![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার বিবেক আমাকে যা শিক্ষা দেয় সেটাই প্রকাশ করার চেষ্টা করি
ঢাকা শহরের প্রতিটি রাস্তা পিচ ঢালাইয়ের পর বালু ছিটিয়ে দেওয়া হয়। এই বালু আর কখনো অপসরণ করা হয় না। যে কোন ধরনের যানবহন চলাচলে রাস্তার মাঝে জমে থাকা ধুলা বালু উড়ে পথযাত্রীর নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার জোগাড় হয়। এভাবে রাস্তার ধুলা বালু রাস্তার দুই পাশেই ঘুর পাক খায়। বহির বিশ্বে রাস্তা পরিষ্কার করার জন্য আধুনিক যানবহন ব্যবহার করতে দেখা যায়। উক্ত যানবহন রাস্তার ধুলা বালু সংক্রিয় ভাবে পরিষ্কার হয়ে যায়। আমাদের যদি এমন আধুনিক যানবহন আমদানী করতে অসুবিধা হয় তাহলে বিকল্প ব্যবস্থায় আপনি রাস্তার সকল ধুল এবং বালু পরিষ্কার করার জন্য দ্রুত উদ্যোগ নিন। তাহলে নগরীর মানুষ রাস্তাঘাটে বের হয়ে সব থেকে বেশী কমফোর্ট ফিল করবে। তাছাড়া শ্বাস কষ্ট থেকে শুরু করে ধুলা ময়লা বাহিত সকল প্রকার রোগ ব্যাধি থেকে মুক্ত থাকবে।
এছাড়াও কাগজের টুকরা থেকে শুরু করে আবর্জনা রাস্তার কোথাও খুঁজে পাওয়া যায় না। প্রশ্ন হল আমরা কি তাদের সেই কৌশলকে কাজে লাগাতে পারি না? হ্যা পারি; যদি রাস্তার পাশে অবস্থিত প্রতিটি দোকান বা অফিস তাদের নিজ নিজ দায়িত্বে বা সরকারী খরচে একটা করে পকেট ডাষ্টবিন রাখে যার ভিতর থাকবে একটা করে গার্ভেজ ব্যাগ তাহলে কেউ ফুটপাতে আর ছেড়া কাগজ ফেলবে না কেননা দশ হাত পর পর যেখানে পকেট ডাষ্টবিন রয়েছে। এমতাবস্থায় কেউ প্রকাশ্যে কাগজ বা ময়লা আবর্জনা, প্লাষ্টিকের বোতল ইত্যাদি রাস্তার উপর ছুড়ে ফেললে তাদের জরিমানার ব্যবস্থা থাকলে বাঙ্গালী সভ্য হতে বেশী দিন লাগবে বলে মনে হয় না।
আপনাদের অবশ্যই স্বাগত জানাই অবৈধ ফুটপাত দখল মুক্ত করার জন্য সেই সংগে এও জানাই যে, দখল মুক্ত হবার সংগে সংগে আবার দখলদারগণ উক্ত ফুটপাত পুনরায় দখল করে ফেলেছেন। পায়ে হাটা ফুটপাতকে সৌন্ধর্য মন্ডিত করা খুব সহজ। দুই পাশে তার কাঁটার বেড়া দিয়ে সারি সারি ফুল গাছ লাগিয়ে দিলে একদিকে যেমন যত্রতত্র মানুষ রাস্তা পার হতে পারবে না অন্যদিকে রাস্তার সৌন্ধর্যও বৃদ্ধি পাবে। রাস্তার উপর মাকড়সার জালের মত ঝুলে থাকা ইলেকট্রিক লাইনকে মাটির নীচ দিয়ে নেবার প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানাই।
আশা রাখি আমার এই ছোট্ট ম্যাসেজ আপনার কাছে পৌঁছে যাবে।
ধন্যবাদন্তে
একজন ব্যবসায়ী
২| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৫
কালনী নদী বলেছেন: সম্মানীত নেতাদের কাছে আমারও একটা অনুরুধ থাকল, একটু রিয়ের হোন! আর নয়তো পরের জনমের কথা ভেবে হলেও।
ফুটাপাথ বাড়ছে কেন? সেটা কি কেউ একটু খেয়াল করবেন? প্রচারণায় আসতে যাদের উপর কুড়াল ব্যবহার করছেন সেই সব মানুষগুলা কই যাবে? যাদের দায়িত্ব নিয়ে নেতার মতন বড় একটা আসনে বসেন, একটিবারও কি তাদের কথা বা জীবন যাপনের ধারা এসব নিয়ে ভাবেন? শহরান্ঞলে এতো যে ফ্লাটবাড়ি হয়, তাহলে মানুষ কেন ফুটপাতে রাত্রে ঘুমিয়ে পার করেন!
