নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সিনেমাপ্রেমী । ট্র্যাভেলার । বইপোকা । রন্ধনশিল্পী

আলভী রহমান শোভন

খাই, দাই, ব্লগ লিখি ।

আলভী রহমান শোভন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি ব্লগ - বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে একদিন

০৩ রা মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩

প্রদর্শনী ম্যাপ



জলপ্রপাত



ম্যাকাও পাখির রাজ্যে







এই পাখিগুলোর নাম জানি না



রাজ ধনেশ



ঐ যে দূরে ময়ূর দেখা যায়, দেখতে পান?



লাল রঙের কি একটা পাখি যেন !



কয়েক প্রজাতির হাঁস







প্রজাপতির জীবনচক্র







হরেক প্রজাতির প্রজাপতি





মাছটা গোসসা করে মুখ ফুলিয়েছে



মহারানী সিংহী



চমড়ি গাঁই



জেব্রা



আগডুম বাগডুম ঘোড়া



ঐ দেখা যায় ঐরাবত



ঝুলন্ত ব্রিজ

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি গুলি ভাল লেগেছে। একদিন যাওয়ার ইচ্ছে আছে

০৩ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ। সময় করে ঘুরে আসুন তবে। :)

২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

আরইউ বলেছেন: প্রথমে কিছু প্রাসংগিক ইন্ট্রোডাকটরি কথা লিখলে সম্ভবত সবগুলো ছবি প্রথম পাতা দখল করে রাখতোনা। দয়াকরে ভেবে দেখবেন।

০৩ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্রথম পাতা দখল করে রেখেছে ঠিকই কিন্তু তাই বলে প্রথম পাতার পোস্টের সংখ্যা কমে গিয়েছে এমন কিন্তু নয়।

৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: একটা লাইক রইলো

০৩ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৮

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। :)

৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সুন্দর সুন্দর ছবি দিয়েছেন ভাই। ভালো ফটোগ্রাফি।
সাফারি পার্ক দেখার স্বাদ হচ্ছে। দেখবো কোন একসময়।

ছবি ব্লগে মুগ্ধতা রেখে গেলাম ভাই।

০৩ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৯

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। সময় করে ঘুরে আসবেন তবে। আশা করি ভালো লাগবে। :)

৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ছবি ব্লগ ভালো লাগছে। গাজীপুরে থাকি কিন্তু সাফারী পার্কে আদৌ যাওয়া হয়নি।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৬

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। সময় করে যাবেন তাহলে। ভালো লাগবে আশা করি। :)

৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ১:০৬

কালীদাস বলেছেন: যাওয়ার সিসটেম কি?

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪০

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: ঢাকা থেকে গাজীপুরের বাসে উঠে চৌরাস্তা নেমে যাবেন। ভাড়া নিবে ৫০ টাকা। সেখান থেকে লেগুনা নিয়ে একবারে নামিয়ে দিবে সাফারি পার্ক। ভাড়া নিবে ৫০ টাকা। ধন্যবাদ। :)

৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪০

জুন বলেছেন: খুব সুন্দর ছবিগুলো, তবে প্রজাপতির জীবন চক্র দেখে ভয় লাগলো আলভী রহমান শোভন :-&
+

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৪

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। :)

হা হা হা ! কি বলেন ? তবে ঐ শুয়োপোকা গুলো বেশ বিষাক্ত। গায়ে হালকা লাগলেই চামড়া ফুলে যায়। জ্বালাপোড়া করে। ছেলেবেলায় মাঠে ঘাটে ঘুরতে গিয়ে এমন অনেক হয়েছে। ;)

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমিতো ভেবেছিলাম এবারে একটা রেসিপি পোস্ট দেবেন! যাতে করে কিছু একটা রেঁধে খেতে পারি!!!


আমি হতাশ ভাই!

এই পোস্ট থেকেও খাবার যোগ্য কিছু পেলাম না!

