নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার বিবেক আমাকে যা শিক্ষা দেয় সেটাই প্রকাশ করার চেষ্টা করি
ওয়াজ করছিলেন চিশতীয়া তরীকার এক মূরীদ হুজুর। তার কথাগুলো কানে খুব লাগল; তাদের ধারনা আর অন্ধ বিশ্বাস সত্যিই অবাক করার মতো। একেক পীর সাহেব একেক তরীকা নিয়ে দুনিয়ায় আগমন ঘটেছেন। এভাবে বিশ্লেষন করলে দেখা যাবে যে যত পীর ততো তরীকা। রাসূল (সাঃ) যে তরীকার আমাদের জন্য এনেছিলেন সেই তরীকা বাদ দিয়ে অন্য তরীকার অনুসন্ধান করলে কি নাজাতের পাথ মিলবে? যাই হোক, যেটা নিয়ে লেখাঃ
হুজুর ওয়াজ করছেন খাজা মঈনুদ্দীন চিশতীর অলৌকিক ক্ষমতা নিয়ে। একদা খাজা মঈনুদ্দীন চিশতী সাহেব ঘরের বারান্দায় বসে কোরআন শরীফ তেলাওয়াত করছিলেন। তিনি ছিলেন ৩০ পারা কোরআনের হাফেজ। তার ঈমানকে কামজোর করার জন্য এক লোক তার কাছে একজন মহিলাকে পাঠালেন। খাজা মইনুদ্দীন চিশতী টের পেলেন কেউ একজন তার দিকে আসছে। উনি একটু ট্যারা চোখে মহিলার দিকে একটু তাকালেন। তার কানাইচ্চা চোখের চাউনি যেই না ওই মহিলার উপর পড়ল সংগে সংগে উক্ত মহিলাও ৩০ পারা কোরআনের হাফেজ হয়ে গেল !! ওলি রে ওলি, ওলি কারে কয় !! ইত্যাদি ইত্যাদি
একবার ভাবুনতো এসব গাজাখুরি গল্প আর সোনাবানের কিচ্ছা কি ইসলামে চলে? আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এর দেশ সৌদিআরব। সেখানে আজো পর্যন্ত কোন পীরের দরগা পয়দা হল না আর আমাদের দেশ হয়ে গেল বার আউলিয়ার দেশ? যত পীর সবাই পাকিস্তান, ভারত আর বাংলাদেশে? অন্য কোথাও তাদের ভাত নাই? প্রত্যেক পীরের দাবী তারা কাল কেয়ামতের মাঠে তাদের মূরীদদের জান্নাতে নেবার জন্য আল্লাহর কাছে সুপারিশ করবেন। আমরা জানি আল্লাহ পাক সেই ভয়াবহ দিনে শুধু মাত্র একজনকে সুপারিশ করার অনুমতি দিবেন। আর তিনি হলে হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)। তাহলে শত গোন্ডা ওলীদের হালত কি হবে?
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
মুদ্দাকির বলেছেন: উনার কেরামতির অনেক ঘটনা প্রচলিত আছে
তবে সত্য মিথ্যা শুধুই আল্লাহ জানেন
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬
সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: যে সত্যিকারের ওলী সে কখনো ঢাক ঢোল বাজিয়ে প্রচার করে না। ভন্ডরা প্রচার করে তাদের মুরীদ বাড়ানোর জন্য। বিনা পুজির ব্যবসা সুতরাং বুঝেনইতো।
৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২১
চাকমা বলেছেন: লেখার সাথে একমত!!
৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০
নতুন বলেছেন: উনি একটু ট্যারা চোখে মহিলার দিকে একটু তাকালেন। তার কানাইচ্চা চোখের চাউনি যেই না ওই মহিলার উপর পড়ল সংগে সংগে উক্ত মহিলাও ৩০ পারা কোরআনের হাফেজ হয়ে গেল !!
অন্ধবিশ্বাসীরা এমন কাহিনি প্রচার করে। এবং এরা সত্য মিথ্যা এইটুকুই বুঝতে পারেনা।
মুদ্দাকির বলেছেন: উনার কেরামতির অনেক ঘটনা প্রচলিত আছে
তবে সত্য মিথ্যা শুধুই আল্লাহ জানেন
ভাই এইটা যে মিথ্যা সেইটা বুঝতে না পারার কিছুই নাই। একটু যৌক্তিক চিন্তা করলেই বোঝা যায়। এটা যারা বোঝেনা তাদের অন্ধবিশ্বাসী বলাটাকি খুব বেশি ভুল হইয়া যাবে?
