১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

বিজন রয় বলেছেন: পুরো জাদুঘর তুলে এনছেন দেখছি।
মৃত হলেও একটি আইডিয়া পাওয়া গেল।
++++

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩

নাগরিক কবি বলেছেন: হনুমান আর চিতা। দুইটার মধ্যে পার্থক্য কম - সাদৃশ বেশি

৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩

বিজন রয় বলেছেন: শোভন সত্যি কথা বলতে কি, ওই জাদুঘরের পাশ দিয়ে অনেকবার গেলেও ভিতরে যাওয়া হয়নি।

আপনার পোস্ট দেখে আগ্রহটা বেড়ে গেল।

আবারো ধন্যবাদ।

৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট ভাই। সাফারি পার্কে না গিয়েও সুন্দর সুন্দর জিনিশ গুলোর ছবি দেখতে পেলাম। ভালো লাগলো অদেখাকে দেখে।

শুভকামনা রইল, যেনো এভাবেই দেখতে পারি নিত্যনতুন।

৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

ওমেরা বলেছেন: কখনো যায়নি আপনার কারনে ছবি দেখতে পারলাম তার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সেদিন যেতে চেয়েও যাওয়া হয়নি।

শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

শোভনের শোভন বলেছেন: এটা কোন জাদুঘর?

৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: এ কি কান্ড ভাই

বাঘ-হরিণ এক ঘাটে আইমিন এক ছবিতে???? আবার ফিশ হইলো টেবিলে???


যাউগ্গা ছবি ব্লগে এখান লাইক লন!

৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ভালো লাগলো +
যদি কখনো যাওয়া হয়,তখন জাদুঘর দেখে আসবো ।

১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৪

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: মৃত প্রাণীর মিলন মেলা । ভালো তো , জায়গা টা মনে হচ্ছে অনেক সুন্দর , যেতে হবে তাহলে একবার ।

১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

অগ্নি সারথি বলেছেন: জল মুরগি!!!
যাই হোক যাদুঘরের ছবিগুলো ভালো লেগেছে?

১২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

আমির ইশতিয়াক বলেছেন: আরেকটু সামনে যেতেই দেখতে পেলাম হাতের ডানে ন্যাচারেল হিস্ট্রি মিউজিয়াম (প্রাণীদের মমি করা যাদুঘর)। আমরা ন্যাচারেল হিস্ট্রি মিউজিয়ামে প্রবেশ করে ঘুরে দেখলাম। জীববিজ্ঞানের নানা তথ্য ও গবেষণার জন্য রয়েছে ন্যাচারেল হিস্ট্রি মিউজিয়াম। এই মিউজিয়ামে প্রায় দুই হাজার প্রজাতির মেরুদণ্ডি ও অমেরুদণ্ডি প্রাণীর দেহাবশেষ, স্পেসিমেন ও স্টাফিং সংগ্রহ করে রাখা হয়েছে। এছাড়া প্রাকৃতিক বনাঞ্চলে রয়েছে অসংখ্য গাছপালা। প্রায় ৩০০ প্রজাতির গাছ-পালার হারবেরিয়াম সিট তৈরী করে মিউজিয়ামে সংরক্ষণ করা হয়েছে। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে গণসচেতনতা বৃদ্ধি, শিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে সাফারী পার্কে ন্যাচারেল হিস্ট্রি মিউজিয়াম নির্মাণ যুগান্তকারী ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এতে পর্যটক, শিক্ষার্থী ও গবেষকবৃন্দ বিপদাপন্ন ও বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী সম্পর্কে বাস্তব ধারণা লাভ করতে পারবেন। তাছাড়া ডাটাবেজ হতে শিক্ষার্থী ও গবেষকবৃন্দ বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদ জগতের সকল প্রকার তথ্য পেতে সমর্থ হবেন। [আমার ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক’ ভ্রমণ কাহিনীর অংশ বিশেষ]