুন্দর অনুবাদ করেছেন ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

১৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ৮ নং মন্তব্যের প্রতিউত্তরে দেয়া ছবিটি আমার কাছে দারুণ লেগেছে ভাই। ছবিটি কোন জায়গার ।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আবার আসার জন্য । ৮ নং মন্তব্যের জবাবে দেখানো জায়গাটা দার্জিলিং এর । এখানে উল্লখ করা যায় যে ১৯০৫ সালে তাঁর দ্বিতীয় কার্যকালে তৎকালীন ভাইসরয় লর্ড কার্জন ব্রিটিশ ভারতের বৃহত্তম প্রশাসনিক বিভাগ বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিকে রাজনৈতিক ভাবে দ্বিখণ্ডিত করেন। এই বিভাজনের ফলে গঠিত হয় মুসলমান-প্রধান পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ (অধুনা বাংলাদেশ রাষ্ট্র, ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জলপাইগুড়ি বিভাগ)। তাই পুর্ব বঙ্গ ও আসাম প্রদেশ এবং পশ্চিম বঙ্গের জরপাইগুড়ি বিভাগকে তংকালীন পুর্ব পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ে আসার জন্য আমাদের ততকালীন বরেন্য নেতা যথা শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক , হোসেন শহীদ সরোয়ার্দী ও মাওলালা ভাষানী আপ্রান চেষ্টা করেছিলেন । কিন্তু জিন্নার সাপোর্ট না থাকায় তা হয়ে উঠেনি । তানা হলে ঐ সুন্দর জায়গাটা এখনকার বাংলাদেশেরই অংশ হতে পারতো ।

শুভেচ্ছা রইল

১৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যেদিক তাকাই সেইদিকই দক্ষিণ! রোমাঞ্চকর!

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:৩১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । আপনার মধ্যেই অনেক মনোমুগ্ধকর রোমান্স , তাই দক্ষিনেই দেখেন বেশী রোমাঞ্চকর, বুঝা গেল সাগরই বেশী পছন্দ , ছবিতেও দেখা যায় দক্ষিনের পানেই চলছেন, রোমান্স সেদিকেই নাকি জমে ভাল :)

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

১৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৫৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: অসাধারণ বললে কম বলা হবে। আসলে এত সুন্দর একটা লেখা অনেকদিন পর পেরুম, দারুণ লাগল। জীবনে নর্থপোলে যেতে পারব কিনা জানিনা তবে আপনার এই পোস্ট পড়ে যাওয়ার পর যাওয়ার আর বাকি কই? ধন্যবাদ।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , চেষ্টা করেছি এমনভাবে লিখতে ও ছবি দিতে
যেন অনেকের মেরু বিন্দু অভিযাত্রার স্বাদ যেন কিছুটা মিটে ।
আপনাদের কাছে ভাল লাগলে আমার প্রয়াস সার্থক বলে মনে হবে ।

অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৪০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: জনাব এই পর্বটিও অনেক ভাল লেগেছে।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পর্বটি ভাল লাগায় ।
শুভেচ্ছা রইল ।

১৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:০৩

মানবী বলেছেন: অসাধারন তথ্য সমৃদ্ধ শ্রমসাধ্য পোস্ট!
প্রথম ছবিটা আপনার কিনা বুঝতে পারছিনা! আপনার হয়ে থাকলে অভিনন্দন :-)

পৃথিবী কমলালেবু আকৃতির হলে নর্থপয়েন্টে পাহাড় না থেকে বিশাল খাদ বা ক্যানিয়ন জাতীয় কিছু থাকার কথা।
ভয়েজাররা সেই গর্তের উপর পরে থাকে বরফের স্তুপের উপড় দাঁড়িয়ে মনে হয়!!

চমৎকার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ এম আলী।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্ট ভাল লাগায় ধন্যবাদ, ছবিটা একজন মেরু অভিযাত্রীর । আজ থেকে প্রায় ৫০০ বছর আগে লোক জনের ধারণা ছিল যে মেরুতে রয়েছে বিশাল একটি মেগনোটিক পাহাড় । কিন্তু সে ধারণাটি ভুল । নাসার ছবির বিশ্লেষনেও ধরা পরেছে সেখানে রয়েছে বিশাল একটি গহ্বর । আসলে মেরু কেন্দ্রটি আর্কটিক মহা সাগাগরের কেন্দ্রে অবস্থিত ফলে সেখানে একট বড় গহ্নর কিংবা কেনিয়ানই থাকার কথা তবে সে গহ্বর কিংবা কেনিয়ন যেটাই হোক না কেন তা বরফেই জমাট বেধে থাকে ।

শুভেচ্ছা রইল

১৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৩৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এ্যাডভেঞ্চারে ভড়পুর উত্তরে যেতে মনে চায়, হয়তো কোন দিনই যাওয়া হবেনা, তবু আশা রাখতে দোষ কি।

২০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৩৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
বরফ ভাঙা জাহাজের চাইতে এস্কিমোদের কুকুর টানা গাড়িতেই এ্যডভেঞ্চারটা অনেক বেশী.......

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , একদম হক কথা বলেছেন ।
কুকুর টানা গাড়িতেই এ্যডভেঞ্চারটা অনেক বেশী উপভোগ্য এটাই নেচারাল ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

২১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৩৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: গিলমটস মানে কি পেঙ্গুইন? পেঙ্গুইনরা কি আকাশে উড়তে পারে!!

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রশ্র রাখার জন্য ।
গিলমট এবং পেংগুইন এক নয় , বস্তুত আর্কটিকে কোন পেংগুইন নাই । যদিও অনেকে বলে থাকেন নরওয়ের মেইন ল্যান্ড লফোটেনে পেংগুইন আছে , কিন্তু পর্যটকেরা সেখানে কোন পেংগুইন আছে বলে দেখতে পাননি ।
গিলমট ও পেংগুইনের এর পার্থক্যটা নীচের ছবিতে দেখা যেতে পারে ।
ছবি -১ : গিলমট

গিলমট পানিতে হাসের মত সাতরাতেও পারে আবার লম্বা হালকা পাখায় ভর করে আকাশে উড়তেও পারে ।
ছবি -২ : পেংগুইন

পেংগুইনের পাখা ছোট ও তা শুধু সাতরানোর জন্য ব্যবহার করতে পারে , উড়ার জন্য নয় , এরা ভাল সাতার কাটতে পারে , তবে উড়তে পারেনা । Mystery' of why penguins can't fly is solved: Their wings are better at swimming - 'and no bird can excel at both' The reason why penguins cannot fly has finally been laid to rest, researchers claim. Penguins cannot fly because they are such good swimmers - and no bird can excel at both, said scientists.