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২
সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: অধিকাংশ মুরীদগণই মূর্খ গন্ড। তাদের ভিতর ঈলমি জ্ঞান নাই।
৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
হানিফঢাকা বলেছেন: খাজা মইনুদ্দিন চিশতী তার শিষ্যদেরকে নতুন কালেমা শিখিয়েছিলেন। “আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই এবং চিশতী তার রাসুল” (খাজা ফরিদউদ্দিন গাঞ্জ সাকার, Fawaed-us-Saalikeen)
এইরকম আরও অনেক আছে।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩
সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: আর কোন তথ্য আছে জানা?
৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১
মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন: বুখারী ও মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে যে, হাশরের মাঠে মানুষ যখন বিপদে পড়ে যাবে এবং অসহনীয় আযাবে গ্রেপ্তার হবে, তখন তারা একজন সুপারিশকারী খুঁজে ফিরবে। যাতে করে তারা এই ভীষণ সংকট থেকে রেহাই পেতে পারে। প্রথমে তারা আদম (আঃ)এর কাছে গমণ করবে। অতঃপর পর্যায়ক্রমে নূহ, ইবরাহীম, মূসা, ঈসা (আঃ)এর কাছে যাবে। তাঁরা কেউ সুপারিশ করতে সাহস করবেন না। প্রত্যেক নবী নিজেদের অক্ষমতার কথা প্রকাশ করবেন। অবশেষে তারা নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর কাছে আসবে। তিনি মানুষকে এই বিপদজনক অবস্থা হতে মুক্ত করার জন্য আল্লাহর আরশের নীচে সিজদাবনত হবেন। আল্লাহর প্রশংসা ও গুণকীর্তণ করবেন। তখন আল্লাহ্ তাঁকে মাথা উঠিয়ে প্রার্থনা করার অনুমতি দিবেন। তিনি তখন সমগ্র মানুষের হিসাব-নিকাশের জন্যে আল্লাহর কাছে সুপারিশ করবেন। আল্লাহ তাঁর দোয়া এবং শাফায়াত কবুল করবেন। এটিই হল ‘মাক্বামে মাহমূদ’ বা সুমহান মর্যাদা, যা আল্লাহ তাকে দান করেছেন। (এসম্পর্কে দীর্ঘ হাদীছ বর্ণিত হয়েছে। দেখুনঃ সহীহ্ বুখারী, অধ্যায়ঃ তাওহীদ, অনুচ্ছেদঃ কিয়ামতের দিন নবী-রাসূল ও অন্যদের সাথে আল্লাহর কথা বলার বিবরণ, হা/৬৯৫৬। সহীহ্ মুসলিম, অনুচ্ছেদঃ জান্নাতের সর্বনিম্ন মর্যাদার অধিকারী ব্যক্তি হা/ ২৮৬।)
শাফায়াতের শর্তঃ
সহীহ্ হাদীছ মোতাবেক সন্দেহ নেই যে, আল্লাহর অনুমতি পেয়ে আমাদের নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সুপারিশ করবেন। অন্যান্য নবী-রাসূল, সত্যবাদীগণ, শহীদগণ এবং নেককারগণ সুপারিশ করবেন।
কিন্তু এই প্রকার শাফায়াতের জন্য ৩টি শর্ত রয়েছে। যথাঃ
•১- শাফায়াতকারীর উপর আল্লাহর সন্তুষ্টি থাকা।
•২- যার জন্য সুপারিশ করা হবে, তার উপরও আল্লাহর সন্তুষ্টি থাকা। আর তাওহীদ ও রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর তরীকায় প্রতিষ্ঠিত থাকা ব্যতীত করো উপর আল্লাহ্ সন্তুষ্ট হবেন না।
•৩- শাফায়াতকারীর জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে শাফায়াত করার অনুমতি থাকা।
