নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তিন কাঠের এই নৌকা খানি
গাঙ্গে গাঙ্গে চোঁয়ায় পানি
আমি কি দিয়া সেচিব নৌকার পানি রে
তুই সে আমার মন।।
জ্ঞান, কর্ম ও প্রেম এই তিনটি উপাদানকে বৈষ্ণব মতাবলম্বীগণ মানব সত্ত্বার মৌলিক উপাদান হিসেবে ধরে নিয়েছেন। অভাব বা প্রয়োজন বোধ থেকে আসে মানুষের কর্ম কিন্তু ঈশ্বর বা পরম সত্ত্বা অভাব বোধ থেকে মুক্ত তাই কর্ম দিয়ে পরম সত্ত্বার সান্নিধ্য লাভের চেষ্টা ফলহীন। জ্ঞানের পথেও মানুষের রয়েছে ভিন্নতা। সীমাবদ্ধ ভাবনা থেকে যে জ্ঞান আসে তা দিয়ে পরম জ্ঞানের সন্ধান সম্ভব নয়। বাকী থাকে যে প্রেম তা মানুষে মানুষে জাতিতে জাতিতে গোত্রে গোত্রে তার অনুভূতি অভিন্ন। যার কারণে প্রেমভক্তিই হতে পারে পরম সত্ত্বা অনুসন্ধানের উপযোগী ক্ষেত্র। আর এমন একটি ভিত্তিমূল থেকেই মূলত বৈষ্ণব দর্শনের উৎপত্তি।
ঋগ্বেদ থেকে নিঃসৃত এই মতাবাদ আবহমান বাংলায় সুপ্রাচীন একটি ধারা হলেও রামানুজের হাত ধরেই বৈষ্ণব দর্শন মূলত আধুনিক রূপ পেয়েছে এবং শ্রী চৈতন্যের হাত ধরে এটি পুর্ণ রূপে প্রতিষ্ঠা পায়। বিগত দুইশত বছর ধরে অদ্যবধি বাঙ্গালীর ভাবনা মানসপটে চলে আসছে ভাবরসের এক প্লাবন দার্শনিক তর্ক বিতর্ক আলোচনা। আজ যেন তা গভীর ভাবে বাঙ্গালীর প্রাণের সাথে মিশ্রিত।
জাতি, কুল, শ্রেণী, জ্ঞান, কর্ম নয় প্রেমভক্তিই পারে আমাদের পরম সত্ত্বার সান্নিধ্য দিতে। পরম সত্ত্বা কোন খন্ড জ্ঞান নয়। পরম সত্ত্বা অভাব বোধ থেকে মুক্ত। তাই বলে পরম সত্ত্বা নির্গুণ নয় বরং সকল গুনের আধার। তাহলে প্রশ্ন আসতে পারে পরম সত্ত্বার জীব সত্ত্বা তৈরীর হেতু কি বা সৃষ্টির উৎস কি? নারী যেমন আপন গর্ভে নিজের দেহের নির্যাস দিয়ে সন্তান তৈরী করে তাকে বিচ্ছিন্ন করার মাধ্যমে বাৎসল্য সুখ অনুভব করে তেমনি পরম সত্ত্বা আপন সত্ত্বা দিয়ে জীব সত্ত্বা তৈরী করে প্রেম সুখ অনুভব করেন। আর লৌকিক বর্ণনায় এখানেই রাধা হচ্ছে জীব সত্ত্বা বা সৃষ্টির প্রতীক এবং কৃষ্ণ হচ্ছে পরম সত্ত্বা বা স্রষ্টা।
শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য ও মধুর। বৈষ্ণব মতে ভালোবাসার এই পাঁচ ভাগ। সন্তানের জন্য মায়ের ভালোবাসা বা বন্ধুর জন্য বন্ধুর ভালোবাসা বা সেবকের মালিকের প্রতি ভালোবাসা এর সবই ভালোবাসা তবে মধুর ভাবের ভালোবাসার হচ্ছে সব কিছু সংমিশ্রণের উচ্চতর ভালোবাসা।