শুভেচ্ছা রইল

২২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মহান আল্লাহর সৃষ্টি এই পৃথিবীতে কত কিছুই না আছে। অজানা বিষয় গুলি আমাদের সামনে এলে আমরা আশ্চর্য না হয়ে পারি না।
আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে অনেক কিছুই জানলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ,অতি সত্যকথা বলেছেন মহান আল্লাহর সৃষ্টি এই পৃথিবীতে কত কিছুই না আছে। কতই না তার কুদরত । দেখুন না এই বিশাল তিমি তার খাদ্যের জন্য চিন্তাই করতে হয় না শুধু মুখ হা করে সাগরের পানি টানলেই তার মুখের ভিতর দিয়ে দৈনিক প্রায় ৪ টন তথা ১০০শত মন খাদ্য ঢুকে যায় এমনিতেই ।

অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

২৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১০

নতুন নকিব বলেছেন:



'এ জন্যেই লোকে বলে হায়রে কপাল মন্দ চোখ থাকিতে অন্ধ ।
তা নাহলে কেন ভাল করে তাকিয়ে দেখিনি এতদিন আপনার নিকের মাঝখানে থাকা চিহ্নটি অবিকল উত্তর মেরুর
ইন্টারন্যশনাল সাইন পোস্ট । আপনি যে আমার অনেক আগেই সেখানে পুতে এসেছেন , ভাল করে তা দেখা হল এখন । উত্তরের এই মেগনেটিক পুলের চৌম্বকেই যে টানছে সকলকেই, তাই তো হতে পেরেছেন সকলের প্রিয় শ্রদ্ধেয় আহমেদ জী এস ভাই ।'

-আসলেই তো! এত দিন এটা ওভাবে লক্ষ্য করা হয় নি। আজ আপনার কল্যানেই জী এস ভাইয়ের নিক রহস্য উদঘাটন হল। ধন্যবাদ, আলী ভাই।

জী এস ভাই তো আসলেই জী এস। 'জী' এবং 'এস' অক্ষর দু'টোর আড়ালে নিশ্চয়ই সুন্দর ফুল মিনিংযুক্ত তার নামটি রয়েছে। কিন্তু আমার মনে হচ্ছে এটির অর্থ এভাবেও করা যায়, 'Genius' শব্দটির প্রথম এবং শেষ অক্ষর দু'টো হচ্ছে এই 'জী' এবং 'এস'।

শুভ কামনা সবার জন্য।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , সুন্দর কথা বলেছেন ,
আহমেদ জী এস ভাই সত্যিকার অর্থেই জিনিয়াস ,
তাঁর তুলনা তিনি নীজেই ।তাঁর লিখনিগুলি হতে ব্লগ
আলো পায়, সঠিক পথ দেখায় আমাদের অনেককেই ।

অনেক শুভেচ্ছা রইল

২৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মাস্টারপিস। পুরো লেখাটাই একটি অসাধারণ মাস্টারপিস। অজানা অসংখ্য তথ্য এবং বিরল ছবির সমাহারে লেখাটি এত বেশি সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে যে মন্তব্যের এই সংক্ষিপ্ত পরিসরে তা' ব্যাখ্যা করা প্রায় অসম্ভব।

রহস্যময় Pinging শব্দের সম্ভাব্য উৎস, 50 years of victory জাহাজের মহাশক্তিধর কর্মকাণ্ড এবং নীল তিমির খাদ্য গ্রহনের বর্ণনা পড়ে চমৎকৃত না হয়ে উপায় নেই। দুনিয়ার কত কিছুই আমরা জানি না, তাই না? আপনার কল্যানে অনেক কিছু জানা হলো। সিরিজটি শেষ হয়ে যাওয়ায় খারাপ লাগছে। আশা করি, এত অসাধারণ লেখাগুলি নিয়ে বই বের করার চিন্তাটা মাথায় রাখবেন। এরকম লেখা প্রিন্ট মিডিয়ার জন্য উপযুক্ত। তাতে আরও অধিক সংখ্যক পাঠকের কাছে পৌঁছানো যায়।

ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর কথামালার জন্য ।
মুল্যবান পরামর্শের জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
আপনার পরামর্শ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে ভাবছি।
পুস্তক প্রকাশনা বড় ঝক্কি ঝামেলা এটা আপনি জানেন ।
আমার পুস্তকের পাবলিসার অনুরোধ করছে এগুলির ইংরেজী
করার জন্য । দোয়া করবেন দেখা যাক কি হয় ।

শুভেচ্ছা রইল

২৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫

বর্ষন হোমস বলেছেন:
ব্লগের মোবাইল ভিউতে ছবি দেখা যায়।এটা একটা সমস্যা হচ্ছে।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেকেই বলছেন এই সমস্যার কথা , এর কারণটা আমার জানা নেই ।
তবে খারাপ লাগছে ছবি দেখা যায়না বলে । কম্পিউটারে দেখতে পারেন ।

শুভেচ্ছা রইল ।

২৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৯

বিজন রয় বলেছেন: উত্তরের যাত্রা শেষ হলো, এবার তবে কি দক্ষিণের?
নাকি বাংলাদেশের দিকে?

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ধন্যবাদ দাদা , ঠিকই বলেছেন
এবার হবে দক্ষিনে যাত্রা । তবে
আমার লিখায় আন্তর্জাতিকতার
কিছু ছুয়া থাকবেই ।
চাই বিশ্বমানবতার
জয় হোক ।

শুভেচ্ছা রইল ।

২৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

সুন্দরতো বলেছেন কিন্তু মনে পড়ে যায়
জীবনানন্দ দাসের সে সুন্দর কবিতাখানি

হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে
সিংহল সমুদ্র থেকে আরো দূর অন্ধকারে মালয় সাগরে
অনেক ঘুরেছি আমি। বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে
সেখানে ছিলাম আমি। আরো দূর অন্ধকার বিদর্ভ নগরে
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন,
আমারে দুদণ্ড শান্তি দিয়েছিল নাটোরের বনলতা সেন।


অনেক শুভেচ্ছা রইল

২৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

প্রামানিক বলেছেন: দারুণ পোষ্ট। ধন্যবাদ

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্ট দারুন অনুভুত হওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।

২৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪

দূরন্ত বলেছেন: অসাধারণ

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পোষ্ট অসাধারণ অনুভুত হওয়ার জন্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৩০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪

টুনটুনি০৪ বলেছেন: অনেক ভালো লেগেছে পোষ্ট-এর ছবিগুলো।
পোষ্টটি পড়ে অনেক কিছু জানা গেল।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্ট-এর ছবিগুলো ভাল লাগায় ধন্যবাদ
পোষ্টে কিছু জানাতে পেরেছি বলে ভাল লাগছে ।
এক্ষুনি যাচ্ছি টুনটুনির নীড়ে ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৩১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সাধারণ পোষ্ট। কি বলে যে ধন্যবাদ দেব বুঝ উঠতে পারছিনা। আপনি আমাদের গৌরব।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । দোয়া করবেন ফরিদ ভাই
আপনাদের দোয়াই আমার পাথেয় ।
শভেচ্ছা রইল ।

৩২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন:

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা রইল

৩৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৪

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট করে অনেক কিছু জানার সুযোগ করে দিলেন। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ হলাম।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, এসে দেখে মুল্যবান মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৩৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৬

