নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একমাত্র বিরোধী পক্ষ!!

*কুনোব্যাঙ*

তফাত যাও সব ঝুঁট হ্যাঁয়!

*কুনোব্যাঙ* › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩


আপডেট-১
পোষ্টটি স্টিকি হওয়ার কারণে এ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য পোষ্টের লিংকও এই পোষ্টে সংযুক্ত করা হলো।

মার্গারিটা মামুন ও কলসিন্দুরের মেয়েরা- মঞ্জুর চৌধুরী
আমরা সবাই লোকাল বাস- খলিলুর রহমান ফয়সাল
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কোথায় আপনার বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশান?- রেজা ঘটক
তোরা মেয়ে হয়ে কেন ফুটবল খেলতে এলি?- চাটগাইয়া জাবেদ
যেই দেশে গুণীর কদর নেই, সেই দেশে গুণীর জন্ম হয় না- ...নিপুণ কথন...
বিসিবি, বাফুফে এবং অনূর্ধ্ব -১৬ প্রমীলা ফুটবল দল- আমিনুর রহমান

হাজারো সমস্যায় জর্জরিত আমাদের এই প্রিয় মাতৃভূমি। অশিক্ষা, দারিদ্র্য, জনসংখ্যার চাপ, সন্ত্রাস, মাদক সবকিছু প্রতিদিন আমাদের গলা চেপে হত্যা করতে চায়, তারপও বেঁচে থাকার অপার তাগিদের মধ্য দিয়ে আমরা বেঁচে থাকি, স্বপ্ন দেখি কোন একদিন দু'বেলা পেট ভরে খেতে পারবো, পাবো একটি নিরাপদ বাসস্থান। এভাবেই আমাদের দিন যায়, স্বপ্ন দেখতে দেখতে আমরা ক্লান্ত হই, শংকিত হই অনিশ্চিত ভবিষ্যতের চিন্তায়। এই শংকার রেখা আরো বিস্তির্ণ হয় যখন দেখি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যে শিশুরা তাদের বেড়ে ওঠার একটা সুন্দর পরিবেশ আমরা নিশ্চিত করতে পারছি না। পড়াশুনার নামে শিশুদের কাঁধে ভারী বইয়ের ব্যাগ, বিনোদন বলতে কম্পিউটার অথবা মোবাইল গেম। শিক্ষা বাণিজ্যিকিকরণ ও ভূমি দস্যুদের অপরিকল্পিত স্থাপনা নির্মাণ ও দখলের সবচাইতে বড় ভুক্তভোগী আমাদের এই শিশুরা। একটি সুন্দর শিক্ষাব্যবস্থার পাশাপাশি আমরা তাদের দিতে পারিনি সুস্থ বিনোদনের জন্য একটি খেলার মাঠ।

আমার এ লেখার উদ্দেশ্যে দেশের শিশুদের সার্বিক বিকাশের তাত্ত্বিক আলোচনা নয়। উদ্দেশ্য হচ্ছে সদ্য শৈশব থেকে কৈশরে উত্তীর্ণ হওয়া দেশের কয়েকজন মেধাবী সন্তানকে নিয়ে। তারা বাংলাদেশ অনুর্ধ ১৬ মহিলা ফুটবল দলের সদস্য।

কিছুদিন আগে অনুর্ধ ১৬ মহিলা দলের কোচ ছোটন ভাইয়ের সাথে দেখা করতে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে যাই। স্টেডিয়ামে ঢোকার মুখেই দেখি সিঙ্গাপুর অথবা তাইওয়ান কোন এক দেশের মেয়েরা প্র্যাক্টিস শেষ করে বেরিয়ে যাচ্ছে। স্টেডিয়ামে ঢুকেই ইরানের মেয়েরা প্র্যাক্টিস করছে। আমি বেশ অবাক হয়ে ছোটন ভাইকে জিজ্ঞাসা করি, 'এইসব লম্বা চওড়া মেয়েদের সাথে আমাদের মেয়েরা পারবে!' ছোটন ভাই উত্তর দেয়ার আগেই সহকারী কোচ লিটু ভাই হেসে উত্তর দেয়, 'কি বলেন! এই টুর্নামেন্টে আমরাই টপ ফেবারিট।' মেয়েগুলো নেপালে আর তাজিকিস্তানে গিয়ে ভালো খেলেছে জানতাম কিন্তু পুরো দল এমন আত্মবিশ্বাসে টইটুম্বুর থাকলে কোন মানের খেলার প্রয়োজন সেটাই মনে মনে কল্পনা করছিলাম। যদি মূল পর্বের খেলা দেখার সময় সুযোগ না জোটে তাই সিদ্ধান্ত নিলাম আমাদের মেয়েদের প্র্যাক্টিস সেশন দেখেই যাবো। ওদিকে আমার কাজিনের গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান সে সন্ধ্যায়, বারবার ফোন আসছে আর আমি ফাঁকি দিচ্ছি আমাদের মেয়েদের প্র্যাক্টিস দেখবো বলে। সেদিনই ছিলো এই মেয়েদের সাথে আমার প্রথম সাক্ষাৎ।

মূল পর্বের খেলার কথা বলে লেখাটি দীর্ঘায়িত করতে চাই না। মাননীয় সংসদ সদস্য শাহরিয়ার আলমের ফেসবুক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে আমরা জানি মেয়েদের খেলার কিছু অংশ টেলিভিশনে আপনি নিজেও দেখেছেন, দেখেছেন লাল সবুজ পতাকা হাতে তাদের বিজয় উল্লাস।

হারতে হারতে আমরা যখন বিশ্ব দরবারে আত্মপরিচয় সংকট এবং উপহাসে আমাদের মাথা নুইয়ে আসতে চায়। তখন এই মেয়েগুলোকে পাওয়া আমাদের কাছে সৌভাগ্য ও আশার সঞ্চার করে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি এই মেয়েদের যত্ন নিন, প্রশিক্ষণ সহ তাদের অন্যান্য মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করুন। মুহুর্মুহু পরাজয়ের ভীড়ে আমাদের এই আশাটিকে বাঁচিয়ে রাখুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।