•প্রথম শর্তের দলীলঃ আল্লাহ্ পাক বলেন, يَوْمَئِذٍ لَا تَنْفَعُ الشَّفَاعَةُ إِلَّا مَنْ أَذِنَ لَهُ الرَّحْمَنُ وَرَضِيَ لَهُ قَوْلًا দয়াময় আল্লাহ্ যাকে অনুমতি দেবেন এবং যার কথায় সন্তুষ্ট হবেন সে ছাড়া কারো সুপারিশ সেদিন (কিয়ামতের দিন) কোন উপকারে আসবে না। (সূরা ত্বাহাঃ ১০৯)
•দ্বিতীয় শর্তের দলীলঃ আল্লাহ্ বলেনঃ
وَكَمْ مِنْ مَلَكٍ فِي السَّمَاوَاتِ لَا تُغْنِي شَفَاعَتُهُمْ شَيْئًا إِلَّا مِنْ بَعْدِ أَنْ يَأْذَنَ اللَّهُ لِمَنْ يَشَاءُ وَيَرْضَى
আকাশে অনেক ফেরেশতা আছে। তাদের সুপারিশ কোন কাজে আসবে না, যতক্ষণ আল্লাহ্ যার জন্যে ইচ্ছা ও যাকে পছন্দ করেন, অনুমতি না দেন। (সূরা নাজমঃ ২৬)
সুবহানাল্লাহ্! ফেরেশতাদের সুপারিশও আল্লাহর দরবারে তাঁর অনুমতি ব্যতীরেকে ফলপ্রসূ হবে না? অথচ ফেরেশতারা তো নিষ্পাপ। অবশ্য হাদীছে প্রমাণিত হয়েছে যে ফেরেশতারাও মুমিন বান্দাদের জন্যে সুপারিশ করবেন। কিন্তু তা হবে আল্লাহর নিকট থেকে অনুমতি পাওয়ার পরই।
আল্লাহ পাক বলেনঃ وَلَا يَشْفَعُونَ إِلَّا لِمَنِ ارْتَضَى আল্লাহ্ যার প্রতি সন্তুষ্ট সে ছাড়া কারো জন্য সুপারিশ করা হবে না। (সূরা আম্বিয়াঃ ২৮) তিনি আরো বলেনঃ
وَلا تَنْفَعُ الشَّفَاعَةُ عِنْدَهُ إِلا لِمَنْ أَذِنَ لَهُ
যার জন্যে অনুমতি দেয়া হবে সে ছাড়া তাঁর নিকট কারো জন্যে সুপারিশ ফলপ্রসূ হবে না। (সূরা সাবাঃ ২৩) অর্থাৎ মুমিন ছাড়া কারো জন্যে সুপারিশ করার অনুমতি দেয়া হবে না। কিন্তু যারা আল্লাহর সাথে শরীক করে তারা কারো সুপারিশ পাওয়ার যোগ্যতা রাখে না। তাই তাদের ব্যাপারে সুপারিশ করারও কোন অনুমতি দেয়া হবে না।
•তৃতীয় শর্তের দলীলঃ
আল্লাহ্ বলেনঃ مَنْ ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلَّا بِإِذْنِهِ কে সেই এমন ব্যক্তি যে আল্লাহর কাছে তাঁর অনুমতি ব্যতীরেকে কারো জন্যে সুপারিশ করতে পারবে? (সূরা বাকারাঃ ২৫৫)
আল্লাহ্ আরো বলেনঃ مَا مِنْ شَفِيعٍ إِلا مِنْ بَعْدِ إِذْنِهِ তাঁর অনুমতি ব্যতীত কেউ কারো জন্যে সুপারিশ করতে পারবে না। (সূরা ইউনুসঃ ৩)
মক্কার কাফের-মুশরিকরা মুর্তিদের নিকট থেকে এই সাহায্য বা সুপারিশ পাওয়া ব্যতীত অন্য কোন আশা করেছিল কি? তাদের সম্পর্কে আল্লাহ্ বলেন, وَيَقُولُونَ هَؤُلَاءِ شُفَعَاؤُنَا عِنْدَ اللَّهِ তারা বলে, এরা (মুর্তিগুলো) আমাদের জন্য আল্লাহর কাছে সুপারিশকারী। (সূরা ইউনুসঃ ১৮)
অতএব যে সমস্ত মুসলমান অজ্ঞতা বশতঃ পীরদের ধোকাপূর্ণ কথায় বিশ্বাস করে তাদের হাতে বায়আত করে তাদের কাছ থেকে সাহায্য বা শাফায়াতের আশা করেছেন তাদেরকে বলতে চাই এই শাফায়াত তাদের কোন কাজে আসবে না। আল্লাহ তাআলা বলেন,
فَمَا تَنْفَعُهُمْ شَفَاعَةُ الشَّافِعِينَ
কোন সুপারিশকারীর সুপারিশ তাদের উপকারে আসবে না। (সূরা মুদ্দাস্সিরঃ ৪৮) কারণ আল্লাহ তা’আলা মুশরিকদের শিরকের উপরে সন্তুষ্ট নন। তাদেরকে শাফায়াতের অনুমতি দেয়াও সম্ভব নয়। আল্লাহ যার উপর সন্তুষ্ট হবেন, কেবল তার জন্যই সুপারিশ বৈধ হবে।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: বিস্তারিত লেখার জন্য ধন্যবাদ
৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: অধিকাংশ মুরীদগণই মূর্খ গন্ড। তাদের ভিতর ঈলমি জ্ঞান নাই।
অনেক আছে শিক্ষিত অন্ধভক্ত...
