![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার বিবেক আমাকে যা শিক্ষা দেয় সেটাই প্রকাশ করার চেষ্টা করি
অত্যন্ত আনন্দের সহিত জানাচ্ছি যে গতকাল অপহরণকারীদের লিডার সহ ছয় জনকে ধরে ফেলেছে মিজান ভাইয়ের টিম। তাদের কাছে প্রায় ২৫ টির মতো দামী মোবাইল সেট পাওয়া গেছে। তারা গতকালও ছিনতাই কার্জ চালিয়ে যাচ্ছিল কারন মোবাইল সেটের পাশাপাশি তাদের ব্যাগে ৩০/৪০ হাজার নগদ টাকাও ছিল। রাতের বেলায় তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আরো প্রায় ২০ টি মোবাইল উদ্ধার করা হয়েছে। আমাদেরটা ওখানে আছে কিনা তা সনাক্ত করতে সকালবেলা আমার শ্যালক ওখানে গেছে। গতকাল রাতে তাদের দু হাত টানিয়ে পিটাতে দেখেছি। তাদের চেহার বিসিএস অফিসারদের মতো। কেউ দেখলে বিশ্বাস করবে না যে এরা এহেন জঘন্য অপকর্মে লিপ্ত।
আজ তাদের টিভি ক্যামেরার সামনে আনা হবে। আপনার টিভি নিউজে তাদের অবশ্যই দেখতে পাবেন ইনশা আল্লাহ। RAB-3 এর এটা এক বড় সাফল্য কারন এই চক্রকে ধরার জন্য তারা দীর্ঘদিন মাঠ চষে বেড়াচ্ছিল কিন্তু কোন ক্লু বের করতে পারছিল না। অবশেষে আমার শ্যালকের বুদ্ধির জোরে তাদের গাড়ির নম্বর সনাক্ত করার সম্ভব হল।
এই সকল আসামী সাধারণত জেল থেকে ছাড়া পেয়ে যায় স্বাক্ষীর অভাবে। আমরা কোর্ট কাচারী করার টাইম পাই না বলে তারা সেই সুযোগ কাজে লাগায়। জানিনা তাদের থানায় হস্তান্তরের পরে কি হবে। হয়তো জামাই আদরে হাজীর বিরিয়ানী এনে খাওয়ানো হবে। যখন কোর্টে হাজীর করা হবে তখন তাদের বলা হবে একটু যেন খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটা হয়, যেন সাধারণ জনগণ বুঝতে পারে যে পুলিশ খুব পিটিয়েছে। আসলে ভিতরের চিত্র সম্পূর্ণ উল্টা থাকে। আমি এমনই এক মামলার আসামীর সংগে কথা বলে জেনেছিলাম যে তারা মার পিট ঠেকাতে পুলিশদের টাকা দিত। পুলিশ তাদের তিন বেলা হোটেল থেকে ভাল ভাল খাবার এনে খাওয়াত। সিগারেটের ব্যাবস্থা করতো, থাকার জন্য সুন্দর জায়গারও বন্দবস্ত করা হয়েছিল। এই পুলিশই একদিন তাদের সংগে ভাল সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং অর্থনৈতিক ভাবে লাভবান হয়। জেল খাটার পর এই সব আসামী আরো বেপরোয়া হয়ে যায়।
এই দেশে অপরাধের যে শাস্তি হবার কথা তা হয় না বিধায় অপরাধী বার বার অপরাধ করতেই থাকে।
২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৯
বিজন রয় বলেছেন: শাব্বাশ!!
৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: মিজান ভাইয়ের টিমকে অভিনন্দন।
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:১২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: টিমকে বহবা দিতেই হয়।।
৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৪৯
রাবার বলেছেন: বাহবা মিজান ভাই
৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৯
শরনার্থী বলেছেন: আপডেটঃ
জার্মান প্রবাসে- 1305
অগ্নি সারথির ব্লগ- 217
ইস্টিশন ব্লগ- 147
প্রবীর বিধানের ব্লগ- 57
ইতুর ব্লগ- 23
অসম ব্যবধান শুরু হয়েছে মোটামুটি। প্রাতিষ্ঠানিক ব্লগের সাথে লড়াই করে যাওয়াটা বেশ দুঃসাধ্য হয়ে উঠছে দিনের পর দিন। আবারো আপনাদের ভোট দেবার অনুরোধ করছি। প্লিজ আপনারা ভোট দিন।
ভোট দিতে যা করতে হবেঃ
প্রথমে https://thebobs.com/bengali/ এই ঠিকানায় যেতে হবে। এরপর আপনার ফেসবুক আইডি দিয়ে লগইন করুন। লগইন হয়ে গেলে বাছাই করুন অংশে ক্লিক করুন। ক্লিক করে ইউজার অ্যাওয়ার্ড বাংলা সিলেক্ট করুন। এরপর মনোনীতদের একজনকে বেছে নিন অংশে ক্লিক করে, অগ্নি সারথির ব্লগ সিলেক্ট করুন। এরপর ভোট দিন বাটনে ক্লিক করে কনফার্মেশন পেয়ে গেলেই আপনি সফল ভাবে আমাকে ভোট প্রদান করে ফেলেছেন। এভাবে ২৪ ঘন্টা পরপর মে ২, ২০১৬ পর্যন্ত ভোট দেয়া যাবে।
৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩
মির্জা বাড়ির বউড়া বলেছেন: আসেন দেখেন ব্লগের সবচেয়ে পুরান নাটকের পুন:প্রচার। শরণার্থী নিকে ব্যাপক ল্যাদানির পরও মনমত সাড়া না পাওয়ায় অগ্নিসারথি গতকালকে নিজেই খুলেন বেলের শরবত নামে এক ইচিং ব্লগিং ক্যারেক্টার, তারপর সারাব্লগ ভাসিয়ে দেন নিজেই নিজেকে গালি দিয়ে কমেন্ট করে যেন মানুষের সহানুভূতি আদায় করে ভোট পাওয়া যায়। নিজের গোমর নিজেই গভীর রাতে ভুলে ফাঁস করে ফেলেন পোস্ট দিয়ে যে তিনি ববস.কমে জিতে চাকরি ছেড়ে রেসিডেন্ট ব্লগার হতে চান এই ব্লগের। মারহাবা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫
রাবার বলেছেন: সাব্বাশ