জানি সব সমস্যার জন্য আপনার শরণাপন্ন হওয়া সমীচীন নয়, এক প্রধানমন্ত্রী পক্ষে সবদিক দেখা সম্ভবও নয়। কিন্তু কি করবো বলুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আর তো কেউ নেই যার কাছে চেয়ে পাওয়ার আশা করতে পারি। যারা পাঁচ তারকা হোটেল ভাড়া নিয়ে নির্বাচন করতে পারে কিন্তু এই মেয়েদের বাড়ি পৌঁছে দেয়ার জন্য একটি গাড়ি ভাড়া করতে পারে না তাদের কাছে চাইতে যাওয়াটাও তো লজ্জার। তাই বাধ্য হয়ে আপনার শরণাপন্ন হলাম। আপনার একটু সুদৃষ্টি সম্ভাবনাময় এই মেয়েদের কালের গর্ভে হারিয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে। এনে দিতে পারে লাল সবুজের একটি বিশ্বজয়।

মন্তব্য ৮৮ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (৮৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫০

আমিনুর রহমান বলেছেন:



নিউজটা শুনে হতবাক আমি ! বুঝলাম না ওদের জন্য আলাদা কোন ব্যবস্থা করেনি ফেডারেশন। দায়তো অবশ্যই তাদের আছে কিন্তু যারা তাদের অপমান করলো না হয় বাদই দিলাম ওরা বাংলাদেশের জন্য কি করেছে সেটা এদের মতো বাচ্চা মেয়েগুলোকে অপমান করতে বাদলো না !

পোষ্ট স্টিকি করার অনুরোধ রইল।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কর্তাব্যক্তিরা হেলিকপ্টারে চড়ে মাঠ পরিদর্শনে যেতে পারে আর যাদের জন্য এই ফেডারেশন তারা বাড়ি যায় লোকাল গাড়িতে চড়ে! অদ্ভুত এক দেশের অদ্ভুত সব নির্লজ্জ মানুষ!!

২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১১

হাসান মাহবুব বলেছেন: খুবই শকড হয়েছি ভিডিওটা দেখে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এই মেয়েদের উপযুক্ত পরিচর্যা করতে পারলে এরা এদেশের ফুটবলকে অনেক উঁচুতে নিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য রাখে ভাই।

৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এমন একটি দেশের ওরা প্রতিনিধিত্ব করেছে যেখানে ওরা নারী বলে লাঞ্চনার শিকার হয়েছে যাত্রাপথে!! :( এ কলংকের দায় আমরা এড়াতে পারি না কোনভাবেই!!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: জাতিগত ভাবে আমাদের অর্জন এমনিতেই অনেক কম। এরমধ্যে যা কিছু অর্জনের সম্ভাবনা তৈরি হয়ে তাও যদি আমারা আমাদের ঐতিহ্যগত ভঙ্গিতে ধ্বংস করে দেই তাহলে আশার আলো দেখার কোন পথটা খোলা থাকে!

৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৩

প্রামানিক বলেছেন: এরকম আশা করি নাই।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এদেশে প্রকৃত মেধাবীদের অনাদর অবহেলা পাওয়ার দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য আছে তো!

৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৭

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: দু:খজনক

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সাথে লজ্জাজনকও

৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৭

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:

জানি সব সমস্যার জন্য আপনার শরণাপন্ন হওয়া সমীচীন নয়, এক প্রধানমন্ত্রী পক্ষে সবদিক দেখা সম্ভবও নয়। কিন্তু কি করবো বলুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আর তো কেউ নেই যার কাছে চেয়ে পাওয়ার আশা করতে পারি। যারা পাঁচ তারকা হোটেল ভাড়া নিয়ে নির্বাচন করতে পারে কিন্তু এই মেয়েদের বাড়ি পৌঁছে দেয়ার জন্য একটি গাড়ি ভাড়া করতে পারে না তাদের কাছে চাইতে যাওয়াটাও তো লজ্জার। তাই বাধ্য হয়ে আপনার শরণাপন্ন হলাম। আপনার একটু সুদৃষ্টি সম্ভাবনাময় এই মেয়েদের কালের গর্ভে হারিয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে। এনে দিতে পারে লাল সবুজের একটি বিশ্বজয়।

অসাধারন লিখনী।
আশাকরি এ প্রবন্ধটি দেশের প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে এবং প্র্যোজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন করবে

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: একটি আশার কথা হলো, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড এই মেয়েদের জন্য সম্ভবত এক লক্ষ টাকা করে অনুদানের ঘোষণা দিয়েছে। তবে এর চাইতেও বড় প্রয়োজন এই মেয়েগুলোকে উপযুক্ত পরিচর্যা এবং প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসা।

৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৭

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
দু:জনক ব্যাপার। :(

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৬

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কেন বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমরা মাথা তুলে দাঁড়াতে পারিনা তার একটি চমৎকার উদাহরণ এটি

৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: প্রথমেই সামু কতৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই পোষ্টটি স্টিকি করার জন্য। এই বিষয়ে জনমত গঠনে ও দ্বায়িত্বরত বাফুফে কর্মকর্তাদের টনকনড়া বড়ই প্রয়োজন! দেশের ক্রিকেটে যেভাবে ঢেলে সাজানো হয়েছে ফুটবল তার তুলনায় বহুগুন অবহেলিত।

ফুটবল খেলা একদিকে যেমন সুস্বাস্থ্যকর তেমনি অর্থসাশ্রয়ী। ফুটবলের এত কাড়িকাড়ি টাকা লাগেনা যেমনটি লাগে ক্রিকেটের সরঞ্জামাদি কিনতে। তাই ফুটবল গ্রামে গঞ্জে আজো জনপ্রিয় বিশ্বের কথা বাদ দিলাম! অথচ সেই খেলাকে আমরা এতটাই অবহেলা করছি যেন এদেশ মেসি, রোনালদো গড়ার মেশিন! বাফুফের শোকেসে যেন ১০-১৫টি বিশ্বকাপ ট্রফি সাজানো। তাই ইরান, আফগানিস্তান, চিনা তাইপেকে গোলে ভাসিয়ে দেওয়া প্রমীলা ফুটবলাদের পাত্তাই নেই।


জিতেছে তো কি হয়েছে? আমাদের ছেলেরা তো হরহামেশাই আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিলকে ধুয়ে দিচ্ছে। এ আর তেমন কি?

