নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য কথা বলতে গেলেই চলে আসে অনেক বাধা ও বিপত্তি। তার পরেও সত্যকে প্রচার করা আমার দায়িত্ব।

সুচিন্তিত মতবাদ

আমার বিবেক আমাকে যা শিক্ষা দেয় সেটাই প্রকাশ করার চেষ্টা করি

সুচিন্তিত মতবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিজ সম্তানকে কেটে রান্না করে খেয়ে ফেললেন মা !!

১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

বিচিত্র এই ধরণীর মানুষ। তারা কি-ই না পারে; মানুষ কিভাবে মানুষের মাংস রান্না করে খেতে পারে?

নিজের গর্ভে ধারণ করা দুই পুত্রকে কেটে রান্না করে খাওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন এক থাই মা।

কর্তৃপক্ষের উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে যে, হ্যালুসিনেশনের শিকার ওই নারী শূকর ছানা মনে করে তার পুত্রদের কেটে রান্না করে খেয়ে ফেলেন।

থাইল্যান্ডের ব্যাংকক পোস্ট পত্রিকার উদ্ধৃতি দিয়ে হাফিংটন পোস্ট চাঞ্চল্যকর ও নৃশংস এ ঘটনা প্রকাশ করে।

পুলিশের ধারণা হ্যালুসিনেশনের শিকার হয়েই এই নৃশংস কাণ্ড ঘটায় ওই নারী। গত সপ্তাহে থাইল্যান্ডের পুলিশ একটি অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা উদঘাটন করে।

থাইল্যান্ডের প্রত্যন্ত উত্তরাঞ্চলীয় চিয়াংমায় জেলার পাহাড়ি উপজাতি সম্প্রদায়ভুক্ত ওই নারী তার ১ ও ৫ বছর বয়সী দুই পুত্রকে হত্যা করে রান্না করে খেয়ে ফেলেছেন বলে অভিযোগ পায় পুলিশ।

পরে পুলিশ এ ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে ওই নারীর চারপাশে ছড়িয়ে থাকা বেশ কিছু মানব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের পাশে ঘুমিয়ে থাকতে দেখে।

ওই নারী গত ২০০৭ সাল থেকে মানসিক চিকিৎসকের অধীনে চিকিৎসাধীন ছিলেন বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম। হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে ওই মহিলা দীর্ঘদিন ধরেই হ্যালুসিনেশনে ভুগছিলেন।

চলতি বছর নরমাংস ভক্ষণের অনেকগুলো ঘটনার মধ্যে এটি সাম্প্রতিকতম।

প্রসঙ্গত, গত জুলাইয়ে পাপুয়া নিউগিনির পুলিশ এমন একটি সম্প্রদায়ের খোঁজ পায় যারা তাদের শিকার হওয়া মানুষদের মগজ ও পুরুষাঙ্গ রান্না করে খেয়ে ফেলে। এর আগে গত এপ্রিল মাসেও একই ধরণের অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে ব্রাজিলের পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করে।

তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা এক মহিলাকে হত্যা করে তার মাংস দিয়ে পেস্ট্রি বানিয়ে খেয়েছিলো।



এহেন ন্যক্কার জনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২২

আদরসারািদন বলেছেন: কি জঘন্য :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.