তাহলে স্রষ্টা ও সৃষ্টি কি দু'টি ভিন্ন সত্ত্বা? এখানে বৈষ্ণববাদীরা বলেন, এ এক ভেদের সাথে অভেদের সম্পর্ক। আগুন ও আগুনের উত্তাপ দুটো সম্পুর্ণ ভিন্ন জিনিষ হয়েও একই সাথে বিদ্যামান ঠিক তেমনই স্রষ্টা থেকে সৃষ্টি ভিন্ন হয়েও একই সাথে বিদ্যমান। আর এটাই হচ্ছে বৈষ্ণব মতের "অচিন্ত্য ভেদাভেদ তত্ত্ব"
তাহলে এটা কি দ্বৈতবাদী নাকি অদ্বৈতবাদী মতবাদ? বৈষ্ণব মতবাদ একই সাথে দ্বৈতবাদী আবার অদ্বৈতবাদী। কম্পিটারের হার্ডওয়্যার এবং সফওয়্যার দুটো সম্পুর্ণ ভিন্ন জিনিষ হয়েও যেমন দুয়ে মিলে সম্পুর্ণ সেটআপ ঠিক তেমন স্রষ্টা এবং সৃষ্টি এ দুইয়ে মিলে সম্পুর্ণ। সন্তান ভিন্ন যেমন মায়ের বাৎসল্য হয়না তেমনি সৃষ্টি ভিন্ন স্রষ্টার প্রেম থাকে অতৃপ্ত। সৃষ্টি নিয়েই স্রষ্টার পুর্ণতা।
এই মধুর ভাব অন্মেষনের নিমিত্তে আসে পরকীয়া। জৈবিক লীলার উর্ধে এক মহাপ্রেম। আপন দেহ আপন ঘরে সার্বিক সংসার ধর্মের উর্ধে যে প্রেম। জীবনের তাগিদে আপন দেহ আপন ঘরই প্রথম কিন্তু তারপর যা এর সবকিছুর উর্ধে যার সৃষ্টির ছন্দে বিশ্বজগত জাগ্রত। কেউ বা পতি সেবায় কেউ বা সন্তান ধারণে আবার কেউ বা বেঁচে থাকার ফসল ফলাতে। জাগতিক এই সব প্রেম যেখানে ঐক্যবদ্ধ হয় সেই ঐক্যবদ্ধ মহাপ্রেমেই পরকীয়া। আর সৃষ্টির ছন্দই বৈষ্ণব প্রতীক "কৃষ্ণের বাঁশী" যার ইশারায় বিশ্ব জগত সদা চঞ্চল। তাইতো চন্ডীদাস বলেন, দিক নেহারিতে সব শ্যামময় দেখি।
তাহলে কি পরমেশ্বর সৃষ্টির সাথে মহাপ্রেমের মিলনের আশায় এ জগত সৃষ্টি করেছেন? না, মায়ের বাৎসল্য যেমন সন্তানের থেকে প্রাপ্তির আশায় আসেনা ঠিক তেমন পরমেশ্বরের সৃষ্টি প্রেমে কোন প্রাপ্তির আশা নেই। সন্তানের যেমন কর্তব্য মাতৃ বাৎসল্যকে অনুভব করা তেমনি সৃষ্টির কর্তব্য স্রস্টার প্রেমকে অনুধাবন করা। সন্তান যেমন মা'কে ঋণী করতে পারেনা সৃষ্টি তেমন স্রষ্টাকে ঋণী করতে পারেনা। রবি ঠাকুরের ভাষায়, হৃদয় অঞ্জলি হতে মম / ওগো তুমি নিরুপম / হে ঐশর্য্যবান / তোমারে যা দিয়াছুন সে তোমারই দান / গ্রহন করেছ যত ঋণী তত করেছ আমায়।।
উল্লেখ্য, একটি নিরেট পাথর খন্ডকে যেমন বছর ধরে রসে ডুবিয়ে রাখলেও তা থাকবে রস আস্বাদনে অক্ষম তেমননি মানস পটের নিরেট অবস্থা ভরপুর রসের মাঝেও থাকবে রসহীন। ঠিক যেমন নিরেট মাটিকে কর্ষণ করে ফসল বপনের উপযোগী করতে হয় তেমনি জাগতিক জৈবিক প্রেমকে কর্ষণ করে উপযোগী করে নিতে হয় পরকীয়ার পথে। আর সেখানেই স্রষ্টার মহা মিলন।
বৈষ্ণব দর্শন আবহমান বাংলার এক অমুল্য ভাববাদী নিদর্শন। যার রঙ রূপ বেড়ে উঠার প্রায় সবই এই বাংলার রূপ রসের ভেতর। মধুর ভাবের বিচ্ছেদ ছাড়া বাঙ্গালীর দর্শন চর্চার ইতিহাস অপুর্ণ।
সব শেষে প্রিয় কণ্ঠশিল্পী মাকসুদের কন্ঠে একটি গান-