জুন বলেছেন: আপনার সাথে অরোরা বোরিয়ালিসের আলোয় উত্তরের পথে হেটে আসলাম এ কদিন ধরে ডঃ এম আলী। প্রতিটি ছবি প্রতিটি বর্ননা সেই উত্তর মেরুর কথিত চুম্বকের মতই তিনটি পর্বেই টেনে রাখলো। ওয়ালরাস , সীল মেরু ভাল্লুক তিমি আর প্রিয় সেই প্যাচা আর তাদের জীবনের টুকরো টুকরো অংশ তুলে ধরেছেন দারুন দক্ষতায়। অনেক ভালোলাগা রইলো :)

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:১৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , অনেক খুশী হলাম এসে দেখার জন্য । অআমার কথা কি অআর বলব অআপনার মন্দিরে ছবি ও কথার বিবরণ মনের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে সে দেখতে দেখতেই কেটেছে অনেক বেলা । ওয়াট রঙ খুন স্বর্গ থেকে নেমে আসা শ্বেত শুভ্র মন্দির । ওখানেই থেকে যেতে ইচ্চে করছিল , আবার থাইল্যান্ড গেলে মিস হবেনা এটা ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

৩৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৫

আমির ইশতিয়াক বলেছেন: আপনার ব্লগবাড়ি ঘুরে গেলাম। আবার আসবো সময় করে। তখন বিস্তারিত মন্তব্য করব।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঘুরে যাওয়ার জন্য ।
অপেক্ষায় রইলাম আবার দেখা পাওয়ার জন্য ।

শুভচ্ছা রইল

৩৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

মোঃ কাওছার ইসলাম বলেছেন: সুন্দর পোস্ট , পরে অনেক ভাল লাগল।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্ট সুন্দর অনুভুত হওয়ায় খুব খুশী হলাম ।
শুভেচ্ছা রইল

৩৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯

নীলপরি বলেছেন: অসাধারণ উপস্থাপনা । যেন টিভি রিপোর্টিং দেখছি মনে হোলো ।

+++++++++++++

শুভকামনা ।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ধন্যবাদ অসাধারণ অনুভুত হওয়ায় ।
টিভি রিপোর্টিং সে অনেক কঠীন বিষয় ,
এটা অাপনার দ্ধারাই সম্ভব হতে পারে ।
টিভি দর্শকদের জন্য সেই মোহময়ী কাব্যিক
কথা মালা নীলপরির মত কোথায় আমি পাব ।

শুভেচ্ছা রইল ।

৩৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

জুন বলেছেন: ২০১৪ সালে দ্বিতীয়বারের মত ব্যাংককের সাফারী পার্কে দেখা বিশালদেহী সীল মাছের গোত্রভুক্ত ওয়ালরাসের ছবিটা শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলুম না ড: এম আলী :)

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব খুশী হলাম বিরল প্রজাতীর ধুসর বর্ণের ওয়ালরাসের ছবি দেখানোর জন্য । সাফারী ওয়ারল্ড, ব্যাংকক আসলেই খুবই সমৃদ্ধশালী সাফারী পার্ক যেখানে রয়েছে দুনিয়ার অনেক বিরল প্রজাতির প্রাণী । সাফারী ওয়ারল্ড, ব্যাংকক এর ওয়ালরাস খুব খুশি তাদের সামুর পাতায় এসেছে বলে :)

আইভরি ওয়ার্কের জন্য থাইরা বিখ্যাত , জানতে ইচ্ছে করে থাইরা কি এই ওয়ালরাসের দাতকে এই কাজে ব্যবহার করে ।
শুনেছি রাশিয়ানরা ওয়ালরাসের দাত অনেক জায়গায় পাচার করে । জানিনা কথাটা কতটুকু সত্য । বেশ কিছুদিন আগে এমন একটি সংবাদ শিরোনাম চোখে পরেছিল ।
Hippo teeth, walrus horns and tortoises are among the shocking items smuggled

শুভেচ্ছা রইল

৩৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮

শোভন কুমার বর্ধন বলেছেন: আপনি অনেক শ্রম ও ভাবনা দিয়ে পোস্ট লিখেছেন, অনেক প্রশংসার যোগ্য চাঁদগাজি মন্তবের সাথে সহমত।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আসলে সকলেই অনেক পরিশ্রম করে তাঁদের পোষ্ট তৈরী করেন , তার পরে তা পোষ্ট করাও বেশ পরিশ্রমের কাজ যদি তাতে আবার ছবি থাকে, যথেষ্ট সময় ও একাগ্রতা নিয়োগ করতে হয় সঠিক ছবি ঠিকমতে পোষ্ট করতে । এ পরিশ্রমের জন্য সকলই প্রসংসার যোগ্য । যারা কষ্ট করে এই বড় আকারের পোষ্টগুলি পড়েন ও তা দেখে মুল্যবান মন্তব্য করেন মূল প্রসংসা তাঁদেরই প্রাপ্য ।

শুভেচ্ছা রইল ।

৪০| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭

রাশিদা রাজাপুর বলেছেন: আপনি অনেক শ্রম ও ভাবনা দিয়ে পোস্ট লিখেছেন, অনেক প্রশংসার যোগ্য

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আসলে সকলেই অনেক পরিশ্রম করে তাঁদের পোষ্ট তৈরী করেন । এ পরিশ্রমের জন্য সকলেই প্রসংসার যোগ্য । যারা কষ্ট করে এই বড় আকারের পোষ্টগুলি পড়েন ও তা দেখে মুল্যবান মন্তব্য করেন প্রসংসা তাঁদেরই বেশী প্রাপ্য । পোষ্ট দাতা তো পোষ্ট দিবেনই , পাঠকের কাছে ভাল লাগাটাই বেশী সৌভাগ্য ।

ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রইল ।

৪১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩০

রোকসানা লেইস বলেছেন: বাহ দারুণ! প্রথমে ছাত্র অবস্থায় সুমেরু কুমেরু পড়ার কথা মনে পড়ে গেল। আমার বাবা অসম্ভব সুন্দর করে ছবি এবং আলোর প্রতিফলনে পৃথিবীর নানা রকম অবস্থান বোঝাতেন সে দিনগুলো মনে পরে গেল। এবং পাঠের সাথে সাথে মনজগতে অনেক স্মৃতি নড়াচড়া করে উঠল।
পিংপিং শব্দ নিয়ে বিজ্ঞানীরা অনেক বেশী ভাবছেন। জানার ইচ্ছা শেষ পর্যন্ত কি আবিস্কার হয়। বাস্তব অভিজ্ঞতা একবার সারা শহর ফ্রোজেন হয়ে গিয়েছিল। এবং মানুষ একটু পরপর বুম বুম গুলির শব্দ শুনে জরুরী বিভাগে ফোন করছিল। পুলিশ ছুটাছুটি করে কোন উৎস খুঁজে পাচ্ছিল না। শেষে আবিস্কার হলো ফ্রোজেন বরফ ক্র্যাক করছিল ওমন ভীষণ শব্দ করে। মাঝে মধ্যে অতি ঠান্ডার সময় এমন শব্দ শোনা যায়।
পুরো লেখাটা পড়ে আনন্দ পেলাম।
আপনার বৃত্তান্ত নিয়ে একদিন আশা করি জাহাজে চড়ে বসব। সুমেরুর শেষ সীমানায় পৌঁছানোর জন্য।
শুভকামনা ভাল থাকবেন

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুমেরু কুমেরু নিয়ে মনজগতে অনেক স্মৃতি নড়াচড়া করে উঠায় খুশি হলাম ।
পিংপিং শব্দের আসল উৎপত্তি স্থল মিলিটারী কমান্ড সেন্টার পেন্টাগন আর ক্রেমলীন ।
বরফ ভাঙ্গার ঘরর ঘরর আর বোম বোম শব্দ আসলেই কান পেতে শুনা যাচ্ছে ।

কারণ While there is no real threat of conflict over the division of the seabed, there still is military activity in the North Pole region. And as the ice melts and the Arctic Ocean becomes similar to the other oceans, day-to-day naval activities for the protection of maritime trade will begin to occur there.