দাও লোকালে চড়িয়ে! সাথে কারো থাকার দরকার নেই! বাফুফে ভবনে কতকাজ! হেলিকপ্টারে করে মাঠ প্রদর্শন, নিটোল টাটা প্রিমিয়ার লীগে রোনালদো, মেসিদের অনুশীলন পরিচর্যা, সামনের বিশ্বকাপ আয়োজনী আনুষ্ঠানিকতা আরও কত কি?

মহিলা ফুটবল টিম, ধুর! এসব দেখার সময় কই?




সত্যি লজ্জাজনক!!!!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ফুটবল খেলা একদিকে যেমন সুস্বাস্থ্যকর তেমনি অর্থসাশ্রয়ী। ফুটবলের এত কাড়িকাড়ি টাকা লাগেনা যেমনটি লাগে ক্রিকেটের সরঞ্জামাদি কিনতে। তাই ফুটবল গ্রামে গঞ্জে আজো জনপ্রিয় বিশ্বের কথা বাদ দিলাম! অথচ সেই খেলাকে আমরা এতটাই অবহেলা করছি যেন এদেশ মেসি, রোনালদো গড়ার মেশিন! বাফুফের শোকেসে যেন ১০-১৫টি বিশ্বকাপ ট্রফি সাজানো। তাই ইরান, আফগানিস্তান, চিনা তাইপেকে গোলে ভাসিয়ে দেওয়া প্রমীলা ফুটবলাদের পাত্তাই নেই।

সম্পুর্ণ একমত।

৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩

শায়মা বলেছেন: এই মেয়েদের জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা আর যোগ্য সকল সুযোগ সুবিধা ও ব্যাবস্থা চাই।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বাংলাদেশের মেয়েরা সারা বিশ্বে পরিচিত হবে এসিড সারভাইবাল হিসেবে, নির্যাতিত নারী হিসেবে। দিগ্বিজয়ী ফুটবলার হিসেবে কেন!!!

১০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫

নীলাকাশ ২০১৬ বলেছেন: আমার কন্যাকে এদের মধ্যে দেখতে পেলে গর্বে বুকটা ফুলে উঠত আমার। কিন্তু ওকে নিয়ে আরও বড় স্বপ্ন আছে আমার। আপাতত কন্যাসম (যদিও বয়েসে কিছুটা বড়) এইসব মেয়েরা যারা ক্রীড়া ক্ষেত্রে আমাদের দেশের মুখ উজ্জল করেছে, তাদের জন্য বুকভরা ভালোবাসা রইল।
তোমাদেরকে আরও ভালো কিছু করে দেখিয়ে এই অন্যায়ের সমুচিত জবাব দিতে হবে, মায়েরা! আমি সেই দিন আমার রাজকন্যাকে নিয়ে তোমাদেরকে উৎসাহ দেবার জন্য উপস্থিত থাকব।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৫

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এই দলের মেয়েদের অনেকেই অর্থনৈতিকভাবে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অন্তর্গত। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা না পেলে এদের পক্ষে সামনে এগিয়ে যাওয়া অনেকটাই অসম্ভব হবে। কিন্তু যা দেখা যাচ্ছে তাতে এদের প্রতি ফেডারেশনের আচরণ অনেকটাই বিমাতা সূলভ! তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি চান তাহলে হয়তো একটা কিছু হতে পারে।

১১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতীর এই শক্তিশালী মেয়েদের জন্য রলো শুভেচ্ছা।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বাংলাদেশে চলমান যে মাদক ও জঙ্গি সংকট তার অনেকটাই উত্তরণ ঘটতে পারে যদি বাচ্চাদের খেলাধুলাসহ সুস্থ বিনোদনের সার্বিক ব্যবস্থা করা যায়। কিন্তু তার বদলে আমরা দেখছি উল্টো ব্যাপার, কর্তাব্যক্তিরা আচরণ দিয়ে বুঝিয়ে দিচ্ছে খেলাধুলা আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয়।

১২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:





ছোট মাথার পিগমীরা সব যায়গায় ঢুকে মিস-মউানেজমেন্ট করে, এদের ঝাড়ু মারার দরকার।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৬

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মিস ম্যানেজমেন্ট হয়তো বলা যাবে না, বরং ভাগাভাগি আর কমিশনের ভালো ম্যানেজমেন্ট করতে পারে বলা যায়!!

১৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: খবরটা পড়ে প্রচন্ড মেজাজ খারাপ হয়েছিলো । দায়িত্যে থাকা বদগুলোকে বরখাস্ত করা দরকার ছিলো ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এটা সম্ভবত বাংলাদেশের একটা সঠিক চিত্রের প্রকাশ্য রূপ। যে যায় দায়িত্বে সেই হয় ভক্ষক!

১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৬

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: বাফুফের প্রত্যেকটা কুলাঙ্গারকে জবাবদিহিতার মুখোমুখি করানো দরকার। প্রেস কেনো চেপে ধরছে না?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: প্রেস হয়তো এসব দেখে দেখে অভ্যস্ত, কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে আমাদের কাছে এমন আচরন নতুন বলেই হয়তো আমরা এর প্রতিবাদ করছি। দেখতে দেখতে একদিন হয়তো আমাদের কাছেও এসব স্বাভাবিক বিষয় বলে মনে হবে! তবে এটাও ঠিক একটি টিভি মিডিয়ার কল্যাণেই সাধারণ মানুষ এসব অবস্থাপনা অবলোকন করার সুযোগ পেয়েছে।

