নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একমাত্র বিরোধী পক্ষ!!

*কুনোব্যাঙ*

তফাত যাও সব ঝুঁট হ্যাঁয়!

*কুনোব্যাঙ* › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভিসারিয়ন: সাইবেরিয়ার যিশু!

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০২


খ্রিস্টান ধর্মে মিলেনিয়ালিজম নামে একটা শব্দ এবং আছে তার উপর ভিত্তি করে কার্যক্রম। জেনেসিসে বলা হয়ে থাকে কোন এক হাজার বছরের প্রারম্ভে যিশু পুনরায় পৃথিবীতে আসবে। জেনেসিসের এই কথার ফলশ্রুতিতে গত শতাব্দীতে থেকেও শুরু হয়েছে নিজেকে যিশু ঘোষণার একটি প্রবণতা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অনেক ব্যক্তি নিজেকে যিশু বলে ঘোষণা দিয়েছেন এবং দিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদেরই একজন হলেন সাইবেরিয়ার ভিসারিয়ন। আমাদের সাধারণ দৃষ্টিতে অন্যান্য যিশুর চাইতে সাইবেরিয়ার যিশু একটু আলাদা গুরুত্ব বহন করে। কারণটা সবার শেষে বলছি।

সার্গেই ছিলেন সোভিয়েত ইউনিয়নের একজন পুলিশ কর্মকর্তা। সোভিয়েত ইউনিয়ন পতনের পর রাশিয়ায় ধর্ম পালন যখন উন্মুক্ত হয় তখন তিনি নিজেকে যিশু হিসেবে ঘোষণা দেন এবং সাইবেরিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব কোণের এক প্রত্যন্ত গ্রামে একটি চার্চ স্থাপন করেন। এবং নিজের নামকরণ করেন ভিসারিয়ন যার অর্থ মুক্তিদাতা। বর্তমানে তাঁর অনুসারীর সংখ্যা পাঁচ হাজারেরও অধিক।

রাশিয়ান সরকারের পূর্ণ সহযোগিতায় ভিসারিয়ন সাইবেরিয়া অঞ্চলে তাঁর কার্যক্রমের বিস্তৃতি ঘটাচ্ছে। কিন্তু এককালের কট্টর ধর্ম বিদ্বেষী কম্যুনিস্ট শাসিত অঞ্চলে সরকারের সহযোগিতার কারণ কি? সাইবেরিয়া অঞ্চলে সন্ত্রাস, ডাকাতি, গোত্রে গোত্রে সংঘাত ইত্যাদি সমস্যাগুলো যে সময়ে পুরো সাইবেরিয়া অঞ্চলকে বিপর্যস্ত করে তুলেছে ঠিক সেই সময় ভিসারিয়নের অনুসারীরা রয়েছে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে। ঠিক এই কারণেই রাশিয়া সরকার চাইছে সাইবেরিয়া অঞ্চলে ভিসারিয়নের অনুসারী সংখ্যা বৃদ্ধি পাক।

এখন প্রশ্ন হলো এক কালের কট্টর ধর্ম বিদ্বেষী কম্যুনিজমের দ্বারা পরিচালিত অঞ্চল কি তাহলে শেষ পর্যন্ত ধর্মের কাছেই সমাধান খুঁজে পেলো? ঠিক এই প্রশ্নের উত্তরের জন্যই সম্ভবত অন্য সব যিশুর চাইতে আমাদের কাছে ভিসারিয়ন অধিক গুরুত্বপূর্ণ!

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঘরের কোণায় থাকলে সবকিছু পরিস্কার হয় না, সেখানে আরও কিছু আছে। পুটিনের কাছে চোর-ডাকাত হাতের ময়লা

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: একমত, পুটিনের কাছে চোর ডাকাত সব হাতের ময়লা

২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩১

জাহিদ হাসান বলেছেন: আমি এক বছর আগেই ভাইস নামক এক ডকুমেন্টারি ভিডিওতে তার সম্পর্কে জেনেছি।
তার দাবি সবটাই অযৌক্তিক ও কাল্পনিক।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এমন দাবীদারের সংখ্যা সারা বিশ্বে নেহায়েত কম না (আমার কাছে একটা লিস্ট ছিলো কিন্তু এখন পাচ্ছিনা)। জিহোভা'স উইটনেস খ্রিস্টানদের মধ্যে এই সময়ের বেশ জনপ্রিয় একটি সংগঠন। মিলেনিয়ালিজমের সবচাইতে বড় প্রচারক তারাই।

৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫০

পার্থ তালুকদার বলেছেন: বিষয়টা প্রথম জানলাম তো !!
আমিতো দেখছি অনেক পিছিয়ে আছি।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এমন যিশুর সংখ্যা প্রচুর। কেউ চাইলে ধর্মের পিছ ছাড়তে পারে কিন্তু ধর্ম কারো পিছ ছাড়ে না ভাই

৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫২

জাহিদ হাসান বলেছেন: আর ইমাম মাহদী দাবীকারীর সংখ্যা কত জানেন? ৩৬ এরও বেশি।এর একজন সুদানের মুহম্মদ আহমদ আল মাহদী। যার নেতৃত্বে সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসকদের ঔপনেবেশিক আমলে সুদান থেকে তাড়িয়েছিল সুদানীরা। সুদানে সেই ফেইক মাহদীর কবর রয়েছে। সুদানীরা তাকে সত্যিকারের মাহদী হিসেবেই মানে।তারা তার কবরকে মাহদী-সম্মানে জেয়ারত করে।

সুদানীরা ডোরি কুরআন পড়ে। যা আমাদের হাফস কুরআন থেকে কিছুটা ভিন্ন। প্রচুর শব্দে গড়মিল আছে।
ইউটিউবে ডোরি কুরআন,হাফস কুরআন,ওয়ারশ কুরআন ইত্যাদি নিয়ে সার্চ করে দেখতে পারেন।

যাহোক দুনিয়ার প্রত্যেক দেশেই ধর্মের সুযোগ নিয়ে প্রচুর ধর্মব্যাবসায়ীর আগমন হতে দেখা যায়। এটা চলছে তো চলছেই।



১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ইদানিং দেখছি বিভিন্ন ইসলামী চিন্তাবিদ বলছেন ইমাম মাহাদীর আসার সময় প্রায় হয়ে এসেছে এমনকি অনেকে বলছেন ২/৩ বছরের মধ্যেই ইমাম মাহাদীর আগমন ঘটবে। আমার মনেহয় বাংলাদেশে এদিক থেকে এগিয়ে আছেন কাজী ইব্রাহীম হুজুর। সত্য মিথ্যা যাই হোক ব্যাপারটা ব্যক্তিগতভাবে আমার ভালো লাগে নাই কারণ ইসলাম ধর্মে যদি থাকে আর উনি যদি আসেন আর আমরা যদি সেটা বিশ্বাস করি তাহলে উনার সময়মতো উনি আসবেন। এটা নিয়ে ভবিষ্যৎ বাণী করা করা বা কিছুদিনের মধ্যেই চলে আসছেন এগুলো যখন বড় আলেমদের মুখ থেকে আসবে অনেক প্রতারকের জন্য প্রতারণার পথ আরো বেশি উন্মুক্ত হবে।

কোরআনের মধ্যেও যে ভাগ আছে এটা প্রথম জানলাম। আমি ভেবেছিলাম কিছু কিছু নিয়ম পালনে মুসলিমদের মধ্যে মতভেদ থাকলেও কোরআন সবারই এক।

অনেক ধন্যবাদ জাহিদ ভাই তথ্যবহুল মন্তব্যটির জন্য।

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৫১

পাউডার বলেছেন:
মজার ব্যাপার হল পবিত্র কোরআনে যিশু বা মাহাদির ফেরত আসার গল্প-কিচ্ছা কিছুই নেই।
সম্ভবত নবিজী পরবর্তী সময়ে বাইবেল থেকে টুকলিফাই করে এগুলো হাদিস সংযুক্ত করা হয়েছে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: একটি বিষয় জেনেছিলাম (তবে ভুলও হতে পারে) ঈসা (আঃ) যে মসজিদে অবতরণ করবেন বলে বলা হয় দামেস্কের সেই মসজিদটিই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে হিজরি ৬০০ শতকে। সত্য মিথ্যা যেটাই হোক সেটা নিয়ে ভবিষ্যতবাণী করা এসব নিয়ে বেশি বেশি আলোচনা করা এগুলো মনেহয় অনেকটাই অমূলক। যদি আসে তো আসবে, যখন সময় হবে বা যখন আল্লাহ্‌ পাঠাবেন তখন আসবেন। নইলে দেখা যাবে খ্রিস্ট ধর্মের ভিসারিয়নদের মতো ইসলাম ধর্মেও ইমাম মাহাদীতে ভরে গেছে, ইনফ্যাক্ট এই ইমাম মাহাদী ইস্যুতে একবার কাবা শরীফে একটা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষও হয়ে গেছে।

৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:০৯

শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: আমাগো রিজিয়নে একটা ভিসারিয়ন জন্ম নিলে মন্দ হয় না। পাপ বেড়ে গেসে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: যেভাবে ইমাম মাহাদী আসার সময় হয়ে গেছে বলে রব উঠেছে তাতে ভিসারিয়ন না আসলেও আমাদের দেশে দুই চারজন ইমাম মাহাদী আসা খুবই স্বাভাবিক।

৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: প্রথম জানলাম।।
তবে এটা ঠিক যে, মনটা আজকাল হচ্ছেই।। ভবিষ্যতে বাড়বে বই কমবে না।।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কয়দিন আগেই দেখলাম নতুন করে কে যেন নিজেকে যিশু দাবী করেছে।

৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৫৯

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: সমাধানের পথ সবাই খোঁজে। বিশেষ করে, রাস্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে চুর যদি নিরবে মানুষের রক্ত চুষে রাস্ট্রকে সরকারের নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে, তবে তাতে খারাপ কি!

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আধুনিক রাষ্ট্রগুলোর সবচাইতে বড় সমস্যা হলো রাষ্ট্রের কাঠামো বা নিয়ম তৈরিতে সব সময় ক্ষমতাসীনের স্বার্থকে সর্বাগ্রে প্রাধান্য দেয়া হয়। তাতে জনগণ এবং জনগণের ভোটে যারা ক্ষমতায় আসে তাদের মধ্যে দূরত্ব ও বৈষম্য তৈরি হয়। রাষ্ট্র তখন মনে করে সরকার টিকিয়ে রাখাই তার প্রধান কর্তব্য, এতেই জনগণ তার অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়।

৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৪৫

আটলান্টিক বলেছেন: উনি যদি আসেন আর আমরা যদি সেটা বিশ্বাস করি তাহলে উনার সময়মতো উনি আসবেন

সহমত।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সেটাই, তা নিয়ে আমাদের টানাটানি করার তো কোন মানে নাই। টানাটানি করলে বরং ভিসারিয়নদের মতো ইমাম মাহাদীদের সংখ্যা শুধু বাড়তেই থাকবে।

১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২০

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আপনাকেও

১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

রাশিয়ার দৃষ্টান্তটিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বেন্চমার্ক হিসেবে ধরতে পারেন। তবে এই ধারা অপরিবর্তনীয়, অলঙ্ঘনীয় এবং অবশ্য করণীয়! কারণ... সত্য হোক, মিথ্যা হোক... তাত্ত্বিক হোক আর দার্শনিক হোক, পীরবাদী হোক আর সামন্তবাদী হোক... একসময় সবকিছু নির্ধারিত হবে ধর্ম পরিচয় দিয়ে। ওভার এন্ড আউট! এরপর আর কিছু বলা নিষেধ। পিরিয়ড!

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বিশ্বের প্রায় প্রতিটা রাষ্ট্রেই কোন না কোন ধর্মের মানুষ ব্যাপক সংখ্যাগুরু। বলছি না যে আধুনিক রাষ্ট্রগুলোর প্রায় সবই ধর্মের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে তবে এই সংখ্যাগুরুর ব্যাপারটি একটি ফ্যাক্ট! সত্য হোক, মিথ্যা হোক... তাত্ত্বিক হোক আর দার্শনিক হোক, পীরবাদী হোক আর সামন্তবাদী হোক... একসময় সবকিছু নির্ধারিত হবে ধর্ম পরিচয় দিয়ে। ওভার এন্ড আউট!

১২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: *কুনোব্যাঙ* ,




শীতকালে ব্যাঙ হাইবারনেশানে যায় বলে শুনেছি কিন্তু মাঘের শীতেও যে ব্যাঙ ঘরের কোন থেকে লাফ দিয়ে বাইরে আসে এই অনেকদিন পরে দেখলুম । ভালো তো লাগছে অবশ্যই ।
যেন আর এক "যিশু' কিম্বা "মাহাদী" অথবা নতুন এক " ভিসারিয়ন" আবির্ভাব হলো ব্লগে ! :P
শুভেচ্ছান্তে ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: গ্লোবার ওয়ার্মিং এর কারণে ব্যাঙরাও ইদানিং সিজন চেঞ্জ করছে :P এবার গোমুখ তপোবন ঘুরতে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে সন্যাসী হব কিন্তু পরে সিদ্ধান্ত পালটিয়ে ভাবলাম যাই ব্লগে গিয়ে দেখি ব্যাঙ জাতির নেতৃত্ব দেয়া যায় কিনা। মানব সমাজে তো নেতার অভাব নেই তাই ভাবলাম ব্যাঙ জাতির প্রতিনিধিত্ব করে তাদের কোন ব্যাপক উন্নয়ন ঘটানো যায় কিনা।

অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় আহমেদ জি এস ভাই :)

১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নতুন ধর্মপ্রচারকের নাম জানলাম। ধর্ম শান্তির জন্য হলে গ্রহক তো করবেই্। তবে ইসলাম প্রকৃত অর্থে আল্লাহ প্রদত্ত শান্তির ধর্ম।সত্য ধর্ম ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সেলিম ভাই, বর্তমানে এমন ধর্ম প্রচারকের অভাব নেই। মিলেনিয়ালিজমের হাত ধরে সংখ্যাটা চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়ছে।

১৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: তারপর !!
তারপর !!!
মানে পরের পোষ্ট এর অপেক্ষায় ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ঠিক আছে আপু :P :`>

১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কলি যুগ।

কত যে কখন নিজেকে নবী বা অলি-দরবেশ দাবী করে বসে বুঝা মুসকিল।

৩১ শে মে, ২০২০ রাত ২:৪৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ধর্ম দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা সহজ

১৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ হইল, ইচ্ছায় হউক বা অনিচ্ছায় সকল জনগোষ্ঠীই ধর্মের দিকে ঝুঁকিতেছে ! সেকুলারিজম/ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের মৃত্যুঘন্টা বাজিতেছে ! বর্তমানেই ধর্ম রাজনীতির নিয়ামক হইয়া উঠিতেছে, ভবিষ্যতে আরো হইবে !

ইমাম মাহদীর বর্ণনা খুব স্পষ্ট ভাষায় কিতাবে দেওয়া আছে, তাহার নাম, মাতা-পিতার নাম, বংশ পরিচয়, সব ! তারপরও ৩৬ জন কিভাবে দাবি করিল এবং ভক্ত জোটাইল খুবই আশ্চর্যের কথা ! কাদিয়ানীদের ধর্মগরুও নিজেরে মাহ্দী দাবি করিয়াছিল ! তাহার অনুসারীরা আজও বিশ্বাস করে !

নিজেকে যীশু হিসেবে দাবিকারী অনেক তাহা জানিতাম , তবে খ্রিস্টানদেরও যে এমন প্রফেসি আছে জানা ছিল না। ধন্যবাদ !

৩১ শে মে, ২০২০ রাত ২:৫০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সব জাতিতেই ধর্মভিত্তিক রাজনীতির বিপুল উত্থান এখন প্রকাশ্য। ভবিষ্যৎ বলয়া মুশকিল তবে এই ধারা সম্ভবত সামনে আরও বাড়বে। হতে পারে ধর্মের উপর ভিত্তি করে গোটা বিশ্ব নতুন করে কয়েকটি কন্টিনেন্টে ভাগ হয়ে গিয়েছে এবং নিজেরা আলদা রাষ্ট্রব্যবস্থা তৈরি করেছে।

১৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৬

শের শায়রী বলেছেন: কোথায় ভ্রাতা?

৩১ শে মে, ২০২০ রাত ২:৫১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেকদিন পর আজকে আসলাম ভাই. কেমন আছেন?

১৮| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ৩:২৫

শের শায়রী বলেছেন: অনেক ভালো লাগছে আপনার প্রতিউত্তর দেখে। আমি আছি ভাই। আপনি?

০১ লা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: লকডাউনের শুরুতেই ব্লগে আসার ইচ্ছা ছিল। ল্যাপটপ অফিসে রেখে এসেছিলাম, পরে ল্যাপটপ আসলও চার্জার আসলো না। দেরি হয়ে গেলো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.