![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আচ্ছালামু আলাইকুম।
মহান আল্লাহর অশেষ মেহেরবাণীতে একে একে যখন রূহানী মেথড এর মূল প্রবন্ধগুলো লিখে চলছিলাম; তখন কিছু চিন্তা-চেতনার কথা সুর আকারে প্রকাশ পেতো। সেই সব সুর সংশ্লিষ্ট লেখাগুলোই রূহানী গজল নামক এই ইসলামী সংগীত সংকলন এ অন্তর্ভুক্ত করা হলো।
এতে প্রকাশিত গজলগুলোর মধ্যে কিছু গজল আছে; যা পরিচিত গণ্ডিতে অনেককেই শুনিয়েছি। শুনাবার পর; একটি আবদার প্রায়ই লক্ষ্য করেছি। গজলটা আমি যেনো তাদের লিখে দেই। কিন্তু তা সর্বদা করা সম্ভব হয় না। অন্য দিকে গজলগুলোতে রূহানীয়াত সংশ্লিষ্ট বিষয়াবলী বর্তমান থাকায় রূহানী মেথডের প্রয়োজনেই পাঠক সমাজে উন্মুক্ত করার প্রয়োজন বোধ করেছি অনেক সময়।
বলা বাহুল্য; গজলগুলো আমার মতো একজন সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে মহান আল্লাহপাকের তরফ থেকে; এক বিশেষ দান। প্রায় এক যুগের সুদীর্ঘ সাধনায় গড়া বিশাল প্রাপ্তি- আলহামদুলিল্লাহ। এতে সংকলিত গজলগুলো ইসলামী মন-মানসিকতায় রচিত। মুসলমান ভাই-বোনদের অন্তরে রূহানী চেতনা উন্মোচন প্রচেষ্টা ছিলো- মূল লক্ষ্য। পুস্তিকার শুরুর দিকে আমাদের জীবনে ইসলামের গুরুত্ব এবং শেষের দিকে রূহানীয়াতের প্রয়োজনীয়তা বিশেষ ভাবে প্রাধান্য পেয়েছে।
অত্র পুস্তিকা ও সামহোয়্যার ইন ব্লগের রেফারেন্স দিয়ে; গজলগুলোর কোন প্রকার বিকৃতি না ঘটিয়ে সুরকারের নিজস্ব সুরে ব্যবসায়িক স্বার্থ পরিহার করে উপযুক্ত পরিবেশ ও মাধ্যমে পরিবেশন এবং প্রচার করলে রূহানী ফাউন্ডেশন (প্রস্তাবিত) এর পক্ষ থেকে কোন রকম বাঁধা নাই।
গজলগুলি পড়ে এবং শুনে; যদি কারো অন্তর মহান আল্লাহপাকের দিকে প্রত্যার্বতন করে এবং কিছুটা হলেও রূহানী চেতনার উন্মোচন হয়। তবে নিজেকে স্বার্থক মনে করবো। আমার জন্য দু’আ করবেন। আপনাদের জন্য দু’আ রেখে- এখানেই ইতি টানছি।
ধন্যবাদান্তে-
হাকীম আল-মীযান।
০৩ রা মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩১
আল মীযান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য বিশেষ ভাবে ধন্যবাদ।
কুরআন শরীফ বুঝতে গেলে কিছু সহায়ক বিষয়াবলীর প্রয়োজন হয়।
নিচের লিংকে আমার লেখা প্রবন্ধটি দয়া করে পড়লে কৃতার্থ হবো।
http://www.somewhereinblog.net/blog/almizanblog/30125905
২| ০৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১:৫১
পাউডার বলেছেন: পড়লাম। কোরআন বুঝে পড়ার জন্য আপনার আহবান নিসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। ইনশাল্লাহ আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দেবেন।
কিন্তু একটা অবজারবেশন নোটিশ করা প্রয়োজন করছি। আপনার ভালো নাও লাগতে পারে। আপনি বার বার কুরআন-হাদীস কুরআন-হাদীস বলে আসলে কি বোঝাতে চেয়েছেন তা স্পষ্ট নয়।
মনে রাখা প্রয়োজন যে কুরআন আল্লাহর বানী। কুরআনের সমকক্ষ কুরআনই। আল্লাহ চ্যালেন্জ দিয়েছেন এর মত আরেকটা সুরা বা আয়াত নিয়ে আসার জন্য। কিয়ামত পর্যন্ত কেউ পারবে না।
১৭:৮৮ - বলুনঃ যদি মানব ও জ্বিন এই কোরআনের অনুরূপ রচনা করে আনয়নের জন্যে জড়ো হয়, এবং তারা পরস্পরের সাহায্যকারী হয়; তবুও তারা কখনও এর অনুরূপ রচনা করে আনতে পারবে না।
আশাকরি বোঝাতে সক্ষম হয়েছি।
১৭ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮
আল মীযান বলেছেন: কুরআন-হাদীস বলতে; কুরআন ও হাদীসকে আলাদা ভাবেই বুঝাতে চেয়েছিলাম।
কিন্তু দেখলাম, স্পেসিফিক ভাবে "কুরআন ও হাদীস" লিখলেই সুন্দর হবে। তাই,
আজ ঠিক করে দিয়েছি।-মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। দু'য়া রাখবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মে, ২০১৬ রাত ১:৪৪
পাউডার বলেছেন: এগিলা বাদ দিয়া আসেন কোরান শরিফ বোঝায় মন দেই