১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যারা দায়িত্বজ্ঞানহীনভাবে দেশের জন্য গৌরব অর্জনকারী এই মেয়েদেকে অসন্মান করেছে এবং যারা অসস্মানের জন্য সুযোগ করে দিয়েছে তাদেরকে তীব্র নিন্দা জানাই । দায়ী ব্যক্তিদের দায়দায়িত্ব নিরোপন করে বিচারের সন্মুখীন করা হোক । এ ব্যপারে মিডিয়াার আরো অনেক বেশী সোচ্চার হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করি । এ মেয়েদেরকে জাতীয় বীরের মর্যাদায় পরিচর্যা করা হোক , এরা দেশের জন্য আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে আরো অনেক অনেক গৌরব বয়ে আনার যোগ্যতা রাখে বলে মনে করি ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মেয়েদের ফুটবল তো পরের কথা, পুরো ফুটবলেই যেখানে আমাদের দেশ দিনদিন চক্রবৃদ্ধি হারে পিছিয়ে পড়ছে সেখানে বিশ্বের সাথে প্রতিযোগীতা করে জয় ছিনিয়ে আনা এই মেয়েরা বলা যায় ভাগ্যক্রমে পাওয়া। হলফ করে বলা যায় যেকোন দেশ এমন একটি দল পেলে তাদের মাথায় তুলে রাখতো। কিন্তু সনাতনি পদ্ধতিতে আমরা এই মেধাকে চুড়ান্ত রকম অবমূল্যায়ন করছি।

এটি শুধু একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং এটি আমাদের ক্রীড়া জগতের আসচ চিত্রের প্রতিফলন

১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বাফুকের মামুলী দু:খ প্রকাশের মধ্যেই যেন ব্যপারটি সীমাবদ্ধ না থাকে সে ব্যপারেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃস্টি আকর্ষন করছি ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: দুঃখ প্রকাশ তো দূরের কথা, ফেডারেশন দেখলাম উল্টা মেয়েদের ঘাড়ে দোষ চাপানোর চেষ্টা করছে। মাইক্রোবাসে চড়ে গেলে নাকি মেয়েদের বমি পায়!!

১৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

উদভ্রন্ত বালক বলেছেন: এই মেয়ে গুলোর প্রতি যে অবমাননা করা হয়েছে সেটা দেশের সাথে করার সামিল। এর বিচার হওয়া উচিত। সেই সাথে এদের পরিচর্যা করতে পারলে দেশের সুনাম বাড়বে ছাড়া কমবে না ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৬

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভালো ফসল পেতে হলে গাছের ভালো পরিচর্যা করতে হবে এটি সারা দুনিয়ার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, শুধু আমরাই চাই বিনা পরিচর্যায় ভালো ফসল ঘরে তুলতে।

১৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: এই অবহেলিতরাই আমাদের আশার আলো!!! এদের জন্য আমাদের দেশ কিছুটা হলেও গর্বের মুখ দেখে!!
বিশ্বের আকাশে বাংলাদেশের পতাকা ওড়ে!!!

আর এদেরকেই উপেক্ষা, অবহেলা!! ধিক!!!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এই মেয়েগুলো বলা যায় অনেকটাই ভাগ্যগুণে পাওয়া, কিন্তু সম্ভবত এমন প্রাপ্তির যোগ্যতা আমরা রাখি না।

১৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০১

গোফরান চ.বি বলেছেন: ভালো লাগলো ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: উপযুক্ত পরিচর্যা পেলে এই মেয়েগুলো সারা বিশ্বে লাল সবুজের মুখ উজ্বল করতে পারে

২০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৭

বিলুনী বলেছেন: ধিক্কার জানাই সে সমস্ত কুলাঙ্গারদেরকে যারা দেশের জন্য দুর্লভ সন্মান বয়ে আনা এ সমস্ত কৃতি মেয়ে ফুটবলারদেরকে অসন্মান করেছে । এরা তো শুধু একয়জন কৃতি ফুটবলারকেই অসন্মান করে নাই, এরা অসন্মান করেছে পুরা জাতিকে । এরা দেশদ্রোহীতার পর্যায়ে পরে । তাদেরকে সেভাবেই গন্য করা হোক । এটাই দাবী ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এদেশে অযোগ্যরা সংখ্যাগুরু, তাই যোগ্যতমের প্রতি এমন অবমাননা।

২১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৬

আমিনুর রহমান বলেছেন:

https://www.youtube.com/watch?v=L9YFa1uW34M&feature=share

এইটা দেখে নিও :/

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: লিংক আকারে দিলাম, সবাই দেখুক

view this link

২২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৩

বিলুনী বলেছেন: আজকের ( ১০/০৯/১৬) জনকন্ঠে একটি সংবাদ ভাষ্যে বলা হয়েছে
গণমাধ্যমে নেতিবাচক খবরসহ বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি করা হলে নারী ফুটবলারদের ক্ষতির আশঙ্কায় উদ্বেগ প্রকাশ করে ধোবাউড়া মহিলা ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন জানান, নারী ফুটবলাররা দেশ ও বহির্বিশ্বে ধোবাউড়ার কলসিন্দুরকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। বাফুফে চটে গেলে নারী ফুটবলারদের ক্যারিয়ারে ক্ষতি হতে পারে বলে তার শঙ্কা। এলাকার সচেতন মহলও এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন। এদিকে ন্যক্কারজনক এ ঘটনায় ফুটবলারের পরিবার ও কলেজ অধ্যক্ষসহ ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী দায়ী শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেছে।
এটা দিয়ে সংবাদ মাধ্যমকে কি বার্তা দেয়া হল , বেশী বাড়াবাড়ী করলে এই মেয়েদের কি পরিনতি হতে পারে তাই কি বুঝানো হয়নি ? তাই এই মেয়েদের সন্মান বৃদ্ধির সাথে সাথে এদের ক্যারিয়ারের নিরাপত্তার জন্য সঙ্গতকারণে বাফুকে কে ডেলে সাজাতে হবে ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ফেডারেশনের কাজটা কি যে তারা চটলে তাদের তেল দিতে হবে, ফেডারেশনে একজন গেলে আরেজন আসবে কিন্তু এই মেয়েরা গেলে এমন মেয়ে অত সহজে মিলবে না। ফেডারেশন তৈরি হয়েছে ফুটবলে খেলার কল্যাণে, কর্তাব্যক্তিদের দাদাগিরির জন্য নয়।

২৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: কার কাছে কী নিয়ে কে কী বলতে পারবে?

