![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার বিবেক আমাকে যা শিক্ষা দেয় সেটাই প্রকাশ করার চেষ্টা করি
নয় বছর পর মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের চার্জ কমছে। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) শিগগীরই ইন্টারনেট প্যাকেজের সর্বোচ্চ মূল্য বেঁধে দেবে। বিটিআরসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ইন্টারনেটের চার্জ কমানোর বিষয় নিয়ে গত সপ্তাহে ছয় মোবাইল ফোন কোম্পানির সঙ্গে বৈঠক করেছে টেলিকম খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। আর ওই বৈঠকে চার্জ কমানোর বিষয়ে মতৈক্য পৌঁছেছেন তারা। এর পরিপ্রেক্ষিতেই কয়েক দিনের মধ্যে নির্দেশনা জারি করা হবে। বিভিন্ন প্যাকেজের চার্জ কী হারে কমতে পারে তা সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি। তবে বর্তমান হারের ন্যূনতম অর্ধেকে নেমে আসবে বলে জানা গেছে।
এমনটি হলে স্বস্তির সুবাস ছুঁয়ে যাবে দেশের কয়েক কোটি মোবাইল ফোন ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে। এদের বড় অংশ তরুণ-তরুণী। বিটিআরসির তথ্য অনুসারে, চলতি বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত দেশে ৩ কোটি ১৩ লাখ ব্যবহারকারী মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করতেন। গত দুই মাসে এটি আরও বেড়েছে। চার্জ কমলে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বাড়বে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। বিটিআরসির তথ্য অনুসারে বর্তমানে দেশে ১০ কোটি মোবাইল সংযোগ রয়েছে।
উল্লেখ, ২০০৪ সাল থেকে বিদ্যমান হারে প্রতি কিলোবাইটের জন্য ২ পয়সা করে চার্জ করছে মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলো। পরিমাণভিত্তিক কিছু প্যাকেজ থাকলেও সেগুলো সাশ্রয়ী নয়। অথচ গত নয় বছরে কয়েক দফায় ব্যান্ডউইথের দাম কমানো হয়েছে। ২০০৪ সালে প্রতি মেগাবাইট ব্যান্ডউইথের মূল্য ছিল ৭২ হাজার টাকা, বর্তমানে কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৬ হাজার টাকায়।
সর্বশেষ গত সেপ্টেম্বরে গ্রাহকদের ‘হয়রানি বা প্রতারণা’ ঠেকাতে মোবাইল ফোন অপারেটরদের জন্য ১৪টি প্রস্তাবিত নির্দেশনা নিয়ে গ্রাহকের মতামত নেয় বিটিআরসি। পরে মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারের ফি কমানোর বিষয় ছাড়া বাকি সবগুলোর ব্যাপারে নির্দেশনা জারি করে সংস্থাটি।
সাত মাস আগে ইন্টারনেটের চার্জ কমানোর বিষয়ে ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে মতামত আহবান করেছিল বিটিআরসি। ওই মতামতে শতভাগ ব্যবহারকারী চার্জ কমানোর কথা বলেছেন।
মতামত আহবানের কয়েক মাস পরও বিটিআরসি ইন্টারনেটের চার্জ কমানোর বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত না নেওয়ায় আন্দোলনে নামেন ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন ফোরাম। সংবাদ সম্মেলন, মানববন্ধন ছাড়াও ফেকবুকে চলতে থাকে ব্যাপক প্রচারণা । এরই পরিপ্রেক্ষিতে নড়েচড়ে বসতে বাধ্য হয় বিটিআরসি। বৈঠক করে প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে।
ব্যাস কেল্লা ফতে স্কুল কলেজ পড়ুয়া কিশোর কিশোরীদের জন্য। হাতের মুঠোয় পাওযা যাচ্ছে ডুয়েল কোর চাইনিজ পপুলার ব্রান্ড ৭ ইঞ্চি থেকে ১০ ইঞ্চি ট্যাবলেট পিসি মাত্র ৬০০০ টাকা থেকে ১৫০০০ টাকায়। যেখানে রয়েছে ডুয়েল সিম, ১ জিবি থেকে ৮ জিবি রাম, ৮ জিবি থেকে ৩২ জিবি হার্ড ডিস্ক, ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, ওয়াইফাই, বিল্ট ইন টেলিভিশন, লেদারের কাভার সহ কি-বোর্ড আরো কত কি? হাতের তালুতে এখন দুনিয়া। ঠেকায় আর কে? ল্যাপটপ কম্পিউটারের দিন মনে হয় শেষ!!
২| ১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন:
৩| ১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
আেলা আধােরর েখলা বলেছেন: কিন্তু বাকীদের কি হবে (যেমন কিউবি অথবা বাংলাবিলাই)?
৪| ১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
দি সুফি বলেছেন: ল্যাপটপ কম্পিউটারের দিন মনে হয় শেষ!! স্বপ্ন দেখেন
৫| ১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
তামিম(বাংলার মানুষ) বলেছেন:
:>
৬| ১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
নিষ্কর্মা বলেছেন: আমার প্রস্তাব হচ্ছেঃ
প্রথমেই বলে রাখি, নূন্যতম স্পিড (ডাউনলোড এবং আপলোড) হতে হবে ৫১২ কেবিপিএস। এর নীচে ডাউনলোড বা আপলোড স্পিড কমলে পুরো মাসের জন্য ফ্রি সার্ভিস দিতে হবে, এবং পরিশোধিত টাকা তারপরের মাসের মূল্যের সাথে সমন্বয় করতে হবে।
৫১২ কেবিপিএস-এর জন্য আনলিমিটেড কানেকশানের মূল্য হতে হবে সর্বোচ্চ ৪৫০ টাকা। ১ গিগা'র জন্য ৫০০ টাকা, ২ গিগা'র জন্য ৬৫০ টাকা।
মেয়াদ হতে হবে যে মাসে রিচার্জ করা হবে সেই তারিখ থেকে পরের মাসে সেই তারিখ পর্যন্ত।
এই হার সব ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারীর উপরে সমান ভাবে প্রযোজ্য হতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
মাহমুদুল হাসান (সুমন)। বলেছেন: