![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার বিবেক আমাকে যা শিক্ষা দেয় সেটাই প্রকাশ করার চেষ্টা করি
স্বর্গের দরজা নামে পরিচিত তিয়ানমেনের চতুর্থ আশ্চার্য হচ্ছে তিআনমেন পর্বতের ক্যাবলওয়ে।
তিয়ানমেন পর্বতের ক্যাবলওয়ের দুরত্ব ৭৪৫৫ মিটার, ১২৭৯ মিটার এলিভেটর লেভেল। এটা পৃথিবীর সব থেকে দীর্ঘ্যতম মাউনটেইন প্যাসেঞ্জার রোপওয়ে। এটি নির্মান করতে দুই বছর সময় লাগে। যার খরচ হয় ২৫০ মিলিয়ন চায়না ইউন। যার কিছু অংশ ৩৮ ডিগ্রি এঙ্গেলে ক্লাইম্বিং ডিজাইন করা যা পৃথিবীতে একেবারেই অদ্বিতীয়। ক্যাবল ওয়ের শুরুটা হয়েছে ঝ্যাংজিয়াজি শহরের ঠিক মাঝখান থেকে। এটা সোজা উপর দিয়ে চলে গেছে অরজিনাল তিআনমেনসেন স্কাই গার্ডেনে। ঠিক দেখলে মনে হবে কোন রংধনুর পথ পাড়ি দিয়ে পৃথিবীর স্বর্গে প্রবেশ করাচ্ছে একটি স্টেজকোচ। জিয়াং-সু-ই্উন কে মনে হবে আকাশের একটি দৈত্যাকৃতির ড্রাগন। জি পর্বতের দেয়াল যেন চুম্বকের মতো কিছু একটার সাথে আটকে আছে। ক্যাবল থেকে আপনি দেখতে পাবেন আধুনিক শহরের দৃশ্য, চমৎকার গ্রাম্য পাড়াগায়ের দৃশ্য এবং চুম্বাকর্ষণীয় পর্বতের দৃশ্য। এটাকে বলা হয় পৃথিবীর প্রথম এয়ার মোবাইল ভিউইং গ্যালারী।
এই নৈসর্গিক ক্যাবলওয়ে পাড়ি দিতে হলে আপনাকে যেতে হবে চায়নার হুনান প্রভিন্সের ঝ্যাংজিয়াজি শহরে।
©somewhere in net ltd.