There are two trends increasing the strategic importance of the waters around the North Pole. First, Russia has been building improved submarines to carry nuclear missiles. The key bases for these submarines and protective forces are in and around Murmansk, facing directly toward the North Pole. This has already caused the U.S. Navy to ensure that its attack submarines are capable of operating in Arctic waters. So we could see some Cold War habits coming back into play when two navys once again begin to play games of cat and mouse under the ice.

Thus it is clear that পিং পিং ও বোম বোম শব্দ উৎস খুঁজার নামে রাশিয়া ও আমিরিকা মেরু অঞ্চলের আর্কটিক সাগরের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে উঠে পড়ে লেগেছে ,যে কোন সময়েই বরফ ভাঙ্গার ঘরর ঘরর ও বোম বোম শব্দ শুনা যাবে । উত্তর মেরুর বরফ ভেঙ্গে ভেঙ্গে হবে নিম্মের মত ।


জাহাজে চড়ে ঘুরে আসুন সুমেরু ভাল লাগবে , পরিবেশবাদী কোটায় বুকিং চাইবেন , তাতে ভাল ডিসকাউন্ট পাবেন ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

৪২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: ছোটবেলায় ভাবতাম যেখানে ছয়মাস দিন ছয়মাস রাত না জানি জীবনযাত্রা কেমন সেখানে। ভাবলেও দম বন্ধ হয়ে আসে আমার। ছয়মাস আলো দেখবোনা ছয়মাস আঁধার দেখবোনা ভাবাই যায়না।
ছবিগুলো খুবই সুন্দর, বিশেষ করে তুষার পেঁচা,তুন্দ্রা ইঁদুর,তিমি,বরফের ফুল,মেরু ভাল্লুক,পপি ফুল।
খুব সুন্দর পোস্ট। অসংখ্য ভাল লাগা রেখে গেলাম।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কি মঝা ছয় মাস দিন , বরফের মাঝে খেলা করা যাবে সারা দিন,
বরফ দিয়ে ইগলুর মত করে ছোট ছোট ঘর বানানো যাবে ।
সাথে আপনার বিড়ালগুলিকেও নিয়ে যাবেন ।

পেঁচা দেখে অনেকেই ভয় পায় ভা্বে তা অলুক্ষনে,
কিন্তু আপনার ভাল লাগল জেনে খুশি হলাম
তাই ঘরে পালা পেঁচা একটা দিলাম,

ভয় নাই এরা বিড়ালের সাথে শুধু খেলে, করেনা
কোন মারামারি , মাছ ধরে বিড়ালের সাথে ভাগ
করে খায় , পেঁচা খায় মাছ , বিড়াল খায় কাঁটা
তাই তাদের মধ্যে নেই কোন ঝগড়া ঝাটি !!!

পোষ্ট ভাল লাগায় খুশী হলাম ।

শুভেচ্ছা রইল

৪৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০১

রোকসানা লেইস বলেছেন: পৃথিবীর তো বারোটা বেজে যাচ্ছে। সুমেরুর বরফ ভেঙ্গে গেলে মানুষের জীবন যাপন অসহ্য পর্যায়ে চলে যাবে। এই শীতের উত্তাপ দেখে ভয় পাচ্ছি আমি। গত বছর সব ফসল পুড়ে গেছে জমিতে। এবার কি হবে কে জানে। বাইরে আলো দেখে চৈত্রের খরার কথা মনে হয়। জল দাও আমায় জল দাও...........

১০ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৫:০৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ধন্যবাদ , শীতের উত্তাপ দেখে ভয় পাচ্ছেন দারুনতো ।
আসলেই পৃথিবীর তো বারোটা বেজে যাচ্ছে
কিন্তু বারোটাতো বেজে যাচ্ছেই ।

চিন্তা নাই কানাডাতেও লেগে যাবে চৈত্রের খরা , কৃষ্ণচূড়াও লাগাতে হবে সেথায়, কানাডা হবে বাংলা,
কি মঝাই না হবে। জয় হোক বরফ গলার । হোক যত পারে পিং পিং সাগর তলায় । !!!
বরফ গলে হবে জল । জল দাও জল দাও বলে হবেনা করতে আর রোদন .... ।

শুভেচ্ছা রইল

৪৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২২

রোকসানা লেইস বলেছেন: না মজার বিষয় না মুটেই। কানাডায় তেমন অসুবিধা হবে না। সুজলা সুফলা বাংলাদেশ হয়ে যাবে। কিন্তু বাংলাদেশ হয়তো হারিয়ে যাবে পৃথিবী থেকে। ঠিক আপনার এই কথাগুলোই লিখেছিলাম বছর দশেক আগে জনকণ্ঠে ছাপা হয়েছিল বিপর্যস্ত পৃথিবী নামের লেখাটা।
শুভেচ্ছা

১০ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ রোকসানা লেইস , আপনি ঠিকই বলেছেন , জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশের উপকুল এলাকার এক বিরাট অংশ এক সময় জলে ডুবে যাবে । সে প্রক্ষিতে করনীয় সম্পর্কে এই সামুতে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ২০৫০ সালে উদ্বাস্তু হয়ে আমাদের ঘোরতে হবেনা কারো দ্বারে দ্বারে । নামে একটি পোষ্ট আছে।

জনকন্ঠে প্রকাশিত আপনার লিখাটি দেখতে পারলে খুশী হতাম ।

শুভেচ্ছা রইল ।

৪৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ২:৫৯

রোকসানা লেইস বলেছেন: পড়ে নেব। আর আমার লেখাটি দেখতে হবে, কোথাও সংরক্ষিত আছে নাকি। পেলে পোষ্ট দিব।
শুভেচ্ছা

১১ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৫:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , কষ্ট করে এত পুরাণ লেখা খুঁজতে হবেনা । তবে পেলে পোষ্নট দিবেন । নতুন গুলি পড়েনিই এই ফাকে ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৪৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: বিড়াল আর পেঁচার বন্ধুত্ব কি করে সম্ভব। সুযোগ পেলেই তো পেঁচার ঘাড় মটকে দিবে বিড়াল :)
আমাদের এখানে রাতের বেলা মাঝে মাঝে কোত্থেকে যেন পেঁচা আসে।
তবে বরফের দেশ আমি চাইনা, আমার এই দেশই ঠিক আছে। সকাল বিকাল রাত সন্ধ্যার ছন্দময় জীবন। বাপরে ছয় মাসে একবার মাত্র গোধূলি পাব তা হবেনা তা হবেনা।

১১ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ধন্যবাদ । এটা ঠিক ৬ মাস গোধুলি পাবেন না আর শীত তো আছেই ।
তবে পেঁচা আর বিড়ালের মধ্যে ভাল বন্ধুত্য হয় । তাদের দুজনের শিকাড়
একটাই, সেটা হলো ইদুর, মাছ মাংস ভাগ করে খায় । নীচে
তাদের বন্ধুত্বের ছবি দেখুন ।

১১ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: তবে ৬ মাস দিন থাকলেও এমন গোধূলি দেখতে পাবেন সারাক্ষন

৪৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২০

ক্লে ডল বলেছেন: অজানা সব তথ্য আর চমৎকার ছবি!! এই পোষ্টের সত্যিই তুলনা হয় না!!