ও রাই জাগো গো, , , , ,
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: লেখাটি তেমন গুছিয়ে লিখতে পারিনি। যদি কোন পয়েন্ট ঝামেলার লাগে তাহলে জানাবেন প্লিজ। সবাই মিলে আলোচনা নাহয় আরো সহজবোধ্যে করা যাবে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জটিল পোস্ট ব্যঙ সাহেব..ভালো লাগলো...দার্শনিক পোস্ট ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কু সেলিম ভাই
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩০
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: যারা যারা পোস্ট পরে বুঝতে পারবেন না ।তাদের জন্য বিশেষ টিকা ।
দ্বৈতবাদ-জগৎ সত্য ,ব্রাহ্ম সত্য ।মানে ইশ্বর যেমন সত্য তেমন এই জগৎ তাও সত্য ।
উদাহরণ -ইসলাম ,ইহুদি এই ধরণের সেমেটিক ধর্ম গুলি ।
অদ্বৈতবাদী-জগৎ মিথ্যা ,ব্রাহ্ম সত্য ।
উদাহরণ -হিন্দু ধর্মের একটা শাখা ।ম্যাট্রিক্স মুভি টায় এটাই দেখানো হয়েছিল ।
এর পরেও এক ধরনের বিশেষ মতবাদ আছে -বিশিষ্ট দ্বৈতবাদ।
শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য ও মধুর
এটা এসেছে গীতা থেকে ।
স্লোক টা হলো
"ত্ব মেব পিতা চ ,ত্ব মেব মাতা চ
ত্ব মেব বন্ধুস্য চ ,ত্ব মেব সখা "
এর মানে হলো
"তুমি আমার পিতা তুমি আমার মাতা
তুমি আমার বন্ধু ,তুমি আমার সখা "
অর্থাৎ ইশ্বর কে চার ভাবে ভালো বাসা যায় ,পরে যদিও মধুর ভাব টা এসেছে ।
"দিক নেহারিতে সব শ্যামময় দেখি"
"অচিন্ত্য ভেদাভেদ তত্ত্ব"
আমিও ইশ্বর আর আমার আসে পাশে যা আছে সবই ইশ্বর ।তাহলে আমাতে তোমাতে ভেদ কোথায় ?আমরা(জড় এবং জীব ) সবাই মিলে সেই স্রষ্টা কে প্রকাশ করি মাত্র ।অর্থাৎ আমাদের ভেদাভেদ অচিন্ত তে গিয়ে বিলীন হয়ে যায় ।
পোস্ট টা খুব ভালো লাগলো ।যদিও ভক্তি বাদ ভালো কিন্তু অতি ভক্তিবাদ ততটাই খারাপ ।ভক্তির থেকে ভক্তির প্রদর্শনী টা মুখ্য হয়ে ওঠে ।++++
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেককেই দেখি সেমেটিক ধর্মগুলোকে অদ্বৈতবাদী ভেবে ভুল করে। হয়তো একেশ্বরবাদকে অদ্বৈতবাদের সাথে গুলিয়ে ফেলাটাই এর মূল কারণ।
ভক্তি থেকে ভক্তির প্রদর্শনীটা যখন মুখ্য হয়ে উঠে তখনই যত বিড়ম্বনা।
এমন একটি গুরুত্বপুর্ণ মন্তব্যের জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। গুনে শেষ করা যাবেনা
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
নাইস পোষ্ট ++
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
স্বপনবাজ বলেছেন: আরো দশবার পড়া লাগবে মনে হচ্ছে !