হা হা হা !:)

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০১

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: হে হে হে ! রেসিপি পোস্ট দেওয়ার দেরী আছে। ঐ ডেজার্ট প্রতিযোগিতার আরও এক পর্ব বাকি আছে। ওইটা পোস্ট করে তারপর যা রেসিপি দেওয়ার দিবো। ;)

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:৩০

মূর্তজা ফয়সাল(শুভ্র) বলেছেন: দারুন

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০১

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। :)

১০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

আমির ইশতিয়াক বলেছেন: সাফারি পার্ক নিয়ে আমার আলাদা একটা আগ্রহ আছে। বনের ভেতরে যেয়ে তো আর বাঘ সিংহকে খোলামেলা দেখতে পারিনা, তাই দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্কে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। এই সাফারি পার্ক সম্পর্কে এতোদিন শুধু শুনেছিলাম। কখনো সময় হয়নাই অথবা সঙ্গি হয়নাই তাই যেতে পারি নাই। এবার সময় পেলাম স্বপরিবারে যাওয়ার। তাই আর এ সুযোগ হাতছাড়া করিনি।
৭ মার্চ ২০১৬ খ্রি: সকাল ৯:০০ টার সময় বনভোজনের বহনকারী বাসটি মনোহরদী থেকে আমাদেরকে নিয়ে যাবে। তাই আমরা সকাল ৭:৩০ মিনিটেই বাসা থেকে বের হয়ে গেলাম। ৯:০০ টার সময় মনোহরদী এসে উপস্থিত হলাম। নোমানকে ফোন দিতেই সে চলে আসলো। নির্দিষ্ট স্থানে বনভোজনের বাসের জন্য অপেক্ষা করলাম। প্রায় ১০:০০ টার সময় বাস আসলো। আমরা নির্দিষ্ট আসনে বসে পড়লাম। আনন্দ হৈ হুল্লোরের মধ্যে কখন যে আমাদের বহনকারী বাসটি বাঘের বাজার চলে আসলো তা বুঝতেই পারিনি। রাজধানী ঢাকা থেকে মাত্র ৪০ কিলোমিটার উত্তরে গাজীপুরে ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশেই অবস্থিত এই বাঘের বাজার। নাম শুনে অনেকেই আনন্দিত হয়েছিল যে, এখানেই বোধহয় বাঘের দেখা পেয়ে যাবে। কিন্তু না বাঘের দেখা পেতে আমাদেরকে আরেকটু কষ্ট করে সামনে আগাতে হয়েছে। বাঘ দেখবো বলে কথা তাই যেতে হয়েছে আমাদেরকে আরো তিন কিলোমিটার পশ্চিমে।
কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা চলে আসলাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্কের সীমানায়। অনেকটা দূর থেকেই চোখে পড়লো সাফারী পার্কের দৃষ্টিনন্দন ফটক। আমরা বাস থেকে একে একে সবাই নেমে পড়লাম। দূর থেকে দেখতে পেলাম সারি সারি ফুল গাছ। বাঘ, সিংহ, বাজপাখি, হাতি, জিরাফ, জেব্রা, ক্যাঙ্গারু এমনকি বহু আগে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত ডাইনোসর আমাদেরকে স্বাগত জানালো। তবে এগুলো প্রাণহীন, মাটি বালু ও সিমেন্ট দিয়ে তৈরি বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর ভাস্কর্য। আসল প্রাণী কিন্তু আমাদের জন্য ভেতরে অপেক্ষা করছে।
[ আমার ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক’ ভ্রমণ কাহিনীর অংশ বিশেষ]

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৬

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: বাহ বাহ ! ব্লগে পোস্ট দেন আপনার সফর নিয়ে। :)

১১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭

অগ্নি সারথি বলেছেন: সাফারি পার্ক! আমার কাছে এটা খুব বেশী চিড়িয়াঘর লাগে।

ছবি সুন্দর হইছে।

১১ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: বাংলাদেশের মত জায়গায় এইটাই অনেক মনে হয়েছে আমার।

ধন্যবাদ আপনাকে। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.