![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক পড়ন্ত বিকেলে উচ্ছল মেয়েদের দলটি কালো সর্পিল পিচ ঢালা পথে হেঁটে চলে। কাছের হল থেকে তারা এই মাত্র বের হয়েছে। ওদের মত অতিথি পাখিরা ও দল বেঁধে লেক আর লেকের এক চিলতে আকাশের সীমায় পাক খায়। ওদের বোধের আকাশ জুড়ে নির্দিষ্ট সীমার সীমাবদ্ধতা। মানুষের মন অসীম। সীমার বাধ্যকতা নাই। তাই এই দল বেঁধে হেঁটে চলা মেয়েদের মন জগত সংসারের সকল পাড় ছুঁয়ে ছুঁয়ে- হৃদয়বানদের হৃদয়ের পরতে পরতে উঁকি দিয়ে পরখ করার প্রবণতা মুখর থাকে। ওরা পরখ করে। ভালো লাগে না। ছুড়ে ফেলে। ভালো লাগে। কাছে টানে।
এভাবে ক্রমাগত কাছে-দূরে অনুভবে একপলকে কখনো কখনো হৃদয় গুলো বড্ড কাছে আসে। তখন ঐ যে দুজন দীঘির পাড় ঘেষে অনেক কাছে- নিঃশ্বাস দূরত্বে- জেনে নিচ্ছে ভালোবাসার তৃতীয় পাঠ!
আবার পলকে যখন হৃদয়ের বিপরীত মেরুতে থাকে অন্য হৃদয়-চলে টানাপোড়েন। তখন হৃদয়বানের গলে যাওয়া হৃদয় নিয়ে কেউ কেউ বসে থাকে ঐ ছেলেটির মত। যে ঝড়ে উপড়ানো বিশাল 'রেইন-ট্রি' গাছটির স্ফিত গোড়ার অংশে নিশ্চুপ বসে আছে।
মুহুর্তগুলো ওকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিঃশেষ করে আবার প্রথম থেকে শুরু করে আবার নিঃশেষ করে চলে। বাইরে থেকে দেখে কতটা বুঝা যায়? বুঝার মাঝে ও কি কিছুটা বাকি রয়ে যায় না?
একসময়ের হৃদয়বান ছেলেটা হাসে।
সবাই জানুক সে ভালো আছে।।
০৯ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৪০
আল মামুন খান বলেছেন: ধন্যবাদ প্রফেসর।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার।