নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য কথা বলতে গেলেই চলে আসে অনেক বাধা ও বিপত্তি। তার পরেও সত্যকে প্রচার করা আমার দায়িত্ব।

সুচিন্তিত মতবাদ

আমার বিবেক আমাকে যা শিক্ষা দেয় সেটাই প্রকাশ করার চেষ্টা করি

সুচিন্তিত মতবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সন্তান দেওয়ার ছলনা করে ধর্ষণ করছে ভণ্ডপীর

৩০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

সন্তান দেওয়ার কথা বলে অনেক অবলা নারীকে ধর্ষণ করতেও দ্বিধাবোধ করছে না কিছু অসাধু ভন্ড পীরেরা।



আবার রোগ ভাল হওয়া, বালা মছিবত দূর হওয়া, মনের মানুষকে কাছে পাওয়া, বন্ধা মেয়েদের সন্তান দেওয়াসহ বিভিন্নভাবে প্রলোভন দেখিয়ে সরলপ্রাণ ও অন্ধভক্ত জনতার কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে মাজার

ব্যবসায়ীরা।



সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, মাজার বানানোর জন্য এখন আর ওলি-আল্লাহ্ হওয়ার প্রয়োজন পড়েনা। বরং স্বপ্নযোগে আদিষ্ট হয়েই অনেকে আত্মীয়স্বজনের কবরের উপরে টাঙিয়ে দেন লালসালু। নির্মাণ করেন মাজার সাদৃশ্য উঁচু মিনার। চুল, দাড়িতে জট পাকিয়ে এবং এক রংয়ের লাল বা সাদা কাপড় পরিধান করে খাদেম সাহেব নিজেই বনে যান পীরানে পীর দস্তগীর। আর প্রতারনার মাধ্যমে অল্প সময়েই হয়ে যান বিশিষ্ট কোটিপতি।



প্রতিটি মাজারেই থাকে দান বাক্স। যার উপরে লেখা থাকে “নিজ হাতে ফেলুন”। পাশেই থাকে আগরবাতি, গোলাপজল, মোমবাতি ও তোবারক বিক্রয়ের দোকান। আবার দিন শেষে দর্শনার্থীদের দেওয়া আগরবাতি, গোলাপজল ও মোমবাতিগুলো মাজার থেকে তুলে এনে পুনরায় দোকানে সাজিয়ে রাখে ব্যবসায়ীরা। পাশাপাশি চলতে থাকে জমজমাট ঝাড়-ফুঁক ও তাবিজ ব্যবসা।



এমনি এক মাজারে আগত দর্শনার্থী খাদিজার সাথে আলাপকালে তিনি জানান, লোকমুখে বিভিন্ন সমস্যা দূর হয় শুনে দীর্ঘদিন যাবত এখানে আসছি। খাদেম সাহেবের চাহিদা মোতাবেক হাদিয়া-তোহফাও দিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু সমস্যার সমাধান হলো না আজ পর্যন্ত।



এ সময় আধুনিক সাজে সজ্জিত একাধিক তরুন-তরুনী জানান, প্রেমে সাফল্য লাভের আশায় মাজারে এসেছি। খাদেম সাহেবকে হাদিয়া দিয়ে লাল ফিতা, তাবিজ ও দোয়া নিয়েছি। আশাকরি সফল হব।



ইসলামী বিধান মোতাবেক কবর জিয়ারত করা সওয়াবের কাজ হলেও কবরে সিজদা করা, টাকা দেওয়া, মান্নত করা, গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগী প্রভৃতি দান করাসহ কবর ওয়ালার কাছে কোন কিছু চাওয়া সম্পূর্ণ হারাম ও নিষিদ্ধ। কিন্তু এরপরও এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এক শ্রেণীর অসাধুচক্র দেশজুড়ে চালিয়ে যাচ্ছে রমরমা মাজার ব্যবসা।



বিনা পুঁজিতে ব্যবসাটি অধিক লাভজনক হওয়ায় দেশের আনাচে কানাচে আজ ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠেছে অসংখ্য মাজার।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

হেডস্যার বলেছেন:
সন্তানের আশায় যে ওই পীরের কাছে গেছিলো তার পাছায় আগে কষে লাথি মারতে হব, তারপর ওই পীরের পাছায়।
B-)) B-)) B-))

২| ৩০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

rakibmbstu বলেছেন: হেডস্যার বলেছেন:
সন্তানের আশায় যে ওই পীরের কাছে গেছিলো তার পাছায় আগে কষে লাথি মারতে হব, তারপর ওই পীরের পাছায়।

৩| ৩০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭

রিমন রনবীর বলেছেন: বাংলাদেশে যতগুলা পীর আছে সবগুলার সোগা যদি একসাথে সুপারগ্লু দিয়া জোড়া লাগায়ে দেয়া যাইত!! :D :D

৪| ৩০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১২

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ধিক্কার জানাই এসব মাজার ব্যবসায়ীদেরকে,,,,,,,,,,,,,

৫| ৩০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পীর আর পীরের মুরিদ , দুইটারেই উস্টা ।

৬| ৩০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬

মাক্স বলেছেন: থু

৭| ৩০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭

নীলতিমি বলেছেন: rakibmbstu বলেছেন: হেডস্যার বলেছেন:
সন্তানের আশায় যে ওই পীরের কাছে গেছিলো তার পাছায় আগে কষে লাথি মারতে হব, তারপর ওই পীরের পাছায়।

৮| ৩০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

চারশবিশ বলেছেন: হেডস্যার বলেছেন:
সন্তানের আশায় যে ওই পীরের কাছে গেছিলো তার পাছায় আগে কষে লাথি মারতে হব, তারপর ওই পীরের পাছায়।

৯| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: মহান অলি আউলিয়াদের নিয়ে বেয়াদবি করা তাদের পবিত্র সমাধি
নিয়ে কটাক্ষ করা আল্লাহ দ্রুহি ।

যেমন শাহ জালাল রা , শাহ সুলতান রা , শাহ পরান রা , সহ
অনেকেই ।
কিন্তু নতুন মাঝার বানিয়ে ব্যাবসা করা , মহান অলিদের সাথে এবং
আল্লাহর সাথে বেয়াদবি । ভণ্ডদের কবল হইতে সাধারন মুসলমান
সাবধান ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.