উর্ধ্বতন মহল তো দোষ করছে এইটা স্বীকার করতেই রাজি না। বরং দোষ দেখা যায় ভিক্টিমেরই।

এই তো কালকেই প্রথম আলোর এক প্রতিবেদনে পড়লাম, বাফুফের এক কর্মকর্তা নাকি বলছে - তারা মেয়েদের জন্য মাইক্রোবাস পাঠাইতে চাইছিল, কিন্তু মেয়েরাই নাকি রাজি হয় নাই। স্ব ইচ্ছায়ই নাকি লোকাল বাসে উঠেছে।

হাহা! পুরাই তব্দিত হয়া গেছি আমি ব্যাপারটায়।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভাদ্র মাসে আষাঢ়ের গল্প। এটা পাবলিক ভয়েসের যুগ, সবার হাতে হাতে মত প্রকাশের সুযোগ। গল্প বললে আরো বেশি বিশ্বাসযোগ্য গল্প বলতে হবে।

২৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:১৯

...নিপুণ কথন... বলেছেন: Click This Link

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: পোষ্টে যোগ করে দিলাম

২৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৫৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: জাতীর জন্য এটা বড় একটা দুঃখ জনক ঘটনা । এরকম কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত যাতে এ ধরনের ঘটনার মুখো মুখী আমাদের আর না হতে হয় ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৫

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কিছু বলার নাই, সব সিস্টেমে চলে

view this link

২৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হারতে হারতে আমরা যখন বিশ্ব দরবারে আত্মপরিচয় সংকট এবং উপহাসে আমাদের মাথা নুইয়ে আসতে চায়। তখন এই মেয়েগুলোকে পাওয়া আমাদের কাছে সৌভাগ্য ও আশার সঞ্চার করে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি এই মেয়েদের যত্ন নিন, প্রশিক্ষণ সহ তাদের অন্যান্য মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করুন। মুহুর্মুহু পরাজয়ের ভীড়ে আমাদের এই আশাটিকে বাঁচিয়ে রাখুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৫

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: একমাত্র প্রধানমন্ত্রী চাইলেই সম্ভব, নইলে এই মেয়েগুলো আরো অনেকের মতো কালের গর্ভে হারিয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক।

২৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
লজ্জাজনক।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এখন আবার উলটা সুর গাচ্ছে নাকি গাওয়াচ্ছে কে জানে!!
view this link

২৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: যখন এই শুনি তখন খুবই হতবাক হয়ে যাই এ কিভাবে হতে, এরকম টা কখনই কেউ আশা করে না!!
প্রশাসনের চোখ আর ক্ষমতার শক্তি কোথায় ছিলো তখন? এমনে তো খুব দেখাইরে পারে। যারা দেশের মান ইজ্জত অর্জন করে আনলো কি দিতে পারলো তাদের অপমান ছাড়া, এরপর আর কি কি দেখতে হইতে পারে একটা লিষ্ট করা দরকার তাহলে সহ্য করা যাবে।।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বিলুনী বলেছেন: আজকের ( ১০/০৯/১৬) জনকন্ঠে একটি সংবাদ ভাষ্যে বলা হয়েছে
গণমাধ্যমে নেতিবাচক খবরসহ বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি করা হলে নারী ফুটবলারদের ক্ষতির আশঙ্কায় উদ্বেগ প্রকাশ করে ধোবাউড়া মহিলা ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন জানান, নারী ফুটবলাররা দেশ ও বহির্বিশ্বে ধোবাউড়ার কলসিন্দুরকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। বাফুফে চটে গেলে নারী ফুটবলারদের ক্যারিয়ারে ক্ষতি হতে পারে বলে তার শঙ্কা। এলাকার সচেতন মহলও এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন। এদিকে ন্যক্কারজনক এ ঘটনায় ফুটবলারের পরিবার ও কলেজ অধ্যক্ষসহ ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী দায়ী শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেছে।

২৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: এমন স্বার্থপর অযোগ্য অদক্ষ অকর্মন্য লোভী নীচু মনের ততোধিক নীচু মানের ফুটবল ফেডারেশন দুনিয়াতে আর পাবেননা! আর এই জঘন্য ঘটনার জন্য এরা প্রচুর মিথ্যা অজুহাতের দোহাই দিয়ে পার পেয়ে যাবে। এরকমটাই চলছে। কর্মকর্তাদের একজনের একদিনের ফুর্তির খরচে বা ডিনারের পয়সা দিয়ে পুরো মেয়েদের দলটাকে রিজার্ভ করা এসি মাইক্রোবাসে পাঠানো যেত। যদি ওরা না পারত পয়সার যদি তাদের এত লোভ হয় তাহলে কোন শিল্পপতি বললেই তাঁর এসি গাড়ীতে ওদের বাড়িতে পৌঁছানো যেত! নির্লজ্জ ম্যানেজমেন্ট! ভরতে হলে ঘার ধরে ওদের পদ থেকে বরখাস্ত করা হত। ফেডারেশন সভাপতি তো বিরাট গার্মেন্টসএর মালিক সব টাকা কি তিনি বিদেশে পাঠান? এতটুকু বিবেক বলে তার কিছুই নেই। জঘন্য সভাপতি!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মাঠ পরিদর্শনের জন্য হেলিকপ্টার ভাড়া হতে পারে কিন্তু এই বাচ্চা মেয়েদের বাড়ি যাওয়ার জন্য কোন ব্যবস্থা হতে পারে না। এখন আবার দেখি মেয়েরা উল্টা সুর গাচ্ছে, নাকি কেউ গাওয়াচ্ছে ওদের দিয়ে সেটা অবশ্য আমরা কেউই নিশ্চিত নই!!