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বক্তব্য তেমন জটিল কিছু না, আসলে অতটা গুছিয়ে লিখতে পারিনি বলে মনেহয় কিছুটা কঠিন লাগছে
শুভ কামনা
৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১১
তারছেড়া লিমন বলেছেন: অনেক ভাললাগল ভাই।
তিন কাঠের এই নৌকা খানি
গাঙ্গে গাঙ্গে চোঁয়ায় পানি
আমি কি দিয়া সেচিব নৌকার পানি রে
তুই সে আমার মন।।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আবহমান বাংলার এক শাশ্বত লোকগীতি।
থ্যাঙ্কস লিমন ভাই
৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক চমৎকার লিখেছেন মামুন । বৈষ্ণব মতবাদ এবং দর্শন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম । ইসলাম ধর্মের সূফিবাদ, হিন্দু ধর্মে বৈষ্ণববাদ আর বৌদ্ধ ধর্মের সহজিয়া মতবাদ বিভিন্ন সময়ে এই বাংলায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে । আর এটা বাংগালীর চির অসাম্প্রদায়িক চেতনারই ধারাবাহিক বহিঃপ্রকাশ ।
কয়েকমাস আগে একটা পোস্টে এই বিষয়ে আমি সামান্য আলোকপাত করেছিলাম,
উপমহাদেশে মুসলিম শাসন সিন্ধু বিজয় দিয়ে শুরু হলেও ইতিহাস স্বাক্ষ্য দেয়, ইসলাম ধর্ম উত্থানের শত বছরের মধ্যেই আরব বনিকদের মাধ্যমে চাঁটগা বন্দর দিয়ে বাংলায় আগমন ঘটে এই ধর্মের । আর কে না জানে, এই বংগভূমে ইসলাম তরবারি দিয়ে প্রতিষ্টিত হয়নি, হয়েছে কিছু মহান সুফি-দরবেশের হাত দিয়ে । সকল ধর্মের মানুষের কাছে আজও তারা শ্রদ্ধেয় । আবার ষোল শতকে হিন্দু ধর্মের সামাজিক এবং নৈতিক পতন যখন অনিবার্য, শ্রী চৈতন্যদেবের বৈষ্ণব বানী তখন এই ধর্মকে শুধু এই বাংলায়ই নয় পুরো উপমহাদেশে নতুন প্রাণ সন্চার করেছিল ।
এই পোস্টে,
চারিদিকে আগ্নেয় বিদ্বেষ, ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে আমার দেশ !
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সবার আগে লিংকের জন্য থ্যাঙ্কস মামুন ভাই। দারুণ একটি লেখা।
বাঙ্গালী চির অসাম্প্রদায়িক। মৌলবাদীতা এদেশের মানুষ ঐতিহ্যগত ভাবেই লালন করেনা।
অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই। আমাকে তুমি করে বলবেন
৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২০
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: অনেক চুলাকানি ব্যাক্তি এই বিষয়টাকে দোষারোপ করে থাকে , তাদের জ্ঞানের সিমা দেকে অবাক হই !
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কোন কিছুর উপর জেনারেল কনসেপ্ট না নিয়ে তারে নিয়া চুলকানি হইল ভয়ংকরী বিদ্বানের লক্ষণ। :প আবার এইদিকে কৃষ্ণ কে ব্র্যান্ডিং করে কিছু সংঠন আবার তাদের নিজেদের অতি ভক্তিবাদ প্রদর্শনে ব্যাস্ত।
৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫৯
শের শায়রী বলেছেন: মামুন ব্লগের এইসব ক্যাচালের মধ্যে কি নির্মল বিনোদন। অসাধারন লেখা। আরো লেখ ভাই। নিজেকে ঋদ্ব করি।
ভাল লাগা জানাব না ভাই। কৃতজ্ঞতা যেন। আমার আজ্ঞতা যেন এইভাবে তোমার/তোমাদের আলোয় পূর্ন হয়।
ভাল থাক ভাই আমার।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: পোষ্টটা ক্যাচালের ক্রস ফায়ারে পড়ে গেছে দেখে সামান্য হতাশ হয়েছিলাম কিন্তু কয়েকটি মন্তব্য পড়ে আমার সে হতাশা সম্পুর্ণ কেটে গেছে
তবে আপনার কমেন্ট দেখে লজ্জায় আমার মাথা নুইয়ে আসছে। আপনার থেকে যতটুকু জেনেছি তার সামান্যাংশ প্রতিদান দিতে পারলে গর্বে মাটি থেকে আমার পা দুই হাত উপরে উঠে যাবে।
আপনিও অনেক ভালো থাকুন।
১০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪৪
এম হুসাইন বলেছেন: এই ক্যাচালের মাঝে কিছু সময় হারিয়ে গিয়েছিলাম দর্শন আর ভাববাদে!
চমৎকার একটি লেখা পড়লাম ভাই।
+++++++++ নেন।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: গ্যালারীতে বসে ক্যাচাল দেখতে আমার কিন্তু ভালোই লাগে
অনেক ধন্যবাদ মিনহাজ ভাই
১১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১৩
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
জানলাম, জানার দরকার আছে।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: জানার দরকার আছে
শুভ কামনা
১২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অন্যরকম একটি পোস্টে অন্যরকম একটি ভাল লাগা রইল।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কস কান্ডারী ভাই
১৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
গগণজয় বলেছেন: আমার জ্ঞ্যান কম। তাই জিজ্ঞেস করছি বৈষ্ণব তবে কোনো ধম নয়। এটা এক টা মতবাদ । এবং সেটা হিন্দু ধরমের একটি ধারা।। ঠিক তো?
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: না বৈষ্ণব কোন ধর্ম না। এটা স্রষ্টার স্বরূপ বিশ্লেষণ এবং স্রষ্টাকে অনুধাবন করার পদ্ধতি মূলক একটি মতবাদ। এবং যতটুকু শুনেছি তাতে ইসলামের সুফিবাদের যে ধারা তার সাথে নাকি বৈষ্ণব মতবাদের অনেক ক্ষেত্রেই ঐক্য রয়েছে।
ধন্যবাদ আপনাকে
১৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩১
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
হৃদয় অঞ্জলি হতে মম / ওগো তুমি নিরুপম / হে ঐশর্য্যবান / তোমারে যা দিয়াছুন সে তোমারই দান / গ্রহন করেছ যত ঋণী তত করেছ আমায়।।
উপরে দেখেন, কত সুন্দর কমেন্ট পান আপনি। আপনি ভাগ্যবান। পোষ্ট পড়েছি, লেখার স্টাইল খুবই সুন্দর। যদিও আমি অনেক কিছুই বুঝি না।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: শুরু থেকেই বলে আসছি যে আপনাদের কাছে আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নাই। যাই কিছু লিখেছি খারাপ হোক ভালো হোক কেউ কখনও লেখার দোষ ধরেননি। অনেক বাক্যে ভুল থাকে বাংলা বানানের দুর্বলতা রয়েছে। আপনারা সবাই সেই ভুলগুলো দেখেও না দেখার ভান করে সাধারণ মানের একটা লেখাকেও অসাধারণ বলে উৎসাহিত করেছেন। সত্যিই আমি অনেক ভাগ্যবান।
আপনার জন্য একটি গান ডেডিকেট করলাম। আশাকরি ভালো লাগবে।
মায়ের কলঙ্কিনী রাঁধা, , , ,
১৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: অনেক ভাব গম্ভীর লেখা । এইসব কঠিন কঠিন শব্দ বুঝার বয়স এখনও হয় নাই মনে হচ্ছে
যাই হউক যদিও কিছুই বুঝি নাই,তারপরেও মনে হচ্ছে ভাল কিছুই লিখেছেন!