যেহেতু জাহাজটি বরফ কেটে চলে, বিকট শব্দ হওয়ার কথা?

১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ,ঠিকই বলেছেন , বরফ কেটে চলার সময় একটা ঘরর ঘররর শব্দ হয়
তবে কেবিলগুলি সাউন্ডপ্রুফ, তাছাড়া বিশেষ সেফটি জ্যকেট , বুট ও কানে ইয়ার
সাউন্ড প্রটেক্টর লাগিয়ে ডেকে রেলিং ধরে দাঁগিয়ে জাহাজ থেকে বরফ ভাঙ্গার দৃশ্য
দেখা যায় ।

৪৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০২

শেয়াল বলেছেন: হ মামু, আছোত কিরুম #:-S

১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মামুজান অহন তক ভালাই আছি,:) তয় ডরের মধ্যেই থাকি কখন কোন দিক হতে বালা মছিবত নাযীল হয়ে যায়, :)
ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রইল ।

৪৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৪

বিষাদ সময় বলেছেন: চমৎকার, তথ্যবহুল এবং অসম্ভব শ্রমসাধ্য একটি পোস্ট। অলসতার কারণে সাধারণত পোস্ট পড়া হলেও মন্তব্য করা হয়ে উঠেনা। কিন্তু এই পোস্টটি পড়ার পর অলসতা করে মন্তব্য না করাটা অন্যায় মনে হলো। পোস্টের জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং অভিবাদন।

একটি বিষয় জানার ছিল। শুনেছি মেরু অঞ্চলের রাত গভীর অন্ধকারাচ্ছন্ন নয়, আবার দিনগুলো নয় তীব্র আলোকিত।তাই কি?

আবারও অনেক অনেক ধন্যবাদ পোস্টটির জন্য।

১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রসংসার জন্য ।
আপনি ঠিকই বলেছেন ।
মেরু অঞ্চলের রাত গভীর অন্ধকারাচ্ছন্ন নয়, আবার দিনগুলো নয় তীব্র আলোকিত।
নীচের ছবিটা দেখলে বুঝতে পারবেন কিছুটা ।
বিষুবীয় অঞ্চলে( বাংলাদেশ সহ ) সুর্যের আলো খুব সংর্কিন্ন জায়গায় উপভচ পড়ে অপর দিকে মেরু অঞ্চলে তা বেশী জায়গা নিয়ে তির্যকভাবে ছড়িয়ে পরে, ফলে সেখানে সুর্যের আলো ততটা তীব্র ও প্রখর হয়না , যদিও মেরু এলাকায় প্রায় ৬ মাস দিনের মত আলো থাকে । কক্ষপথে সুর্যের সাথে পৃথিবীর ৬৬ ডিগ্রী কোণে অবস্থানের কারণেই এমনটা হয় , সুর্যের সাথে দুরত্বের হেরফেরের জন্য নয় ।


শুভেচ্ছা রইল

৫০| ১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০২

বিষাদ সময় বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা বিষয়টি সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেয়ার জন্য।

১১ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । খুশি হলাম বুঝাতে পেরছি বলে।

৫১| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

মিঃ আতিক বলেছেন: এতো মজার আর অসাধারণ পোস্ট টা পড়তে অনেক দেরি করে ফেললাম।

১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্ট অসাধারণ অনুভুত হওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৫২| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সুন্দরের এক অপরুপ প্রতিচ্ছবি এঁকেছেন, তাই আবারো দেখতে এলাম।

১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , খুব ভাল লাগল আবার এসে দেখে যাওয়ার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৫৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫

এস এম রিয়াদ হোসেন বলেছেন: হে অভিযাএীক আপনার পোষ্ট এবং ছবি উভয়ই অসাধারন এগিয়ে চলুন দুর্গম গতিতে।

১৪ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, পোষ্ট অসাধারণ অনুভুত হওয়ায় খুব ভাল লাগল ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৫৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩০

এনায়েত হোসাইন বলেছেন: মহান রব্বুল আল-আমীনের সকল সৃষ্টি সরাসরি দেখার মত সুযোগ হয় না । আজ আপনার জন্য আজানা ও অচেনা বিষয়ে জানতে ও দেখতে পারলাম । এত সুন্দর সুন্দর ছবি পোষ্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।

১৪ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ,ঠিকই বলেছেন মহান রব্বুল আল-আমীনের সকল সৃষ্টিই অপুর্ব , তাঁর অপুর্ব সব সৃষ্টির মধ্য মধ্যে সমান্য বিন্দু পরিমানও আমরা এখনো দেখি নাই , দেখাতো দুরের কথা , তাঁর বিশাল জগত সম্পর্কে ধারনাও করতে পারিনা সে যে কত বিশাল ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

৫৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩

মু:আ:রহমান বলেছেন: এত সুন্দর সুন্দর ছবি পোষ্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।

১৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছবি সুন্দর অনুভুত হওয়ায় অনেক ধন্যবাদ,
শুভেচ্ছা রইল ।

৫৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০২

রফিকুল ইসলা৯৩ বলেছেন: ছবি ও বিবরণ অনেক ভাল লেগেছে ।

১৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, ছবি ও বিবরণ ভাল লেগেছে জেনে খুশী হলাম ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৫৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৩

রাশিদা রাজাপুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট আবার দেখতে এলাম । আপার পোষ্ট খুব ভালো লেগেছে।

১৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্ট দেখতে আসায় ও ভাল লাগায় খুশী হলাম ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৫৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬

অভিজিৎ সমদ্দার বলেছেন: আপনার পোষ্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পরলাম, সে জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১৬ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ। পোষ্ট হতে কিছু জানতে পেরেছেন শুনে ভাল লাগল ।
অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

৫৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪২

তামান্না আক্তার কেয়ামনি বলেছেন: অনেক ভাল লাগল।

১৬ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্ট ভাল লাগায় খুব খুশী হলাম ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৬০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

নীলপরি বলেছেন: নতুন লেখা কোথায় ?

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, বিষয়কর্মে একটু ব্যস্ত আছি , তবে দু এক দিনের মধ্যে একটা আশা করছি আসবে উঠে ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৬১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:১০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কেমন আছেন ভাই ?
খুব ব্যস্ততম সময় পার করছেন মনে হয়।
তাই বুঝি এবার নতুন কোন তথ্য পেতে আমাদের অপেক্ষা সময় বেড়ে গেছে।

শুভকামনা জানবেন ভাই।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:১২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সরি ভাই কোথাও তেমন যেতে পারি নাই , নীজের ছোট একটা পোষ্ট নিয়ে দিন কয়েক একটু ব্যস্ত ছিলাম । অনেক ধন্যবাদ এসে দেখা করে যাওয়ার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৬২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:০৬

সোহানী বলেছেন: ওয়াও.............. অসাধারন!!!!

