![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাধারণ একজন মানুষ,নিজের সম্পর্কে পরিচয় দেয়া্র তেমন কিছু নেই স্নাতোত্তর পাশ করার পর বর্তমানে একটি ছোটখাটো ব্যবসা নিয়ে আছি,আর অবসর পেলে নিজেকে নিয়ে ভাববার চেষ্টা করি,জানি না কেন লিখি! তবু লিখি মনের খেয়ালে, পরিবর্তন করার মানসে, পরিবর্তিত হওয়ার মানসে। যদিও জানি সব ব্যর্থ হচ্ছে। তবুও আমি আছি সেদিনের সেই আলোকময় প্রত্যুষার আগমনের অপেক্ষায়-আলিম আব্দুল্লাহ
অনেকেই মনে করেন এই বাইবেলই নির্ভরযোগ্য প্রাচীন ইঞ্জিল বা হযরত ঈসার আ. প্রাথমিক বাণী বা শিক্ষা সম্বলিত বাইবেল হিসেবে খ্যাত ‘বার্নাবাসের বাইবেল।’২০১০ সালের আগ পর্যন্ত বইটি কড়া প্রহরার মধ্যে গোপন রাখা হয় এবং এরপর আঙ্কারার প্রত্নতাত্তিক জাদুঘরে হস্তান্তর করা হয়। হস্তলিখিত বইটির একটি পৃষ্ঠার ফটোকপির দাম ১৫ লাখ ব্রিটিশ পাউন্ড বলে মনে করা হচ্ছে।
হযরত ঈসা(আ.)বা যিশু খ্রিস্ট কর্তৃক হযরত মুহাম্মদের সা. আবির্ভাবের ভবিষ্যদ্বাণী সম্বলিত বাইবেলের একটি প্রাচীন সংস্করণ দেখতে চেয়েছেন ক্যাথলিক ধর্মগুরু পোপ।বৃটেনের ডেইলি মেইল এখবর দিয়ে জানিয়েছে,১৫০০বছরের পুরনো এ বাইবেল সম্প্রতি আবিষ্কৃত হয়েছে এবং তা গত১২ বছর ধরে তুরস্কে গোপন রাখা হয়েছে।অনেকেই মনে করেন এই বাইবেলই নির্ভরযোগ্য প্রাচীন ইঞ্জিল বা হযরত ঈসার আ. প্রাথমিক বাণী বা শিক্ষা সম্বলিত বাইবেল হিসেবে খ্যাত ‘বার্নাবাসের বাইবেল।’
পোপ ষোড়শ বেনিডিক্ট এই বাইবেল দেখতে চেয়েছেন বলে খবর এসেছে। এক কোটি ৪০ লাখ ব্রিটিশ পাউন্ড মূল্যের এ বাইবেল স্বর্ণাক্ষরে এবং হযরত ঈসার আ. নিজ ভাষা তথা আরামীয় ভাষায় লিখিত।তুরস্কের পুলিশ ২০০০ সালে চোরাচালান দমনের এক অভিযানে পশুর মোটা চামড়ায় লেখা এবং চামড়া দিয়ে বাঁধাই করা এ বাইবেলটি উদ্ধার করে। ২০১০ সালের আগ পর্যন্ত বইটি কড়া প্রহরার মধ্যে গোপন রাখা হয় এবং এরপর আঙ্কারার প্রত্নতাত্তিক জাদুঘরে হস্তান্তর করা হয়। সামান্য কিছু সংস্কারের পর বইটিকে শিগগিরই জনসমক্ষে প্রদর্শন করা হবে। হস্তলিখিত বইটির একটি পৃষ্ঠার ফটোকপির দাম ১৫ লাখ ব্রিটিশ পাউন্ড বলে মনে করা হচ্ছে।
তুরস্কের সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রী এর্তুগরোল গুনায় বলেছেন, প্রাচীন এই বাইবেল ইঞ্জিল শরীফের নির্ভরযোগ্য সংস্করণ হতে পারে এবং হযরত ঈসা আ. সম্পর্কিত ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গীর সঙ্গে এ বাইবেলের মিল থাকায় বইটি হয়ত খ্রিস্টান গির্জার ক্ষোভের শিকার হয়েছিল।তিনি আরো বলেছেন, ভ্যাটিকান এ পাণ্ডুলিপি দেখার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন জানিয়েছেন। প্রোটেস্টান্ট পাদ্রী ইহসান ওজবেক তুরস্কের জামান পত্রিকাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, সম্ভবত বার্নাবাসের কোনো অনুসারী এ বাইবেল লিখেছেন এবং বার্নাবাসের বাইবেলের বিষয়বস্তুর সঙ্গে এর কোনো মিল নাও থাকতে পারে। ধর্মতত্ত্বের অধ্যাপক ওমর ফারুক হারম্যান বলেছেন, এ বাইবেলের ওপর বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হলেই এটা স্পষ্ট হবে যে তা কত বছরের পুরনো।
©somewhere in net ltd.