আমিনুর ভাইয়ের দেয়া ভিডিও লিংকটা দেখেন

৩০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০০

পথহারা মানব বলেছেন: এটা শুধু দু:খজনক না হতাশাজনক. :(
কোটি কোটি টাকা ঢেলে যখন ছেলেদের দল পাঁচ গোল খায় আর মেয়েদের দল দশ গোল দেয় যারা সুযোগ সুবিধাহীন ভাবে বেড়ে উঠছে আবার দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনছে...তাদেরকে লোকাল বাসে!!!!
হায় রে জাতি!! আবার অলিম্পিকে পদক পাওয়ার স্বপ্ন দেখে, ২০২২ বিশ্বকাপ খেলে জেগে জেগে। :(

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৬

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: একদিকে মালদ্বীপের বিরুদ্ধে আমাদের হতাশার ছবি অন্যদিকে অপরাজিত গ্রুপ চ্যাম্পিয়ান হিসবে আমাদের মেয়েদের ছবি প্রায় একই সময়ে আমরা দেখেছি। স্বপ্ন দেখলেও একটা কথা ছিলো, কিন্তু কোন রকম যাতে শুধু চলে যায় ফিফার বরাদ্দ যাতে মোটামুটি ঠিক থাকে এর বাইরে ফেডারেশনে আর কোন ভাবনা আছে কিনা সেটা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। আর তার জন্য আওয়াজ তুলতে হবে আমাদের মতো সাধারণ জনগণের, কারণ ফেডারেশন কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়, এটা আপনার আমার আমাদের সম্পত্তি।

৩১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১২

আহা রুবন বলেছেন: এতবড় একটা লজ্জাজনক ঘটনার পরেও মিডিয়া সরব নয় কেন? এরা অসচ্ছল পরিবারের মেয়ে বলে? মেয়েরা এগিয়ে যাও, তোমাদের সাথে আছি।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বাংলাদেশের এসব টিপিক্যাল সিস্টেম দেখতে দেখতে মিডিয়া হয়তো অভ্যস্ত হয়ে গেছে! তবুও এক টিভি মিডিয়ার কল্যাণেই অব্যবস্থাপনার একটি ভিডিও চিত্র আমরা দেখতে পেরেছি।

৩২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ফেডারেশন আলাদা বাস না দিক, অন্তত একজন রেস্পন্সেবল গাইড সাথে পাঠাতে পারতো, এটা দায়িত্ব। যেহেতু তারা অপ্রাপ্ত বয়ষ্ক, (আন্ডার সিক্সটিন)। তাহলে অন্তত পথে পথে পোশাক নিয়ে কটুক্তি শুনতে হত না

বুঝেছি কেন ওদের জন্য আলাদা কোন ব্যবস্থা করেনি ফেডারেশন।
আসলে ফেডারেশন কতৃপক্ষ তাদেরকে গোনাই ধরেনি, আগেও ধরেনি। তার তো আর লাখ লাখ টাকা সম্মানি পায় না।
আসলে এদের জন্য কোন বেতন বা সম্মানি বরাদ্দ ছিল না। ঈদ উপলক্ষে দয়া করে অন্য ফান্ড থেকে মাত্র ৫০০০ টাকা ভিক্কা হিসেবে দেয়া হয়েছে। এটাই ওরা মনে করেছে প্রাপ্যের চেয়ে অনেক বেশী দিয়ে ফেলেছে। আবার যাতায়াত ভাড়া? আলাদা বাস! মাথা খারাপ?

প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যেই বলেছেন ঈদের পর তাদের সম্বর্ধনা দিবেন। পুরষ্কার, সম্মানজনক বেতন ও ভাতার ব্যাবস্থা অবস্যই করবেন।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভাবটা এমনই, গ্রামের খেটে খাওয়া মানুষের বাচ্চাকাচ্চা তাদের আবার সমাদর কিসের!

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর খেলাধুলার প্রতি আলাদা একটা টান রয়েছে সেটা আমরা আগেও অনেকবার দেখেছি। যদিও এক প্রধানমন্ত্রীর কাছে সব সমস্যার সমাধান আশা করা সমীচীন নয়, তবুও আশা করা যায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ব্যাপারটি দেখবেন এবং এই মেধাবী মেয়েগুলো যাতে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের মুখ আরো উজ্জ্বল করতে পারে তার সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য ফেডারেশনের কর্তাব্যক্তিদের সরাসরি নির্দেশ প্রদান করবেন।

৩৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬

বৃতি বলেছেন: খবরটা পড়ে বেশ মন খারাপ হয়েছিল। আশা করবো সরকার এই সুযোগ্য রত্নদের যথাযথ সুযোগ-সুবিধার ব্যাপারে উদাসীন থাকবেন না।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বলতে গেলে এদেশের পুরো ফুটবলটাই চুড়ান্ত রকম অবহেলার শিকার। যদিও এই ফুটবলই হতে পারতো আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশের খেলাধুলার একটি সার্বজনীন মাধ্যম।

৩৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১

গোফরান চ.বি বলেছেন: হারতে হারতে আমরা যখন বিশ্ব দরবারে আত্মপরিচয় সংকট এবং উপহাসে আমাদের মাথা নুইয়ে আসতে চায়। তখন এই মেয়েগুলোকে পাওয়া আমাদের কাছে সৌভাগ্য ও আশার সঞ্চার করে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি এই মেয়েদের যত্ন নিন, প্রশিক্ষণ সহ তাদের অন্যান্য মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করুন। মুহুর্মুহু পরাজয়ের ভীড়ে আমাদের এই আশাটিকে বাঁচিয়ে রাখুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: দেশের উঠতি ছেলেপিলেদের মধ্যে জঙ্গীবাদ বা মাদকের যে ভয়াবহ আগ্রাসন তার অন্যতম একটি কারণ এদেশে শিশু কিশোরদের জন্য সুস্থ বিনোদনের কোন ব্যবস্থা নেই। উন্নয়নশীল দেশ হিসবে ফুটবলের প্রচার স্বল্প ব্যয়ে সবার মাঝে খেলাধুলা পৌঁছে দেয়ার একটা ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু ভালো জিনিষের প্রতি অবহেলা আমাদের শাশ্বত চরিত্র!!