উত্তর মেরুর জার্নি নিয়ে অনেক কিছুই পড়েছি তবে আপনি যেভাবে প্যাকেজ ট্যুরের ব্যবস্থা করলেন তা সত্যিই অসাধারন। মনে হলো নিজেই ঘুরে বেড়াচ্ছি... যাহোক দুধের স্বাদ ঘোল না পানি দিয়ে মেটাচ্ছি আর কি... :P :P

ও ভালো কথা টিউলিপের লোভ ধরিয়ে দিলেন তাই এবার কিনেছি ল্যাভেন্দর... দেখি ফুল ফুটলে আবার ছবি দিব।

১৯ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



পোষ্ট অসাধারণ অনুভুত হ ওয়ায় খুশি হলাম ।
বেরিয়ে পড়ুন উত্তর মেরুর পথে যা পাবেন
নিয়ে অআসবেন সাথে , আপনার বিবরণ
অনেক মনোমুগ্ধকর হবে :) । আমিতো
এখন দক্ষিনের পথে আছি ।

টিউলিপের লোভ পেয়ে বসেছে বলে
খুশী হলাম মনে । এ এক দারুন ফুল
একবার লাগালে ফুটেই চলে একটির
পর একটি করে । মাটি ফুরে এর কলি
সমেত ডান্ডা দেখেই মন যায় ভরে ।
সপ্তাহ তিনেক পরে ফুল ফুটে ৪ টি করে।

আশা করছি আপনার ঘর বাড়ী বাগান
যাবে রং বেরংগের টিউলিপে ভরে ।
শুভেচ্ছা রইল ।




৬৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০৩

জুন বলেছেন: ডঃ এম আলী ,
আমার শেষ পোষ্টে ছবি দেয়ার ব্যাপারে আমার কথায় যদি আপনি আঘাত পেয়ে থাকেন তাহলে আমি খুবই লজ্জিত । আমি শুধু বোঝাতে চেয়েছি আপনার দেয়া অপরূপ ছবিগুলো দেখে আর কি কেউ আমার ছবি দেখবে !! তাছাড়া লেখাতে আমি অত দড় নই যে তা দিয়ে পঁচা ছবির ঘাটতিটুকু পুষিয়ে দেবো :(
পোষ্ট পড়ে আপনার প্রানবন্ত মন্তব্যের জন্য আমি কতখানি অপেক্ষায় থাকি তা হয়তো আপনি জানে না । আপনার মত বিদ্বান জ্ঞ্যানী একজন পাঠককে আমি হারাতে চাই না ।
আবারো বলছি আমি দুঃখিত ।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৫৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , লজ্জিত হওয়ার মত তো কিছুই বলেন নি আর আমার আঘাত পাওয়ারতো কোন কথাই উঠেনা । আমার বোধ শক্তিটাও অনেক কম, সে জন্য আমার জীবনটাও বৈচিত্রময় । জন্ম থেকেই একটা আস্তা বোধাই হিসাবে আমার পরিচয় । লেখাপড়া পাড়িনা বলে সেই ক্লাশ ফৌরে পড়া কালে বই খাতা ফেলে স্কুল ও বাড়ি ছেড়ে পলায়ন, অস্টম শ্রেনীতে পড়া কালেও একই কর্ম । তারপর কোন মতে টেনে টুনে সামনে করি আগ্রায়ন । তার পর সুযোগ পেয়ে বিলাতে গিয়ে পোষ্ট গ্রাজুয়েশন ও পিএইচ ডি নিয়ে দেশে ফিরে অামলাগিরী থেকে শুরু করে কামলাগিরি কোনটাই রাখিনি বাদ করতে জীবন যাপন । পেশাগত জীবনে অনেকবার দিক পরিবর্তন করে দেশে বিদেশের কিছু অভিজ্ঞতা করি সঞ্চয়ন । এই মোর সাধারণ জীবনের ইতিহাস । পেশাগত জীবনের তাত্বিক লিখালিখিতে ক্লান্ত । গত এক বছর ধরে ডাক্তারী ফাইনাল ইয়ারে পড়ুয়া একমাত্র মেয়েটির উৎসাহে এ ব্লগে শুরু হল বিচরণ । পেয়ে চলেছি আপনাদের মত অনেক প্রিয় ব্লগারের সাহচর্য , মহানন্দে করছি দিবস যাপন ।

নীজের লিখার থেকেও পরের লিখা পাঠে দেই বেশী মনযোগ । গত এক বছরে আমার করা ৬৬৬২টি মন্তব্যের মধ্যে প্রায় হাজার কয়েক মন্তব্য অাকারে এত বড় যে তার প্রতিটি হতে পারতো আমার জন্য এক একটি একটি পৃথক পোষ্ট । কোন লিখা যখন পাঠ করি তখন লিখাটির ভাল লাগার বিষয় নীজের মত করে ভুল কিংবা তা শুদ্ধ হোক লিখে চলি আপন মনে । কোন পোষ্টে আমার মন্তব্যের আকার ৩/৪ পৃষ্টাও হয়ে যায় নীজের অজান্তেই । আমার করা মন্তব্যে আলোচনা ও গঠনমুলক সমালোচনা দুটোই কিছু কিছু থাকে । দেখে আসতে পারেন এই লিংকটি ধরে শোকরিয়া জানাই প্রভুর তরে

কোন একটি পোষ্ট পাঠে অনেক সময় মনে হয় প্রসঙ্গক্রমে এর মধ্যে আরো কিছু নতুন তথ্য কিংবা প্রাসংগিক কোন ছবি যুক্ত করলে পোষ্টটি হতে পারে আরো সমৃদ্ধ । এটা আমার ব্যক্তিগত ধারণা । সকলে তাতে একমত নাও হতে পারেন । তবে এই বিবেচনায় আমি যতটুকু পারি নতুন তথ্য বা ছবি করি সংযোজন । তবে অনুভবে আসছে আমাকে হতে হবে আরো সচেতন ।

আমার পোষ্টে যে কোন ছবি দেয়ার বিষয়ে প্রধান উদ্দেশ্য থাকে বিষয়বস্তুটাকে একটি ভাল প্রাসঙ্গীক ছবির সাহায্যে সহজ সাধ্য করে পাঠকের কাছে তুলে ধরা , এর বেশী কিছু নয় । লিখাটি যেহেতু পাঠকের জন্য তাই সেখানে পাঠকের কাছে যেটি বেশী ভাল লাগতে পারে সেটিকেই আমি করি সংযোজন, আমার অনেক ছবিই গুগলের পাবলিক ডমেন হতে নেয়া হয় তুলে , ছবি সুত্র নীচে বলে দেয়া হয় পরিস্কার করে।