কিছু বোঝি না বুঝতেও পারিও না।
৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০৭
আরজু পনি বলেছেন:
শ্বাস কষ্ট থেকে শুরু করে ধুলা ময়লা বাহিত সকল প্রকার রোগ ব্যাধি থেকে মুক্ত থাকবে।...এটা খুব দরকার।
আর বিনের ব্যবস্থা করা আসলেই খুব জরুরী।
আগে রোাটারী/রোটারেক্ট ক্লাব এই ধরনের উদ্যোগ নিতো। যদিও সংখ্যায় খুব কম হতো সেইসব বিন।
শিরোনামটা খুব পছন্দ হয়েছে।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৪১
মোঃ রেজাউর রহমান বলেছেন: যারা প্রতিদন কর্মস্থলে পায়ে হেঁটে, রিকশা, মটর সাইকেল,পাবলিক বাসে যায় তারা বুঝে কি কষ্ট ।
৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪
ভিটামিন সি বলেছেন: আর মহামান্য মেয়রগন, আমরা যারা সকালে পায়ে হেটে অফিসে আসি (৫ টাকা বাচানোর জন্য পায়ে হেটে আসি না, সময় বাচানোর জন্য আসি) তারা ফুটপাত দিয়ে চলতে চেষ্টা করি। কিন্তু আমাদের কিছু কিছু ভদ্র মধ্যবিত্ত ভাইয়েরা সেই ফুটপাতে মোটরবাইক তুুলে দিয়ে পিছনে পেপু পেপু করে, তখন আতংকিত হয়ে পা দুটো নিয়ে সরে যাবার চেষ্টা করি, কিন্তু যাবো কোথায়? রাস্তায় গাড়ি, ফুটপাতে মোটরবাইকে বসা হনুমান। এই হনুমানরা যেন ফুটপাতে উঠতে না পারে সে বিষয়ে সচেতনতা, ফুটপাতে স্থানে স্থানে ফেঞ্চ নির্মান, করুন। আর জেব্রা ক্রসিং কি, কেন করা হয় জনবহুল রাস্তায় এটার গুরুত্ব কি এই বিষয়েও আমাদের পাইলট স্যারদের একটু জ্ঞানদানের জন্য টিভিতে প্রচারণামুলক অনুষ্ঠান নির্মান করে প্রচার করুন।
৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: লেখা ভাল লাগলো
৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬
গোধুলী রঙ বলেছেন: ঢাকা একটা বিশালাকার ডাস্টবিন ছাড়া কিছু নয়, কোনদিন কোন মেয়র এসে এই সিটি কে ঠিক করতে পারবে না, কারন ঢাকা সেই সীমা অলরেডি অতিক্রম করে ফেলেছে, সেই সাথে অধিকাংশ বাসিন্দা কান্ডজ্ঞ্যানহীন সাথে প্রশাসনের দূর্নীতি, কোন জায়গা দিয়ে ঠিক হবে ঢাকা!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫২
ব্লগ ৪১৬ বলেছেন: আপনার আইডিয়া ভালোই। মজা লাগলো উনাদের নামের আগেও পড়ে শ্রদ্ধেয় আর ভাই বিশেষন দেখে।