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কিছু না বুঝার দোষটা আমার। আসলে সহজ কইরা আমিই বলতে পারিনাই। নইলে মূল কনসেপ্টটা খুব একটা কঠিন কিছুনা।
আইনস্টাইন বলছে, তুমি যদি সহজ ভাবে কোন জিনিষ বুঝাইতে না পার তার মানে হইল ঐ জিনিষ তুমিই ভালো বুঝনা।
আমার হইছে সেই দশা
১৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৭
আমিনুর রহমান বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট +++
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যাব্দ আমিনুর ভাই
১৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৫
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: লেখা ঠিক বুঝেছি কিনা জানিনা দার্শনিক ভাবতত্ত । তবে আমার কাছে মনে হয় জীবন থেকে, বাস্তবতা থেকে পালিয়ে নিজের খেয়াল খুশিতে ধরিত্রী র রং রুপ রসে ভেসে চলাও একধরনের কাপুরুষতা ,সার্থপরতা
আমার একান্তই ব্যক্তিগত মতামত , তবে আমারও মাঝে মাঝে এই জীবনকে বেছে নিতে ইচ্ছে হয়
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আসলে এখানেই আসে পরকীয়া তত্ত্ব। আপন সংসারে থেকে নিজেকে কর্মের মাঝে সদা চঞ্চল রাখার পরও সব কিছুর সম্মেলনে যেখানে আছে মায়ের স্নেহ, প্রিয়জনের ভালোবাসা এর সবের মাঝে ঈশ্বরের অনুধাবন যে ঈশ্বরকে আপনি ছুঁতে পারবেন না তার প্রতি ভালোবাসা। চির সুন্দর চির নবীন শাশ্বত এক সত্ত্বা যে সকল সুন্দরের সুন্দর সকল নবীনের নবীন। অপুর্ণতাটাই আমাদের আপন আমাদের জীবনের বাস্তবতা বাট পুর্ণের প্রতি সুন্দরের সুন্দর বা নবীনের নবীনের প্রতি আমাদের যে ভালোবাসা এটাই পরকীয়া। এখানে ভাব আছে, বোধ আছে বাট কাম নেই জৈবিক লীলা নেই ক্ষুধার নিবৃতি নেই।
ঠিক বোধগম্য ভাবে বলতে পারলাম কিনা জানিনা। যদি বোধগম্য ভাবে না বলতে পারি তাহলে জানাবেন প্লিজ।
১৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৩
মাগুর বলেছেন: শত শত ক্যাচাল পোস্টের মধ্যে আপনার পোস্টটি পড়ে হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম। চমৎকার লিখেছেন।
বিশেষ করে এই লাইনটা মাথায় ঢুকে গেছে: একটি নিরেট পাথর খন্ডকে যে বছর ধরে রসে ডুবিয়ে রাখলেও তা থাকবে রস আস্বাদনে অক্ষম তেমননি মানস পটের নিরেট অবস্থা ভরপুর রসের মাঝেও থাকবে রসহীন।
++++++
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মাগুর ভাই
১৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩২
আশিক মাসুম বলেছেন: কমেন্ট করতে হলে আর ২/৪ বার পড়া লাগবে।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৩৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আসল ভেজলটা অবশ্য আমিই লাগাইছি। লেখাটা আরেকটু গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করা লাগছিল। নইলে পোষ্টের মূল বিষয়টা অতটা কঠিন কিছুনা।
২০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০৭
ভুল উচ্ছাস বলেছেন:
আমিও প্রেমবাদে বিশ্বাসী কিন্তু সে তো শুধু ঝগড়াবাদে বিশ্বাসী। কি করুম?