ছবি সুত্র উল্লেখ করলেই গুগল মামা খুশী হয় । তবে নীজের ছবি দিতে পারলে সবচেয়ে বেশী ভাল হয় , বাবুই পাখীর মত বলাই যায় নীজের কুড়ে ঘর সেটাই বড় অহংকার তার স্বীকৃতিউ মিলে সকলেই করেন এরকম ছবিরই প্রসংসা । তবে কথা হল ছবিটিই বড় কথা নয় পোস্টের লিখাটিই মুল , ছবিটি শুধু তার একটি অলংকার , তাই এই অলংকারটি যত সুন্দর হয় ততই ভাল । ছবিটি কে তুলেছে কোথা থেকে এল সেটি বড় কথা নয় ( তবে সুত্র উল্লেখ প্রয়োজন) ছবিটি সুন্দর ও প্রাসঙ্গীক কিনা সেটাই মুল বিবেচ্য বিষয় । এমনো অনেক দেখা গেছে অনেক ছবি ব্লগে অনেকেই ছবিটি কেন দিয়েছেন , এর বিশেষত্ব কি , এর নামটাই বা কি তা না জেনেই করেছেন সংযোজন । যাহোক , সেটা যার যার অভিরুচি ।

কোন সে দুর্ভাগা্ যে বলে আপনার ছবি পঁচা, ব্লগের সেরা ছবি গুলির মধ্যে আপনার দেয়া ছবগুলি অন্যতম । গুগল সার্চ করলে ইমেজ গ্যলারীতে আপনার পোষ্টের ছবিও পাওয়া যায় , আমার পোষ্টের অনেক ছবিই তো সেখানে হর হামেসাই দেখি ।

শুভেচ্ছা জানবেন ।

৬৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:১৬

জুন বলেছেন: ডঃ এম আলী আপনি বিশাল মনের অধিকারী সেটা মানতেই হবে । আপনি কিছু মনে করেন নি জেনে স্বস্তির শ্বাস ফেললাম ।
আমি আসলে বেশিরভাগ নিজের তোলা ছবি দিয়েই আমার ব্লগ সাজাই । প্রয়োজনে যে দু একটি ছবি গুগুল থেকে ব্যাবহার করি সেটারও উল্লেখ করে দেই । গুগুলে আমার তোলা ছবি দেখেছেন ! কি বলেন ! আমার ছবি সেখানে দেয়ার মত কি কোন যোগ্যতা আছে ?
আপনি মন্তব্যের ঘরে অবশ্যই ছবি দিবেন । আপনার দেয়া ছবি ও তার বর্ননা আমার পোষ্টে কতখানি গুরুত্ব বহন করে তা বলে বোঝাতে পারবো না । ঠাট্টা করে আপনার একটি মন্তব্যের উরত্তরটি দেয়ায় এই ভুল বোঝাবুঝিতে আমি লজ্জিত । তাইতো কথায় বলে তীর থেকে ছুড়ে মারা ধনুক আর মুখ থেকে বের হওয়া কথা আর ফিরিয়ে আনা যায় না :(
আশা করি এবার সব কিছু ভুলে যাবেন :)

২৫ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৪:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ জুনাপু । সাবজেক্ট স্পেসিফিক ইমেজ সার্চ করলে গুগলের ইমেজ ব্লকে অআমাদের বেশকিছু ব্লগারে ছবি দেখতে পাওয়া যায় তবে সেগুলিতে ক্লিক করলে সামুর পেইজে নিয়ে যায় তখন পুরা পোষ্ট টাই অনেকে দেখে যায় । এ থেকেই আমি বুঝতে পারলাম কোন লিখার এত পাঠক সংখ্যা হয় কি করে । যাহোক , কিছু যে মনে করিনি তা কি মনে হল , নাকি কোন সন্দেহ আছে ?
Project planning and appraisal for developing countries শীর্ষক একটু পুস্তক লিখার কাজে টিম ওয়ার্কে বেশী সময় দিতে হবে বিধায় ব্লগে হয়ত বা আর আগের মত বিচরণ করতে পারবনা । তবে সময় করে মাঝে মাঝে নিয়মিত এসে দেখে যাব আপনার সুন্দর মুল্যবান লিখা, নিশ্চিত থাকতে পারেন ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৬৫| ০১ লা মে, ২০১৭ রাত ৯:৫৫

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: অসাধারন একটি পোষ্ট। ধৈর্য ধারন করে পুরোটাই পড়ে নিলাম আর মনে আশা জগলো আপনার মত ঘুরে আসার। আশা বা স্বপ্ন থাকা খারাপ না, গরিবের (জ্ঞানের গরীব) মনে গরীবি প্রশ্ন, আসলে এই পৃথিবীর শেষ কোথায়? কেউ কি তা জানে?

একটি তিমি মাছ যদি প্রতিদিন অনায়াসে ৪০০০ কেজি খাবারের ব্যবস্থা হয় এবং বংশ বৃদ্ধি নিয়ে চিন্তা না করে তবে মানুষের কেন দুইটির বেশী সন্তান নয়, একটি হলে ভালো হয়? বিধাতা কি মানুষকে তার খাদ্য সংগ্রহ করার ক্ষমতা দেয়নি? মানুষ কি জানে এই পৃথিবী কত বড়? জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতির মাধ্যমে আমরা কি আরও কয়েকজন কলোম্বাস কিংবা চার্লচ ব্যাবেজের জন্মে বাধাঁ দিচ্ছি নাতো? মহামানবদের জন্ম না হলে কে করবে সেই আবিষ্কার? কলোম্বাসের বাবা যদি জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি অনুসরন করত তবে কী এমন একটি আমেরিকার আজও জন্ম হতো? আল্লাহ মহান..... তিনি যাহা বলেছেন তাহাই সঠিক। কেন যেন এই কথাগুলো আমার মনে এসে গেল জানিনা।


সবশেষে একটু ভয় লাগলো যখন নিচের লাইনগুলো পড়লাম।
জানা যায় জীব বৈচিত্র সে সাথে উত্তর মেরুতে জমে থাকা বরফ গলে যাওয়ার অসনি সংকেতেরও কিছু কথপোকথন । আলোচনায় উঠে আসে যে হারে উত্তর মেরুর আর্কটিক সাগরের বরফ গলছে তাতে অচিরেই কিছু পাকৃতিক বিপর্যয় নেমে আসবে ধরার বুকে । এ অভিযাত্রায় পরিবেশবাদী লোকজনেরই আধিক্য থাকায় এ বিষয়ে বিশ্ব জনমত গঠনে সহায়ক হবে ।

০২ রা মে, ২০১৭ ভোর ৫:৩৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ এসে দেখে যাওয়ার জন্য ।
কেহ কোন কিছুতেই গরীব নহে ,
হাদিছে আছে ' আল গিনা গিনান নাফছে ' মনের ঐশিশ্বর্যই পকৃত ঐশ্বর্য ।
সময় সুযোগ পেলে ঘুরে আসবেন দুনিয়ার এ প্রান্ত হতে ও প্রান্ত পর্যন্ত দেখবেন অাল্লার সব অপুর্ব সৃস্টি , বুঝা যাবে আল্লা কত সুন্দর ভাবেই, কত না বিচিত্র রূপে এই পৃথিবীকে সৃস্টি করেছেন , মানুষ দেখবে আর আল্লার কথা স্মরণ করবে কৃতজ্ঞ চিত্তে ।