উপরেই ব্লগার ভাই যা বললেন তাতে<<< এই যে টেরা চোখে তাকানোতে যে কোরানে হাফেজ হতে পারে তার সত্যাতা আল্লাহ জানেন বলে বিশ্বাস করেন। ...
অন্ধভক্তদের সব কিছুই বিশ্বাস করানো সম্ভব। কারন তারা চোখ খুলে যৌক্তিক ভাবে কিছু দেখে না।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: বিষয়টা আল্লাহ উপর ছেড়ে দিয়ে সে কোন অন্যায় করেননি। আমরা জানি এটা ভন্ডামি তার পরেও কতটুকু ভন্ড তা আল্লাহ পাকই জানেন।
৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
ইসলামের ইলম বলেছেন: আল্লাহ আমাদের শীলক থেকে বাচাঁন এবং সমগ্র মুসলমানদের হিদায়াত দিন। আমিন।
৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৬
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: বিনা পুজির ব্যবসা সুতরাং বুঝেনইতো।
১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩
বারিধারা বলেছেন: সত্যি তিনি যদি এতবড় কেরামতদার না হবেন, তবে বলিঊডের বড় বড় নায়ক নায়িকারা তার মাজার জেয়ারতে যাবে কেন? তার নিশ্চয়ই অন্ধ বিশ্বাসী নয়!
১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার উপস্থাপনা আংশিক। কোরআনরে ৬৬৬৬ আয়াতের মাঝে কচিূ আয়াতের ব্যাখ্যায় একটা সত্যায ধরলে অন্য়য আয়াত মিথ্যা প্রতিপন্ন হয়!!! (নাউজুবিল্লাহ) তাকি সম্ভভ?
সুতরাং কোন বিষয়ে উপস্থাপন করলে বিশেষত ধর্মীয় পূর্ন তথ্য, তত্ত্ব এবং সূত্র িনিয়েই করা উচিত।
প্রথম কথা আপনি যে ব্যাখ্যা অর্থ এবং বুঝ পেয়েছেন তাইকি চূড়ান্ত বলে মানেন?
সে জ্ঞানের অথেনটিসিটি কি?
প্রকৃত সত্য কি তাই? না আরো সত্য আছে?
েএখন এর অনুসন্ধানে গেলে আপনাকে নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে সন্ধান করতে হবে। ইসলামের ইতিহাস, ঘটনাবলী, বাস্তবতা সব যাচাই শেষে আপনি সত্যোর প্রকৃত রুপ পাবেন।
ধরুন- রাসূল সা: এর ওফাতের পর ৭২ ঘন্টা উনার জানাজা হয়নি কেন? বলতে পারেন?
রাসূল সা: যে কোরআন রেখে গেছেন তা সংকলন করতে গিয়ে কি হাল হয়েছিল আপনি কি অবহিত?
সর্বশেষ আঘাত কারবালায় ইয়াজদি এর নবী বংশ ধ্ভংস করার যে পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু তার শেষ কিভাবে হয়েছিল?
হাদীস গ্রন্থতো ৬০০ বছর পর সংকলিত । তার কথা অনুল্লেখ্য ই থাক!
আমাদের জাতির পিতার ইতিহাস, স্বাদীনতার ইতিহাস মাত্র ৪০ বছরে দেখেন কি হাল???? জ্ঞান দিয়ে উপলদ্ধি করে ইসলামের ইতিাহসের তবে কি হাল হয়েছিল!!!!
চার মাত্রার জ্ঞানের মধ্যে আপনি কততমে পর্যন্ত অর্জন করেছেন? জানেন কি?
যদি না জানেন তবে এত বড় বিষয়গুলো ভাসা ভাসা জ্ঞানে আলেচনা না করে বরং গভীরে ঢোকার চেষ্টা করুন। তাতে অন্তত নিজের লাভ টুকু পূর্ন হবে।
ভাল থাকুন।
১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩
সাসারজিনাসা বলেছেন: হাশরের ময়দানে হঃ মঃ সাঃ কে যে সুপারিশ করার ক্ষমতা দেওয়া হবে, তার দলিল কি? এটা ও কি সোনাভানের কিচ্ছার মত হয়ে গেলো না? দয়া করে বলবেন, কোন সূরার কতো নম্বর আয়াতে আল্লাহ্ অঙ্গীকার করেছেন যে- হাশরের ময়দানে হঃ মঃ সাঃ কে সুপারিশ করার ক্ষমতা দেওয়া হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৪
নিমগ্ন বলেছেন: যত্তসব!