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এরপর যখন ঝগড়াবাদ শুরু করব তখন কইবেন আমি প্রেমবাদে বিশ্বাসী, মহা প্রেমের আশায় ঘুরতেছি তোমার সাথে ঝগড়া করার টাইম নাইক্কা। যখন আবার প্রেমবাদী হইবা তখন আসমু!!!
২১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০০
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: অনেক সুন্দর।
খুব ভালো লাগলো।
মহান স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা রইলো। ।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। আপনাকেও স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা।
২২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: পোস্ট অসাম পেলাম। আরাম করে পড়ব। প্লাস তো বিষয়েই।
অ.ট. ভাই, ইন্দোর স্তেদিআম, ভাল ক্লাস
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কস থ্যাঙ্কস থ্যাঙ্কস লিসানী ভাই। ইন্দোর স্তেদিআম আমার খুব কাছে হবে
২৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: সেদিন মনে হয়েছিলো কিছুটা বুঝেছি
তাই মন্তব্য করেছিলাম ,
( অই জীবন বলতে আমি সার্থপর , ইচ্ছেঘুড়ি টাইপ জীবন মিন করেছিলাম )
আজকে ত মনে হচ্ছে মাথার ২/৩ ফুট উপর দিয়ে গেছে
খুব দ্রুত বুরি হয়ে যাচ্ছি নাকি! ! মস্তিষ্ক কাজ করে না :-<
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কিছুটা ইচ্ছেঘুড়ি হয়তো বলা যায়। অনেকেই এই ধরনের তত্ত্বকে এক ধরনের এসকেপিস্ট তত্ত্ব বলে থাকে। যেখানে কাজ নানাবিধ জাগতিক দায়িত্ববোধের সাথে আমাদের অবস্থান সেখানে সম্পুর্ণ রূপে মধুর ভাবে ডুবে যাওয়াটাই বা কতটা যৌক্তিক সেটাও বিবেচ্য। আবার পরকীয়া মতেই বলে ভালোবাসার সকল রূপ ঈশ্বর থেকেই আসে। নর নারী ভালোবাসা, মা সন্তানের ভালোবাসা, ভাই বোনের ভালোবাসা অথবা বন্ধুতে বন্ধুতে ভালোবাস এর সবই পরম সত্ত্বার পরম ভালোবাসার বিভিন্ন রূপ।
কহিল গভীর রাত্রে সংসার বিরাগী,
'গৃহ তেয়াগিব আজ ইষ্টদেব লাগি।
কে আমারে ভুলাইয়া রেখেছে এখানে?'
দেবতা কহিলা, 'আমি।' শুনিলোনা কানে।
সুপ্টিমগ্ন শিশুটিরে আঁকড়িয়া বুকে
প্রেয়সী শয্যার প্রান্তে ঘুমাইছে সুখে।
কহিল, 'কে তোরা ওরে মায়ার ছলনা?'
দেবতা কহিলা 'আমি।' কেহ শুনিলোনা।
ডাকিল শয়ন ছাড়ি, 'তুমি কোথা প্রভু!'
দেবতা কহিলা, 'হেথা।' শুমিলোনা তবু।
স্বপনে কাঁদিল শিশু জননীরে টানি;
দেবতা কহিল, 'ফির।' শুনিল না বানী।
দেবতা নিশ্বাস ছাড়ি কহিলেন, 'হায়,
আমারে ছাড়িয়া ভক্ত চলিল কোথায়!'
..................... রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আর আপনি অবশ্যই বুড়ি হয়ে যাননি। আসলে আমার উপস্থাপনের সমস্যার জন্যই এই বিপত্তিটা হচ্ছে। আরো ১০০ বছর পর না হয় ভাববেন বুড়ি হয়ে গেলেন কিনা!
২৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: হা হা হা না হেসে পারলামনা রে ভাই! ! ১০০ বছর! !! এতো সাস্তি! !
আমি বাস্তববাদী মানুষ কল্পনার রথে চরেও ঠাকুমার ঝুলির থুরথুরে :-< হতে চাইনা
মানুষের গর বয়স ৬০ সে হিসেব করলে জীবন মধ্যাহ্ন শেষে অপরাহ্ন এ হাটছে
এবার বুঝিলাম
কে তোরা ওরে মায়ার ছলনা?
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: হাহাহা... হয়তো এই ভাব ভালোবাসা বেঁচে থাকার আনন্দ এর সব মিলিয়েই মনে হবে আর কিছুদিন বেঁচে গেলে হয়তো মন্দ হতো না! সবই তো মায়ার ছলনা! আর তার সবচাইতে বড় মায়া বেঁচে থাকা! শাহ আব্দুল করিম যেমন বলেন,
বন্দে মায়া লাগাইছে পিরিতি শিখাইছে, দেওয়ানা বানাইছে, কি জাদু করিয়া বন্দে মায়া লাগাইছে।... ... বসে ভাবি নিরালায়,
আগে তো জানি না বন্ধুর পিরিতের জ্বালা।
গানের লিংক-
আবারো আপনার শতবর্ষী বুড়িত্বের শাস্তি কামনা করলাম
২৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৫০
সুখ নাইরে পাগল বলেছেন: জটিল ব্যাপারস্যাপার নিয়া জটিলতর পোস্ট।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
ছোট মাথায় কিছু ধরল আবার অনেক কিছুই উপর দিয়া গেল।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এতগুলা প্লাসের লাইগ্যা এতগুলা ধইন্যা
২৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
শায়মা বলেছেন: +++
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কস
২৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
জুন বলেছেন: মাই গড দারুন বিশ্লেষন তো কুনো বৈষ্ণব দর্শন নিয়ে। আমি অনেক আগে এ বিষয়ে একটি উপন্যাস পড়েছিলাম ভারতীয় লেখকের লেখা।
বইয়ের নামটা মনে করতে পারছি না ।ইদানীং সব কিছু ভুলে যাই।
আলঝেমার রোগ হলো কিনা বুঝতে পারছি না
লেখায় প্লাস। আশ্চর্য লাগছে গত দুদিন ধরে প্রায় লেখায় আমার দেয়া + চিন্হটি হচ্ছে ১২ নং
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বিশ্লেষণটা মনেহয় একটু প্যাচানো হয়ে গেছে। পোষ্ট লিখতে লিখতে মনেহয় আমি নিজেই ভাবের মধ্যে পড়ে গিয়েছিলাম
বাংলা বছরের শেষ মাস বলে হয়তো সব প্লাস ১২ নং হয়ে যাচ্ছে!!
অনেক ধন্যাবাদ আপু
২৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: ভাবানোর মত পোস্ট
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: পুরোপুরি বুঝেছি বলবো না , তবে ভাল লেগেছে ,
এ ধরনের লেখা পেলে পড়ে ফেলি , বেশ ইন্টারেস্টিং টপিক ।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: টপিকগুলো আমার কাছেও অনেক ইন্টারেস্টিং লাগে। গল্পের মত ঘটনাবলীর ভেতরে চমৎকার কিছু যুক্তি বিশ্লেষণ থাকে। আর এই ভেবে ভালো লাগে যে অত্যন্ত শক্তিশালী একটা ভাববাদী দার্শনিক মতবাদের শৈশব, বেড়ে উঠা, দার্শনিক ভিত্তি রচনা এর প্রায় সবই বাংলার মাটিতে
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দর্শন ভাল পাইলাম ...
কিন্তু পরিপূর্ণ ভাবার্থ রসাস্বাদন এ ব্যর্থ ...
বুঝতে পারছি, আরও কয়েকবার পড়তে হবে ...