আপনার সাথে সহমত , অাল্লাহ যাকে দুনিয়াতে পাঠান তখন তার জন্য রিজিকের ব্যবস্থা করেই পাঠান ।
এত বড় তিমি মাছ তার খাবারের জন্য কোন কষ্টই করতে হয়না , হা করে মুখ দিয়ে পানি টানলেই টনকে টন খাবার
অটোমেটিক পেটে ডুকে যায় , অখাদ্য যেন পেটে না যায় সে জন্য মুখে তার ছাকনীও আছে ,আল্লাহ কত নিখুত কারিগর
ভাবতেও অবাক লাগে ।

পকৃতির খেলায় দু:শ্চিন্তার কোন কারণ নাই , আল্লাহ তাঁর নীজ কুদরতে পৃথিবীর ভারসাম্য বজায় রাখেন । তবে মানুষ আল্লার বিধান মত না চলে নীজেই নীজেদের বিপর্যয় ডেকে আনে , তাই পরিবেশের ভারসাম্য রাখার জন্য আল্লার বিধান বিশেষ করে সবকিছুতে মিতব্যয়ী হলে অাল্লার সৃস্ট এই বসুন্দরা ফুলে ফলে ভরে থাকবে, বিশ্বময় শান্তি বিরাজ করবে ।

অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

৬৬| ০৭ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:৩৪

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: হুম একদম ঠিক বলেছেন। অসাধারণ প্রতিউত্তরের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও ভালোবাসা জানবেন ভাইয়া।

১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ অআবার এসে সুন্দর মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য ।

৬৭| ১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অপূর্বদৃষ্টি!

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:১২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বেশী কথা না বলে এক কথায় অনেক কথাই গেলেন যে বলে :)
মুগ্ধ আমি তাতেই মুগ্ধ ।

৬৮| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:১৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আপনার লেখাগুলো ছবির মত! তাই এমন মন্তব্য!

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ এমন দরদ মাখানো কথায় আমি খুবই প্রিত ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৬৯| ৩০ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২২

বে-খেয়াল বলেছেন: অজানা সব তথ্য আর চমৎকার ছবি
খুব সুন্দর করে সাজিয়েছেন বেশ লাগলো

৩০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:১৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।পোষ্টের ছবি চমৎকার মনে হ ওয়ার কথা শুনে ভাল লাগল ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৭০| ৩০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:১৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।পোষ্টের ছবি চমৎকার মনে হ ওয়ার কথা শুনে ভাল লাগল ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৭১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৩

শের শায়রী বলেছেন: কিভাবে কিভাবে যেন পোষ্টটা নজর এড়িয়ে গেছে। আমার শের শায়রীর রহস্যের দুনিয়ায় স্বাগতম লেখাট যুক্ত করছি। আশা রাখি আপনি অনুমতি দেবেন। আর আমার শেষ পোষ্টটা "বোস আইনষ্টাইন কনডেনসেট থিওরী" এবং সৈয়দ মুজতবা আলীর "পন্ডিত মশাই" টি আপনাকে উৎসর্গ করে।

ভালো থাকুন শ্রদ্ধেয় ভাই।।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:০১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আপনার শের শায়রীর রহস্যের দুনিয়ায় স্বাগতম লেখাটির মধ্যে যুক্ত করা সহ "বোস আইনষ্টাইন কনডেনসেট থিওরী" এবং সৈয়দ মুজতবা আলীর "পন্ডিত মশাই" টি উৎসর্গ করার জন্য রইল গভীর কৃতজ্ঞতা ।

শুভেচ্ছা রইল

৭২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মুগ্ধ হয়ে পড়লাম। সুন্দর পরিভ্রমণ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মুগ্ধতার জন্য ধন্যবাদ ।
মন্তব্যের কোন নোটিফিকেশন না পাওয়ায় সময়মত উত্তর দিতে পারিনি ।
বিলম্বিত উত্তরের জন্য দু:খিত ।
শুভেচ্ছা রইল

৭৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪০

খায়রুল আহসান বলেছেন: যতদিন এ ব্লগ চলমান থাকবে, ততদিন ইতিহাস, ভূগোল, বিজ্ঞান ও সাহিত্য সমৃদ্ধ এ পোস্টটি ব্লগের সম্পদ হয়ে জিজ্ঞাসু পাঠকের জানার তৃষ্ণা মেটাবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, এমন একটি তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট ব্লগের পাঠকদের উদ্দেশ্যে নিবেদন করার জন্য।

পোস্টে ২৮তম প্লাস। + +

১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:০৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

অনেক পুরাতন একটি পোষ্ট দেখে মুল্যবান মন্তব্য দানের জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল

৭৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টের ছবিগুলো অত্যন্ত স্বচ্ছ এবং দৃষ্টিনন্দন হয়েছে। সবশেষে তেঁতুলিয়ার মহানন্দা নদী নিয়ে কিছু বলা এবং দুটো ছবি দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:১৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
তেতুলিয়ার মহানন্দা নদীটি আমার খুব প্রিয় একটি নদী ।
বাংলাদেশ অংশে এর বিস্তৃতি মাত্র ২০ মাইল হলেও
উত্তর বঙ্গে এর প্রভাব অপরিসীম ।

৭৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি উত্তর মেরু অভিযান সম্পর্কে অত্যন্ত চমকপ্রদ একটি লেখা পড়েছি স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিনের একটি সংখ্যায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় এই যে লিঙ্কটি কিছুতেই এখানে উল্লেখ করতে পারলাম না, হয়তো কপিরাইট এর কোন বিষয় বা অন্য কোন কারণের জন্য।




১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



সম্ভবত এটা স্মিথসোনিয়াম ম্যগাজিনের সেই লিংক
https://www.smithsonianmag.com/history/who-discovered-the-north-pole-116633746/
সেখান হতে একটি ছবি তুলে দিলাম

৭৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৫৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আহমেদ জী এস এর কাব্যিক মন্তব্যটি ভালো লেগেছে। আপনার উত্তরটাও।
এ ছাড়া পুলহ, মানবী, মরহুম আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম, মরহুম নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন, রোকসানা লেইস, অরুনি মায়া অনু, বিষাদ সময়, জুন, কবি হাফেজ আহমেদ, শের শায়রী প্রমুখের মন্তব্যগুলো ভালো লেগেছে।

১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



এত বড় আকারের একটি পোষ্ট পাঠ ও সেই সাথে
সকলের মন্তব্য পাঠান্তে তার মুলায়ন করে মন্তব্য দান
এ সামু ব্লগে শুধু একজনেই করতে পারেন ।
এত শ্রম ও সময় দেয়া এক অসাধারণ মহতি কর্ম ।
দোয়া করি আল্লাহ আপনার মহাত্মতা আরো
অনেক বৃদ্ধি করুন ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৭৭| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: "সম্ভবত এটা স্মিথসোনিয়াম ম্যগাজিনের সেই লিংক" - জ্বী জ্বী, এটাই সেই লিঙ্ক। ধন্যবাদ, লিঙ্কটিকে এখানে সংযোজন করার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.