৩৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: খুব খুব দু:খজনক ঘটনা। সবপ্ন গুলো যাদের সাথে তাদের এই ধরনের অবহেলা আর অপমান দেশের জন্য কলংক।
আসলে "মাইয়া মানুষ " মগজে সব সময়ে এই ধারনা যে মেয়েদের জন্য একটু অবহেলা রাখতেই হয়।
তবুও আশাকরি দেশে একদিন পরিবর্তন আসবে।ধন্যবাদ

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এটা শুধু মেয়েদের জন্য নয়, ভেতর থেকে দেখলে দেখতে পাবেন এটা এখন পুরো দেশের ফুটবলের চিত্র। সবাই বলে 'বাঁচাও ফুটবল'! কিন্তু আদতে কর্তাব্যক্তিদের কেউ কি বাঁচাতে চায় কিনা সেটা নিয়ে সন্দেহ পোষণের অবকাশ রয়েছে।

৩৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

অভি চৌধুরী বলেছেন: :(

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আসলেই দুঃখজনক

৩৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: দু:জনক ব্যাপার।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: দুঃখজনক হলেও এটিই সম্ভবত বাংলাদেশ ফুটবলের সার্বিক চিত্র।

৩৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আপনার প্রতিউত্তর টা পড়লাম। খুবই দু্ঃখজনক খবর এইটা, দিশ কোনদিকে যাচ্ছে। তাহলেতো বলতে মেয়েগুলো দেশের জন্য যা করল তা ওদের করা উচিত হয়নি। কি হচ্ছে এসব দেশে এখন!?

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আশা করি পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে, দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গ আরো দায়িত্বশীল আচরণ করবেন।

৩৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৮

জাদিদ বলেছেন: ২১ নাম্বার কমেন্ট এর ব্যাপারে আপনার পর্যবেক্ষন কি বলেন?

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভুল শুদ্ধ যাই বুঝি কোথা থেকে কি হয় তার ব্যাপারে আপনার আমার বা আমাদের কমবেশি ধারণা বা অভিজ্ঞতা রয়েছে। ধরে নিলাম কিছুই হয়নি, তারপরও তো এতটুকু পরিষ্কার যে এই মেয়েদের সেভাবে পরিচর্যা করা হচ্ছে না, বা যতটুকু পরিচর্যা তাদের প্রয়োজন সেটুকু তারা পাচ্ছে না বা ফেডারেশন তাদের দিচ্ছে না বা দিতে পারছে না।

৪০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: *কুনোব্যাঙ* ,




অনেকদিন পরে দেশে ফিরে প্রথমেই অনুর্ধ ১৬ মহিলা দলের সাফল্যের খবরটা দেখে চোখে জল এসে গিয়েছিলো । এই অভাগা দেশটাকে ঐসব অনাদরে অবহেলায় ফেলে রাখা ছোট ছোট মেয়েগুলো সম্মানের , যোগ্যতার আসনে বসিয়ে দিয়েছে : এমন খবর হর-হামেশা মেলেনা বলেই চোখে আনন্দের জল । অনেকেরই হয়তো তাই হয়েছে ।

কিন্তু তার পরেই যা হলো , যা হবার ই কথা ; তাই দেখে ও শুনে ইচ্ছে হচ্ছে মনের সুখে গালাগাল করি ঐসব হারামজাদাদের । শুদ্ধতার কারনে তা করা গেলোনা । মনের মধ্যে বাফুফের বেআক্কলদের সম্পর্কে যে গালাগালের সুনামী বইছে তা লিখলে ব্লগের সব মানুষ পালিয়ে যাবে । এমন রাগ হচ্ছে ।

একা হাসিনা কি করবে ? দেশের সব ক'টা প্রতিষ্ঠানের দন্ডমুন্ডের কর্তারা তো ঊঠে এসেছে নর্দমার মতো গন্ধযুক্ত সব অসভ্য পরিবার থেকে । ওদের মন ও মননে সেই নর্দমারই ছবি । তারা সভ্যতার কি বোঝে ?

আর লিখছিনে , ভাষা নোংরা হয়ে যাবেই যাবে আরো .....সামলাতে পারবোনা.....


১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: শ্রদ্ধেয় জিএস ভাই,
দন্ডমুন্ডের কর্তারা এতদিন একচেটিয়া নিজেদের ভাষ্য শুনিয়ে নিজেদের মতো সব করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু সময় পাল্টেছে, আগে যেখানে সাধারণ মানুষদের অর্থাৎ দেশের প্রকৃত মালিকদের কথা বলার কোন বন্দোবস্ত ছিলো না সেখানে প্রযুক্তির কল্যাণে সবাই পারছে একযোগে আওয়াজ তুলতে। যখনই দন্ডমুন্ডের কর্তাদের একেক কীর্তি বের হচ্ছে তখনই সামাজিক মাধ্যমগুলোর মাধ্যমে আমাদের মতো সাধারণ মানুষেরা তার ত্রুটি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে। যোগ্যতমের প্রাপ্তি নিশ্চিত হবেই!

৪১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩১

গোফরান চ.বি বলেছেন: অত্যন্ত আবেগী পোস্ট টি স্টিকিতে থাকুক। পোস্ট পর্যবেক্ষণ ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অব্যস্থাপনা ও দূর্নীতির বেড়াজালের অচলায়তনে আবদ্ধ আমাদের এই সামগ্রিক সিস্টেমটা পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজন আপনার আমার আমাদের মতো সাধারণ জনগণের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ অব্যাহত রাখা।

৪২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৪

হোসাইন শাহীদ বলেছেন: ২১ নাম্বার কমেন্ট এর ব্যাপারে আমি কিছু বিষয় পরিষ্কার করতে চাই। ফুটবলার মারজিয়া সেখানে বলেছেন জোর করে ইন্টারভিও নেয়া হয়েছে। অথচ আমি রিপোর্টটি যখন তৈরি করেছি তখন মারজিয়ার কোন ইন্টারভিউই আমি নেইনি। সানজিদা বলেছেন ঘুমের ঘোরে ক্লান্ত অবস্তায় কি বলেছি বুঝে বলিনি। অথচ আমার রিপোর্টেে আমি অন্য বাসযাত্রীদের বক্তব্য দিয়েছি। তারা কি মিথ্যা বলেছে? সব মেনে নিলাম ২৪ এর রিপোর্ট কি এটা প্রমান করেছে যে বাসটি লোকাল ছিলোনা, বাসে ৯ জন ১৬ বছরের কম বয়সের মেয়েদের কোন অভিভাবক বা বাফুফের প্রতিনিধি ছাড়াই ছেড়ে দেয় নাই। পথে তাদের কোন গালিগালাজ বা কটুক্তি করাা হয় নাই। সংবাদটি প্রচার হওয়ার পর টিভিতেতো বাফুফের সাধারন সম্পদক সব কিছু স্বিকার করে ইন্টাভিউ দিয়েছেন। সব কি মিথ্যা হয়ে গেলো। মেয়েদের ফোনে ভয় দেখানো হয়েছে। তাদের উপর চাপ প্রয়োগ করেছে তাই তারা এখন ভিন্ন বক্তব্য দিচ্ছে এটা পাগলও বুঝতেছে। আমি এখন হতাশ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কোথা থেকে কি হয় তার কমবেশি অভিজ্ঞতা হয়তো আমাদের সকলেরই আছে বিশেষ করে যেহেতু এই দেশের টিপিক্যাল সিস্টেমের মধ্যে থেকেই আমরা বড় হয়েছি। এখানে আমরা কেউ মামলা মোকদ্দমা নিয়ে বসিনি যে দাপ্তরিক নিয়মে সাক্ষী সাবুদের কথা শুনে সিদ্ধান্তে আসতে হবে। প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা সদ্য শৈশব উত্তীর্ণ মেয়েগুলোর এতবড় সাহস কি করে হয় ফেডারেশনের লোকজন যারা কিনা হেলিকপ্টারে উঠে ঘুরে বেড়ায় বা সকালে বার্লিনে নাস্তা করে লাঞ্চ করতে যায় লন্ডনে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ অনুযোগ করে। এখন তো উল্টো আমাদেরই ভয় হচ্ছে যে প্রভাব খাটিয়ে পাছে এই মেয়েদের আবার নানাভাবে হেনস্ত করে কিনা! অমেধাবীরা যখন দায়িত্বে তখন মেধাবীদের মূল্যায়ন তো এমনটাই হবে!

হতাশ হওয়ার কিছু নেই ভাই। আমাদের মতো সাধারণ মানুষ যা বোঝার বুঝে গেছে। কোন জিনিষ যদি পচে যায় তাহলে ততটা গন্ধ বেরোয় না যতক্ষণ পর্যন্ত না সেখানে কোন কিছুর নাড়াচাড়া পরে। আপনার রিপোর্টটি ছিলো পচা ফেডারেশনকে সামান্য নাড়া দিয়ে গন্ধ বের করে দেয়ার মতো। এমনিতেই কোন না কোন সময় এই গন্ধ বের হতোই। ফেডারেশনের দুই চারজন কর্তা বাদ দিয়ে দেশের ১৬ কোটি মানুষের সকলকে এই রিপোর্টের ভিডিও দেখান সবাই আপনাকে সালাম দিবে।

বিভিন্নভাবে অবিচার পাওয়া এদেশের খেটেখাওয়া জনগণ মাঝে মাঝে একটা উপমা দেয়, "ঘটনা সত্য, কিন্তু সাক্ষী দুর্বল!"

৪৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: *কুনোব্যাঙ* ,



এখন শুনছি , বাফুফে বলছে মেয়েরা নাকি স্বেচ্ছায় লোকাল বাসে গেছে । তা, তারা কেন এসি মাইক্রো ছেড়ে স্বেচ্ছায় লোকাল বাসে যেতে চাইলো গণমাধ্যম কর্মীরা সেটা কি কখনও জানতে চেয়েছে ??? (গণমাধ্যম কর্মীরা, আপনারা নাকি বাড়াবাড়ি করছেন ? সেটার দাঁতভাঙা জবাব দিতেই এই প্রশ্নের উত্তর আপনাদের খুঁজে বের করা উচিৎ ) ?
ধরেই নিলুম , মেয়েরা লোকাল বাসে যেতে চেয়েছে । তাই বলে কি বাফুফের কোনও কর্মকর্তা তাদের সাথে থাকুক এমনটাতেও মেয়েরা "না" করেছে ? দুটোতেই যদি মেয়েদের "না" হয় তবে বুঝতে হবে- দাল মে কুছ কালা হ্যায় !

৪৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৭

হোসাইন শাহীদ বলেছেন: তারা এসব কোন ইচ্ছাই প্রকাশ করে নাই। এখন বাফুফের চাপে এগুলা বলতেছে। আচ্ছা ধরে নিলাম তারা মাইক্রোবাসে যেতে চায়নি। তার মানে কি এই যে লোকাল বাসে দিতে হবে। একটি বাস বা মিনিবাস কি তারা ভাড়া করে দিতে পারতো না? আপনার সন্তান কিভাবে স্কুলে যাবে সেটা কি আপনা সন্তান নির্ধারন করে না আপনি?

৪৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৫

ছাসা ডোনার বলেছেন: বাফুফে খুবই দুর্নীতি পুর্ন একটা সংস্থা , বুঝাই যাইতেছে এরা মেয়েদের উপর চাপ সৃস্টি করে বলতে বাধ্য করাচ্ছে এবং সব দোষ নিজেদের ঘারে নিতে বলেছে, নাহলে ওদের কে কোন চান্চ আর দেবে না।তাছাড়া বিসিবি মেয়ে ফুটবলারদের এক লাখ টাকা করে পুরস্কার দিচ্ছে বাফুফের কি কোন টাকা নেই মেয়েদেরকে পুরস্কৃত করার জন্য? বাফুফে কে পুনর্গঠিতকরা হোক। আর সবাইকে জবাবদিহি করার জন্য দাবী জানাই।

৪৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০

বিজন রয় বলেছেন: যে দেশে মানুষের ভিতরেই দূর্নীতি সেদেশে সব জায়গাতেই দূর্নীতি থাকবে এটাই শেষ কথা।

আজব দেশ এটা আমাদের।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.